Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist

Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং পুনর্বাসন বি

৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস সফল হোক
07/09/2025

৮ সেপ্টেম্বর
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস সফল হোক

একটি সুখবর!  এই ভ্যাক্সিনটি খুব দরকার বাংলাদেশে          কৃত্রিম: বাংলা ভিশন টেলিভিশন
07/09/2025

একটি সুখবর!
এই ভ্যাক্সিনটি খুব দরকার বাংলাদেশে



কৃত্রিম: বাংলা ভিশন টেলিভিশন

15/08/2025

ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়েছিলেন ১৫ দিন আগে

পাইলস অপারেশন এর আগে ডক্টর হিমোগ্লোবিন কারেকশন করিয়েছেন, কোনো এক জেলা শহরে হয়েছে এগুলো ।

আমাদের কাছে রোগী এসেছে এইভাবে... রক্ত পরিসঞ্চালনের একটু rare এবং delayed complication , TRANSFUSION ASSOCIATED GRAFT VERSUS HOST DISEASE, যদিও বই বলে এটা খুব rare complication, কিন্তু বাস্তবে এখন আর এটা এতো rare নাই এবং এর পরিণতি ৯৭-৯৯% ক্ষেত্রে খুব খারাপ, মৃ*ত্যু।

তাই সাবধান হোন, নিকট আত্মীয় ( বিশেষত 1st degree relatives) থেকে রক্ত নেয়া ও আত্মীয় কে রক্ত দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

Dr. Nirjharini Joarder
Consultant
Transfusion Medicine.

"ফিজিওথেরাপিস্টগণ ডাক্তার"স্বাধীনতার আগে থেকেই বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপিস্টগণ ডাক্তার পদবী নিয়ে প্র‍্যাকটিস করছেন। বিআরসি আই...
10/07/2025

"ফিজিওথেরাপিস্টগণ ডাক্তার"

স্বাধীনতার আগে থেকেই বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপিস্টগণ ডাক্তার পদবী নিয়ে প্র‍্যাকটিস করছেন। বিআরসি আইনের ধারা ১৯ ও মহামান্য সুপ্রিমকোর্টে রীট পিটিশন নং ১০৯৯৮/২০১১ এর আদেশ অনুযায়ী বিএমডিসি আইন ফিজিওথেরাপিস্টদের জন্য প্রযোজ্য নয়।

সচেতনতায় বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন - বিপিএ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটা চান্সপ্রাপ্ত ১৯৩ জনের মধ্যে সনদ মিলেছে ৭৪ জনের, ১১৯ জন বাদ
31/01/2025

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটা চান্সপ্রাপ্ত ১৯৩ জনের মধ্যে সনদ মিলেছে ৭৪ জনের, ১১৯ জন বাদ

31/01/2025

খুব শীঘ্রই ক্যান্সারের টিকা আসছে

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নবনিযুক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর। অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, আগামী ১ (এক) বছরের জন্য মহ...
05/01/2025

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নবনিযুক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর।

অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, আগামী ১ (এক) বছরের জন্য মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন। ইতোপূর্বে তিনি ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দায়িত্বরত ছিলেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সকল পর্যায়ের কর্মচারী-কর্মকর্তাবৃন্দ এর পক্ষ থেকে, নব নিযুক্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফরকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

ঘুমের মধ্যে পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগার কারণ  এবং করণীয় ঘুমের মধ্যে পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগ, ব্যথা অনুভূত হওয়া একটি এ...
04/01/2025

ঘুমের মধ্যে পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগার কারণ এবং করণীয়


ঘুমের মধ্যে পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগ, ব্যথা অনুভূত হওয়া একটি একটি সাধারণ ঘটনা। বিশেষেজ্ঞদের দাবি, ৩টি কারণে ঘুমের মধ্যে পায়ে এই সমস্যা হয়।

প্রথম কারণ, ডিহাইড্রেশন অর্থাত্‍ শরীরে পানির অভাব।দ্বিতীয় কারণ, পটাসিয়ামের অভাব। তৃতীয় কারণ, ম্যাগনেসিয়ামের অভাব।

তবে ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যা থেকে মুক্তি সম্ভব।

১।
পানির অভাব থেকে মুক্তির সবচেয়ে কার্যকর ও সহজ উপায়, বেশি করে পানি খাওয়া। তবে সারাদিন ধরে যদি পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব না হয়, তাহলে শুতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস হালকা গরম পানি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। হালকা গরম পানির তাপমাত্রা আমাদের শরীরের রক্তের তাপমাত্রার কাছাকাছি। ফলে গরম পানি অতি দ্রুত মাংসপেশি শোষণ করে নিতে পারে। ডিহাইড্রেশন থেকেও তাই দ্রুত মুক্তি মেলে।

২।
পটাসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে। পালং শাক, মিষ্টি আলু, নারকেলের দুধ, দই, কলা, মাশরুম বেশি করে খেলে শরীরে পটাসিয়ামের ঘাটতি মেটে।

৩।
মাছ, ডার্ক চকোলেট, পালং শাক, মুসুর ডাল, কুমড়ো বীজ, বাদাম, ঝোলাগুড় প্রভৃতি খাবারে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এইসব খাবার বেশি করে খেলে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব মিটবে।

04/01/2025

খেলাধুলা এবং রৌদ্র পোহানো হাঁড় গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

তাই শিশুদের রৌদ্রে খেলতে দিন

27/12/2024

হরমোনের সমস্যা কেন হয়?

হরমোনের সমস্যাগুলোকে মোটাদাগে দুই ভাগে ভাগ করা যায় ----------------

১. প্রয়োজনের তুলনায় কম হরমোন তৈরি হওয়া।
২. প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত হরমোন তৈরি হওয়া।

এর বাইরে গ্রন্থিগুলোয় হতে পারে সংক্রমণ, প্রদাহ, এমনকি টিউমার বা ক্যানসার। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হরমোনজনিত সমস্যাগুলো হয়ে থাকে অটোইমিউন রোগের কারণে। মানে দেহের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতার ভুলের কারণে। এর বাইরে নানা ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ, টিবি বা প্রদাহ দায়ী হতে পারে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার জন্য দায়ী মন্দ খাদ্যাভ্যাস, স্থূলতা, রাত জাগা বা কায়িক শ্রমহীনতার মতো বিষয়গুলোও। কখনো নানা ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে।

28/10/2024

অধ্যাপক ডাঃ এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী দীর্ঘায়ু হয়েছেন। মৃত্যুর সময় ওনার সঠিক বয়েস ছিল ৯৪।

৯৪ বছর একটিভ লাইফ আসলেই রেয়ার এবং বি চৌধুরী স্যার ৯৪ বছর পর্যন্তই মোটামুটি কর্মক্ষমই ছিলেন। তারপরও উনি যাবার জন্যে রেডি ই ছিলেন এবং যখন ওনার ডাক এসেছে - উনি যে কোন মূল্যে এই পৃথিবীর মাটি ঘেঁষে পরে থাকার চেষ্টা করেন নি।

আমি ওনার অসুখের ডিটেইল জানি না। ধরে নিলাম বার্ধক্য জনিত রোগ। যখন অসুস্থ হলেন - উনি কি করেছেন আর কি করেন নি তার একটা লিস্ট দেই আপনাদের।

১. উনি ভর্তি হয়েছে নিজের তৈরী হাসপাতাল - উত্তরা মহিলা মেডিকেল কলেজ।
২. উনার চিকিৎসার দায়িত্ব দিয়েছিলেন ওনার স্টুডেন্ট দের - যাঁদের কে উনি মেডিসিন শিখিয়েছেন। কোন মেডিকেল বোর্ড, ধানাই পানাই নেই।
৩. উনি প্রথমেই একটা ব্যাপার ক্লিয়ার করে দিয়েছেন ওনার চিকিৎসকদের - বাবারা আমার বয়েস ৯৪। এখন আমার যাবার সময়। তোমরা আমার কমফোর্ট এনসিউর করো। কোন সার্জারি, ডেইলি খোঁচা খুঁচি, একগাদা ঔষধ কিছু লাগবে না। অক্সিজেন যদি আমাকে কমফোর্ট দেয় - শুধুই অক্সিজেন দাও। আমি আমার জীবন যাপন করেছি পরিপূর্ন ভাবে। আল্লা আমাকে যদি আয়ু আরো দেন দেবেন, ওই কয়টা দিন যাতে একটু কম্ফোর্টেবল থাকতে পারি - এই বয়সে এসে একদিন দেশি বাঁচার জন্যে সারা দুনিয়ার বিনিময়ে যমের সাথে রেসলিং করার আগ্রহ আমার নেই।
৪. ওনার কমফোর্ট নিশ্চিত করা হয়েছে। উনি নামাজ কালাম পড়েছেন। উনি রবীন্দ্র সংগীত পছন্দ করতেন - তরুণ চিকিৎসকরা ওনার পছন্দের কাজ গুলোই করেছেন যখন উনি যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিলেন। এই একই কাজ টা পশ্চিমা দেশের অধিকাংশ রুগীই করেন।

এবার বলি উনি কি করেন নি -

১. উনি সিএমএইচ এ পাঠানোর জন্যে বায়না ধরেন নি। নিজের হাতে গড়া চিকিৎসক ও হাসপাতালের উপর আস্থা রেখেছেন।
২. দুনিয়ার সব ডাক্তার ডেকে এনে দৈনিক মেডিকেল বোর্ড এর মতো একটা সার্কাস এর সাবজেক্ট করেন নি নিজেকে।
৩. কর্পোরেট হাসপাতালে গিয়ে আশ্রয় নেন নি।
৪. এয়ার এম্বুলেন্স এ করে ব্যাংকক / সিঙ্গাপুর যাওয়ার বায়না ধরেন নি।
৫. পই পই করে বলে দিয়েছেন - না। ভেন্টিলেশন না। আইসিইউ বেডে হাত বাধা অবস্থায় - শরীরের সবগুলো ওপেনিং এ একটা করে টিউব ঢোকানো অবস্থায় না। মৃত্যু টা যেন হয় - মর্যাদার সাথে - পিসফুলি।।

------

মানুষের অর্থব্যয় এর ক্ষমতা বাড়ার সাথে সাথে - আর চিকিৎসা ব্যবস্থার কর্পোরেটাইজেশনের সাথে সাথে বাড়ছে ব্যয় সাপেক্ষ চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা। বাংলাদেশে হাসপাতাল গুলো আজ আইসিইউ এর ব্যাপারে বেশ আগ্রহী। বড় শহর গুলো তে তো বটেই, জেলা এমন কি উপজেলা পর্যায়ের বেসরকারি হাসপাতাল গুলোতেও আজকাল আইসিইউ খোলা হচ্ছে।
এই আইসিইউ গুলো চালানোর পর্যাপ্ত লোকবল আমাদের যে নেই তাতে কোন প্রশ্নের অবকাশ নেই। তবে এর সাথে ওতপ্রেত ভাবে জড়িত আছে আরেকটি ব্যাপার। আমাদের চিকিৎসক সমাজ এন্ড অফ লাইফ হ্যান্ডেল করায় নিজেদের অভিজ্ঞতার অভাবে, রুগীর চাপে, পরিবারের চাপে অথবা সমাজের চাপে রুগীকে আইসিইউতে ভর্তির উপদেশ দিয়ে থাকেন যা অনেক ক্ষেত্রেই এপ্রোপ্রিয়েট না।

আইসিইউ চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি - এবং অনেক ক্ষেত্রে আইসিইউ তে চিকিৎসা দিয়ে প্রচুর অর্থব্যয় ছাড়া আউটকাম এর কোন পরিবর্তন হয় না। একবার বা দুবার না - অন্তত একশো বার বাংলাদেশে এই ঘটনার রিপিট হতে দেখেছি। একজন নব্বই উর্ধ প্রপিতামহ অসুস্থ হয়ে জীবনের শেষ একটা মাস হাসপাতালে কাটালেন - মৃত্যু পর্যন্ত।

ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত প্রপিতামহ জানলেন কিংবা বুঝলেন কিনা জানি না যে তার ভালো চিকিৎসা হল আইসিঊ তে। কিন্তু তার ভালো চিকিৎসা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য পুরো পরিবারটা অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু হয়ে গেলো। এই লক্ষ লক্ষ টাকা হাসপাতালের বিল দিয়ে হয়তো এই পরিবারের কোন তরুণ একটা ব্যবসা ভেঞ্চার খুলতে পারতো - অথবা কেউ বিদেশে পড়তে যেতে পারতো।
আর আইসিইউ র লিমিটেড বেড আর রিসোর্স গুলো দখল হয়ে থাকল একজনের জন্য যার জীবন এমনিতেই শেষ প্রান্তে - ডিমেনশিয়া আর নানাবিধ রোগে শয্যাশায়ী বছরের পর বছর ধরে। আইসিইউ লিমিটেড রিসোর্স টা ব্যবহার করা যেত একজন বিশ বছর বয়সী তরুণ রুগীর জন্য।

তবে আইসিইউ ট্রায়াজ কালচার টা ডেভেলপ করা বলা যত সহজ করা তত সহজ না - এই কালচার চেঞ্জ আসতে হবে ডাক্তার দের মাঝে, রুগীদের মাঝে আর সমাজে।

পঁচাশি বছর বয়সী পিতামহ নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন - তাকে কি ভেন্টিলেটরে দেবেন? উনি কি ভেন্টিলেটর থেকে মুক্তি পাবেন কখনো? নাকি বাকি কটা দিন আইসিইউ তে বেডের সাথে হাত বাধা অবস্থায় ভেন্টিলেটরের মতো একটা অমানবিক পেইনফুল সিষ্টেমের সাথে আটকিয়ে থেকে কাটাবেন?
কিন্তু ভেন্টিলেটরে না দিলে হয়তো আজই মৃত্যু হবে পিতামহর - ভেন্টিলেটরে না দেয়ার খুব কঠিন সিদ্ধান্ত - এই ধরণের সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য যে কালচারাল দক্ষতা - তা রুগীর মাঝে আসতে হবে, চিকিত্সকের মাঝে আসতে হবে, আর সমাজে আসতে হবে।
আমাদের সমাজে অনেক ক্ষেত্রেই অনেক পরিবির্তন হয়েছে - এক্ষেত্রেও নিশ্চয় ই হবে। আমি আশাবাদী খুব বেশিদিন লাগবে না। মৃত্যটা বাড়িতে - পরিবার পরিজন বেষ্টিত হয়ে নিজের বিছানায় হওয়াটাই কি বাঞ্চনীয় না??

ডাঃ বি চৌধুরীর চেয়ে ভালো বুঝবে কে - কোনটা বাঞ্চনীয় আর কোনটা না!

আরেকজন এই কাজ করেছেন কিছুদিন আগে - ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী। নিজের হাসপাতাল ছেড়ে বিদেশ মুখী হন নি। লাইফ সাপোর্টেও থাকতে চান নি।
এই উইজডম টা ডাঃ বি চৌধুরী বা ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর ছিল।

অধ্যাপক বি চৌধুরী অনেক উচ্চ শিক্ষিত - উঁচু পরিবারের - উচ্চ রুচির মানুষ। নিজের লাস্ট এক্ট দিয়ে দেশবাসীর জন্যে উনি একটা রোল মডেল দিয়ে গেলেন।

এই দুইজন হচ্ছেন আমাদের ন্যাশনাল হিরো। এঁরা আমাদের সামনে যে উদাহরণ তৈরী করে গেলেন - জাতিগত ভাবে তা আমরা কি ফলো করতে পারবো? ফলো করবো? নাকি চিরাচরিত প্রথায় ব্যাংকক থেকে কাঠের বাক্সে করে দেশে ফিরবো??

ওঁনাদের এই লাস্ট এক্ট গুলো কি আমাদের এই ব্যয়বহুল জাতিগত স্বভাব কালচার এ কিছুটা হলেও পরিবর্তন আনতে পারবে???

© রুমি আহমেদ খান। এমডি, এফসিসিপি।
ইন্টারনাল মেডিসিন, ক্রিটিকাল কেয়ার, পালমোনারি, নিউরোক্রিটিকাল কেয়ার ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার বোর্ড সার্টিফায়েড ও বিশেষজ্ঞ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস অস্টিন এর অধ্যাপক।

আলহামদুলিল্লাহ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে " বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিওথেরাপি" বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে কমিটি গঠন করা হয়েছে।স...
07/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে " বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিওথেরাপি" বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সুত্র: সম্মিলিত ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থী পরিষদ (সফিশিপ)

Address

Dhaka
1229

Telephone

+8801912034636

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category