Niramoy Homeo Clinic

Niramoy Homeo Clinic ৩০+ বছরের অধিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন চিকিৎসকের দ্বারা সকল ধরণের জটিল ও কঠিন রোগের সুচিকিৎসা করা হয়।

জুম'আ মুবারক💐
15/08/2025

জুম'আ মুবারক💐

🔴 মরচে পড়া লোহায় কী এমন থাকে যে তাতে পা কেটে গেলে টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়❓▫️মরচে পড়া লোহায় মরিচার সাথে আরও থাকতে পারে ময়...
13/08/2025

🔴 মরচে পড়া লোহায় কী এমন থাকে যে তাতে পা কেটে গেলে টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়❓

▫️মরচে পড়া লোহায় মরিচার সাথে আরও থাকতে পারে ময়লা আবর্জনা এবং বিভিন্ন ধরণের জীবাণু। এই জীবাণু গুলোই আমাদের জন্য বেশি ক্ষতিকর।

▫️একপ্রকার ব্যাকটেরিয়া Clostridium tetani যা সাধারণত মাটি, আবর্জনা ও নোংরা স্থানে পাওয়া যায়। এই ব্যাকটেরিয়ার স্পোর যখন তীক্ষ্ণ পেরেক বা ওইজাতীয় জীবাণু বাহিত বস্তু দ্বারা চামড়া ভেদ করে শরীরের মাংসপেশিতে প্রবেশ করে তখন সেগুলো বংশবিস্তারের মাধ্যমে এক প্রকার টক্সিন (tetanospasmin) তৈরি হয়। এ টক্সিন মানবদেহের মোটর নিউরনে আক্রমন করে যা মাংসপেশির সন্ঞ্চালন নিয়ন্ত্রণ করে।

▫️সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল দাঁতকপাটি । এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি। শরীরের পেছনের মাংসপেশিগুলো সংকুচিত হয় বলে পুরো শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যায়। এই কারণে এই রোগকে (ধনুঃ + টঙ্কার) ধনুষ্টংকার বলে।

12/08/2025

গ্যাস্ট্রিক দূর করতে সেরা সমাধান #গ্যাস্ট্রোমার।

◆আপনি কি গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন?
◆গ্যাস্ট্রিকের কারণে কোনো তৈলাক্ত কিংবা ◆ভাজাপোড়া খাবার খেতে পারছেন না?
◆মসলাদার কিংবা হালকা ভাজাপোড়া খাবার খেলেই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হচ্ছে?

আজকেই আপনার গ্যাস্ট্রিককে বলুন টাটা-বাইবাই!
কারণ আমরা দিচ্ছি গ্যাস্ট্রিক দূর করার সেরা সমাধান #গ্যাস্ট্রোমার। যত পুরনো সমস্যাই হোক, সব দূর হয়ে যাবে মাত্র দশদিনে, ইনশাআল্লাহ (গ্যারান্টেড)।
---
অর্ডার করতে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার ইনবক্স করুন অথবা কমেন্টে জানিয়ে দিন।

#গ্যাস্ট্রিক #গ্যাস্ট্রোমার #গ্যাস্ট্রিকসমাধান

🧠 মাথা ধরেছে? ঘুম হয় না? অ্যাসিডিটি?আমরা একেকটা উপসর্গের জন্য একেকটা ওষুধ খুঁজি।  কিন্তু হোমিওপ্যাথি শুধু রোগ দেখে না — ...
26/07/2025

🧠 মাথা ধরেছে? ঘুম হয় না? অ্যাসিডিটি?

আমরা একেকটা উপসর্গের জন্য একেকটা ওষুধ খুঁজি।
কিন্তু হোমিওপ্যাথি শুধু রোগ দেখে না — **রোগী দেখে**।

কেন মাথা ধরছে? কেন ঘুম আসছে না?
অভিমান, দুশ্চিন্তা, না বলা কথা — সব কিছুই লক্ষণ।

✅ তাই হোমিওপ্যাথির ওষুধ শুধু দেহ নয়, মনও ছুঁয়ে যায়।

🌿 কারণ আপনি শুধু রোগ না — আপনি একজন মানুষ।

এখন কাঁঠাল পাকা শুরু হয়েছে। অনেকের পেটে কাঁঠাল সহ্য হয়না। সুতরাং কাঁঠাল খেয়ে যদি কারো পেটব্যথা বা ডায়রিয়া হয় তাহলে "Puls...
25/07/2025

এখন কাঁঠাল পাকা শুরু হয়েছে। অনেকের পেটে কাঁঠাল সহ্য হয়না। সুতরাং কাঁঠাল খেয়ে যদি কারো পেটব্যথা বা ডায়রিয়া হয় তাহলে "Pulsatilla" ঔষধটা ১৫ মিনিট অন্তর এক ফোঁটা করে তিনবার সেবন করুন ইনশাআল্লাহ আর কোন সমস্যা থাকবেনা।

✍️ Latifuzzaman Rubel

বাচ্চার মা বোতলে করে এই নীল কালারের প্রস্রাব নিয়ে আসছে। উনার ছেলে গতকাল জন্মদিনের পার্টিতে নীল কালারের কেক খেয়েছে একটু...
25/07/2025

বাচ্চার মা বোতলে করে এই নীল কালারের প্রস্রাব নিয়ে আসছে। উনার ছেলে গতকাল জন্মদিনের পার্টিতে নীল কালারের কেক খেয়েছে একটু বেশি পরিমাণে। যেহেতু গ্রামে থাকে তাই স্বাভাবিকভাবে এলাকার লোকাল দোকান থেকে কেক কিনেছে। কিছু কিছু লোকাল দোকানে কেকের মধ্যে ফুডগ্রেড কালার গুলো সাধারণত ইউজ করে না দাম বেশি হওয়ায়। শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত রং ইউস করা হয়। অতিরিক্ত এই রঙ যুক্ত কেক খাওয়ার কারণে প্রস্রাব কালার চেঞ্জ হয়ে যাওয়ায় উনি ভয় পেয়ে বোতলে করে প্রস্রাব নিয়ে আসছেন।

এবার আরেকটা ঘটনা বলি, আমার পরিচিত একটা বাচ্চার প্রস্রাবের কালার পিঙ্ক কালার হয়ে গিয়েছে। পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম সেই বাচ্চা একটু বেশি পরিমাণে হাওয়াই মিঠাই খেয়েছে।

কমেন্ট একজন জানিয়েছেন উনার বাচ্চার ড্রাগন ফল খাওয়ার কারণে প্রস্রাবের কালারও ওইরকম হয়েছে। যদিও ড্রাগন ফল ন্যাচারাল কালার তাই এটা সমস্যা না।

চেষ্টা করবেন বাচ্চাদের খোলামেলা বাইরের রঙিন কালারের খাবারগুলো এভয়েড করার জন্য। অস্বাস্থ্যকর এই ধরনের ফুডগ্রেড কালার ব্যবহার করার কারণে বাচ্চার লিভার এবং কিডনির ক্ষতি হতে পারে। আমাদের শরীরে ওষুধ থেকে শুরু করে যত ধরনের ভালো খারাপ কেমিক্যাল যাই খাই না কেন সবই কিন্তু লিভার এবং কিডনির মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়ে আলটিমেটলি বের হয়।

-ডাক্তার মেহেদী

সায়েবা’স মেথড: কনডম যেখানে মুমূর্ষু মায়ের জীবন বাঁচায়প্রসব পরবর্তী জরায়ুর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপ...
22/07/2025

সায়েবা’স মেথড: কনডম যেখানে মুমূর্ষু মায়ের জীবন বাঁচায়

প্রসব পরবর্তী জরায়ুর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একদিন আঠারো বছর বয়েসী একটি মেয়ে মারা যায়। ড. সায়েবা আক্তার তখন ওই হাসপাতালের গাইনি বিভাগের প্রধান।
বাংলাদেশে প্রসবকালীন মাতৃমৃত্যুর অন্যতম একটি কারণই এই ধরণের রক্তক্ষরণ।
যদিও এ ধরণের সমস্যার চিকিৎসা পদ্ধতি আছে, কিন্তু এজন্য বিদেশী যেই প্রযুক্তিটি পাওয়া যায় সেটির দাম তিনশ ডলার, বাংলাদেশী টাকায় চব্বিশ হাজার টাকার মতো।
২০০০ সালের কথা। ঢাকা মেডিকেল কলেজে তখন এই প্রযুক্তিটির একটিমাত্র কপি আনা হয়েছিল, একবারের বেশী ব্যবহারের কথা নয়, কিন্তু চিকিৎসকেরা কয়েকবারই ব্যবহার করেছিলেন সেটি।
একদিন সেটি হারিয়ে যায়। সেদিনই মারা যায় মেয়েটি।
প্রযুক্তিটি মূলত একটি বেলুন, যেটি জরায়ুর ভেতরে ঢুকিয়ে ফুলিয়ে দিলেই কার্যত রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়।
"সেই রাতে খুব মনে হচ্ছিল, একটি বেলুন যদি পেতাম, তাহলে মেয়েটাকে বাঁচানো যেত। সারারাত ঘুমাতে পারিনি", বিবিসির আ‌হ্‌রার হোসেনকে বলছিলেন ড. আক্তার।
নির্ঘুম রাতে ড. আক্তারের মনে হঠাৎই চলে আসে শিশুদের খেলনা বেলুনের কথা।
"মাঝে মাঝে আমি দেখেছি গ্রামে কনডমকে ওরা বাতাস দিয়ে ফুলিয়ে খেলনা হিসেবে ব্যবহার করে। হঠাৎ আমার মনে হল এই কনডমকে যদি আমি ইউটেরাসের (জরায়ু) ভেতর ঢুকাই, কারণ কনডম একটা মেডিকেল ডিভাইস, এটাকে যদি ইউটেরাসের ভেতর ঢুকিয়ে তারপর ফুলিয়ে চাপ সৃষ্টি করি, তাহলে হয়তো রক্তপাত বন্ধ হবে"।
"তারপর আমি দেখলাম, কনডম কতটুকু পানি বা স্যালাইন ধরতে পারে। আমি এক লিটার ফ্লুইড ওটার ভেতরে ঢুকিয়ে অনেক চেষ্টা করেও সেটিকে ফাটাতে পারলাম না"।
পরদিন তিনি হাসপাতালে গিয়ে দেখেন, চিকিৎসকেরা একটি মেয়ের জরায়ু কেটে ফেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেক সময় প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণ ঠেকাতে জরায়ু কেটে ফেলা হয়।
"আমি বললাম একটু অপেক্ষা কর। সে-ই আমার প্রথম কেস, যেখানে আমরা কনডমটাকে ক্যাথেটার দিয়ে বেঁধে ওর ইউটেরাসের ভেতর ঢুকিয়ে স্যালাইন দিয়ে ফুলিয়ে দেয়ার পর পনেরো মিনিটের মধ্যেই ব্লিডিং বন্ধ হয়ে গেল"।
পুরো ব্যবস্থাটি করতে খরচ হল একশ টাকারও কম।
সেই থেকে পদ্ধতিটি সায়েবা'স মেথড নামে পরিচিত। ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্বের বহু দেশে। বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে এটি একটি স্বীকৃত চিকিৎসা ব্যবস্থা।
ড. আক্তার এখন সরকারি চাকরি থেকে অবসরে চলে গেছেন।
তবে মায়েদের ফিস্টুলা নিয়ে ভাবেন তিনি চিকিৎসকের পেশাজীবনের শুরু থেকেই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থাকতেই তার একটি উদ্যোগ আজ পরিণত হয়েছে 'ন্যাশনাল ফিস্টুলা সেন্টারে', বিবিসিকে বলেন ড. সায়েবা আক্তার।
আর অবসরে যাওয়ার পর তিনি ঢাকার নিউ ইস্কাটন এলাকায় গড়ে তোলেন 'মামস ইন্সটিটিউট অব ফিস্টুলা অ্যান্ড ওমেনস হেলথ', যেটি মূলত একটি কুড়ি শয্যার দাতব্য হাসপাতাল।
নারী শিক্ষায়ও ভূমিকা রাখছেন ড. আক্তার, এজন্য স্বল্প আয়ের পরিবারের মেয়েদের কর্মমুখী শিক্ষা দেবার জন্য ঢাকা ও গাইবান্ধায় দুটি প্রতিষ্ঠান তিনি চালাচ্ছেন।
ড. সায়েবা আক্তারের জন্ম হয়েছে চট্টগ্রামে। পিতা ছিলেন টাঙ্গাইলের করটিয়া সাদত কলেজের শিক্ষক, সেই সুবাদে ওই ক্যাম্পাসেই বেড়ে ওঠা।
চিকিৎসাশাস্ত্র পড়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, প্রথম কর্মস্থলও ওখানেই।
স্বামী ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবিরও একজন ডাক্তার। তিনি একজন কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ এবং ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব কিডনি ডিজিজ অ্যান্ড ইউরোলজির সাবেক পরিচালক।
2020 চিকিৎসাতে একুশে পদক পাওয়ায় অভিনন্দন!
ম্যামের এ চিকিৎসা সারা বিশ্ব অন্যভাবে চিনছে বাংলাদেশকে।

Follow Niramoy Homeo Clinic

বর্তমানে একটা ভয়াবহ ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ চলছে। তীব্র জ্বর আসবে। ১০৩°/১০৪° এর মতো উঠে যাবে। সাথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তী...
21/07/2025

বর্তমানে একটা ভয়াবহ ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ চলছে। তীব্র জ্বর আসবে। ১০৩°/১০৪° এর মতো উঠে যাবে। সাথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র ব্যথা হবে, কাশি হবে। আর ভয়াবহ রকমের দুর্বলতা থাকবে। প্রেসার লো হবে।
ব্লাড টেস্ট করালে দেখা যায় এটা ডেংগুও না, চিকনগুনিয়াও না। কিন্তু ভয়াবহ এক জ্বর। হাসপাতালেও যাওয়া লাগতে পারে। আর জ্বর সেরে গেলেও শরীরের ব্যথা সহজে সারে না।
সকলে সাবধানে থাকুন। সুস্থ থাকুন। মাস্ক ব্যবহার করুন।

প্রথম দেখায় মনে হতে পারে, একটা রোগা পাতলা মানুষের কঙ্কাল আর অন্যটা স্বাস্থ্যবান ব্যক্তির।মূল বিষয় হচ্ছে এখানে ছোট কঙ্কাল...
20/07/2025

প্রথম দেখায় মনে হতে পারে, একটা রোগা পাতলা মানুষের কঙ্কাল আর অন্যটা স্বাস্থ্যবান ব্যক্তির।
মূল বিষয় হচ্ছে এখানে ছোট কঙ্কালটি মানুষের আর বড় কঙ্কালটি গরিলার!

খনার চিকিৎসা বচন (১)“মাংসে মাংস বৃদ্ধি, ঘিতে বৃদ্ধি বলদুধে বীর্য বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল”অর্থ:মাংস খেলে মাংস বাড়ে,ঘি খেলে...
19/07/2025

খনার চিকিৎসা বচন (১)

“মাংসে মাংস বৃদ্ধি, ঘিতে বৃদ্ধি বল
দুধে বীর্য বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল”
অর্থ:
মাংস খেলে মাংস বাড়ে,
ঘি খেলে শরীরে বল আসে।
দুধ খেলে বীর্য বৃদ্ধি হয়,
আর শাক খেলে পেট পরিষ্কার থাকে।
-
খনার চিকিৎসা বচন (২)
“রসুনে রক্ত, আদায় গতি,
হলুদের গুণ ধরে না স্মৃতি।
তুলসী পাতায় কাশি যায়,
পেঁয়াজ খেলে যৌবন চায়।”
অর্থ:
রসুন রক্ত পরিষ্কার করে, আদা হজম বাড়ায়,
হলুদ রোগ প্রতিরোধে কার্যকর, তুলসী কাশি সারায়।
পেঁয়াজ খেলে যৌনশক্তি বাড়ে।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৩)
“কাঁচা আমে পেটের শান্তি,
পাকা আমে রসের ভাঁড়।
বেলের শাঁসে পেটের জাদু,
তেঁতুল খেলে মুখে ছাঁদ।”
অর্থ:
কাঁচা আম হজমে সহায়ক, পাকা আম শক্তি দেয়,
বেল পেট পরিষ্কার করে,
তেঁতুল মুখে স্বাদ বাড়ায়।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৪)
“ধনে পাতা গরম কমায়,
পুদিনা মুখ ঠান্ডা চায়।
লেবুতে মল, কচুতে রক্ত,
এই সবজিতে জীবন শক্ত।”
অর্থ:
ধনে গরম কমায়, পুদিনা ঠান্ডা দেয়,
লেবু হজমে সহায়, কচু রক্ত বাড়ায়।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৫)
“তেঁতুল দিলে মুখে রস,
পাকা কলায় চলে গস।
নিম পাতা করে শোধন,
তুলসী পাতায় হয় রোগ ক্ষয়ন।”
অর্থ:
তেঁতুল মুখে টক-মিষ্টি স্বাদ আনে,
পাকা কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
নিম পাতা রক্ত পরিশোধ করে,
তুলসী রোগ প্রতিরোধে সহায়।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৬)
“আদায় গরম, রসুনে বল,
মেথি খেলে কমে কল।
চিরতা জলে পিত্ত ধোয়,
তেতো কাহার কভু ক্ষয়?”
অর্থ:
আদা গরম, রসুন শক্তিদায়ক,
মেথি গ্যাস-অম্বল কমায়।
চিরতা পিত্ত দূর করে,
আর তেতো শরীরের রোগ কমায়।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৭)
“কচুতে রক্ত, চাল কুমড়ো ঠান্ডা,
তালের রসে শীতল ফাঁদা।
আনারসে গ্যাসে শান্তি,
দুধে খেলে শরীর ভারী।”
অর্থ:
কচু রক্ত বাড়ায়, চাল কুমড়ো ঠান্ডা দেয়,
তালের রস ঠান্ডা রাখে, আনারস গ্যাস কমায়।
দুধ শরীর মজবুত করে।
-
খনার চিকিৎসা বচন (৮)
“মধু মুখে দিলে জ্বালা যায়,
তিলের তেলে চুলে আয়।
লাউয়ে জ্বর, করলাতে পিত্ত,
জ্বরের দিনে করো না হিত।”
অর্থ:
মধু মুখ ঠান্ডা রাখে,
তিলের তেল চুলে দিলে উজ্জ্বল হয়।
লাউ জ্বর কমায়, করলা পিত্ত দূর করে,
তবে জ্বরে করলা খাওয়া ঠিক নয়।

এই সুন্দর ছবিটি এঁকেছেন - Nasir Ahammed

চারটা হোমিও  ঔষধের কথা বলি যা সকলের বাসায় থাকা প্রয়োজনঃ১। Calendula Q - ক্যালেন্ডুলা হল গাঁদা জাতের ফুলের নাম; Q হল পাওয়...
02/07/2025

চারটা হোমিও ঔষধের কথা বলি যা সকলের বাসায় থাকা প্রয়োজনঃ

১। Calendula Q - ক্যালেন্ডুলা হল গাঁদা জাতের ফুলের নাম; Q হল পাওয়ার - এটা মাদার টিংচার বা শূণ্য পাওয়ার (অর্থাৎ ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি)।

নাম শুনে নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন এটা কিসের ঔষধ হতে পারে .... ... জ্বি এটা কেটে ছড়ে গেলে সেখানে দেয়া হয় (খাওয়া না কিন্তু, সরাসরি চামড়ায় প্রয়োগ)। গাঁদা ফুলের পাতার রস দিয়ে কাঁটা ছেড়া সারানোর ব্যাপারটা অনেক আগে থেকেই প্রচলিত ট্রেডিশনাল চিকিৎসা পদ্ধতি । তবে ওষুধের মধ্যে স্পিরিট মেশানো বলে একটু জ্বলবে। কিন্তু এটা একটা ম্যাজিক ঔষধ।

বাসায় কেটে গেলে, ছড়ে গেলে ক্যালেন্ডুলা ছাড়া কিছুই ব্যবহার করতে হয় না। বেশি বড় কাটা হলে, সেটাকে ব্যান্ডেজ দিয়ে বেঁধে, সেই ব্যান্ডেজের উপরে এক-দুই ফোটা করে ক্যালেন্ডুলা দেয়া হয় -- এতে ব্যান্ডেজ ভিজে সোক করে একটু একটু করে ক্যালেন্ডুলা জায়গাতে লাগে --- একটু জ্বলে, কিন্তু দ্রুত এবং কোনো রকম ইনফেকশন না হয়ে ক্ষত শুকিয়ে যায়।

হোমিও ওষুধের দোকানে গিয়ে বলতে হবে ক্যালেন্ডুলা মাদার টিংচার দেন। বেশি কিনে রেখে লাভ নাই -- কারন বিশেষত ঠিকভাবে টাইট করে না লাগালে স্পিরিট উড়ে যায় - শুকিয়ে যায়।

কিছু ক্ষত আছে, যেমন চুলকাতে চুলকাতে পায়ের কিছু জায়গা ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় -- তখন কিছু পরিমান পমেডের (জেলি) মধ্যে কয়েক ফোটা ক্যালেন্ডুলা দিয়ে সেটা আঙ্গুল দিয়ে ভালভাবে খচাখচি করে মিশিয়ে তারপর সেই ক্রিম বা পমেড ক্ষতস্থানে দেই। এতে জ্বলেও কম, কিন্তু দারুন কাজ হয়। গরমে বেশি হাঁটাহাঁটি করলে এমন এমন জায়গায় ছড়ে যায় যা কাউকে বলা যায় না, ক্যালেন্ডুলা জিন্দাবাদ।

২। Arnica Mont. Q, 30 - আর্নিকা মাদার টিংচার এবং থার্টি - মাদার টিংচার সলুশন আকারে এক আউন্সের বোতলে, আর পাওয়ারেরটা গ্লোবিউলসে (সাদা সাদা চিনির গুল্লিতে) এক ড্রাম (ড্রাম = কড়ে আঙ্গুল সাইজের বোতল)। সব দেশী কোম্পানীর কিনুন। বিদেশি কোম্পানির ঔষধ কেনা জরুরী না -- ওগুলোর দাম বেশি।

আর্নিকা হল আঘাতের ঔষধ। ব্যাথা পেয়ে ফুলে নীল হয়ে গেছে -- দিনে ৩/৪ বার ওখানে আর্নিকা Q লাগান ( চামড়াতে ... খাওয়া নহে)। কিছু জায়গায় ব্যান্ডেজ বা তুলা দিয়ে ব্যান্ড এইড লাগিয়ে সেই তুলাতে মাঝে মাঝে দুই এক ফোটা আর্নিকা মাদার টিংচার ঢালুন । বেশ কার্যকর ঔষধ।

আর খাবার জন্য ৩০ শক্তির সাদা সাদা চিনি গুল্লি ৪ বা ৫ টি করে দিন চার বার চুষে খাবেন।

৩। Cantharis Q -- পুড়ে গেলে ক্ষতস্থানে দেয়ার জন্য। সমপরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে পুড়ে যাওয়া স্থানে লাগাবেন।

৪। Ipecac - 6, 30 --বাচ্চারা ওয়াক ওয়াক করে বমি, গাড়িতে উঠলেই বমি করে । এই ঔষধটা ম্যাজিক এর মত কাজ করে।

এখানে ৪টা ঔষধের নাম লিখেছি। ইংরেজি নামগুলো দিয়ে গুগল করলে আরো অনেক তথ্য জানতে পারবেন।

✍️ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- ...
18/06/2025

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

Address

Demran

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Niramoy Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Niramoy Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram