Dr. Sharmin Abbasi Fertility & IVF Specialist

Dr. Sharmin Abbasi Fertility & IVF Specialist Infertility Specialist & Gynecologist

ডাঃ শারমিন আব্বাসি

বন্ধ্যাত্ব ও আইভিএফ বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট , ইনফার্টিলিটি
সহযোগী অধ্যাপক
(অবস এন্ড গাইনি)

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপতাল

হট লাইন : 01796674096

চেম্বার -১
ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ইউনাইটেড সিটি, মাদানী এভিনিউ, সাতারকুল
ঢাকা, বাংলাদেশ।

এপয়েন্টমেন্ট নাম্বার 01917010666
শনি - বৃহস্পতি
(সকাল ৯টা - দুপর ৩ টা)

চেম্বার -২
মেডিক্স সিগনেচার ক্লিনিক
৬২ সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি
ঢাকা , বাংলাদেশ।

এপয়েন্টমেন্ট নাম্বার 01847413462
রবি , মঙ্গল , বৃহস্পতি
(বিকাল ৫টা - রাত ৮টা)

ইনফার্টিলিটি রোগীদের সেবায় সপ্তাহে সাতদিন আমরা প্রস্তুত!!পিসিওএস ও দীর্ঘদিনের ইনফার্টিলিটির পরে যখন সাকসেসফুল প্রেগন্যা...
22/08/2025

ইনফার্টিলিটি রোগীদের সেবায় সপ্তাহে সাতদিন আমরা প্রস্তুত!!

পিসিওএস ও দীর্ঘদিনের ইনফার্টিলিটির পরে যখন সাকসেসফুল প্রেগন্যান্সি ও ডেলিভারি হয় তখন আবেগ,শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিয়ে রোগীরা দেখা করতে আসেন ।
ধন্যবাদ আপনাকে সেবার সুযোগ দেয়ার জন্য ।

আমাদের ঠিকানা:

ডাঃ শারমিন আব্বাসি

বন্ধ্যাত্ব ও আইভিএফ বিশেষজ্ঞ

কনসালটেন্ট , ইনফার্টিলিটি
সহযোগী অধ্যাপক ( অবস এন্ড গাইনি)
ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপতাল

এম.বি.বি.এস, এফ.সি.পি.এস, এম.সি.পি.এস, এফ.এ.সি.এস ( আমেরিকা)
এম.এস.সি (রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন) (যুক্তরাজ্য)
ফেলোশিপ ইন ইনফার্টিলিটি ( ভারত)
এডভ্যান্স ডিপ্লোমা ইন রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন (জার্মানি)

হট লাইন : 01796674096

চেম্বার -১

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

ইউনাইটেড সিটি, মাদানী এভিনিউ, সাতারকুল
ঢাকা, বাংলাদেশ।

এপোয়েন্টমেন্ট নাম্বার 01917010666
শনি - বৃহস্পতি
( সকাল ৯টা - দুপর ৩ টা)

চেম্বার -২

মেডিক্স সিগনেচার ক্লিনিক
৬২ সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি
ঢাকা , বাংলাদেশ।

এপয়েন্টমেন্ট নাম্বার 01847413462
রবি , মঙ্গল , বৃহস্পতি
( বিকাল ৫টা - রাত ৮টা)

New Workplace, New Hopes 🌸 United Medical College Hospital“Associate Professor & Infertility Specialist”Alhamdulillah!!A...
20/08/2025

New Workplace, New Hopes 🌸
United Medical College Hospital
“Associate Professor & Infertility Specialist”

Alhamdulillah!!
Allah Subhanahu wa Ta'ala is the Best of Planners. What we lose, what we gain, every delay, every detour — it's all part of His divine wisdom. SubhanAllah, there's comfort in knowing He's in control. 🕊️💖

A new chapter begins…
With immense gratitude and renewed purpose, I step into my role as an infertility specialist at United Medical College Hospital.

Every new beginning brings with it a spark of hope—not just for me, but for every couple longing to hear the sweet sound of tiny footsteps in their lives.

Infertility is more than just a medical challenge—it's an emotional journey, often filled with silent struggles, unspoken pain, and endless waiting. My mission is to walk hand-in-hand with every patient, to listen, to support, and to never give up on the hope of new life.

Here’s to healing hearts, building dreams, and helping miracles happen—one family at a time. ❤️

My highest gratitude to Tasbirul Islam sir and Hashim Rabbi vai for everything.

Thank you to everyone who has supported me along the way. The journey continues—with more compassion, more dedication, and more hope than ever before.
I am ever grateful to my previous institute
Anwer khan modern medical college hospital and my head Sehereen Siddiqua madam and others colleagues.

Ovarian Dermoid Cyst !
19/08/2025

Ovarian Dermoid Cyst !

08/08/2025
আজকে DBC নিউজ এ বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ডা . শারমিন আব্বাসি আলোচনা করেছেন - জরায়ু টিউমার ও বন্ধ্যাত্ব নিয়ে ।🔶 জরায়ু টিউমা...
08/08/2025

আজকে DBC নিউজ এ বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ডা . শারমিন আব্বাসি আলোচনা করেছেন - জরায়ু টিউমার ও বন্ধ্যাত্ব নিয়ে ।

🔶 জরায়ু টিউমার কী?

জরায়ু টিউমার হলো জরায়ুর মধ্যে বা চারপাশে বেড়ে ওঠা অস্বাভাবিক কোষের দল। এগুলো দুই রকম হতে পারে:
বিনাইন (Benign) — যেমন: ফাইব্রয়েড (Fibroids): এগুলো ক্যান্সার নয়, কিন্তু সমস্যা তৈরি করতে পারে।
ম্যালিগন্যান্ট (Malignant) — যেমন: জরায়ু ক্যান্সার, তবে এটি অপেক্ষাকৃত কম সাধারণ।
এখানে আমরা মূলত ফাইব্রয়েড (Myoma/Fibroids) সম্পর্কেই আলোচনা করব, কারণ এটাই বন্ধ্যাত্বে বেশি প্রভাব ফেলে।

🔶 জরায়ু টিউমার/ফাইব্রয়েড কীভাবে বন্ধ্যাত্বের কারণ হয়?

১. ভ্রূণের বাসার সমস্যা (Implantation Problem)
ফাইব্রয়েড যদি জরায়ুর ভেতরের আস্তরণ বা এন্ডোমেট্রিয়াম-এর সঙ্গে যুক্ত থাকে, তাহলে ভ্রূণ (embryo) জরায়ুতে বসতে পারে না। ফলে গর্ভধারণ ব্যর্থ হয়।
❗ উদাহরণ: সাবমিউকাস (Submucosal) ফাইব্রয়েড, যেটা সরাসরি জরায়ুর ভিতরের আস্তরণে প্রভাব ফেলে।

২. ডিম্বাণু পরিবহন ব্যাহত হওয়া

ফাইব্রয়েড যদি খুব বড় হয় বা এমন জায়গায় থাকে যে ডিম্বনালী (Fallopian tube)-এর পথ আটকে দেয়, তাহলে ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে মিলিত হতে পারে না। এতে নিষেক (fertilization) হয় না।

৩. জরায়ুর আকার ও গঠন বিকৃতি

বড় ফাইব্রয়েড জরায়ুর স্বাভাবিক গঠন পরিবর্তন করে। এতে গর্ভধারণের পর ভ্রূণের বিকাশ ঠিকমতো হয় না, কিংবা জরায়ুর সংকোচনজনিত সমস্যা হতে পারে।
৪. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
ফাইব্রয়েড জরায়ুর টিস্যু থেকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের প্রতিক্রিয়ায় বেড়ে ওঠে। এটি দেহে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্ন করে, যা ডিম্বাণু নিঃসরণ (ovulation) ও মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটায়। এতে গর্ভধারণ কঠিন হয়।

৫. বারবার গর্ভপাত (Recurrent Miscarriages)

ফাইব্রয়েড থাকার কারণে জরায়ু ঠিকভাবে ভ্রূণ ধারণ করতে পারে না, ফলে গর্ভপাতের আশঙ্কা বাড়ে। অনেক সময় একাধিকবার গর্ভপাত হতে পারে, যাকে “recurrent miscarriage” বলা হয়।

৬. রক্তস্রাব ও মাসিকের অনিয়ম

ফাইব্রয়েড থাকা মানেই অধিক মাসিক রক্তপাত বা অনিয়মিত মাসিক। এতে রক্তাল্পতা (anemia), দুর্বলতা ইত্যাদি হয় যা গর্ভধারণে সমস্যা তৈরি করে।

🔶 জরায়ু টিউমার কাদের বেশি হয়?
৩০-৪৫ বছর বয়সী নারীদের
যাঁদের পরিবারে ফাইব্রয়েডের ইতিহাস আছে
স্থূলতা (obesity) থাকলে
হরমোনগত ভারসাম্যহীনতা থাকলে

🔶 পরীক্ষা-নিরীক্ষা
আল্ট্রাসনোগ্রাফি (Ultrasound)
হিস্টেরোস্কপি (Hysteroscopy)
HSG (Hysterosalpingography) — জরায়ু ও ডিম্বনালির ছবি
MRI (প্রয়োজনে)

🔶 চিকিৎসা কী?

১. ঔষধ
হরমোন থেরাপি: Gonadotropin-releasing hormone (GnRH) agonists
Birth control pills – উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে
২. অপারেশন
Myomectomy: ফাইব্রয়েড কেটে ফেলা হয়, গর্ভধারণে সহায়ক
Hysterectomy: জরায়ু পুরোপুরি কেটে ফেলা (যদি সন্তান দরকার না থাকে)
৩. নতুন প্রযুক্তি
Uterine Fibroid Embolization (UFE)
MRI-guided focused ultrasound

🔶 বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় করণীয়
ফাইব্রয়েডের আকার ও অবস্থান অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে
গাইনোকোলজিস্ট বা বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জরুরি
Myomectomy করার পর অনেক নারী স্বাভাবিকভাবে গর্ভধারণ করতে পারেন

✅ উপসংহার:
জরায়ু টিউমার, বিশেষ করে ফাইব্রয়েড, নারীর বন্ধ্যাত্বের একটি গুরুতর কারণ। তবে বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে অনেক নারীকেই সফলভাবে চিকিৎসা দিয়ে মা বানানো সম্ভব হচ্ছে। যথাসময়ে সঠিক পরীক্ষা এবং চিকিৎসা গ্রহণ করলে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায়।

জুলাই : ফাইব্রয়েড সচেতনতা মাসডা শারমিন আব্বাসিবন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও গাইনোকোলজিস্ট জুলাই মাসকে বিশ্বব্যাপী “জরায়ুর ফাইব্...
29/07/2025

জুলাই : ফাইব্রয়েড সচেতনতা মাস
ডা শারমিন আব্বাসি
বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও গাইনোকোলজিস্ট

জুলাই মাসকে বিশ্বব্যাপী “জরায়ুর ফাইব্রয়েড সচেতনতা মাস” হিসেবে পালন করা হয়। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হলো নারীদের মধ্যে জরায়ুর ফাইব্রয়েড নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো, সঠিক চিকিৎসা ও পরামর্শের সুযোগ নিশ্চিত করা এবং সুস্থ জীবনযাত্রার গুরুত্ব তুলে ধরা।

২০২৫ সালে এর থিম রাখা হয়েছে ‘’জরায়ুর ফাইব্রয়েড সচেতনতা মাস: সুস্থ জীবন, সচেতনতাই শক্তি“—এই থিম এমন এক বাস্তবতার প্রতীক যেখানে অনেক নারী ফাইব্রয়েড–সম্পর্কিত চিকিৎসা, তথ্য ও সংহতির একটি জটিল পথ অতিক্রম করেন

ফাইব্রয়েড কী?

• ফাইব্রয়েড হলো জরায়ুর ননক্যান্সারাস টিউমার বা মাংসপিণ্ড, যা নারীদের প্রজনন দিবসগুলোতে তৈরি হতে পারে। লেইওমায়োমা বা মায়োমা নামেও পরিচিত ) অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্যান্সার নয়, তবে তা সঠিক সময়ে না চিকিৎসা করলে জীবনমানের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলে।

লক্ষণসমূহ
• অতিরিক্ত এবং দীর্ঘ সময় ধরে ঋতুস্রাব
• তলপেটে চাপ অথবা ব্যথা, শারীরিক ফুলে যাওয়া অনুভব
• ঘন ঘন প্রস্রাব বা মূত্রনালীর সমস্যা
• সহবাসে ব্যথা
• গর্ভধারণে সমস্যা বা বন্ধ্যত্ব
• টাইপিক্যাল ফায়ব্রয়েড রোগীর উপসর্গগুলো যেকোনো ধাপে দেখা দিতে পারে

ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠী
• বয়স ও বংশগতির প্রভাব: ৩০–৫০ বছর বয়সীর মধ্যে ফাইব্রয়েড অত্যন্ত সাধারণ; ব্ল্যাক/কারিবীয় বংশোদ্ভূত নারী ৮০%–এর বেশি সম্ভাবনায় আক্রান্ত হন, যাদের উপসর্গ সাধারণত বেশি তীব্র
• অন্যান্য কারণ: পারিবারিক ইতিহাস, ওজন বেশি থাকা, হরমোন পরিবর্তন ইত্যাদি

নির্ণয় ও চিকিৎসা
• ডায়াগনোসিস: আল্ট্রাসাউন্ড, পেলভিক ইমেজিং, MRI কিংবা জরুরী ক্ষেত্রে হাইফু বা হিস্টেরস্কোপি ব্যবহার করা যায়।
• চিকিৎসার বিকল্প: ছোট বা উপসর্গহীন ক্ষেত্রে ওষুধ ও পর্যবেক্ষণ; গুরুতর ক্ষেত্রে মায়োমেকটমি, ইউটেরাইন আর্টারি এম্বোলাইজেশন , MRIগাইডেড ফোকাসড আলট্রাসাউন্ড , অথবা জরায়ু অপসারণ—বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী

কেন সচেতনতা জরুরি?
• তথ্য ও পাঠের অভাব: অনেক নারী উপসর্গ পেয়েও সময়মতো চিকিৎসা নেন না, যা দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা অপেক্ষায় রাখতে পারে।

• মানসিক প্রভাব: ক্ষুধা, ক্লান্তি, বন্ধ্যত্ব নিয়ে উদ্বেগ, সামাজিক বিচ্ছিন্নতা—এই সব ঝুঁকির মোকাবিলায় মানসিক সহায়তার প্রয়োজন গবেষণা ও সমান সুযোগ: ফাইব্রয়েড নিয়ে গবেষণা এখনও সীমিত, বিশেষ করে উন্নত ও কম উন্নত বংশের নারীদের মধ্যে সমান চিকিৎসার সুযোগ নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে বলা হচ্ছে
এই মাসে আপনি কী করতে পারেন?

1. জানুন ও জানাতে সাহায্য করুন: ফাইব্রয়েড সংক্রান্ত তথ্য, উপসর্গ ও চিকিৎসার কথা পরিবার, বন্ধু, সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন।
2. সময়মতো পরীক্ষা: উপসর্গ দেখলেই গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নিন ও আল্ট্রাসাউন্ড করান।
3. স্বাস্থ্যকর জীবনধারা: ওজন নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম ফাইব্রয়েডের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে
4. সাহায্য ও সমর্থন: স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা অনলাইন গ্রুপে অংশ নিন যেখানে অভিজ্ঞ রোগীদের গল্প শোনার ও তথ্য ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ থাকে

সচেতনতাই প্রতিকার:
ফাইব্রয়েড নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই—প্রয়োজন সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার মাধ্যমে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। সেজন্য প্রয়োজন নিয়মিত স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া ও শারীরিক পরিবর্তনের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা।
সুস্থ জীবনের জন্য যা করা উচিত:
• স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
• নিয়মিত ব্যায়াম করা
• মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
• প্রয়োজনে আল্ট্রাসনোগ্রাফি বা অন্যান্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা
• চিকিৎসকের পরামর্শমতো জীবনধারার পরিবর্তন আনা
উপসংহার:
জরায়ুর ফাইব্রয়েড একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হলেও অনেক নারী এই বিষয়ে অজ্ঞ থাকেন বা উপসর্গ গোপন করেন। তাই “জরায়ুর ফাইব্রয়েড সচেতনতা মাস” আমাদের সুযোগ দেয় এই বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করার এবং নারীদের স্বাস্থ্য নিয়ে আরও যত্নবান হওয়ার। আসুন, একসাথে বলি—সুস্থ জীবন, সচেতনতাই শক্তি।
আপনার যত্নেই আপনার শক্তি।

Success story !!আমাদের এই ইনফার্টিলিটি রোগী অনেকটা হতাশ ছিলেন ।দীর্ঘদিনের বন্ধ্যাত্ব এর পরে যখন মহান আল্লাহতালা রহমত দেন...
07/05/2025

Success story !!
আমাদের এই ইনফার্টিলিটি রোগী অনেকটা হতাশ ছিলেন ।
দীর্ঘদিনের বন্ধ্যাত্ব এর পরে যখন মহান আল্লাহতালা রহমত দেন তখন আমদের চিকিৎসা সহজ এবং সফল হয় ।

সকল বন্ধ্যাত্ব রোগীরা ভালো থাকবেন ।হতাশা নয় সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিন ।

যারা সরাসরি দেখাতে চান আমাকে নিচের নম্বরে কল করে সিরিয়াল নিয়ে আসবেন।
01781013980

ডা. শারমিন আব্বাসি
বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ।

এন্ডো মার্চ ২০২৫।এনডোমেট্রিওসিস নিয়ে সচেতনতার কোনও বিকল্প নেই।আজকের প্রথম আলোতে চোখ রাখুন ।
18/03/2025

এন্ডো মার্চ ২০২৫।
এনডোমেট্রিওসিস নিয়ে সচেতনতার কোনও বিকল্প নেই।
আজকের প্রথম আলোতে চোখ রাখুন ।

আজকের প্রথম আলো তে চোখ রাখুন রমযানে গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্যযত্নডা .শারমিন আব্বাসিবন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও গাইনোকোলজিস্টরমযা...
12/03/2025

আজকের প্রথম আলো তে চোখ রাখুন
রমযানে গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্যযত্ন

ডা .শারমিন আব্বাসি
বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও গাইনোকোলজিস্ট

রমযান মাসে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্য যত্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময় রোজা রাখার কারণে তাদের শরীরে পরিবর্তন আসতে পারে এবং তাদের স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় শরীরের বিভিন্ন শারীরিক, মানসিক এবং হরমোনাল পরিবর্তন ঘটে, তাই রমযানে রোজা রাখার আগে তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সতর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি। গর্ভবতী নারীদের জন্য স্বাস্থ্য সেবা ও যত্নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিম্নরূপ:
১. চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ:
গর্ভবতী নারীদের রমযানে রোজা রাখার আগে তাদের উচিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। বিশেষত, যদি তাদের কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা গর্ভাবস্থায় কোনো জটিলতা, তাহলে রোজা রাখার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।
২. সঠিক পুষ্টি গ্রহণ:
গর্ভবতী নারীর জন্য সঠিক পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত রমযান মাসে। সেহরিতে শক্তি প্রদানকারী এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত, যেমন—ডিম, দই, বাদাম, সবজি, এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। ইফতারে ফ্যাট, প্রোটিন এবং শর্করা সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত, যেমন—সুপ, সালাদ, মাংস, ভাত, এবং ফল। এছাড়া, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা দরকার, কারণ রোজার সময় পানি শূন্যতা থেকে শরীর দুর্বল হতে পারে। সেহরি ও ইফতারি দুই সময়ে পানি এবং শরবত গ্রহণ করা উচিত।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম:
গর্ভবতী নারীরা রোজা রাখার ফলে ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন, বিশেষত দিনের বেলা। তাই তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া উচিত। রাতে সঠিক পরিমাণে ঘুমানো এবং দিনে কিছু সময় বিশ্রাম নেওয়া শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করবে। একটানা বেশি সময় না জেগে, শরীরের জন্য নিয়মিত বিশ্রাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৪. শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ:
গর্ভবতী নারীদের শারীরিক অবস্থা খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। যদি তারা অনুভব করেন যে শরীরের কোনো অস্বস্তি বা দুর্বলতা অনুভূত হচ্ছে, যেমন—মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, বা মাথা ঘোরা, তাহলে তাদের উচিত রোজা ভঙ্গ করে বিশ্রাম নেওয়া এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। যদি রোজা রাখলে মা বা সন্তানের কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে অবশ্যই রোজা না রাখাই ভাল।
৫. মানসিক চাপ থেকে মুক্তি:
গর্ভবতী নারীদের মানসিক চাপের ফলে হরমোনাল পরিবর্তন হতে পারে, যা গর্ভাবস্থার জন্য অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। তাই রমযান মাসে তাদের উচিত মানসিক শান্তি বজায় রাখা, আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখা এবং দোয়া ও ইবাদতের মাধ্যমে মনকে প্রশান্ত রাখা। কোরআন তেলাওয়াত এবং অন্যান্য ধর্মীয় কার্যক্রম যেমন নামাজ পড়া, তাসবিহ, এবং দোয়া করা তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান:
গর্ভবতী নারীদের জন্য পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ রোজা রাখার ফলে শরীরে পানির অভাব হতে পারে। সেহরি ও ইফতারির মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত, যাতে শরীর আর্দ্র থাকে এবং শরীরের সঠিক কার্যক্রম বজায় থাকে। পানি এবং শরবত গ্রহণ করলে শরীর সতেজ থাকে এবং ত্বকও ভালো থাকে।
৭. বাচ্চা ও মায়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
রমযান মাসে গর্ভবতী নারীদের জন্য নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের উচিত নিয়মিত গাইনোকোলজিস্ট বা চিকিৎসকের কাছে গিয়ে গর্ভস্থ শিশুর অবস্থান এবং মায়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো, যাতে কোনো ধরনের ঝুঁকি এড়িয়ে চলা যায়।
৮. রোজা না রাখার বিকল্প:
যদি গর্ভবতী নারী শারীরিক কারণে রোজা রাখতে না পারেন, তবে ইসলাম ধর্ম তাকে রোজা না রাখার অনুমতি দিয়েছে। গর্ভবতী মহিলারা কফফারা বা মিসকিনদের খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে তাদের পুণ্য অর্জন করতে পারেন। ইসলাম সহজতা এবং দয়ার ধর্ম, তাই তারা দুশ্চিন্তা না করে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

গর্ভবতী নারীর রমযানে স্বাস্থ্য যত্ন অত্যন্ত জরুরি। সঠিক পুষ্টি, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, নিয়মিত চিকিৎসক পরামর্শ, মানসিক শান্তি বজায় রাখা, এবং পানি পান নিশ্চিত করা গর্ভবতী নারীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোজা রাখার জন্য যদি শারীরিক অবস্থার কারণে সমস্যা হয়, তবে ইসলামে বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে, যা গর্ভবতী নারীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করবে।

আলহামদুলিল্লাহ!একটি অমূল্য মুহূর্ত একজন বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসকের জন্য!!যখন অনেক বছর পর, একটি সন্তান পৃথিবীতে আসে এবং তারা বড...
07/03/2025

আলহামদুলিল্লাহ!
একটি অমূল্য মুহূর্ত একজন বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসকের জন্য!!

যখন অনেক বছর পর, একটি সন্তান পৃথিবীতে আসে এবং তারা বড় হওয়ার সাথে সাথে আপনাকে মনে রাখে।

Alhamdulillah!
A precious moment for an infertility specialist!!
When after a long time, an angel enters the world and continues to remember you as they grow.

Click the link to view the awareness talk.এন্ডো মার্চ: ২০২৫এন্ডোমেট্রিওসিস সচেতনতা মাস এবারের প্রতিপাদ্য:নারীর ক্ষমতায়ন...
03/03/2025

Click the link to view the awareness talk.
এন্ডো মার্চ: ২০২৫
এন্ডোমেট্রিওসিস সচেতনতা মাস

এবারের প্রতিপাদ্য:
নারীর ক্ষমতায়ন: এন্ডোমেট্রিয়োসিস যত্নে বাধা দূর করুন।

Empower Women: Break Barriers to Endometriosis Care.

#এখনটিভি ্ডোমেট্রিওসিস: মাসিকের তীব্র ব্যথা | নারীর অসুখ | আরোগ্য নিকেতন (পর্ব ২৬৯) | Aroggo N...

01/03/2025

এন্ডো মার্চ: ২০২৫
এন্ডোমেট্রিওসিস সচেতনতা মাস
Endometriosis Adenomyosis Society of Bangladesh (ESB)

এবারের প্রতিপাদ্য:
নারীর ক্ষমতায়ন: এন্ডোমেট্রিয়োসিস যত্নে বাধা দূর করুন।

Empower Women: Break Barriers to Endometriosis Care.

ধন্যবাদ
- ইএসবি

Address

Dhanmondi
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 18:00 - 21:00
Tuesday 18:00 - 21:00
Wednesday 18:00 - 21:00
Thursday 18:00 - 21:00
Saturday 18:00 - 21:00
Sunday 18:00 - 21:00

Telephone

+8801796674096

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Sharmin Abbasi Fertility & IVF Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Sharmin Abbasi Fertility & IVF Specialist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

ইনফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট ও গাইনোকোলজিস্ট ডা. শারমিন আব্বাসি

ইনফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট ও গাইনোকোলজিস্ট ডা. শারমিন আব্বাসি এফসিপিএস, এমসিপিএস, এফএসিএস (অ্যামেরিকা), এমবিবিএস ফেলো ইন ইনফারটিলিটি এন্ড এআরটি (দিল্লী) এডভান্সড ট্রেনিং ইন ইনফার্টিলিটি (হংকং, ভারত) ল্যাপারোস্কপিক সার্জন সহযোগী অধ্যাপক আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

চেম্বারঃ ইনফার্টিলিটি কেয়ার আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৫ সিরিয়ালঃ +01796674096