চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল

চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল আলহামদুলিল্লাহ ,

ছোট ছোট ডোজে বিশাল পরিবর্তন — এই বিশ্বাসে আমি হোমিওপ্যাথিকে জীবনের লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছি।

ছবিতে যে রোগটি দেখতে পাচ্ছেন এটাকে বলা হয় Molluscum Contagiosum.*Molluscum Contagiosum কী?*  এটি একটি ভাইরাসজনিত ত্বকের...
05/12/2025

ছবিতে যে রোগটি দেখতে পাচ্ছেন এটাকে বলা হয় Molluscum Contagiosum.

*Molluscum Contagiosum কী?*
এটি একটি ভাইরাসজনিত ত্বকের সংক্রমণ যা ছোট, মোমের মতো চকচকে, গোল, উঁচু গুটি তৈরি করে। সাধারণত ব্যথাহীন এবং চুলকায় না, তবে এটা আরো ছড়াতে পারে।

লক্ষণ:
- ছোট, গোলাকার, ত্বকের রঙের বা সাদা গুটি
- মাঝখানে সামান্য গর্ত বা চাপা অংশ
- চোখ, মুখ, ঘাড় বা শরীরের অন্য অংশে দেখা যায়
- শিশুদের মাঝে বেশি দেখা যায়

নিরাপদ কিনা?
› হ্যাঁ, সাধারণত ক্ষতিকর নয় এবং কয়েক মাসে সেরে যেতে পারে।
› কিন্তু ছোঁয়াচে, তাই অন্যদের মাঝে ছড়াতে পারে।

চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে সম্ভব। আপনাদের জন্য উপযুক্ত ওষুধের নাম ও রুব্রিক বলতেছি।তবে সকল লক্ষণ নিয়ে রোগীকে চিকিৎসা করলে রোগী দ্রুত আরোগ্য হয়।

রুব্রিক:

Skin- Eruption-Molluscum

মেডিসিন Brom,thuja, Calc-ar,phos,sep,nat-m, Calc,kali-i,Lyco,merc,sulp. ইত্যাদি।

পোস্টটি শুধু হোমিও ডাক্তার এবং স্টুডেন্টদের জন্য।

30/11/2025

Epulis (ইপিউলিস) কি??? ---★Epulis:   ইপিউলিস এক প্রকার টিউমার। ইহা দাঁতের মাড়ির বিবৃদ্ধি বা তালু বা জিহ্বার মাংস বৃদ্ধি ...
27/11/2025

Epulis (ইপিউলিস) কি??? ---

★Epulis: ইপিউলিস এক প্রকার টিউমার। ইহা দাঁতের মাড়ির বিবৃদ্ধি বা তালু বা জিহ্বার মাংস বৃদ্ধি হয়ে গঠিত হয়। ইহা নন-ক্যানসারাস বা বিনাইন টিউমার। তবে সঠিক সময়ে বা উক্ত টিউমারের প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা না নিলে ইহা ধীরে ধীরে দলা বা পিন্ডের আকার ধারণ করে মুখের বাহিরে চলে আসে, লম্বায় দাঁতের চেয়ে বড় হয়ে যায় এবং খাবার খাওয়ার সময় খাদ্য দ্রব্য চিবানোর সময় উক্ত মাংসপিন্ডে কামড় লেগে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। সেখানে প্রদাহ হয়ে প্রচন্ড ব্যথা বেদনা হয় এবং খুবই স্পর্শকাতর হয়ে যায় সবশেষে ইনফেকশনের সৃষ্টি হয়ে মুখে ঘা হয়, মাড়ি থেকে রক্ত ও পুঁজ বের হয়, মাড়ি থেকে দাঁত আলগা হয়ে যায় এবং ক্যানসারের ঝুঁকি তৈরি হয়।

★অনুভূতিঃ প্রথমে হালকা ব্যথা লাগে ও মারাত্মক অস্বস্তি অনুভব হয়, বার বার জিহ্বা দিয়ে ঠেলা বা স্পর্শ করার অনুভূতি সৃষ্টি হয়।

★আকার- আকৃতিঃ ইহা অনেকটা মাশরুম আকৃতির এবং দেখতে গোলাপি বা লালচে রংয়ের হয়।

★প্রকারঃ
Epulis অনেক প্রকারে হয়ে থাকে তবে প্রধান ০৩ প্রকারের হয়ঃ-
১। Fibromatous or ossifying epulis: দাঁতের মাড়ি, হাড় ও লিগামেন্টের উপর উদ্ভুত তন্তু জাতীয় টিউমারকে Fibromatous epulis বলে।
২। Granulomatous epulis : দাঁত পড়ে যাওয়ার পর খালি জায়গায় মাংস বৃদ্ধি হয়ে যে টিউমার হয় তাকে Granulomatous epulis বলে।
৩। Giant cell epulis : ইহা মুখের কমন Giant Cell Lession(ঘা) গুলোর একটি। মুখের নরম টিস্যু বা তন্তুর উপর বেগুনি লালচে রংয়ের গুটি বা ক্ষুদ্র টিউমার।

★কারণঃ প্রধান কারণ সাইকোটিক মায়াজম।এছাড়া অনেক দিন ধরে দাঁতের মাড়ীর ইনফেকশন ভোগাও epulis এর আরেকটি কারণ।

★লক্ষ্মণঃ
১। তন্তুল বা Fibrous হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুই দাঁতের মাঝে হয়। এছাড়াও মুখের তালু, জিহ্বার উপরে ও নীচে এবং মুখের ভিতরের দিকে ঠোটের গোড়ার দিকে এই মাংস বৃদ্ধির টিউমার হতে দেখা যায়।
২। এটির বৃদ্ধি খুব দ্রুত হয় তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ২ সে. মির এর নীচে থাকে সর্বোচ্চ ৪সে. মি. হতে পারে।
৩। এটি অমসৃণ ও গোলাপি বা লালচে রংয়ের হয়ে থাকে।
৪। অনেকটা গোলাকার মাশরুম আকৃতির মনে হয়।
৫। ঘা হতে পারে ও রক্ত পড়তে পারে।
৬। অনেক সময় এর আক্রমন হাড়ে গিয়ে পড়তে পাড়ে।

★★চিকিৎসাঃ এ্যালোপ্যথিতে সার্জিক্যাল অপারেশন একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে এন্টিসাইকোটিক মেডিসিন প্রয়োগ করে বিনাঅপারেশনে সম্পুর্ণ আরোগ্য করা যায়। যদি কেউ এই সমস্যায় ভোগেন তবে দেরি না করে নিকটস্থ রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন আশাকরি আরোগ্য লাভ করবেন।
অথবা আমাদের পেজে রোগলক্ষনসহ বিস্তারিত জানাতে পারেন।

👉নাকের পলিপ বলতে সাধারণত  নাকের ভিতরে নাক ও সাইনাসের আবরণী কোষ হতে উৎপন্ন আঙ্গুর ফলাকৃতি একধরনের মাংসপিণ্ডকে বোঝায়। এগুল...
25/11/2025

👉নাকের পলিপ বলতে সাধারণত নাকের ভিতরে নাক ও সাইনাসের আবরণী কোষ হতে উৎপন্ন আঙ্গুর ফলাকৃতি একধরনের মাংসপিণ্ডকে বোঝায়। এগুলো সাধারণত মসৃণ,নরম,ফ্যাকাসে এবং ধূসর বর্ণের হয়ে থাকে। অনেক সময় ক্ষত ও পুঁজ সৃষ্টি হতে পারে।
নাকের পলিপাস অতি পরিচিত একটি রোগ। কিন্তু নাক বন্ধ থাকা মানেই নাকের পলিপাস হয়েছে এটা ঠিক না।
👉নাকের পলিপাসের প্রকারভেদঃ
১. Anatomically ( দেহের গঠনের উপর ভিত্তি করে)
polyp( অ্যান্ট্রোকোনাল পলিপ)ঃ এটি ম্যাক্সিলারি এন্ট্রাম থেকে উৎপন্ন হয়,সাধারণত একপাশে হয় এবং সংখ্যায় একটি থাকে।এটা মধ্য বয়সে এবং বৃদ্ধ বয়সে বেশি হয়।
# Ethmoidal polyp(ইথময়ডাল পলিপ)ঃ
এটি ইথময়ডাল এয়ার সেল থেকে উৎপন্ন হয়,সাধারণত দুই পাশেই হয় এবং সংখ্যায় একাধিক হয়। এটা বাচ্চাদের এবং কম বয়সী দের বেশি হয়।
২.According to cause( কারণ অনুসারে)ঃ
(এলার্জি জনিত)
# Vasomotor ( রক্তবাহকের সংকোচনশীলতা)
( প্রদাহী)
(সংক্রামক)
(এলার্জি ও ইনফেকশনের মিলিত ক্রিয়া)
(কোষ সমূহের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি জনিত পলিপ)
এছাড়াও ছত্রাকজনিত- রাইনোস্পোরিডিয়াম ছত্রাক উৎপন্ন পলিপ যা গবাদিপশুর সংস্পর্শে গেলে শরিরের যেকোনো স্থানে হতে পারে।
👉নাকের পলিপাস এর লক্ষণঃ
১. নাক বন্ধ থাকা।
২. বেশি বেশি সর্দি লাগা।
৩. নাক দিয়ে পানি পড়া।
৪. বেশি হাঁচি হওয়া।
৫. ঘ্রাণ শক্তি হ্রাস পাওয়া।
৬. ঘ্রাণ শক্তি লোপ পাওয়া।
৭. স্মৃতি-শক্তি কমে যাওয়া।
৭. মাথা ব্যথা
৮. নাক দিয়ে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়
৯. অনেক সময় মাথায় ব্যথা হয়, নাক ও কানে চুলকায়, নাকে ব্যাথা।
১০. নাক ডাকা।
১১. রক্তে serum IGE এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া।
👉 পলিপাসের সচেতনতা:
১.ঠান্ডাজনিত পরিবেশ থেকে সাবধাণতা অবলম্বন করতে হবে।
২.সিজনাল ফল-মূল বেশী খেতে হবে।
৩.ধূলা-বালি ও ধোঁয়া থেকে মুক্ত থাকতে হবে।
৪.ফ্রীজের সরাসরি ঠান্ডা খাবার থেকে বিরত থাকা।
৫.গতানুগতিক এ্যান্টিবায়োটিক ও ঠান্ডাজনিত ঔষধ খাওয়া হতে বিরত থাকতে হবে।
৬.এলার্জি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
জীবন-যাত্রায় মানসিক ও শারীরিক প্রভাব যেন না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
👉 নাকের পলিপাসের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিঃ-
বর্তমানে নাকের মাংস বৃদ্ধি (Nasal Polyps) বা পলিপ একটি সাধারণ সমস্যা। এই সমস্যা দূর করার জন্য হোমিওপ্যাথি হলো বর্তমান বিশ্বের সর্বাধিক কার্যকর এবং স্থায়ী চিকিৎসা। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য আপনাকে কোন লোকাল হোমিও ডাক্তারের কাছে না গিয়ে, একজন অভিজ্ঞ ও গ্র্যাজুয়েট হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে হবে। কেন একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যাবেন? কারণ, নাকের পলিপাস দ্রুত আরোগ্যের জন্য সাধারণত: লোকাল ডাক্তারগণ সিরিঞ্জের সাথে এসিড জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে পলিপাসকে সাময়ীক উপসম করে দেন, তাতে রোগীর সাময়ীক কষ্ট কিছুদিন ভাল থাকলেও ভবিষ্যতে আরো কঠিন ও জটিল আকার ধারণ করে।
অপারেশন ছাড়াই সম্পূর্ণ স্থায়ী হোমিও চিকিৎসা সম্ভব। আপনি যদি স্থায়ী ভাবে এর থেকে মুক্তি লাভ করতে চান তাহলে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
👉 হোমিও চিকিৎসা:
লক্ষণভিত্তিক ও বিভিন্ন sign, symptom এবং investigation করে সাদৃশ্য ঔষধ প্রয়োগ করে বিনা অপারেশনে নাকের পলিপাস স্থায়ী আরোগ্য হয়। তবে জটিলতার উপর নির্ভর করে আরোগ্যের সময় একটু দির্ঘায়ীত হতে পারে।

✅ Gingivitis (মাড়ির প্রদাহ) — কারণ, লক্ষণ ও Homeopathy চিকিৎসা🌿Gingivitis হলো মাড়ির প্রদাহ, যেখানে Gum লাল হয়ে যায়, ব্যথ...
23/11/2025

✅ Gingivitis (মাড়ির প্রদাহ) — কারণ, লক্ষণ ও Homeopathy চিকিৎসা🌿

Gingivitis হলো মাড়ির প্রদাহ, যেখানে Gum লাল হয়ে যায়, ব্যথা করে ও রক্তপাত হয়।
সময়মতো চিকিৎসা না নিলে দাঁত ঢিলা হয়ে যেতে পারে।

🔍 কারণ (Causes):
✔ দাঁত/মাড়ি পরিষ্কার না করা
✔ ব্যাকটেরিয়া জমা
✔ Vitamin-C ঘাটতি
✔ তামাক/ধূমপান
✔ হারমোনের পরিবর্তন
✔ DiabetesDiabetes

🩸 লক্ষণ (Symptoms):
⚠ মাড়ি থেকে রক্ত পড়া
⚠ মুখে দুর্গন্ধ
⚠ খাওয়ায় ব্যথা
⚠ দাঁত ঢিলা অনুভব
⚠ মাড়ি ফুলে যাওয়া
⚠ দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে থাকা

🧪 জটিলতা (If Ignored):
⚠ Gum recession
⚠ পুঁজ জমা
⚠ দাঁত নড়ে যাওয়া
⚠ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া
⚠ দাঁত পড়ে যাওয়া

📌 ডোজ বয়স ও অবস্থার উপর নির্ভরশীল।

🏠 বাসায় করণীয় (Home Care Tips):
🦷 দিনে ২বার Brush
🧂 Salt water gargle
🚫 Soft drink/mithai কম
🧼 Dental floss
🍋 Vitamin-C foods
🍃 To***co ফেলে দিন

✅ Homeopathy এর সুবিধা:
✨ প্রদাহ কমায়
✨ bleeding কমাতে সাহায্য করে
✨ infection control
✨ gum tissue support
✨ দীর্ঘস্থায়ী আরাম

📌 সময়মতো চিকিৎসা না নিলে:
⚠ দাঁত হারানোর ঝুঁকি
⚠ ঝাঝালো ব্যথা
⚠ চিবোতে সমস্যা
⚠ মুখে খারাপ গন্ধ স্থায়ী

22/11/2025

🌿 নাকে পলিপাস (Nasal Polyp) — কারণ, উপসর্গ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা💠 পলিপাস কী?নাকের ভেতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লি (mucous membra...
20/11/2025

🌿 নাকে পলিপাস (Nasal Polyp) — কারণ, উপসর্গ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

💠 পলিপাস কী?

নাকের ভেতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লি (mucous membrane) দীর্ঘদিন প্রদাহে আক্রান্ত হলে সেখানে নরম, মাংসপিণ্ডের মতো একটি বৃদ্ধি দেখা দেয় — একে পলিপাস (Nasal Polyp) বলা হয়।
এটি সাধারণত নাকের ভিতর থেকে সাইনাস পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে এবং এক বা দুই নাসায়ই হতে পারে।

💠 পলিপাসের কারণ

পলিপাসের মূল কারণ হলো দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ ও অ্যালার্জি।
এর সঙ্গে আরও কিছু কারণ যুক্ত থাকতে পারে, যেমনঃ
🔹 দীর্ঘদিনের সর্দি বা সাইনুসাইটিস
🔹 ধুলাবালি বা ঠান্ডায় অ্যালার্জি
🔹 অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের ইতিহাস
🔹 নাকে ফাঙ্গাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ
🔹 নাকের গঠনগত ত্রুটি (Deviated Septum)

