Kazi Medicine Corner

Kazi Medicine Corner Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kazi Medicine Corner, Pharmacy / Drugstore, Chhotna, Comilla.

তাকওয়া ও নেক কাজে তোমরা পরস্পর একে অপরের সহযোগিতা করো (আল-কুরআন)।সেবার উদ্দেশ্যে কার্যক্রম চলমান ইনশাআল্লাহ।
01/06/2025

তাকওয়া ও নেক কাজে তোমরা পরস্পর একে অপরের সহযোগিতা করো (আল-কুরআন)।
সেবার উদ্দেশ্যে কার্যক্রম চলমান ইনশাআল্লাহ।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “বেচাকেনা করার সময় তোমরা নিজেদের সহানুভূতি ও সততার প্রতি যত্নশীল হও।” (বুখারী)এখন আপনার কাছের ...
01/06/2025

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “বেচাকেনা করার সময় তোমরা নিজেদের সহানুভূতি ও সততার প্রতি যত্নশীল হও।” (বুখারী)

এখন আপনার কাছের ফার্মেসি "কাজী মেডিসিন কর্ণার" ছোটনা বাজারে, সকল ঔষধের উপর ৮-১০% পর্যন্ত ছাড় পাবেন।
এ অফার পরবর্তী ঘোষণা আসা পর্যন্ত চলবে.......তাই আপনার প্রয়োজনীয় মেডিসিন নিতে চলে আসুন আপনাদের ফার্মেসী "কাজী মেডিসিন কর্ণারে"

বিভিন্ন ভেকসিন, সাপোসিটার, ইনসুলিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করলে এসব ঔষধের কার্যক্ষমতা বা গুনাগুন নষ্ট হয় যায়।☞ আপনারা...
24/02/2022

বিভিন্ন ভেকসিন, সাপোসিটার, ইনসুলিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করলে এসব ঔষধের কার্যক্ষমতা বা গুনাগুন নষ্ট হয় যায়।

☞ আপনারা শুনে অত্যন্ত খুশি হবেন যে, ঐতিহ্যবাহী ছোটনা বাজারে 'কাজী মেডিসিন কর্ণারে' বিভিন্ন ভেকসিন, সাপোসিটার, ইনসুলিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর আনা হয়েছে।

✔ কাজী মেডিসিন কর্ণারের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনায় আপনাদের সাপোর্ট ও দোয়া কামনা করছি।

➤ আপনারা সবাই দোয়া করবেন আমি যেন সৎ থেকে মানুষ ও মানবতার সেবায় নিজেকে আমৃত্যু নিয়োজিত রাখতে পারি। আপনাদের সেবা করে যেতে পারি।৮

 #ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে লেখা সাংকেতিক ভাষার অর্থগুলো জানা আছে? #প্রেসক্রিপশন লেখেন চিকিৎসক। যে কোনও অসুখ-বিসুখে ডাক্তা...
24/08/2021

#ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে লেখা সাংকেতিক ভাষার অর্থগুলো জানা আছে?

#প্রেসক্রিপশন লেখেন চিকিৎসক। যে কোনও অসুখ-বিসুখে ডাক্তার দেখালেই খসখস করে তিনি প্রেসক্রিপশনটা লিখে ফেলেন। কী রোগ তা ডায়াগনোসিসের সঙ্গেই প্রেসক্রিপশনে লেখা থাকে একগাদা ওষুধের নাম। কিন্তু, শুধু কি রোগ আর ওষুধের নামই ডাক্তার প্রেসক্রিপশনে লেখেন? উত্তরটা হল, না। ওষুধের নামের সঙ্গেই তিনি আরও বেশকিছু সাংকেতিক ভাষা লেখেন। সেগুলির অর্থ কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

#সাংকেতিক ভাষা অর্থঃ

tab ট্যাবলেট।
cap ক্যাপসুল।
tsp চা চামচ।
tbsp টেবিল চামচ।
syp সিরাপ।
inj ইন্জেকশন
gtt ড্রপ।
pil বড়ি।
d দিনে।
nocte রাতে।
a.c. খাওয়ার আগে।
p.c খাওয়ার পরে।
h.s. রাতে শোওয়ার সময়।
qh প্রতি ঘণ্টায়।
q 3 h প্রতি ৩ ঘণ্টায়।
qAM প্রতি সকালে।
qPM প্রতি রাতে।
qd প্রতিদিন।
b.i.d. দিনে ২ বার করে।
t.i.d. দিনে তিনবার করে।
q.i.d. দিনে চারবার করে।
q.o.d একদিন অন্তর অন্তর।
O.D. ডান চোখে।
O.S. বাম চোখে।
O.U. দুই চোখে।
p.o. শুধু মুখে।
I.M. মাসল-এ বা পেশীতে।
I.V. ভেইন-এ বা শিরায়।
p.r.n. যেটুকু প্রয়োজন।
ut dict চিকিৎসকের নির্দেশ মত।

21/08/2021
 #আপনার_ডায়াবেটিস_কখন_বুঝবেনঃযেকোনো বয়সে হতে পারে ডায়াবেটিস। এ জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। যেকোনো বয়সে হতে পারে ডায়াবেটিস...
21/08/2021

#আপনার_ডায়াবেটিস_কখন_বুঝবেনঃ

যেকোনো বয়সে হতে পারে ডায়াবেটিস। এ জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। যেকোনো বয়সে হতে পারে ডায়াবেটিস। এ জন্য প্রয়োজন সচেতনতা।

পরিমিত খাবার, শারীরিক শ্রম ও ক্ষেত্রবিশেষে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ থাকা যায়। তবে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন রোগটি শনাক্ত করা। অনেক ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেন না যে রোগটি পুষছেন

ডায়াবেটিস হলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। পরিমিত খাবার, শারীরিক শ্রম ও ক্ষেত্রবিশেষে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ থাকা যায়। তবে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন রোগটি শনাক্ত করা। অনেক ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেন না যে রোগটি পুষছেন। তাই আগে জানা প্রয়োজন ডায়াবেটিস আছে কি না!

কিন্তু কী করে জানবেন সেটা? আসুন, দেখে নিই ডায়াবেটিস রোগের প্রধান লক্ষণগুলো কী কী?

*ঘন ঘন পানির পিপাসা।

*ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।

*অতিরিক্ত ক্ষুধা।

*শরীরের ওজন কমে যাওয়া।

অন্যান্য উপসর্গ: প্রধান লক্ষণগুলো ছাড়াও এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে নানা উপসর্গ দেখা যায়। এসব হলো শরীরে চুলকানি, বাত ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা, ঘন ঘন চশমা বদল, পা জ্বালাপোড়া করা এবং অবশ বোধ করা, কাটা-ছেঁড়া সহজে না শুকানো। যদি আপনার এসব শারীরিক উপসর্গ থাকে তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

কাদের ঝুঁকি আছে: এ ছাড়া লক্ষণ না থাকলেও প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক লোকজনেরই ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে যাদের ওজন বেশি, কায়িক পরিশ্রম করে না যারা, যাদের বাবা-মা, ভাইবোনের ডায়াবেটিস আছে, যারা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, যাদের রক্তে এইচডিএল কোলেস্টেরল ৩৫–এর নিচে এবং ট্রাইগ্লিসারাইড ২৫০–এর বেশি। যেসব নারীর গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস রোগ ধরা পড়েছিল ও যাঁদের হৃদ্‌রোগ রয়েছে।

শিশুদের ক্ষেত্রে: যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, দাদা-দাদি, ফুফু, ভাই-বোনের ডায়াবেটিস আছে, যাদের শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে, যাদের জন্মের সময় ওজন কম ছিল এবং যেসব শিশুর মায়ের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস: গর্ভাবস্থায় কখন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন তা অনেকেই জানেন না।

এ ক্ষেত্রে গর্ভধারণের পরপরই একবার ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে পাশাপাশি গর্ভকালীন ২৪-২৮ সপ্তাহের সময়ও ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। যাদের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হয় তাঁদের প্রসবের ছয়-বারো সপ্তাহ পর পরীক্ষা করতে হবে।

🖊️মাসুদ করিম
কনসালট্যান্ট, অ্যান্ডোক্রাইনোলজিস্ট
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

এই পেজে আজ থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি রোগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। #আজকের_ট্রপিক_ডায়াবেটিস।
21/08/2021

এই পেজে আজ থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি রোগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

#আজকের_ট্রপিক_ডায়াবেটিস।

Pharmacy / Drugstore

বিভিন্ন ধরনের ব্যাথার উপসর্গ,আক্রান্তের স্থান...
13/03/2021

বিভিন্ন ধরনের ব্যাথার উপসর্গ,আক্রান্তের স্থান...

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে যে সব খাবার খাবেন-হাইপারটেনশন (যা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নামে অধিক পরিচিত) হলো এ...
25/10/2020

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে যে সব খাবার খাবেন-

হাইপারটেনশন (যা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নামে অধিক পরিচিত) হলো একটি জটিল দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) স্বাস্থ্যগত বিষয়, যার ফলে শরীরের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা, অতিরিক্ত ঘুমের প্রবণতা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। আট থেকে ৮০, যেকোনও বয়সেই হাই ব্লাড প্রেশার হতে পারে। বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ কিংবা তার চেয়ে বেড়ে গেলে বলা হয় হাই ব্লাড প্রেসার ও কমে গেলে লো ব্লাড প্রেশার।

চিকিৎসকরা বলেন, হাই ব্লাড প্রেসার থাকা শরীরের পক্ষে বেশি ক্ষতিকারক। এতে হার্ট অ্যাটাক, সেরেব্রাল অ্যাটাক বা স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যাঁদের হাই ব্লাড প্রেসার আছে নিয়ম করে ওষুধ খেলে ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করলে তা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। আবার কিছু খাবার আছে যেগুলো নিয়মিত খেলে কমে যেতে পারে উচ্চ রক্তচাপ। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই খাবার।

আঙুর: পটাশিয়াম প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক উপাদান, যা কিডনি থেকে সোডিয়াম নিঃসরণ করে ও রক্তনালী শিথিল করে দেয়। পটাশিয়াম ও ফসফরাসে পরিপূর্ণ আঙুর হাই ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দিতে পারে। কলা : আগেই বলা হয়েছে, হাই ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দিতে পারে। একটি কলায় ৪৫০ মিলিগ্লাম পটাশিয়াম থাকে। তাই প্রতিদিন কলা খেলে হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে।

পেঁয়াজ : পেঁয়াজ রয়েছে অ্যাডেনোসিন। এটি পেশি শিথিল করে। যা হাইপারটেনশনের রোগীদের চিকিৎসায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে পেঁয়াজ। কাঁচা পেঁয়াজ রস বানিয়েও খেতে পারেন। রসের স্বাদ ভালো না লাগলে তাতে সামান্য মধু মেশাতে পারেন।

রসুন :ধমনী ও শিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল গলিয়ে দিতে সাহায্য করে রসুন। এটি রক্তের প্রবাহ বাড়ানো ও ব্লাড প্রেসার কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।

ডাবের পানি : ডাবের জলে রয়েছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন সি ও অন্যান্য নিউট্রিয়েন্টস্। এই উপাদানগুলি উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।

তরমুজ: তরমুজে আছে আরজিনাইন। এটি একটি অ্যামিনো অ্যাসিড যা উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে ফেলতে পারে।

ধনেপাতা : প্রচুর পরিমাণে বায়োঅ্যাকটিভ রয়েছে ধনে পাতাতে। যেমন - অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট, অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি ও হতাশা কমানোর উপাদান। তাই ধনেপাতা খেলে কমে যেতে পারে ডায়াবিটিজ়, কোলেস্টেরলের সমস্যাও।

পাতিলেবু : ভিটামিন সি'তে ভরপুর পাতিলেবু হৃদযন্ত্রের সূক্ষ্ম নলগুলির শক্তি বাড়ায়। এতে হাইপারটেনশনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সূত্রঃ বিডি-প্রতিদিন।

উচ্চ রক্তচাপে ক্ষতিকর যে ৮ খাবারস্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে রক্তের চাপ বেশি থাকলে তবেই একে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। যে কোন বয়সে হ...
25/10/2020

উচ্চ রক্তচাপে ক্ষতিকর যে ৮ খাবার

স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে রক্তের চাপ বেশি থাকলে তবেই একে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। যে কোন বয়সে হতে পারে উচ্চ রক্তচাপ।

চিকিৎসকরা বলেন, হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ থাকা শরীরের পক্ষে বেশি ক্ষতিকারক। এতে হার্ট অ্যাটাক, সেরেব্রাল অ্যাটাক বা স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই রোগের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধেরও কোন কমতি নেই। কিন্তু প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে পরিবর্তন ঘটিয়ে আপনিও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। রক্তচাপের মাত্রা ১২০/৮০ এর চেয়ে বেড়ে গেলে বলা হয় হাই ব্লাড প্রেসার এবং কমে গেলে লো ব্লাড প্রেসার।

উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত প্রত্যেক রোগীর উচিত রক্তচাপ বাড়ায় এমন খাবার পরিহার করে সঠিক খাবার খাওয়ার মাধ্যমে তার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা। এবার জেনে নেয়া যাক উচ্চ রক্তচাপে যে ৮টি খাবার ক্ষতিকর :

লবণঃ
উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম কারণ হল শরীরে মাত্রাতিরিক্ত সোডিয়াম জমা হওয়া। তাই যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তাদের জন্য লবণ খুবই ক্ষতিকর। খুবই সীমিত পরিমাণ লবণ দিয়ে খাবার তৈরি করে খাবেন। খাবারের সঙ্গে বাড়তি লবণ নিয়ে খাওয়া এবং বেশি লবণযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। একই সঙ্গে বিট লবণ এবং অন্যান্য মুখরোচক লবণ গ্রহণ করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।

ফাস্ট ফুড এবং বেকারি খাবারঃ
বর্তমান যুগে ফাস্ট ফুড খাওয়া অনেকের দৈনন্দিন রুটিনে পরিণত হয়েছে। প্যাকেটজাত এবং প্রসেসড ফুডগুলোর মধ্যেই সব থেকে বেশি উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টিকারক উপাদান থাকে। এই ফাস্ট ফুড এবং বেকারি খাবারে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, প্রিজারবেটিভ, বিষাক্ত রঙ এবং ক্ষতিকারক চর্বি ডালডা ব্যবহার করা হয়। এসব উপাদান উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জন্য অধিক ক্ষতিকর। তাছাড়া তেলে ভাঁজা অধিক চর্বি যুক্ত মুখরোচক খাবার থেকেও বিরত থাকতে হবে।

কফিঃ
কফি খেলে সাময়িক সময়ের জন্য রক্তচাপ বেড়ে যায়। তাই যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তাদের জন্য কফি খাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ ক্যাফেইন রক্তনালীকে সরু করে দেয়, ফলে হঠাৎ বেড়ে যাওয়া রক্তচাপের ফলে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই উচ্চ রক্তচাপ থাকলে কফি ও অতিরিক্ত চা পানের অভ্যাস বাদ দিয়ে প্রতিদিন এক কাপ করে গ্রিন টি পান করবেন।

লাল মাংসঃ
রেড মিট অর্থাৎ গরুর মাংস, খাসির মাংস এবং মহিষের মাংস উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় বর্জন করা একান্তভাবে জরুরি। কারণ এসব লাল মাংসে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকে যা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বহু গুণে বাড়িয়ে দেয়।

মুরগীর চামড়া এবং ডিমের কুসমঃ
উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা মুরগীর চামড়া এবং ডিমের কুসম খেলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় সেই সঙ্গে বেড়ে যায় হৃদরোগের ঝুঁকিও। তাছাড়া মুরগির চামড়ায় উচ্চ মাত্রার চর্বি থাকে যা মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

চিনি যুক্ত খাবারঃ
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কারণ এই খাবারগুলো আমাদের শরীরে মেদ জমতে সাহায্য করে এবং এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে শরীর মোটা হয়ে যায়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করুন। মিষ্টির পরিবর্তে সামান্য মধু খেতে পারেন।

আচার এবং সস জাতীয় খাবারঃ
যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, তাদের আচার এবং সস জাতীয় খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ আচার এবং সসে লবণ এবং চিনির পরিমাণ খুব বেশি থাকে, যা এই রোগীর শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।

অ্যালকোহল এবং কোমল পানীয়ঃ
অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় খেলে দ্রুত রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া এটাও মনে রাখা উচিত যে অ্যালকোহল ও কোমল পানীয়গুলোতে প্রচুর ক্যালোরি আছে যা ওজন বৃদ্ধি করে। তাই অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় কিংবা কোমল পানীয় না খেয়ে তাজা ফলের রস কিংবা লেবুর শরবত খাবেন।

এছাড়া কখনও ননি বা ফ্যাটযুক্ত দুধ খাবেন না। দুধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রীর মধ্যে ননিবিহীন দুধ, টকদই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

তথ্যসূত্র : স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জার্নাল এবং নিউট্রিশন অব বাংলাদেশ।

Address

Chhotna
Comilla
3510

Telephone

+8801782300393

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kazi Medicine Corner posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram