Dr. Nizam

Dr. Nizam Never give up, your day will come.

অসামর্থ্যবানদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা।
20/06/2025

অসামর্থ্যবানদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা।

Basic Training on LARC (IUCD, Implant, Injectable)Organized By : Social Marketing Company (SMC)
21/05/2025

Basic Training on LARC (IUCD, Implant, Injectable)
Organized By : Social Marketing Company (SMC)

Basic Training for Core Team Member Supported By : JICA Bangladesh Shasto 2 Project, BADAS & SHED Foundation.
19/05/2025

Basic Training for Core Team Member
Supported By : JICA Bangladesh Shasto 2 Project, BADAS & SHED Foundation.

26/04/2025
11/04/2025

ভোলায়, চিকিৎসকের উপর বর্বরোচিত হামলাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাই।
সুচিকিৎসা পেতে হলে, কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

07/04/2025

৭ এপ্রিল, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য– ‘জন্ম হোক সুরক্ষিত, ভবিষ্যৎ হোক আলোকিত’।

আমি সামান্য কিছু ইহুদী রেখে যাচ্ছি। আমি চাইলে, সব ই'হু'দি'দের হ*ত্যা করতে পারতাম। কিন্তু, কিছু ই'হু'দি রেখে যাচ্ছি, যাতে...
06/04/2025

আমি সামান্য কিছু ইহুদী রেখে যাচ্ছি। আমি চাইলে, সব ই'হু'দি'দের হ*ত্যা করতে পারতাম। কিন্তু, কিছু ই'হু'দি রেখে যাচ্ছি, যাতে বিশ্ববাসী বুঝতে পারে, আমি কেন ই'হু'দি হ*ত্যায় মেতে ছিলাম।
- Adlof Hi**er

The world need him, more than the so called Muslim leaders.


19/03/2025

দোয়া'তো এমনই হওয়া উচিত...

‘ইয়া আল্লাহ! আপনি এদের (ই'হুদী) প্রত্যেককে এক এক করে গুনে রাখুন। এদেরকে (ই'হুদী) বিক্ষিপ্তভাবে হ*ত্যা করুন। এদের (ই'হুদী) একজনকেও আপনি ছাড় দেবেন না’

ধ'র্ষ*ণ নিঃসন্দেহে ব্যক্তিগত অপরাধ। তবে এটি সামাজিক ও কাঠামোগত সমস্যাও বটে, যা সমাজের বিদ্যমান ক্ষমতার ভারসাম্য, লিঙ্গগত...
11/03/2025

ধ'র্ষ*ণ নিঃসন্দেহে ব্যক্তিগত অপরাধ। তবে এটি সামাজিক ও কাঠামোগত সমস্যাও বটে, যা সমাজের বিদ্যমান ক্ষমতার ভারসাম্য, লিঙ্গগত বৈষম্য এবং প্রশাসনিক ব্যর্থতার প্রতিফলন। বাংলাদেশে ধ'র্ষ*ণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ার পেছনে, আইনের শৈথিল্য, বিচারহীনতা, পুরুষতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও সামাজিক নীরবতার মতো নানা কারণ কাজ করছে। ধ'র্ষ*ণের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত সচেতনতা ও আইনগত প্রতিকার প্রয়োজন হলেও, শুধু এসব পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। কাঠামোগত পরিবর্তন ব্যতীত ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধ সম্ভব নয়। কারণ, এটি শুধু অপরাধীদের বিচার ও শাস্তির বিষয় নয়; বরং সমাজে নারীর অবস্থান, অর্থনৈতিক ক্ষমতা, শিক্ষা ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি ও রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গেও গভীরভাবে যুক্ত।

🚫 বাংলাদেশে ধ'র্ষ*ণ-সংক্রান্ত মামলার বিচার প্রক্রিয়া, দীর্ঘ ও জটিল। ফলে ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হন। কথায় আছে– "Justice delayed is justice denied" অর্থাৎ, ন্যায়বিচার বিলম্বিত হওয়া মানে, ন্যায়বিচারকে অস্বীকার করা। এ ছাড়াও অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপরাধীদের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব থাকার কারণে, তারা শাস্তি এড়াতে সক্ষম হয়। বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি, অপরাধীদের উৎসাহিত করে এবং সমাজে একটি বার্তা পাঠায় যে, ধ'র্ষ*ণ করেও পার পাওয়া সম্ভব। তাই ধ'র্ষ*ণের বিচার প্রক্রিয়া আরও দ্রুত ও কার্যকর করতে, বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন; পুলিশ ও বিচার বিভাগের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ভুক্তভোগীদের জন্য নিরাপদ আইনি সহায়তা নিশ্চিত করা জরুরী।

✅ নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও স্বনির্ভরতা, ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধের একটি কার্যকর উপায় হতে পারে। বাংলাদেশে নারীদের একটি বড় অংশ এখনও, অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী নয়। ফলে তারা পরিবারের ওপর নির্ভরশীল এবং অনেক সময় নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েও তা প্রকাশ করতে পারে না। কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি, সমান মজুরি এবং কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে, নারীরা অধিক আত্মনির্ভরশীল হবেন এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শক্তি পাবেন।

✅ গণমাধ্যম ও বিনোদন জগতে নারীদের উপস্থাপনা, ধ'র্ষ*ণের সংস্কৃতির বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক ক্ষেত্রে চলচ্চিত্র, নাটক ও বিজ্ঞাপনে নারীদের ‘বস্তু’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, যা নারীর জন্য মর্যাদাহানিকর। যেহেতু, মানুষের সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় গণমাধ্যম বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তাই সব ধরনের গণমাধ্যমে, নারীদের ইতিবাচক ও মর্যাদাসম্পন্নভাবে উপস্থাপন এবং ধ'র্ষ*ণের বিরুদ্ধে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো, ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।

✅ প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা ও ডিজিটাল অপরাধ প্রতিরোধের মত বিষয়ও, ধ'র্ষ*ণের কাঠামোগত সমাধানে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বাংলাদেশে নারীরা অনলাইন হয়রানির শিকার হচ্ছেন, যা অনেক সময় সাইবার ব্ল্যাকমেইল ও ধ'র্ষ*ণের মতো অপরাধের সূত্রপাত করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের ব্যক্তিগত তথ্য ও ছবি, অনৈতিকভাবে ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছে, যা তাদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলছে। এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধে সাইবার আইনের কঠোর প্রয়োগ এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর কার্যকর মনিটরিং নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

✅ সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকাও ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে মসজিদ, মন্দির ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সমাজে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বিনির্মাণে বিশাল প্রভাব ফেলে। যদি এসব প্রতিষ্ঠান, নারীর মর্যাদা, লিঙ্গ সমতা ও ধ'র্ষ*ণ বিরোধী বার্তা প্রচার করতে সক্রিয় ভূমিকা নেয়, তবে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
❎ অনেক ক্ষেত্রে, কিছু বিতর্কিত ধর্মীয় নেতা নারীদের পোশাক বা আচরণ নিয়ে কট্টর মনোভাব পোষণ করেন, যা ধ'র্ষ*ণের জন্য নারীকেই দায়ী করার প্রবণতা তৈরি করে। এই মনোভাব পরিবর্তন করতে হলে, ধর্মীয় নেতাদের সচেতন করা ও ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া জরুরি।

✅ ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধে কমিউনিটি পর্যায়ের উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে ধ'র্ষ*ণের ঘটনা অনেক সময় ধামাচাপা দেওয়া হয় বা সালিশের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয়, যা অপরাধীদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। কমিউনিটি ওয়াচ গ্রুপ, নারীদের স্ব-সহায়ক দল ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় ধ'র্ষ*ণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এতে নারীরা সাহসী হয়ে, অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারবেন এবং সমাজেও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

✅ পুরুষদের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা ছাড়া ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধ সম্ভব নয়। পুরুষদের মধ্যে যদি ছোটবেলা থেকেই নারীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার শিক্ষা দেওয়া এবং তাদের বোঝানো হয় যে, নারীর সম্মতি ছাড়া কোনো সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়, তাহলে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
‘মাচো সংস্কৃতি’ বা পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যবাদকে চ্যালেঞ্জ এবং পুরুষদের এ বিষয়ে শিক্ষিত করা, ধর্ষণ প্রতিরোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হতে পারে।

ℹ️ ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধে কাঠামোগত পরিবর্তন সময়সাপেক্ষ, তবে এটি ছাড়া কোনো দীর্ঘমেয়াদি সমাধান সম্ভব নয়। বাংলাদেশে ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধে শুধু আইনি ব্যবস্থা বা শাস্তির বিধান যথেষ্ট নয়। বরং সামাজিক মানসিকতা, শিক্ষা ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক নীতি, গণমাধ্যমের ভূমিকা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার সমন্বিত পরিবর্তন প্রয়োজন।

🦋 নারীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সমাজ গড়ে তুলতে হলে শুধু ধ'র্ষ*কদের শাস্তি দিলেই হবে না, বরং ধ'র্ষ*ণের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পথগুলোও চিরতরে বন্ধ করতে হবে। এটাই ধ'র্ষ*ণ প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর ও স্থায়ী উপায় 🦋

07/03/2025
03/03/2025

রোজা রাখা অবস্থায় চিকিৎসা সংক্রান্ত কি কি করা যাবে, আবার কি কি করা যাবে না, তা নিয়ে নানা সংশয় ও বিভ্রান্তি রয়েছে। এ সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিচে দেয়া হল।

১) রোজা অবস্থায়, ইনহেলার ও নাকের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে।

২) রোজা অবস্থায়, চোখ ও কানের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে। নাকের ড্রপের ব্যপারে বিতর্ক আছে, তবে গলায় না গেলে সমস্যা নেই।

৩) হার্টের এনজাইনার সমস্যার জন্যে বুকে ব্যথা উঠলে, নাইট্রোগ্লিসারিন ট্যাবলেট বা স্প্রে জিহবার নিচে ব্যবহার করলে রোজা নষ্ট হবে না।

৪) রোজা রেখে শিরাপথে স্যালাইন বা গ্লুকোজ জাতীয় কোনো তরল গ্রহণ করা যাবে না, তবে খাদ্য-উপাদান ছাড়া অন্য কোনো ওষুধ, ত্বক, মাংসপেশি বা হাড়ের জোড়ায় ইনজেকশান হিসেবে প্রয়োগ করলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না।
রোজা রেখে ইনসুলিন নেয়া যাবে। কিন্তু ইনসুলিন নেয়ার পর যেহেতু রোগীকে খাবার খেতে হয়, সেজন্য ইনসুলিন, ইফতারের ঠিক আগ মুহুর্তে নিতে হবে।

৫) রোজা রেখে রক্ত পরীক্ষার জন্যে, রক্ত দিতে বাধা নেই। ডায়বেটিস রোগীদের রোজা অবস্থায় রক্তের সুগার পরিমাপ করার পরামর্শ দেয়া হয়, এতে রোজা নষ্ট হবে না।

৬) চিকিৎসার প্রয়োজনে রোজা রেখে অক্সিজেন, ইনহেলার কিংবা চেতনা নাশক গ্যাস গ্রহণে রোজা নষ্ট হবে না।

৭) চিকিৎসার প্রয়োজনে ক্রিম, অয়েনমেণ্ট, ব্যাণ্ডেজ, প্লাস্টার ইত্যাদি ব্যবহার করলে এবং এসব উপাদান ত্বকের গভীরে প্রবেশ করলেও রোজার কোনো সমস্যা হবে না।

৮) রোজা রেখে দাঁত তোলা যাবে। দাঁতের ফিলিং করা যাবে এবং ড্রিল ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া দাঁত পরিষ্কার করার সময় অসাবধানতাবশত কিছু গিলে ফেললে রোজা নষ্ট হবে না।

৯) রক্তদান বলতে যতটুকু দেয়া বুঝায়, তা দিলে সাওম ভঙ্গ হবে। সেজন্য, ইফতারের পর রক্তদানে উৎসাহিত করা হয়েছে। রক্ত গ্রহন করলেও রোজা নষ্ট হবে।
কিন্তু, রক্ত পরীক্ষার জন্য যে পরিমাণ দেয়া হয়, তাতে সাওম ভঙ্গ হবে না।

১০) চিকিৎসার জন্যে যোনিপথে ট্যাবলেট কিংবা পায়ুপথে সাপোজিটোরি ব্যবহার করলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।

১১) রোজা রাখা অবস্থায় না গিলে, মাউথওয়াশ, মুখের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে এবং গড়গড়া করা যাবে।

১২) রোজা রাখা অবস্থায় কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে না। বাস্তবে, ডায়ালাইসিস লাগে, এমন কিডনি রোগিদেরকে রোজা রাখতে নিরুৎসাহিত করা হয়।

১৩) রোজা রেখে জরায়ু পরীক্ষার জন্যে হিস্টেরোস্কপি বা আই.ইউ.সি.ডি ব্যবহার করা যাবে।

১৪) হার্ট কিংবা অন্য কোনো অঙ্গের এনজিওগ্রাফি করার জন্যে, কোনো রোগ নির্ণয়কারক দ্রবণ শরীরে প্রবেশ করানো হলে, রোজার ক্ষতি হবে না।

১৫) কোনো অঙ্গের আভ্যন্তরীণ চিত্রধারণের জন্যে, সেই অঙ্গের প্রবেশপথে কোনো ক্যাথেটার বা নালীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তরল রঞ্জক প্রবেশ করালে, রোজা নষ্ট হবে না।

১৬) রোগ নির্ণয়ের জন্যে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করলেও রোজা নষ্ট হয় না। তবে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করার সময় ভেতরে তরল কিংবা অন্য কোনো কিছু প্রবেশ করানো যাবে না যার খাদ্যগুণ রয়েছে।

১৭) রোজা রাখা অবস্থায় লিভারসহ অন্য কোনো অঙ্গের বায়োপসি করা যাবে।

কিয়ামের রাত এলো, সিয়ামের দিন।
মুছে দিতে জীবনের, অগণিত ঋণ।
আহলান সাহলান, শাহরু রামাদান।
Happy Ramadan Kareem ☪️

Address

Cumilla

Telephone

+8801823876955

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Nizam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Nizam:

Share