💠 পলিপাসের উপসর্গ

🔸 নাক বন্ধ থাকা — সবসময় বা রাতে বেশি
🔸 মুখ দিয়ে শ্বাস নিতে হয়
🔸 ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়া (Smell loss)
🔸 মাথা ভার লাগা বা মাথাব্যথা
🔸 কানে চাপ বা কম শোনা
🔸 নাক দিয়ে পানি পড়া
🔸 মাঝে মাঝে নাক থেকে রক্তপাত

💠 পরীক্ষা (Diagnosis)

1️⃣ Nasal Endoscopy – নাকের ভিতর সরাসরি দেখা হয়
2️⃣ CT Scan of Nose & Sinus – পলিপাসের বিস্তার ও অবস্থান বোঝা যায়
3️⃣ Allergy Test – অ্যালার্জির উৎস চিহ্নিত করা হয়

💠 প্রচলিত চিকিৎসা

👉 এলোপ্যাথিতে সাধারণত স্টেরয়েড স্প্রে ও অপারেশন (Polypectomy) করে পলিপাস অপসারণ করা হয়।
কিন্তু সমস্যা হলো — অনেক সময় অপারেশনের পরও পলিপাস আবার ফিরে আসে, যদি মূল অ্যালার্জি বা প্রদাহের কারণ দূর না করা যায়।

💠 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথি পলিপাসের মূল কারণ (Root Cause) যেমন অ্যালার্জি, প্রদাহ, ও শ্লেষ্মা নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে দীর্ঘমেয়াদে উন্নতি ঘটায়।
সঠিক ওষুধে পলিপাস ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায় ও ছোট হয়ে আসে।

বিশেষ করে যাদের নাক একদম বন্ধ, তারা মুখ দিয়ে শ্বাস নেন। Lemna minor পলিপাসের সাইজ ছোট করে দেয়।

💠 সহায়ক পরামর্শ

✅ ঠান্ডা ও ধুলাবালি এড়িয়ে চলুন
✅ ধূমপান ও পরোক্ষ ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন
✅ নিয়মিত গরম পানিতে নাক পরিষ্কার করুন (Steam Inhalation)
✅ পর্যাপ্ত ঘুম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন
✅ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে থেকে ওষুধ সেবন করবেন না

নাকের পলিপাস খুব বিরক্তিকর হলেও সঠিক চিকিৎসায় এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্পূর্ণ সম্ভব।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অপারেশন ছাড়াই মূল কারণ দূর করে নাকের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে পারে।
#পলিপাস
#

কোলেস্টেরল নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণা --উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, হার্ট এটাক্ট, স্ট্রোক, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি বাড়...
17/11/2025

কোলেস্টেরল নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণা --

উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, হার্ট এটাক্ট, স্ট্রোক, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যদিকে, কোলেস্টেরল দেহের অপরিহার্য উপাদান - যা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারবে না। কিন্তু কোলেস্টেরল নিয়ে অধিকাংশ মানুষ বিভ্রান্তির মধ্যে আছে। ডিম, মাংস, কলিজা, সি-ফুড, বাটার, ঘি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল থাকে। ফলেই অনেকেই এগুলো খেতে ভয় পায়। অথচ এগুলো অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার - কোলেস্টেরল এর ভয়ে এগুলো না খাওয়া বোকামি ছাড়া কিছুই না।

কোলেস্টেরল কি?

কোলেস্টেরল (Cholesterol) এক ধরনের অতি ক্ষুদ্র মোম জাতীয় তৈলাক্ত পদার্থ। দেহের প্রায় ৮৫% কোলেস্টেরল তৈরি হয় লিভারে এবং অবশিষ্ট অংশ আসে খাদ্য থেকে। আমরা যদি কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার নাও খাই, তবে লিভার প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল এর পুরোটাই উৎপাদন করে। কোলেস্টেরল এককভাবে রক্তের মাধ্যমে কোষে পৌঁছাতে পারে না, তাই কোলেস্টেরল লিপিড ও প্রোটিন এর সমন্বয়ে গঠিত লিপোপ্রোটিন (Lipoprotein) নামক কণার উপর ভর করে রক্তের মাধ্যমে চলাচল করে।

কোলেস্টেরলকে প্রধানত ২ শ্রেণীতে ভাগ করা যায় :

LDL (Low Density Lipoprotein) - অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রাকৃতির বাহক। লিভার কর্তৃক তৈরি কোলেস্টেরল LDL এর উপর ভর করে দেহের বিভিন্ন কোষে পৌঁছায়।

HDL (High Density Lipoprotein) - অপেক্ষাকৃত বড় আকৃতির বাহক। অব্যবহৃত কোলেস্টেরল HDL এর উপর ভর করে আবার লিভারে ফেরত যায়।

কোলেস্টেরল নিয়ে প্রধান প্রধান বিভ্রান্তি নিম্নরূপ :

# কোলেস্টেরল মানেই বিপদজনক বস্তু!

অধিকাংশ মানুষের ধারণা, কোলেস্টেরল শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর পদার্থ। প্রকৃতপক্ষে, কোলেস্টেরল মানুষের জীবন রক্ষার অপরিহার্য উপাদান। কোষের মেমব্রেন, ভিটামিন-ডি ও টেসটেস্টেরনসহ বিভিন্ন হরমোন তৈরির অপরিহার্য উপাদান হল কোলেস্টেরল। শুধুমাত্র অক্সিডাইজড LDL মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।

# কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার পরিহার করলেই শরীরে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসবে!

অধিকাংশ মানুষের ধারণা, কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার খেলে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বেড়ে যায়। তাই অনেকে ডিম, মাংস খেতে ভয় পায়। বাস্তবে, শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরল এর মাত্রার সাথে ডায়েটারি কোলেস্টেরল এর কোন সম্পর্ক নেই। কোন কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার না খেলেও লিভার পর্যাপ্ত কোলেস্টেরল তৈরি করে।

# LDL খারাপ কোলেস্টেরল (Bad Cholesterol) এবং HDL ভাল কোলেস্টেরল (Good Cholesterol)!

প্রকৃতপক্ষে LDL ও HDL কোনটাই খারাপ কোলেস্টেরল না। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় কেবল তখনই,
- যখন LDL অক্সিডাইজ হয়ে যায়। এই অক্সিডাইজড LDL রক্তনালির গাত্রে ক্রমান্বয়ে plaque, clot, block সৃষ্টি করে। কিম্বা

- যখন HDL এর তুলনায় LDL এর পরিমাণ বেড়ে যায়, অর্থাৎ HDL এর পরিমাণ কমে যায়। তখন অতিরিক্ত LDL রক্তনালিতে জমা হয়ে নালির ছিদ্র সরু হয়ে যায় এবং স্বাভাবিক রক্তচলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করে।

# রক্তে কোলেস্টেরল বাড়লেই বিপদ!

দেহে Total Cholesterol বাড়লেই সমস্যা নাই। যদি Cholesterol ratio (Total Cholesterol/HDL) ৫ এর নিচে থাকে তবে বিপদের আশঙ্কা কম। তবে এ অনুপাত ৩.৫ এর কাছাকাছি হওয়া উত্তম।

# কোলেস্টেরল জনিত সমস্যা কেবল বয়স্কদের জন্য হয়!

যে কোন বয়সেই কোলেস্টেরল জনিত সমস্যা হতে পারে।

দেহে কোলেস্টেরল এর মাত্রা সঠিক পর্যায়ে রাখার জন্য দরকার :

- পরিমিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ
- ইনফ্লেমেটারি খাদ্য পরিত্যাগ (ডিপ ফ্রাই, বাজে তেল)
- নিয়মিত এক্সারসাইজ
- দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ
- ধুমপান ও মদ্যপান পরিহার
- ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা।

“ডাঃ, গলার ভেতর কিছু একটা আটকে আছে মনে হয়। মাঝে মাঝে মুখ থেকে বাজে গন্ধ বের হয়।কখনও গিলে ফেললে কিছু একটা নড়াচড়া করে... আ...
16/11/2025

“ডাঃ, গলার ভেতর কিছু একটা আটকে আছে মনে হয়। মাঝে মাঝে মুখ থেকে বাজে গন্ধ বের হয়।
কখনও গিলে ফেললে কিছু একটা নড়াচড়া করে... আয়নায় দেখি, সাদা দানার মতো কিছু টনসিলে আটকানো!”

এভাবেই এক তরুণ রোগী আমার কাছে এসেছিলেন।
তিনি ভাবছিলেন সেটা হয়তো খাবার আটকে আছে —
আমি দেখে বুঝে গেলাম, এগুলো Tonsil Stone (Tonsillolith).

🎯 চলুন আজ Tonsil Stone সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো -

👉 Tonsil Stone কী?

Tonsil stone হলো টনসিলের গহ্বরে (tonsillar crypt) জমে থাকা।
ক্যালসিয়াম, ব্যাকটেরিয়া, মৃত কোষ ও খাবারের কণা দিয়ে তৈরি শক্ত সাদা বা হলুদ রঙের ছোট গুটি।

👉 এটা মূলত চুনের মতো শক্ত হয়ে যায় সময়ের সাথে।
👉 অনেক সময় এগুলো নড়াচড়া করলে মুখে দুর্গন্ধ (bad breath) তৈরি করে।

📍 কোথায় তৈরি হয়?

আমাদের দুই পাশে থাকা palatine tonsil-এ অনেক ছোট ছোট গর্ত বা “crypt” থাকে।
সেখানেই খাবারের টুকরো, মরা কোষ ও ব্যাকটেরিয়া জমে থেকে পাথর (stone) হয়ে যায়।

⚠️ এই রোগে যে সকল লক্ষণ দেখা দেয় :

1. মুখে দুর্গন্ধ।

2. গলায় কিছুর উপস্থিতি বা আটকে থাকার অনুভূতি।

3. গিলতে বা কথা বলতে অস্বস্তি।

4. সাদা বা হলুদ দানা টনসিলে দেখা যায়।

5. কখনও হালকা গলা ব্যথা বা প্রদাহ হয়।

⚠️ কিছু ক্ষেত্রে একদম কোনো উপসর্গই থাকে না — রোগী আয়না দেখার সময়ই খেয়াল করে।

🚫 প্রতিরোধ:

✅ প্রতিদিন ভালোভাবে ব্রাশ ও গার্গল করা।
✅ ধূমপান ও মুখ শুকনো করে এমন অভ্যাস এড়িয়ে চলা।
✅ মুখে পর্যাপ্ত পানি রাখা।
✅ জিহ্বা পরিষ্কার করা (tongue cleaner দিয়ে)।
✅ দুর্গন্ধ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

❤️ রোগী যখন সুস্থ হলেন, বললেন —

“ডাঃ, ভাবিনি এমন ছোট দানা থেকেও মুখে এমন দুর্গন্ধ হতে পারে!
এখন গলা পরিষ্কার লাগে, আর কোনো বাজে গন্ধও নেই।”

📢 সচেতনতা বার্তা:

“গলার টনসিলে সাদা দানা? মুখে বাজে গন্ধ?
এটা খাবারের টুকরো নয়, এটা টনসিল স্টোন।
সময়মতো চিকিৎসা না নিলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে।”

🌿 Corns – পায়ের শক্ত গুটি বা ক্যালাসের প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌿🩺 Corns কী:Corns হলো পায়ের বা আঙুলের ত্বকে ঘর্ষ...
15/11/2025

🌿 Corns – পায়ের শক্ত গুটি বা ক্যালাসের প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌿

🩺 Corns কী:
Corns হলো পায়ের বা আঙুলের ত্বকে ঘর্ষণের কারণে তৈরি শক্ত, পুরু, ব্যথাযুক্ত চামড়ার স্তর। সাধারণত শক্ত জুতো পরা, দীর্ঘক্ষণ হাঁটা বা চাপে থাকা অংশে এটি তৈরি হয়।

⚠️ Corns হওয়ার কারণ:
✔️টাইট বা শক্ত জুতো পরা।
✔️বারবার একই জায়গায় ঘষা বা চাপ পড়া।
✔️ফ্ল্যাট ফুট বা পায়ের গঠনগত সমস্যা।
✔️দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা বা হাঁটা।
✔️ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ত্বক শুষ্ক থাকলে ঝুঁকি বেশি।

🔍 Corns-এর লক্ষণ:
✔️পায়ের আঙুল, গোড়ালি বা তলার অংশে শক্ত গুটি।
✔️ব্যথা বা জ্বালাপোড়া।
✔️হাঁটার সময় অস্বস্তি।
✔️আক্রান্ত স্থানে ত্বক শুষ্ক ও ফাটলযুক্ত।

💧 Corns প্রতিরোধে করণীয়:
✔️আরামদায়ক ও ফিটিং জুতো পরুন।
✔️নিয়মিত পা পরিষ্কার রাখুন।
✔️পায়ের ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
✔️দীর্ঘ সময় এক জায়গায় চাপ না দিন।

💡 “আপনি কি এসব সমস্যায় ভুগছেন?”

✨ নিরাপদ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন ✨

ডাঃ বেলায়েত হোসেন
📚 ডি.এইচ.এম.এস. (ঢাকা )
রেজি নং- ৩৬৬০২

🩺 হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ানঃ

📍 # চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল
১ নং ইপিজেড গেট, নিউ ভিশন হাসপাতাল গলি
হালুয়াপাড়া কুমিল্লা।

📞 যোগাযোগের মোবাইল নম্বর:
📱 ০১৫১৭ ১৩৫৩৪৬

 # চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল  Belayet Chapal
14/11/2025

# চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল
Belayet Chapal

★ টনসিলাইটিস কি? টনসিলাইটিস (Tonsillitis) হলো গলার ভেতরে থাকা টনসিল নামক দুটি ছোট গ্রন্থির প্রদাহ বা সংক্রমণ।এই টনসিল আম...
14/11/2025

★ টনসিলাইটিস কি?

টনসিলাইটিস (Tonsillitis) হলো গলার ভেতরে থাকা টনসিল নামক দুটি ছোট গ্রন্থির প্রদাহ বা সংক্রমণ।
এই টনসিল আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার (immune system) অংশ, যা জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে।

যখন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া টনসিলে সংক্রমণ ঘটায়, তখন সেটাকেই বলা হয় টনসিলাইটিস।

🔹 টনসিলাইটিসের কারণ:

১। ভাইরাসজনিত সংক্রমণ – যেমন ঠান্ডা, ফ্লু ইত্যাদি ভাইরাস।

২। ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ – বিশেষ করে Streptococcus pyogenes ব্যাকটেরিয়া দ্বারা।
৩। সাইকেটিক মায়াজম ও স্ক্রুফোলার ধাতুর, ঠান্ডা লাগার প্রবনতার কারনে।
দাঁত এর সমস্যা ও জিহ্বা অপরিষ্কার এর কারনে

★ প্রধান লক্ষণসমূহ:

১। গলা ব্যথা ও গিলতে কষ্ট
২। জ্বর
৩। গলা লাল হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া।
৪।টনসিলে সাদা দাগ বা পুঁজ দেখা
৫। কণ্ঠস্বর ভারী বা কর্কশ হয়ে যাওয়া
৬। মুখে দুর্গন্ধ
৭। ঘাড়ের গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া
৮। কান ব্যথা সহ বধিরতা।

খাবার মেনেজমেন্ট---
গরু ও হাঁসের মাংস, হাঁসের ডিম,ওল,কচু,সফট ড্রিংকস, ঠান্ডা খাবার না খাওয়া।
নরম, গরম, তরক সহজ প্রাচ্য খাবার খাওয়া।

Address

Cumilla
3500

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801517135346

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to চৌদ্দগ্রাম হোমিও হল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram