Labonna Homeo Care

14/10/2025

👩‍🦰 মহিলাদের যৌন সমস্যা ও তাদের বিবরণ

🔹 ১. যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া (Low Libido)

বিবরণ:
যখন একজন নারী যৌন সম্পর্কে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন বা সেক্সের প্রতি অনাগ্রহ বোধ করেন, সেটি যৌন ইচ্ছা হ্রাস হিসেবে ধরা হয়।

দাম্পত্য জীবনে দূরত্ব

আত্মবিশ্বাস ও মানসিক সুখ কমে যাওয়া

সম্পর্কের উষ্ণতা হারানো
🔹 ২. যৌন মিলনে ব্যথা (Painful In*******se / Dyspareunia)

বিবরণ:
যৌন মিলনের সময় বা পর ব্যথা, জ্বালাপোড়া, টান অনুভব হওয়া। এটি অনেক নারীর জন্য সাধারণ কিন্তু উপেক্ষিত সমস্যা।

🔹 ৩. যৌন মিলনে আনন্দ না পাওয়া (Anorgasmia)

বিবরণ:
যখন নারী যৌন উত্তেজনা অনুভব করলেও অর্গাজম বা তৃপ্তি লাভ করতে পারেন না, সেটিকে বলে অ্যানঅর্গাজমিয়া।

🔹 ৪. অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা বা অনিয়ন্ত্রিত কাম (Hypersexuality)

বিবরণ:
যখন নারী অতিরিক্ত যৌন ইচ্ছা অনুভব করেন যা তার নিয়ন্ত্রণে থাকে না বা স্বাভাবিক সীমার বাইরে চলে যায়।
🔹 ৫. যোনি শুষ্কতা (Vaginal Dryness)

🔹 ৬. যৌন ভয় বা অনীহা (Sexual Aversion Disorder)

বিবরণ:
যখন নারী যৌন সম্পর্কে ভয় পান বা অনিচ্ছা প্রকাশ করেন, এমনকি সঙ্গীর কাছে আসতেও অস্বস্তি বোধ করেন।

🔹 ৭. হরমোনজনিত যৌন সমস্যা (Hormonal Imbalance Related Issues)

বিবরণ:
নারীর দেহে ইস্ট্রোজেন, প্রজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন ইত্যাদি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে যৌন ইচ্ছা, অনুভূতি, ও আনন্দের ওপর প্রভাব ফেলে।

30/09/2025

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন। কামানাও তাই। আজকে কোমর ব্যথা নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। কোমর ব্যাথার কারণসমূহ উল্লেখ করা হইল :
১পেশী ও লিগামেন্টের সমস্যা: ভারি জিনিস তোলা হঠাৎ নড়াচড়া করা বা শরীরচর্চা করার সময় ফ্যাশীতে টান লাগা বা লিগামেন্টে আঘাত লাগা

২।ভুল দেহ ভঙ্গি:দীর্ঘক্ষণ একসঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা বা বসে থাকা এবং সঠিক দেহভঙ্গি না করলে পেশীর ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়ে মেরুদন্ড ও ডিক্সের উপর চাপ পড়ে যা ব্যথা সৃষ্টি করে

৩।শারীরিক আঘাত:উঁচু থেকে পড়ে যাওয়া বা দুর্ঘটনার ফলে মেরুদন্ড বা কোমরে পেশীতে আঘাত লাগলে ব্যথা হতে পারে

৪।মেরুদন্ড বা ডিক্সের সমস্যা :সায়াটিকা এবং ডিক্সের সমস্যা ব্যথার কারণ হতে পারে

৫।অন্যান্য রোগ:অস্টিওপরোসিস বা কিডনির সমস্যার কারণে ও কোমরে ব্যথা হতে পারে পারে।
কোমরের ব্যথা কমাতে ও প্রতিরোধ করতে কিছু সহজ উপায় হলো:
নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও ট্রেসিং করা।
অতিরিক্ত ওজন কমানো
ভারী জিনিস তোলার সময় সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করা এবং সঠিক দেহভঙ্গি বজায় রাখা
যদি ব্যথা তিন মাসের বেশি থাকে বা দৈনন্দিন কাজে সমস্যা হয় তবে একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি ।

ধন্যবাদ
ডাক্তার মোঃ মজিবুর রহমান ভূঁইয়া
মোবাইল নাম্বার ০১৭৩২৭২৪৭২৩
পল্লবী মিরপুর ঢাকা।

09/09/2025

থাইরয়েড হরমোন(Thyroid hormone)
থাইরয়েড হরমোন (T3 এবং T4) হলো আমাদের গলার প্রজাপতি আকৃতির থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত দুটি প্রধান হরমোন, যা শরীরের বিপাক, হৃদস্পন্দন, তাপমাত্রা, ওজন এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা সহ প্রায় সব কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আয়োডিন এই হরমোন তৈরির জন্য অপরিহার্য, এবং এর অভাবে থাইরয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে গলগণ্ড রোগ হতে পারে। থাইরয়েড গ্রন্থি সঠিক পরিমাণে হরমোন তৈরি না করলে হাইপোথাইরয়েডিজম (কম হরমোন) বা হাইপারথাইরয়েডিজম (বেশি হরমোন) হতে পারে।

🔴থাইরয়েড গ্রন্থি ও হরমোন উৎপাদন

✅থাইরয়েড গ্রন্থি:

গলার সামনের দিকে অবস্থিত একটি প্রজাপতি আকৃতির গ্রন্থি।

✅হরমোন:

থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে দুটি প্রধান হরমোন নিঃসৃত হয়: ট্রাইয়োডোথাইরোনিন (T3) এবং থাইরক্সিন (T4)।

✅আয়োডিন:

থাইরয়েড হরমোন তৈরির জন্য একটি অপরিহার্য খনিজ হলো আয়োডিন।

🟠থাইরয়েড হরমোনের কাজ

✅বিপাক নিয়ন্ত্রণ:

শরীরের বিপাকীয় হার নিয়ন্ত্রণ করে।

✅হৃদপিণ্ডের কাজ:

হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

✅শরীরের তাপমাত্রা:

শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

✅ওজন ও পেশি:

ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং পেশি ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

✅মস্তিষ্কের বিকাশ:

মস্তিষ্কের বিকাশ ও কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

🟣থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা

✅হাইপোথাইরয়েডিজম:

থাইরয়েড হরমোন কম উৎপন্ন হলে এই অবস্থা হয়।

✅হাইপারথাইরয়েডিজম:

থাইরয়েড গ্রন্থি অতিরিক্ত পরিমাণে হরমোন তৈরি করলে এই অবস্থা দেখা দেয়।

✅গলগণ্ড (Goiter):

আয়োডিনের অভাবে T3 ও T4 কম উৎপাদন হলে থাইরয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে যায়।

ডাক্তার মজিবুর রহমান ভূঁইয়া
মোবাইল নাম্বার ০১৭৩২৭২৪৭২৩

12/08/2025

আসসালামু আলাইকুম
আপনারা সবাই ভাল আছেন তো? আশা করি ভালো আছেন। আজকে আমরা আলোচনা করব ডায়াবেটিস নিয়ে। কি কি লক্ষণ দেখলে আমরা বুঝতে পারবো আমাদের ডায়াবেটিস দেখা দিয়েছে। নিম্নে আলোচনা করা হলো।
১।শরীর দুর্বল এবং ক্লান্তি।
২।প্রচুর ক্ষুধা
৩।বারবার মূত্রত্যাগ
৪।দ্রুত ওজন কমে যাওয়া
৫।ত্বক,মুখ গব্বর, গলগম্বর এর শুষ্কতা।
৬।চোখে ঝাপসা দেখা।

সুস্থতা থাকার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ধন্যবাদ
ডাক্তার মোঃ মজিবুর রহমান ভূঁইয়া
মোবাইল নাম্বার :০১ ৭৩২ ৭২৪ ৭২৩
মিরপুর ঢাকা।

09/08/2025

08/08/2025

আসসালামু আলাইকুম
লাবণ্য হোমিও কেয়ার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম।
রাত হোক বাঘের গর্জন। হারানোর সুখ ফিরিয়ে আনুন।
১।মিলনের স্থায়িত্ব বাড়ানো সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করা হয়। ২।শুক্রাণু বৃদ্ধি করার চেষ্টা করা হয়।
৩। বীর্য পাতলা থেকে ঘন করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়।
৪।লিঙ্গ শক্ত ও মজবুত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় ।
সর্বোপরি, আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। আল্লাহ যদি চায় আমাদেরকে উপরোক্তার সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারেন। আমিন।

ধন্যবাদ
ডাক্তার মোহাম্মদ মজিবুর রহমান ভূঁইয়া
মোবাইল নাম্বার ০১ ৭৩২ ৭২৪ ৭২৩
মিরপুর- পল্লবী - ঢাকা ১২১৬

16/07/2025

চিকন গুনিয়া জ্বর সংক্রান্ত লক্ষণসমূহ আলোচনা করা হইল :
১ বিভিন্ন অঙ্গের জয়েন গুলোতে তীব্র ব্যথা ফুলে উঠা
২ সমস্ত শরীরের মাংসপেশীদের তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়
৩ মাথা ব্যাথা
৪ বমি বমি ভাব
৫ দুর্বলতা
৬ শরীরে ফুসকুটি দেখা দেয়
৭ প্রচন্ড শীতভাবসহ উচ্চমাত্রার জ্বর ১০২ থেকে পর্যন্ত 104 Fপর্যন্ত.
উপরোক্ত লক্ষণগুলো চিকুনগুনিয়া আক্রান্ত হওয়ার তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে দেখা দিতে পারে। চিকন গুনিয়া জ্বর সাধারণত সাত দিনের মধ্যেই সেরে যায়। জ্বর ছাড়ার পর এই এই রোগের আসল চেহারা প্রকাশ পায়।

উপযুক্ত চিকিৎসা পেতে হলে একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ধন্যবাদ
ডাক্তার মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া

09/07/2025

আসসালামু আলাইকুম
অনিমিত মাসিকের কারণ সম্পর্কে আজকে বলার চেষ্টা করতেছি। উদ্দেশ্য একটাই সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য :-
০১। জন্ম দমনের ওষুধ খাওয়া।
০২।অত্যাধিক ওজন রাস বা বাড়ানো।
০৩।ট্রেস
০৪।রক্তশূন্যতা
০৫।মেনোপজ
০৬।জরায়ুর মধ্যস্থ ফাইব্রয়েড , সিস্ট, পলিপ।
০৭।ডিম্বাশয় ক্যান্সার
০৮।থাইরয়েড রোগ
০৯।হৃদরোগ
১০।গর্ভাবস্থা নিয়ে উদ্বেগ
১১।এনো রেক্সিয়া বোলিমিয়ার কারণে খারাপ আহার আপনার হরমোনকে প্রবাহিত করতে পারে।
১২।বয়সন্ধি
১৩।তীব্র ব্যায়াম
১৪।স্তন্যদগ্ধ খাওয়ান।

চলমান
আবারও কথা হবে।
সাথে থাকবেন তো!

ধন্যবাদ
ডাক্তার মুজিব
হোমিও চিকিৎসক

08/07/2025

আপনি কি গোপন রোগ বা যৌন দুর্বলতায় ভুগছেন?
সমস্যা লুকিয়ে না রেখে আজই যোগাযোগ করুন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে।
✅ নিরাপদ পরামর্শ
✅ গোপনীয়তা নিশ্চিত
✅ কার্যকর চিকিৎসা

📍আমার চেম্বারে আসুন—সমাধানের পথ খুঁজে নিন আজই।

#যৌনস্বাস্থ্য #গোপনরোগ #স্বাস্থ্যপরামর্শ #বিশ্বাসযোগ্যচিকিৎসা #স্বাস্থ্যহোকসচেতনতা #চিকিৎসাসেবা

27/05/2025

৷৷৷ আপনি কেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাবেন?
★হোমিওপ্যাথি- 'হোমিও' অর্থ 'সদৃশ'। 'প্যাথি' অর্থ দুর্ভোগ বা ভোগান্তি।' দুইয়ে মিলে হোমিওপ্যাথি।
★এ্যালোপ্যাথি- ‘অ্যালো’ অর্থ অন্য। ‘প্যাথি’ কথাটা এসেছে ভোগান্তি (Suffering) বা রোগ অর্থে। দুইয়ে মিলে এলোপ্যাথি।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা হচ্ছে 'রোগীর চিকিৎসা করা।' হোমিওপ্যাথিতে রোগের নামে চিকিৎসা করা যায় না। Homoeopathy treat the patient not the disease, not the name of the disease. এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা হচ্ছে 'রোগের চিকিৎসা করা বা রোগের নামে চিকিৎসা করা।' Aloepathy treat the disease, treat the name of the disease, not the patient.

এ্যালোপ্যাথির নামকরণ করেছিলেন জার্মানির এমডি ডিগ্রীধারী এ্যালোপ্যাথী চিকিৎসক যিনি পরবর্তীতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করেছিলেন। তিনিই হোমিওপ্যাথির জনক ডক্টর শ্যামুয়েল ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিক হ্যানিম্যান!

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায় এমন যৌগ থেকে ডাইলুশন করে পটেনটাইজড পদ্ধতিতে তৈরি ঔষধসমূহ। এতে সাধারণত রোগের লক্ষণ থেকে রোগ নির্নয় করা হয় এবং সেই স্বরূপ চিকিৎসা করা হয়।

অ্যালোপ্যাথি হল - প্রাথমিকভাবে লক্ষন বুঝে চিকিৎসা ছাড়াও, রোগের বিস্তারিত Diagnosis এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা করা (Blood Test, USG, CT Scan, Imaging etc.) এবং কোন রোগ শল্যচিকিৎসা বা সার্জারী দ্বারা নির্মূল করা গেলে তা শল্যচিকিৎসা বা সার্জারী করা হয়। আর সার্জারিযোগ্য আঁচিল টিউমার হোমিও ঔষধে ভালো হয়ে যায়

হোমিওপ্যাথিতে একই রোগে আক্রান্ত সকলকে একই ঔষধ দেয়া হয় না, দেওয়া যায় না, আলাদা আলাদা ঔষধ দেয়া হয়। যেমন শ্বাসকষ্টের জন্য হোমিওপ্যাথি কোন ঔষধ ভালো? শ্বাসকষ্টের জন্য প্রচুর হোমিও ঔষধ আছে। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচন করা হয় ব্যক্তি স্বতন্ত্রতার উপর। মানে ১০ জন ব্যক্তির যদি শ্বাসকষ্ট হয় তবে প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ঔষধ নির্বাচন হয়ে থাকে।

কোন চিকিৎসা পদ্ধতি ভালো, অ্যালোপ্যাথি নাকি হোমিওপ্যাথি? অ্যালোপ্যাথি হলো বিশ্বের সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত চিকিৎসা পদ্ধতি এবং এটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে তৈরি।
হোমিওপ্যাথি হলো একটি ঔষধ প্রয়োগ পদ্ধতি যা 'লাইক নিরাময় মত' নীতির উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা Magnetic theory এর সাথে মিলে। Magnetic Theory হলো 'Similar repels, dissimilar attracts.' হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Similar Symptoms repels by applying a similar symptom remedy.

দুই ধরনের চিকিৎসা নিজের নিজের ফিল্ডে ভালো। কিন্তু কোন চিকিৎসা আপনার জন্য ভালো সেটা আপনাকে ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিতে হবে। যদি কেউ চায় তার রোগ বিনা অপারেশনে, বিনা কষ্টে, নিরুপদ্রবে ভালো হউক তবে তিনি যেন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহন করেন।

অ্যালোপ্যাথি, যা প্রচলিত ঔষধ হিসাবেও পরিচিত, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে। অ্যালোপ্যাথিক ঔষধগুলি রোগের অন্তর্নিহিত কারণগুলিকে মোকাবেলা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যাইহোক, অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে, বিশেষ করে যখন দীর্ঘমেয়াদী বা উচ্চমাত্রায় ঔষধ দেওয়া হয়। কিন্তু হোমিওপ্যাথিক ঔষধের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই তবে ভুল প্রয়োগ বা নির্ধারিত মাত্রার অতিরিক্ত প্রয়োগ করা হলে ঔষধজ বৃদ্ধি ঘটে।

হোমিওপ্যাথি হলো একটি পরিপূরক এবং বিকল্প ঔষধ পদ্ধতি যা 'লাইক কিউর লাইক' নীতির উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।

কয়েক ঘন্টা ব্যাবধানে বা পাশাপাশি অ্যালোপ্যাথি ও হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবন করলে উভয় ঔষধ কি কাজ করবে? উত্তর হলো -- কাজ করবে। ৩৫ বছরের চিকিৎসা অভিজ্ঞতায় দেখেছি কাজ করে লোন সমস্যা হয় না।

প্রতিটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দেহ ও মনের ওপর কাজ করে কিন্তু অ্যালোপ্যাথী ঔষধ কেবল দেহের ওপর কাজ করে।

ডা: মজিবুর রহমান ভূঁইয়া
০১৭৩২৭২৪৭২৩

31/03/2025

Rajuk uttara apartment Project-18,Dhaka.
"Eid Mubarak ".

04/11/2022

আমবাত /চর্ম অ্যালার্জীঃ
ঠান্ডা লাগিয়া বা গরম লাগিয়া,বৃষ্টির জলে অথবা অ্যালাজীক খাদ্য দ্্রব্য অাহার করিয়া শরীরের বিভিন্ন জাগায় চর্ম চাকা চাকা হইয়া ফুলিয়া উঠে,চর্ম লাল দেখায় এবং চুলকায় ও যন্ত্রণা হয়। এছাড়া চর্ম ছোট ছোট চুল কানি যুক্ত উদ্ভেদ হয়।

অ্যালাজীকখাদ্য আহার বর্জন করা অাব্শ্যক। যদি বেশি কষ্ট দেয় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এর সহযোগিতা নিতে পারেন। তবে ধৈয্য ধরতে হবে।