Moshiur Rahman Noyon

Moshiur Rahman Noyon ফিজিওথেরাপিস্ট

🫁আজ ২৫ শে সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফুসফুস দিবস। এ দিবসটি ফুসফুসের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগ প্রতি...
25/09/2024

🫁আজ ২৫ শে সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফুসফুস দিবস।
এ দিবসটি ফুসফুসের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বিশ্বব্যাপী মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে উদযাপন করা হয়।

☘️ ফুসফুস দিবসের উদ্দেশ্য:
• ফুসফুসের স্বাস্থ্য সচেতনতা
• তামাক নিয়ন্ত্রণ
• পরিবেশ দূষণ কমানো
• প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা

☘️ ফুসফুস রোগের কারণ:
• ধূমপান ও তামাক সেবন
• বায়ু দূষণ
• সংক্রমণ
• দীর্ঘস্থায়ী রোগ

☘️ ফুসফুস সুরক্ষায় করণীয়:
• ধূমপান ও তামাক বর্জন
• বায়ু দূষণ থেকে রক্ষা
• নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম
• পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ
• স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন

☘️ফুসফুসের চিকিৎসায় ফিজিওথেরাপির ভূমিকা:
ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ানো ও জটিলতা নিরসনের জন্য ফিজিওথেরাপি ভূমিকা অপরিসীম।
যেসকল রোগের ক্ষেত্রে রিহ্যাবিলিটেশন/ পূর্নবাসনের জন্য পালমোনারি / চেস্ট ফিজিওথেরাপি খুবই জরুরি
1️⃣ অ্যাজমা
2️⃣ সিওপিডি ( COPD)
3️⃣ ফুসফুস ক্যানসার
4️⃣ ফুসফুসের অপারেশন
5️⃣ পালমনারি ফাইব্রোসিস
6️⃣ পালমনারি ব্রংকাইটেসিস

✍️written by
মাসুদ রানা

physiotherapy

22/08/2024

আসসালামু আলাইকুম, ইতিমধ্যে আমাদের দেশের পরিস্থিতি বিষয়ে সকলে অবগত আছেন,,,,দেশের এই ক্লান্তি লগ্নে আমরা আমাদের স্টেট কলেজ অফ হেল্থ সাইন্স, ফিজিওথেরাপি স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে ফিজিওথেরাপি ডিপার্টমেন্ , নিজ উদ্যোগে যে যতটুকু পারি এগিয়ে এসে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর বিনীত অনুরোধ করা হলো । আমাদের বন্ধু, ছোট ভাই, বড় ভাই, পরিবার ও তাদের আত্মীয়-স্বজন ,আজ দিশেহারা,। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে যে যতটুকু পারি, একটা, দুইটা...... পরিবারের পাশে দাঁড়ায়,,,,,,, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই চাইলেই সম্ভব,,,,,
1. হাওয়া ২৮(ব্যাচ)....
Bkash 01892001614
2. লিছান আহাম্মেদ ২৮(ব্যাচ)
Bkash /Nagad 01635422191

08/06/2024

Alhamdulillah, selected neurodevelopmental disorders courses (NDDs) are offered
at the Institute of Pediatric Neurodisorders and Autism (IPNA) at
Banganadhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) in Dhaka.

বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল এ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন (বিপিএ) ...
10/10/2023

বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল এ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন (বিপিএ) অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগণ তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক স্বতন্ত্র প্র্যাকটিস ও (ডাঃ) পদবী ব্যবহার এর জন্য নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
২০১১ সনের ২৭ নভেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সকল সিভিল সার্জনের নিকট প্রেরিত স্মারক (নং স্বাঃঅঃ/প্রশাঃ/স্নাতক ফিজিওথেরাপি- ১৪৩/১১/৮২১২) এ উল্লেখিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে “স্নাতক ডিগ্রীধারী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং কাউন্সিল গঠন না হওয়া পর্যন্ত স্নাতক ডিগ্রীধারী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের পেশাগত দায়িত্বে/প্র্যাকটিসে বিএমডিসি অ্যাক্ট ২০১০ এর ক্ষমতাবলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কর্তৃক হয়রানি না করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ/ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো”।
বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন (বিপিএ) ১০ অক্টোবর, ২০২৩খ্রিঃ, দৈনিক প্রথম আলো, শেষ পাতায় এ প্রেক্ষিতে বিপিএ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে যে-
১. মহামান্য সুপ্রীমকোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের রীট পিটিশন নম্বর ২০১১ এর ১০৯৯৮ এর আদেশ অনুযায়ী স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রীধারী ফিজিওথেরাপিস্টগণ (ডাঃ) পদবী ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ প্রযোজ্য হবে না।
২. বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন (২০১৮ সনের ৭১ নং আইন) এর ধারা ১ এর (১২) অনুযায়ী ফিজিওথেরাপিস্টগণ লাইসেন্সধারী “রিহ্যাবিলিটেশন প্র্যাকটিশনার”, যার অর্থ তাঁরা স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে ফিজিওথেরাপি ব্যবস্থাপত্র প্রদান এবং প্র্যাকটিসের অধিকার সংরক্ষণ করেন।
৩. বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইনের ধারা ৬ এর (ক) থেকে (ব) অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগণের নিবন্ধন, চিকিৎসা প্রদানের লাইসেন্স প্রদান, শিক্ষা কার্যক্রমের অনুমোদন এবং ইনডোর বা/এবং আউটডোর ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি ও চিকিৎসা কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিলের দায়িত্ব।
৪. লাইসেন্সধারী ফিজিওথেরাপি প্র্যাকটিশনার ব্যতীত অন্য কোন পেশাজীবী বা ব্যক্তি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রদান করলে বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইনের ধারা ১৫ এর (৪) অনুযায়ী অর্থদন্ড বা/এবং কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
অতএব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের “এলোকেশন অব রুলস অব বিজনেস” অনুযায়ী দায়িত্বপ্রাপ্ত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা ব্যতীত অন্য সবাইকে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগণের চিকিৎসা, শিক্ষা ও চিকিৎসাকেন্দ্র বিষয়ে হয়রানী বা বিরূপ প্রচারণা না করার আহবান জানানো যাচ্ছে।

  Heart❤ Day 2023
29/09/2023

Heart❤ Day 2023

27/09/2023
আজ ৮ ই সেপ্টেম্বর "বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবসে আমরা ফিজিও পরিবার । এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়ঃঅস্টিওআর্থ্রাইটিস চিকিৎসায় ফিজিওথে...
08/09/2022

আজ ৮ ই সেপ্টেম্বর "বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবসে আমরা ফিজিও পরিবার ।

এবারের প্রতিপাদ্য

বিষয়ঃঅস্টিওআর্থ্রাইটিস চিকিৎসায় ফিজিওথেরাপি সবচেয়ে কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি।

৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ তাই আর নয় ব্যথার ঔষধ,৷৷৷৷৷৷৷
ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিন।

আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসএবারের প্রতিপাদ্য বিষয়...সুরক্ষিত বিশ্ব, নিশ্চিত স্বাস্থ্য
07/04/2022

আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস

এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়...

সুরক্ষিত বিশ্ব, নিশ্চিত স্বাস্থ্য

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস07/04/2022
07/04/2022

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস
07/04/2022

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়রএ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন (রাজশাহির নগর পিতা) কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।পক্ষাঘাত গ্রস্থদের আধ...
06/02/2022

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র
এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন (রাজশাহির নগর পিতা) কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
পক্ষাঘাত গ্রস্থদের আধুনিক চিকিৎসা জন্য
সি,আর,পি হাসপাতাল তৈরি করার জন্য সিটি কর্পোরেশনে (৪.৬৮)একর ভূমি দেবার জন্য..
সি,আর,পি পক্ষ থেকে গ্রহণ করে সি,আর,পি হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা #ভ্যালরি এনন টেইলর ম্যাম

27/04/2021

প্রস্তুতি নিন!💞

ট্রায়াজ (Triage) একটা মেডিকেল কোড। খুব নিষ্ঠুর এবং ভয়াবহ একটা কোড।
যেটা উপায় না থাকলে বৃহত্তর স্বার্থে প্রয়োগ করতেই হয়।
সাধারনত যুদ্ধক্ষেত্রে ডাক্তাররা এটা apply করেন।

ধরুন দুটি দেশের মধ্যে যুদ্ধ লাগলো। এবার তাতে এক দেশের ৫০ জন সেনা আহত হলেন। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে ডাক্তারি যন্ত্রপাতি তো খুব বেশী পরিমাণে থাকেনা, অস্হায়ী পরিকাঠামো। দেখা গেল-war field এ পরিকাঠামো আছে 20 জনকে চিকিৎসা দেওয়ার মত।

এবার ওখানে ডাক্তার যিনি দায়িত্বে আছেন, তার কাজ ট্রায়াজ করা।উনি নির্ধারণ করবেন। কি নির্ধারণ করবেন ? কার injury severity কতটা। কাকে বাঁচানো সম্ভব- এবং রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে সে কতটা কাজে লাগবে।

মানে খুব সোজা ভাষায় বললে- যার তুলনামূলক অল্প আঘাত, এবং চিকিৎসায় সাড়া দিয়ে সুস্থ হবে এবং আবার যুদ্ধে ফিরতে পারবে (রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থ কথাটা important) তারাই শুধুমাত্র চিকিৎসা পাবে। বাকী 30 জন আহত, চিকিৎসা পাবেনা, পরিকাঠামোর অভাবে।

With due respect for all soldiers, দেশের দশের, সমাজের বৃহত্তর স্বার্থে রাষ্ট্র দেখবে -- "ওই 30 জন ,যারা মরণাপন্ন অবস্থায়, বাঁচানো সম্ভব না, এত severely injured, ওরা দেশের মানুষকে বাঁচানোর কাজে যুদ্ধে ফিরতেও পারবেনা, আমার limited medical resource ওদের জন‍্য খরচ করা মানে এই vital moment এ সেটা নষ্ট করা।"

এবার বাস্তবে ফিরি।
পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে, ট্রায়াজ হয়তো apply করা ছাড়া উপায় থাকবেনা। করোনার bed crisis, oxygen crisis, ওষুধের crisis এমন জায়গায় যাচ্ছে।

একটু সোজা ভাষায় বুঝিয়ে বলি। ধরুন একটা পরিবারে মা বাবা আর তাদের ছেলে মেয়ে। ধরুন তারা সবাই করোনা আক্রান্ত হল। তাহলে ট্রায়াজ apply হলে কি দাঁড়াবে ?

ভর্তি নিয়ে ট্রিটমেন্ট দেওয়ার মত bed, infrastructure, পরিকাঠামো, oxygen ইত‍্যাদির অভাব।

বাবার বয়স হয়েছে এখন, রিটায়ার্ড-মানে দেশের বৃহত্তর কাজে, সমাজের কাজে সে আসছেনা।
মায়ের বয়স ও বেশী। এঁরা elderly population-হয়তো করোনা হলে এঁদের severity এতটাই বেশী হবে, যে এদের ভর্তি করে চিকিৎসা দিলেও তার survival chance কম।

মা, বাবা ভর্তির বেড পাবেনা। Elderly population will be excluded first following triage. নতুন প্রজন্ম, সামনে ভবিষ‍্যৎ, এবং তারা দেশের কাজে আসবে।
এবং ছোটদের severity কম হবে, immunity বেশী সুতরাং যেটুকু resource আছে, যেটুকু oxygen আছে-এদের দিলে হয়তো কাজে লাগবে।যে কয়টা বেড আছে-এদের ভর্তি করলে সেটা আখেরে বৃহত্তর জনস্বার্থে ফলপ্রসূ হবে।

তাহলে সারাংশ কি দাঁড়ালো ? চোখের সামনে বাচ্চা ছেলেটি বা মেয়েটি দেখবে-আমরা ভর্তি হলাম, চিকিৎসা পেলাম। কিন্তু বাবা মা চিকিৎসার পরিকাঠামোর অভাবে এবং ট্রায়াজ applied হয়ে ভর্তি হতে পারলেন না। চিকিৎসা পেলেন না।
ট্রায়াজ এর ভয়াবহতা এতটা বেশী।

Italy তে করোনা চিকিৎসায় ট্রায়াজ applied হয়েছিল। আল্লাহ মাফ করুন, আমাদেরও হয়তো ট্রায়াজ apply করা ছাড়া কোন উপায় থাকবেনা আমরা যদি এখনও না শুধরাই।

তবুও আমরা-

1. মাস্ক ব্যাবহার করবো না।
2. দূরত্ব বজায় রাখবো না।
3. জমায়েতে অংশগ্রহণ করবো ।
4. যারা মাস্ক পড়বেন তাদের টিটকারি করবো।
5. হাত স্যানিটাইজ করবো না।
6. বিনা প্রয়োজনে শপিং করতে যাবো।

(তথ্য ও লেখা সংগৃহিত)

23/04/2021

শুক্রবার, এপ্রিল ২৩, ২০২১

করোনা আপডেট
কোভিড-১৯ নিয়ে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত ল্যানসেট

ল্যানসেট পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান জার্নাল। এটি নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। কোভিড সংক্রান্ত বহু তথ্য এখানে নিয়মিত প্রকাশ হয়। সারা পৃথিবীর সব দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ইত্যাদি সবাই ল্যানসেট রিপোর্টকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখে। ২০২১ সালের ১২ এপ্রিল এই রিপোর্টে এ বহু তথ্য দিয়ে প্রমাণ করা হয়েছে, যে কোভিড ১৯ বায়ু দ্বারা সংক্রামিত হয়। অন্য কোনো ভাবেই নয়।

প্রসঙ্গত বলা উচিত, জুলাই ২০২০ এ ল্যানসেট জার্নালেই ২২ টি দেশের প্রায় ২২৩ জন বিখ্যাত বিজ্ঞানী (যাঁদের মধ্যে ৪৫ জন নোবেলজয়ী) জানিয়েছিলেন যে কোভিড নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সম্ভবত ভুল পথে যাচ্ছে। লকডাউন, স্যানিটাইজেশন এসব করে এই ছড়িয়ে পড়া রোখা যাবে না। এতে বিপর্যয় বাড়বে। তখন এটা প্রমাণ করার মতন তথ্য তাঁরা পাননি, এটা একটা হাইপোথিসিস ছিল। এখন বিশাল তথ্য দিয়ে আরো বহু বিজ্ঞানী এটা প্রমাণ করেছেন। যাঁদের আগ্রহ আছে তারা ডাক ডাক গো বা গুগল করে এই রিপোর্ট পড়তে পারেন, খুব সহজবোধ্য ভাবে বোঝানো হয়েছে। এর কিছু অংশ:

১। কোভিড রোগ কোনমতেই হাঁচি, কাশি, কফ, থুতু দিয়ে ছড়ায় না।

২। এটি পোষাক, জুতো, আসবাবপত্র, ধাতু, চামড়া এসব দিয়ে ছড়ায় না।

৩। রোগীর ব্যবহার করা কোনো জিনিস এর স্পর্শে এই রোগ ছড়ায় না।

৪। যানবাহন এর হাতল, সিঁড়ি এসবের মাধ্যমে ছড়ায় না।

৫। এই জীবাণু ছড়ায় রোগীর কথা, নিঃস্বাস বায়ু, হাসি, চিৎকার এমনকি গান থেকেও। জীবাণু বাতাসে মেশে এবং বাতাসে বহুক্ষণ সক্রিয় থাকে।

৬। যেহেতু বৃহৎ অংশের রোগীর কোনোরকম উপসর্গ থাকে না বা খুব হালকা উপসর্গ থাকে, তাই এই আপাত সুস্থ রোগীরাই বেশিরভাগ রোগ ছড়ায়। বাস্তবে যত কোভিড রোগী পাওয়া গেছে তার ৫২% মতন রোগীর উৎস উপসর্গ হীন রোগী।

৭। ঘরের বাইরে থেকে ঘরের ভিতরে রোগ হবার সম্ভাবনা বহু গুণ বেশী এবং সে রোগ ভয়াবহ হবার সম্ভাবনাও ঘরেই অনেক বেশি।

৮। বারবার হাত ধুয়ে, স্যানিটাইজার ব্যবহার করে, বাইরে থেকে ফিরেই জামাকাপড় স্যানিটাইজ করলে কোনো লাভ নেই।

৯। নিঃসন্দেহে প্রমাণিত যাঁরা বাইরে ঘুরেছেন তাঁদের চেয়ে যাঁরা ঘরে বদ্ধ থেকেছেন, তাঁদের রোগ হয়েছে বহুগুণ বেশী, এমনকি ভেন্টিলেটর এর প্রয়োজন বা মৃত্যুও হয়েছে তাঁদের অনেকগুণ বেশি। বাস্তবে মৃতদের প্রায় ৮৬% ই ঘরে বদ্ধ ছিলেন। এই গৃহবন্দী নিয়ে রিপোর্টঁ এ বহু বিস্তারিত আছে। বলা হয়েছে ঘরের থেকে রাস্তা, বড় বাগান, জঙ্গল, নদী এসব এলাকা বহুগুণ ভালো। এমনকি ঘরের থেকে শপিং মলও ভালো বলা হয়েছে, কারণ সেখানে জায়গা অনেক বেশি, তাই বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব কম।

১০। ঘরের থেকে স্কুল, কলেজ অনেক অনেক নিরাপদ প্রমাণ করা হয়েছে। ল্যানসেট তাই সারা বিশ্বে বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, চীন এসব ঘনবসতিপূর্ণ দেশে অবিলম্বে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের ভ্যাকসিন দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করতে বলা হয়েছে। এতে শিক্ষার উন্নতির সাথে শিশু কিশোরদের কোভিড হবার সম্ভাবনাও অনেক কমে যাবে।

১১। লকডাউন এই রোগ নিয়ন্ত্রণে কোনো উপকারী তো নয়ই, বরং দীর্ঘদিন ঘরে বন্দী থেকে শহর এলাকায় এই রোগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এই ঘরে আবদ্ধ দশা না কাটালে সামনে ভয়াবহ রূপ দেখা যাবে, যা এখনো কল্পনার বাইরে।

১২। ঘরে থাকার সময় দরজা জানালা যত বেশী সম্ভব খোলা রাখতেই হবে। বাড়ীর ভিতরে হাওয়া চলাচল না হলে সে বাড়ী ত্যাগ করাই শ্রেয়। কারণ এই রোগ অন্তঃত আরো ১২-১৫ বছর থাকবেই।

১৩। ১৬ বছরের বেশি সবাইকে টিকা নিতে হবে, দ্রুত আরো কম বয়সের শিশুদের এই টিকার আওতায় আনতে হবে।

১৪। ঘন বসতিপূর্ণ শহরে এই রোগ অতিমাত্রায় ক্ষতিকর থাকবেই। আধা শহর বা গ্রামে এই রোগ অল্পদিনেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

১৫। বলা হয়েছে, প্রত্যেকের নিজের পাশের ৫০০ মিটার এলাকায় কোন রোগী থাকলে এই রোগ হবার সম্ভাবনা প্রচুর। বলাই বাহুল্য, বড় শহরে একজনের ৫০০ মিটার এলাকায় এ যত মানুষ থাকেন, একটা গোটা গ্রামে তত মানুষ পাওয়া যাবে না।

১৬। দেখা গেছে একজনের বাড়ীর ৭ টা বাড়ী পরে অন্যজনের কোভিড থেকে ওই ব্যক্তির রোগ ছড়িয়েছে। এরকম উদাহরণ লক্ষ লক্ষ। বাড়ীর দেওয়াল, দরজা চোর আটকাতে পারলেও আরএনএ ভাইরাস আটকাতে পারে না। আর বদ্ধ ঘরে বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব অনেকগুণ বেশী হয়, তাই রোগ ভয়াবহ হয়।

১৭। দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকুন, পারলে মাঝে মাঝেই একটু ফাঁকা জায়গা, গ্রাম, এসব এলাকায় যান। ফুসফুসের জীবাণু কমে যাবে। পারলে ঘন জনবসতি এলাকা ছেড়ে একটু আধা শহর এলাকায় বসবাস করুন। ইউরোপ, আমেরিকায় শহরে বাড়ী বিক্রি করার ধুম পরে গেছে। সবাই গ্রাম এলাকায় বাড়ী খুঁজছে।
ইত্তেফাক/এসএ

প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) প...
16/04/2021

প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...
কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!
হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...
জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?
- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না... তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভাল।
এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো... কি আর হবে!! কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না...
বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপদজনক...
কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।
একটু সন্দেহ হল... জিজ্ঞাসা করলাম, কি খাওয়াইছেন বাবুকে?
- কেন? স্যালাইন।
- বানাইছেন কিভাবে?
- হাফ গ্লাসের মত পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলছি।
- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?
- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?
তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।
মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমত খাবেন। এটি ওষুধ... বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচন্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।
এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবন প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।
এর কম পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।
একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।
কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না... কিংবা পরবর্তিতে বানান

collected

গ্লাভস এর ভেতরে হাল্কা গরম পানি দিয়ে অর্ধচেতন  রোগীর হাতে এভাবেই আটকে দেয়া হয়, তাকে বোঝানোটা জরুরি যে শেষ যাত্রায়  কেউ ত...
09/04/2021

গ্লাভস এর ভেতরে হাল্কা গরম পানি দিয়ে অর্ধচেতন রোগীর হাতে এভাবেই আটকে দেয়া হয়, তাকে বোঝানোটা জরুরি যে শেষ যাত্রায় কেউ তার হাত ধরে আছে এখনো। পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে অনেকের কাছে এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। যারা সহজ সরল আর একটু বোকা সোকা ধরণের, তারা শেষ বারের মত হেসেও দেন মুচকি করে, জীবনে তো তেমন কিছু পাওয়া হয়নি, যদি পরের যাত্রায় কিছু পাওয়া যায় হয়ত এই কথা ভেবেই মুচকি হাসি। যেটাকে আসলে পুরোপুরি ব্যখ্যা করা পৃথিবীর কোন চিকিৎসক এর পক্ষেই সম্ভব নয়। প্রতিদিন এভাবে অসহায় হয়ে যারা চলে যাচ্ছেন বা গিয়েছেন পৃথিবী ছেড়ে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করুন। তাদের শাস্তি ক্ষমা করুন।

ছবিটি সংগৃহীত(খুব সম্ভবত ব্রাজিলের কোন এক আই সি ইউ থেকে)
বিঃ দ্রঃ ক্লিনিক্যাল কিছু কন্ডিশনে হাইপোথার্মিয়া প্রিভেনশন এর জন্যেও এটা দেওয়া হয়।

-ডাঃ আসিফ রহমান
সংগৃহীত পোষ্ট

08/04/2021

#কোভিড-১৯ টেস্ট :
ব্রাক এর সেবা প্রতিষ্ঠান এ কোভিড টেস্ট -১০০টাকা
রিপোর্ট ডেলিভারি- ৪৮ ঘন্টা

বাসায় এসে স্যাম্পল কালেক্ট করে ২৪ ঘণ্টার ভিতর রিপোর্ট ডেলিভারি।
ফোন :
হিমু কবির 01926689505. সাঈদ চৌধুরী
01926689506. আল মনসুর 01926689504
খরচ : ৩ হাজার টাকা।

✓ অক্সিজেন সিলিন্ডার :
বাসায় এসে ডেলিভারি দিবে রিফিল সার্ভিস সহ।
01716021021 (Israt Care Givers)

✓ Pulse Oximeter (1 year warranty)
Home delivery ( 01973404300)

✓ বাসায় বসে সব ধরনের ব্লাড ও প্যাথলজিক্যাল
টেষ্ট (Best home service in Dhaka town) :
Thyrocare Bangladesh Limited
ফোন : +8809666737373
মোবাইল : 01997719966 (বেলায়েত)

✓ কোভিড-১৯ বিশেষায়িত হাসপাতাল এর ফোন
নাম্বার :
# মুগদা জেনারেল হাসপাতাল
ফোন : +88 02 7276032
# কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
ফোন : 55062201, 55062350, 55062349
মোবাইল : 01769010200
# কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল
মোবাইল : 01999956290

✓ জরুরী অ্যাম্বুলেন্স সেবা :
# URAL EMS Ambulance
01969906555
# Al-Amin Ambulance
01720448666, 01819137479

✓ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন : 16263, 333

✓ দাফন কার্যক্রমে সহায়তা পেতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই যুগ্ম সচিবের ফোন নাম্বার :
01712080983, 01552204208

✓ জরুরি ত্রাণ পেতে :
ঢাকা জেলা প্রশাসনের হটলাইন:
02 47110891, 01987852008
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন:
01709900703, 01709900704

ঢাকায় অক্সিজেন সিলিন্ডার ও পালস অক্সিমিটার

OXYGEN CYLINDER

1. Oxygen BD
01714585817
SIBL, Notun Bazar

Now available 2000 L
Price 16500
Made in China

Again refill Office survice - 300
Home survice - 1000
Cylinder back - 50 % cashback (+/-).(they provide it earlier, but now on discussion)

Home delivery available in dhaka.
Outside dhaka - SA Paribahan

2. Sheba.lagbe
01994888999
Majar road, Mirpur.

Now available 2000 L
Price 17000
Made in china

Another type linde 2000 L
Price 24000 ( now available)

Refill - Office survice 300
Home survice 800
Cylinder back - 50 % cashback ( now available)

Home survice available all around the country.

3. Medishop
01716671752
Bashundhara,Baridhara.

Now available 2000L
Made in China

Home survice available

PULSE OXIMETER

1. Sheba lagbe
01994888999
Finger tip
Made in China
Price - 3000
Home survice available

2. Oxygen BD
01714585817
Finger Tip
Made in China
Price 4000

3. Medistore
01988121212
Finger Tip
Made in China
Price - 2800
Online survice available.

Pulse oximeter also found in different places with diverse types and prices 1000-1800 taka

BMA Bhaban, Press club, Dhaka
Taj Scientific Store, Chittagong
Idrish Market, Sylhet.

(You might get help from these)
(Copied)

08/04/2021

অধ্যাপক ডাঃ মীরজাদী সেব্রীনা ফ্লোরার লেখাটি আমরা পুরোটাই পড়বো ; সকলেই উপকৃত হবো।
----------------------------
লক ডাউন উঠে যাবে হয়ত কয়েকদিন পরই । কেন উঠবে সেটাও পরিষ্কার । হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মরবে । লকডাউন রাখা হয়েছিল ভাইরাসটা যেন ধীরে ছড়ায়, ততদিনে যেন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়ে যায় । কিন্তু দুঃখের কথা হলো, পুরো পৃথিবীর ৭০০ কোটির সবার হাতে হাতে এই ভ্যাক্সিন পৌছাতে, কম করে হলেও ৩-৪ বছর লাগবে । তাই এমন অনন্তকাল লক ডাউন রাখা সম্ভবও না, সে যত উন্নত রাষ্ট্রই হোক না কেন । চীন,ইতালিতেও উঠিয়ে নেয়া হচ্ছে লকডাউন ।
তবে আমরা কি এভাবেই মরব ?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, হ্যা এবং এটা একদমই প্রাকৃতিক ব্যাপার । প্রতিটা যুগে যুগে এমন Evolution হয়েছে । এক যুগে 'ডাইনোসর' ছিল, কিন্তু প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পারেনি বলে তারা আজ নেই । অথচ সেই জুরাসিক যুগের 'তেলাপোকা' এখনো টিকে আছে । কারণ সে নিজেকে Evolve করে, নিজেকে চেঞ্জ করে প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পেরেছে । ম্যামথও ছিল তখন, হয়ত 'ম্যামথ' তার রুপ চেঞ্জ করেই বর্তমানের হাতি হয়েছে । এগুলাই Evolution.
তো এগুলা বলার মানে কি ? এগুলা জেনে কি করব ?
আমাদেরও প্রকৃতির উপাদানের সাথে Evolve হতে হবে । লড়াই করে টিকে থাকতে হবে । আমাদের নিজেদেরও চেঞ্জ হতে হবে । কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই টিকে থাকা সম্ভব ।

১) অভ্যাসঃ বাজে অভ্যাসগুলা ত্যাগ করতে হবে । কথায় কথায় মুখে আঙুল দেয়া, কলমের মুখ কামড়ানো, আঙুল জিব্বায় লাগিয়ে কাগজ উল্টানো, থুতু দিয়ে টাকা গোনা ইত্যাদি যুগ যুগ ধরে চলে আসা বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে । সাথে মাস্ক পড়তে হবে এবং সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে । ২০০৩ এ জাপানে সার্স ভাইরাসের মহামারির পর তাদের মধ্যে এই অভ্যেস গুলা গড়ে উঠেছিল, যা আজ খুব ভাল কাজ করতেসে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে । ধূমপান যথাসম্ভব পরিহার করা ।

২) এনভায়রনমেন্টঃ আমরা খুব ভাগ্যবান যে আমরা এমন পরিবেশে আছি । নয়ত এই ঘনবসতি দেশ কবেই শেষ হয়ে যেত । আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা খুব ভাল কাজ করছে । আর্দ্রতা বেশি থাকা মানে বাতাসে ধুলাবালি কম উড়বে । শীতে আর্দ্রতা কম থাকে, চারিদিক শুষ্ক থাকে বলে বেশি ধুলা ওড়ে । এজন্য শীত প্রধান দেশে এই ভাইরাস হানা দিতেসে বেশি । তাই ঠান্ডা এসি এভোয়েড করতে হবে, এসি রুমের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয় ।

৩) ইমিউনিটিঃ এটাই মোস্ট ইম্পোর্টেন্ট । এই পুরো পোস্ট লিখার পেছনে এই পয়েন্টটাই দায়ী । হার্ড ইমিউনিটির বিকল্প নাই । আমাদের ইমিউনিটি বুস্ট করতেই হবে । সেটা কিভাবে ?

ফিজিক্যালি এন্ড মেন্টালি ।

ফিজিক্যালিঃ
* নিয়ম মাফিক ঘুমাতে হবে, রাত জাগা খুব খারাপ শরীর ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য । প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে ।
* প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে, প্রায় ১৫-৩০ মিনিট । মাসল এক্টিভিটি বাড়াতে হবে ।
* প্রায়ই রোদে ঘুরতে হবে ছাদে । রোদ দরকার, ভিটামিন ডি লাগবেই লাগবে ।

খাবারঃ
• ভাতে কোন ঘোড়ার আন্ডার পুষ্টিও নাই, উল্টা অতিরিক্ত ভাত খেলে আপনি মোটা হবেন । ভাত কম খেয়ে তরকারি এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে ।
• প্রচুর পানি খেতে হবে ( এটা খুব বাজে অভ্যাস আমরা পানি খেতে চাই না ) ।
• এন্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খেতে হবে । শাক সবজি খেতে হবে । প্রয়োজনীয় প্রটেকশন নিয়ে বাজারে যান, নয়ত ইমিউনিটির অভাবে এমনিও মরতে হবে ।
• ভিটামিন সি বা টক যুক্ত ফল, কমলা, লেবু খেতে হবে । এছাড়াও সিজনাল ফল খেতে হবে । প্রতিদিন সকালে লেবু সিদ্ধ গরম পানি খান ।
• ফাস্ট ফুড টোটালি অফ, চিনি কিংবা লবন খাওয়াও কমাতে হবে ।
• আমাদের দেশের মশলা গুলা দারুন কাজের । লং, লবঙ্গ, জিরা, হলুদ, দারুচিনি এই গুলা মারাত্মক ভাবে ইমিউনিটি বুস্ট করে । দুধে হলুদ মিশিয়ে খাবেন, হলুদ অনেক কাজের । চায়ে মশলা মিশিয়ে খাবেন । গ্রিন টি (এন্টিঅক্সিডেন্ট) বেস্ট, গ্রিন টি তে এই মশলা গুলা খেলে অনেক ভাল ।
• কালিজিরা কার্যকরী একটা জিনিস । প্রতিদিন সকাল বেলা উঠে এক চামচ মধুর সাথে কালিজিরা অনেক বেটার একটা কম্বিনেশন । এছাড়া কালিজিরা ভর্তা/ভাজি খাবারে সাথেও খেতে পারেন ।

মেন্টালি:
ইমিউন বুস্টের জন্য সঠিক হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক রাখা খুব জরুরি । তাই মন কে শান্ত রাখতে হবে, হাসি খুশি থাকতে হবে । ধর্মীয় প্রার্থনায় মন দিন, মন সুন্দর থাকবে ।
Go
সবাই ভাল থাকুক, সবাই সুস্থ থাকুক । সবাইকে নিয়েই বাঁচতে চাই । বাকিটুকু আল্লাহ ভরসা ।

----অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রীনা ফ্লোরা

08/03/2021

আমাকে হারালে তো এক ভালোথাকার তোমাকে হারালে....

জানি কেউ বুঝবে না

আপনার প্রয়োজন বুঝে কোন ডাক্তার দেখাবেন, তা আপনার রোগ বুঝে দেখাতে সুবিধা হবে।  SPECIALIST DOCTORS.1. Dermatologist ( ডার্...
18/01/2021

আপনার প্রয়োজন বুঝে কোন ডাক্তার দেখাবেন, তা আপনার রোগ বুঝে দেখাতে সুবিধা হবে। SPECIALIST DOCTORS.
1. Dermatologist ( ডার্মাটোলজিস্ট ) = A doctor who treats & advises the diseases of skin. Skin specialist. ( ত্বক বা চর্ম বিশেষজ্ঞ।)
2. Cardiologist ( কার্ডিওলজিস্ট ) = A doctor who treats the diseases of the heart. Heart specialist. ( হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।)
3. Gynecologist/ Gynaecologist ( গাইনীকোলজিস্ট ) = Female disease specialist. ( মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞ / স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ / প্রসূতি বিশেষ্জ্ঞ।)
4. Dentist ( ডেন্টিস্ট ) = Doctor of teeth & jaw bones. Dental Specialist. ( দন্ত চিকিৎসক।)
5. Ophthalmologist ( অপথালমোলজিস্ট ) = A doctor treats & operates the diseases of eye. Eye specialist. ( চক্ষু বিশেষজ্ঞ।)
6. Orthopedist ( অর্থোপেডিস্ট ) =A doctor treats & operates the diseases of muscle, bone & joints. Muscle and bones expert. ( পেশী এবং হাড় বিশেষজ্ঞ।/ অর্থোপেডিক সার্জন।)
7. Anesthesiologist / Anesthetist ( এ্যানেস্থেসিওলজিস্ট / এ্যানেস্থেসিস্ট ) = A specialist who administers an anesthetic to a patient before he is treated ( এমন বিশেষজ্ঞ যিনি চিকিত্সার আগে শরীরের সেই অংগ অবশ করেন / অজ্ঞান বিশেষজ্ঞ।)
8. Endocrinologist ( এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ) = Diagnosis and treats diabetes, hormone imbalances, thyroid disease and other disorders of the endocrine system.( রোগ নির্ণয় এবং একইরূপে ডায়াবেটিস, হরমোন ভারসাম্য, থাইরয়েড রোগ এবং অন্ত:ক্ষরা সিস্টেমের অন্যান্য রোগের বিশেষজ্ঞ। / হরমন বিশেষজ্ঞ।)
9. Gastroenterology ( গ্যাস্ট্রো- এন্টেরোলজিস্ট ) = Specializes in diseases of the digestive system.( পরিপাক তন্ত্রের বিশেষজ্ঞ/ গ্যাস্ট্রো- লিভার বিশেষজ্ঞ।)
10. Hematologist ( হেমাটোলজিস্ট ) = A hematologist specializes in diseases of the blood and bone marrow.( রক্ত ও অস্থি-মজ্জার রোগ বিশেষজ্ঞ / রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ।)
11. Hepatologist ( হেপাটোলজিস্ট ) = Specializes in diseases of the liver. (যকৃতের রোগের বিশেষজ্ঞ / যকৃত বা লিভার বিশেষজ্ঞ।)
12. Neonatologist ( নিওন্যাটোলজিস্ট ) = Cares for premature and critically ill newborns.(যে অকাল এবং গুরুতর অসুস্থ নবজাতকদের জন্য চিন্তা করেন / নবজাতক বিশেষজ্ঞ।)
13. Neurologist ( নিউরোলজিস্ট ) = A neurologist specializes in the diagnosis and treatment of all types of disease and functions of the brain, spine, peripheral nerves, muscles and nervous systems. ( স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ / স্নায়ু বিশেষজ্ঞ।)
14. Pediatrician ( পেডিয়েট্রিশিয়ান ) = A doctor treats & advises the diseases of child. A child’s physician. ( শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ / শিশু বিশেষজ্ঞ।)
15. Oncologist ( অনকোলজিস্ট) = A doctor who treats cancer. ( ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ।)
16. Nephrologist ( নেফ্রোলজিস্ট ) = A doctor who treat medically the diseases of kidney. ( কিডনি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ / কিডনিরোগ বিশেষজ্ঞ।)
17. Urologist ( ইউরোলজিস্ট) = A doctor who operates & treats the kidney diseases. ( কিডনি সার্জারি বিশেষজ্ঞ।)
18. Medicine Specialist / Internist ( মেডিসিন স্পেশালিস্ট / ইন্টার্নিস্ট ) = A doctor treats medically the usual diseases of human body. ( ইন্টার্নাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ/ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ।)
19. Psychiatrist /Psychologist ( সাইকিয়েট্রিস্ট / সাইকোলজিস্ট ) = A doctor treats & advises about psychological problems. ( যে ডাক্তার বিভিন্ন মানসিক সমস্যার চিকিৎসা ও পরামর্শ দেন ( মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ/ মনো:রোগ বিশেষজ্ঞ।)
20. Sonologist ( সনোলজিস্ট ) = Doctor who can diagnose various diseases by ultrasonogram machine. ( আল্ট্রাসনো বিশেষজ্ঞ।)
21. Physiotherapist / Physical Therapist (ফিজিওথেরাপিস্ট)= A doctor who can diagnosis a patient with pain and paralysis, then make a plan for series of treatments & rehabilitation.
22. General Surgeon / Surgery Specialist. ( জেনারেল সার্জন / সার্জারী স্পেশালিস্ট।) = A surgeon who operates common abdominal & other problems of human body. ( একজন সার্জন যে পেটের ও মানবদেহের যাবতীয় সাধারন অপারেশন করেন।/ সার্জারী বিশেষজ্ঞ।)
23. ENT Surgeon/ ENT Specialist ( ই এন টি সার্জন বা স্পেশালিস্ট ) = A surgeon who treats & operates the diseases of ear, nose & throat. ( যে সার্জন নাক, কান ও গলার বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা ও অপারেশন করেন। / নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ।)
24. Neurosurgeon ( নিউরোসার্জন) = Who operates diseases of brain, spines & nerves. ( Neuro Surgery Specialist ).
25. Pediatric Surgeon ( পেডিয়েট্রিক সার্জন ) = A doctor operates the problems of child. শিশু সার্জারি বিশেষজ্ঞ ( Specialist in child surgery ).
26. Cardio Thorasic Surgeon / C T S ( কার্ডিও থোরাসিক সার্জন / সি টি এস ) = Specialist in cardiac and thoracic surgery. (হৃদরোগ ও বক্ষ সার্জারি বিশেষজ্ঞ).
27. Gastro-liver Surgeon ( গ্যাস্ট্রো-লিভার সার্জন ) = Gastro-liver Surgery specialist ( গ্যাস্ট্রো-লিভার সার্জারি বিশেষজ্ঞ).
28. Plastic Surgeon ( প্লাস্টিক সার্জন ) = Specialized in reconstruction and beautification of different organs ( প্লাস্টিক ও কসমেটিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ।)
29. Chest Specialist ( চেস্ট স্পেশালিষ্ট ) = Specialized in diseases of chest & thorax ( বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ ).
30. Venareal / S*x Specialist ( ভেনারেল / সেক্স স্পেশালিষ্ট ) = Doctor who specialized in venareal or sexual diseases (যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ).
31. Sports Medicine Specialist ( স্পোর্টস্ মেডিসিন স্পেশালিস্ট ) = A doctor who treats different types of sports related diseases

Copy post

27/12/2020

2020 সালে আপনার সব থেকে বড় প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি কি??

06/10/2020

সিলেট এম,সি কলেজে ধর্ষণের ঘনটার পর এখন প্রতিনিয়ত ধর্ষণের ঘটনা সংবাদ মাধ্যমে আসছে..
এখন আমরা ধর্ষণের বিরুদ্ধে সচ্চার হয়ে অনেক কথা বলবো
এতে মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশের কথা প্রতিনিয়ত গন মাধ্যেমে আসবে (চাপা পড়ে যাবে প্রতিদিন ধর্ষণের সংবাদ) তাতে আমরা মনে করবো ধর্ষণ কমে গেছে।

কথা বলবো,বলতে থাকবো তাতেই হবে না।
কথাটা কাজে লাগাবো লাগাতেই হবে।

বিঃদ্রঃ এটি আমার ফেসবুক পেজ

23/03/2020

Address

Dhaka
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Moshiur Rahman Noyon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Moshiur Rahman Noyon:

Share