Dr. Sadia Sabnoor

Dr. Sadia Sabnoor Dr. Sadia Sabnoor works as a consultant physiotherapist at Hakim Habibur Rahman unani medical College

20/01/2025

শীতকালে যানবাহন চলাচলের সময় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। এই সময় গাড়িতে উঠলে গাড়ীর জানালা যথাসম্ভব বন্ধ রাখার চেষ্টা করুন। আর যদি খোলা বাহন হয় তবে মাফলার, চাদর বা অতিরিক্ত কাপড় ব্যবহার করে আপনার কান, মুখ ঢেকে রাখার চেষ্টা করুন; যাতে করে ঠান্ডা বাতাস আপনার মুখমন্ডলের না লাগে।

কেননা অতিরিক্ত ঠান্ডা বাতাসে আপনার মুখমন্ডলে অবস্থিত ফেসিয়াল নার্ভ ইনফ্লাম্ড হয়ে Facial Palsy / Bell’s Palsy বা মুখমন্ডল এক দিকে বাঁকা হয়ে যেতে পারে এবং এক চোখ বন্ধ করতে অসুবিধা সৃষ্টি হতে পারে।

তাই যানবাহন চলাচলের সময় অবশ্যই ঠান্ডা বাতাস এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। স্বাভাবিক ভাবে মুখমন্ডলের চারপাশ উষ্ম রাখার চেষ্টা করবেন।
আর এই জাতীয় সমস্যার সমাধান পেতে যত দ্রুত সম্ভব একজন নিউরোমেডিসিন কিংবা একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের স্মরনাপন্ন হবেন।
ধন্যবাদ॥

08/09/2024
11/01/2023

মাগো,
একটু বলে দাও না মোরে...
ব্যথা যদি হয় কোমরে!
যাব আমি...
কোন চিকিৎসকের তরে?

১.অর্থোপেডিক্স বা হাড় জোড়া বিশেষজ্ঞ
২. ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
৩. স্পাইনাল সার্জন ( অর্থোপেডিক্স)
৪. স্পাইনাল সার্জন (নিউরো সার্জারি)
৫. ফিজিওথেরাপিস্ট
৬. রিউমেটোলজিস্ট
৭. বাত ব্যথা বিশেষজ্ঞ
৮. লেজার স্পাইন বিশেষজ্ঞ
৯. স্পা স্পেশালিষ্ট
১০. তেল পড়া মালিশ বিশারদ
১১. হিজামা থেরাপী
১২. কাপ থেরাপি
১৩. পেইন স্পেশালিস্ট
১৪. ওজোন থেরাপি
১৫. সিংগা লাগানো থেরাপি

শুনিয়া মা শুধায়...
কি বলিস খোকা...
একই রোগে এত্তোসব পাকা?

হ্যা গো মা হ্যা!
যার কাছে যাই
সেই বলে আয় ভাই।
আমি ছাড়া তোর কোন গতি নাই!!

যদি পায় একবার
যেতে বলে বারবার

বলনা মা কার কাছে যাই
কোথা গেলে ঠিক চিকিৎসা পাই?

পাদটীকা: সব খানেই যাওয়ার অধিকার আপনার আছে। তবে যিনি চিকিৎসা করবেন তিনি যেন প্রয়োজনে সঠিক জায়গা রেফার করেন এটাই চাওয়া।
©

07/10/2022

★সকল মেয়েদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।
🙂 Be positive, think positive 😘

#মেয়েদের_যোনি_নিয়ে_একটি_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ ❤
টাটা ক্যান্সার হাসপাতালের মেডিকেল অনুশীলন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জরায়ু ক্যান্সার বেড়ে যাওয়ার কারন সমর্পক এ তারা গবেষনা করে দেখেছে যে,যেসব নারীরা সঠিক পন্থা অবলম্বন করে না তাদের যোনি তে ক্যান্সার সৃষ্টি হচ্ছে। যাহাতে একাধিক জীবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে নিমেষের ভিতরে।
❌দয়া করে আপনার যোনি সাবান দিয়ে ধোবেন না।শুধুমাত্র পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সাবানের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক আছে, সাধারণত এটা খুবই বিপজ্জনক এবং এটা থেকেই ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
📢একটি সমিক্ষাতে হুয়িস্পার, স্টেফ্রি,
সোফি,সেনোরার মতো প্যাডগুলিকে ব্যবহার করার কারণে ৫৫৬ জন জরায়ু ক্যান্সার এ মেয়ে মারা গিয়েছে।
❌একটি প্যাডকে আপনি সারাদিন ব্যবহার করবেন না,আপনি সেটিকে ৫ঘন্টা ব্যবহার করুন।হুয়িস্পারের মত প্যাড গুলিতে আল্ট্রা ন্যাপকিন ব্যবহার করা হয়, যা তরল ন্যাপকিনে রূপান্তরিত করে,এটি ব্লাডার ও জরায়ুতে ক্যান্সার সৃষ্টি করে । সুতরাং অনুগ্রহ করে কটন তৈরি প্যাড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন এবং যদি আপনি আল্ট্রা প্যাড ব্যবহার করেন, তবে অনুগ্রহ করে ৫ ঘন্টার মধ্যে এটি পরিবর্তন করুন। । সময় যদি দীর্ঘায়িত হয় রক্ত সবুজ হয়ে যায় এবং ছত্রাক গঠন জরায়ু ও শরীরের ভিতরে প্রবেশ করে।
#লক্ষণ সমূহ:
১.যোনি থেকে সাদাস্রাবের মতো তরল বের হওয়া।
২.যোনিরস বের হওয়া বন্ধ হওয়া।
#সতর্কতাঃ
1⃣ কালো প্যান্টি পরবেন না।
2⃣ ভেজা প্যান্টি পরবেন না।
3⃣ যোনিতে কোন ক্যামিকেল ব্যবহার করবেন না।
4⃣ ফরেন অবজেক্ট ঢুকাবেন না।
#স্তন ক্যান্সার কিভাবে বন্ধ করবেন?
1⃣প্রতিদিন আপনার ব্রা ধুয়ে নিন ।
2⃣গ্রীষ্মে কালো ব্রা এড়িয়ে চলুন।
3⃣ঘুমানোর সময় ব্রা পরবেন না ।
4⃣খুব ঘন ঘন ব্রা পরবেন না ।
5⃣আপনি যখন সূর্যের নিচে থাকবেন তখন সবসময় আপনার ওড়না দিয়ে আপনার বুক পুরোপুরি ঢেকে রাখুন ।
6⃣একটি ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন, যেটি এন্টি antiperspirant নয় ।
সব মহিলাদের কাছে এটা পৌছান যাতে করে তারা এটি নিজে নিজেই যত্ন নিতে পারে।
এটি শেয়ার করতে লজ্জা করবেন না, সে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে।
আমি প্রচারণা শুরু করলাম আপনিও শুরু করুন আপনার মা,বোন,স্ত্রীর কিংবা নিজের জন্য।

ধন্যবাদ সবাইকে।

#তথ্যঃ টাটা ক্যান্সার হাসপাতাল এর গবেষনা টিম।

#সংগৃহীত

07/08/2022

প্রায় মাস তিনেক আগে এক ভাই তার এক আত্মীয়ের বিয়ের দাওয়াতে গেলেন। খাওয়া দাওয়া সেরে চেয়ারে বসে অন্যদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ পিঠে কিছু একটার খোঁচা অনুভব করলেন। পেছনে তাকিয়ে দেখেন একটা মেয়ে একটু দূরে হাতে একটা আলপিন নিয়ে মুচকি হাসছে। তিনি বুঝতে পারলেন মেয়েটি হাতে থাকা আলপিন দিয়ে ওনার পিঠে খোঁচা দিয়েছে।

উনি সেটা ভুলে গেলেন। সামান্য আলপিনের একটা খোঁচাই তো! কিন্তু বেশিদিন ভুলে থাকতে পারলেন না। কিছুদিন পরই উনি পিঠের সেই জায়গায় ব্যথা অনুভব করেন। তেমন একটা মাথা ঘামাননি। কিন্তু ব্যথা বেড়েই চলেছে প্রতিনিয়ত। একপর্যায়ে তিনি ডক্টর দেখান। দেখা যায় পিঠেই ওই অংশ গোল হয়ে কালো এবং শক্ত হয়ে আছে। টেস্ট করে দেখা গেলো চামড়ার ভেতরেও চারপাশ মিলিয়ে প্রায় ২-৩ ইঞ্চি মাংস নষ্ট হয়ে গেছে, কালো হয়ে গেছে, চাকা হয়ে গেছে। ডক্টর তাকে জিজ্ঞেস করার পর আলপিনের ঘটনাটা বললেন তিনি। ডক্টর যা বুঝার বুঝলেন। পরে তার মোটামুটি একটা অপারেশন করাতে হয়।

আমরা অনেকেই আলপিন, সেফটিপিন, সুঁই বা বিভিন্ন কাঁটা দিয়ে মজা করে অপরকে খোঁচা দেই। ডক্টররা বলছেন এটা মানুষ শুধু নয়, যেকোনো প্রাণীর জন্যই ক্ষতিকর। এসব আলপিন বা সুঁইয়ের আগায় মরিচা থাকে সচরাচর। এগুলো আগে কি কাজে ব্যবহার হয়েছে আমরা জানি না। এগুলোতে বিভিন্ন বিষাক্ত বস্তু, ঘাম, কেমিক্যাল বা পানি থাকতে পারে, যা শরীরে বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা তৈরি করে।

আসুন আমরা এসব অহেতুক ও বিপজ্জনক মজা থেকে বিরত থাকি, বিরত রাখি।

(Collected)

12/05/2022

#নতুন বাবা-মা'দের কমন আতংকের নাম/ উদ্বিগ্নতার কারণ "ইনফ্যান্টাইল কোলিক"।

#বাচ্চা কেন (বিশেষ করে রাতে) এতো কাঁদে?

হঠাৎ আপনার পাঁচমাস বয়োসী শিশুটি চিৎকার করে কান্না শুরু করলো, সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত বা আরো বেশি রাত পর্যন্ত সে একটানা কেঁদেই যাচ্ছে। কোনোভাবেই শান্ত হচ্ছে না।পর পর সাত-আটদিন ধরে এই ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে!

দুই থেকে ছয় মাস বয়োসী প্রায় ২০-২৫% শিশুর একটি সাধারণ চিত্র এটি- টানা কিছুদিন ধরে একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোনো কারণ ছাড়াই কান্না। ছোটশিশুর এরকম কান্নাকাটি পরিবারের অন্যদের জন্য অবশ্যই উদ্বেগের বিষয়। বারবার ডাক্তারের কাছে শরণাপন্ন হচ্ছেন, কোনো শারীরিক কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ডাক্তার বুঝিয়ে দেবার পরও আপনার মন মানছে না।

আশপাশের কোনো কুসংস্কারাচ্ছন্ন প্রতিবেশী কিংবা বয়োজ্যেষ্ঠ কারো কথায় আপনিও বিশ্বাস করতে শুরু করলেন- শিশুটির উপর জিন-ভূতের উপদ্রব হয়েছে! নইলে প্রতিদিন একই সময়ে কান্নাকাটি করছে কীভাবে- শিশুতো আর ঘড়ির সময় বোঝেনা! ব্যস, শুরু করে দিলেন তাবিজ- কবজ, ঝাড় ফুঁক চিকিৎসা! বাংলাদেশ তথা গোটা ভারতীয় উপমহাদেশেই এই প্রথা চালু আছে!

আর নয় ঝাড়ফুঁক, বারবার ডাক্তারের কাছেও নয়, নিজেই জেনে নিন কেনো হচ্ছে এ ঘটনা!

#কোলিক:

শিশুদের প্রতিদিন এই নির্দিষ্ট সময় ধরে কান্নাকাটিকে বলা হয় কোলিক বা ইনফ্যান্টাইল কোলিক।

#লক্ষণ সমূহ:

এই কান্নাকাটিকে কোলিক বলতে হলে অবশ্যই নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো পূরণ করতে হবে-
– শিশুর বয়স ২-৬ মাসের মধ্যে। তবে দুই সপ্তাহের এবং ছয় মাসের বেশি বয়েসী শিশুদেরও হতে পারে।
– প্রতিদিন তিন ঘণ্টার বেশি করে পরপর তিনদিন কিংবা সপ্তাহে তিনদিন করে তিন সপ্তাহ।
– প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে কান্না। সাধারণত বিকেল থেকে রাতের মধ্যে।
– কোনো দৃশ্যমান সময় খুঁজে পাওয়া যাবে না ডাক্তারের কাছে গেলে।
– কান্নার সময় শিশু সাধারণত অস্থিরতা দেখায়। এছাড়াও হাঁটু ভাঁজ করে পেটের দিকে রাখে, মুখমণ্ডল লাল, কপালে ভাঁজ এবং হাত শক্ত করে মুঠি করা থাকে।

#কারণ:
ছেলে মেয়ে উভয় শিশুই কোলিকে আক্রান্ত হয়। উল্লেখিত ২০-২৫% এর মধ্যে ৫% শিশুর শারীরিক সমস্যা খুঁজে পেতে পারেন ডাক্তার। তবে বেশির ভাগেই কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে কিছু মতবাদ বা অনুমান কারণ হিসেবে ধরা হয়। যেমন-

১. খাবারের সঙ্গে গিলে ফেলা বাতাস। পেটে অস্বস্তি সৃষ্টি করে বলে ধারণা করা হয়, যদিও তা সাধারণত পায়ুপথে বের হয়ে যায়।
২. শিশুর খাবারের মাধ্যমে হতে পারে- মিল্ক প্রোটিন অ্যালার্জি, মিল্ক প্রোটিন ইনটলারেন্স, ল্যাকটোজইন টলারেন্স, ল্যাকটোজ ওভারডোজ

৩. এছাড়াও আয়রন জাতীয় খাবারের কারণে হতে পারে। আয়রন পেটে গ্যাস তৈরি, কোষ্ঠকাঠিন্য ঘটায়

৪. মায়ের খাবারের কারণে। এসব খাবার যদি হয়- পেটে গ্যাস তৈরি করার মতো সোডা যেমন কোমল পানীয়, ক্যাফেইন যেমন চা-কফি, মায়ের অ্যালার্জি হয় যেসব খাবারে।

৫. পেটের সমস্যা- রিফ্লাক্স বা রিগারজিটেড স্টোমাক কনটেন্ট, গ্যাস্ট্রো-কোলিক রিফ্লেক্স

৬. কোষ্ঠকাঠিন্য

৭. ঠিক মতো খাবার হজম না হওয়া

৮. শিশুকে ঠিকমতো কোলে না নেয়া থেকে স্ট্রেস।

৯. শিশুর খিটখিটে মেজাজ।

১. স্নায়ুর সংবেদনশীলতা।

১০. ঘুম না হওয়া।

১১. ভ্যাগাস নার্ভের উপর কোনো কারণে কশেরুকার চাপ।

১২. অন্যান্য কারণ, যেমন- মুখের ভেতরের ইনফেকশন, দাঁতের মাড়িতে ব্যথা, চামড়ার গভীরের র‍্যাশ

#চিকিৎসা ও করণীয়:

যেহেতু কোলিক এর সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না, তাই এর নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন এবং সম্ভাব্য কারণগুলো এড়িয়ে চলতে বলা হয়। তবে অবস্থা বুঝে চিকিৎসক কিছু অ্যান্টি কোলিক মেডিসিন যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন, অ্যান্টিস্পাজমোটিক, সিডেটিভ, অ্যান্টাসিড ইত্যাদি সাজেস্ট করতে পারেন।

যেহেতু কোলিক একটি প্রায় স্বাভাবিক ঘটনা, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ করণীয়। নির্দিষ্ট সময়ে এটি বন্ধ হয়ে যায়। শিশুকে এসময়ে যথাসম্ভব রিল্যাক্সড রাখতে হবে। কান্না থামাতে অবশ্যই তাকে প্রবল বেগে ঝাঁকানো যাবে না। এতে শিশুর ব্রেন ড্যামেজ হবার সম্ভাবনা থাকে।

(সংগৃহীত)

20/03/2022

গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতির ফলে জন্মের পরে শিশুর Speech Delay বা দেরিতে কথা বলার সমস্যা দেখা দিতে পারে। The Telethon Institute for Child Health research এর গবেষণায় উঠে এসেছে, যে সকল মায়েদের গর্ভাবস্থায় ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকে তাদের শিশুর ক্ষেত্রে Speech Delay হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়।
আসুন সচেতন হই, গর্ভাবস্থায় ভিটামিন ডি এর অভাব যেন না হয় সেজন্য পদক্ষেপ নিই।
তৈলাক্ত মাছ,কলিজা,ডিমের কুসুম, মাখন, উন্নত প্রজাতির মাশরুম প্রভৃতি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার। তবে সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। ভিটামিন ডি-র সবচেয়ে ভালো উৎস সূর্য। শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পেতে পারে যদি প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট সরাসরি রোদে থাকা যায়।

(সংগৃহীত)

17/02/2022

গবেষণা বলছে, গর্ভাবস্থায় ৩ থেকে ৫ মাস সময়ে অন্তঃসত্ত্বা মায়ের থাইরক্সিনের অভাব হলে গর্ভস্থ শিশু সঠিক পরিমাণ থাইরক্সিন পায় না ফলে জন্মের পরে শিশুর বুদ্ধি ও বিকাশ জনিত প্রতিবন্ধকতা দেখা দেয়।
থাইরক্সিন হরমোন উতপাদনের কাঁচামাল হলো আয়োডিন। আয়োডিনের অভাব মোকাবিলায় আয়োডিন যুক্ত লবণ, সামুদ্রিক মাছ, মাছের যকৃতের তেল (কডলিভার), ছাগলের দুধ ইত্যাদি খাবার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।

Address

25, Umesh Dutta Road, Bakshi Bazar
Dhaka
1211

Telephone

+8801316775788

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Sadia Sabnoor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Sadia Sabnoor:

Videos

Share