MD. Shahajahan Shiraz

MD. Shahajahan Shiraz উদ্দেশ্য শুধু মানব সেবার,,,আল্লাহ সর্ব শক্তিমান

সবাই সব বিষ‌য়ে পারদ‌র্শি হ‌বে এমন ভাবা ঠিক না। এই শিক্ষার্থী কোন ভা‌বেই  কম মেধাবী না ,তা‌দের মত ফেল শিক্ষার্থী‌দের মান...
11/07/2025

সবাই সব বিষ‌য়ে পারদ‌র্শি হ‌বে এমন ভাবা ঠিক না। এই শিক্ষার্থী কোন ভা‌বেই কম মেধাবী না ,তা‌দের মত ফেল শিক্ষার্থী‌দের মান‌সিক সা‌পোর্ট দি‌তে হ‌বে। এমন মেধাবীরা যা‌তে হা‌রি‌য়ে না যায়।

10/07/2025

ভাবা যায় ১৪ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬ লাখ-ই ফেল🙂

কইছিলাম পরিক্ষার সময় কথা কম বইলা পড়তে বহো!না আবেগ মাইরা কথাই কইছিলো আর বলছিলা তুমি দোয়া করলেই আমি পাস,এখন ফেইল!💔
10/07/2025

কইছিলাম পরিক্ষার সময় কথা কম বইলা পড়তে বহো!না আবেগ মাইরা কথাই কইছিলো আর বলছিলা তুমি দোয়া করলেই আমি পাস,এখন ফেইল!💔

ডায়াবেটিস রোগীকে বলছিলাম ভাত কম খাবেন আর সবজি একটু বেশি খাবেন 😄
10/07/2025

ডায়াবেটিস রোগীকে বলছিলাম ভাত কম খাবেন আর সবজি একটু বেশি খাবেন 😄

10/07/2025

ভাইরাল জ্বর নিয়ে কিছু তথ্য:

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরের বেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ২৪ ঘন্টায় ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিঁচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর হয়তো সাময়িকভাবে ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনের মধ্যে । একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ ঘন ঘন খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভেজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির হওয়া ইত্যাদি জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

09/07/2025

শত্রু কখনো বিশ্বাস ঘাতক হয় না,বিশ্বাস ঘাতকতা করে কেবল আপন মানুষরাই।

এখনো সচেতন হবার সময় আছে....🤔🤔🤔🤔কেউ বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, করোনা কিন্তু এখনো আছে এবং এই বারের করোনা খুবই ভয়ংকর। অনেকে ...
08/07/2025

এখনো সচেতন হবার সময় আছে....🤔🤔🤔🤔
কেউ বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, করোনা কিন্তু এখনো আছে এবং এই বারের করোনা খুবই ভয়ংকর। অনেকে হয়তো তেমন একটা পাত্তা দিতেছেন না।ভাবতেছেন করোনা হবে না বা হলেও তেমন সমস্যা হবে না।ভুল ধারণা, আপনি নিচের এক্স-রে টা দেখেন। এইবারের করোনা হয়ে ফুসফুসের কি খারাপ অবস্থা।
আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য পাশে একটি নরমাল এক্স-রে এর ছবি দিয়ে দিলাম।দেখেন করোনা আক্রান্ত রোগীর এক্স-রে তে ফুসফুসের কোনো অংশ বাকি নাই।পুরা ফুসফুস ড্যামেজ হয়ে গিয়েছে।এই রোগীকে বাচানো খুবই কঠিন হয়ে যাবে। বাকিটা তার হায়াতের উপর।তাই আপনি সাবধান থাকেন আপনার বৃদ্ধ বাবা মা কে সাবধানে রাখবেন।বাহিরে বের হলে মাস্ক পরে বের হবেন।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

🩺🇧🇩 পুরনো দিনের ডাক্তারি শিক্ষা – এক গর্বের ইতিহাস!📜 Comilla Medical School - ১৯৬১ সালের একটি প্রামাণ্য সনদ।এই ছবিতে থাক...
08/07/2025

🩺🇧🇩 পুরনো দিনের ডাক্তারি শিক্ষা – এক গর্বের ইতিহাস!

📜 Comilla Medical School - ১৯৬১ সালের একটি প্রামাণ্য সনদ।

এই ছবিতে থাকা সনদপত্রটি হচ্ছে একটি পুরনো মেডিকেল সার্টিফিকেট, যা Comilla Medical School (Tippera) থেকে প্রদান করা হয়েছিল।

🔎 সনদটির মূল বিষয়বস্তু:

প্রতিষ্ঠান: Comilla Medical School, Tippera (Tippera ছিল কুমিল্লার পুরনো নাম ব্রিটিশ আমলে)

ছাত্রের নাম: Md. Abul Kashem (হাতের লেখা স্পষ্ট নয়)

সময়কাল: ৪ বছরের মেডিকেল ডিপ্লোমা কোর্স

সনদপ্রদান তারিখ: ৮ই অক্টোবর, ১৯৬১

চূড়ান্ত পরীক্ষা: মার্চ, ১৯৫৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়

📚 অধ্যয়নের বিষয়সমূহ:

এই ছাত্র নিম্নলিখিত বিষয়সমূহে ৪ বছরের কোর্স সম্পন্ন করেছেন:

Anatomy (শরীরবিদ্যা)

Physiology (শরীরক্রিয়া বিদ্যা)

Materia Medica (ঔষধ বিজ্ঞান)

Medicine (চিকিৎসা)

Surgery (শল্যবিদ্যা)

Midwifery (প্রসূতিবিদ্যা)

Pathology (রোগতত্ত্ব)

Jurisprudence & Hygiene (চিকিৎসা-আইন ও স্বাস্থ্যবিধি)

এছাড়া:

প্রাকটিক্যাল ও ক্লিনিক্যাল ট্রেনিং নিয়েছেন Medicine, Surgery & Midwifery বিষয়ে।

ট্রেনিং স্থান: Dispensary & Hospital (আউটডোর ও ইনডোর)

📜 গুরুত্বপূর্ণ দিক:

এটি একটি ডিপ্লোমা মেডিকেল সার্টিফিকেট, যেটি LMF /DMF এ ধরনের কোর্স ছিল।

এই ধরণের কোর্স সম্পন্নকারীরা একসময় রেজিস্ট্রার্ড মেডিকেল প্র্যাকটিশনার হিসেবে কাজ করতে পারতেন।

▪️ তখনকার সময়ে এই কোর্স BMDC কর্তৃক রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ছিল।
▪️ অনেকেই সরকারি চাকরিতেও ছিলেন “Sub-Assistant Surgeon” হিসেবে
▪️ এই চিকিৎসকগণ স্বাস্থ্যখাতে প্রথম সারির সেবাদানকারী ছিলেন।

🔍 ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে এমন অনেক মেডিকেল স্কুল ছিল, যেগুলো থেকে পাশ করে Sub-Assistant Surgeon বা Medical Practitioner হতেন।

এই ডিগ্রিধারীরা গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দিতেন এবং তাঁদের গুরুত্ব অনেক ছিল।

🔖 সারাংশ:

এই সার্টিফিকেটটি একটি ঐতিহাসিক ও প্রামাণ্য দলিল যা দেখায় কীভাবে ১৯৫০–৬০ এর দশকে মেডিকেল শিক্ষা দেওয়া হতো বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে)। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, উক্ত ব্যক্তি ছিলেন একজন প্রশিক্ষিত ও অনুমোদিত চিকিৎসক, যিনি দীর্ঘ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সাধারণ রোগ, শল্যচিকিৎসা ও প্রসূতি সেবা দিতে সক্ষম ছিলেন।

সতর্কতা মুলক পোস্ট🧐🧐🔎🔍আঁচড় দিয়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর কারণ:যদি প্রাণীর নখে লালা লাগা থাকে: 😨যখন সংক্রমিত কুকুর বা বিড়াল তাদের প...
07/07/2025

সতর্কতা মুলক পোস্ট🧐🧐
🔎🔍আঁচড় দিয়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর কারণ:
যদি প্রাণীর নখে লালা লাগা থাকে:

😨যখন সংক্রমিত কুকুর বা বিড়াল তাদের পায়ের নখ চাটে।

সেই নখে থাকা লালা যদি আঁচড়ের মাধ্যমে ত্বকে ঢোকে, তাহলে Rabies virus শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

আঁচড় যদি রক্তপাত করে বা চামড়া কেটে যায়:

খোলা ঘা থেকে ভাইরাস সরাসরি নার্ভ সিস্টেমে প্রবেশ করতে পারে।

লালা মাখা নখ দ্বারা চোখ, মুখ বা নাক স্পর্শ করলে:

চোখ/নাক/মুখে মিউকাস মেমব্রেনের মাধ্যমে ভাইরাস ঢুকে যেতে পারে।
😵‍💫😵‍💫😵‍💫😵‍💫
📢করণীয় (আঁচড়ের পর):
সঙ্গে সঙ্গে ১৫–২০ মিনিট ধরে সাবান (অধিক ক্ষার যুক্ত উদাহরণ কাপড় কাঁচা সাবান) দিয়ে ধুতে হবে।

পানির নিচে ভালোভাবে পরিষ্কার করা।

জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করে Anti-Rabies Vaccine নিতে হবে।
🤔🤔🤔
,🥼‌প্রতিরোধ:
পোষা প্রাণীর নিয়মিত টিকাদান

বাচ্চাদের আঁচড়-কামড়ের গুরুত্ব বোঝানো

বন্য বা অচেনা প্রাণী এড়িয়ে চলা

৪বছর ৬মাস কে এখন আর ৬মাস বলে না। এভাবে একদিন চিকিৎসা সহকারীদেরও ডাক্তার সহকারী বলবে না, বুঝার তো একটু সময় দিতে হবে।
07/07/2025

৪বছর ৬মাস কে এখন আর ৬মাস বলে না। এভাবে একদিন চিকিৎসা সহকারীদেরও ডাক্তার সহকারী বলবে না, বুঝার তো একটু সময় দিতে হবে।

Address

Cumilla
3500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD. Shahajahan Shiraz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MD. Shahajahan Shiraz:

Share