Miracle Healing

Miracle Healing Healing Through Iman
(2)

10/10/2025

জ্বিন-শাইত্বানরা বদদুয়াকে অনেক বেশি ভয় পায়। পূর্ববর্তী অনেক জাতি কেবল নবীদের বদ দুয়ার কারণে ধ্বংস হয়েছে। বদ দুয়ার কারণে জালিমদের ধ্বংস হওয়ার হাজারও ইতিহাস আছে। জুম'আর দিন মাগরিবের পূর্ব মূহুর্তে দুয়া কবুল হয়। জ্বিন-যাদুতে এফেক্টেড ভাই-বোনেরা নি:সন্দেহে মাজলুম। ইবলিসের বাহিনী তাদের উপর জুলুম করেছে। তাই বেশি বেশি যাদুকরদের বদ দুয়া দিন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “ মাজলুমের বদ-দোয়া এবং আল্লাহর মাঝে কোন পর্দা নেই (অর্থাৎ শীঘ্র কবুল হয়ে যায়)।’ [ মুসনাদে আহমাদ ]

ফক্বিহুস সাহাবাহ আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মৃত্যুশয্যায় শায়িত। দুনিয়ার সফর শেষ হতে যাচ্ছে জলিলুল ক্বদর এ...
10/10/2025

ফক্বিহুস সাহাবাহ আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মৃত্যুশয্যায় শায়িত। দুনিয়ার সফর শেষ হতে যাচ্ছে জলিলুল ক্বদর এই সাহাবীর। জীবনে উপার্জন বলতে যা করেছেন তার সবটাই শুধু ইলম ও দ্বীন। অর্থকড়ি নেই বিশেষ। পেছনে রেখেও যাচ্ছেন তিন কন্যা। খবর শুনে দেখতে এলেন খলিফাতুল মুসলিমীন উসমান ইবনে আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু। ইবনে মাসউদের অবস্থায় তিনি কিছুটা পেরেশান হয়ে গেলেন। বললেন:

ভাই! আপনি তো তিন কন্যা রেখে যাচ্ছেন। আপনার পর তো তাদের চলতে ফিরতে কষ্ট হবে। বাইতুল মাল থেকে কিছু ভাতার ব্যবস্থা করে দিই?

ইবনে মাসউদ কিছুতেই রাজী হলেন না। তার এক কথা। আমি কি আমার মেয়েদের সূরা ওয়াক্বিয়া শিখিয়ে দিইনি?

আমার আব্বার এক দোস্ত ব্যবসা বাণিজ্য করে ব্যপক উন্নতি করেছেন। আব্বা একদিন বললেন: দোস্ত! তোমার এই বরকতের রহস্য কী বলো তো? তিনি বললেন: সূরা ওয়াক্বিয়া। সূরা ওয়াক্বিয়াই আমার রিযিকের সোনার কাঠি রূপার কাঠি।

মাস দুয়েক আগে আমার এক স্টুডেন্ট আমাকে বললো: উস্তাদ! রিযিকের পেরেশানিতে ভুগছি। ব্যবসায় খুব একটা সুবিধা করতে পারছি না। ঋণেও আছি। আমি তাকে বললাম: টানা ছয়মাস সূরা ওয়াক্বিয়া পড়বেন প্রতি রাতে। এরপর যদি আপনার অবস্থা না ফেরে ম্যায় আপনা নাম বাদাল ঢালুঙ্গা।

এখনো ছয়মাস হয়নি। এর আগেই ব্যবসায় বরকত হয়েছে। আগের চেয়ে আয় বেড়ে গেছে। রিযিকের নতুন দুয়ার খুলে গেছে। টেলিগ্রামে আমার হাশআপ লিংকে অনেকেই এমন ধরণের পরামর্শ চান। আমি সবাইকে বলি সূরা ওয়াক্বিয়া কামড়ে ধরতে। নিজের আমলের কথা বলা ঠিক না। তবুও বলছি। শৈশবে যে আব্বা প্রতিদিন মাগরিবের পর সবাইকে নিয়ে বসে সূরা ওয়াক্বিয়া পড়ার অভ্যাস করে দিয়েছিলেন এরপর থেকে সূরা ওয়াক্বিয়া খুব কমই ছুটেছে আমার। মাগরিবের পর অটোমেটিক সূরা ওয়াক্বিয়া আল্লাহ তায়ালা জিহ্বা দিয়ে বের করে দেন। জীবনে রিযিক সংক্রান্ত যা বরকত পেয়েছি সূরা ওয়াক্বিয়াই তার মূক রহস্য। এমন কিছু আমলের চাক্ষুষ প্রমাণ আমার জীবনজুড়ে আছে আলহামদুলিল্লাহ।

এটাই হচ্ছে কুরআন। রাসূলে আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওয়াদা।

من قرأ سورة الواقعة في كل ليلة لم تصبه فاقة أبدا

যে ব্যক্তি প্রতিরাতে সূরা ওয়াক্বিয়া পড়বে অভাব তাকে কখনোই স্পর্শ করবে না।

~ উস্তায আম্মারুল হক

10/10/2025

আপনার পরিবারের ডায়াগোনেসিস নিজেই করুন। যদি ৪/৫ টি লক্ষণ মিলে যায় তবে আপনার উচিত হবে রুকইয়া করা।

09/10/2025

বিচ্ছেদের যাদু করেছে চাচী শাশুড়ী। যাদুর ফলশ্রুতিতে তীব্র অসুস্থতা, কয়েকদিন পর পর হসপিটালে যাওয়া কিন্তু রোগ ধরা না পড়া, হাজবেন্ড-ওয়াইফ একজন আরেকজনকে সহ্য করতে না পারা, এমনকি ঝগড়াঝাটির এক পর্যায়ে মারামারি পর্যন্ত হওয়া, হাজবেন্ড বাসায় আসলেই অসুস্থ হয়ে পড়া ইত্যাদি সহ আরও নানাবিধ সমস্যা দেখা দিয়েছিল।
বলছিলাম নোয়াখালীর বসুরহাটে দেখা আজকের পেশেন্টের কেইস স্টাডি। রুক্বইয়া শুরু করার পর হাজবেন্ড-ওয়াইফ দুজনই ব্যালেন্স হারিয়ে বসা থেকে পড়ে যান৷ অত:পর হাত-পা কাপা, তীব্রভাবে চিল্লাচিল্লি করা, বমি করা এবং সেন্সলেস হয়েছিলেন।
পূর্বে উনারা এক সেশন রুক্বইয়া নিয়েছিলেন। যাদুর প্রভাব তীব্র হওয়ায় পুনরায় উনাদের সেশন প্রয়োজন হয়েছে। পূর্বের সেশনের পর আলহামদুলিল্লাহ বেশ কিছু সমস্যার ইম্প্রুভমেন্ট হয়েছে। হাজবেন্ড আগে কোন ঘ্রাণই সহ্য করতে পারত না। যেকোনো ঘ্রাণে তীব্র মাথাব্যথা সাথে শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হতো। রুক্বইয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ এই সমস্যাটা সলভ হয়ে গিয়েছে। পেটে আগে কোন কারণ ছাড়াই প্রচন্ড গ্যাস হতো। রুক্বইয়ার পর এটাও সলভ হয়েছে। অহেতুক উভয়ের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হতো সেটা এখন হয়ই না বলা চলে। একজন আরেকজনকে এখন যথেষ্ট টলারেট করতে পারছেন৷
আপনার পরিবারে যদি অহেতুক ঝগড়াঝাটি লেগে থাকে, কোন কারণ ছাড়াই দুরত্ব তৈরি হয় তাহলে আপনার উচিত হবে একবার রুক্বইয়া করে ডায়াগনোসিস করা। রুক্বইয়ার বরকতে হাজারও পরিবার ডিভোর্স থেকে রেহাই পেয়েছেন, নতুন জীবন পেয়েছেন।

09/10/2025

একটা অতি চমৎকার দুআ শেখাব। তবে তার আগে একটু ভূমিকা টানি এই দুআর। ভূমিকাটার দরকার খুব একটা নেই। তবুও বলা আর কি...

আমার মায়ের ইন্সমনিয়া আছে। যাকে বলে অনিদ্রা রোগ। দীর্ঘ বছর যাবত ঘুম হয় না। সেই ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি। কতশত চেষ্টা করেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয় না। ডাক্তার-কবিরাজ সব দেখানো শেষ। শেষমেশ সারা শরীর ও মাথায় যন্ত্রপাতি বসিয়ে স্লিপ টেস্ট করে জানা গেলো আম্মু ঘুমানোর সময় তার ব্রেইনের কিছু নার্ভ জেগে থাকে। ফলে ঘুমালেও সেই ঘুম তিনি অনুভব করেন না। এমন ঘুম আসলে না ঘুমানোর মতই।

জিনগতভাবে এই রোগের কিছুটা আমিও পেয়েছি। ঘুম হয় না। এমনও হয় যে আমি টানা জার্নি করে এসে শুইলাম কিন্তু ঘুম কিছুতেই আসছে না। নার্ভ এক্টিভ থাকে। নানা পরিকল্পনা অথবা কোনো শিডিউল মাথায় ঘুরতে থাকে। অথবা কোনোকিছু জানা বা পড়া দরকার। ডিস্টার্বিং এলেমেন্টস ঘুমাতে দিচ্ছেই না। আবার ঘুমালেও ঘুমের ব্যাপারটা আয়োজন করে করতে হয়। সারা ঘর অন্ধকার করে শীতল করে গায়ে পাতলা কাঁথা টেনে পিনড্রপ সাইলেন্টে ঘুমুতে হয়। অনেক দূরের ইট ভাঙার শব্দও কানে এলে গভীর ঘুম ভেঙে যায়। এমনিতেও ঘুম যে আসে না তা না। কিন্তু সেই ঘুম হয় আধখ্যাচড়া। কিছুটা অভ্যাসজনিত কারণও আছে। বায়োলজিক্যাল ক্লক সেট হয়ে আছে এভাবেই।

তো এই লম্বা কেচ্ছা বিশেষ জরুরী না। এই যে অনিদ্রা রোগ এটা শুধু আমাদের না। সাহাবাদেরও ছিলো। তারাও তো মানুষ ছিলেন। মানসিক চাপ বা অন্যান্য কারণে অনেকেরই ঘুমের সমস্যা হতো। তাদের সমস্ত সমস্যার একমাত্র সমাধান ছিলো নবী আলাইহিস সালামকে খুলে বলা। আল্লাহর নবীও তাদেরকে কোনোকিছুরই সমাধান না দিয়ে ফেরাতেন না। ঠিক তেমনি ঘুমের সমস্যা নিয়ে যায়েদ ইবনে সাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু গেলেন রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে। বললেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ! রাতে অনেক চেষ্টা করি। ঘুম আসে না। বিছানায় শুধু গড়াগড়ি করি। কী করতে পারি?

রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রিয় সাহাবীর সমস্যা শুনে কি চমৎকার একটা দুআ শেখালেন দেখুন! বললেন: যায়েদ! বলো...

اَللّٰهُمَّ غَارَتِ النُّجُوْمُ، وَهَدَأَتِ الْعُيُوْنُ، وَأَنْتَ حَيٌّ قَيُّوْمٌ، لاَ تَأْخُذُكَ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ يَا حَيُّ يَا قَيُّوْمُ أَهْدِئْ لَيْلِيْ، وَأَنِمْ عَيْنِيْ

আল্লা-হুম্মা গা-রাতিন নুজুম, ওয়া হাদাআতিল উ’য়ুন, ওয়া আনতা ‘হাইয়ুন ক্বাইয়ুম, লা তাঅ্খুযুকা সিনাতুউ ওয়ালা নাওম, ইয়া ‘হাইয়ু ইয়া ক্বাইয়ুম, আহদিঅ্ লাইলী ওয়া আনিম ‘আইনি।

হে আল্লাহ! তারকারাজি নিভে গেছে। (মানুষের) চোখগুলো (ঘুমে) শান্ত হয়ে গেছে। আর আপনি তো চিরঞ্জীব-চিরস্থায়ী—তন্দ্রা ও নিদ্রা যাকে স্পর্শ করতে পারে না। হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আমার রাতকে শান্তিময় করুন এবং আমার চোখে ঘুম দিন।

[ইবনে হিব্বান, তাবারানী]

এরপর থেকে যায়েদ ইবনে সাবিত আর কখনোই ইন্সমনিয়ায় আক্রান্তই হননি। সীরাতে আসলে নাই কী! ঘুম না এলে কী করতে হবে তাও নবী আলাইহিস সালাম শিখিয়ে দিচ্ছেন। ভাবা যায়!

Copied From Ammarul Haque

09/10/2025

আজ আমরা হোমসার্ভিস এ আছি নোয়াখালীর বসুরহাটে। আগামী রবিবার থাকব রাজশাহীতে। কেউ এপয়ন্টমেন্ট নিতে চাইলে আমাদের নক করুন অথবা যোগাযোগ করুন 01883395011 এই নাম্বারে।

কুফাবাসারীর এক লোক একবার এক বাগানে গিয়েছিলেন। হঠাৎ তার মনে হলো একজন কালো ব্যক্তিকে তিনি দেখতে পাচ্ছেন, দেখার পর তিনি কিছ...
09/10/2025

কুফাবাসারীর এক লোক একবার এক বাগানে গিয়েছিলেন। হঠাৎ তার মনে হলো একজন কালো ব্যক্তিকে তিনি দেখতে পাচ্ছেন, দেখার পর তিনি কিছুটা ভয় পান এবং বলেন حسبي الله ونعم الوكيل ( আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি সর্বোত্তম অভিভাবক।) এরপরই কুচকুচে কালো ব্যক্তিটি উনার চোখের সামনে একেবারে (মাটির নিচে) দেবে যায়। অত:পর তিনি তার পিছন থেকে আওয়াজ শুনতে পান কেউ তিলওয়াত করছে
, وَمَنْ يَتَوَكَّلْ عَلَى اللهِ فَهُوَ حَسْبُهُ-
‘যে আল্লাহর উপর ভরসা করে আললাহই তার জন্য যথেষ্ট’ (তালাক্ব ৩)

এরপর তিনি তার পিছনে তাকিয়ে আর কাউকে দেখতে পাননি। [ আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল, ইবনে আবিদ দুনইয়া ]
হাদীসে এসেছে কোন ব্যক্তি যখন ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বলে,

بِسْمِ اللهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللهِ وَ لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللَّهِ
অর্থ: আল্লাহর নামে তাওয়াক্কুল করে বের হলাম। আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি ও সামর্থ্য নেই।

তখন ফেরেশতারা বলেন,

১. তুমি সঠিক পথের দিশা পেলে
২. ( শয়তান ও মুসিবত) থেকে নিরাপত্তা লাভ করলে
৩. আল্লাহ তোমার জন্য যথেষ্ট হয়ে গেলেন।

এরপর শয়তানরা এসে বলে, ‘ যে বান্দা সঠিক পথের দিশা পেয়ে গিয়েছে, নিরাপত্তা লাভ করেছে, আর (আল্লাহ) যার জন্য যথেষ্ট হয়ে গিয়েছেন তার পিছনে লেগে আর তোমরা কি করতে চাও? [ সুনানে তিরমিজি ]
আল্লাহ কুরআনে বলেন,
اِنَّهٗ لَیۡسَ لَهٗ سُلۡطٰنٌ عَلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَكَّلُوۡنَ ﴿۹۹﴾

অর্থ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের রবের উপর তাওয়াক্কুল করেছে, তাদের উপর শয়তানের কোন ক্ষমতা নেই। [ সূরা নাহল, আয়াত নং ৯৯ ]

আজ বনশ্রী হোমসার্ভিসে গিয়েছিলাম। গত ৪ দিন যাবত পেশেন্ট চোখ খুলতে পারেন না, কথাবার্তা বলতে পারেন না, খাওয়াদাওয়াও বন্ধ, হা...
08/10/2025

আজ বনশ্রী হোমসার্ভিসে গিয়েছিলাম। গত ৪ দিন যাবত পেশেন্ট চোখ খুলতে পারেন না, কথাবার্তা বলতে পারেন না, খাওয়াদাওয়াও বন্ধ, হাটা-চলা করতে পারেন না। পুরোই বিছানায় পড়ে গিয়েছিলেন।

রুক্বইয়া শুরু করার পর পেশেন্ট চোখ খুলতে চেষ্টা করছিল কিন্তু খুলতে পারছিল না। পেশেন্টের কোমর থেকে পা পর্যন্ত অবশ ছিল। বসতেও পারছিল না। হঠাৎ করে বমি শুরু করল রুক্বইয়ার পর। এরপরেই পেশেন্ট উঠে বসল। অত:পর আবারও বমি করল এবার চোখ খুললো ধীরে ধীরে কথা বলা শুরু করল। অত:পর যে পেশেন্ট গত ৪ দিন যাবত হাটতে পারছিল না, ২/৩ জন মিলে ওয়াশরুমে নেয়া লাগত। আজ তিনিই একা পুরো বাসায় হাটলেন। কারও কোন হেল্প প্রয়োজন হয়নি।

পেশেন্টের পরিবার সিদ্ধান্তহীনতায় ছিলেন মেডিকেলে ভর্তি করাবেন কিনা! পরবর্তীতে তারা ভাবলেন শুধুশুধু আইসিউতে ভর্তি করানো লাগবে। তারা আসলে কিছু সিম্পটম দেখে বুঝতে পেরেছিলেন এই সমস্যার পুরোটাই জ্বিন-যাদু রিলেটেড।

পেশেন্টকে মূলত হত্যার যাদু করা হয়েছিল। অনেক আগে থেকেই তিনি এফেক্টেড। বেশ কিছুদিন আগে এক তান্ত্রিকের কাছে ট্রিটমেন্ট এর জন্য গেলে তান্ত্রিক কুরআন তিলওয়াত শুনার ক্ষেত্রে রেস্ট্রিকশন দেয় এবং পেশেন্টকে ট্রিটমেন্ট এর নামে উলটো যাদু করে এবং কালি পূজারি শাইত্বান দ্বারা পজেস করায়।

আল্লাহর ইচ্ছায় পেশেন্ট এখন অনেকটাই সুস্থ আলহামদুলিল্লাহ।

আজ একটা তাবিজ ডেক্রিপ্ট করি, চলুন।মিরপুর ১২ তে এক ভাই এর মা কে রুক্বইয়াহ করতে গিয়েছিলাম। মায়ের সমস্যা শুনতে শুনতে পরিবার...
08/10/2025

আজ একটা তাবিজ ডেক্রিপ্ট করি, চলুন।

মিরপুর ১২ তে এক ভাই এর মা কে রুক্বইয়াহ করতে গিয়েছিলাম। মায়ের সমস্যা শুনতে শুনতে পরিবারের বাচ্চাদের সমস্যাও বললেন, আরেক অদ্ভুত সমস্যা বললেন; তার বাসা থেকে টাকা হারিয়ে যাচ্ছে। স্টীলের আলমারিতে তালাবদ্ধ ড্রয়ার থেকেও বান্ডিল থেকে কয়েক হাজার করে টাকা হারাচ্ছে।

কথাপর্যায়ে জিজ্ঞেস করলাম বাসায় কোনো তাবিজ আছে কিনা। তিনি জানালেন এলাকার সুনামধন্য এক মাদ্রাসা-মসজিদের মুয়াজ্জিনের কথা। যিনি এখন বাচ্চাদের কুরআন পড়ায়। ভাই তার বাচ্চাদের চঞ্চলতার জন্য হুজুরের কাছে গিয়েছিলেন। হুজুর কিছু তাবিজ দেয় বাচ্চাদের বালিশে রাখার জন্য, ঘরে ঝুলানোর জন্য, আর ঠিক যেই আলমারি থেকে টাকা হারাচ্ছে সেখানে রেখে দিলেন আরেক তাবিজ। এবং এসবের জন্য কোনো টাকা পয়সাই উনি নেন নি!! একেবারে ফি-সাবিলিল্লাহ..!

আমি বললাম এক্ষুনি নিয়ে আসুন। আলমারিতে রাখা তাবিজটা সামনে রেখে দেখলাম। তিন পাশে লিখা " শাইত্বান ফিরাউন হামান " (ছবিতে লাল ঘরে), উপরে দুই পাশে 'ইয়া বাদ্দূহ ' (শাইত্বানের নামে ডাকা হলুদ রঙএ), আর অস্পষ্ট কিছু শাইত্বানের নাম লিখা (গোলাপী রঙ এর বৃত্তে)।

তাবিজ নষ্ট করলাম। এরপর তার টাকা গায়েব হওয়া বন্ধ হলো।

08/10/2025

হুট করেই শরীরে প্রায়ই পানির ছিটা চলে আসা, কেউ কিছু ছোটাচ্ছে ফিল করা কিন্তু বাস্তবে তেমন কিছু দেখা না যাওয়া, বাসায় বিভিন্ন জিনিস ছেটানো থাকা যেমন: রক্ত, বালি, চুল, নোখ ইত্যাদি। উক্ত সমস্যায় এই রুক্বইয়াটি ইফেক্টিভ। প্রতিদিন চোখ বন্ধ করে কানে হেডফোন দিয়ে সকাল এবং সন্ধ্যায় দুবার শুনুন রুক্বইয়াটি।

আপনি যদি এতটুকু নিশ্চিত থাকেন যে, আপনার বাসার আসবাবপত্র, টাকা, গয়না, কাপড় ইত্যাদি কোনো ব্যক্তি চুরি করছে না, কিংবা আপনিও...
07/10/2025

আপনি যদি এতটুকু নিশ্চিত থাকেন যে, আপনার বাসার আসবাবপত্র, টাকা, গয়না, কাপড় ইত্যাদি কোনো ব্যক্তি চুরি করছে না, কিংবা আপনিও জানেন যেখানে থাকার কথা সেখানে নেই। তাহলে বুঝতে হবে এখানে তিনটির কোনো একটি ঘটনা ঘটতেছে।

প্রথমত, প্রধান কারণ যা আমরা সবচাইতে বেশি ঘটতে দেখি.....
যাদুকর কোনো ব্যক্তিকে যাদু করার পর বিভিন্ন প্রয়োজনে অই ব্যক্তির ব্যবহৃত কোনো কিছু নতুন করে যাদুকে নবায়ন করতে প্রয়োজন হয়। তখন জিনকে পাঠায় যেন সে কাপড়ের টুকরো, গামছা টাওয়েল, ছবি, এমনকি মাথার চুলও নিয়ে যায়। জ্বিন এসে অদৃশ্যভাবেই এসব নিয়ে যাদুকরের কাছে হস্তান্তর করে। টেলিপোর্টেশন!!
কোনো ব্যক্তি অন্য কাউকে যাদু করতে চাইলেও যাদুকর একই কাজ করে। যেহেতু যাদু করার জন্য সরাসরি অই ব্যক্তির ব্যবহৃত আসবাব নেয়া সম্ভব হয় না, তখন যাদুকর জ্বিনের মাধ্যমে কাজটি করিয়ে নেয়। আপনি কোথাও কাপড় রেখেছেন সেটি আর পান নি, কিংবা এমন জায়গায় পেয়েছেন যেখানে থাকার কথাই না; আপনি বারন্দায় পাঞ্জাবি শুকাতে দিলেন, হঠাৎ খেয়াল করলেন মাঝখানে কাচি দিয়ে কাটার মত ছেড়া। তাহলে কিছুটা নিশ্চিত থাকুন, কোনো জ্বিন-যাদুকর আপনার পেছনে লেগেছে।

দ্বিতীয়ত, আপনি হয়ত এমন কোনো হুজুর বা কবিরাজের কাছে গিয়েছেন সমস্যা সমাধানের জন্য। এবং সেই ব্যক্তি কোনো বিনিময়ই নেয় নি। তার দেয়া ঘর বন্ধ, শরীর বন্ধের কোনো তাবিজ বাসায় নিয়ে এসেছেন। এর মাধ্যমে আপনি এবং আপনার বাসা, পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সাথে যাদুকরের একটা চ্যানেল তৈরি হয়। সে তখন জিনের মাধ্যমে আপনার আলমারি, ড্রয়ার থেকে টাকা নিয়ে যেতে পারবে।

তৃতীয়ত, অনেক সময় জ্বিন নিজেই এসব চুরি করে যখন সে নিজে যাদুকর হয়।

(বাসাকে কিভাবে এসব থেকে সুরক্ষিত রাখবেন সে বিষয়ে কমেন্টে লিংক দেয়া হয়েছে)

07/10/2025

সংসার জীবনে যত ঝামেলাই থাকুক না কেন, এক ছাদের নিচে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। এক ছাদের নিচে থাকল অনেক বড় সমস্যাও ছোট হয়ে যায়, সহজে সমাধান করা যায়। কিন্তু দুরত্বে অবস্থান করলে ছোট সমস্যাগুলোও অনেক বড় হয়ে যায়।

ভাইদের উদ্দেশ্যে বলছি, বিশেষকরে ঝগড়াঝাটি হলে স্ত্রীকে কখনো তার বাবার বাড়িতে রেখে আসবেন না & বোনদেরকে বলছি, আপনারাও বাবার বাড়ি যাবেন না। রাগের মাথায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না। চেষ্টা করবেন সমস্যাগুলো নিজেরাই সমাধান করার।

Address

375 No. House, Near Puratan Fulkuri School, West Sanarpar, Dhaka
Demra
1361

Telephone

+8801883395011

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Miracle Healing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Miracle Healing:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram