Dr. Md Najrul Islam

  • Home
  • Dr. Md Najrul Islam

Dr. Md Najrul Islam I am a HomeoPathy Doctor
D.H.M.S ~ (B.H.M.C.H)
M.S.S ~ (A.U.B)
Reg. No.. 23860
+88 09696 442242 হোমিওপ্যাথিক এর পক্ষ থেকে সবাইকে স্বাগতম।

আজ ১০ জুলাই দুপুর ২ টাই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে সকল শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০২৫ এর ফলাফল।উদ্বোধন পরবর্তী সকল শ...
10/07/2025

আজ ১০ জুলাই দুপুর ২ টাই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে সকল শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০২৫ এর ফলাফল।

উদ্বোধন পরবর্তী সকল শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল জানতে এসএমএস অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
SSCFirst 3 Letter of Your Board NameRoll No

‎ রাতে ঘুম না হলে কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এখানে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো:‎‎ #ঘ...
02/07/2025

‎ রাতে ঘুম না হলে কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এখানে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো:

‎ #ঘুম_না_আসার_কারণ_চিহ্নিত_করুনঃ-
‎ * জীবনযাত্রার পরিবর্তন: আপনার দৈনন্দিন রুটিনে কোনো বড় পরিবর্তন এসেছে কি? যেমন - কাজের সময় পরিবর্তন, নতুন পরিবেশে বসবাস ইত্যাদি।

‎ * মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: কোনো নির্দিষ্ট চিন্তা বা চাপ আপনাকে ঘুমাতে দিচ্ছে না?

‎ * স্বাস্থ্যগত সমস্যা: কোনো শারীরিক অসুস্থতা বা নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে কিনা।

‎ * খাদ্যাভ্যাস: ঘুমানোর আগে বেশি ক্যাফেইন বা ভারী খাবার খাচ্ছেন কিনা।

‎ #ঘুমের_পরিবেশ_উন্নত_করুনঃ-
‎ * আরামদায়ক বিছানা: আপনার বিছানা আরামদায়ক কিনা এবং কক্ষটি অন্ধকার, শান্ত ও ঠাণ্ডা আছে কিনা নিশ্চিত করুন।

‎ * শব্দ ও আলো নিয়ন্ত্রণ: প্রয়োজনে ইয়ারপ্লাগ বা আই মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।

‎ * মোবাইল ফোন ও গ্যাজেট পরিহার: ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে মোবাইল, ল্যাপটপ বা টেলিভিশন দেখা বন্ধ করুন। এগুলোর নীল আলো ঘুমের হরমোন মেলাটোনিন উৎপাদনে বাধা দেয়।

‎ #দৈনন্দিন_অভ্যাস_পরিবর্তন_করুনঃ-
‎ * নিয়মিত ঘুমের সময়: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন, এমনকি ছুটির দিনেও। এটি আপনার শরীরের বায়োলজিক্যাল ঘড়িকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।

‎ * ঘুমের আগে রুটিন: ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করতে পারেন, বই পড়তে পারেন বা শান্ত সঙ্গীত শুনতে পারেন।

‎ * ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন: বিশেষ করে সন্ধ্যার পর চা, কফি, সফট ড্রিঙ্কস বা অ্যালকোহল পান করা থেকে বিরত থাকুন।

‎ * ভারী খাবার পরিহার: ঘুমানোর আগে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা কিছু খেতে পারেন।

‎ * নিয়মিত ব্যায়াম: দিনের বেলায় নিয়মিত ব্যায়াম করুন, তবে ঘুমানোর ঠিক আগে বেশি ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন।

‎ #মানসিক_চাপ_কমানোঃ-
‎ * ধ্যান ও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম: ঘুমানোর আগে হালকা ধ্যান বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

‎ * দিনের বেলার উদ্বেগ ব্যবস্থাপনা: দিনের বেলায় আপনার উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তাগুলো লিখে রাখতে পারেন, যাতে রাতে এগুলো আপনাকে বিরক্ত না করে।

‎ িছুই_কাজ_করে_নাঃ-
‎যদি উপরোক্ত কৌশলগুলো অনুসরণ করার পরও আপনার ঘুমের সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে একজন চিকিৎসক বা ঘুম বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা উচিত। তারা আপনার সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা বা থেরাপির পরামর্শ দিতে পারবেন। ঘুমের সমস্যা দীর্ঘমেয়াদী হলে তা আপনার দৈনন্দিন জীবন ও স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
‎©

23/06/2025

‎মন নিয়ন্ত্রণের কৌশল

‎১. যদি কেউ আপনাকে পছন্দ না করে, তাহলে এমন ভাব করুন যেন আপনার তার প্রয়োজন-ই নেই।

‎২. যদি কেউ আপনাকে নিয়ে মজা করে, তবে শান্ত থাকুন এবং মুচকি হাসুন। এতে তাকেই বোকা দেখাবে!

‎৩. মানুষের সামনে কখনো ঘাবড়ে যাবেন না, এমন আচরণ করবেন যেন এতে আপনার কিছু যায় আসে না।

‎৪. কিছু না পেলে নিজেকে দুঃখি, হতাশ দেখানো -এটা সবচেয়ে বড় দুর্বলতা।

‎৫. নিজের ভুল নিয়ে বেশি ভাবো না, সেগুলো ইগনোর করুন, অন্যরাও তাই করবে।

‎৬. যদি আপনি সাইকোলজি এবং এই তথ্য পছন্দ করেন, তাহলে আমাকে ফলো করতে ভুলবেন না!
©

‎ #উচ্চ_কোলেস্টেরলঃ-‎ #নীরব_ঘাতক_এবং_প্রতিরোধের_উপায়ঃ-‎‎আজকাল উচ্চ কোলেস্টেরল একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে...
16/06/2025

‎ #উচ্চ_কোলেস্টেরলঃ-
‎ #নীরব_ঘাতক_এবং_প্রতিরোধের_উপায়ঃ-

‎আজকাল উচ্চ কোলেস্টেরল একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করছে। প্রায়শই কোনো সুস্পষ্ট লক্ষণ ছাড়াই এটি শরীরে বাসা বাঁধে বলে একে 'নীরব ঘাতক' বলা হয়। সময় মতো এর প্রতি মনোযোগ না দিলে এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

‎ #কোলেস্টেরল_কী?
‎কোলেস্টেরল হলো এক ধরণের চর্বি জাতীয় পদার্থ, যা আমাদের রক্তে পাওয়া যায়। এটি কোষের সুস্থ গঠনের জন্য অপরিহার্য। হরমোন তৈরি, ভিটামিন ডি সংশ্লেষণ এবং হজমে সহায়তার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে এটি ভূমিকা রাখে। তবে, কোলেস্টেরল বেশি হয়ে গেলে তা ধমনীর দেওয়ালে জমতে শুরু করে, যা রক্ত প্রবাহে বাধা দেয় এবং বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

‎ #উচ্চ_কোলেস্টেরলের_কারণঃ-
‎উচ্চ কোলেস্টেরলের অনেক কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে কিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে এবং কিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে:

‎ * অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: চর্বিযুক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং চিনিযুক্ত পানীয় উচ্চ কোলেস্টেরলের অন্যতম প্রধান কারণ।

‎ * ব্যায়ামের অভাব: শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়।

‎ * স্থূলতা: অতিরিক্ত ওজন কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

‎ * ধূমপান: ধূমপান রক্তনালীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) কমিয়ে দেয়।

‎ * অ্যালকোহল: অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

‎ * জেনেটিক্স: কিছু মানুষের উচ্চ কোলেস্টেরলের প্রবণতা বংশগত।

‎ * বয়স এবং লিঙ্গ: বয়স বাড়ার সাথে সাথে কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ে। পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মেনোপজের পর ঝুঁকি বেশি হয়।

‎ * অন্যান্য রোগ: ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ এবং থাইরয়েডের সমস্যা উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণ হতে পারে।

‎ #উচ্চ_কোলেস্টেরলের_লক্ষণঃ-
‎যেহেতু উচ্চ কোলেস্টেরলের সাধারণত কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষণ থাকে না, তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু ক্ষেত্রে, রক্তনালীগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে সংকীর্ণ হয়ে গেলে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা যেতে পারে:
‎ * বুকে ব্যথা (এনজাইনা)
‎ * পায়ে ব্যথা বা অসাড়তা
‎ * স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ (যেমন মুখ একপাশে বাঁকা হয়ে যাওয়া, বাহু বা পায়ে দুর্বলতা, কথা বলতে অসুবিধা)

‎ #প্রতিরোধ_এবং_ব্যবস্থাপনাঃ-
‎উচ্চ কোলেস্টেরল প্রতিরোধ এবং ব্যবস্থাপনার জন্য জীবনযাত্রার পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:

‎ #স্বাস্থ্যকর_খাদ্যাভ্যাসঃ-
‎ * ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন বেশি করে খান।

‎ * স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

‎ * মাছ, বাদাম এবং অ্যাভোকাডোতে পাওয়া স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ করুন।

‎ * নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট মাঝারি ব্যায়াম করুন। হাঁটা, জগিং, সাঁতার বা সাইক্লিং ভালো বিকল্প।

‎ * ওজন নিয়ন্ত্রণ: সুস্থ ওজন বজায় রাখুন।

‎ * ধূমপান ত্যাগ করুন: ধূমপান ছেড়ে দেওয়া আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবে।

‎ * অ্যালকোহল পরিমিত করুন: অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত করুন।

‎ * নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করার জন্য নিয়মিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

‎ * চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি জীবনযাত্রার পরিবর্তন যথেষ্ট না হয়, তাহলে আপনার ডাক্তার কোলেস্টেরল কমানোর জন্য ওষুধ সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন।

‎উচ্চ কোলেস্টেরল একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হলেও, সঠিক জ্ঞান এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন দ্বারা এটি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আপনার হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে এবং একটি দীর্ঘ, স্বাস্থ্যকর জীবন উপভোগ করতে আজই পদক্ষেপ নিন।

কোরবানি ঈদের আগের দিনটি খুবই ব্যস্ত থাকে। এই দিনে মূলত ঈদের দিনের কোরবানির কাজ সহজ করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয...
05/06/2025

কোরবানি ঈদের আগের দিনটি খুবই ব্যস্ত থাকে। এই দিনে মূলত ঈদের দিনের কোরবানির কাজ সহজ করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয়। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতির একটি তালিকা দেওয়া হলো:

১. কোরবানির সরঞ্জামের প্রস্তুতি:
* দা, বটি, ছুরি ধার করা: মাংস কাটার জন্য দা, বটি, ছুরি ইত্যাদি যন্ত্রপাতিতে ভালোভাবে ধার দিয়ে প্রস্তুত রাখতে হবে। প্রয়োজনে নতুন ছুরি বা বটি কিনে রাখতে পারেন।

* চাঁটাই, পাটি, দাঁড়িপাল্লা: মাংস কাটা ও বিতরণের জন্য চাঁটাই, পাটি ও দাঁড়িপাল্লার ব্যবস্থা আগে থেকেই করে রাখুন।

* ব্লিচিং পাউডার ও পরিষ্কারের সরঞ্জাম: কোরবানির পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য পর্যাপ্ত ব্লিচিং পাউডার, ফিনাইল, স্যাভলন, বালতি, মগ, ঝাড়ু, এবং ময়লা ফেলার জন্য বড় পলিথিন/ব্যাগ প্রস্তুত রাখুন।

২. রান্নাঘরের প্রস্তুতি:
* মসলাপাতি: কোরবানির মাংস দিয়ে বিভিন্ন পদ রান্নার জন্য প্রয়োজনীয় সব মসলা, যেমন - আদা, রসুন, পেঁয়াজ, জিরা, হলুদ, মরিচ, গরম মসলা ইত্যাদি বেটে বা গুঁড়ো করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন।

* রান্নার সরঞ্জাম: বড় কড়াই, হাঁড়ি, ফ্রাইং প্যান, কাটিং বোর্ড, ব্লেন্ডার, প্রেসার কুকার ইত্যাদি হাতের কাছে রাখুন এবং পরিষ্কার করে প্রস্তুত করে রাখুন।

* ফ্রিজ পরিষ্কার: মাংস সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ বা ডিপ ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে প্রস্তুত রাখুন। এটি ঈদের আগের দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

৩. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রস্তুতি:
* ঘরবাড়ি পরিষ্কার: যেহেতু কোরবানির মাংস ঘরে আসবে এবং কাটাকাটির কাজ হবে, তাই ঘরের ফ্লোর, রান্নাঘর, বাথরুম, ফ্রিজ ও ফ্রিজার ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফেলুন। দরজা, জানালা, পাখা, পর্দা ও ফার্নিচার থেকে ধুলোবালি মুছে নিন।

* অতিরিক্ত কাপড়/টিস্যু: মাংস কাটার সময় বা রান্না করার সময় ব্যবহারের জন্য শুকনো কাপড়, টিস্যু, টাওয়েল হাতের কাছে রাখুন।

৪. কোরবানির পশুর যত্ন:
* যদি পশু আগেই কিনে থাকেন, তাহলে ঈদের আগের দিন পশুর ভালোভাবে যত্ন নিন। পর্যাপ্ত খাবার ও পানি দিন, ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন।

৫. অন্যান্য ব্যক্তিগত ও সামাজিক প্রস্তুতি:
* গোসল ও পরিচ্ছন্নতা: ঈদের দিন সকালে গোসল করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অর্জন, উত্তম জামাকাপড় পরা সুন্নত।

* পোশাকের প্রস্তুতি: কোরবানির ঈদে খুব জমকালো পোশাকের প্রয়োজন না হলেও, আরামদায়ক ও পরিষ্কার পোশাক প্রস্তুত রাখুন।

* অতিথি আপ্যায়ন: অতিথি এলে তাদের জন্য যেসব থালাবাসন ব্যবহার করবেন, তা আগে থেকেই পরিষ্কার করে রাখুন।

* ট্রে বা বেসিন: মাংস ধোয়া ও আলাদা করার সুবিধার জন্য কিছু বড় সাইজের ট্রে বা বেসিন প্রস্তুত রাখুন।

৬. আবহাওয়া অনুযায়ী প্রস্তুতি (যদি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে):
* অস্থায়ী ছাউনি: যদি ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে, তাহলে কোরবানির স্থান সুরক্ষিত রাখতে ত্রিপল, পলিথিন বা ক্যানভাস দিয়ে অস্থায়ী ছাউনি তৈরি করে রাখতে পারেন।

* উঁচু ও নিরাপদ স্থান: কোরবানির জন্য উঁচু ও নিরাপদ স্থান নির্বাচন করুন, যেখানে পানি সহজে জমে না। প্রয়োজনে ইট বা বাঁশ দিয়ে সাময়িক মাচা তৈরি করে নিতে পারেন।

* ড্রেনেজ ব্যবস্থা: বাড়ির ড্রেনেজ ব্যবস্থা মেরামত করে নিন, যাতে সহজেই পানি নিষ্কাশন হয় এবং রক্ত, বর্জ্য ও পানি মিশে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি না হয়।

এই প্রস্তুতিগুলো ঈদের আগের দিন সম্পন্ন করলে কোরবানির দিনটি আরও আনন্দময় ও ঝামেলামুক্ত হবে।
©

‎কোরবানির গরু জবাই করার ইসলামিক নিয়মগুলো নিচে দেওয়া হলো:‎‎১. সময়:‎কোরবানি ঈদের নামাজের পর থেকে শুরু হয়ে জিলহজ মাসের ১...
04/06/2025

‎কোরবানির গরু জবাই করার ইসলামিক নিয়মগুলো নিচে দেওয়া হলো:

‎১. সময়:
‎কোরবানি ঈদের নামাজের পর থেকে শুরু হয়ে জিলহজ মাসের ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত করা যায়। তবে ঈদের প্রথম দিন কোরবানি করা উত্তম।

‎২. জবাইকারী:
‎মুসলমান পুরুষ ও নারী উভয়ই কোরবানি করতে পারেন। নিজের কোরবানির পশু নিজে জবাই করা উত্তম। যদি নিজে জবাই করতে না পারেন, তবে অন্য কাউকে দিয়ে জবাই করিয়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে নিজে উপস্থিত থাকা ভালো।

‎৩. পশু শোয়ানোর নিয়ম:
‎ * পশুকে বাম কাতে কিবলামুখী করে শোয়াতে হবে। অর্থাৎ, পশুর মাথা দক্ষিণ দিকে রেখে মুখ পশ্চিম দিকে (কিবলার দিকে) রাখতে হবে।
‎ * পশুকে এমনভাবে ধরতে বা বেঁধে নিতে হবে যেন জবাইয়ের সময় সে পাগুলো বারবার ছুড়তে না পারে।

‎৪. ছুরি ধারালো করা:
‎জবাই করার আগে ছুরি খুব ভালোভাবে ধারালো করে নিতে হবে। যাতে জবাই করার সময় পশুর কোনো অপ্রয়োজনীয় কষ্ট না হয়। একটি পশুর সামনে অন্য পশুর জবাই না করা এবং পশুর সামনে ছুরি ধার না দেওয়া উচিত।

‎৫. জবাই করার পদ্ধতি:
‎ * বিসমিল্লাহ বলা: জবাই করার সময় 'বিসমিল্লাহ' বলে ছুরি চালানো শুরু করতে হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে যেন পশু জবাই করা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

‎ * মূল রগ কাটা: পশুর খাদ্যনালি, শ্বাসনালি এবং দুই পাশে থাকা দুটি রক্তনালি (ওয়াজদান) কেটে দিতে হবে। এই চারটি রগের মধ্যে যেকোনো তিনটি কাটা হলে কোরবানি শুদ্ধ হবে।

‎৬. জবাইয়ের দোয়া:
‎জবাই করার সময় মুখে নিয়ত করা জরুরি নয়, মনে মনে নিয়ত করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে দোয়া পড়া উত্তম। অনেকে যে দোয়াটি পড়ে থাকেন, তা হলো:
‎ * "بِسْمِ اللهِ اَللهُ اِكِبَر - اَللَّهُمَّ مِنْكَ وَ لَكَ"
‎ * উচ্চারণ: "বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ওয়া লাকা।"
‎ * অর্থ: "আল্লাহর নামে, আল্লাহ মহান। হে আল্লাহ! এটা তোমার পক্ষ থেকে এবং তোমারই জন্য।"
‎যদি এই দোয়াটি না পারেন, তবে শুধু "বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার" বলে নালিগুলো কেটে দিলেই কোরবানি শুদ্ধ হয়ে যাবে।

‎৭. জবাই পরবর্তী করণীয়:
‎ * পশু জবাই শেষে যখন একদম নিস্তেজ হয়ে পড়বে, অর্থাৎ জীবন চলে যাবে, তারপর চামড়া ছাড়াতে হবে।

‎ * কোরবানির বর্জ্য (মলমূত্র, রক্ত) ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে এবং নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে বা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে। যত্রতত্র কোরবানি করা বা বর্জ্য ফেলা যাবে না।

‎এই নিয়মগুলো মেনে কোরবানি করলে তা ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী সহীহ হবে।
©

‎কোরবানি ঈদের সময় স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ নিচে দেওয়া হলো:‎‎১. খাবারের বিষয়ে সতর্কতা:‎ * পরিমিত...
03/06/2025

‎কোরবানি ঈদের সময় স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ নিচে দেওয়া হলো:

‎১. খাবারের বিষয়ে সতর্কতা:
‎ * পরিমিতিবোধ: ঈদের সময় মাংসের বিভিন্ন সুস্বাদু পদ তৈরি হয়। তবে অতিরিক্ত মাংস, বিশেষ করে চর্বিযুক্ত মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। পরিমিত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করুন।

‎ * চর্বি এড়িয়ে চলুন: গরুর বা খাসির মগজ, ভুঁড়ি বা অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস এড়িয়ে চলুন। মাংস থেকে দৃশ্যমান চর্বি ফেলে দিন।

‎ * হজমে সহায়ক খাবার: ভারী খাবারের পর হজমে সহায়ক বোরহানি, টক দইয়ের মাঠা, লেবু বা জিরা পানি ইত্যাদি পানীয় গ্রহণ করুন। কোমল পানীয় বা কোলা এড়িয়ে চলুন।

‎ * শাকসবজি ও ফল: মাংসের সাথে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ও টাটকা ফল রাখুন। এটি হজমে সাহায্য করবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করবে।

‎ * ডায়েটে গ্রিন টি/ব্ল্যাক কফি/লেবুপানি: দাওয়াত থেকে ফেরার পর মেটাবলিজম বাড়াতে ব্ল্যাক কফি বা গ্রিন টি পান করতে পারেন। সকালে হালকা গরম পানিতে লেবু মিশিয়ে পান করাও উপকারী।

‎ * ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন: ঈদে ফাস্ট ফুড, বেকারি ও রেস্তোরাঁর খাবার এড়িয়ে চলুন।

‎ * ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগীরা সতর্ক থাকুন: যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি বা লিভারের সমস্যা আছে, তাদের মাংস খাওয়ার বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত।

‎২. কোরবানির প্রক্রিয়া ও পরিচ্ছন্নতা:
‎ * পশু নির্বাচন ও পরিচর্যা: কোরবানির জন্য সুস্থ ও সবল পশু নির্বাচন করুন। পশু কেনার আগে ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিন। কোরবানির আগে পশুর খাদ্য, পানীয় ও আশ্রয়ের দিকে যত্নবান হোন।

‎ * স্বাস্থ্যকর কোরবানি পদ্ধতি: কোরবানির স্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং জীবাণুমুক্ত রাখুন। ব্যবহৃত সরঞ্জামগুলো (ছুরি, বঁটি) ব্যবহারের আগে ও পরে ভালোভাবে পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করুন।

‎ * বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: কোরবানির পর পশুর বর্জ্য ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন। খোলা স্থানে বর্জ্য ফেললে রোগ-জীবাণু ছড়াতে পারে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মেনে চলুন।

‎ * মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ: মাংস কাটা, পরিষ্কার করা এবং সংরক্ষণের সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। মাংস সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন, যাতে জীবাণু সংক্রমণ না হয়। ভালোমতো সিদ্ধ করে মাংস রান্না করুন।

‎৩. ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তা:
‎ * হাত ধোয়া: কোরবানির কাজ করার পর ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করুন। মাংস কাটার আগে ও পরেও হাত পরিষ্কার রাখা জরুরি।

‎ * প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা: হাতের কাছে স্যাভলন, ব্যান্ডেজ, অ্যান্টিসেপটিক ইত্যাদি রাখুন। হঠাৎ হাত কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা নিন।

‎ * শারীরিক পরিশ্রম: ঈদ উপলক্ষে ব্যায়াম বা ওয়ার্কআউট রুটিন ভুলে যাবেন না। নিজেকে সক্রিয় রাখার জন্য নিয়মিত হাঁটাচলা বা ঘরের কাজ করুন। অন্তত ২০ মিনিট হাঁটতে চেষ্টা করুন।

‎৪. অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
‎ * পর্যাপ্ত ঘুম: উৎসবের সময় পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন, কারণ ঘুমের অভাবে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি আসতে পারে।

‎ * পানি পান: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে।

‎এই পরামর্শগুলো মেনে চললে কোরবানির ঈদের আনন্দ উপভোগ করার পাশাপাশি সুস্থ থাকা সম্ভব হবে। প্রয়োজনে পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

31/05/2025

‎স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ?

‎১. কানে হেডফোন লাগিয়ে উচ্চস্বরে গান শোনা।

‎২. অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকা।

‎৩. অতিরিক্ত মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করা।

‎৪. বেশি একা থাকার অভ্যাস থাকা।

‎৫. অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার খাওয়া।

‎৬. প্রয়োজনের থেকে কম ঘুমানো।

‎ভালো লাগলে শেয়ার করে আমাদের পাশেই থাকুন।

‎কিসমিস খালি পেটে খেলে কিছু উপকার পাওয়া যায়, তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত।‎‎উপকারিতাঃ-‎ #শক্তি_বৃদ্ধিঃ কিসমিসে প্র...
08/05/2025

‎কিসমিস খালি পেটে খেলে কিছু উপকার পাওয়া যায়, তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত।

‎উপকারিতাঃ-
‎ #শক্তি_বৃদ্ধিঃ কিসমিসে প্রাকৃতিক শর্করা (যেমন গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ) থাকে যা দ্রুত শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। খালি পেটে খেলে এটি দিনের শুরুতে শক্তি পেতে সহায়ক হতে পারে।

‎ #কোষ্ঠকাঠিন্য_দূরঃ কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। খালি পেটে খেলে এটি হজমক্ষমতাকে উন্নত করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

‎ #আয়রনের_উৎসঃ কিসমিস আয়রনের একটি ভালো উৎস। খালি পেটে খেলে শরীর সহজে আয়রন শোষণ করতে পারে, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সহায়ক।

‎ #হাড়ের_স্বাস্থ্যঃ কিসমিসে ক্যালসিয়াম এবং বোরন নামক খনিজ উপাদান থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

‎ #রোগ_প্রতিরোধ_ক্ষমতা_বৃদ্ধিঃ কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

‎ #হার্টের_স্বাস্থ্যঃ কিসমিসে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।

‎ #ত্বকের_স্বাস্থ্যঃ কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে।

‎কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিতঃ
‎ #অতিরিক্ত_চিনিঃ কিসমিসে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও এর পরিমাণ বেশি থাকে। ডায়াবেটিস রোগী বা যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাদের খালি পেটে বেশি পরিমাণে কিসমিস খাওয়া উচিত নয়।

‎ #অ্যালার্জিঃ কিছু মানুষের কিসমিসে অ্যালার্জি থাকতে পারে। অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা দিলে কিসমিস খাওয়া বন্ধ করা উচিত।

‎ #পরিমিত_পরিমাণে_গ্রহণঃ উপকারিতা পেতে হলে পরিমিত পরিমাণে কিসমিস খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে পেট ফাঁপা বা হজমের সমস্যা হতে পারে।

‎সুষম খাদ্যাভ্যাসের অংশ হিসেবে পরিমিত পরিমাণে কিসমিস খালি পেটে খাওয়া স্বাস্থ্যকর হতে পারে। তবে, বিশেষ কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে বা ডায়েটের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Dr. Md Najrul Islam

29/04/2025

‎নিয়মিত রাত জাগার ভয়ঙ্কর ক্ষতি

‎১. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়।
‎২. মানসিক অবসাদ ও অস্থিরতা বাড়ে।
‎৩. মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠে।
‎৪. হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট হয়।
‎৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে।
‎৬. শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
‎৭. দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়।
‎৮. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে।
‎৯. হৃদরোগের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
‎১০. ডায়াবেটিসের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
‎১১. অকাল বার্ধক্যের লক্ষণ প্রকাশ পায়।
‎১২. ত্বক ফ্যাকাশে ও প্রাণহীন দেখায়।
‎১৩. হজমের সমস্যা দেখা দেয়।
‎১৪. স্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে ও ওজন বেড়ে যায়।

‎"সময়মতো এবং পর্যাপ্ত ঘুমের চর্চা করুন।"

‎ঢাকায় এমন বেশ কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল রয়েছে, যেখানে মাত্র ১০ টাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায়। এই সেবা স...
27/04/2025

‎ঢাকায় এমন বেশ কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল রয়েছে, যেখানে মাত্র ১০ টাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায়। এই সেবা সাধারণত বহির্বিভাগ (OPD) সেবার আওতায় দেওয়া হয়, যা সকাল বেলায় চালু থাকে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য হাসপাতালের নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য দেওয়া হলো:

‎---

‎🏥 ১. জাতীয় নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (NINS)

‎ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

‎ফোন: ০২-৫৮১৫১৩৬৮, ০২-৪৮১২০০৭৯

‎ইমেইল: nins@hospi.dghs.gov.bd

‎ওয়েবসাইট: www.nins.gov.bd

‎---

‎🏥 ২. জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (NICRH)

‎ঠিকানা: মহাখালী, ঢাকা-১২১২

‎ফোন: ০২-৯৮৯৩৪৯১

‎ওয়েবসাইট: www.nicrh.gov.bd

‎---

‎🏥 ৩. ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (DMCH)

‎ঠিকানা: বকশীবাজার, রমনা, ঢাকা-১০০০

‎ফোন: ৮৬২৬৮১২-১৯, ৮৬২৬৮২৩, ৯৬৬৯৩৪০, ৯৫০৫০২৫-২৯, ৯৫০০১২১-৫

‎ওয়েবসাইট: www.dmc.gov.bd

‎---

‎🏥 ৪. ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট

‎ঠিকানা: ১৯০/১, বারিধারা, ঢাকা-১২১২

‎ফোন: ০২-৯৮৮০৭৮১, ০২-৯৮৮০৭৮২

‎ওয়েবসাইট: dchtrust.org

‎---

‎🏥 ৫. জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

‎ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

‎ফোন: ০২-৯১২৭৬৬৬, ০২-৯১২৭৬৬৭

‎ওয়েবসাইট: www.nei.gov.bd

‎---

‎🏥 ৬. জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

‎ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

‎ফোন: ০২-৯১২২৫৬০, ০২-৯১২২৫৬১

‎ওয়েবসাইট: www.nhf.org.bd

‎---

‎🏥 ৭. সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

‎ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

‎ফোন: ০২-৯১২২৫৬০, ০২-৯১২২৫৬১

‎ওয়েবসাইট: www.shsmc.edu.bd

‎---

‎স্মরণীয় বিষয়:

‎এই সেবা সাধারণত সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বহির্বিভাগে (OPD) প্রদান করা হয়।

‎সিরিয়াল পেতে সকালে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা উত্তম।

‎হাসপাতালে ভিড় থাকতে পারে, তাই আগেভাগে পৌঁছানো ভালো।

‎ #সংগ্রহীত ©

23/04/2025

‎মুখ দেখে নয়-
‎ব্যবহার দেখে মানুষ চিনুন।
‎কারণ-
‎চিনি আর লবণের রং দেখতে এক হলেও স্বাদ কিন্তু আলাদা।

Address


Telephone

+8809639142242

Website

https://www.bhtcbd.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md Najrul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md Najrul Islam:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share