Ash shifa Hijama Sunnah Health Centre

Ash shifa Hijama Sunnah Health Centre হিজামা সুন্নাহভিত্তিক নিরাপদ চিকিৎস?

16/10/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি।

অ্যাবস্ট্রাক্ট স্টাইলে ক্যালিগ্রাফি পেইন্টিংশিল্পী Muhammadullh Muhammad
13/06/2023

অ্যাবস্ট্রাক্ট স্টাইলে ক্যালিগ্রাফি পেইন্টিং
শিল্পী Muhammadullh Muhammad

10/06/2023

হিজামার সাকসেস হিস্ট্রি অভাব নেই। প্রচলিত সকল চিকিৎসা যেখানে ফেইল করছে, সেখানে হিজামার মাধ্যমে রোগীরা সুস্থতা পাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ।

10/06/2023

হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত ; হুজুর (স) এরশাদ করেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (আল- হাকিম :৭৪৮২)

একটা বাজপাখি সাউথ-আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্...
15/03/2023

একটা বাজপাখি সাউথ-আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ।

পাখিটি ৪২ দিনে এই ১৫,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে, গড়ে প্রতিদিন ৩৫৭কিমি উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে।

স্যাটেলাইটে তার রুটে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়।

আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়।

কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড নলেজ সায়েন্টিস্টরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে ডেভেলপ করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়,
এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতকিছু?

আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো?
সুবহানাল্লাহ, মহান রবের কুদরত অপরিসীম।
©

05/03/2023

কিডনির জন্য মারাত্মক লেবেলের ক্ষতিকর যেসব খাবার।
১. আলুর ফ্রেঞ্চফ্রাই।
২. মেয়োনিজ।
৩. ভাতের সঙ্গে কাঁচা লবন।
৪. এনার্জি ড্রিংকস।
৫. এলকোহল৷
৬. ফাস্টফুড।
৭. ভাঁজা পোড়া। ( সিঙ্গারা, সমুচা,পুরি ইত্যাদি)

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্য...
20/01/2023

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
হিজামা এক ধরণের চিকিৎসা; যার মাধ্যমে শরীরের সব টক্সিন, ইউরিক এসিড, বদ-রক্ত, রোগের জন্য দায়ী জীবাণু প্লাজমা বা ফ্লুইডের সাথে বের করে নিয়ে আসা হয়। এতে একাধিক নিউরোট্রান্সমিটার মুক্ত হয়, নাইট্রিক অক্সাইড, হাইপারমিয়া বা হেমস্টোসিস প্রক্রিয়ায় কাজ করে।
সাধারনত আমরা একটা ওষুধ একটা মাত্র সমস্যার জন্য খেয়ে থাকি। কিন্তু হিজামাতে যে দূষিত প্লাজমা বেরিয়ে আসে তাতে থাকে একাধিক রোগের জীবাণু। যেমন ঠাণ্ডা, কাশি, বিষন্নতা, আরথ্রাইটিস, কোমরের সায়াটিকার ব্যথা, চিন্তা, ঘুমের সমস্যা, মাংসপেশির ব্যথা এবং অন্যান্য সকল রোগের জীবাণু বেড়িয়ে এসে যে কোন রোগের তীব্রতা কমিয়ে দেয়।
হিজামার মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক অনেক রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগ ও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব-রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে।
চিকুনগুণিয়া রোগ থেকে যে ব্যথা হয় তাও হিজামার মাধ্যমে উপশম সম্ভব।
#হিজামা (CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা ২। রক্তদূষণ ৩। উচ্চরক্তচাপ ৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia) ৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease) ৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। ব্যাক পেইন ৮। হাঁটু ব্যাথা ৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা ১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা ১২। পায়ে ব্যাথা ১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain) ১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা ১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা ১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা ১৭। সাইনোসাইটিস
১৮। হাঁপানি (asthma) ১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease) ২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিল ২২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন ২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন ২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) ২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ। ২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes) ২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান ৩০। চুল পড়া (Hair fall) ৩১। মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।
আরব দেশ সমূহ এবং ভারত পাকিস্তানে হিজামার বহুল প্রচলন থাকলেও আমাদের দেশে হিজামা/শিঙ্গা লাগানোর খুব একটা প্রচলন নেই। জাপান, আমেরিকা, চীনেও আধুনিক পদ্ধতিতে হিজামা/শিঙ্গা/cupping চিকিৎসা গ্রহন করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ এর যুগে এই চিকিৎসা খুব বেশি প্রচলিত ছিলো। রাসূল সাঃ একদিন ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে সাথে সাথে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হিজামা করিয়েছেন। যেহেতু আল্লাহ তায়ালার রাসূল হিজামা নিজে করেছেন এবং অন্যদের করতে উৎসাহ প্রদান করেছেন তাহলে নিশ্চয়ই এরমধ্যে বহু উপকার রয়েছে। যার কিছু নমুনা উপরেও পেশ করা হয়েছে। তাই হিজামা করুন, অন্যকে করতে উৎসাহ দিন। একটা সুন্নাতকে জীবিত করুন। আমি হিজামা করেছি। আমার আমেরিকা প্রবাসী দুলাভাই ও আপুকে করে দিয়েছি। এখন সুস্থতা অনুভব করছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এই চিকিৎসা গ্রহন করার এবং ইখলাসের সাথে একটি সুন্নাতকে জীবিত করার তাউফিক দান করুন। আমীন।
হিজামা থেরাপী নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুনঃ
-----------------*-------------------
ASH SHIFA HIJAMA & Ruqyah Lab
House #123, Road #04,Shopnodhara Housing, Mohammadpur, Dhaka-1207 Bangladesh
( হলি কুরআন একাডেমী ভবন এর লিফট এর ৫)
☎️Phone: 01673592165. 01712880400
01672381117 (only sisters)
বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম। তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে
---------------------------------------------------------------
হিজামা একটি ফরগটেন সুন্নাহ। নিশ্চয়ই এর মধ্যে উপকার রয়েছে। হিজামা করুন, একটা সুন্নাহকে রিভাইভ করুন। আমি নিয়মিত হিজামা নিয়ে থাকি।

13/12/2022

যারা আসলেই বিনা মেডিসিনে সুস্থতা কামনা করে।

আগে থেকে নিজেকে ফিট রাখে।
রোগ ব্যাধি কাছে ঘিরতে দেয় না। শরীরে জমে যাওয়া অতিরিক্ত টক্সিন, বিষাক্ত প্লাজামা, জীবাণু ইত্যাদি আগে শরীর থেকে ঝেড়ে ফেলে দেয় যেন সেগুলো শরীরে থেকে কোন প্রকার বড় ধরনের ব্যাধিতে আক্রান্ত না করে।

সেজন্য তারা হিজামা সুন্নাত কাপিং গ্রহণ করে। ❤️

হিজামা সুন্নাত কাপিং থেরাপি সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন এই লিঙ্ক।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2596436257318142&id=1586590551636056&mibextid=Nif5oz

13/12/2022

বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামসহ সৌভাগ্যবান ৩১৩ জন সাহাবীর নামের তালিক।

মুহাজিরদের সংখ্যা : ৮৮

১. হযরত মুহাম্মদ (সঃ)

২. আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)

৩. ওমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ)

৪. ওছমান ইবনুল আফ্ফান (রাঃ)

৫. আলী ইবন্ আবী তালিব (রাঃ)

৬. বিলাল ইব্‌ন রাবাহ (রাঃ)

৭. ইয়াস ইব্‌ন বুকায়র (রাঃ)

৮. আরকাম ইব্‌ন আবিল আরকাম (রাঃ)

৯. সা’দ বিন আবী ওয়াক্কাস কুরায়শী (রাঃ)

১০. হাতিব ইব্‌ন আবী বালতাহ (রাঃ)

১১. হামযাহ ইব্‌ন আবদিল মুত্তালিব (রাঃ)

১২. খুনায়স ইব্‌ন হুযাফাহ (রাঃ)

১৩. রবীআহ ইব্‌ন আকুছাম (রাঃ)

১৪. যাহির ইবন হারাম আশজায়ী (রাঃ)

১৫. যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাঃ)

১৬. যায়িদ ইনুল খাত্তাব (রাঃ)

১৭. সালেহ ইব্‌ন মা কাল (রাঃ)

১৮. যিয়াদ ইব্‌ন কা’ব (রাঃ)

১৯. সায়িব ইব্‌ন মাযউন কুরাইশী (রাঃ)

২০. সায়িব ইব্‌ন ওছমান (রাঃ)

২১, সুবরাহ ইব্‌ন ফাতিহ আল আয্দী (রাঃ)

২২. সা’দ ইব্‌ন খাওলাহ (রাঃ)

২৩. সুহাইল ইব্‌ন বায়দা আল কুরাইশী (রাঃ)

২৪. সুয়াইদ ইব্‌ন সা’দ আল কুরাইশী (রাঃ)

২৫. সয়াইদ ইব্‌ন মুখশী আত্-তায়ী (রাঃ)

২৬. সুলাইত ইব্‌ন আমির (রাঃ)

২৭. সাঈদ ইবন আমর ইব্‌ন নুফায়ল (রাঃ)

২৮. শুজা’ ইব্‌ন আবী ওহাব আল-আসাদী (রাঃ)

২৯. শুকরানা হাবশ্বী (রাঃ)

৩০. সাম্মাম ইব্‌ন ওছমান (রাঃ)

৩১. সাফওয়ান ইব্‌ন বায়দা (রাঃ)

৩২. সুহাইব ইব্‌ন সিনান রূমী (রাঃ)

৩৩. তোফায়ল ইব্‌ন হারিছ (রাঃ)

৩৪. তালহা ইব্‌ন উবায়দিল্লাহ (রাঃ)

৩৫. তুলায়ব ইন ওমার ওহাব আল কুরাইশী (রাঃ)

৩৬. আক্কিল ইব্‌ন বুকাইর (রাঃ)

৩৭. আমির ইব্‌ন হারিছ আল ফিহরী (রাঃ)

৩৮. আমির ইবনে রবীআহ আল গুদনী (রাঃ)

৩৯. আমের ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে জাররাহ (রাঃ)

৪০. আমের ইবনে ফুহায়রা আযাদী (রাঃ)

৪১. আমের ইবনে ওয়াদে (রাঃ)

৪২. ওসমান ইবনে মাযউন কুরাইশী (রাঃ)

৪৩. আমের ইবনে আবী সাররাহ ইবনে রবীআহ (রাঃ)

৪৪. আমর ইবনে আবী আমর ইবনে শাদ্দাদ কুরায়শী (রাঃ)

৪৫. আমর ইবনে সুরাকাহ কুরায়শী (রাঃ)

৪৬. আমর ইবনে হারিছ ইবনে যুহাইর কুরায়শী (রাঃ)

৪৭. আবদুল ইয়ালীল ইবনে নাশিব আল লায়ছী (রাঃ)

৪৮. আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ)

৪৯. উবায়দাহ ইবনে হারিছ ইবনে মুত্তালিব (রাঃ)

৫০. আবদুল্লাহ ইবনে মাযউন আল কুরায়শী (রাঃ)

৫১. আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আল হু্যালী (রাঃ)

৫২. আবদুল্লাহ ইবনে মাখরাম (রাঃ)

৫৩. আবদুল্লাহ ইবনে আবদিল আসাদ ইবনে হিলাল (রাঃ)

৫৪. আবদুল্লাহ ইবনে সুহায়ল ইবনে আমর কুরায়শী (রাঃ)

৫৫. আবদুল্লাহ ইবনে সাঈদ কুরায়শী (রাঃ)

৫৬. আবদুল্লাহ ইবনে সুরাকাহ কুরায়শী (রাঃ)

৫৭. আবদুর রহমান ইবনে সাহল (রাঃ)

৫৮. আবদুল্লাহ ইবনে জাহাশ (রাঃ)

৫৯. উমায়র ইবনে আবী ওয়াক্কাস কুরায়শী (রাঃ)

৬০. উমায়র ইবনে আওফ (রাঃ)

৬১. উকবাহ ইবনে ওহাব (রাঃ)

৬২. আওফ ইবনে আছাছাহ কুরায়শী (রাঃ)

৬৩. ইয়ায ইবনে যুহায়র ইবনে আবী শাদ্দাদ (রাঃ)

৬৪. কুদামাহ ইবনে যুহায়র ইবনে মাযউন কুরায়শী (রাঃ)

৬৫. কাছীর ইবনে আমর আস-সুলামী (রাঃ)

৬৬. কুনায ইবনে হুসায়ন আবু মারছাদ

৬৭. মালিক ইবনে উমায়্যাহ ইবনে আমর সুলামী (রাঃ)

৬৮. মালিক ইবনে আবু খাওলা জু’ফী (রাঃ)

৬৯. মালিক ইবনে আমর সুলামী (রাঃ)

৭০. মালিক ইমায়লাহ ইবনে সাব্বাক (রাঃ)

৭১. মুহাররিয ইবনে নন্দলাহ আল আসাদী (রাঃ)

৭২. মুদলাজ ইবনে আমর সালফী (রাঃ)

৭৩. মারছাদ ইবনে আবী মারছাদ গানাবী (রাঃ)

৭৪. মাসউদ ইবনে রাবী আল -কারী (রাঃ)

৭৫. মুসআব ইবনে উমায়র কুরায়শী (রাঃ)

৭৬. মা’ তাব ইবনে হামরা খুঈ (রাঃ)

৭৭. মা’মার ইবনে আবী সারারাহ ইবনে আবী রবী (রাঃ)

৭৮. মিহজা ইবনে সালিহ আল মুহজির (রাঃ)

৭৯. ওয়াকিদ ইবনে আবদিল্লাহ তামীমী ইয়ারবূঈ (রাঃ)

৮০. ওহাব ইবনে আবী আসাদী বিঈসিন কুরায়শী (রাঃ)

৮১. ওহাব ইবনে আবী সারাহ কুরায়শী (রাঃ)

৮২. ওহাব ইবনে সা’দ ইবনে আবী সারাহ কুণ্ণায়শী (রাঃ)

৮৩. হেলাল ইবনে আবী খাওলা (রাঃ)

৮৪. ইয়াযীদ ইবনে কায়েস (রাঃ)

৮৫. আবু হুযাফাহ ইবনে উতবাহ (রাঃ)

৮৬. আবু সুবরাহ কুরায়শী (রাঃ)

৮৭. আবু কাবশাহ (রাঃ)

৮৮. আবু ওয়াকিদ লায়ছী (রাঃ)

আনসারদের সংখ্যা ২২৫ জন
১. উবাই ইবনে সাবিত (রাঃ)

২. উবাই ইবনে কাব (রাঃ)

৩. আসাদ ইবনে য়াযিদ ইবনে ফালেহাহ (রাঃ)

8. উসায়দ ইবনে হুযায়র (রাঃ)

৫. আসবারাহ ইবনে আমর নাজ্জারী (রাঃ)

৬. আনাস ইবনে মালেক (রাঃ)

৭. আনাস ইবনে মুআয (রাঃ)

৮. উনায়স ইবনে কাতাদাহ (রাঃ)

৯. আনাসাহ (রাঃ)

১০. আওস ইবনে সাবিত (রাঃ)

১১. আওস ইবনে খাওলা ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ)

১২. আওস ইবনে সামিত (রাঃ)

১৩. ইয়াস ইবনে ওয়াদেকাহ (রাঃ)

১৪. বিশর বিন বারাহ ইবনে মারুর (রাঃ)

১৫. বশির ইবনে সাদ ইবনে সালাবাহ (রাঃ)

১৬. ছাবিত ইবনে আহরাম (রাঃ)

১৭. সাবিত ইবনে যায়া (জালাবাহ) (রাঃ)

১৮. সাবিত ইবনে খালিদা ইবনে নোমান (রাঃ)

১৯. সাবিত ইবনে উবায়দ (রাঃ)

২০. সাবিত ইবনে ওবায়দ (রাঃ)

২১. সাবিত ইবনে আমর (রাঃ)

২২. সাবিত ইবনে হাযাল ইবনে আমর (রাঃ)

২৩. ছালাবাহ ইবনে হাতিব ইবনে ওমর (রাঃ)

২৪. ছালাবাহ ইবনে আমর ইবনে আমেরাহ (রাঃ)

২৫. ছালাবাহ ইবনে গানামাহ ইবনে আদী (রাঃ)

২৬. জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ)

২৭. জারীর ইবনে সারিকাহ (রাঃ)

২৮. হারিসাহ ইবনে উতায়েক (রাঃ)

২৯. খুবায়ব ইবনে আদী (রাঃ)

৩০. খাল্লাদ ইবনে রাফে (রাঃ)

৩১. রবী ইবনে আয়্যাস (রাঃ)

৩২. রিফাআহ ইবনে হারিস ইবনে রিফাআহ (রাঃ)

৩৩. রেফা ইবনে রাফে (রাঃ)

৩৪. আবু লূবাবাহ রিফাআহ (রাঃ)

৩৫. রিফাআহ ইবনে আমর (রাঃ)

৩৬. রিফাআহ ইবনে আমর জুহানী (রাঃ)

৩৭. জায়েদ ইবনে আসলাম ইবনে সালাবাহ (রাঃ)

৩৮. জায়েদ ইবনে ইসনাহ (রাঃ)

৩৯. জায়েদ ইবনে সাহল (রাঃ)

৪০. জায়েদ ইবনে আসিম (রাঃ)

৪১. জয়েদইবনে মেযবান (রাঃ)

৪২. যায়েদ ইবনে ওয়াদীআহ (রাঃ)

৪৩. জিয়াদ ইবনে লাবিদ ইবনে সালাবাহ (রাঃ)

৪৪. সালেম ইবনে ওমায়ের (রাঃ)

৪৫. সাবী ইবনে কায়স ইবনে উবায়শাহ (রাঃ)

৪৬. সুরাকা ইবনে আমর ইবনে আতিয়্যাহ (রাঃ)

৪৭. সুফিয়ান ইবনে বিশর ইবনে হারেস (রাঃ)

৪৮. সুরাকা ইবনে কাব (রাঃ)

৪৯. সাদ ইবনে খাওলাহ (রাঃ)

৫০. সাদ ইবনে খাজসামাহ (রাঃ)

৫১. সাদ ইবনে রবী খাজরাজী (রাঃ)

৫২. সাদ ইবনে যায়িদ যুরকী আনসারী (রাঃ)

৫৩. সা’দ ইবনে উবায়দী আনসারী (রাঃ)

৫৪. সা’দ ইবনে সাহল আনসারী (রাঃ)

৫৫. সা’দ মাওলা উতবাহ ইবনে গাযওয়ান (রাঃ)

৫৬. সা’দ ইবনে উছমান খালাদাহ আনসারী (রাঃ)

৫৭. সা’দ ইবনে মুআয আওসী (রাঃ)

৫৮. সা’দ ইবনে সুহায়ল আনসারী (রাঃ)

৫৯. সুফিয়ান ইবনে বিশর (রাঃ)

৬০. সালামাহ ইবনে আসলাম আনসারী (রাঃ)

৬১. সালামাহ ইবনে ছাবিত কায়িস আশহালী (রাঃ)

৬২. সালামাহ ইবনে হাতিব আনসারী (রাঃ)

৬৩. সালামাহ ইবনে সালামাত ইবনে ওয়াকাশ (রাঃ)

৬৪. সুলায়িম ইবনে হারিছ আনসারী (রাঃ)

৬৫. সুলায়িম ইবনে হারিছ আনসারী (রাঃ)

৬৬. সুলায়িম ইবনে কায়িস ইবনে ফাহাদ (রাঃ)

৬৭. সুলায়িম ইবনে মিলহান আনসারী (রাঃ)

৬৮. সুলায়িম ইবনে মিলহান আনসারী (রাঃ)

৬৯. সানাক ইবনে কারাশাহ আনসারী (রাঃ)

৭০. সাম্মাক ইবনে সা’দ আনসারী (রাঃ)

৭১. সিনান ইবনে আবী সিনান (রাঃ)

৭২. সিনান ইবনে সায়ফী (রাঃ)

৭৩. সাহল ইবনে খুনায়ফ আনসারী আওসী (রাঃ)

৭৪. সাহল ইবনে কায়িস আনসারী (রাঃ)

৭৫. সুহায়িল ইবনে আমর ইবনে আবী আমর (রাঃ)

৭৬. সুহায়িল ইবনে রাফে আনসারী (রাঃ)

৭৭. সাওয়াদ ইবনে আযবাহ আনসারী (রাঃ)

৭৮. সাওয়াদ ইবনে ইয়াযিদ আনসারী (রাঃ)

৭৯. সাহল ইবনে উতায়ক আনসারী (রাঃ)

৮০. যাহহাক ইবনে হারিছা আনসারী সুলামী (রাঃ)

৮১. যাহহাক ইবনে আবদ আমর আনসারী (রাঃ)

৮২. হামযাহ ইবনে মালিক আনসারী সুলামী (রাঃ)

৮৩. তোফায়িল ইবনে মালিক আনসারী (রাঃ)

৮৪. আসিম ইবনে বুকায়ির আনসারী (রাঃ)

৮৫. আসিম ইবনে ছাবিত আনসারী (রাঃ)

৮৬. আসিম ইবনে কায়িস ইবনে ছাবিত (রাঃ)

৮৭. আমির ইবনে উমায়্যাহ (রাঃ)

৮৮. আমির ইবনে ছাবিত আনসারী (রাঃ)

৮৯. আমির ইবনে সালামাহ ইবনে আমি (রাঃ)

৯০. আমির ইবনে আবদ আমর আনসারী (রাঃ)

৯১. আমির ইবনে মাখলাদ ইবনে হারিছ (রাঃ)

৯২. আয়িয ইবনে মাযিদ আনসারী (রাঃ)

৯৩. আব্দুল্লাহ ইবনে ছা’লাবা বালাবী (রাঃ)

৯৪. আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের ইবনে নোমান (রাঃ)

৯৫. আব্দুল্লাহ ইবনে আমজাদ (রাঃ)

৯৬. আব্দুল্লাহ ইবনে হুমায়রা আশজাঈ (রাঃ)

৯৭. আব্দুল্লাহ ইব।ে রবী ইবনে কায়িস (রাঃ)

৯৮. আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা আনসারী (রাঃ)

৯৯. আব্দুল্লাহ ইবনে খায়দ ইবনে ছা’লাবাহ (রাঃ)

১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে সা’দ ইবনে খায়ছামা (রাঃ)

১০১. আব্দুল্লাহ ইবনে সালামাহ আজলানী (রাঃ)

১০২. আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল আনসারী (রাঃ)

১০৩. আব্দুল্লাহ ইবনে মালিক বালাবী আনসারী (রাঃ)

১০৪. আব্দুল্লাহ ইবনে আমির বালাবী আনসারী (রাঃ)

১০৫. আব্দুল্লাহ ইবনে আবদে মানাফ আনসারী (রাঃ)

১০৬. আব্দুল্লাহ ইবনে আবস আনসারী (রাঃ)

১০৭. আব্দুল্লাহ ইবনে উবায়েশ আনসারী (রাঃ)

১০৮. আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দিল্লাহ ইবনে উবাই (রাঃ)

১০৯. আব্দুল্লাহ ইবনে আরতাফাত আনসারী (রাঃ)

১১০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে হারাম আনসারী (রাঃ)

১১১. আব্দুল্লাহ ইবনে উমায়ের ইবনে আদী আনসারী (রাঃ)

১১২. আব্দুল্লাহ ইবনে কায়িস আনসারী (রাঃ)

১১৩. ইয়াযিদ ইবনে হারিস আনসারী (রাঃ)

১১৪. আব্দুল্লাহ ইবনে কা’ব আনসারী (রাঃ)

১১৫. আব্দুল্লাহ ইবনে নো’মান ইবনে বালখামাস (রাঃ)

১১৬. আব্দুর রহমান ইবনে জাবির আনসারী (রাঃ)

১১৭. আব্দুর রহমান ইবনে আব্দুল্লাহ বালবী (রাঃ)

১১৮. আব্দুর রহমান ইবনে কা’ব মাযেনী আনসারী (রাঃ)

১১৯. আব্দুর রবী বাই ইবনে হক্ব আনসারী (রাঃ)

১২০, আব্বাদ ইবনে বিশর ইবনে ওয়ার্কশ (রাঃ)

১২১. আব্বাদ ইবনে খাশমাশ ইবনে আমর (রাঃ)

১২২. আব্বাদ ইবনে কায়িস (রাঃ)

১২৩, আব্বাস ইবনে উবায়েদ ইবনে তায়হান (রাঃ)

১২৪. আব্বাদ ইবনে কায়িস আনসারী (রাঃ)

১২৫. উবাদা ইবনে সামিত আনসারীী সুলামী (রাঃ)

১২৬. উবাদা ইবনে কায়িস আনসারী (রাঃ)

১২৭. উবাইদ ইবনে আবি উবায়েদ আনসারী (রাঃ)

১২৮. উবাইদ ইবনে আওস আনসারী হাযরামী (রাঃ)

১২৯. উবাইদ ইবনে তায়হান আনসারী (রাঃ)

১৩০. উবাইদ ইবনে যায়িদ আনসারী যুরকী (রাঃ)

১৩১.আবস ইবনে আমির আনসারী (রাঃ)

১৩২. উতবাহ ইবনে রবীআহ বাহযানী আনসারী (রাঃ)

১৩৩. উতবাহ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আখর (রাঃ)

১৩৪. উতবাহ ইবনে গাযওয়ান ইবনে জারীর মাহযানী (রাঃ)

১৩৫. উতবাহ ইবনে মালিক আনসারী (রাঃ)

১৩৬. আদী ইবনে জাগবা যোহানী আনসারী (রাঃ)

১৩৭. ইসমত আনসারী (রাঃ)

১৩৮. ইসমত ইবনে হুমাইন আনসারী (রাঃ)

১৩৯. উসায়েমাহ আল আসাদী (রাঃ)

১৪০. উসায়েমাহ আল আসাদী (রাঃ)

১৪১. আতিয়াহ ইবনে নাওবারাহ (রাঃ)

১৪২. ওকবাহ ইবনে আমর আনসারী খাযরাযী (রাঃ)

১৪৩. উকবাহ ইবনে রাবিয়াহ আনসারী (রাঃ)

১৪৪. ওকবাহ ইবনে উসমান ইবনে খাল্লাদ (রাঃ)

১৪৫. ওকবাহ ইবনে আমর ইবনে সালাবা (রাঃ)

১৪৬. উকবাহ ইবনে ওহাব ইবনে ফিলদাহ গোতফানী (রাঃ) উকবাহ

১৪৭. উলায়ফা ইবনে আদী ইবনে আমর আনসারী (রাঃ)

১৪৮. আমর ইবনে আয়াস ইবনে আয়দ খামনী আনসারী (রাঃ)

১৪৯. আমর ইবনে সালাবাহ ইবনে ওহাব আনসারী (রাঃ)

১৫০. আমর ইবনে জাহুহ আনসারী সালায়মী (রাঃ)

১৫১. আমর ইবনে উতবাহ ইবনে আদী আনসারী (রাঃ)

১৫২. আমর ইবনে আওফ আনসারী (রাঃ)

১৫৩. আমর ইবনে গাজিয়াহ ইবনে আনসারী হাযেনী (রাঃ) আমর

১৫৪. আমর ইবনে কায়িস ইবনে যায়িদ আনসারী (রাঃ)

১৫৫. আমর ইবনে মুআয ইবনে নোমান আনসারী (রাঃ)

১৫৬. আম্মারাহ ইবনে হাযম আনসারী খাজরাজী (রাঃ)

১৫৭. আমর ইবনে মুয়িদ (রাঃ)

১৫৮. ওমায়ের ইবনে আমের ইবনে মালিক আনসারী (রাঃ) ওমায়ের

১৫৯. ওমায়ের ইবনে হারিস ইবনে সালাবাহ (রাঃ)

১৬০. ওমায়ের ইবনে হারাম ইবনে আমর (রাঃ)

১৬১. ওমায়ের ইবনে জামুদ ইবনে হাম্মাল আনসারী (রাঃ)

১৬২. ওমায়ের ইবনে মুরীদ ইবনে আযগর আনসারী (রাঃ) ওমায়ের

১৬৩. ওমায়ের ইবনে আনসারী (রাঃ)

১৬৪. আম্মার ইবনে যিয়াদ ইবনে সুকুন আনসারী (রাঃ)

১৬৫. গুতরাহ সুলামী ছুম্মা জাকওয়ানী (রাঃ)

১৬৬. আওফ ইবনে আফরাহ আনসারী (রাঃ)

১৬৭. ওয়ায়েন ইবনে আফরাহ আয়েল (রাঃ)

১৬৮. উমায়না ইবনে আসকার আনসারী (রাঃ)

১৬৯. গান্নাম (রাঃ) গান্নাম

১৭০. ফারওয়াহ ইবনে আমের আনসারী (রাঃ) ফারওয়াহ

১৭১. ফাকহিয়াহ ইবনে বাসির আনসারী রওকী (রাঃ)

১৭২. কাতাদাহ ইবনে নোমান ইবনে যায়েদ (রাঃ)

১৭৩. কুতবাহ ইবনে আমের ইবনে হাদীহ আনসারী (রাঃ) কুতবা

১৭৪. কায়েস ইবনে সুকান আনসারী মাদানী (রাঃ)

১৭৫. কায়েস ইবনে আমর ইবনে সাহল আনসারী (রাঃ)

১৭৬. কায়েস ইবনে মুহাসিন ইবনে খালেদ (রাঃ)

১৭৭. কায়েস ইবনে মাখলাদ আনসারী মাযনী (রাঃ)

১৭৮. কায়েস ইবনে আবী মাসআহ আনসারী (রাঃ)

১৭৯. কাব ইবনে যায়েদ আনসারী (রাঃ)

১৮০. কাব ইবনে যায়েদ আনসারী (রাঃ)

১৮১. কাব ইবনে আমর ইবনে আব্বাদ ইবনে আনসারী (রাঃ)

১৮২. মালিক ইবনে তায়হান (রাঃ)

১৮৩. মালেক ইবনে দুশমাশ আনসারী (রাঃ)

১৮৪. মারেক ইবনে রাফে ইবনে মালেক আনসারী (রাঃ)

১৮৫. মালেক ইবনে রবিআহ আনসারী সায়েদী (রাঃ)

১৮৬. মালিক ইবনে কুদামাহ আনসারী আওসী (রাঃ)

১৮৭. মালেক ইবনে মাসউদ ইবনে বাদান (রাঃ)

১৮৮. মালিক ইবনে নুমায়লাহ মাযনা আনসারী আওসী (রাঃ)

১৮৯, মুবাশশার ইবনে আব্দুল মুনজের আনসারী (রাঃ)

১৯০. আলহেজার ইবনে জিয়াদ ইবনে বালাবী (রাঃ)

১৯১. মুহাররিস ইবনে আমের ইবনে মালেক আনসারী (রাঃ)

১৯২. মুহাররিস ইবনে মাসলামাহ আনসারী হারিসি (রাঃ)

১৯৩, মারাবাহ ইবনে রবীআহ ওমরী আনসারী (রাঃ)

১৯৪. মাসুদ ইবনে আওস ইবনে যায়েদ আনসারী (রাঃ)

১৯৫. মাসুদ ইবনে খালদাহ ইবনে আমের (রাঃ)

১৯৬. মাসউদ ইবনে রবীআহ আল-কারী (রাঃ)

১৯৭. মাসউদ ইবনে সা’আদ (রাঃ)

১৯৮. মাসউদ ইবনে আবদা সাউদ আনসারী (রাঃ)

১৯৯. মায়াজ ইবনে জাবাল আনসারী (রাঃ)

২০০. মাযাজ ইবনে আফরা (রাঃ)

২০১. মায়াজ ইবনে আমর ইবনে জামুহ (রাঃ)

২০২. মায়াজ ইবনে মায়েদ আনসারী যুরকী (রাঃ)

২০৩. মাবাদ ইবনে উবাদাহ আনসারী সুলায়মী (রাঃ)

২০৪. মাবাদ ইবনে কায়েস ইবনে সখর আনসারী (রাঃ)

২০৫. মাবাদ ইবনে ওহহাব আল আযাদী (রাঃ)

২০৬. মাতাব ইবনে বশির ইবনে মুলায়ক আনসারী (রাঃ)

২০৭. মাতাব ইবনে উবায়দ ইবনে আয়াস বালবী (রাঃ)

২০৮. মাকাল ইবনে মুনাযির ইবনে সারাহ আনসারী (রাঃ) মাকাল

২০৯. মামার ইবনে হারিশ কুরায়শী আল জুমাহী (রাঃ)

২১০. মান ইবনে ইযাযিদ ইবনে আখনাস (রাঃ)

২১১. মান ইবনে আদী ইবনে জুদ ইবনে আজলান আনসারী (রাঃ)

২১২. মান ইবনে আফরা আনসারী (রাঃ)

২১৩. মুআয়েজ ইবনে আফরা আনসারী (রাঃ)

২১৪. মুলায়ন ইবনে ওবরাহ ইবনে খালেদ (রাঃ)

২১৫. মুনজের ইবনে কুদামাহ আনসারী (রাঃ)

২১৬. মুনজির ইবনে আরফাজাহ অউসী (রাঃ)

২১৭. মুনজির ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আকবাহ (রাঃ)

২২৮. নাহহাস ইবনে সালাবাহ ইবনে হামজাহ (রাঃ)

২১৯. নসর ইবনে হারিস ইবনে উবাদা আনসারী (রাঃ)

২২০. নোমান ইবনে আবিখাজামাহ আনসারী (রাঃ)

২২১. নোমান ইবনে সিনান আনসারী (রাঃ)

২২২. নোমান ইবনে আবদে আমর নাজ্জারী আনসারী (রাঃ)

২২৩. নোমান ইবনে আকার ইবনে রবিয়াহ বালাবী (রাঃ)

২২৪. নোমান ইবনে কাওকাল (রাঃ)

২২৫. নওফল ইবনে সালাবাহ আনসারী (রা)

নোটঃ অনেককেই দেখা যায় এভাবে পোস্ট করে যে, বাবা হয়েছি, মামা হয়েছি, চাচ্চু হয়েছি। একটা ভালো নাম সাজেস্ট করুন। নিন এখানে ৩১৩ টি নবিজীর সোহবতে ধোন্য সেরা বরকতময় নাম রয়েছে এখান থেকে পছন্দ করুন। আপনার সন্তানের নাম।

ফিরে আসার সুবর্ণ সুযোগ ( মেগা অফার)  চলছে!!! তিনবার লাইফ সাপোর্ট থেকে ফিরে আসা এক যুবকের গল্প বলবো আজ। নাম তার পায়েল খান...
29/11/2022

ফিরে আসার সুবর্ণ সুযোগ ( মেগা অফার) চলছে!!!

তিনবার লাইফ সাপোর্ট থেকে ফিরে আসা এক যুবকের গল্প বলবো আজ। নাম তার পায়েল খান। কিছুদিন আগে তার নিস্তরঙ্গ জীবনে হানা দেয় এক ছোট্ট মশা। ডেঙ্গু এক্সপ্যান্ডেন্ড সিনড্রোম নিয়ে পপুলারে ভর্তি হয় এবং একসময় সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে যায়। তবে হাসপাতালে থাকাকালীন তার AKI ( Acute kidney injury) ডেভলপ করে যা বাসায় ফেরার পর গোপনে বাড়তে থাকে।

বাড়ি ফেরার কয়েকদিনের মধ্যেই একটু শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পরীক্ষা করে দেখা গেল কিডনি একেবারেই কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে। ইউরিন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ফুসফুসে পানি জমে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। নেফ্রোলজিস্ট ডায়ালাইসিস করতে বললেন।

এক সন্ধ্যায় ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছি। এমন সময় ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আনিস জানালো তার এক আত্মীয় ডায়ালাইসিস ইউনিটে তীব্র শ্বাসকষ্টে ছটফট করছে। ডায়ালাইসিস বন্ধ করে দ্রুত আইসিইউতে নিয়ে আসলাম, তবে পেসেন্টের অক্সিজেনের মাত্রা ততক্ষণে ৩০ এর নীচে। এরেস্টে যাবার আগ মুহূর্তে লাইফ সাপোর্ট দেয়া হল।

পরের দিন ডায়ালাইসিস দেবার পর রোগীর কন্ডিশন বেশ ভাল। এক্সটিউবেট করে একদিন পর কেবিনে দেয়া হল। দু'দিন পর আবার তীব্র শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউ তে ফিরে আসল এবং পুনরায় ভেন্টিলেটর সাপোর্ট লাগলো। একদিন পর আবার তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে বের করা গেল বাট ওই রাতেই তাকে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় আবার ইনটিউবেট করতে হলো।

থার্ড টাইম লাইফ সাপোর্টে যাবার পরও আইসিইউ কনসালট্যান্ট Mohammad Salim স্যার হাল ছাড়লেন না। ধীরে আগানোর সিদ্ধান্ত হলো। শুরু হলো এক দীর্ঘ যুদ্ধ। ভেন্টিলেটর এসোসিয়েটেড নিউমোনিয়া, সেপসিস, কিডনি ইনজুরির সাথে এক ভয়াবহ যুদ্ধ শেষে তৃতীয় বার লাইফ সাপোর্ট থেকে ফিরে আসলো পায়েল খান।

এবার পুরোপুরি সুস্থ হবার পর কেবিনে শিফট করলাম। কিডনি ফাংশানও ভাল হতে শুরু করল। বাড়ি ফিরে পায়েল খান আবার নতুন জীবন শুরু করেছে। কয়েকদিন আগে ডাক্তার আনিসের কাছে খোজ নিয়ে জানলাম ভাল আছে তার রোগী। কিডনি ফাংশান এখর নরমাল হয়ে এসেছে।

আলহামদুলিল্লাহ। আইসিইউতে কাজ করার সুবাদে আল্লাহ পাকের কুদরতের কিছু বর্ননা আপনার সামনে তুলে ধরার তৌফিক হচ্ছে। করোনাকালে #আইসিইউ_ডায়েরি নামে একটা সিরিজ লিখতাম। ১৫টা পর্বের পর আর লেখা হয়নি নানা বাস্তবতায়। আইসিইউ ডায়েরিতে মৃত্যু নিয়ে লিখতাম,আর লিখতাম ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে। এরমাঝে কেটে গেছে অনেকটা দিন। বেশ কিছুদিন আগে সেলিম স্যার বললেন আইসিইউতে এত ক্রিটিকাল রোগী সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরছে - এগুলো নিয়েও তোমার লেখা উচিত। আইসিইউ এর ঘটনাবলী নিয়ে আবারো লেখালেখির পিছনে সেলিম স্যার এবং মোহসিন স্যারের উৎসাহ অনুঘটক হিসাবে কাজ করেছে। ঘটনার সাথে সংযুক্ত ছবিগুলো রোগীর অথবা স্বজনদের অনুমতি নিয়ে পোস্ট করা হয়।

আইসিইউতে প্রচন্ড প্রতাপশালী মানুষের অসহায় আত্মসমর্পণ যেমন দেখেছি, তেমনি দেখেছি নিগূঢ় নিরাশার মাঝে আশার ফুল ফুটতে। একদিকে জলজ্যান্ত মানুষকে হুট করে চলে যেতে দেখেছি, অপরদিকে হাল ছেড়ে দেবার পরেও মৃত্যুর দুয়ারে দাড়িয়ে জীবনের জয়োৎসব দেখেছি।
এসব নিয়ে লেখালেখির উদ্দেশ্য আপনাদের কাছে মানবজীবনের ভালনারিবিলিটি তুলে ধরা। প্রতিটা ঘটনা লেখক এবং পাঠকের জন্য আল্লাহর দিকে ফিরে আসার আহবান হয়ে উঠুক।
© ভাই Mehedi Hasan

29/11/2022

বেতন (টাকা) কে মাসের শেষ পর্যন্ত অবশিষ্ট রাখার
কৌশল


ঘটনাটি এক সৌদি-যুবকের। সে তার জীবনের প্রতি মোটেও সন্তুষ্ট ছিল না। তার বেতন ছিল মাত্র চার হাজার রিয়াল। বিবাহিত হওয়ায় তার সাংসারিক খরচ বেতনের চেয়ে অনেক বেশি ছিল। মাস শেষ হওয়ার আগেই তার বেতনের টাকা শেষ হয়ে যেত, তাই প্রয়োজনের তাগিদে তাকে ঋণ নিতে হত। এভাবে সে আস্তে আস্তে ঋণের চোরাবালিতে আটকে যাচ্ছিল। আর তার বেতনে এমন বিশ্বাস জন্ম নিচ্ছিল যে, তার জীবন এই অভাবেই কাটবে। অবশ্য তার স্ত্রী তার এ-অবস্থার প্রতি খেয়াল রাখত। কিন্তু ঋণের বোঝা এত ভারী হয়েছিল, যেন নিঃশ্বাস নেওয়াও দুষ্কর ছিলো।

একদিন সে তার বন্ধুদের এক মজলিসে গেল। সেদিন এমন একজন বন্ধু সেখানে উপস্থিত ছিল, যে অত্যন্ত বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি। যুবকের বক্তব্য এমন ছিল যে, আমার ওই বন্ধুর সকল পরামর্শকে আমি খুব গুরুত্ব দিতাম।

কথায় কথায় যুবক তার সকল অবস্থা বন্ধুকে বলল। বিশেষত আর্থিক সমস্যাটা তার সামনে তুলে ধরল। তার বন্ধু মনোযোগ সহকারে কথাগুলো শুনল এবং বলল, আমার পরামর্শ হল- তুমি তোমার বেতন থেকে কিছু টাকা সাদাকার জন্য নির্ধারণ কর। যুবক আশ্চর্য হয়ে বলল, জনাব! সাংসারিক প্রয়োজন পুরনেই ঋণ নিতে হয়; আর আপনি আমাকে সাদাকাহ'র জন্য টাকা নির্ধারণ করতে বলেছেন? যাইহোক, যুবক বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি স্ত্রীকে জানাল। তার স্ত্রী বলল, পরিক্ষা করতে সমস্যা কী? হতে পারে আল্লাহ্ তা’আলা তোমার জন্য রিযিকের দরজা খুলে দিবেন। যুবক বেতনের চার হাজার রিয়াল থেকে ত্রিশ রিয়াল সাদাকাহ এর জন্য নির্ধারণের ইচ্ছা করল এবং মাসশেষে তা আদায় করতে শুরু করল। সুবহানাল্লাহ! কসম করে বললে মোটেও ভুল হবে না, তার (আর্থিক) অবস্থা সম্পূর্ণ বদলে গেল। সে তো সবসময় টাকা-পয়সার চিন্তা টেনশনেই পড়ে থাকত; আর এখন তার জীবন যেন ফুলের মতো হয়ে গেছে। এত ঋণ থাকা সত্ত্বেও নিজেকে স্বাধীন মনে হত। মনের মধ্যে এমন এক অনাবিল শান্তি হচ্ছিল, যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়।

কয়েক মাস পর থেকে সে নিজের জীবনকে সাজাতে শুরু করল। নিজের আয়কৃত টাকা কয়েক ভাগে ভাগ করল, আর তাতে এমন বরকত হল, যা পূর্বে কখনও হয়নি। সে হিসাব করে একটা আন্দাজ করল, কত দিনে ঋণের বোঝাটা মাথা থেকে নামাতে পারবে ইন শা আল্লাহ।

কিছুদিন পর আল্লাহ তা’লা তার সামনে আরও একটি পথ খুলে দিলেন। সে তার এক বন্ধুর সাথে প্রপাটি-ডিলিং এর কাজে অংশ নিতে শুরু করে। সে বন্ধুকে গ্রাহক/ক্রেতা এনে দিত, তাতে ন্যায্য প্রফিট পেত।
আলহামদুলিল্লাহ! সে যখনই কোনো গ্রাহকের কাছে যেত, গ্রাহক অবশ্যই তাকে অন্য গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছনোর রাস্তা দেখিয়ে দিত। এখানেও সে ঐ আমলের পুনরাবৃত্তি করত। অর্থাৎ প্রফিটের টাকা হাতে আসলে (আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য) অবশ্যই তা থেকে সাদাকাহ নির্ধারণ করত।

আল্লাহর কসম! ‘সাদাকাহ কী’ তা কেউ জানে না; ঐ ব্যক্তি ব্যতিত যে তা পরিক্ষা করেছে। সাদাকাহ কর এবং সবরের সাথে চল- আল্লাহর ফজলে খায়ের বরকত নাযিল হবে, যা নিজ চোখে দেখতে পাবে।

নোট:- যদি আপনি কোনো মুসলমানকে তার উপার্জনের একটি অংশ সাদাকাহ জন্য নির্ধারণ করতে বলেন এবং এর উপর আমল করে, আপনিও ঐ পরিমাণ ছাওয়াব পাবেন যে পরিমাণ সাদাকাহ কারী পেয়েছে। আর সাদাকাহ কারীর ছাওয়াবে কোনো কমতি হবে না।

আপনি/ আমি দুনিয়া থেকে চলে যাবো আর আপনার অবর্তমানে কেউ আপনার কারণে সাদাকাহ করতে থাকবে। আপনি ছাওয়াব পেতে থাকবেন।

যদি আপনি তালিবে ইলমও হন এবং আপনার আয় একেবারে সীমিত ও নির্ধরিতও হয়। তবুও কম-বেশি, যতদূর সম্ভব (সামান্য কিছু হলেও) সাদকাহ র জন্য নির্ধারণ করুন।

যদি সাদাকাহকারী জানতে ও বুঝতে পারে যে, তার সাদাকাহ গ্রহীতার হাতে যাওয়ার আগে আল্লাহর হাতে চলে যায়। তাহলে অবশ্যই সাদাকাহ গ্রহণকারীর তুলনায় সাদাকাহদানকারী অনেক গুণ বেশি আত্মিক প্রশান্তি লাভ করবে।

সাদাকাহ দানের উপকারিতা:-

সাদাকাহ দানকারী এবং যে তার কারণ হবে সেও এ সকল ফায়েদার অন্তর্ভুক্ত।

১. সাদাকাহ জান্নাতের দরজাসমূহের একটি।

২. সব আমলের মধ্যে উত্তম আমল।

৩. সাদাকাহ কেয়ামতের দিন ছাঁয়া হবে এবং সাদাকাহ আদায়কারীকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করবে।

৪. সাদাকাহ আল্লাহ তা‘লার ক্রোধকে ঠান্ডা করে এবং কবরের উত্তপ্ততায় শীতলতার উপকরণ হবে।

৫. মৃতব্যক্তির জন্য উত্তম বদলা এবং সবচে’ উপকারী বস্তু হল সদকা। আর ছদকার ছওয়াবকে আল্লাহ তা‘আলা ক্রমাগত বৃদ্ধি করতে থাকেন।

৬. সাদাকাহ পবিত্রতার আসবাব, আত্মশুদ্ধির মাধ্যম ও সৎকাজের প্রতি রাহবারি করে।

৭. সাদাকাহ কেয়ামতের দিন সাদাকাহ কারীর চেহারার আনন্দ ও প্রফুল্লতার কারণ হবে।

৮. সাদাকাহ কেয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় নিরাপত্তার কারণ হবে। অতীতের জন্য আফসোস করা থেকে বিরত রাখবে।

৯. সাদাকাহ গুনাহের ক্ষমা এবং খারাপ কাজের কাফফারা।

১০. সাদাকাহ উত্তম মৃত্যুর সুসংবাদ এবং ফেরেস্তাদের দোয়ার কারণ।

১১. সাদাকাহ দানকারী সর্বোত্তম বান্দাগণের অন্তর্ভুক্ত এবং সাদাকাহ এর ছাওয়াব প্রত্যেক ঐ ব্যক্তি পায় যে কোনো না কোনোভাবে অংশিদার হয়।

১২. সাদাকাহ দানকারীর সঙ্গে সীমাহীন কল্যাণ ও বিরাট প্রতিদানের ওয়াদা রয়েছে।

১৩. খরচ করা মানুষকে মুত্তাকীদের কাতারে শামিল করে। সাদাকাহ কারীকে সৃষ্টিকূল মুহাব্বত করে।

১৪. সাদাকাহ দয়া-মায়া ও দানশীলতার আলামত।

১৫. সাদাকাহ দোয়া কবুল হতে এবং জটিল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যম।

১৬. সাদাকাহ বালা মসিবত দূর করে দুনিয়াতে সত্তরটা খারাপির দরজা বন্ধ করে।

১৭. সাদাকাহ হায়াত ও মাল বৃদ্ধির মাধ্যম। সফলতা এবং রিজিকের প্রশস্ততার মাধ্যম।

১৮. সাদাকাহ চিকিৎসা, ঔষধ ও সুস্থতা।

১৯. সাদাকাহ আগুনে পোড়া, পানিতে ডোবা ও অপহরণসহ (সকল) অপমৃত্যুর প্রতিবন্ধক।

২০. সাদাকাহ র প্রতিদান পাওয়া যায় চাই তা পশু-পাখিকেই দেওয়া হোক না কেন।

শেষকথা:- এই মুহূর্তে আপনার জন্য সর্বোত্তম সাদাকাহ হল, কথাগুলো সাদাকাহ এর নিয়তে প্রচার ও প্রসার করা।

 #প্রশিক্ষণ নিন,  #আপনার_স্কিল_ডেভলপ করুন। আপনার জীবন বদলে যাবে। প্রতি মাসে ৬০ হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা হালাল উপার্জন কর...
08/10/2022

#প্রশিক্ষণ নিন, #আপনার_স্কিল_ডেভলপ করুন। আপনার জীবন বদলে যাবে। প্রতি মাসে ৬০ হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা হালাল উপার্জন করুন।

🌺 ইন শা আল্লাহ তায়া’লা।

বাচ্চাদের সুন্নাতে খতনার জন্য সারাবিশ্বে সবচেয়ে উন্নত ও নিরাপদ ( Latest) পদ্ধতি হলো তুরস্কের স্বনামধন্য ইউরোলজিষ্ট জনাব ডাক্তার ভিদাত আলি কঙ্গোর উদ্ভাবিত মেথড। যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত ও বিশ্বের প্রায় ৫০ টি দেশে এ মেথডে সুন্নাতে খতনা চলছে।

💐 প্রশিক্ষণ ফি মাত্র ৫০০০৳, তবে এ সপ্তাহে ডিস্কাউন্ট অফার চলছে মাত্র ৪০০০৳।

💖 প্রতি শুক্রবার ইন শা আল্লাহু তায়া’লা প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চলছে। এক দিনের প্রোগ্রাম। হাতে কলমে বাস্তব প্রাক্টিক্যাল শিখিয়ে দেয়া হয়। কোন প্রকার ডেমো বা ভিডিও বা বেলুন দিয়ে ট্রেনিং নয়। বাস্তব প্রাক্টিক্যাল।

🌺 কিছু টাকা অগ্রিম পে করে আপনার রেজিষ্ট্রেশন কনফার্ম করুন।

( দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলবে)

অত্যাধুনিক পদ্ধতির খতনা ফি মাত্র ৪০০০৳

🌹 আসন সংখ্যা সীমিত।

এই পদ্ধতির বহুবিদ উপকারিতা রয়েছে । বর্তমানে সারা বিশ্বে জনপ্রিয়তা পেয়েছে Alisklamp পদ্ধতি।

🌹 এই পদ্ধতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO) কর্তৃক অনুমোদিত।

🌹 আসুন জেনে নিই Alisklamp ম্যাথড ডিভাইস কসমেটিক খতনার সুবিধাগুলো :

এই পদ্ধতিতে খতনা/মুসলমানী করালে --
কাটার পর তেমন কোনো রক্তপাত হয়না।
তাই সেলাইয়ের প্রয়োজন পড়েনা।

🌺 ব্যান্ডেজ লাগেনা।
🌺 প্রতিদিন গোসল ও প্যান্ট/পাজামা পরিধান করতে পারবে।
🌺 গরম ও শীতকালেও আরামদায়ক ও শিশুবান্ধব।
🌺 ইসলামি শরীয়ত সম্মত ও ১০০% নিরাপদ ।
🌺 এক দিনের শিশু থেকে সব বয়সে মুসলমানি/খতনা করা যায়।
🌺 ডিবাইস পদ্ধতি সব ধর্মের বয়স্কদের জন্য উপযোগী।
🌺 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত।
🌺 এটা হাইজেনিক ইউরোপীয় মেডিকেল প্রযুক্তি।
🌺 প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস, তাই ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি/ভয় নেই।
🌺 Alisklamp method একটি আন্তর্জাতিক মানের খতনা।
🌺 পৃথিবীর প্রায় পঞ্চাশ টি দেশে এই খতনা প্রচলিত ও জনপ্রিয়। ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO ) কর্তৃক অনুমোদিত।
সুন্নাতে খতনায় এটা আধুনিক অর্থাৎ সময়োপযোগী ।

🌺 আপনি কেন আপনার সন্তানকে ডিভাইস কসমেটিক খতনা/মুসলমানি করাবেন?

💐 যদি আপনার আদরের সোনামণির--
ক. প্রস্রাব করতে কষ্ট হয়।
খ. ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব করে।
গ. প্রস্রাবের মুখ খুবই ছোট হয়।
ঘ. প্রস্রাব করতে কান্নাকাটি করে।

💝 আজ কিংবা কাল মুসলমানি তো করাতেই হবে;
তাহলে প্রিয় সন্তানকে অহেতুক কষ্ট দেবেন না প্লিজ।

🌹🌹 ট্রেনিং যাদের জন্য প্রযোজ্যঃ-
ডাক্তার, ডিপ্লোমা ডাক্তার, প্যারা মেডিকেল সহ চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ভাইদের জন্য রয়েছে ট্রেনিং-এর মাধ্যমে স্কিল ডেভেলপ করায় সুযোগ।

💝 সব সাইজের ডিভাইস সুলভ মূল্যে খুচরো ও পাইকারি বিক্রি করা হয়।

সার্বিক যোগাযোগঃ

আশ শিফা হিজামা এন্ড রুকইয়াহ ল্যাব।
বাড়ি #১২৩, রাস্তা #০৪,স্বপ্নধারা হাউজিং, মুহাম্মাদপুর, ঢাকা-১২০৭

( হলি কুরআন একাডেমী ভবনের লিফটের ৫ এ। ( জামিয়াতুল আবরার আর-রহমানিয়া এর কাছে)
নগদ পার্সোনাল নাম্বার ০১৬৭৩৫৯২১৬৫
বিকাশ পার্সোনাল নাম্বার ০১৭১২৮৮০৪০০

08/10/2022

আগামী
শুক্রবার ১৪ অক্টোবর থেকে প্রতি শুক্রবার ইন শা আল্লাহ বিশ্ববিখ্যাত ডিভাইস কসমেটিক সুন্নাতে খতনা প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চলবে। বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে।

26/09/2022

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি...

17/09/2022

আমাদের মুহাম্মাদপুর শাখায় পুরুষ ও মহিলা উভয় রুগীর জন্য ভিন্ন ভিন্ন চিকিৎসক ( হিজামা কাপিং) রয়েছে। মহিলাদের জন্য মহিলা চিকিৎসক। পর্দার সুব্যবস্থা রয়েছে। ০১৬৭৩৫৯২১৬৫

Address

House:123, Road: 04, Shopnodhora Housing Mohammadpur
Dhaka
1207

Telephone

+8801673592165

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ash shifa Hijama Sunnah Health Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram