Doctors Comilla

Doctors Comilla Find your Doctors in Comilla

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/yhdar7sbxn
29/11/2025

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/yhdar7sbxn

জীবনযাত্রার পরিবর্তন ও কায়িক শ্রম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর সঙ্গে প্রয়োজনমতো ওষুধ অবশ্যই ব্য...

16/10/2025
https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/ya108xmlvy
17/09/2025

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/ya108xmlvy

ডায়াবেটিসের কারণে আপনার মুখ ও দাঁতে নানাবিধ রোগ হতে পারে। ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতা, যা রক্তে গ্লু....

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/p0ddn4xdpo
16/09/2025

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/p0ddn4xdpo

বিশ্বজুড়েই নানান বয়সী মানুষের আকস্মিক মৃত্যুর অন্যতম কারণ হার্ট অ্যাটাক। তবে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগেই এর ঝুঁকি ....

15/08/2025

থাইরয়েড কী?
থাইরয়েড হলো গলার সামনের দিকে অবস্থিত একটি প্রজাপতির মতো দেখতে হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি। এটি শরীরের বিপাকক্রিয়া, ওজন, তাপমাত্রা, হৃদস্পন্দন, ঘুম ও মনোভাবের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখে।
থাইরয়েডের প্রধান হরমোন:
▪️ T3 (Triiodothyronine)
▪️ T4 (Thyroxine)
এই হরমোন দুটি শরীরকে সচল রাখে—অর্থাৎ কতটা শক্তি তৈরি হবে, কতটা দ্রুত শরীর কাজ করবে, তা নির্ধারণ করে।
থাইরয়েডের দুই প্রধান সমস্যা:
১. হাইপোথাইরয়েডিজম (Hypothyroidism)
যখন থাইরয়েড কম হরমোন তৈরি করে
লক্ষণ:
ক্লান্তিভাব
ওজন বেড়ে যাওয়া
ঠাণ্ডা লাগা
চুল পড়া ও ত্বক শুষ্ক হওয়া
মনোযোগে ঘাটতি ও বিষণ্নতা
মূল কারণ:
হ্যাশিমোটো ডিজিজ
আয়োডিনের ঘাটতি
থাইরয়েডের আংশিক অপসারণ
২. হাইপারথাইরয়েডিজম (Hyperthyroidism)
যখন থাইরয়েড অতিরিক্ত হরমোন তৈরি করে
লক্ষণ:
ঘাম হওয়া ও গরম লাগা
দ্রুত হৃদস্পন্দন
ওজন কমে যাওয়া
নার্ভাসনেস বা উদ্বিগ্নতা
ঘুমের সমস্যা
মূল কারণ:
গ্রেভস ডিজিজ
থাইরয়েড নডিউল
অতিরিক্ত আয়োডিন
থাইরয়েড সমস্যা নির্ণয়ের উপায়:
TSH, T3 ও T4 রক্ত পরীক্ষা
থাইরয়েড স্ক্যান ও আলট্রাসোনোগ্রাফি
অ্যান্টিবডি টেস্ট (Autoimmune সমস্যা শনাক্তে)
চিকিৎসা:
▪️ হাইপোথাইরয়েডিজমে: হরমোন রিপ্লেসমেন্ট ওষুধ (যেমন লেভোথাইরক্সিন)
▪️ হাইপারথাইরয়েডিজমে: অ্যান্টিথাইরয়েড ওষুধ, রেডিওআইডিন থেরাপি বা অপারেশন
যা মনে রাখা জরুরি:
১. থাইরয়েড সমস্যা থাকলে আজীবন নজরদারি দরকার।
২.নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করে চিকিৎসকের পরামর্শে চলা উচিত।
৩.নিজের মতো করে ওষুধ শুরু বা বন্ধ করা বিপজ্জনক হতে পারে।
৪.স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।
৫.একটি সুস্থ জীবন শুরু হয় সঠিক জ্ঞান ও সচেতনতায়।
থাইরয়েডকে অবহেলা নয়—জেনে রাখুন, যত্ন নিন!
সংগৃহীত।।

18/07/2025

কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬
প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়
🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)
🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)
🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4
🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV
🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)
🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)
🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test
🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।
🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile
🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।
🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12
💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।
🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন!..
Pic for attention, AI generated pic

09/03/2025

আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে চলেছেন, কীভাবে বুঝবেন
প্রি–ডায়াবেটিস মানে ডায়াবেটিসের পূর্বাবস্থা। অনেকে একে বলেন বর্ডার লাইন ডায়াবেটিস। এ অবস্থায় ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। সবচেয়ে দুশ্চিন্তার বিষয় হলো, কেউ যে প্রি–ডায়াবেটিস পর্যায়ে আছেন, তা পরীক্ষা ছাড়া এমনিতে বোঝা মুশকিল।
২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী, দুনিয়ায় প্রায় ৭২ কোটি মানুষ প্রি–ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যুক্তরাষ্ট্রের এক গবেষণায় জানা গেছে, ৮০ শতাংশই জানেন না যে তাদের প্রি–ডায়াবেটিস আছে। কোনো উপসর্গ না হওয়ায়, অধিকাংশের ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা ছাড়া এটি চিহ্নিত করা যায় না। তবে আগেই নির্ণয় করা গেলে ডায়াবেটিস থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।
প্রি–ডায়াবেটিস কী
সুস্থ–স্বাভাবিক একজনের রক্তে একটা নির্দিষ্ট মাত্রার গ্লুকোজ বা শর্করা থাকে। গাইডলাইন অনুযায়ী, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা একটা নির্দিষ্ট ধাপ অতিক্রম করলে তাকে বলে ডায়াবেটিস। এই দুইয়ের মাঝামাঝি অবস্থাকে বলা হয় প্রি–ডায়াবেটিস। তার মানে যখন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ের থেকে বেশি হয়, কিন্তু ডায়াবেটিসের নির্ধারিত মাত্রায় পৌঁছায় না, সে পর্যায়কে বলে প্রি–ডায়াবেটিস।
খাদ্যাভ্যাস, দৈনন্দিন জীবনধারা, বংশগত ত্রুটি, স্থূলতা—এসব কারণেই মূলত প্রি–ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এসব কারণে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হয়ে যায়। ইনসুলিন আমাদের রক্তের গ্লুকোজকে স্বাভাবিক রাখে। এ ক্ষেত্রে ইনসুলিন থাকার পরও শরীরের অতিরিক্ত মেদ ইনসুলিনকে অকার্যকর করে রাখে।
আশার ব্যাপার হলো, প্রি–ডায়াবেটিস পর্যায়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিলে, যেমন খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, ব্যায়াম ও হাঁটাচলার অভ্যাস গড়ে তুললে এটি স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসা যায়।
আরও পড়ুন

ডায়াবেটিস হঠাৎ বেড়ে গিয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে, কীভাবে জানেন
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪


প্রি–ডায়াবেটিস নির্ণয়
কয়েকটি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রি–ডায়াবেটিস নির্ণয় করা যায়। যেমন—
১. HbA1c পরীক্ষা
এটি এমন এক পরীক্ষা, যেটিতে বিগত দু-তিন মাসের গড় রক্তের গ্লুকোজ ইঙ্গিত করে। এর মাত্রা ৫.৭–৬.৪ শতাংশের মধ্যে হলে একে প্রি–ডায়াবেটিস বলা যায়।
২. খালি পেটে রক্তের গ্লুকোজ
আগের রাত থেকে খালি পেটে থেকে সকালে রক্তের গ্লুকোজ সুগার দেখা হয় এতে। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৬.১–৭.০ মিলিমোলের মধ্যে হলে প্রি–ডায়াবেটিস হিসেবে ধরা হয়।
৩. গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট
এতে গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পর গ্লুকোজের মাত্রা দেখা হয়। ৭.৮–১১.১–র মধ্যে থাকলে তা প্রি–ডায়াবেটিস হিসেবে বিবেচ্য।
উপসর্গ
সবচেয়ে উদ্বেগজনক ব্যাপার হলো প্রি–ডায়াবেটিসে বেশির ভাগ সময় কোনো উপসর্গই থাকে না। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে কিছু লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা যেতে পারে। যেমন—
• ঘন ঘন পিপাসা ও প্রস্রাব।
• দুর্বলতা ও ক্লান্তিবোধ।
• চোখে ঝাপসা দেখা।
• ওজনে পরিবর্তন (হ্রাস বা বৃদ্ধি)।
এ রকম কোনো লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আরও পড়ুন

ডায়াবেটিস থেকে সুরক্ষার মূলমন্ত্র
১৫ নভেম্বর ২০২৪


প্রি–ডায়াবেটিসে খাদ্যাভ্যাসে যেসব পরিবর্তন আনা উচিত
• প্রোটিন–জাতীয় খাবার, যেমন মুরগির মাংস, ডিম, মাছ বেশি করে খেতে হবে।
• শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। স্টার্চ–জাতীয় সবজি, যেমন আলু কম খেতে হবে বা পরিহার করতে হবে।
• বাদাম, অলিভ ওয়েলের মতো তেল বা তেল–জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে।
• চিনি–জাতীয় খাবার, যেমন সোডা, মিষ্টান্ন খাবার কম খাওয়া উচিত।
• সাদা ভাত, সাদা পাউরুটি , সাদা পাস্তার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক বেশি, মানে এসব গ্রহণ করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায় খুব দ্রুত।
ওজন কমানো
ওজন কমানো প্রি–ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পন্থা। ওজন বেড়ে গেলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। ওজন কমালে মেদ কমে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়।
হাঁটাচলা ও শরীরচর্চা
গবেষণায় দেখা গেছে, সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট বা তার বেশি হাঁটলে ও শরীরচর্চা করলে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
ওষুধ
প্রয়োজন মনে করলে চিকিৎসকের পরামর্শে মেটফরমিন প্রি–ডায়াবেটিস পর্যায় থেকে ব্যবহার করা যায়। সেমাগ্লুটাইড বা জিএলপি ওয়ান এগোনিস্ট ব্যবহার করা হয় যাঁদের ওজন কমানো জরুরি।
ডা. সাইফ হোসেন খান, মেডিসিন কনসালট্যান্ট, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ধানমন্ডি, ঢাকা
আরও পড়ুন

কোনো উপসর্গ না থাকলেও ৪০ পেরোলে কেন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

Address

Housing Estate
Comilla
3500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctors Comilla posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram