Revive Health

Revive Health Lifestyle and Health
& ETC

28/07/2025

Related?

22/07/2025

১ সেন্টিমিটার স্কিনে ২৫০ -৩০০ টা পেইন রিসেপ্টর থাকে, Burn injury তে এই পেইন রিসেপ্টর গুলি ১০০% activate হয়,
যাদের শরির ২০% পুড়ে যায়, তাদের কয়েক মিলিয়ন পেইন রিসেপ্টর activate হয়, এবং এই লক্ষ লক্ষ পেইন রিসেপ্টর একই সাথে ব্রেইণে পেইনের সিগনাল পাঠায়, প্রচন্ড যন্ত্রনায় এরা চটপট করতে থাকে, গতকাল যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, তাদের মধ্যে ম্যাক্সিমাম ই এই যন্ত্রণা ভোগ করে মহান আল্লাহর দরবারে সাড়া দিবে--
আহ-- প্রতিদিন গাজাতে এমন ৫০-১০০ জন শিশু এই যন্ত্রণা অনুভব করতেছে-- কতইনা ভয়ংকর যন্ত্রণা :
কাল কেয়ামতের ময়দানে মহান আল্লাহ যাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করবেন, তাদের তো ১০০% Burn হবে, কিন্ত সেখানে মৃত্যু হবেনা, স্কিন Burn হয়ে পুরো শরিরের কোটি কোটি পেইন রিসেপ্টর activate হবে, কিন্ত মৃত্যু হবেনা, উফফফ-- কি ভয়াবহ যন্ত্রণা অনুভব হবে-- সবাই মহান আল্লাহর কাছে মৃত্যু চাইবে, কিন্ত মৃত্যু হবেনা-- ২৪/৭ এই যন্ত্রণা চলতেই থাকবে।

আল্লাহর কাছে কেবল ঈমানের সাথে মৃত্যু চাই-

শরীরে কত % পোড়া গেছে, এইটা হিসাব করা হয় Rule of 9 দিয়ে,  ধরুন, এক হাতের দুই পাশে পোড়া যাওয়া  মানে ৯% বার্ণএকটা পা পুড়ে য...
21/07/2025

শরীরে কত % পোড়া গেছে, এইটা হিসাব করা হয় Rule of 9 দিয়ে, ধরুন,
এক হাতের দুই পাশে পোড়া যাওয়া মানে ৯% বার্ণ

একটা পা পুড়ে যাওয়া মানে ১৮%, প্রতিপাশে ৯% করে।
practical approach হিসাব করলে দেখা যায়, কারো যদি ৪০% পুড়ে যায়, তাহলে তার মৃত্যুর রিস্ক ৯০% হয়ে যায়, প্রথম কয়েকদিন সুস্থ সাবলীল ভাবে কথা বললেও পরে dehydration +sepsis হয়ে মারা যায় , এই হিসাবে আজকে যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, এদের মধ্যে প্রায় ৯০% মৃত্যু পথের যাত্রী-- চিকিৎসা দিয়ে হয়তো ৪-৫ দিন সাময়ীক সান্ত্বনা দেওয়া হবে, কিন্ত প্রতিদিন নিউজে ২-৩ জনের মৃত্যুর খবর আসবে, মহান আল্লাহ প্রতিটি পরিবারকে ওনার কুদরতি ভাবে মনোবল শক্ত করার তাওফিক দান করুন--

21/07/2025

আজকের দুর্ঘটনায় অনেক শিশু গুরুতর পোড়া আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। এ রকম ঘটনায় রোগীর জীবন বাঁচানোর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, তাকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করা।

আমরা সবাই সাহায্য করতে চাই। কিন্তু অনেক সময় না জেনে কিছু করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। আর পোড়ার পরের ইনফেকশন সাধারণ ইনফেকশনের মতো না। এটা অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে।

কারণ পোড়ার ফলে ত্বকের বাইরের স্তরটা ধ্বংস হয়ে যায়। কখনো কখনো ত্বকের সবগুলো স্তরই ধ্বংস হয়ে যায়। অথচ এই ত্বকই আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় সুরক্ষা-পর্দা। ব্যাকটেরিয়া আর অন‍্যান‍্য জীবাণু যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সেটাই ছিল এর কাজ। যখন ত্বক পুড়ে যায়, তখন শরীর উন্মুক্ত হয়ে পড়ে ইনফেকশনের কাছে।

এ ছাড়া পোড়া রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক সময় কমে যায়। শরীর প্রচুর তরল ও প্রোটিন হারায়, রক্তে বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়। এই সব মিলিয়ে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে খুব অল্প সময় লাগে। শুরুতে সামান্য জ্বর দিয়ে শুরু হলেও, সেটা দ্রুত রক্তে ছড়িয়ে গিয়ে সেপসিস করতে পারে, যা অনেক সময় মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

তাই যারা রোগীকে দেখতে যাচ্ছেন বা বিভিন্নভাবে রোগীকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য কিছু তথ্য। এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে বড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব:

১। রোগীর আশেপাশে ভিড় করবেন না। যদি কোন কারণে যেতেই হয়, ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে যাবেন। রোগীর বেড বা ফার্নিচার স্পর্শ করবেন না। গ্লাভস, মাস্ক, গাউন ব্যবহার করতে পারলে আরও ভালো।

২। ৭০% অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনে রাখুন। কেউ যদি দেখতে আসেন, তাকে রোগীর বিছানায় না বসতে বলুন।

৩। অনেকেই প্রাথমিকভাবে পোড়া জায়গায় ডিম, টুথপেস্ট বা ঘরোয়া কিছু লাগান। দয়া করে এসব করবেন না। এগুলো ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়, আর পোড়া জায়গার আসল অবস্থা বোঝাও কঠিন হয়।

৪। ড্রেসিং পরিবর্তনের আগে ও পরে ভালো করে হাত ধুতে হবে। কোন কারণে যদি আপনার ড্রেসিং পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে ডাক্তার বা নার্সদের কাছ থেকে ভালো করে শিখে নিতে হবে কীভাবে ড্রেসিং করতে হয়। না জেনে এই কাজে হাত দেওয়া ঠিক না।

৫। প্রতিবার ড্রেসিংয়ের সময় পোড়া জায়গা খেয়াল করে দেখতে হবে। যদি ফোলা বাড়ে, ব্যথা বেড়ে যায়, বা পুঁজের মতো কিছু দেখা যায়, অবিলম্বে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

৬। যেসকল রোগীর শ্বাসনালী পুড়ে গেছে, তাদের যদি শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা হয়, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৭। টিটেনাস টিকা দেওয়া আছে কি না জেনে নেবেন। না থাকলে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

এই কথাগুলো এখন জানলে, আজকে যারা হাসপাতালে আছেন, তাদের অনেকের জীবন বাঁচাতে আপনি ভূমিকা রাখতে পারবেন।

ডা:তাসনিম জারা

আমার দেখা সবচেয়ে বেদনাদায়ক ECG ছিলো এটি। ২০২২ সালে এক মা কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তখন তিনি ৮ মাসের অন্ত:সত্ত্বা ছিলে...
14/07/2025

আমার দেখা সবচেয়ে বেদনাদায়ক ECG ছিলো এটি। ২০২২ সালে এক মা কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তখন তিনি ৮ মাসের অন্ত:সত্ত্বা ছিলেন।মাত্র ১৫ -২০ দিনের ব্যাবধানের জন্য মা মেয়ের এই পৃথিবীতে দেখা হয় নি। এ জগতে আসার আগেই অন্য জগতে চলে যাওয়া কি নিষ্ঠুর এই নিয়ম। হয়তো শেফালী পরকালে তার অনাগত মেয়ে কে কোলে নিয়েই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
মাঝে মাঝে পৃথিবী দোযখের মতোই নিষ্ঠুর হয়ে যায়। আর ডাক্তার হবার এই এক যন্ত্রণা। এমন ঘটনা গুলো দেখতে চাইনা, কিন্তু প্রতিনিয়ত সামনে চলে আসে।

-ডা.সওগাত এহসান

11/07/2025

Diet চলছে, Exercise চলছে। কিন্তু ওজন কমছে না।
Frustrated.
কি কারন হতে পারে? কারণ একটাই Inadequate Rest. বা Sleep Disturbances.
যত রাত জাগবেন ততো Cortisol বাড়তে থাকবে।
যতো REM sleep কম হবে। ততো Stress relieved কম হবে। আর Stress মানেই Cortisol release. আর cortisol মানে বডিতে Fat deposition.
আরেক টা মজার ব্যাপার বলি। অনেক সময় কেউ যদি Persistently Excessive Exercise করে সেক্ষেত্রে Physical Stress এর জন্য Excessive Cortisol release হয়ে অনেক সময় Weight gain ও হতে পারে। অর্থাৎ Exercise করতেছেন কিন্তু উল্টা Weight কমছে না কিছু Gain হচ্ছে। এটাকে Overtraining Syndrome বলে।

তাহলে উপায়?
উপায় হলো Diet maintenance এর সাথে Moderate exercise করা। যেটা করলে শরীরের উপর ততো Stress পরে না।
আর নিয়মিত বিশ্রাম নেয়া এবং ঘুম।যেটা Stress কমিয়ে Cortisol কমিয়ে আনবে। এতে ওজন কমা শুরু হবে।

-ডাঃসওগাতএহসান

07/07/2025

যেসব বাচ্চারা বলেছিল মেডিকেলে শিক্ষাপদ্ধতি সম্পুর্ণ বাংলায় থাকলে সুবিধা হতো, তাদের জন্য সহজ বাংলায় ছোট করে Sternum এর Attachment লিখলাম:-
উর:ফলকের পেশিসংযুক্তি:-

আলোচনার সুবিধার্থে জানিয়ে রাখি, উর:ফলকের তিনটি অংশ :- উর;মুষ্টি, দেহ, অসিরূপ প্রবৃদ্ধি।

উর:মুষ্টির ঊর্ধ্বপ্রান্তের স্কন্ধীয় খাঁজে "আন্ত:কণ্ঠাস্থীয় অস্থিবন্ধনী" সংযুক্ত হয়। উর:মুষ্টির সম্মুখতলের বহি:পার্শ্বে "মুখ্য বক্ষীয় পেশি"র উৎপত্তি হয়। প্রধান বক্ষীয় পেশির উৎপত্তিস্থলের উপর হতে "উর:কণ্ঠকুচীয় পেশি" উৎপত্তি লাভ করে। উর:মুষ্টির পশ্চাৎতলের উপরিভাগ হতে "উর:জিভীয় পেশি" এবং নিম্নভাগ হতে "উর:ঢালরূপীয় পেশি" উৎপত্তি লাভ করে।
দেহের সম্মুখতলের বহি:পার্শ্ব হতে উর:মুষ্টির মতোই "মুখ্য বক্ষীয় পেশি"র উৎপত্তি হয়। পশ্চাৎতলের নিম্ন এক-তৃতীয়াংশের বহি:পার্শ্ব হতে " উর:পিঞ্জরীয় পেশি"র উৎপত্তি ঘটে।
অসিরূপ প্রবৃদ্ধির নিম্নশীর্ষে "শ্বেতরেখা" সংযুক্ত হয়। অসিরূপ প্রবৃদ্ধির বহি:পার্শ্বীয় প্রান্তে "অন্ত:স্থ তির্যক পেশি" ও "অনুপ্রস্থ উদরীয় পেশি"র পেশিপাতের অন্তর্নিবেশ ঘটে। সম্মুখতলে " বহি:স্থ তির্যক পেশি" ও "ঋজু উদরীয় পেশি" র পেশিপাত অন্তর্নিবিষ্ট হয়। এছাড়া পশ্চাৎতলের বহি:পার্শ্বে "উর:পিঞ্জরীয় পেশি"র নিম্নাংশ এবং মধ্যচ্ছদার উর:ফলকীয় উৎপত্তির সংযুক্তি ঘটে।

~ Rakibul Islam Rihab

05/07/2025

বিয়ের পর প্রত্যেক পুরুষের semen fluid analysis করা উচিত। ‌

এটা একটা বেসিক infertility টেস্ট যাতে দেখা হয় পুরুষ‌ মানুষটি বাবা হওয়ার যোগ্য কিনা।

বিয়ের আগে করলে আরো ভালো।

এটি করতে খরচ হয় স্থানভেদে মাত্র এক থেকে দেড় হাজার টাকা।সরকারি হাসপাতালে করলে ১০০ টাকায় করতে পারবেন।

আমাদের দেশে কোন দম্পতির বাচ্চা না হলে এখনো অনেক জায়গায় মেয়েদেরকে ব্লেইম করা হয়।

অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যাটা থাকে পুরুষের।

দীর্ঘদিন চিকিৎসা করে, টাকা-পয়সা খরচ করে অবশেষে দেখা যায় পুরুষের সমস্যা ধরা পড়ে।

কিন্তু infertility সমস্যায় প্রথমেই যদি এ পরীক্ষাটি করে নেওয়া যেত, তাহলে অনেকে দুর্ভোগ থেকে বেঁচে যেত।‌

আর অনেক পরিবার মেয়েটাকে অহেতুক দোষারোপ করা বন্ধ করতো।

05/07/2025

জ্বর হলে শুরুতেই কোন প্রকার #এন্টিবায়োটিক সেবন করবেন না। (সিপ্রোফ্লক্সাসিন,এজিথ্রোমাইসিন,ইরিথ্রমাইসিন, সেফিক্সিম ও অন্যান্য) এগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

জ্বর কোন রোগ নয়,জ্বর হচ্ছে রোগের
উপসর্গ। জ্বর বছরে একবার বা দুবার আসা দেহের জন্য খুবই ভালো( ) তৈরি হয়!
(Except Covid 19 Different)

কিন্তু দীর্ঘদিন অবধি জ্বর আসা দেহের জন্য ক্ষতিকর অর্থাৎ রোগ এসে বাসর ঘর বেঁধেছে।
সাধারণত or ছাড়া জ্বর আসে না।
সেটা ভাইরাল,ব্যাক্টেরিয়াম,প্যারাসাইট জন্য হতে পারে!

কিন্তু বর্তমানে,
বেশিরভাগ ডেংঙ্গু জ্বর ও সিজোনাল জ্বর, কোভিড ১৯.
যেগুলো মেইন প্যাথোজেনিক ভাইরাল।
Viral disease এ এন্টিব্যাক্টেরিয়াম এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা ইমোনিটির জন্য ক্ষতিকর।

#ভাইরাস জনিত -
Dengue ভাইরাস জনিত কারণে তীব্র জ্বর,সর্দি কাশি,শ্বাস কস্ট,পাতলা পায়খানা,খাবার অরুচি,ঘ্রাণশক্তি হ্রাস,শরীর দূর্বলতা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।

Rotavirus+Norovirus (পানির মত পায়খানা, বমি ও সাথে জ্বর দেখা যেতে পারে),Enteric adenovirus+Astrovirus(পাতলা পায়খানার সাথে পেটে ব্যাথা বা পেট কামড়ানো মুচাড়ানো দেখা দিতে পারে)

জ্বর যে কারণেই হোক,
শুধু মাত্র মানে প্যারাসিটামল জাতীয় মেডিসিন সেবন করুন,
অন্যান্য মেডিসিনের সেবনের আগে আপনার নিকটস্থ রেজিস্ট্রার চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন।
জ্বর বা শরীর ব্যাথায় প্যারাসিটামল ব্যাতীত কোন প্রকার ব্যাথানাশক মেডিসিন বা সাপোজেটরী গ্রহণ করবেন না।এতে ইন্টারনাল বা এক্সাটারনাল ব্লেডিং হতে পারে।

®ডা. মো: গোলাম মোস্তফা (লিখন)

04/07/2025

আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক সংস্কার আছে।তবে কিছু কিছু সংস্কার এবং কুসংস্কারের পিছনে কিছুটা মেডিকেলীয় ব্যাখ্যা আছে বৈ কি।
যেমন: "বাম হাতে কিছু রাখতে হয় না। তাইলে ভুলে যায়।"
এটার পিছনে ব্যাখ্যা হলো, বেশির ভাগ মানুষের ই Brain এর বাম পাশ টা Dominant.
এবং Brain এর বাম পাশ control করে আমাদের দেহের ডান পাশ কে।তাই বাম হাতে কোন জিনিস রাখলে স্বাভাবিক ভাবেই Brain এর acceptance টা ডান হাতের থেকে কম হয়।

আবার খাবার পর কেন আমরা Dessert 🍨 বা মিষ্টি খাই।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ হয় Brain দিয়ে। Brain এ যখন Glucose কমে যায় তখন ই আমাদের ক্ষুধার উদ্রেক করে।
এখন ধরেন প্রথমেই যদি কেউ মিষ্টি খায়।যেটা একদম Readymade Glucose source . এটা চট জলদি Brain এ প্রচুর পরিমাণে Glucose পৌছে দেয়। এতে ক্ষুধার উদ্রেক টা আগের মতো আর প্রকট থাকে না। তাই Main meal এ থাকা Protein and Fat এর প্রতি তখন আর Affinity থাকে না। এইজন্য একটা কথা আছে।
“Dessert and revenge best served when it is cold“
Revenge এর ব্যাপার ও কিন্তু একই। ধরুন আপনাকে কেউ কোন আঘাত করলো ,তখন তার মধ্যে Sympathetic system activated থাকে। সেই অবস্থায় আপনি তাকে পাল্টা আঘাত করলেও সে আঘাতের তীব্রতা ততো প্রকট ভাবে অনুভব করতে পারে না। এই জন্যই দেখবেন এমনিতে মশা কামড়ালে আমাদের গা ব্যাথায় কাপুনি দিয়ে উঠে কিন্তু Accident এর সময় রিক্সা থেকে পরে গিয়ে হাত ভেংগে ফেললেও সে সময় ব্যাথার তীব্রতা বোঝা যায় না।প্রতিশোধ নিতে হয় শান্ত সময়ে। যেভাবে শান্ত পুকুরের পানিতে ঢিল ছুড়লে পুরো পুকুরের পানি উদ্বেলিত হয়।

ডাঃসওগাতএহসান

🟣 কিসমিস না আঙুর – কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর? চলুন জেনে নেই বিস্তারিত! 🍇✨অনেকেই দ্বিধায় থাকেন – তাজা আঙুর খাবেন নাকি কিসমি...
01/07/2025

🟣 কিসমিস না আঙুর – কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর? চলুন জেনে নেই বিস্তারিত! 🍇✨

অনেকেই দ্বিধায় থাকেন – তাজা আঙুর খাবেন নাকি কিসমিস? 🤔
👉 কোনটা ওজন কমায়, কোনটা বাড়ায়?
👉 কোনটা ডায়াবেটিসের জন্য ভালো?
👉 কখন কোনটা খাওয়া উচিত না?

👇 নিচে দেখে নিন দুইটার তুলনা:

🍇 আঙুর (তাজা ফল):
✅ পানি ও ফাইবার বেশি – হজমে সহায়ক
✅ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট – হার্টের যত্নে
✅ ক্যালরি কম – ওজন কমাতে দারুণ
⚠️ বেশি খেলেও সমস্যা কম, তবে ডায়াবেটিসে সতর্কতা দরকার

🍇 কিসমিস (শুকনো আঙুর):
✅ প্রাকৃতিক চিনি ও শক্তি – এনার্জি বুস্টার
✅ আয়রন ও মিনারেল – রক্তস্বল্পতায় উপকারী
❌ ক্যালরি বেশি – ওজন বাড়াতে পারে
❌ ডায়াবেটিস বা ওজন কমাতে চাইলে সাবধান!

⚖️ ওজন কমাতে চাইলে ➡️ আঙুর খান
💪 ওজন বাড়াতে চাইলে ➡️ কিসমিস খান

🕑 কখন কোনটা খাবেন না?
🚫 ডায়াবেটিস? → কিসমিস সীমিত খান
🚫 ওজন কমাতে চান? → কিসমিস নয়, আঙুর খান
💡 ব্যায়াম করছেন? → দুটোই OK! এনার্জির জন্য কিসমিস ভালো

✨ স্মার্ট হোন, সচেতন হোন – নিজের শরীরকে চিনুন!

🔁 পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানাতে ভুলবেন না!

#কিসমিস_নাকি_আঙুর 🍇
#স্বাস্থ্যসচেতনতা 💪
ানো_টিপস 🏃‍♂️
#ফিটনেসগোল 🥗
#স্বাস্থ্যকর_খাদ্য
#হেলদি_লিভিং
#ডায়াবেটিস_সচেতনতা 🩺
#খাবারে_বুদ্ধিমত্তা


পছন্দ হলে ❤️ রিঅ্যাক্ট দিন, শেয়ার করে পাশে থাকুন 🙌
এই যে নতুন হলে ফলো করে এখন নিত্যনতুন হেলথ টিপস পেতে।

01/07/2025

ভাইরাস জ্বরে কাঁপছে পুরো দেশ।
Very Alarming Health Issue right now...

এখন থেকেই সচেতন হতে হবে সাথে মাস্ক ই হাইজিন মেইনটেইন করে চললেই কেবল এই ভাইরাস জ্বর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব

Address

Cumilla

Telephone

+8801704471016

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Revive Health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Revive Health:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram