Diabetic Center Laksam-Dr. Fazlul Kadir

Diabetic Center Laksam-Dr. Fazlul Kadir This is the page for Diabetic patient

24/08/2025

সুস্থ ব্যক্তির মধ্যে ইনসুলিন নিঃসরণ

গ্লুকোজ হলো অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষকে ইনসুলিন নিঃসরণে উদ্দীপিত করার প্রধান উপাদান।

খাবারের মাঝে এবং রাতে একটি ক্রমাগত কম-পরিমাণ ইনসুলিন নিঃসরণ (প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১ ইউনিট) হয়। এটিকে বলা হয় বেসাল ইনসুলিন। গড়ে প্রতিদিন প্রায় ২৪ ইউনিট ইনসুলিন বেসাল নিঃসরণ হিসেবে বের হয়।

খাবারের পরে ইনসুলিন নিঃসরণ হঠাৎ বেড়ে যায়, এটিকে বলা হয় প্র্যান্ডিয়াল বা বোলাস ইনসুলিন নিঃসরণ। এই নিঃসরণের হার ও পরিমাণ নির্ভর করে খাবারের পরিমাণ ও গঠনের ওপর। গড়ে প্রতিদিন খাবারের সাথে সম্পর্কিত নিঃসরণ হিসেবে আরও প্রায় ২৪ ইউনিট ইনসুলিন নিঃসৃত হয়।

বোলাস নিঃসরণের দুটি ধাপ থাকে:

প্রথম ধাপ: খুব দ্রুত ও তীব্র নিঃসরণ, যা ১০ মিনিটেরও কম সময় স্থায়ী হয়।

দ্বিতীয় ধাপ: তুলনামূলক ধীর কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী নিঃসরণ, যা চলতে থাকে যতক্ষণ না রক্তের গ্লুকোজ প্রায় বেসাল স্তরে ফিরে আসে।

টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলিটাসে (DM) দেহে অভ্যন্তরীণ ইনসুলিনের অভাব দেখা দেয়। আর টাইপ ২ ডায়াবেটিসে (DM), ইনসুলিন নিঃসরণের ত্রুটি এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ—দুটোই রোগের বিকাশে ভূমিকা রাখে। কোনটি আগে ঘটে তা নিয়ে বিতর্ক আছে, তবে বর্তমান প্রমাণ দেখায় যে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের পূর্ণাঙ্গ রোগ প্রক্রিয়ায় দুটো ত্রুটিই প্রয়োজন।ইনসুলিনের কার্যকলাপ ও প্রভাব

লিভার (Liver)

ইনসুলিনের কাজ:

গ্লাইকোজেন সিনথেজ সক্রিয়করণ

গ্লাইকোলাইটিক এনজাইমগুলোর কার্যক্রম বৃদ্ধি

গ্লুকোনিওজেনিক এনজাইমগুলোর দমন

ইনসুলিনের প্রভাব:

গ্লাইকোজেন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি

গ্লাইকোজেন ভাঙন কমানো

গ্লুকোনিওজেনেসিস প্রতিহত করা

---

চর্বি টিস্যু (Fat)

ইনসুলিনের কাজ:

গ্লুকোজ ট্রান্সপোর্টার কার্যকলাপ বৃদ্ধি

লিপোজেনেসিস (চর্বি তৈরির প্রক্রিয়া) বৃদ্ধি

লিপোলাইসিস (চর্বি ভাঙন) কমানো

ইনসুলিনের প্রভাব:

চর্বি কোষে গ্লুকোজ প্রবেশ বৃদ্ধি

ট্রাইগ্লিসারাইড (TG) এর মাত্রা কমে যাওয়া

গ্লুকোনিওজেনেসিস সাবস্ট্রেটের প্রাপ্যতা প্লাজমায় হ্রাস পাওয়া

এলডিএল (LDL) কণিকার সংখ্যা হ্রাস

---

কঙ্কাল পেশি (Skeletal Muscle)

ইনসুলিনের কাজ:

গ্লুকোজ ট্রান্সপোর্টার কার্যকলাপ বৃদ্ধি

প্রোটিন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি

গ্লাইকোজেন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি

গ্লাইকোজেন ভাঙন কমানো

ইনসুলিনের প্রভাব:

পেশি কোষে গ্লুকোজ প্রবেশ বৃদ্ধি

পেশির ভর বৃদ্ধি

পেশিতে শক্তির মজুদ ভাণ্ডার তৈরি

সহনশীলতা দীর্ঘায়িত হওয়া

---

স্বাভাবিক গ্লুকোজ হোমিওস্ট্যাসিস (Normal glucose homeostasis)

আমাদের শরীরের কোষ/টিস্যুকে রক্তের গ্লুকোজ গ্রহণের জন্য ইনসুলিনের উপর নির্ভরতার ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা যায়:

1. ইনসুলিন স্বাধীন (Insulin independent)

রক্তের গ্লুকোজ ইনসুলিন ছাড়াই কোষে প্রবেশ করতে পারে।

2. ইনসুলিন নির্ভরশীল (Insulin dependent)

রক্তের গ্লুকোজ ইনসুলিন ছাড়া কোষে প্রবেশ করতে পারে না।

---

ইনসুলিন স্বাধীন কোষ (Insulin independent cells):

মস্তিষ্কের কোষ (Brain cells)

অন্ত্রের আবরণী কোষ (Gut epithelium)

নেফ্রনের কোষ (Cells of nephron)

লোহিত রক্তকণিকা (Red blood cell)

অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষ (Beta cell of pancreas)

সৌজন্যে :ডায়াবেটিক সেন্টার, লাকসাম

22/08/2025

ইনসুলিন কি?

ইনসুলিন হলো একটি হরমোন যা বিটা কোষে তৈরি হয়।
প্রথমে এটি প্রিপ্রোইনসুলিন (preproinsulin) আকারে রাফ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামে (rough endoplasmic reticulum) গঠিত হয়।
এরপর এটি কেটে প্রোইনসুলিন (proinsulin) এ রূপান্তরিত হয় এবং গলজি অ্যাপারেটাসে (Golgi apparatus) পরিবাহিত হয় যেখানে এটি সিক্রেটরি গ্র্যানিউলে (secretory granules) প্যাকেজ করা হয়।
এরপর আবার কেটে সমান পরিমাণে ইনসুলিন ও C-পেপটাইডে রূপান্তরিত হয়।

ইনসুলিন দুইটি পেপটাইড চেইন নিয়ে গঠিত –

A চেইন: ২১টি অ্যামিনো অ্যাসিড

B চেইন: ৩০টি অ্যামিনো অ্যাসিড
এই দুই চেইনকে দুইটি ডাইসালফাইড ব্রিজ দ্বারা যুক্ত করা থাকে।

ইনসুলিনের রক্তে অর্ধেক জীবনীকাল (half-life) হলো ৩-৫ মিনিট।
এটি মূলত কিডনি ও প্লাসেন্টায় ভেঙে যায়।

---

গ্লুকোজ দ্বারা বিটা কোষ উদ্দীপনা (Beta cell stimulation by glucose)

1. রক্তের গ্লুকোজ অণু GLUT2 পরিবাহক প্রোটিনের মাধ্যমে বিটা কোষে প্রবেশ করে।
(এক্ষেত্রে ইনসুলিনের প্রয়োজন হয় না কারণ এটি ইনসুলিন-স্বাধীন পরিবাহক)।

2. কোষের ভেতরে গ্লাইকোলাইসিস বৃদ্ধির কারণে ATP/ADP অনুপাত বেড়ে যায়।

3. এর ফলে ATP-সংবেদনশীল পটাশিয়াম চ্যানেল বন্ধ হয়ে যায়।

4. কোষঝিল্লি (membrane) ডিপোলারাইজড হয়।

5. এরপর ভোল্টেজ-নিয়ন্ত্রিত ক্যালসিয়াম চ্যানেল (voltage-gated calcium channel) খোলে।

6. ক্যালসিয়াম বিটা কোষে প্রবেশ করে।

7. সর্বশেষে ইনসুলিন এক্সোসাইটোসিস (exocytosis) এর মাধ্যমে মুক্ত হয়।

সৌজন্যে : লাকসাম ডায়াবেটিক সেন্টার

লাকসাম, কুমিল্লা

28/04/2025

শারীরিক পরীক্ষা :
নিম্ন লিখিত কয়েকটি শারীরিক পরীক্ষা জরুরীভাবে সব ডায়াবেটিসের রোগীর ক্ষেত্রে করা হয়।
১.হাতের রেডিয়াল পালস সহ অন্যান্য পালস উভয়দিকে একই সাথে পরীক্ষা করা।
২.রক্তচাপ -উভয় হাতে এবং শোয়া অবস্তা থেকে দাঁড়িয়ে রক্তচাপ মাপতে হয়।
৩.শরীরের চামড়া পর্যবেক্ষণ -কোন ইনফেকশন চুলকানি বা র‍্যাস ইত্যাদি অবলোকন করা। শরীরের কোন খানের চামড়ার রং পরিবর্তন হয়েছে কি না দেখা।
৪.পায়ের স্নায়ুনুভূতি ও সঞ্চালক স্নায়ুর পরীক্ষা বিশেষত:ঝাঁকোনির পরীক্ষা।
৫.চোখ পরীক্ষা :রেটিনার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে।
-

26/04/2025

প্রিয় সেবাগ্রহীতা, প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন। আজকে একজন চিকিৎসক হিসেবে আমি আমার সেবার কিছু বৈশিষ্ট্য আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই।

১। পর্যাপ্ত সময় দিয়ে রোগী দেখা এবং রোগীর পূর্বের সকল চিকিৎসা-সংক্রান্ত কাগজপত্র (যদি থাকে) পর্যালোচনা করে মানসম্মত চিকিৎসা প্রদান।
২। রোগীর আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে পরামর্শ ফি ও পরীক্ষানিরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫% পর্যন্ত ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা।
৩। রোগের ধরণ অনুযায়ী খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে পরিবর্তন সংক্রান্ত পরামর্শ প্রদান।
৪। প্রয়োজনে নির্দিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে রেফার করা। মনে রাখতে হবে, যথাযথ রেফারেলও চিকিৎসার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
৫। অনলাইন অ্যাক্সেস সুবিধাসহ প্রিন্টেড প্রেসক্রিপশন প্রদান—যার ফলে আপনি ঝামেলাহীনভাবে ওষুধ ক্রয় করতে পারবেন এবং প্রেসক্রিপশন হারানোর কোনো চিন্তা থাকবে না!

সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। 🥰🥰

ডাঃ কবীর উদ্দিন আহমদ
এমবিবিএস, সিসিডি (বারডেম)
এমপিএইচ (কমিউনিটি মেডিসিন)
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও জেনারেল প্র্যাকটিশনার
সেন্ট্রাল হসপিটাল কক্সবাজার
অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও তথ্যের জন্যঃ ০১৯১১-৫২৩৩৩৩

শুভ নববর্ষ 😊
14/04/2025

শুভ নববর্ষ 😊

08/04/2025

ডায়াবেটিস রোগের উপসর্গ:
ডায়াবেটিস রোগের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উপসর্গহীন থাকে। যেসব উপসর্গ পাওয়া যায় তার নিম্নরূপ_
ওজন কমে যাওয়া।

শারীরিক দুর্বলতা।
যৌন অক্ষমতা।
গা না শুকানো।
বারংবার জীবাণুর সংক্রমণ-মেয়েদের ক্ষেত্রে সচরাচর বহি: যৌনাঙ্গে ফাঙ্গাস সংক্রামক ও চুলকানো।
যখন তখন শরীর চুলকানো।
হঠাৎ অজ্ঞান অবস্থা।

কখন আমরা আমাদের রক্তে গ্লুকোজের পরিমান পরীক্ষা করে থাকি?

অবশ্যই করণীয়:
স্থূল দেহী হলে।
বিপাকীয় কোন ত্রুটি থাকলে তা নির্ণয়ের জন্য।
উচ্চ রক্ত চাপ থাকলে।
হার্ট অ্যাটাক ও স্টক হলে।
শরীরে চর্বির আদিত্য আছে বলে সন্দেহ হলে।
গেটে বাত হলে।
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ হলে।
কুশিং সিনড্রোম রোগে।
থাইরয়েড হরমেনের আধিক্যজনিত রোগ হলে।
গর্ভবতী নারীর।
দীর্ঘ মেয়াদী অগ্নাশয়ের রোগ হলে।

সৌজন্যে: ডায়াবেটিস সেন্টার লাকসাম।

08/04/2025
04/04/2025

খ.-২ ডায়াবেটিস (type 2 diabetes)
এদের শরীরে ইনসুলিন প্রয়োজনের তুলনায় কম থাকে অথবা শরীরে ইনসুলিনের কার্য ক্ষমতা কমে যায়।
০. সাধারণত এই শ্রেণীর রোগীদের বয়স অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৩০ বছরের বেশি হয়ে থাকে।
০. এই ধরনের রোগীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্থূলকায় হয়ে থাকে।
০. আমাদের দেশে এই ধরনের রোগের সংখ্যা বেশি।
সৌজন্যে ডায়াবেটিস সেন্টার লাকসাম

03/04/2025

ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ:
ক. টাইপ ওয়ান: এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরি হয় না।
সাধারণত কম বয়সে এই ধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়।
বেঁচে থাকার জন্য এই সকল রোগীদের কে ইনসুলিন ইনজেকশন দিতে হয়।
অন্যথায় অতি দ্রুত রক্তের শর্করা ও অম্ল বেড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়।
এ ধরনের রোগীরা সাধারণত কৃষকায় হয়ে থাকেন।
আমাদের দেশে ইনসুলিন নির্ভরশীল ধরন ওয়ান রুগীর সংখ্যা খুবই কম।
সেজন্যই :ডায়াবেটিস সেন্টার লাকসাম

29/03/2025

Diabetes mellitus (বহুমূত্র) রোগের কারণ: এক, প্রাইমারি ডায়বেটিস মেলেটাস
২, সেকেন্ডারি ডায়াবেটিস মেলাইটাস। সেকেন্ডারির কারেন্টসমূহ নিম্নর:
ওষুধপত্র-দীর্ঘমেয়াদি স্ট্রয়েড এর ব্যবহার।

Acromegaly রোগে-গ্রোথ হরমোন বেশি হওয়ার কারণে।
কুশিং সিনড্রমে-রক্তে কোটেশন এর মাত্রা বৃদ্ধির ফলে।
দীর্ঘ মেয়াদী প্রেমক্রিয়াসের রোগ-
দীর্ঘমেয়াদি প্রেমকিয়াস প্রদাহ
প্যান্ট কি আছে ক্যালসিয়াম জমা ও তত্তকলা জমা হয়
থাইরয়েড হরমোনের আধিক্য

প্রাইমারি ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস
এটি দুই ধরনের হয়ে থাকে
বংশগত
অনাক্রমনাজনিত
সাধারণত বংশগত কারণে বেশি বয়সের রোগীদের এই রোগের সৃষ্টি হয়। এদের শরীরে ইনসুলিন স্বাভাবিক থাকে কিন্তু সময় মত ও সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। সেজন্য তাদের ইনসুলিন ও নির্ভর ডায়াবেটিস ম্যালাইটিস বলা হয়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এদের সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি।
আরেক প্রকারের ডায়াবেটিস আছে যেটাতে শরীরে ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না। এটা বংশগত কারণে হয় না। এটা একটি অনাক্রমনাজনিত রোগ। যেকোনো বয়সে এ রোগ হতে পারে তবে অল্প বয়সের মানুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এই ধরনের ডায়াবেটিসকে ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিস মেলাইটাস বলা হয়। এই ডায়বেটিস রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একবারেই থাকে না তাই দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে ইন্সুরেন্স প্রয়োগ না করলে রোগী খুব দ্রুত মৃত্যুমুখে পতিত হয়।

আমাদের এই ডায়াবেটিক সেন্টার গ্রুপ থেকে আমরা প্রতিদিন আপনাদেরকে একটু একটু করে ডায়াবেটিস সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব আপনারা আমাদের এই গ্রুপের সাথে থাকেন ।
-সেজন্য লাকসাম ডায়াবেটিস সেন্টার

27/08/2024

ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ:
ক. ধরন ১ ডায়াবেটিস
খ. ধরন ২ ডায়াবেটিস
গ.ধরন ৩ ডায়াবেটিস ( নিদিষ্ট কারণ ভিত্তিক ডায়াবেটিস)
ঘ. ধরন ৪ ডায়াবেটিস ( গর্ভকালীন ডায়াবেটিস)

21/08/2024

কাদের ডায়াবেটিস হতে পারে?

যে কেউ যে কোন বয়সে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।তবে নিম্নের শ্রেণির লোকদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে----
১.বংশে ডায়াবেটিস (বাবা মা,ভাই বোন,ছেলে মেয়ে, চাচা ফুফু,মামা খালা,দাদা দাদী,নানা নানী)
২.বয়স ( বয়স বৃদ্ধির সাথে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে)

৩.ওজনাধিক্য( যাদের ওজন BMI ও কোমরের পরিধি বেশি।
৪. শারীরিক পরিশ্রম( যারা ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করেন না)
৫.গর্ভাবস্থা ( গর্ভকালীন)
৬.মা ডায়াবেটিক ( গর্ভকালীন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে সন্তানের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে)
৭. ঔষধ ( বহুদিন ধরে বিশেষ কোন কোন ঔষধ ব্যবহার করলে)

ডায়াবেটিক সেন্টার লাকসাম।

Address

By Pass Road, Laksam
Cumilla
3570

Telephone

+8801717021658

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diabetic Center Laksam-Dr. Fazlul Kadir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Diabetic Center Laksam-Dr. Fazlul Kadir:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category