Dr.Bapun Roy

Dr.Bapun Roy সকলকে সুস্থ রাখাই আমার মূল...

05/06/2022
05/06/2022
২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে দেখার দেখুন।যে কারণে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়েঃ ------------------------------------------- ------...
20/01/2017

২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে দেখার দেখুন।

যে কারণে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়েঃ

------------------------------------------- -------
রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে প্রয়োজনভেদে রোগীর শরীরে সম্পূর্ণ রক্ত বা রক্তের কোনো উপাদান যেমন লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা বা রক্ত রস দেয়া হয়।
—যে কোনো কারণে অল্প সময়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে সাধারণত সম্পূর্ণ রক্ত (whole blood) দেয়া হয়—যেমন দুর্ঘটনা, রক্ত বমি, পায়খানার সঙ্গে রক্তপাত, প্রসাবকালীন রক্ত ক্ষরণ ইত্যাদি।
—জটিল বা বড় ধরনের শল্য চিকিত্সার সময়ও সম্পূর্ণ রক্তের প্রয়োজন হয়।
—বিভিন্ন রকমের অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতায় সাধারণত লোহিত কণিকা (Packed RBC) দেয়া হয়, যেমন—থ্যালাসেমিয়াসহ অন্যান্য হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া, আয়রনের অভাবজনিত রক্তাস্বল্পতা, হুকওয়ার্মের কারণে অ্যানিমিয়া ইত্যাদি। অবশ্য আমাদের দেশে খরচের কথা বিবেচনা করে এসব রোগীকেও সম্পূর্ণ রক্ত দেয়া হয়।
—এছড়া হেমোরেজিক ডেঙ্গুজ্বর, ইত্যাদি রোগে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা দেয়া হয়।
—রক্তরস দেয়া হয় হিমোফিলিয়া ও অন্যান্য কোয়াগুলেশন ডিজঅর্ডারে এবং আগুনে পোড়া রোগীকে।

১] দূঘর্টনাজনিত রক্তক্ষরণ – দূঘর্টনায় আহত রোগীর জন্য দূঘর্টনার ধরণ অনুযায়ী রক্তের প্রয়োজন হয়।

২] দগ্ধতা – আগুন পুড়া বা এসিডে ঝলসানো রোগীর জন্য পাজমা/রক্তরস প্রয়োজন। এজন্য ৩-৪ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন।

৩] অ্যানিমিয়া – রক্তে R.B.C. এর পরিমাণ কমে গেলে রক্তে পযার্প্ত পরিমাণ হিমোগোবিনের অভাবে অ্যানিমিয়া রোগ হয়। হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়াতে R.B.C. এর ভাঙ্গন ঘটে ফলে

৪] থ্যালাসেমিয়া – এক ধরনের হিমোগোবিনের অভাবজনিত বংশগত রোগ। রোগীকে প্রতিমাসে ১-২ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়।

৫] হৃদরোগ – ভয়াবহ Heart Surgery এবং Bypass Surgery এর জন্য ৬-১০ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন।

৬] হিমোফিলিয়া – এক ধরনের বংশগত রোগ। রক্তক্ষরণ হয় যা সহজে বন্ধ হয় না, তাই রোগীকে রক্ত জমাট বাধার উপাদান সমৃদ্ধ Platelete দেয়া হয়।

৭] প্রসবকালীন রক্তক্ষরণ – সাধারণত প্রয়োজন হয় না তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে ১-২ বা ততোধিক ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।

৮] ব্লাড ক্যান্সার- রক্তের উপাদানসূমহের অভাবে ক্যান্সার হয়। প্রয়োজন অনুসারে রক্ত দেয়া হয়।

৯] কিডনী ডায়ালাইসিস – ডায়ালাইসিস-এর সময় মাঝে মাঝে রক্তের প্রয়োজন হয়।

১০] রক্ত বমি – এ রোগে ১-২ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।

১১] ডেঙ্গু জ্বর – এ রোগে ৪ ব্যাগ রক্ত হতে ১ ব্যাগ Platelete পৃথক করে রোগীর শরীরে দেয়া হয়।

১২] অস্ত্রপচার – অস্ত্রপচারের ধরণ বুঝে রক্তের চাহিদা বিভিন্ন।

30/11/2016

মাথায় খুশকি কেন হয় এবং হলে কি কি করণীয়?

মাথার খুশকি কি কারণে হয়, সেটা এখনও সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়নি। এই আর্টিকেলটিতে খুশকি হওয়ার সম্ভাবনীয় কারণগুলো হল নিম্নরূপঃ
খুশকির কারণসমূহ-

১। সেবোরিক ডারমাটাইটিস (যন্ত্রনাদায়ক তৈলাক্ত ত্বক)- এই সমস্যায় যারা ভুগে, তাদের খুশকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সেবোরিক ডারমাটাইটিস শরীরের অনেক জায়গায়, যেমন কানের পেছন, বুকের নিচের অংশ ও নাকের পাশের জায়গাগুলোতে প্রভাব বিস্তার বেশি করে। আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক হয়ে উঠবে লালচে ও তৈলাক্ত এবং ত্বকের উপর সাদা সাদা বা হলদে স্পট ছড়িয়ে পড়ে।

সেবোরিক ডারমাটাইটিসের ‘মেলাসেযিয়া’ নামক এক ছত্রাকের সঙ্গে সম্পর্ক আছে। এই ছত্রাকটি মানুষের মাথায় স্বাভাবিক ভাবে বসবাস করে এবং এটা মাথার ত্বক থেকে ক্ষরিত তেল আহরন করে। সাধারণত এটি কোন ক্ষতির কারণ হয় না কিন্তু এটা অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পেলে মাথার ত্বকে চুলকানি হয় ও মাথার ত্বকে অতিরিক্ত চামড়ার স্তর বৃদ্ধি পায়। এই অতিরিক্ত চামড়াগুলো পরে মরে যায় এবং মাথার তেলের সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে খুশকিতে পরিণত হয়।

২। নিয়মিত চুল না আঁচড়ানো- যারা নিয়মিত চুল আঁচড়ায় না, তাদের খুশকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ চিরুনি মাথার মরে যাওয়া চামড়াগুলোকে ঝড়ে পরতে সহযোগিতা করে।

৩। ইস্ট- যাদের ত্বক ইস্টের প্রতি সেনসিটিভ, তাদেরও খুশকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যাদের ত্বকের অবস্থা এরকম তারা সাধারণত দেখে এই সমস্যা গ্রীষ্মকালীন সময় চলে যায় এবং শীতকালীন সময় বৃদ্ধি পায়।

৪। শুষ্ক ত্বক- যারা অতিরিক্ত শুষ্ক চামড়ায় ভুগে, তাদের খুশকি বেশি হয়। শীতের সময় বাহিরের শুষ্ক আবহাওয়া এবং রুমের ভেতর গরম বাতাসে খুশকি বেড়ে উঠে।

৫। যথেষ্ট পরিমাণে শ্যাম্পু না করা- যারা যথেষ্ট পরিমাণে শ্যাম্পু না করে, তাদের মাথায় তেল ও মরা চামড়া জমতে থাকে, জেতার কারণে চুলকনি ও খুশকি হয়।

৬। ‘স্কিন কন্ডিশন’- যাদের সোরায়সিস, একযেমা, ও ত্বকের অন্যান্য বিপর্যস্ত রোগে যারা ভুগে, তারা অন্যদের থেকে খুশকিতে বেশি ভুগে।

৭। চুল ও ত্বকের জন্য পণ্য ব্যবহার করায় অনেকের ত্বকের সঙ্গে খারাপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যার কারণে যন্ত্রণাদায়ক খুশকি হতে পারে।

৮। অসুস্থতার কারণ- যারা সন্ন্যাসরোগের আক্রমণ বা হৃদ রোগ থেকে সুস্থ হচ্ছে বা যাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম, তাদের খুশকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৯। ভোজনপ্রণালী- বিশেষজ্ঞরা বলে যারা জিঙ্ক, ভিটামিন বি এবং ফ্যাট যুক্ত খাবার কম খায়, তাদের খুশকি বেশি হয়।

১০। মানসিক চাপ- বিশেষজ্ঞরা বলেন, মানসিক চাপের কারণে নানা রকমের চর্মরোগ হতে পারে।

খুশকি সমস্যার সেরা সমাধান হল সিলেক্ট প্লাস শ্যাম্পু। আপনি যদি খুশকি সমস্যায় ভোগেন, তাহলে আপনি সপ্তাহে তিনদিন করে চার সপ্তাহ সিলেক্ট প্লাস ব্যবহার করুন। এতেই হবে আপনার চুল ১০০% ড্যান্ড্রাফ ফ্রি।

30/11/2016

তেলচিটে চুল একটি হতাশাজনক বিষয়, বিশেষভাবে যখন আপনি আপনার চুল সবসময়ে পরিষ্কার রাখেন। তেলতেলে চুল দেখতেও অপিরছন্ন লাগে। অনেকের আবার মাথার খুলিতে ব্রণের সমস্যাও দেখা দেয়।

যদিও চুল অপরিষ্কার রাখার কারণে তেলতেলে হয়ে উঠে, কিন্তু তেলতেলে চুল হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মাথার ত্বকে ‘সেবাকিয়াস গ্ল্যান্ড’ থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে ‘সিবাম’ বা রস ক্ষরণ হয়। যদিও কিছু পরিমাণে সিবাম ক্ষরণ হওয়াটা স্বাভাবিক, অতিরিক্ত পরিমাণে ক্ষরণ হলে মাথার চুল তেলতেলে হয়ে উঠে এবং এটার কারণে খুশকি ও মাথা চুলকোনির সমস্যা গঠন হয়। শুধু তায়ই নয়, এটার কারণে চুল পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় এবং চুলের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়।

নিচের টিপসের মাধ্যমে যেনে নিন কিভাবে চুল অতিরিক্ত তেলতেলে হওয়া থেকে বিরত থাকা যায় এবং মাথার তালুর ব্রণের সমস্যার সমাধান করা যায়ঃ

১। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং শর্করা যুক্ত খাবার খাওয়া- গবেষণার ফলে দেখা গেছে যে আমারা যেই খাবার খাই সেটা আমাদের সেবাকিয়াস গ্ল্যান্ডকে প্রভাবিত করে। বেশি বেশি চর্বি এবং শর্করা জাতীয় খাবার খেলে সেবাকিয়াস গ্ল্যান্ড থেকেও বেশি বেশি সিবামও ক্ষরণ হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে ওমেগা ৩ যুক্ত ফ্যাটি এসিড খেলে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

২। বেশি বেশি শ্যাম্পু করা- শ্যাম্পু করলে মাথার ত্বকের সব ময়লা ও তেল ধুয়ে মুছে যায়। সপ্তাহে তিনদিন শ্যাম্পু করলে চুলের এই সমস্যার সমাধান পাবেন। এক্সট্রা ভার্জিন তেল চুলে লাগানোর দুই ঘন্টা পরে চুল শ্যাম্পু করে নেওয়া উচিত।

৩। আপেল সিডার ভিনেগার- আপেল সিডার ভিনেগারের ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিষেধক ক্ষমতা আছে। এটি একটি জনপ্রিয় প্রতিকারক এবং অল্প পরিমাণ ব্যবহারই যথেষ্ট। এটা ব্যবহার করার পদ্ধতি হচ্ছে, ২-৩ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার পানির সঙ্গে গুলিয়ে মাথায় ভিজাবেন এবং ২-৩ মিনিট পরে মাথা ধুয়ে ফেলবেন। এই পদ্ধতি সপ্তাহে ৩ বার পুনরায় করবেন।

৪। মাথায় ডিমের কুসুম লাগানো- ডিমের কুশুমে অনেক সালফার আছে যেটা খুশকি ও তেলতেলে চুলের সমাধান দেয়। ডিমের কুসুমে আরও রয়েছে প্রোটিন যেটা আপনার চুলকে করবে ঝলমলে ও মজবুত।

৫। টি ট্রি তেল- টি ট্রি তেল একনি বা ব্রণ প্রতিষেধক ক্ষমতার জন্য পরিচিত, কিন্তু এই তেলের সিবাম নিয়ন্ত্রনেও সহযোগিতা করে। যখন মাথার ত্বকে অতিমাত্রায় তেল ক্ষরণ হয়, সেটা মাথার মরা চামড়ার সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে চুলের গোড়া বন্ধ করে দেয়। এটা মাথার ত্বকের জন্য খুব ক্ষতিকর এবং এটার কারণে একনি ও সিসটিক একনির মত নানা রকম চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।

Address

Cumilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Bapun Roy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram