11/09/2023
কাঠবাদাম: কাঠবাদামে আছে ভিটামিন “বি” “ই” ও “ডি”, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস! এছাড়াও রয়েছে প্রচুর মিনারেলস!
কাঠবাদাম স্মৃতিশক্তি প্রখর করে এছড়া ডায়াবেটিস রোগীদের গ্লূকোজের মাত্রা ঠিকঠাক রাখতে কাজ করে।
🔶 কাজুবাদাম: কাজুবাদামে আছে ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, পটাসিয়াম, ভিটামিন ই।
🔶 পেস্তাবাদাম: এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি ৬, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার ও মিনারেলস।
🔶 আখরোট: এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আনসাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, প্রোটিন, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার।
🔶 কিসমিস: হজমে সাহায্য করে, রক্তশূন্যতা দূর করে, এতে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম যা দাঁত আর হাড় মজবুত করে, দেহে শক্তি সরবরাহ করে: দুর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের জুড়ি মেলা ভার। কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লূকোজ এবং ফ্রূক্টোজ, যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে।
🔶 এপ্রিকট: ক্যান্সার রোধ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। হার্ট এটাক এর ঝুকি কমায়। অতিরিক্ত ওজন কমাতে বিশেষ কার্যকরী। চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় ও ছানি পড়া রোধ করে। এতে রয়েছে ভিটামিন এ সি ও ই যা গর্ভবতী নারীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। চুল পড়া বন্ধ করে ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
🔶 ত্বীন ফল: কুরআনে বর্নিত ত্বীন ফল নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর তীনে আছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, আইরন ইত্যাদি।
🔶 খুরমা খেজুর: খেজুর অতি মিষ্টিজাত ফল। এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি এবং রয়েছে প্রচুর খাদ্যগুণ, যেমন ভিটামিন-বি,-সি, আয়রন এবং প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন-কে।
🔶 কুমড়া বীজ: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, প্রোটিন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, কপার, ফসফরাসের মতো একাধিক উপাদান।
🔶 জর্দা আলু: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-বি২, ভিটামিন-বি৩, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে।
🔶 সূর্যমূখী বীজ: এতে রয়েছে এন্টি-এজিং প্রপার্টিজ যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। এর মধ্যকার ভিটামিন ‘ই’ ও বিটা ক্যারোটিন ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত করে ও ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। চূল পড়া রোখ করে। কলেস্টরল কমায়। এর মধ্যকার ম্যাগনেশিয়াম নার্ভ সেলের অতিরিক্ত ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে স্নায়ুতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করাতে সাহায্য করে।