ডাক্তারখানা-ইপিজেড রোড শাখা,কুমিল্লা

  • Home
  • Bangladesh
  • Cumilla
  • ডাক্তারখানা-ইপিজেড রোড শাখা,কুমিল্লা

ডাক্তারখানা-ইপিজেড রোড শাখা,কুমিল্লা Daktarkhana is a General Physician Center, Governed by a qualified MBBS doctor. Aimed to treat people in very low cost & to establish referrel system.

18/06/2023

BCPS এ আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দল।

বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিশিয়ান এন্ড সার্জনস থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ট্রেইনি চিকিৎসকদের কাছ থেকে ভাতা বৃদ্ধির ব্যাপারে মতামত জানানোর জন্য ১৫ ই জুন পর্যন্ত সময় নেওয়া হয়েছিল।
তারই ধারাবাহিকতায় এই মূহুর্তে বিসিপিএস এ অবস্থান করছে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দল।

23/11/2021
28/05/2021

রেফারেল সিস্টেম, একটি সুসংগঠিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা খুব জরুরী
১। আমার চেম্বারে আমি একজন রোগী দেখেছি ডায়াগনোসিস Thyrotoxicosis, আমি ৬ সপ্তাহ পরে ফলোআপে ডেকেছি। রোগী এসেছেন ১০ সপ্তাহ পর। উনি বলেছেন যে উনি গাজিপুরে থাকেন, লক ডাউন থাকায় আসতে পারেন নাই, ঔষধও ৬ সপ্তাহ পর বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলাফল রোগীর সমস্যাগুলো আবারও আগের মত হয়েছে। আমি আবারও রিপোর্ট করে ঔষধ দিলাম, ৬ সপ্তাহ পর ফলোআপ করতে বললাম। রোগীর কাছে শুনলাম যে উনি গাজীপুর থেকে আমার কাছে আসবেন। আমি রোগীকে গাজীপুরের সব ডাক্তারখানার ঠিকানা দিলাম এবং বলে দিলাম ভালো ল্যাব এ পরীক্ষা করে আপনি ডাক্তারখানায় গেলেই হবে। ডাক্তারখানার চিকিৎসক নিজে চিকিৎসা দেবেন এবং প্রয়োজন হলে আমার সাথে পরামর্শ করে আপনাকে চিকিৎসা দেবেন (এটা হলো downward referral).
২) গতকাল চেম্বারে একজন রোগী রেফার হয়ে এসেছেন ডাক্তারখানা তারাগঞ্জ চৌপথি শাখা থেকে, ডাঃ জোহা রেফার করেছেন। আমি রোগীকে দেখলাম, রোগীর তেমন বড় কোন সমস্যা নাই, উনি দাঁতের সমস্যার জন্য ব্যথার ঔষধ খাবার পর সারা শরীর ফুলে গেছে। ডাঃ জোহা উনাকে সঠিক চিকিৎসায় দিয়েছিলেন, এরপরেও উনি পরীক্ষা করে দেখতে চান কিডনী, হার্ট এবং পেটে সমস্যা আছে কিনা? আমি দেখে পরীক্ষা করে ঔষধ দিয়ে, উনাকে বুঝিয়ে আবারও ডাক্তারখানা তারাগঞ্জ চৌপথি শাখায় পরবর্তী চিকিৎসা নেবার অনুরোধ করি এবং বলি যে আপনার সব চিকিৎসা ওখানে করবেন। ডাঃ জোহা যদি আমার কাছে আসতে বলে তবেই আমার কাছে আসবেন। (Both upward and downward referral)
৩) একজন উচ্চ রক্তচাপের রোগী আমার কাছে অনেকদিন ধরে চিকিৎসা নেন। প্রায় ২ বছর পর উনি ফলোআপে আসলেন এবং যথারীতি বিপি কন্ট্রোল নেই। আমি জানতে চাইলাম কেন এতদিন ফলোআপে আসেন নাই। উনি বললেন-উনি নারায়নগঞ্জে থাকেন। তাই আসতে পারেন নাই। আমি এক মাস পর উনাকে নারায়ণগঞ্জের ডাক্তারখানায় ফলোআপ করতে বললাম। এক মাস পর উনি ফলোআপ করলেন এবং ডাক্তারখানার চিকিৎসক আমাকে তার সামগ্রিক অবস্থা জানালেন, আমরা ঔষধ মডিফাই করলাম।
এই রোগীদের আবার আমার কাছে চিকিৎসা নেয়া এবং ডাক্তারখানায় ফলোআপ করার তুলনা নিম্নরূপঃ
১) আমার কাছে আসলে যাতায়ত ব্যয়-তারাগঞ্জ থেকে রংপুর, রংপুর থেকে তারাগঞ্জ, গাজীপুর বা নারায়ণগঞ্জ থেকে রংপুর, রংপুর থেকে গাজীপুর বা নারায়ণগঞ্জ। এই দীর্ঘপথ আসতে নিশ্চয় একজন সহযোগী লাগবে তার জন্য ব্যয়। অন্যদিকে ডাক্তারখানায় চিকিৎসা নিলে যাতায়ত ব্যয় যত সামান্; সময়, অর্থ দুটোই অনেক সাশ্রয় হবে।
২) ফি/ভিজিট-আমার ফলোআপ ফি ৪০০ টাকা, ডাক্তারখানা ১০০-২০০ টাকা।
৩) আরো অনেক কিছু, হাতের কাছে চিকিৎসা পাওয়া, যে কোন সমস্যায় কাছে পাওয়া ইত্যাদি।
সারাদেশে ডাক্তারখানার ১৪৭ টি শাখা আছে। সবাইকে ডাক্তারখানায় চিকিৎসা নেবার অনুরোধ করছি।
আত্নতুষ্টির মত কোন কাজ বা সিস্টেম এখনো হয় নাই। তবে সবার সহযোগীতা পেলে অদূর ভবিষ্যতে ইফেকটিভ রেফারেল সিস্টেম গঠন হবে।
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা

24/03/2021

করোনার নতুন লক্ষণ :

জ্বর , কাশি , শ্বাসকষ্ট , অতিরিক্ত দুর্বলতা ইত্যাদি ছাড়াও

♦ মাথাব্যাথা

♦ শরীর ব্যাথা

♦ কনজাংটিভাইটিস ( চোখ উঠা )

♦ পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া

♦ চামড়ায় ছোট ছোট দানা বা র‍্যাশ

♦ হাতের বা পায়ের আঙুলের রং বদলে যাওয়া

♦ খিচুনি , অতিরিক্ত ঘাম দেয়া বা তীব্র কাপুনি , হ্ঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া,স্নায়ুবিক দূর্বলতা হয়ে হাত বা পায়ের মাংসপেশীর ক্ষতি বা প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়া (ব্রেইন স্ট্রোক এর মত ) রক্তনালীতে রক্ত জমাটবদ্ধ হয়ে হার্টের ক্ষতিসাধনসহ ( হার্ট এট্যাক / ফেইলুর ) ইত্যাদি জটিলতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে

বিশেষ বার্তা :

প্রেগন্যান্সি (Pregnancy ) ,বিষপান (Poisoning ) এবং হাড় ভাঙা ( Fracture ) এই তিন ক্ষেত্র ব্যতীত সব রোগের লক্ষণ থাকতে পারে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে যা এখনো গবেষণাধীন !

মাস্ক পরুন, মাস্ক পরুন , মাস্ক পরুন
করোনার ভয়াবহতা হতে দূরে থাকুন।
(Collected)

30/01/2021

ব্লাড প্রেসার মাপা খুব সহজ কাজ নয়…………
আমার চাচাত দুলা ভাই গত বছর ব্রেন স্ট্রোক করেছিল। উনার ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়েছিল। কারন উনি প্রেসারের ঔষধ নিয়মিত খেতেন না। যা হোক, উনার একপাশ প্যারালাইসিস হয়ে আছে এখনো। কিছুদিন আগে আমাকে আমার দিদি ফোন দেয়, আমার দুলাভাই এর মাথা ঘুরছিল, বমি বমি লাগছিল। আমাকে বলে প্রেসার অনেক বেশি ১৪০/১১০। আমি বললাম প্রেসার মাপা ভুল হয়েছে, কারন ১৪০/১১০ হবার চান্স কম। জিজ্ঞাসা করলাম কে মেপেছে বলল গ্রাম্য ডাক্তার। আমি বললাম উনাকে নিয়ে রংপুরে আসো। রংপুরে আসার পর আমি দেখালাম উনার প্রেসার ৯০/৬০। কিছুই খেতে পারছেন না, বমি করছেন কয়েকদিন থেকে। আমি খুব দ্রুত রক্তের ইলেকট্রোলাইট করতে দিলাম, সেখানে সোডিয়াম (বা লবন) কম আসল। আমি দ্রুত স্যালাইন চালু করলাম। ২ দিন স্যালাইন দেবার পর উনি সুস্থ হলেন।
এখন যদি আমার বোন আমাকে ফোন না দিয়ে গ্রাম্য ডাক্তারের কথা মত প্রেসারের ঔষধ এর ডোজ বাড়িয়ে দিত, তাহলে কি হত ভাবুন?
এরপর আমি আমার দিদিকে একটা প্রেসারের মেশিন কিনে দিয়ে ভালোভাবে প্রেসার মাপা শেখালাম। কখন মাপতে হবে, কিভাবে মাপতে হবে, কখন কখন প্রেসার মাপা যাবে না, প্রেসার মাপতে গিয়ে কি কি ভুল হতে পারে ইত্যাদি।
আমি সবাইকে অনুরোধ করি-প্রেসার মাপা আসলে খুব সহজ কাজ না। ভালভাবে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ব্যক্তি ছাড়া সঠিকভাবে প্রেসার মাপা সম্ভব না। প্রেসারের নরমাল কিছু ভ্যারিয়েশন হয়, সেগুলো একজন এমবিবিএস চিকিৎসক ছাড়া কেউ জানেন না। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে বাসার কাছে সরকারী হাসপাতাল বা এমবিবিএস চিকিৎসকের কাছে প্রেসার মাপুন।
শেষ কথা- একবার প্রেসার মেপে প্রেসারের ঔষধ শুরু করা বা ঔষধের ডোজ বাড়ানো থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন।
Curtesy: Ratin mondal

Address

Cumilla
3500

Opening Hours

Tuesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801976840393

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তারখানা-ইপিজেড রোড শাখা,কুমিল্লা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাক্তারখানা-ইপিজেড রোড শাখা,কুমিল্লা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category