Mojaddedia Homeo Care

Mojaddedia Homeo Care সম্পূর্ণ বিনামূল্যে*/স্বল্প খরচে হোম?

ভূয়া হোমিও ডাক্তারের ছড়াছড়ি। সরকার স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রী না নিয়েও অনেকে ডাক্তারি করে যাচ্ছেন । হোমিওপ্যাথিক...
25/11/2019

ভূয়া হোমিও ডাক্তারের ছড়াছড়ি।

সরকার স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রী না নিয়েও অনেকে ডাক্তারি করে যাচ্ছেন । হোমিওপ্যাথিক আইন ১৯৯৮ এর সংশোধিত আইন ২০৭ ধারা অনুযায়ী কোন ব্যক্তি ডিএইচএমএস বা বিএইচএমএস কোর্স পাস করে এবং রেজিস্ট্রেশন সনদ নিয়ে নামের আগে ডাক্তার লিখতে পারবেন। কিন্তু অনেকে বিএইচএমএস বা ডিএইচএমএস কোর্স শেষ করেননি। এমন কি সরকারী রেজিস্ট্রেশন সনদ না নিয়ে নামের আগে ডাক্তার ব্যবহার করে যাচ্ছেন। অনেক স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক ও মসজিদের ঈমাম শুধুমাত্র ম্যাটেরিয়া মেডিকা বই পড়ে অথবা অনঅনুমোদিত তিন থেকে ছয় মাস মেয়াদী কোর্স করে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন এবং রোগীদের বিভ্রান্ত করে ভুল হোমিও চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন। এসব সরকারী রেজিট্রেশন সনদবিহীন ভূয়া হোমিও ডাক্তারদের প্রতিনিয়ত অপচিকিৎসার শিকার হচ্ছেন রোগীরা। ভুল চিকিৎসার কারণে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে। যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়ায় হোমিও চিকিৎসার সুফল ভোগ করতে পারছে না সাধারণ মানুষ। ফলে হোমিও চিকিৎসার প্রতি আস্থা হারাচ্ছে। সারাবিশ্বে হোমিওপ্যাথির অগ্রগতি হলেও প্রশিক্ষণবিহীন কিছু নামধারী হোমিও চিকিৎসকের কারণে আমাদের দেশে হোমিও চিকিৎসা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। সবার জন্য সুস্বাস্থ্যে নিশ্চিত করতে ভূয়া হোমিও চিকিৎসক চিহ্নিত করা জরুরি।
হোমিও চিকিৎসায় সরকার অনুমোদিত দুই ধরণের ডিগ্রী অর্জন করার সুযোগ রয়েছে। তৎমধ্যে একটি হলো ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়ের অধীনে ২ বছর মেয়াদী বিএইচএমএস ও অন্যটি বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিএইচএমএস কোর্স। এই কোর্সগুলো সম্পন্ন করার পর সরকারী রেজিট্রেশন সনদ নিতে হয়।
হোমিও চিকিৎসা আইন অনুযায়ী ৩ বছর অন্তর এই রেজিট্রেশন সনদ নবায়ন করতে হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অধিকাংশ হোমিও ডাক্তারদের কোন সরকারী রেজিট্রেশন সনদ নেই। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকি না থাকায় কেউ কেউ রেজিট্্েরশন সনদ নিলেও মেয়াদ শেষে তা নবায়ন করেন না।
সারাবিশ্বে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দিন দিন উন্নতি, প্রচার-প্রসার ও জনপ্রিয়তা লাভ করলেও বাংলাদেশের চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো। দেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার এই দূর্গতির পেছনে ভূয়া ও রেজিট্রেশন সনদবিহীন হোমিও ডাক্তারগণ অনেকাংশে দায়ী বলে মনে করেন সচেতন মহল।

মানসিক রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছেন, দীর্ঘদিন মানসিক উদ্বেগে ভুগলে গ্যাস-অম্বল এমনকী টিউমারও হতে প...
10/11/2019

মানসিক রোগে হোমিওপ্যাথি

চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছেন, দীর্ঘদিন মানসিক উদ্বেগে ভুগলে গ্যাস-অম্বল এমনকী টিউমারও হতে পারে৷ অর্থাৎ মানসিক চিন্তা ডেকে আনে অন্যান্য অসুখকে৷ তাই টেনশনে ভুগলে প্রথমেই মানসিক চিন্তার চিকিৎসা করানো জরুরি৷ হোমিওপ্যাথিতে সেই চিকিৎসা সম্ভব৷ উদ্বেগ কমাতে Staphysagria, Nat Mur, Ignatia, Acid Phos, Gelsemium, Arg. Nit. খুবই উপকারী৷ তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এগুলি খাওয়া চলবে না৷
টেনশন এখন শুধু বড়দের হয় না৷ টেস্টে ভাল নম্বর না পেলে ক্লাস থ্রি-র পুঁচকেরও মনখারাপ হয়৷ স্কুলের প্রোজেক্ট শেষ করতে না পারলে ‘সি’ পাবে৷ এই আতঙ্কে প্রায়ই ভোগে তারা৷ সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় পেট ব্যথা৷ হজম হয় না খাবার৷ চট করে এই পেট ব্যথার সঠিক কারণ অনুসন্ধান করা মায়ের পক্ষে সম্ভব হয় না৷ বেশিরভাগ সময়ই অসুখের উৎস না জেনে শুধুমাত্র রোগের চিকিৎসা হয়৷ কাজের চাপ, পড়াশোনার চাপ, পারিবারিক টেনশনে জর্জরিত বেশিরভাগ মানুষ৷ অধিকাংশ ক্ষেত্রে একগাদা টেস্ট করে ওষুধ খাওয়া হয়৷ এতে হয়তো সাময়িক আরাম মেলে, কষ্ট কমে৷ কিন্তু আরোগ্য হয় না৷ এ ক্ষেত্রে অসুখের আসল কারণ মানসিক চিন্তাকে হোমিওপ্যাথি চিহ্নি ত করে পুরোপুরি সারিয়ে তোলে৷

তবে রোগীর চিকিৎসা করতে গেলে একজন হোমিও-চিকিৎসককে ধৈর্যশীল হতে হবে৷ বলতে দ্বিধা নেই, বর্তমানে এক শ্রেণির চিকিৎসক মডার্ন হোমিওপ্যাথির নাম করে স্বল্প সময়ে বাজিমাত করতে গিয়ে এই বিজ্ঞানকে কলুষিত করছেন৷ তবে হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা নিয়ে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হবেন না৷ হোমিওপ্যাথি বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে চিকিৎসা করলে আরোগ্যলাভ হবে৷

মানব দেহের ত্বকের উপরিভাগে ব্রণ, ফুসকুড়ি, অ্যালার্জি, একজিমা বা চুলকানি ইত্যাদি নানান ধরনের চর্মরোগে হরহামেশাই বিভিন্ন ব...
31/10/2019

মানব দেহের ত্বকের উপরিভাগে ব্রণ, ফুসকুড়ি, অ্যালার্জি, একজিমা বা চুলকানি ইত্যাদি নানান ধরনের চর্মরোগে হরহামেশাই বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষকে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। কখনো কখনো এটি দীর্ঘমেয়াদি আকার ধারণ করে। বছরের সবসময়ই এই রোগ হতে পারে। শীতকালে এই রোগ বেশি দেখা যায়। এ সময় শুষ্ক ত্বক ফেটে যায়, আকান্ত স্থান পুরু হয়ে ওঠে, চুলকানির সৃষ্টি হয় এবং ফুসকুড়ি হতে পারে। শরীরের যে কোনো স্থানেই চর্ম রোগ দেখা দিতে পারে। তবে হাত-পা মুখে বা পেটের ত্বকে এ রোগ বেশি দেখা যায়।
চর্মরোগ অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতার একটি অন্যতম প্রধান কারণ। কম-বেশি ভুগতে হয় সবাইকে। আর অনেক সময়ই কী করতে হবে সেটা না জানার কারণে দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগতে হয়।
মাঝে মাঝে ত্বকে মাকড়সার জালের মতো কৈশিক নালী ফুটে ওঠতে দেখা যায়। বিশেষ করে পা, মুখের ত্বক ইত্যাদি সংবেদনশীল ত্বকে এই সমস্যা দেখা যায়। মূলত ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে স্পাইডার ভেইনস বা অ্যাজমাজনিত চর্মরোগ সমস্যা দেখা দেয়। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এছাড়াও সবজি ও ফল-মূলজাতীয় খাবার খেলে ত্বকের এ সমস্যা কমানো যায়। ত্বক ফেটে গেলে হোমিও ওষুধ পেট্রোলিয়াম সেবন করবেন। আর যদি ফেটে পানি বের হয় তবে হোমিও ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন।
যাদের লিভার বা যকৃতে সমস্যা থাকে তাদের ত্বকে এই ধরনের চর্মরোগ বেশি দেখা যায়। তাই ত্বকে যদি অতিরিক্ত স্পাইডার ভেইনসের সমস্যা হয় তাহলে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আমাদের মুখের ত্বকে অনেক তৈল গ্রন্থি রয়েছে। আর বয়ঃসন্ধির সময়ে ত্বকে তেলের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর সেখান থেকে হয় ব্রণ। লোমক‚পে তেল বেড়ে গেলে সেখানে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। ত্বকে ছোট ছোট লালচে গোটা বা ব্রণ হয়। লোমক‚প বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ত্বকে ব্রণ হতে পারে।
অনেকে ব্রণ হলে সেটি নিয়ে বেশি চাপাচাপি করে থাকেন। ফলে ত্বকে বা চর্মে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। তাই ব্রণ হলে হাত না লাগানোই ভালো। তাছাড়া অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার থেকেও বিরত থাকতে হবে। দিনে দুইবার ত্বক পরিষ্কারের জন্য হালকা ফেসওয়াশ ব্যবহার করা যেতে পারে।
চর্মরোগ ব্রণের সমস্যা কমাতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসও প্রয়োজন। বাদাম ও শস্যজাতীয় খাবার, ফলমূল, মাছ, সবজি ইত্যাদি খাবার ত্বকের জন্য উপকারি। তাছাড়া ত্বক সুস্থ রাখতে প্রচুর পানি পান করাও জরুরি।
চুলকানিও এক ধরনের চর্মরোগ। একজিমার কারণেও ত্বক লাল হয়ে যায় এবং চুলকানি হয়। শরীরের বিভিন্ন সন্ধিস্থলে মূলত একজিমা বেশি হতে পারে। একজিমা শরীরের ভেতরে ও বাইরে, দুই কারণে হতে পারে। পোকার কামড়, হেয়ার ডাই ব্যবহার বা বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে একজিমা হতে পারে। আবার খুশকি বা এ ধরনের একজিমা হতে পারে অভ্যন্তরীণ কারণে।
শিশুদের ক্ষেত্রে জন্মগতভাবেই একজিমা হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে জন্মের সময়ই একজিমা দেখা যায়। এতে করে বাচ্চাদের গাল লাল হয়ে যায় এবং ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। এদের গোসল করানোর সময় সাবান ব্যবহার করা উচিত নয়। আর তাদের ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে প্রচুর পরিমাণে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
অনেক সময় পোকার কামড় বা একজিমার প্রদাহ হলে জীবাণুনাশক তরল বা ক্রিম ব্যবহার করা হয়। তবে এটি করা উচিত নয়। বরং লাল হয়ে যাওয়া স্থানে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
ছত্রাকজনিত চর্মরোগে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বসবাসকারীরাই বেশি ভোগেন। তবে ইদানীং অনেকইকে ভুগতে দেখা যায়। শুকনো চুলকানিতে হোমিও ওষুধ আর্সেনিক আয়োড সেবন করে উপকার পাবেন। আর যদি আক্রান্ত স্থান হতে পানি বের হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, নিয়মিত গোসল করা, আক্রান্ত স্থানকে ধুলাবালি ও জীবাণুমুক্ত রাখা, গমর ও ধুলোবালি এড়িয়ে, চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যারা দ্রæত অরোগ্য লাভ করতে চান তারা চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করবেন। ইনশাল্লাহ চর্মরোগ সেরে যাবে। বেশি সমস্যা মনে হলে আজই অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন। চর্মরোগ হোমিও চিকিৎসায় সহজেই নিরাময়যোগ্য।
★সংগ্রহীত ★

হোমিওপ্যাথির মূলনীতি অনুযায়ী যেসব চিকিৎসক চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন না, তাদের মহাত্মা হ্যানিম্যান অভিশাপ দিয়েছেন। বিগত ...
29/10/2019

হোমিওপ্যাথির মূলনীতি অনুযায়ী যেসব চিকিৎসক চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন না, তাদের মহাত্মা হ্যানিম্যান অভিশাপ দিয়েছেন। বিগত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক মহামতি ডা. কেন্ট বলেন, 'যে মুহূর্তে তুমি সততা বিসর্জন দিয়া মনে করিবে মানুষ আপন ইচ্ছামতো কাজ করিতে পারে, সেই মুহূর্তেই নীতি-সংশ্নিষ্ট সমুদয়ই তুমি হারাইলে এবং সাফল্যের ভিত্তি হইতে তোমার অধঃপতন হইল' (হোমিওপ্যাথির দার্শনিক বক্তৃতা গ্রন্থের দ্বিতীয় ব্যাখ্যান দ্রষ্টব্য)। তিনি অর্গানন অব মেডিসিন গ্রন্থের প্রথম অনুচ্ছেদে মহাত্মা হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথির সারাংশ তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, 'চিকিৎসকের মহৎ ও একমাত্র উদ্দেশ্য হইল রোগীকে স্বাস্থ্যে ফিরাইয়া আনা, যাহাকে বলা হয় আরোগ্য বিধান করা।' এই আরোগ্য বিধানে পারদর্শী তার অনুগত শিষ্যদের বাইরে যারা হোমিওপ্যাথি চর্চা করে, তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, 'আমি যা বলেছি, কেউ যদি তা ঠিক ঠিক মেনে না চলেন, তিনি যেন গর্ব না করেন, যে আমাকে অনুকরণ করেছেন বা সুফলের আশাও যেন না করেন' (চিররোগের প্রকৃতি ও প্রতিকার গ্রন্থের প্রতিকার অধ্যায়ের ৯০ অনুচ্ছেদের পাদটীকা ১ দ্রষ্টব্য)।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা আসলে কতটা কার্যকর?ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাব্বির হায...
23/10/2019

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা আসলে কতটা কার্যকর?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাব্বির হায়দার বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ''অন্যান্য অনেক চিকিৎসা ব্যবস্থা যেমন আছে, হোমিওপ্যাথি তার মতোই একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা।

দুইশো বছর ধরে এটি চলে আসছে। এটি সফল বা কার্যকর না হলে এতো মানুষ তো এতদিন ধরে চিকিৎসা নিতো না, কোন ভিত্তিহীন বিষয় তো এতদিন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে পারতো না।''

তিনি বলছেন, ওষুধের দিক থেকে পার্থক্য না থাকলেও, চিকিৎসা পদ্ধতিতে পার্থক্য আছে। একটি রোগ কিভাবে সনাক্ত করবো, সেটির চিকিৎসা কীভাবে করা হবে, সে নিয়ে অ্যালোপ্যাথির সঙ্গে বড় পার্থক্য রয়েছে।

কারণ এই চিকিৎসাটি মূলত লক্ষণ ভিত্তিক আর এখানেই অ্যালোপ্যাথির সঙ্গে তার একটি বড় পার্থক্য রয়েছে বলে তিনি বলছেন।

হোমিওপ্যাথির উৎপত্তিহোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু'শ বছর আগে।যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রা...
22/10/2019

হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি
হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু'শ বছর আগে।
যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে; অর্থাৎ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর।
এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমেনের জন্মবার্ষিকীর দিনে অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও পালন করা হয় হোমিওপ্যাথি দিবস।

Address

মোজাদ্দেদীয়া হোমিও কেয়ার-২, ইউনুছ প্লাজা, সোনালী ব্যাংকের নিচতলা, কংশনগর বাজার, বুড়িচং
Comilla
3531

Telephone

+8801715828032

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mojaddedia Homeo Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mojaddedia Homeo Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram