Back In Motion: American Health & Wellness Center

Back In Motion: American Health & Wellness Center Back in Motion Ltd, specializes in Manual therapy, a distinct art supported by scientific knowledge

বয়স্কদের ক্ষেত্রে লাঠি বা ওয়াকার ব্যবহারের  নির্দেশনাঃ-✅ রাতের বেলা আলো ছাড়া অন্যকারো সহযোগিতা না নিয়ে লাঠি/ওয়াকার নিয়ে ...
27/08/2025

বয়স্কদের ক্ষেত্রে লাঠি বা ওয়াকার ব্যবহারের নির্দেশনাঃ-

✅ রাতের বেলা আলো ছাড়া অন্যকারো সহযোগিতা না নিয়ে লাঠি/ওয়াকার নিয়ে চলাফেরা করবেন না

✅ ফ্লোরে স্লিপ করা এড়াতে রাবার টিপ লাগানো লাঠি ব্যবহার করুন

✅ লাঠি/ওয়াকার কেনার আগে এর উচ্চতা শরীরের সাথে মানানসই কিনা দেখে নিন

✅ খুব নিচু বা উঁচু লাঠি ব্যবহার করবেন না

✅ মেঝে ভেজা বা পিচ্ছিল থাকলে লাঠি/ওয়াকার নিয়ে দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করবেন না

✅ হাঁটার সময় আগে ওয়াকার/লাঠি আগান তারপরে পা ফেলুন

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

যারা চিয়া সিড খাবেন না--বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে চিয়া সিড। ভিটামিন, প্র...
26/08/2025

যারা চিয়া সিড খাবেন না--

বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে চিয়া সিড। ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রনে ভরপুর হওয়ায় শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, ওজন নিয়ন্ত্রণ, চুল ও ত্বকের যত্নে চিয়া সিড খুবই কার্যকরী। তবে উপকারী হলেও চিয়া সিড সবার জন্য সমানভাবে উপযোগী নয়। কিছু সংখ্যক মানুষের জন্য অতিরিক্ত পরিমানে চিয়াসিড গ্রহন ক্ষতিকর হতে পারে।

✅ যারা নিয়মিত ব্লাডপ্রেশারের জন্য ওষুধ খাচ্ছেনঃ-
চিয়া সিডে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকার কারনে এটি রক্তকে পাতলা করে দেয়। অতিরিক্ত পরিমানে খাওয়ার কারনে রক্তচাপ অনেক বেশি কমে যেতে পারে। যারা অলরেডি ওষুধ খাচ্ছেন রক্তচাপ কমানোর জন্য, সাথে চিয়া সিড ও খাচ্ছেন নিয়মিত তাদের ক্ষেত্রে মাথা ঘোরা ও বমিভাবের মতো লক্ষন দেখা দিতে পারে।

✅ এলার্জি আছে যাদেরঃ-
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিয়া সিড এলার্জি বাড়িয়ে দিতে পারে। চিয়া সিড খাওয়ার পরে অনেকেরই ত্বকে লালচে দাগ, চুলকানি হতে দেখা দেয়।

✅ ডায়াবেটিস রোগীঃ-
অতিরিক্ত চিয়া সিড গ্রহনে হাইপোগ্লাসিমিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

দিনে ১-২ টেবিল চামচের বেশি চিয়া সিড না খাওয়াই ভালো। চিয়া সিড অনেক পানি শোষণ করে তাই পর্যাপ্ত পানি খান।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

মাথাব্যথা আমাদের জন্য খুবই পরিচিত একটা সমস্যা। এর ভিতরে মাইগ্রেন ও টেনশন হেডেক আরো বেশি কমন। অনেক সময়েই দীর্ঘস্থায়ী ওষুধ...
25/08/2025

মাথাব্যথা আমাদের জন্য খুবই পরিচিত একটা সমস্যা। এর ভিতরে মাইগ্রেন ও টেনশন হেডেক আরো বেশি কমন। অনেক সময়েই দীর্ঘস্থায়ী ওষুধ খাওয়ার পরেও এ থেকে রোগী মুক্তি পান না। সমাধান জানার আগে এই দুটিকে আলাদা করবেন কিভাবে সেটা জানা সবচেয়ে বেশি জরুরি।

টেনশনের কারনে হওয়া মাথাব্যথায় মাথার দুইপাশে কেউ শক্ত করে চেপে ধরে আছে এমন ফিল হয়৷ বেশিরভাগ সময়েই মাথাব্যথার পাশাপাশি ঘাড়ে ও কাঁধেও টান অনুভব হয়। অন্যদিকে মাইগ্রেনে সাধারনত মাথার একপাশে তীব্র ব্যথা হয় যা আলো ও শব্দে বেড়ে যায়। মাইগ্রেনের ব্যথায় বমিভাব বা বমি হওয়া খুবই কমন একটা লক্ষন।

আমাদের সমস্যা হলো মাথাব্যথা টের পেলেই আমরা পেইনকিলার খেয়ে ফেলি। সাময়িক আরাম মিললেও এটা কি আসলেই সঠিক? ব্যথা কেনো হচ্ছে, এর মূল গোড়াটা কোথায় সেটাই তো খোজার চেষ্টা করিনা। ওষুধ দিয়ে সাময়িক বন্ধ করে রেখে পরবর্তীতে কিন্তু আবারো এই যন্ত্রনার মুখোমুখি হতে হয়। এছাড়া দীর্ঘমেয়াদে পেইনকিলার খাওয়ার বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তো আছেই। ওষুধ না খেয়ে আমরা যদি মাথা ও ঘাড়ের টিস্যুর রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ব্যথা কমানোর চেষ্টা করি সেটা কিন্তু বেশি কার্যকর। ব্যথা শুরু হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়, যেসব কারনে ব্যথা হয় সেগুলো চিহ্নিত করে তা এড়িয়ে চলা এবং নিয়মিত স্ট্রেস মনিটরিং করার মাধ্যমে কিন্তু আমরা সহজে মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারি।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

একজন রোগীর সঠিক রোগ নির্ণয় করতে হলে মেডিকেল হিস্ট্রি এর বিকল্প নেই। রিসার্স বলছে শুধুমাত্র রোগীর হিস্ট্রি শুনে ৭০-৮০ ভা...
24/08/2025

একজন রোগীর সঠিক রোগ নির্ণয় করতে হলে মেডিকেল হিস্ট্রি এর বিকল্প নেই। রিসার্স বলছে শুধুমাত্র রোগীর হিস্ট্রি শুনে ৭০-৮০ ভাগ ক্ষেত্রে সঠিক রোগ নির্ণয় সম্ভব।

তবে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিছু বাস্তব সমস্যা রয়েছে:

১) একজন ডাক্তার কে কতজন রোগী দেখতে হচ্ছে প্রতি ঘন্টায়।

২) ডাক্তার যদি ঘন্টায় ২/৩ জন রোগী দেখেন, তাহলে আমরা ডাক্তারের সময় এর সঠিক মূল্যায়ন করতে পারছি কিনা।

৩) একজন রোগী সঠিক ভাবে রোগ রিলেটেড হিস্ট্রি টা গুছিয়ে বলতে পারছেন কিনা, নাকি অনেক অপ্রয়োজনীয় কথা বলে সময় পার করে দিচ্ছেন কিনা।

৪) আমাদের দেশে এখনও “প্রাইমারী কেয়ার ডাক্তার” এই কনসেপ্ট গড়ে উঠেনি। যেখানে আপনার একজন ডাক্তার থাকবে যে আপনার সম্পর্কে জানবেন। আপনার পরিবার সম্পর্কে জানবে। আপনার যে কোনও প্রয়োজনে আপনি তার কাছেই যাবেন। কোনও কারণে যদি আপনার জটিল রোগ হয়, তখন আপনাকে উনি রোগ বুঝে স্পেশালিস্ট এর কাছে পাঠাবেন। এতে করে প্রতিবার আপনি যখন অসুস্থ হবেন, আপনার অতীত এর হিস্ট্রি তাঁকে বলতে হবেনা। আপনার নাম এ একটা ফাইল থাকবে। আপনাকে দেখলেই উনি বুঝবেন যে আগের কি কি সমস্যা ছিল, শুধু বর্তমান সমস্যা শুনেই আপনাকে পরামর্শ দিতে পারবেন।

অনেক প্রচলিত ঘরোয়া টোটকা আছে যেগুলো আমরা প্রায়ই ব্যবহার করে থাকি। বিশেষ করে আমাদের দাদি নানিরা এখনো এগুলোর উপরেই বেশি নি...
24/08/2025

অনেক প্রচলিত ঘরোয়া টোটকা আছে যেগুলো আমরা প্রায়ই ব্যবহার করে থাকি। বিশেষ করে আমাদের দাদি নানিরা এখনো এগুলোর উপরেই বেশি নির্ভরশীল হয়ে আছেন। অনেক সময়েই এগুলো আমাদের সত্যিই উপকারে আসে। কিন্তু প্রশ্ন হলো কখন আমরা এগুলো ব্যবহার করবো আর কখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে চিকিৎসা নিব।

ঘরোয়া টোটকা আমাদের জন্য অনেক সহজলভ্য। বেশিরভাগ সময়েই হালকা সর্দি, অল্প ব্যথা বা হালকা ক্লান্তিতে এগুলো উপকারে আসে। তবে এগুলো কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি রোগে কার্যকর না। তাছাড়া এগুলো শুধু শরীরের উপসর্গ কমায়, রোগকে পুরোপুরি নিরাময় করতে পারেনা।
অন্যদিকে মেডিকেল ট্রিটমেন্ট শরীরের রোগের মূল কারন খুজে বের করে গোড়া থেকে রোগ নিরাময় করে। দীর্ঘমেয়াদি রোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর।

তাই ঘরোয়া টোটকা আর মেডিকেল ট্রিটমেন্ট দুইটা কখন কার্যকর হবে তা নির্ভর করে রোগের ধরন, মাত্রা এবং সময়ের উপর।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

একজন ডাক্তারের প্রধান একটি কাজ হচ্ছে শোনা (Listening)। - রোগী কি বলছে বা বলতে চাইছে সেটা মনোযোগ দিয়ে শোনা।- রোগীর যদি শ...
23/08/2025

একজন ডাক্তারের প্রধান একটি কাজ হচ্ছে শোনা (Listening)।

- রোগী কি বলছে বা বলতে চাইছে সেটা মনোযোগ দিয়ে শোনা।
- রোগীর যদি শিশু হয়, মা বাবা থেকে শোনা।
- স্টেথোস্কোপ দিয়ে শোনা।
- হাত দিয়ে শোনা (স্পর্শ)।
- রোগীর শরীর কিছু বলতে চায় সেটা শোনা (ফিজিক্যাল এক্সাম)।
- রোগী কিছু জিনিস বলতে পারেনা। সেটাও শোনা। এটার ক্ষেত্রে একাগ্র মনোযোগ, ইনটুইশন, যেই পরিবেশ থেকে রোগী এসেছে এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিং এর প্রয়োজন।

#স্বাস্থ্যসচেতনতা #ডাক্তার #শোনা #রোগীরযত্ন #স্বাস্থ্যটিপস

শরীরের ব্যথা বা একটু অস্বস্তিতে ওষুধ খেতেই হবে আমাদের কাছে এই ধারনা যেনো ইউনির্ভাসাল ট্রুথ। আসলে কিন্তু সবসময় ব্যথা হলেই...
23/08/2025

শরীরের ব্যথা বা একটু অস্বস্তিতে ওষুধ খেতেই হবে আমাদের কাছে এই ধারনা যেনো ইউনির্ভাসাল ট্রুথ। আসলে কিন্তু সবসময় ব্যথা হলেই ওষুধের প্রয়োজন হয়না। মাঝে মাঝে শরীর ছোট ছোট সিগন্যাল দিয়ে আমাদের বুঝাতে চায় যে ভিতরে কোনো সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। ব্যথা কিন্তু আমাদের শরীরের একধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। শরীরের জয়েন্ট, পেশি, হাড় যখন স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে ব্যর্থ হয় তখন শরীর সতর্ক করার জন্য বিভিন্ন সিগন্যাল পাঠাতে থাকে যা থেকে আমাদের শরীরের সাময়িক ব্যথা বা অস্বস্তি তৈরি হয়।

এরকম কিছু স্বাভাবিক সিগন্যাল আমাদের চিনে রাখা উচিত যা আমরা প্রায়শই এড়িয়ে যাই।
🔸 দীর্ঘসময় বসে থাকার পরে উঠে দাড়ালে কোমড়ে টান লাগা

🔸 মাঝে মাঝে হাত পায়ে ঝিনঝিন অনুভূতি

🔸 কারন ছাড়াই বুকে চাপ বা নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা

এসব লক্ষন কিন্তু বড় কোনো রোগ নয় কিন্তু এগুলোকে অবহেলা করাও উচিত নয়। নিয়মিত স্ট্রেচিং, হালকা ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, বিশ্রাম ও ঘুমের মাধ্যমে এ সমস্যার সহজেই সমাধান করা সম্ভব। তাই কোনো ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভব হলেই দৌড়ে ওষুধ খেতে না গিয়ে আপনার দৈনন্দিন জীবনযাপনের অভ্যাস পরিবর্তন করুন।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

ভাইরাল ফিভার (জ্বর) বুঝবেন কিভাবে? 👍 ভাইরাল ফিভার সাধারণত হঠাৎ করে হয় এবং কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ থাকে। তবে মনে রাখতে হবে, ...
22/08/2025

ভাইরাল ফিভার (জ্বর) বুঝবেন কিভাবে?

👍 ভাইরাল ফিভার সাধারণত হঠাৎ করে হয় এবং কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ থাকে। তবে মনে রাখতে হবে, শুধু উপসর্গ দেখে ১০০% নিশ্চিত হওয়া যায় না—কিছু ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা লাগতে পারে।

👉 ভাইরাল ফিভারের সাধারণ লক্ষণ
1. হঠাৎ জ্বর আসা – অনেক সময় 100–102°F (37.8–38.9°C) বা তার বেশি হয়।
2. ঠান্ডা লাগা বা শীত শীত ভাব।
3. শরীর ব্যথা ও জয়েন্টে ব্যথা।
4. মাথাব্যথা, চোখে ব্যথা বা ঝাপসা লাগা।
5. অবসাদ (শক্তি কমে যাওয়া)।
6. গলা ব্যথা, কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া (কিছু ক্ষেত্রে)।
7. পেট খারাপ বা বমি ভাব (ডেঙ্গু/ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো কিছু ভাইরাসে দেখা যায়)।
8. ত্বকে ফুসকুড়ি (যেমন চিকেনপক্স, ডেঙ্গু বা মিজলস হলে)।

🩺 যেটা খেয়াল করবেন
• সাধারণত ভাইরাল ফিভার ৩–৭ দিনের মধ্যে নিজে নিজেই কমে যায়।
• ব্যাকটেরিয়াল ফিভারের মতো শরীরের কোথাও ক্ষত/পুঁজ, খুব বেশি গলা ফুলে যাওয়া বা দীর্ঘস্থায়ী কাশি সাধারণত থাকে না।

⚠️ বিপদজনক লক্ষণ হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে
• টানা ৪ দিনের বেশি জ্বর না কমা
• খুব বেশি দুর্বল হয়ে যাওয়া বা খিঁচুনি
• শ্বাসকষ্ট
• জন্ডিসের মতো চোখ/চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া
• প্রস্রাব খুব কম হওয়া বা রক্ত দেখা
• প্রচণ্ড পেট ব্যথা বা শরীরে লালচে দাগ

👉 ভাইরাল ফিভার নিশ্চিত করার জন্য ডাক্তার সাধারণত রক্ত পরীক্ষা (CBC, ডেঙ্গু/টাইফয়েড টেস্ট ইত্যাদি) করতে বলতে পারেন।

#ভাইরালফিভার
#জ্বর
#স্বাস্থ্যটিপস
#স্বাস্থ্যসচেতনতা
#সুস্থথাকুন
#শরীরেরযত্ন








আপনার খাবার কি ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দিচ্ছে?আমাদের প্রত্যেকেরই কোনো না কোনো কারনে ওষুধ খেতে হয় চাইলেও আমরা এটা এড়িয়ে ...
21/08/2025

আপনার খাবার কি ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দিচ্ছে?

আমাদের প্রত্যেকেরই কোনো না কোনো কারনে ওষুধ খেতে হয় চাইলেও আমরা এটা এড়িয়ে যেতে পারিনা। ডায়াবেটিস, থাইরয়েডে, উচ্চরক্তচাপ কিংবা পেইনকিলার এগুলো শরীরে গিয়ে আমাদের রোগকে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন এমন কি হতে পারে আমরা দিনের পর দিন ওষুধ তো খেয়ে যাচ্ছি কিন্তু আসলে সেই ওষুধ শরীরে সঠিকভাবে কাজ করতে পারছেনা আমাদের খাদ্যাভ্যাসের কারনে?

ওষুধ শরীর কতটা শোষণ করবে তা নির্ভর করে খাবারের ধরন ও সময়ের উপরে। কিছু খাবারের ফলে ওষুধ শরীরে দ্রুত কাজ করে আবার কিছু খাবার ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। যেমন কিছু এন্টিবায়োটিক আছে যেগুলো ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবারের সাথে খেলে শরীর ঠিকভাবে ওষুধ শোষন করতে পারেনা। একইভাবে ক্যাফেইন জাতীয় খাবার যেমন চা-কফির সাথে ওষুধ খেলে ওষুধের কার্যকারিতা কমে যায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দেয়।

তাই ওষুধ চলাকালীন নিজির ইচ্ছাতে ডায়েট পরিবর্তন করবেন না। ওষুধ খাবার আগে সাথে দেওয়া নির্দেশনা অবশ্যই ভালোভাবে পড়ে নিবেন। কোনো বিষয় বা খাবার নিয়ে সন্দেহ থাকলে ওষুধ লেখার পরে ডাক্তারের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নিবেন। অবশ্যই ওষুধ খাওয়ার সময় প্রচুর পরিমানে পানি খাবেন।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

আমরা আসলে ব্যায়াম কেনো করি? সুস্থ থাকতে বা ফিট থাকতে তাইতো? কিন্তু সেই ব্যায়ামই যদি হাড়, পেশি বা জয়েন্টে সমস্যা সৃষ্টি ক...
20/08/2025

আমরা আসলে ব্যায়াম কেনো করি? সুস্থ থাকতে বা ফিট থাকতে তাইতো? কিন্তু সেই ব্যায়ামই যদি হাড়, পেশি বা জয়েন্টে সমস্যা সৃষ্টি করে তখন কিন্তু উপকারের বদলে উল্টো ক্ষতি হয়ে যায়। আমি প্রায়ই এমন রোগী পাই যারা জিমে ভুল টেকনিকে ব্যায়াম করার কারনে হাড় ও জয়েন্টের সমস্যায় ভুগছেন।

হঠাৎ করে অতিরিক্ত ভার উত্তোলন করা কিংবা ওয়ার্ম-আপ না করেই ব্যায়াম শুরু করার ফলে পেশি ছিঁড়ে যাওয়ার মতো কেইস নিয়েও আমার কাছে রোগী এসেছেন। তাই না জেনে ভুল টেকনিকে ব্যায়াম করে বিপদ ডেজে আনবেন না।

সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম করার কিছু গাইডলাইনঃ-
🔹 ব্যায়াম শুরু করার আগে অবশ্যই ওয়ার্ম-আপ করে নিবেন।

🔹 ব্যথা বা অস্বস্তি লাগলে ব্যায়াম চালিয়ে যাবেন না।

🔹 নতুন কোনো ব্যায়াম শুরু করার আগে অবশ্যই ট্রেইনার এর পরামর্শ নিয়ে নিবেন।

🔹 ব্যায়ামের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি ও সুষম খাদ্য খাবেন।

ডা. মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

Employee Appreciation Day! যাদের দক্ষতায়, শ্রমে, ঘামে এবং মমতায়, অসুস্থ গতিহীন ব্যথায় নুইয়ে পড়া মানুষ, ফিরে পায় ব্...
19/08/2025

Employee Appreciation Day!
যাদের দক্ষতায়, শ্রমে, ঘামে এবং মমতায়, অসুস্থ গতিহীন ব্যথায় নুইয়ে পড়া মানুষ, ফিরে পায় ব্যথামুক্ত জীবনের গতি। তাদেরকে অভিনন্দন!

Another Happy Patient  In Motion! হাতে ব্যথার ট্রিটমেন্টে গতি ফিরে পেয়ে, মনে হচ্ছে পাখা সহই উড়ে যাবেন!
19/08/2025

Another Happy Patient In Motion!
হাতে ব্যথার ট্রিটমেন্টে গতি ফিরে পেয়ে, মনে হচ্ছে পাখা সহই উড়ে যাবেন!

Address

Zaraa Convention Center Building (4th Floor), House 7, Road 14, Gulshan-1, Dhaka
Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801313717272

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Back In Motion: American Health & Wellness Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Back In Motion: American Health & Wellness Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

OUR TREATMENT PHILOSOPHY

Back in Motion Ltd, specializes in Manual therapy, a distinct art supported by scientific knowledge and based on the philosophy and principles of Osteopathic Manual Medicine. Its philosophy embraces the concept that structure influences function. This system of manual diagnostic and treatment techniques includes soft tissue massage, myofascial release, joint mobilization/manipulation, and is used to relieve pain and restore normal musculoskeletal function, thereby enhancing the body’s capacity to heal. Our highly specialized level of treatment is at its best in finding and correcting the source of both acute and chronic conditions, rather than repeatedly treating the symptoms without correcting the underlying musculoskeletal dysfunctions.

Back In Motion clientele will receive the utmost in individualized, tailored treatment programs that immediately address each individual’s personal needs and goals.