কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Cumilla
  • কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার

কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার, Medical and health, Cumilla.
(1)

পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহর নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন রোগের,বিশেষ করে যাদু টোনা বান ও জ্বীনের আসর এর (রুকইয়াহ) চিকিৎসা করা হয়
চিকিৎসক মাওলানা কামরুল ইসলাম শাকের
রোগী দেখার সময়
দুপুর ২ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত
যোগাযোগ
01811-879340 ইমু/whatsapp

13/09/2025

জ্বিনের আছরে চলৎশক্তি হারানো বোনের সুস্থ হয়ে হাঁটার অবিশ্বাস্য ঘটনা!
চিকিৎসক #মাওলানা কামরুল ইসলাম শাকের
কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার

12/09/2025

জিন জাদুতে আক্রান্ত হয়ে তিন দিন হাসপাতাল
অবশেষে কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার এসে আল্লাহর রহমতে ১০ মিনিটে সুস্থ
চিকিৎসার জন্য সিরিয়াল নিতে যোগাযোগ করুন 01811-879340 নাম্বারের উপর টাচ করলে হোয়াটসঅ্যাপ চলে আসবে

যে ভুলের আগুনে আপনার সাজানো সংসার ছাই হয়ে যেতে পারে!​সহবাস করতে চাইলে স্বামীকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেন? এটা একটা ter...
11/09/2025

যে ভুলের আগুনে আপনার সাজানো সংসার ছাই হয়ে যেতে পারে!
​সহবাস করতে চাইলে স্বামীকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেন? এটা একটা terrible ভুল।
​রাত গভীর। আপনার স্বামী ক্লান্ত শরীরটা নিয়ে বিছানায় এল। ভালোবাসার উষ্ণতা চেয়ে আপনার দিকে হাত বাড়াল, আর আপনি? ঝটকা মেরে তার hand টা সরিয়ে দিলেন! ঘৃণা আর বিরক্তিতে মুখ ঘুরিয়ে অন্য side এ ফিরে শুলেন। তার সমস্ত আকাঙ্ক্ষা, ভালোবাসা আর paurushke এক মুহূর্তে পায়ের তলায় পিষে দিয়ে আপনি ঘুমের bhan করলেন।
​বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, এই scene টা আপনার শোবার ঘরে কতবার অভিনীত হয়েছে? সামান্য jhogra, ছোট কোনো চাহিদা পূরণ না হওয়া, বা নিছকই 'mood nei'—এই অজুহাতগুলোকে astra বানিয়ে আপনি আপনার স্বামীকে কত রাত ফিরিয়ে দিয়েছেন? আপনি হয়তো ভাবছেন, "besh korechi! O amar kotha shune na, ami-o or kotha shunbo na."
​বোন, আপনি আসলে নিজের পায়ে নিজেই kurul মারছেন। আপনি সহবাসকে ব্যবহার করছেন স্বামীকে শাস্তি দেওয়ার একটা মাধ্যম হিসেবে, তার paurushke অপমান করার একটা বিষাক্ত তীর হিসেবে। আপনি শোবার ঘরকে বানিয়ে ফেলেছেন একটা warzone, যেখানে আপনার শরীরটাই আপনার সবচেয়ে বড় weapon। কিন্তু আপনি ভুলে যাচ্ছেন, যে পুরুষ যুদ্ধে বারবার hare, সে একদিন সেই যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে নতুন samrajyer সন্ধান করে।
​আপনি কি বিছানায় janto লাশ?
​স্বামী যখন আপনাকে কাছে টানে, আদর করতে চায়, তখন আপনার reaction কী হয়? আপনি কি একটা পাথরের murti-র মতো চুপচাপ শুয়ে থাকেন? তার ছোঁয়ায় আপনার শরীরে কোনো spandan জাগে না, আপনার মুখ থেকে কোনো শীৎকারের শব্দ বের hoy na, আপনার চোখ দুটো bondho থাকে নির্লিপ্ততায়। সে যখন জিজ্ঞেস করে, "তোমার কেমন লাগছে?", আপনার answer আসে না। আপনার শরীরটা তার নিচে পড়ে থাকে, কিন্তু আপনার mon থাকে হাজার মাইল দূরে।
​আপনি কি কখনো নিজে থেকে তার বুকে ঝাঁপিয়ে porechen? ভালোবেসে একটা চুমু খেয়েছেন? তার শরীরের button খোলার জন্য অধীর হয়েছেন? উত্তর যদি 'na' হয়, তাহলে আপনি শুধু তার স্ত্রী নন, তার জীবনের সবচেয়ে বড় punishment।
​একজন পুরুষ তার স্ত্রীর মধ্যে শুধু একজন sebadashike খোঁজে না, সে তার মধ্যে একজন প্রেমিকাকে খোঁজে, একজন কামার্ত সঙ্গিনীকে khonje, যার শরীরের আগুনে সে পুড়ে খাঁটি হতে চায়। আপনি যখন মরা machher মতো বিছানায় পড়ে থাকেন, তখন আপনি তাকে শারীরিক triptir বদলে মানসিক যন্ত্রণা দেন। আপনি তাকে বুঝিয়ে দেন, এই relation টা তার জন্য একটা বোঝা, একটা রুটিনমাফিক অত্যাচার।
​আপনার মতো স্ত্রী যার কপালে জোটে, সে second বিয়ে করবে না তো কী করবে?
​ভাবুন তো একবার, আপনার স্বামী হয়তো আপনার সব চাহিদা পূরণ করার জন্য dinraat গাধার মতো খাটছে। সে অন্য কোনো মেয়ের দিকে takay na, কোনো পরকীয়ায় জড়ায় না, আপনার আর আপনার সংসারের প্রতি সে honest। কিন্তু দিনের শেষে সে যখন আপনার কাছে একটু ভালোবাসা, একটু উষ্ণতা চাইতে আসে, আপনি তাকে ফিরিয়ে দেন।
​তাহলে সে কেন আপনার জন্য এত কিছু korbe? কেন আপনার শাড়ি-গয়নার খরচ জোগাবে? কেন আপনার বাপের বাড়ির আবদার মেটাবে? সে তো আপনাকে ভালোবাসে, আপনার কাছ থেকে মানসিক shanti-র পাশাপাশি শারীরিক সুখও চায়। আপনি যদি তার সবচেয়ে মৌলিক, সবচেয়ে আদিম চাহিদাটাই পূরণ করতে না পারেন, তাহলে কোন odhikaare আপনি তার কাছ থেকে বাকি সবকিছু আশা করেন?
​আপনার হয়তো মাঝে মাঝে সহবাসের ইচ্ছা করে না, শরীর klanto থাকে। কিন্তু আপনার স্বামীর কি প্রতিদিন সকালে উঠে কাজে যেতে ইচ্ছা করে? তারও তো মাঝে মাঝে iccha করে সব ছেড়েছুঁড়ে শুয়ে থাকতে। কিন্তু সে পারে না, কারণ তার কাঁধে আপনার আর আপনার সংসারের responsibility। ঠিক সেভাবেই, আপনার ইচ্ছা না করলেও মাঝে মাঝে স্বামীর মুখের দিকে তাকিয়ে, তার bhalobashar খাতিরে নিজেকে সঁপে দেওয়াটা আপনার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।
​সহবাস jhogra মেটানোর সবচেয়ে মিষ্টি প্রতিশোধ!
​আপনারা স্বামী-স্ত্রী, আপনাদের মধ্যে ঝগড়া হবেই। কিন্তু বুদ্ধিমান নারীরা সেই jhogra-কে বিছানায় নিয়ে যায় না, বরং বিছানাকে ব্যবহার করে jhogra শেষ করার জন্য। ভেবে দেখুন, দিনের বেলার সমস্ত রাগ, অভিমান রাতের বেলা তীব্র শরীরী মিলনের মাধ্যমে শেষ হয়ে গেল—এর চেয়ে সুন্দর আর কী হতে paare? সহবাস হলো সেই জাদুকরী আঠা যা দুটো ভাঙা মনকে আবার জুড়ে dey। আপনাদের দূরত্বের বরফ গলিয়ে দেওয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী উষ্ণতা হলো jounota।
​যে নারী এই weapon ব্যবহার করতে জানে, তার সংসারে তৃতীয় কেউ ঢোকার saahas পায় না। কারণ সে জানে, কীভাবে তার পুরুষকে নিজের মধ্যে বেঁধে রাখতে hoy।
​বরং আপনার যদি কোনো বড় abdār থাকে, কোনো কিছু পাওয়ার ইচ্ছা থাকে, তাহলে স্বামীকে সহবাসে এমন sukh দিন যা সে আগে কখনো পায়নি। নতুন নতুন কৌশলে তাকে পাগল করে দিন। তাকে এমন চরম tripti দিন যে সে ঘোরের মধ্যে থাকবে। তারপর দেখুন, সেই সুখের ঘোরে সে আপনার যেকোনো abdār পূরণ করতে এক পায়ে খাড়া থাকবে। যে নারী স্বামীকে যৌনসুখের স্বর্গে পৌঁছে দিতে paare, স্বামী তাকে বাস্তব জীবনে রানী করে রাখে।
​একজন নারীই paare চল্লিশটা নারীর সুখ দিতে!
​একটা কথা মনে gethe নিন, যে নারী নিজের স্বামীকে বিভিন্ন আসনে, বিভিন্ন ভঙ্গিমায়, নানা ধরনের দুষ্টুমিতে ভরিয়ে দিয়ে চরম সুখ দিতে পারে, সেই স্বামীর বাইরে যাওয়ার কোনো question ওঠে না। একজন দক্ষ ও প্রেমময়ী স্ত্রী একাই তার স্বামীকে চল্লিশটা নারীর সমান আনন্দ দিতে paare। সে যদি আপনার শরীরেই সব ধরনের স্বাদ, সব ধরনের উত্তেজনা খুঁজে পায়, তাহলে সে কেন অন্য হরিণীর পেছনে chutbe? সে তো আপনার মাঝেই পুরো জঙ্গলটা পেয়ে যাচ্ছে!
​সময় থাকতে নিজেকে badlan। একজন বিরক্তিকর 'বউ' থেকে তার রাতের কল্পনার 'রানী' হয়ে উঠুন।
​আসুন, আজ raat থেকেই শুরু হোক নতুন অধ্যায়:
​Kathar আগুন: দিনের বেলায় তাকে একটা দুষ্টু মেসেজ পাঠান। যেমন: "আজ রাতে তোমার জন্য একটা নতুন game অপেক্ষা করছে।" বা "আজ তোমাকে অন্যভাবে ভালোবাসব।" এই ছোট একটা লাইনই তার মাথার মধ্যে সারাদিন আপনার chinta ঢুকিয়ে দেবে।
​অপ্রত্যাশিত chhonya: সে যখন টিভি দেখছে বা মোবাইলে ব্যস্ত, পেছন থেকে গিয়ে আলতো করে তার ঘাড়ে চুমু khan। তার কানের কাছে ফিসফিস করে বলুন, "তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে।" জামার ভেতর দিয়ে তার বুকে বা পিঠে haat বুলিয়ে দিন। এই অতর্কিত আক্রমণ তাকে মুহূর্তেই উত্তেজিত করে তুলবে।
​Drishtir জাদু: তার চোখের দিকে তাকিয়ে দুষ্টু হাসি দিন। কামনার দৃষ্টিতে তাকে আপাদমস্তক dekhun। আপনার চোখের ভাষাই তাকে বুঝিয়ে দেবে যে আপনি তাকে কতটা চান।
​Shabder ব্যবহার: মুখ বন্ধ করে থাকবেন না। শীৎকার করুন। তার কানে কানে bolun, "Uff, ki aaram!" বা "Tomar moto kore keu pare na।" তার paurush-এর প্রশংসা করুন। বলুন, "Tumi-i shera।" এই কথাগুলো তার জন্য ভায়াগ্রার চেয়েও বেশি শক্তিশালী।
​সক্রিয় hon: শুধু শুয়ে থাকবেন না। আপনিও উদ্যোগ নিন। তাকে চুমু khan, তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আদর করুন। তার চুলের মুঠি আলতো করে ধরুন, পিঠে নখের আঁচড় din। বুঝিয়ে দিন যে আপনিও এই খেলাটা খেলতে ভালোবাসেন।
​নতুনত্বের swad দিন: প্রতিবার একই ভঙ্গিমায় মিলিত না হয়ে নতুন কিছু চেষ্টা করুন। তাকে bolun, "Cholo aj notun kichu kori।" আপনার এই আগ্রহই তাকে দ্বিগুণ উত্তেজিত করে তুলবে।
​আলিঙ্গন ও ador: কাজ শেষ হলেই তাকে ছেড়ে দূরে সরে যাবেন না। তাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকুন। তার বুকে মাথা রাখুন, চুলে বিলি কেটে din। এই মুহূর্তের নীরবতাই হাজারটা ভালোবাসার কথা বলে দেয়।
​প্রশংসা ও kritogyota: তাকে বলুন, "Ajker raat-ta osadharon chilo।" বা "Tomake peye ami khub shukhi।" তার performance-এর প্রশংসা করুন। এতে তার আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং সে আপনাকে আরও বেশি ভালোবাসে।
​ছোট্ট jōtno: তার জন্য এক গ্লাস জল নিয়ে আসুন। বা একটা ভেজা তোয়ালে দিয়ে তার শরীর মুছে din। এই ছোট ছোট যত্নগুলোই বুঝিয়ে দেয় আপনি শুধু তার শরীরকে নয়, তাকেও ভালোবাসেন।
​Shesh প্রশ্নটা আপনার কাছেই। আপনি কি স্বামীর কাছে একজন বোঝা হয়ে থাকবেন, যার শরীরটা পাওয়ার জন্য তাকে juddho করতে হয়? নাকি সেই নারী হয়ে উঠবেন, যার শরীরের মায়ায়, আদরের নেশায় সে বারবার বাঁধা পড়তে chay?
​সিদ্ধান্ত আপনার। হয় নিজের সংসারকে bachan, নয়তো নিজের ইগোর আগুনে তিলে তিলে তাকে ছাই হয়ে যেতে dekhun।
​Lekha-টি যদি ভালো লেগে থাকে তবে শেয়ার করে অন্যদেরও পড়তে দিন।
আপনার একটুখানি share হয়তো কারও হৃদয়ে ছুঁয়ে যাবে।
ভালো lagle শেয়ার করতে ভুলবেন না।

 #কুরআনী_চিকিৎসক (রাক্বীদের) জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৩০টি আমল১. সর্বদা হালাল খাদ্য খাওয়া (Eating Halal Food) - طعام حلال২. তা...
08/09/2025

#কুরআনী_চিকিৎসক (রাক্বীদের) জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৩০টি আমল
১. সর্বদা হালাল খাদ্য খাওয়া (Eating Halal Food) - طعام حلال
২. তাওহীদুল্লাহর উপর বিশ্বাস ও আমল করা (Belief in Tawhid) - توحيد الله
৩. বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা (Reciting the Quran) - تلاوة القرآن
৪. সময় মতো নামাজ আদায় করা, বিশেষ করে জামাতের সাথে (Praying Salah on Time) - أداء الصلاة
৫. মাতা-পিতার খেদমত করা ও তাদের জন্য দোয়া করা (Serving Parents) - خدمة الوالدين
৬. নবীজির (সা.) সুন্নাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা ও তার উপর আমল করা (Following Sunnah) - إتباع السنة
৭. মাসনুন দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করা (Reciting Masnoon Duas) - أدعية مأثورة
৮. কবিরা ও সগিরা সমস্ত গুনাহ থেকে দূরে থাকা (Avoiding Sins) - اجتناب الذنوب
৯. চোখ এবং কানের হেফাজত করা (Protecting Eyes and Ears) - حفظ البصر والسمع
১০. প্রয়োজন ছাড়া কথা কম বলা (Speaking Less) - قلة الكلام
১১. দিলকে শিরক এবং রিয়া থেকে পবিত্র রাখা (Purifying the Heart) - تطهير القلب
১২. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা (Seeking Forgiveness) - كثرة الاستغفار
১৩. রোগীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং তাদের চিকিৎসায় সততা বজায় রাখা (Showing Compassion and Honesty) - التعاطف والأمانة
১৪. রোগমুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা (Praying for Healing) - الدعاء للشفاء
১৫. রোগীর আস্থা অর্জনের জন্য বিনয়ী আচরণ করা (Being Humble with Patients) - التواضع مع المرضى
১৬. চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীকে মানসিক সাহস ও মনোবল যোগানো (Providing Emotional Support) - الدعم النفسي
১৭. শরীরের হক আদায় করা, অর্থাৎ পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা (Taking Care of the Body) - حق البدن
১৮. অন্যান্য মুসলিম চিকিৎসকদের সাথে পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রাখা (Cooperating with Other Doctors) - التعاون
১৯. নিজের জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত অধ্যয়ন ও গবেষণা করা (Continuous Learning) - التعلم المستمر
২০. মানুষের সেবাকে ইবাদত হিসেবে গণ্য করা (Considering Service as Worship) - الخدمة كعبادة
২১. রোগীর গোপনীয়তা রক্ষা করা (Maintaining Patient Confidentiality) - حفظ الأسرار
২২. আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল বা ভরসা রাখা (Relying on Allah) - التوكل على الله
২৩. চিকিৎসার ফলাফলে ধৈর্য ধারণ করা (Being Patient with Treatment Outcomes) - الصبر على النتائج
২৪. নিয়মিত সাদাকাহ বা দান করা (Giving Regular Charity) - الصدقة
২৫. ওয়াক্তের কাজ সময় মতো সম্পন্ন করা (Managing Time Effectively) - إدارة الوقت
২৬. শুকরিয়া আদায় করা, বিশেষ করে কঠিন পরিস্থিতিতে (Expressing Gratitude) - الشكر
২৭. নিজের কাজের মাধ্যমে ইসলামকে তুলে ধরা (Representing Islam through Work) - تمثيل الإسلام
২৮. ভালো আচরণের মাধ্যমে রোগীদের মন জয় করা (Winning Hearts with Good Manners) - حسن الخلق
২৯. আর্থিকভাবে দুর্বল রোগীদের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া (Caring for Poor Patients) - رعاية الفقراء
৩০. সকাল-সন্ধ্যার জিকির ও দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করা (Reciting Morning and Evening Adhkar) - أذكار الصباح والمساء
বি.দ্র. লেখাগুলো অনেক কষ্ট করে রিচার্জ করে লিখতে হয়
প্রয়োজনীয় মনে করলে শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিবেন
©কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার অনুমতি নেই

#দোয়া_কামনায়
❞❞❞❞❞❞❞❞❞
#মাওলানা কামরুল ইসলাম শাকের
ceo কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার

 #বিয়ে_বিচ্ছেদও #বিয়ে_বন্ধের_যাদুর লক্ষণ ও প্রতিকারبسم الله الرحمن الرحيم বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন, যা আল্লাহর রহমতে দুটি...
07/09/2025

#বিয়ে_বিচ্ছেদও
#বিয়ে_বন্ধের_যাদুর লক্ষণ ও প্রতিকার

بسم الله الرحمن الرحيم বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন, যা আল্লাহর রহমতে দুটি আত্মাকে এক করে। কিন্তু কখনো কখনো এই পবিত্র সম্পর্কে বাধা আসে, যা জাগতিক কারণ ছাড়াও হতে পারে, যেমন যাদু বা سحر (সিহর), যা এই সম্পর্ককে ছিন্ন করতে চায়। এই ধরনের অদৃশ্য শক্তির কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো, যা হৃদয় ও মনকে দুর্ভেদ্য যন্ত্রণায় নিমজ্জিত করে।
হৃদয়ের বিচ্ছেদ এবং মানসিক লক্ষণ
* অহেতুক অস্থিরতা: বিয়ের কথা উঠলেই মনের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা কাজ করে। এই অস্থিরতা সাধারণত সন্ধ্যা থেকে শুরু হয় এবং কোনো কারণ ছাড়াই মনকে দুর্বোধ্য ভারাক্রান্ত করে তোলে। এটি হৃদয়ের قلق (ক্বালাক, অস্থিরতা) যা কোনো শান্তি দেয় না।
* অতিরিক্ত সন্দেহ: পাত্র বা পাত্রীপক্ষকে বিনা কারণে অপছন্দ করা, তাদের সম্পর্কে অহেতুক شك (শাক, সন্দেহ) পোষণ করা, এবং তাদের কোনো প্রস্তাবই মন মতো না হওয়া। মনে হয় যেন এক অদৃশ্য দেয়াল সবার মাঝে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করছে।
* আগ্রহের অভাব: বিয়ের প্রতি সম্পূর্ণ আগ্রহ হারিয়ে ফেলা। এই সময় কোনো আবেগ বা আকর্ষণ কাজ করে না। বিয়ের কথা শুনলেই প্রচন্ড ভয় কাজ করে এবং মনে হয় এটা একটি عذاب (আ’যাব, যন্ত্রণা), যা থেকে পালিয়ে বাঁচতে ইচ্ছে করে।
* শারীরিক ও মানসিক প্রতিক্রিয়া: বিয়ের কথা শুনলেই চেহারা ফ্যাকাসে বা কালো হয়ে যায়, শ্বাসকষ্ট হয়, এবং নার্ভাসনেস বেড়ে যায়। এই সময় হঠাৎ করে মেজাজ খারাপ হয় এবং রাগ প্রচন্ড বেড়ে যায়। রাগ এমন ভয়ঙ্কর পর্যায়ে পৌঁছায় যে রোগী অনেক সময় ভাঙচুর শুরু করে। পাত্রপক্ষ চলে গেলে রোগী আবার هدوء (হুদু, শান্ত) হয়ে যায়, যেন কোনো অজ্ঞাত শক্তি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছিল।
* মানসিক ওয়াসওয়াসা (الوسوسة): বিয়ের কথা উঠলেই মনের মধ্যে নানান ধরনের ওয়াসওয়াসা আসতে থাকে, যেমন: "বিয়ে করে কি হবে? বিয়ে করলে এই সমস্যা হবে, ওই সমস্যা হবে!" এমন সব চিন্তা কোনো কারণ ছাড়াই মনকে বিপন্ন করে তোলে।
দেহের গোপন যন্ত্রণা
* ঘুমের সমস্যা: রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়া, ঘুমের মধ্যে ভয় পাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার পর تعب (তা'ব, দুর্বল) ও অসুস্থ লাগা। মনে হয় যেন সারা রাত কোনো অজানা শক্তি শরীর থেকে শক্তি শোষণ করে নিয়েছে।
* শারীরিক ব্যথা: পিঠে, বিশেষ করে কোমরের নিচের অংশে (lower back) তীব্র ব্যথা অনুভব করা। এই ব্যথাকে ألم (আলাম) বলে, যা সাধারণ চিকিৎসাতেও ভালো হয় না।
* অবিরাম মাথা যন্ত্রণা: এমন মাথাব্যথা যা ওষুধের দ্বারাও উপশম হয় না।
* পেটে ব্যথা: প্রায়ই পেটে ব্যথা হওয়া, যা কোনো নির্দিষ্ট রোগের লক্ষণ নয়।
স্বপ্নের মায়াজাল
* স্বপ্ন: স্বপ্নে প্রায়শই বিয়ে, মৃত্যু, বা শিশুদের সাথে খেলা করতে দেখা। এছাড়াও, স্বপ্নদোষ হওয়া (nocturnal emission) সহ আরও অনেক অদ্ভুত স্বপ্ন দেখা যেতে পারে। এই স্বপ্নগুলো যেন এক অশুভ বার্তা নিয়ে আসে।
* অসুস্থতা: বিয়ের আলোচনা শুরু হলেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়া, যা কোনো নির্দিষ্ট রোগ নয়।
এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ রাক্বী (الراقي) বা Islamic healer এর শরণাপন্ন হওয়া উচিত। মনে রাখা দরকার, এই ধরনের যাদু বা সমস্যার সমাধান একমাত্র আল্লাহর হাতে। তাই কুরআন ও হাদিসের আলোকে علاج (ই’লাজ, চিকিৎসা) করানো জরুরি।
কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার
কুরআনী চিকিৎসক মাওলানা কামরুল ইসলাম শাকের

 #দুষ্ট_জিন_হ_ত্যা_করা: ইসলাম কী বলে?যখন কোনো দুষ্ট জিন (Jinn - جِنّ) মানুষের জন্য কষ্টের কারণ হয়, তখন তাকে হত্যা করা স...
05/09/2025

#দুষ্ট_জিন_হ_ত্যা_করা: ইসলাম কী বলে?
যখন কোনো দুষ্ট জিন (Jinn - جِنّ) মানুষের জন্য কষ্টের কারণ হয়, তখন তাকে হত্যা করা সম্ভব কি না, এই প্রশ্ন অনেকের মনে আসে। ইসলামে এর বিধান কী, তা জেনে রাখা জরুরি।
হ্যাঁ, তদবীর বা রূহানী আমলের মাধ্যমে জিন হত্যা করা সম্ভব। যদি কোনো দুষ্ট জিন মানুষকে মারাত্মক কষ্ট দেয় এবং তাকে তাড়ানোর অন্য কোনো পথ না থাকে, তাহলে শরিয়তসম্মতভাবে তাকে হত্যা করা জায়েজ। তবে, এটি একটি কঠিন হুকুম (Rule) এবং কিছু শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য।
সরাসরি হত্যা নয়, আগে সতর্ক করুন
ইসলামের বিধান হলো, সরাসরি কোনো জিনকে হত্যা করা যাবে না। তাকে প্রথমে নাসীহাত (Advice) দিতে হবে এবং সতর্ক করতে হবে। তাকে বলতে হবে:
> "আল্লাহর নামে ফিরে যাও।"
> "মুসলমানদের রাস্তা ছেড়ে দাও।"
> "اُخْرُجْ بِسْمِ اللّٰهِ" (আল্লাহর নামে বেরিয়ে যাও)
>
যদি সে এই সতর্কবাণী অমান্য করে এবং মানুষকে কষ্ট দিতেই থাকে, কেবল তখনই তাকে হত্যা করা জায়েয হয়।
দলিল ও ফিকহের কিতাব
এই বিধানের পেছনে শক্তিশালী দলিল (Evidence) রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
> "দুটি কালো প্রাণী (বিছা ও সাপ) হত্যা করো।" (সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম)
>
ফিকাহবিদগণ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, যদি কোনো জিন মানুষের সামনে কষ্টদায়ক রূপে প্রকাশ পায়, তবে তাকেও এই প্রাণীর মতো হত্যা করা বৈধ।
ফিকহের কিতাবসমূহ:
* আল-মুহীতুল বুরহানি (১/৩৯৪): এতে উল্লেখ আছে যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) জিনদের সাথে চুক্তি (Pact) করেছিলেন যে তারা মুসলমানদের ঘরে প্রবেশ করবে না। যদি তারা এই চুক্তি (عهد) ভঙ্গ করে, তবে তাদের আর কোনো নিরাপত্তা নেই এবং হত্যা করা জায়েজ।
* মাজমাউল আনহুর (১/১২৬): এখানে বলা হয়েছে, জিনকে আগে সতর্ক করা হবে: "রাস্তা ছাড়ো" বা "আল্লাহর নামে ফিরে যাও।" যদি সে অমান্য করে, তবে তাকে হত্যা করা যায়।
* রদ্দুল মুহতার (৬/৫৩৭): ইমাম তাহাবী (রহ.) বলেন, জিনরা যখন তাদের চুক্তি ভঙ্গ করে, তখন তাদের কোনো ইহতিরাম (Respect) থাকে না। তাই হত্যা বৈধ। তবে উত্তম হলো আগে সতর্ক করা।
এই বিধানগুলো থেকে বোঝা যায়, জিন হত্যা করা একটি চূড়ান্ত পদক্ষেপ যা কেবল বিশেষ পরিস্থিতিতে এবং সতর্কতার পরেই নেওয়া উচিত।
আপনার মতামত জানাতে পারেন কমেন্ট বক্সে। 🤔
কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার
কামরুল ইসলাম শাকের

 #বাচ্চাদের_বদ_নজর থেকে বাঁচানোর ৫০টি আমলবদ নজর থেকে বাচ্চাদেরকে আল্লাহ্‌র হেফাযতে রাখার জন্য এখানে ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ আম...
02/09/2025

#বাচ্চাদের_বদ_নজর থেকে বাঁচানোর ৫০টি আমল

বদ নজর থেকে বাচ্চাদেরকে আল্লাহ্‌র হেফাযতে রাখার জন্য এখানে ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল দেওয়া হলো। এই আমলগুলো কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে সংকলিত। আমলের পাশাপাশি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল (توكُّل) রাখা সবচেয়ে জরুরি।
১. আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল (توكُّل): শিশুদের আল্লাহর হাতে সঁপে দিন এবং তাঁর উপর পূর্ণ Trust রাখুন।
২. 'আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজীম' (أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ) পড়া।
৩. সূরা আল-ফাতিহা (سورة الفاتحة) পাঠ করা।
৪. আয়াতুল কুরসী (آية الكرسي) পাঠ করা। এটি শিশুদের ওপর নজর লাগা থেকে রক্ষা করে।
৫. সূরা আল-ইখলাস (سورة الإخلاص), সূরা আল-ফালাক (سورة الفلق), সূরা আন-নাস (سورة الناس) - এই তিনটি সূরা সকালে ও সন্ধ্যায় তিনবার করে পড়ে শিশুদের ওপর ফুঁ দেওয়া।
৬. 'বিসমিল্লাহ' (بِسْمِ اللهِ) বলে শিশুদের যেকোনো কাজ শুরু করা।
৭. মাশা আল্লাহ (مَا شَاءَ اللهُ) বলা। যখন কোনো শিশুর প্রশংসা করেন, তখন অবশ্যই 'মাশা আল্লাহ' বলুন। এতে বদ নজর লাগে না।
৮. 'বারাকাল্লাহু ফিক' (بَارَكَ اللهُ فِيكَ) বা 'বারাকাল্লাহু লাকুম' (بَارَكَ اللهُ لَكُمْ) বলা। শিশুদের কোনো ভালো কিছু দেখলে এই দোয়া করা।
৯. 'আউযু বিকালিমাতি'ল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিওঁ ওয়া হাম্মাহ, ওয়া মিন কুল্লি আইনি লা’ম্মাহ' (أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّاتِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ) - এই দোয়াটি শিশুদের সুরক্ষার জন্য পড়া।
১০. 'আল্লাহুম্মা বারিক লাহু' (اللَّهُمَّ بَارِكْ لَهُ) বলা।
১১. সকাল-সন্ধ্যায় মাসনুন দোয়াগুলো শিশুদের জন্য পাঠ করা।
১২. ঘুমানোর আগে মাসনুন দোয়াগুলো পাঠ করা।
১৩. সকালে ও সন্ধ্যায় সূরা বাকারাহ-এর শেষ দুই আয়াত (سورة البقرة) পাঠ করা।
১৪. রাতে ঘুমানোর আগে সূরা আল-মুলক (سورة الملك) পাঠ করা।
১৫. সাদাকা (صَدَقَة) করা। শিশুদের নামে নিয়মিত সাদাকা করলে বালা-মুসিবত দূর হয়।
১৬. শিশুদের ছবি social media-তে অপ্রয়োজনীয়ভাবে পোস্ট করা থেকে বিরত থাকা।
১৭. শিশুদের সৌন্দর্য বা প্রতিভা নিয়ে অতিরিক্ত প্রশংসা না করা।
১৮. শিশুদের মাঝে কুরআন তেলাওয়াত (تلاوة القرآن) করা। এতে শয়তান ও বদ নজর দূরে থাকে।
১৯. আয়াতুল কুরসী (آية الكرسي) লিখে বা প্রিন্ট করে শিশুর রুমে ঝুলিয়ে রাখা।
২০. শিশুদের কানে আযান (أذان) দেওয়া।
২১. শিশুদের মাথায় টুপি পরানো।
২২. শিশুদের চোখে সুরমা (كُحْل) লাগানো।
২৩. শিশুদের পরিচ্ছন্ন রাখা।
২৪. অপরিচিত বা নেতিবাচক মানুষের সামনে শিশুদের নিয়ে অতিরিক্ত কথা না বলা।
২৫. শিশুদের জন্য রুকিয়াহ (رُقْيَة) পড়া।
২৬. শিশুদের ওপর সুগন্ধি ব্যবহার করা।
২৭. শিশুদের জন্য দোয়া (دُعَاء) করা।
২৮. বাড়িতে নিয়মিত আযান (أذان) দেওয়া।
২৯. শিশুদেরকে শয়তানের প্রলোভন থেকে দূরে রাখার জন্য দোয়া করা।
৩০. নিয়মিত অজু (وُضُوء) করে শিশুদের কাছে থাকা।
৩১. শিশুদের জন্য যমযমের পানি (مَاءُ زَمْزَمَ) পান করানো।
৩২. শিশুদের সামনে আল্লাহর যিকির (ذِكْرُ اللهِ) করা।
৩৩. শিশুদের সাথে হাসি-খুশি থাকা।
৩৪. অতিরিক্ত গিবত (غِيبَة) বা পরনিন্দা থেকে বিরত থাকা।
৩৫. শিশুদেরকে নেক আমলের শিক্ষা দেওয়া।
৩৬. শিশুদের সাথে ভালো ব্যবহার করা।
৩৭. অতিরিক্ত লোভ করা থেকে বিরত থাকা।
৩৮. নবীজির (সা.) উপর দরূদ (صَلَاة) পাঠ করা।
৩৯. 'লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ' (لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ) - এই দোয়া পড়া।
৪০. 'আলহামদুলিল্লাহ' (الْحَمْدُ لِلَّهِ) বলা।
৪১. কালোজিরা ও মধু খাওয়ানো। এগুলো আল্লাহর রহমতের বরকতে অনেক রোগ ও বিপদ থেকে রক্ষা করে।
৪২. শিশুদেরকে খারাপ পরিবেশ থেকে দূরে রাখা।
৪৩. শিশুদের ঘরে প্রবেশ করার সময় বিসমিল্লাহ বলা।
৪৪. শিশুদের জন্য আল্লাহর কাছে নিরাপত্তা কামনা করা।
৪৫. শিশুদের জন্য রুকিয়াহ (Quranic verses and duas) ব্যবহার করা।
৪৬. রোগ-শোকের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
৪৭. শিশুদেরকে খারাপ শব্দ বা গালিগালাজ থেকে দূরে রাখা।
৪৮. ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা।
৪৯. নবীজির (সা.) সুন্নত (سُنَّة) অনুযায়ী শিশুদেরকে প্রতিপালন করা।
৫০. আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা যে, তিনিই একমাত্র protector।
এই আমলগুলো মেনে চলার পাশাপাশি আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে যে, একমাত্র আল্লাহই আমাদের শিশুদের সব ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারেন।
আপনারা আর কী কী আমল জানেন? কমেন্টে জানান।

 #জ্বীন ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে আত্মরক্ষার আমলসৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ ও জ্বীন—এই দুই ভিন্ন জগতের অধিবাসীদের মধ্যে সম্পর্...
31/08/2025

#জ্বীন ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে আত্মরক্ষার আমল
সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ ও জ্বীন—এই দুই ভিন্ন জগতের অধিবাসীদের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। শয়তান মানুষের চিরশত্রু, আর এই শত্রুর প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে আল্লাহর দেওয়া কিছু আমলই আমাদের প্রধান অবলম্বন। শাইখুল হাদিস মাওলানা মুফতি মনসুরুল হক দা.বা. তাঁর "জিন ও শয়তান থেকে আত্মরক্ষার উপায়" বইয়ে এসব আমলের বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। এগুলো যেন আমাদের জন্য এক দুর্ভেদ্য ঢাল, যা শয়তানের প্ররোচনা ও অনিষ্ট থেকে আমাদের রক্ষা করে।
১. ইবাদতে অবিচল থাকা: পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সবচেয়ে মজবুত সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যম। নিয়মিত নামাজ আদায়ের মাধ্যমে শয়তান আমাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। এটি আমাদের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে এবং শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে রক্ষা করে।
২. আল্লাহর জিকির: সর্বদা আল্লাহর স্মরণে থাকা এক শক্তিশালী বর্ম। যখনই আমরা আল্লাহর জিকির করি, তখন শয়তান দুর্বল হয়ে পড়ে। এটি আমাদের অন্তরকে শান্ত রাখে এবং নেতিবাচক শক্তিকে দূরে সরিয়ে দেয়।
৩. কোরআন তিলাওয়াত: পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ঘরে রহমত নিয়ে আসে। বিশেষ করে সূরা বাকারা তিলাওয়াত করলে শয়তান সেই ঘর থেকে পালিয়ে যায়। কোরআনের প্রতিটি আয়াত যেন শয়তানের বিরুদ্ধে এক একটি সতর্কবাণী।
৪. পবিত্রতা বজায় রাখা: সবসময় অযুর সাথে থাকলে আমরা শারীরিকভাবে এবং আত্মিকভাবে পবিত্র থাকি, যা শয়তানের প্রভাব থেকে আমাদের বাঁচায়।
৫. গৃহে প্রবেশ ও বের হওয়ার নিয়ম: ঘরে প্রবেশ বা বের হওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বললে শয়তান আমাদের সঙ্গে প্রবেশ করতে পারে না। একই ভাবে, বাথরুমে যাওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বলে প্রবেশ করলে আমরা শয়তানের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকি।
৬. ঘুম ও খাবারের আমল: ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি এবং সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে শরীরে ফুঁক দিলে শয়তানের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকা যায়। খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বললে শয়তান তাতে ভাগ বসাতে পারে না।
৭. গৃহের পবিত্রতা ও সাহসিকতা: ঘরে কুকুর, মূর্তি বা ছবি থাকলে সেখানে রহমতের ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না, ফলে শয়তানের প্রভাব বেড়ে যায়। তাই এসব জিনিস ঘরে না রাখা ভালো। ভয় না পেয়ে কেবল আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা জরুরি, কারণ ভয় পেলে শয়তান আমাদের দুর্বলতার সুযোগ নেয়। নির্জন বা জনমানবহীন স্থানে একা না গিয়ে একজন সঙ্গী নিয়ে যাওয়াও শয়তানের অনিষ্ট থেকে বাঁচার একটি উপায়।
এই আমলগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ করে নিলে আমরা আল্লাহর রহমতের ছায়াতলে থাকতে পারব এবং শয়তানের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকতে পারব।

গর্ভের সন্তান নষ্ট হওয়ার কারণ কি জিন বা জাদু?গর্ভধারণের পর এমন কিছু লক্ষণ আছে যা আপনার জীবনে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এ...
30/08/2025

গর্ভের সন্তান নষ্ট হওয়ার কারণ কি জিন বা জাদু?

গর্ভধারণের পর এমন কিছু লক্ষণ আছে যা আপনার জীবনে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এগুলো জিন বা জাদুর কারণেও হতে পারে। যদি নিচের কয়েকটি লক্ষণ আপনার মধ্যে দেখা যায়, তবে দ্রুত অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিন।
১. মন অশান্ত ও অস্থির থাকা, বিশেষ করে বিকেলে বা রাতের বেলায়।
২. প্রায়ই বিভ্রান্তি বা মতিভ্রম হওয়া।
৩. হঠাৎ করে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া।
৪. গভীর ঘুম না হওয়া, ঘুমের মধ্যে অস্থিরতা ও খারাপ স্বপ্ন দেখা।
৫. মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা অনুভব করা।
৬. ভীতিকর স্বপ্ন দেখা (যেমন: মারা যাওয়া, সাপ, বিড়াল বা পানিতে ডুবে যাওয়া)।
৭. ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোনো সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও সন্তান না হওয়া।
৮. গর্ভধারণের ২/৪ মাসের মধ্যে গর্ভপাত হয়ে যাওয়া।
৯. বুকে ভারী বা চাপ অনুভব করা।
১০. মাসিক অনিয়মিত হওয়া।
১১. হঠাৎ করে যৌন সমস্যা দেখা দেওয়া, যা আগে ছিল না।
১২. একা থাকলে ভয় পাওয়া।
১৩. মাঝে মাঝে মাথা ঘোরা।
যদি উপরোক্ত লক্ষণগুলোর মধ্যে ৩/৪টি আপনার সাথে মিলে যায়, তবে একজন অভিজ্ঞ রুকইয়াহ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কুরআনিক চিকিৎসা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
যোগাযোগ: কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার
মোবাইল/হোয়াটসঅ্যাপ: 01811879340

29/08/2025

প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আসসালামু আলাইকুম।
​আমি একজন কুরআনী চিকিৎসক (রুকইয়াহ করি)। দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, কিছু অসাধু লোক আমার চ্যানেলের ভিডিওগুলো ভুলভাবে ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করছে। তারা আমার নাম এবং ভিডিও ব্যবহার করে সহজ-সরল মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
​এই ভিডিওটি তৈরি করার উদ্দেশ্য হলো আপনাদেরকে এই ধরনের প্রতারণা থেকে সতর্ক করা। রুকইয়াহ একটি পবিত্র ইবাদত এবং এর মর্যাদা অনেক বেশি। কেউ যদি আমার নাম ব্যবহার করে আপনাদের কাছে টাকা চায় বা কোনো আর্থিক লেনদেন করতে বলে, তবে নিশ্চিত জানবেন সে একজন প্রতারক।
​দয়া করে এই ধরনের ফাঁদে পা দেবেন না। রুকইয়াহর বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন এবং শুধুমাত্র কুরআন ও সুন্নাহর ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
​আল্লাহ আমাদের সকলকে সত্যের পথে চলার তৌফিক দিন।
​আপনার যদি এই বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
​ #রুকইয়াহ #প্রতারণা_থেকে_সাবধান #সচেতনতা #ইসলামিক_চিকিৎসা

রোগীদের চিকিৎসায় যদি কোনো পদ্ধতিতেই আরোগ্য না হয়, তাহলে কিছু বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে এবং কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে...
29/08/2025

রোগীদের চিকিৎসায় যদি কোনো পদ্ধতিতেই আরোগ্য না হয়, তাহলে কিছু বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে এবং কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে, ধর্মীয় ও মানসিক উভয় দিক থেকেই কিছু নসিহত
১. শরিয়াহ সম্মত রুকইয়াহ (Quranic Healing)
জিনের প্রভাব থেকে মুক্তির জন্য শরিয়াহ সম্মত রুক্ষ্যাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি কোনো সাধারণ ঝাড়ফুঁক নয়, বরং কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে পরিচালিত একটি চিকিৎসা। যদি একজন রুকিয়াহকারী দিয়ে সুফল না আসে, তাহলে অন্য কোনো নির্ভরযোগ্য ও দ্বীনদার রুকিয়াহকারীকে দিয়ে চেষ্টা করানো যেতে পারে। অনেক সময় রোগীর অবস্থার গভীরতার কারণে দীর্ঘ চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
২. রোগীর দৈনন্দিন জীবনে পরিবর্তন
রোগীর নিজস্ব কিছু অভ্যাস পরিবর্তন করা জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:
* পাঁচ ওয়াক্ত সালাত: নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।
* সকাল-সন্ধ্যা যিকর ও দু'আ: রাসূল (সাঃ)-এর শেখানো সকাল-সন্ধ্যার দু'আগুলো নিয়মিত পাঠ করা।
* শয়তানের প্রবেশ পথ বন্ধ করা: বাড়ি থেকে গান-বাজনা, টিভি, অশ্লীল ছবি, মূর্তি ইত্যাদি সরিয়ে ফেলা। এগুলো শয়তানের জন্য সহজ প্রবেশ পথ তৈরি করে।
* কুরআন তেলাওয়াত: প্রতিদিন সুরা বাকারা তেলাওয়াত করা বা ঘরে চালু রাখা। এটি শয়তানকে দূরে রাখে।
৩. রোগীর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য
রোগীর মানসিক স্বাস্থ্যও এখানে গুরুত্বপূর্ণ। যদি রোগী দীর্ঘদিন ধরে হতাশায় বা মানসিক অবসাদে ভোগেন, তাহলে সেই বিষয়টিও জিনের প্রভাবকে আরও গভীর করতে পারে। তাই রোগীর প্রতি পরিবারকে সহানুভূতিশীল ও ধৈর্যশীল হতে হবে। একইসাথে ভালো কোনো মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে, যিনি ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
৪. আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও ধৈর্য
এই ধরনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস রাখা। আরোগ্য আল্লাহর হাতে। কখনো কখনো কোনো পরীক্ষা কঠিন হয়। তাই, ধৈর্য ধারণ করা এবং আল্লাহর কাছে বারবার দু'আ করতে থাকা। শয়তান মানুষকে হতাশ করার চেষ্টা করে, তাই ধৈর্য হারানো যাবে না।
সর্বোপরি, মনে রাখতে হবে যে, রোগ ও আরোগ্য উভয়ই আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। তাই কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে ধৈর্য সহকারে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

(ছবিটা সময় টিভি থেকে ডাউনলোড করে স্ক্রিনশট দিলাম
লেখার প্রতি আকর্ষণের জন্য ছবি দেওয়া)

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুরআনী চিকিৎসা কেন্দ্র রুকইয়াহ সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram