Nutriful Life with Jinnatun Nahar

Nutriful Life with Jinnatun Nahar Who doesn't want a healthy life? And I will empower you with the insights of reliable health advise By My Health Guest !! High blood pressure?

Fighting with liver disease? Fighting breast cancer? Worried of heart disease? Tensed about being overweight? Having an unhygienic lifestyle?

- Okay, but, this doesn't have to be the case in your life. By following my advice, all of it backed up by strong & reliable evidence, you will learn essential health & nutrition advice, improved lifestyle advice, and diet planning that will help you live

healthy longer life. I will empower you with the insights of reliable advice and health information you need to lead a natural, healthy life. You will get the knowledge you need to make decisions for yourself and also those who you care for.

"শীতকালীন সবজি বাঁধাকপির যত গুনাগুন"শীতকালীন সবজি গুলোর মধ্যে বাঁধাকপি একটি অতি জনপ্রিয় সবজি। মুলত শীতের আমেজ যখন জেঁকে ...
31/12/2023

"শীতকালীন সবজি বাঁধাকপির যত গুনাগুন"

শীতকালীন সবজি গুলোর মধ্যে বাঁধাকপি একটি অতি জনপ্রিয় সবজি।

মুলত শীতের আমেজ যখন জেঁকে বসে তখন আমাদের দেশে এই সব্জির ভরা মৌসুম। এটি পাতাকপি নামেও বেশ পরিচিত। এই সময়ে প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় আমরা খুব সহজেই এই সব্জির ব্যাবহার করতে পারি। এই সব্জির রয়েছে নানা রকম গুনাগুন।

বর্তমানে বাজারে সবুজ ও লাল বর্নের বাঁধাকপি পাওয়া যাচ্ছে। বিভিন্ন গবেষনায় দেখা গিয়েছে, সবুজ বাঁধাকপির তুলনায় লাল বাধাকপিতে পুষ্টি উপাদানের পরিমান অনেকগুন বেশী থাকে।

বাঁধাকপি যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো হচ্ছে— ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে , বিটা কেরাটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, লৌহ, পটাশিয়াম, ফোলেট, থায়ামিন, মিথিওনিন, পলিফেনল, গ্লুকোসিনোলেট ইত্যাদি।

এগুলো আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগের উপশম হিসেবে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে থাকে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানে বাঁধাকপির আবির্ভাবঃ
আধুনিক চিকিৎসায় বাঁধাকপির প্রবেশ ঘটে ইংরেজদের হাত ধরে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ব্রিটিশরাই সারা পৃথিবীতে বাঁধাকপির গুণগানকে ছরিয়ে দিয়েছে। এছাড়াও প্রাচীন গ্রীক দেশে একাধিক রোগের চিকিতসায় ব্যাবহার করা হতো বাঁধাকপির রস কে।

বিশেষ করে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যতা রোগের প্রকোপ কমাতে গ্রীক চিকিৎসকেরা এই সবজিটির উপরেই ভরসা রাখতেন। এই একই চিকিৎসা পদ্ধতি আবার মিশরীয়রাও ব্যাবহার করতেন। এরা শরীরের অতিরিক্ত টক্সিনের মাত্রা কমাতে প্রতিদিনের খাবারে এই সবজি রাখতেন।

চলুন পুষ্টিগুনে ঠাসা এই সব্জির গুনাগুন গুলোকে সংক্ষেপে দেখে নেয়া যাকঃ

১. বাঁধাকপি বিভিন্ন রোগের প্রকোপ কমায়ঃ

® বাধাকপিতে থাকা বিটা-কেরাটিন, ভিটামিন- সি মেয়েদের স্তন ক্যান্সার , পাকস্থলীর ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। সে সাথে এটি
চোখের সুরক্ষায় অনেক কার্যকরী।

® বাধাকপিতে থাকা পলিফেনল এবং গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এর মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

® বাধাকপিতে বিদ্যমান এন্স মিথাইল মিথিওনিন নামক উপাদান পেপটিক আলসারের ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত বাঁধাকপির রস পানে এই রোগে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

® হরমোনজনীত বিভিন্ন সমস্যায় যেমন—জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বাঁধাকপির রস অনেক উপকারি।

® ডায়াবেটিসের প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে বাধাকপিতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং হাইপার গ্লাইসেমিক প্রপার্টিজ গুলো।

® বাঁধাকপির রস খেলে ঘা/ ফোঁড়া সারিয়ে তোলা যায়।

২. ত্বকের সুরক্ষায় বাঁধাকপিঃ
বাধাকপি ত্বকের জন্যে উপকারি ফাইটো কেমিকেলের অন্যতম উৎস। এটি শরীর ও ত্বকের কোষকে রক্ষা করে। এছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমানে পানি ও ভিটামিন- সি। যা আমাদের চাহিদার ৪৭ ভাগ পুরন করে থাকে যা ত্বক এবং চুলের রক্ষা করে।এছাড়াও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

৩. স্মৃতিশক্তি বাড়ায় অনেকগুনঃ
প্রচুর পরিমানে ভিটামিন কে থাকে যার ফলে মস্তিষ্ক বৃদ্ধিতে ও শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও নার্ভের ক্ষতির আশংকা কমায় যার ফলে বৃদ্ধ বয়সে অ্যালঝাইমারস সহ একাধিক মস্তিষ্ক রোগের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।

৪. লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায়ঃ
বাঁধাকপি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমানে গ্লুটাথায়ন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে যা লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

৬. দাঁতের পায়রিয়া জনিত সমস্যার উপশম করে থাকে। এ জন্যে অনেক সময় কাঁচা বাঁধাকপির পাতা চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

৭. ওজোন কমাতে উপযোগীঃ
যারা ওজোন কমাতে চেষ্টা করছেন তারা এই শীতে তাদের খাদ্য তালিকায় বাধাকপিকে রাখতে পারেন নানাভাবে। কখনো সালাদ হিসেবে আবার কখনো শুধুমাত্র সিদ্ধ করেও খেতে পারেন এই সবজি। কারন এতে রয়েছে ৯৩.৩% পানি যা খেলে আমাদের অতিরিক্ত ক্যালোরী গ্রহন করা থেকে বিরত রাখবে। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, যা আমাদের শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ ঝড়াতে সাহায্য করে। ফাইবার থাকাতে এটি গ্রহনে দীর্ঘ সময় পেট ভরাভাব বজায় থাকে যা বাড়তি খাদ্য গ্রহন এর পরিমান কমায়। অন্যদিকে বাঁধাকপিতে রয়েছে অনেক কম ক্যালরি এবং কম পরিমানে কার্বোহাইড্রেট (প্রতি ১০০ গ্রাম এ ৪.৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট)থাকে। এছাড়াও আপনি পাচ্ছেন পর্যাপ্ত আমিষ, ফ্যাট ও খনিজ লবন। যারা ওজোন কমাতে চান তারা খাদ্য তালিকায় এটি রাখতে পারেন। দিনে ২ বার যদি আপনি ১০০ গ্রাম বাঁধাকপির সালাদ গ্রহন করেন তাহলে আপনি পাবেন মাত্র ৫২ ক্যালরি যা ওজোন কমাতে দারুনভাবে কার্যকরি।

বাঁধাকপির অনেক গুনাগুন থাকা সত্বেও এর কিছু অসুবিধা বা অপকারিতা রয়েছে—

১. বাধাকপি পরিপাকে অসুবিধা হলে গ্যাসট্রিটাইটিসের সমস্যা বাড়াতে পারে।

২. বাধাকপির মতো ক্রুসিফেরাস সবজিটি পেটে গ্যাসের সৃষ্টি করতে পারে।

৩. অনেক সময় অতিরিক্ত খেলে পেটে ফাঁপা ভাব হতে পারে।

জিন্নাতুন নাহার
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড নিউট্রিশনিস্ট
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটাল

গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির বিশেষ বিশেষ গুনাগুন================================গর্ভাবস্থায় একজন মা যে সকল খাদ্য ও পানীয় গ্রহ...
19/06/2023

গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির বিশেষ বিশেষ গুনাগুন
================================
গর্ভাবস্থায় একজন মা যে সকল খাদ্য ও পানীয় গ্রহন করে থাকেন তার সব কিছুর প্রভাব পরে তার গর্ভস্থ শিশুটির উপর। তাই সকল মাকেই এমন খাবার ও পানীয় গুলো বেছে নেওয়া প্রয়োজন যেগুলো গর্ভস্থ শিশুর সঠিক বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়ক হবে।
বেশিরভাগ গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায়, তারা তাদের গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে রুচির পরিবর্তনের কারনে তেমন কোন খাবারই খেতে পারেন না। তবে এই সময়টাতে গর্ভবতী মায়েদের খাবারের গ্রহনের প্রতি যতটা না আগ্রহ থাকে তার চেয়েও বেশি থাকে বিভিন্ন রকম পানীয় গ্রহণের প্রতি। অবাক হচ্ছেন! জী, ঠিকি শুনেছেন…
আর তাই এসব দিক গুলো বিবেচনা করে গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাসের খাদ্য তালিকায় এমন পানীয় অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন যা মা ও শিশুর জন্যে অত্যন্ত উপকারি। আর এই বিভিন্ন পানীয়ের মধ্যে রয়েছে--- ডাবের পানি, লেবু পানি, যে কোন মৌসুমি তাজা ফলের রস, জিরা পানি, আইস টি, দুধ, বিশুদ্ধ পানি, লাচ্ছি, কাঁচা আমের শরবত, সবজি সিদ্ধ করে ছেঁকে নেওয়া পানি ও পুদিনা পাতার চা । তবে এগুলোর মধ্যে গর্ভবতী মায়েদের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী ও গুরুত্বপুর্ন পানীয় হলো ডাবের পানি।

গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি পানের সুফল
========================

১. কোষ্ঠ্যকাঠিন্যতা প্রতিরোধঃ
------------------------------------
গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের একটি কমন সমস্যা হলো Constipation বা কোষ্ঠ্যকাঠিন্যতা। এর কারন হচ্ছে গর্ভকালীন সময়ে প্রোজেস্টেরন হরমোন শরীরে বেড়ে যাওয়া। এছাড়াও মায়েদের বেশ কিছু সাপ্লিমেন্ট যেমন—ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড ও আয়োডিন খেতে হয়। এর ফলেও অনেক সময় কোষ্ঠ্যকাঠিন্যতা দেখা দেয়। আর তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের নিয়মিত ডাবের পানি পান করতে হবে। ডাবের পানিতে বিদ্যমান আঁশ কোষ্ঠ্য পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।

২. হজমের সমস্যা ও বুক জ্বালাপোড়া কমায়ঃ
----------------------------------------------------
গর্ভাবস্থায় মায়েরা সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহন না করার দরুন অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া সমস্যায় ভুগে থাকেন। ঔষধের পরিবর্তে ডাবের পানি পান করলে এ সমস্যা থেকে অনেকটাই উত্তোরন করা যায়। কারন ডাবের পানিতে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান গুলো শরীরে এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে ডাবের পানি পান করার মাধ্যমে বুক জ্বালাপোড়া ও হজমের সমস্যা প্রতিরোধ করা যায়।

৩. কর্মক্ষম ও দুর্বলতা রোধ করেঃ
--------------------------------------
গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের শরীরে বিভিন্ন হরমোনের পরিবর্তনের কারনে তাদের মধ্যে অবসাদ, কর্ম দুর্বলতা দেখা দেয়। আর তাই গর্ভবতী মায়েদের কর্ম উদ্দীপনা কে বাড়ানোর জন্যে নিয়মিত ডাবের পানি পান করা জরুরী। কারন এতে রয়েছে গুরুত্বপুর্ন ইলেক্ট্রোলাইট যা কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।

৪. শরীরে পানি আসা ও লেগ ক্রাম্প প্রতিরোধঃ
-------------------------------------------------------
গর্ভাবস্থায় আরও দুইটি কমন সমস্যা শরীরে পানি আসা ও লেগ ক্রাম্প হওয়া। ডাবের পানিতে বিদ্যমান গুরুত্বপুর্ন ইলেক্ট্রোলাইট গুলো গর্ভাবস্থায় পায়ের মাংস পেশিতে ব্যাথা জনীত সমস্যা অর্থাৎ লেগ ক্রাম্প ও পায়ের পাতায় পানি জমা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।

৫. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখেঃ
-------------------------------
অনেক গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন সময়ে উচ্চ রক্তচাপ জনীত সমস্যা দেখা দেয়। এটি মা ও শিশু উভয়ের জন্যে ক্ষতিকর। ডাবের পানিতে বিদ্যমান পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম গর্ভকালীন সময়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে থাকে।

৬. প্রাকৃতিক মুত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করেঃ
-----------------------------------------------
গর্ভাবস্থায় শরীরের ইউরিক এসিড এর মাত্রা ঠিক থাকা অত্যন্ত জরুরী, এটি ঠিক রাখতে সাহায্য করে ডাবের পানি।কারন ডাবের পানিতে রয়েছে প্রাকৃতিক মুত্রবর্ধক উপাদান। যা ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ফলে প্রি টার্ম লেবার এর ঝুঁকি কমে যায়।বিভিন্ন গবেষনায় দেখানো হয়েছে ডাবের পানি গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের পরিমান ও বেগ দুটোই বাড়ায় যার ফলে যে সকল ব্যাকটেরিয়া গুলো প্রস্রাবের সংক্রমন ঘটানোর জন্যে দায়ী তাদের কে শরীর থেকে প্রস্রাবের সাথে বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে।

৭. সঠিক ওজোন রাখতে সাহায্য করেঃ
---------------------------------------------
গর্ভকালীন সময়ে নারীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় সঠিক সময়ে ওজোন বাড়ানো। কারো ওজোন খুব দ্রুত বাড়তে থাকে আবার কারো ওজোন কমতে থাকে। আর গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের এই ওজোন বাড়া বা কমা দুটোই মা ও শিশুর জন্যে ঝুকিপুর্ন। তবে নিয়মিত অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি ডাবের পানি পান করার ফলে গর্ভবতী মায়েদের সঠিক ওজোন রাখতে সাহায্য করে থাকে।

৮. মাতৃদুগ্ধ তৈরি করেঃ
---------------------------
গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি, ভেতরের শ্বাস বা নারকেল খেলে তা পরবর্তিতে শিশুর জন্যে পুষ্টিকর মাতৃদুগ্ধ তৈরি করতে সাহায্য করে। নারকেলে রয়েছে দুগ্ধ উৎপাদনকারী উপাদানের প্রধান সহায়ক লোরিক এসিড। তাই গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি নিয়মিত পান করা জরুরি।

সতর্কতাঃ
=======
গর্ভাকালীন সময়ে ডাবের পানি পানের অনেক সুফল থাকা সত্ত্বেও এটি গ্রহনে বেশ কিছু সতর্কতা পালন করতে হয়, সেই বিষয়ে এবার একটু সংক্ষেপে বলে নেয়া যাকঃ
১. সারাদিনে ২ গ্লাস ডাবের পানি পান করাই যথেষ্ট। খুব বেশি পরিমানে পান না করা ভালো।
২. ডাবের পানি ফ্রিজে রেখে বা বাসি করে পান না করাই ভালো।
৩. কচি ও সবুজ রঙ এর ডাব খাওয়ার জন্যে বাছাই করবেন, ডাব কাটার কিছুক্ষনের মধ্যেই পান করুন।
৪. আপনার যদি নারকেলে জাতীয় খাবারে এলার্জি জনীত সমস্যা থাকে তাহলে তা ডাবের পানি পান করলেও হতে পারে। তাই পান করার পুর্বেই জেনে নিন আপনার এলার্জি আছে কিনা।
৫. গ্যাস্টেশনাল ডায়াবেটিস বা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ মত গ্রহন করবেন।

এই বিষয়ে আপনার মতামত বা কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে আমাকে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে পারেন। এছাড়াও কোন পুষ্টি পরামর্শের জন্য আমার ফেসবুক পেজে কানেক্ট হতে পারেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutriful Life with Jinnatun Nahar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutriful Life with Jinnatun Nahar:

Share

Category