ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা

ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা

লিঙ্গ উত্থান না হলে, লিঙ্গ না দাড়ালে ,ধোন খাড়া না হলে  সেই রোগ টা কে -ধ্বজভঙ্গ ( ক্লীব, নপুংসক, পুরুষত্বহীন, যৌন মিলনে ব...
04/10/2021

লিঙ্গ উত্থান না হলে, লিঙ্গ না দাড়ালে ,ধোন খাড়া না হলে সেই রোগ টা কে -
ধ্বজভঙ্গ ( ক্লীব, নপুংসক, পুরুষত্বহীন, যৌন মিলনে বা স্ত্রী সহবাসে অক্ষমতা) Impotence/
Erectile Dysfunction
লিঙ্গোত্থান না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান !
এই মহা জটিল সমস্যায় আমাদের ঔষধটি অত্যান্ত কার্যকরী ও বহুল পরীক্ষিত এবং ১০০% নিরাপদ প্রাকৃতিক ঔষধ, এটা সেবনে কোন রকম সাইড ইফেক্ট দেখা যায়না।
পুরুষের যৌন দূর্বলতা, যথাযথ লিঙ্গোত্থান না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান ! (উল্লেখ্য – যৌন চিন্তা মনে আসলে পুরুষের লিঙ্গের শিরায় রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে এবং লিঙ্গকে নিস্তেজ থেকে সুদৃঢ করে, যা লিঙ্গোত্থান নামে পরিচিত)।
যৌনবিষয়ক কল্পনায় পুরুষের লিঙ্গোত্থান ঘটে। মস্তিষ্কে অবস্থিত যৌনকেন্দ্রটি প্রথমে উদ্দীপিত হয়। ঐ কেন্দ্র দ্বারাউত্তেজনার সংবাদ মেরুদণ্ড ও বিশেষ স্নায়ু মারফত যৌনাঙ্গে এসে পৌঁছায়। এ সময়ে বস্তি অঙ্গগুলোতে বাড়তি রক্তের প্রবাহ আসে
এবং এরই পরিণতিতে লিঙ্গোত্থান ঘটে। বয়স যত বাড়তেথাকে, লিঙ্গোত্থানের জন্য পুরুষের ততই সরাসরি লিঙ্গে উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। অবশ্য ভয়, ভীতি, দোষী মনোভাব বা যৌনচিন্তা থেকে সরে গেলে যৌন উদ্দীপনায় বাধা পড়ে
এবং সে ক্ষেত্রে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি কি।
Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট
সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে। এর বড় একটা কারন
হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও
এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট
পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়।
কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে
বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স
বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে
প্রভাব ফেলে।
কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া,
স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া,
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।
পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে যে কারণ’ই থাকুক না কেন
আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে ফোনে সরাসরি কথা বলুন তিনি কারণ নির্ধারণ
তথা সমস্যা অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করিলে ইনশা আল্লাহ কিছু দিনের
চিকিৎসায় আপনার যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থান যথাযথ না হওযা সমস্যার স্থায়ী
সমাধান হবে।
যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল
আবেদন একবার আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন
🚩যৌনরোগসহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের সফল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন♦♦♦
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন 01717-499374
ইমো সহ সকল এ্যাপস খোলা আছে।
🌏বিস্তারিত জানতে কল দিতে পারবেন
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ভাল লাগলে প্লিজ শেয়ার করুন✈ শেয়ার করুন📢 শেয়ার করুন📢📢📢

🛑🚨 #লিঙ্গ_উত্থানে  #হোমিওপ্যাথিক  #চিকিৎসা :🛑  🛑🚨 #ইরেকটাইল_ডিসফাংশন বা  #লিঙ্গ  উত্থানে সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈ...
04/10/2021

🛑🚨 #লিঙ্গ_উত্থানে #হোমিওপ্যাথিক #চিকিৎসা :
🛑
🛑🚨 #ইরেকটাইল_ডিসফাংশন বা #লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে- যার পরিণাম হতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ। লিঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি কমন। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউজ অনুসারে, ৪০ বছর বয়সের ৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা ৬৫ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ। পুরুষদের অনিয়মিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশনও হতে পারে। নিউ অরলিন্সে অবস্থিত টিউল্যান ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং টাউরো ইনফার্মারির স্টাফ ইউরোলজিস্ট নিল বাউম বলেন, ‘যদি পুরুষেরা আপনাকে সত্য বলে, তাহলে জানবেন যে তারা জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি যৌনসহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌনসংগমের সুখ বিনষ্ট হয়।’ তিনি যোগ করেন, ‘একজন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে।’ বর্তমান যুগে নানা প্রকার কুচিকিৎসা অপচিকিৎসা দ্বারা যৌন রোগের চিকিৎসা করে যেখানে বিফল সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই একমাত্র ভরসা।
🛑🚨 #যৌণ_দুর্বলতার #হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসার ঔষধ সমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা
♦অরিগিনাম/ Origanum marjorana
ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।
♦ মস্কাস/ Moschus Moschiferus
ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
♦কেলি ব্রোম/ kali Bromatum
বিষন্নতা জনিত কারণে যৌন দুর্বলতায় এটি প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি হলো স্মরণশক্তির দুর্বলতা, স্মায়বিক দুর্বলতা, হাত দুটি সর্বদাই ব্যস্ত থাকে, মৃগী ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিসহ যৌণ দর্বলতার রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ।
♦স্টেফিসেগ্রিয়া/ Staphisagria
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী উপযোগী। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।
♦সেলিক্স নাই/Salix nigra
মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন, এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে।এই ঔষধটি যাদের যৌনশক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম তাদেরটা বাড়িয়ে স্বাভাবিক করবে এবং যাদেরটা স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বেশী তাদেরটা কমিয়ে স্বাভাবিক করবে।
♦সেবাল সেরুলেটা/Sabal serrulata
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে । বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।
♦লাইকোপোডিয়াম ক্লেভেটাম/Lycopodium clavatum
লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই, অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিতে লাইকোপোডিয়াম উপযোগী।
♦ক্যালকেরিয়া কার্বে/Calcarea Carbonica
ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।
♦নেট্রাম কার্ব/Natrum carbonicum
যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয় অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়, নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।
♦নাক্স ভুমিকা/Nux Vomica
নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর, যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে, শারীরিক পরিশ্রম কম করে, মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি নাক্স ভুমিকার নির্দেশক লক্ষণ সমষিতে প্রয়োগ করলে যৌণ সমস্যার সমাধান হবে।
♦ এসিড ফস/Acid phos
সাধারণত টাইফয়েড বা এরকম কোন মারাত্মক রোগের ভোগার কারণে, মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গেলে অথবা একেবারে নষ্ট হয়ে গেলে এবং সাথে অন্য আরো যে-কোন সমস্যা হউক না কেন, এসিড ফস আপনাকে সব ফিরিয়ে দিবে। এসিড ফস যৌণ দুর্বলতা আরোগ্যে একটি উপযুক্ত ঔষধ।
♦সিলেনিয়াম/Selenium
যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।
♦ ইস্কুলাস হিপ/Aesculus Hip
প্রত্যেকবার পায়খানা ও প্রস্রাবের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ, ঘুমের মধ্যে বীর্যস্খলন। জননেন্দ্রিয়ের নানাবিধ সমস্যায় এটি প্রয়োজনীয় ঔষধ।
♦এ্যাগ্নাস ক্যাস্টাস/Agnus castus
যৌন শক্তির হ্রাস, লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল এমন ঢিলা যে যৌন আনন্দের উত্তেজনা প্রয়োগেও লিঙ্গোত্থান হয় না। নগণ্য লিঙ্গোত্থান যৌন ইচ্ছা ছাড়াই। অণ্ডকোষ ঠাণ্ডা, স্ফীত, শক্ত এবং ব্যথাযুক্ত। ধ্বজভঙ্গ তার সাথে প্রমেহ বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন গনোরিয়া হয়। প্রমেহ, যৌন ইচ্ছা ব্যাতিরেকে লিঙ্গোত্থান। মলত্যাগের সময় যখন কোঁত দেয় তখন প্রস্টেট গ্রন্থির রস নির্গমন, প্রস্রাবত্যাগের সময়ও যদি চাপ দেয় তখন অনুরূপ রস ক্ষরণ হয়। রেতঃরজ্জুতে একটি টান টান ভাব থাকে । দুর্বল উত্তেজনা ও মূত্রাশয় গ্রন্থি থেকে রসক্ষরণ, এর ফলে কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত, যৌনাঙ্গে চুলকানি। মূত্রনালি হতে হরিদ্রা বর্ণের স্রাব। যৌন ইচ্ছা প্রচাপিত সহ গনোরিয়া।
♦এলো/Aleo
যৌন ইচ্ছা বর্ধিত, ঘুম হইতে জাগ্রত হওয়ার পর, আহারের পর, সন্ধ্যায়। সকালে ও প্রস্রাবত্যাগের পর লিঙ্গোত্থান। দিবা নিদ্রাকালে অনৈচ্ছিক বীর্যপাত, সকালের দিকে যৌন উত্তেজনা, অস্থির নিদ্রা। লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে যায়, এবং অণ্ডকোষ শীতল রোগীদের জন্য এলো উপযোগী।
♦ এলুমেন/Alumen
রাতে আহারের সময় লিঙ্গোদ্রেক। ঘন ঘন বীর্যস্খলন। গনোরিয়া, প্রমেহ। পেটের মধ্য লাইন থেকে ব্যাথা তীর বেগে ধাবিত হয়ে, সুতার মতো হয়ে পুংলিঙ্গের নিম্নদিকে যায়। পুংলিঙ্গের বামপাশে কাটার মতো ব্যথা এই লক্ষণ সমষ্টিতে এলুমেন উপযোগী।
♦এলুমিনা/Alumina
যৌন আকাঙ্খার বৃদ্ধি অথবা ঘন ঘন রেতঃপাত ও নৈশকালীন লিঙ্গোত্থান। লিঙ্গমুণ্ডের পশ্চাতে অধিক নিঃসরণ। লিঙ্গাগ্র চামড়া থেকে ছাল উঠা। রেতঃরজ্জুতে সংকোচক ব্যাথা তার সাথে অণ্ডকোষে সংকোচন। কাঠিন্য ও ব্যাথাপূর্ণ অনুভব একটি অণ্ডকোষ। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ। সঙ্গমের সময় এবং লিঙ্গোত্থান চলাকালে পেরিনিয়ামে ব্যথা। রতিক্রিয়ার পর কষ্টের বৃদ্ধি। সঙ্গমের সময় ও লিঙ্গোত্থান সময়ে পেরিনিয়ামে ঘাম। এই লক্ষনে এলুমিনা উপযোগী।
♦এমব্রাগ্রেসিয়া/Ambra grisea
বাহিরের কোন কারণ ছাড়াই যৌনাঙ্গে ইন্দ্রিয় তৃপ্তিকর উত্তেজনা ও চুলকানি। রেতঃরজ্জু অঞ্চলে ও ছোট থলিতে জ্বালা। সকালে লিঙ্গোত্থান, তার সাথে যৌনাঙ্গ অসাড়। দুই উরুর মধ্যবর্তী স্থানে কাঁচা ক্ষত। ভীষণ লিঙ্গোদ্রেক সকালে কিন্তু কামোন্মত্ততা সূচক কোন অনুভুতি নেই, সেইসাথে অঙ্গে অবশতা। এই লক্ষণ সমষ্টিতে যৌণ দর্বলতা দুর করতে প্রয়োজনীয় ঔষধ।
♦ এমন কার্ব/Ammonium carb
অত্যধিক যৌন ইচ্ছা, কামবিষয়ক চিন্তা ছাড়া অযথা লিঙ্গোত্থান অথবা যৌন ইচ্ছার অভাব অন্য লিঙ্গের প্রতি বিমুখতা। বারবার কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত, এবং অণ্ডকোষের মধ্যে সংকোচন, হেঁচড়ানো ও ভারি অনুভুতি। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ এমন কার্ব উপযোগী।
♦এনাকার্ডিয়াম ওরি/Anacardium ori
দিনে উত্তেজনা ছাড়াই লিঙ্গোত্থান। কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত। অণ্ডকোষে সুখকর চুলকানি। যৌন ইচ্ছার বৃদ্ধি অথবা উত্তেজনা অভাব ও সঙ্গমের সময় সুখানুভূতির অভাব। প্রস্রাব ও মলত্যাগের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ। কঠিন মলত্যাগের সময় বীর্য নিঃসরণ।
♦এনাগেলিস আর্ভেনসিস /Anagallis arvensis
লিঙ্গোত্থানের পূর্বে ও সময়ে মুত্রনালিতে জ্বালা সঙ্গমের সময় উপশম। ডান অণ্ডকোষ ও রেতঃরজ্জুতে টেনেধরা ব্যথা। রেতঃরজ্জুতে ছিন্নকর ব্যথা। সিম্ফাইসিস পিউবিসে শিহরণ।
♦ কোনিয়াম/Conium
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।
♦টিটানিয়াম/Titanium
সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা। টিটানিয়াম যৌণ দুর্বলতা দুর করতে উপযোগী।
♦ নুফার লুটিয়া/Nuphar Lut
কাম উত্তেজনার কথায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাতও যৌণ দুর্বলতা নিরাময়ে প্রয়োজনীয় ঔষধ।
♦ টার্নেরা/ডামিয়ানা/Turnera /Damiana
শুক্র বর্ধক ওষুধ। রোগীর যৌণ দুর্বলতা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ঔষধ।
♦ এভেনা স্যাটাইভা/Avena Sat
হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
♦মেডোরিনাম/Medorrhinum
গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এই মেডিসিন স্মরণ করিবেন।
♦ফসফরাস/Phosphorus
সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালাক সমান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ।
🚨যৌনদূর্বলতার বায়োকেমিক ঔষধসমুহ
♥ Natrum Mur (নেট্রাম মিউর)
স্ত্রী লোক দেখিলে কথা বলিলে এমন কি মনে মনে ভাবিলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়। সেবন - 12x বা আরো উচ্চ শক্তি ৪ বড়ি করে দিনে ২ বার সেব্য।
♥ Kali Phos (কেলি ফস)
অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা, কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা সেবন -12x বা আরো উচ্চ শক্তি ৪ বড়ি করে দিনে ২ বার।
♥ Silicea (সাইলেসিয়া)
স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য উপযোগী। সেবন - 12x বা আরো উচ্চ শক্তি ৪ বড়ি করে দিনে ২ বার সেব্য।
🛑উপসংহার:
যৌন সমস্যা অন্যান্য রোগের মতই স্বাভাবিক একটি সমস্যা, তাই এই যৌন সমস্যা নিয়ে নিজের মাঝে নিজে হীনমন্যতায় এবং বিষণ্ণতায় ভোগা অথবা এই সমস্যা নিয়ে অতিরিক্ত বিশেষ চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই, কারন আপনার ভিতরকার এই দুর্বলতা আপনার যৌন দুর্বলতাকে আরো বেশি দুর্বল করে দিতে পারে, সব সময় মনে রাখবেন যৌন দুর্বলতা একটি স্বাভাবিক সমস্যা এবং উপযুক্ত চিকিৎসার ফলে এই সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব । আর যৌন দুর্বলতায় আক্রান্ত পুরুষদের উপযুক্ত সমাধান এবং চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের যৌন শক্তি এবং সক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে পুষ্টিকর আহার ও চাপমুক্ত জীবণযাপন জরুরি। যৌন দূর্বলতা আরোগ্যের জন্য ডাক্তার ও রোগীকে ধৈর্যধারণ করতে হবে। খেজুর, আঙ্গুর, ছোলা, মাল্টা বেশি বেশি খাবেন এই খাবারগুলো যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন ]
🚩যৌনরোগসহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের সফল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন♦♦♦
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন 01717-499374
ইমো সহ সকল এ্যাপস খোলা আছে।
🌏বিস্তারিত জানতে কল দিতে পারবেন
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ভাল লাগলে প্লিজ শেয়ার করুন✈ শেয়ার করুন📢 শেয়ার করুন📢📢📢
🛑 #ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাবেন না।
🛑আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।

#লিঙ্গ_শিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌন_অক্ষমতা, #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা,
#পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, #প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানু_স্বল্পতা #পুরুষের_স্বল্প_শুক্রাণুর_কারণে_বন্ধ্যাত্ব

 #ধ্বজভঙ্গ ও যৌন দূর্বলতা  #পুরুষাঙ্গে উত্তেজনার অভাব, উত্তেজনাহীনতা, অল্পতে বীর্যপাত, যৌন শক্তির অভাবকেই ধ্বজভঙ্গ (Impo...
04/10/2021

#ধ্বজভঙ্গ ও যৌন দূর্বলতা
#পুরুষাঙ্গে উত্তেজনার অভাব, উত্তেজনাহীনতা, অল্পতে বীর্যপাত, যৌন শক্তির অভাবকেই ধ্বজভঙ্গ (Impotence) বলা হয়ে থাকে।
Note:- ধ্বজভঙ্গ নিয়ে আরেকটা পোস্ট আছে বিস্তারিত ভাবে। নিজ দায়িত্বে খোঁজ করে পড়ে নেন।
#এতে পুরুষদের যৌন কাজের সামান্য বা সম্পূর্ণ সামর্থহীনতার প্রকাশ পায় এবং এ-সমস্যায় পুরুষের যৌন চাহিদা দিন দিন ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
#ধ্বজভঙ্গের কারণ সমূহ :-
১. হস্তমৈথুন
২.আঘাত পাওয়া
৩. বহুমূত্র,
৪. সিফিলিস,
৫. গনোরিয়া,
৬. পুরাতন অন্ডকোষ প্রদাহ,
৭. দীর্ঘকাল যাবৎ অজীর্ণ রোগ,
৮. স্নায়বিক রোগ ইত্যাদি কারণে এই লক্ষণটি দেখা দিতে পারে। অনেক সময় এতে সন্তান জন্মদান শক্তি কমে যায়।
#তাছাড়া পুরুষের যৌন উত্তেজনা ও যৌনতার স্থায়ীত্ব কম বেশি হওয়ার কারণ তার দেহের হরমোনের ক্রিয়ার কম বেশি অবস্থা ঘটে। মানে ব্যক্তিভেদে হরমোন ভিন্ন হয়। কারও কম কারও বেশি।
#অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে পুরুষের যৌন ক্ষমতা ঠিকই আছে কিন্তু মানসিক কারণে বা হীনমন্যতার জন্য ধ্বজভঙ্গ ভাব প্রকাশ পায়।
#অনেকেই যৌবন কালে কম বেশি বীর্য ক্ষয় করে থাকে হস্তমৈথুন বা বিচানার সাথে ঘষাঘষি করে এমনকি অতিরিক্ত সপ্নদোষের কারনে। যে গুলো যৌন দূর্বলতা দেখা দেওয়ার অন্যতম কারন।
#অনেক সময় পুরুষের পেনিস বা লিঙ্গ সামান্য ছোট বড় হতে পারে, যা প্রকৃতির নিয়মে অথবা বংশগত ধারায় হয়ে থাকে এবং এর আগেও বহু পোস্টে বলেছি। পেনিশ নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট আছে পড়ে নিন। গত পোষ্টে আমার গবেষনার ফলাফল নিয়ে কথা বলেছি।
#কিন্তু লিঙ্গ ছোট বলে অনেক পুরুষ মনে করে যে তারা যৌন কাজে অক্ষম এবং তার ধ্বজভঙ্গ রোগ হয়েছে - এটাও ভুল ধারণা । সাধারণত লিঙ্গ ৩"-৩.৫" হলেই হয়। আসল বিষয় হলো লিঙ্গ শক্ত হলো কেমন, আর বীর্য দেরিতে বের হলো কিনা সেটাই বিষয়। এর নানা কলা কৌশল জরিত। যে যত বেশি কৌশলী সে তত বেশি সময় পায়।
#অতিরিক্ত পরিশ্রম, দেহে পুষ্টির অভাব, দেহে উপযুক্ত প্রোটিন, ভিটামিন প্রভৃতির অভাব হলেও এটি হতে পারে।
#প্রকৃত ধ্বজভঙ্গ রোগ এবং জন্মগত ভাবে ধ্বজভঙ্গ রোগ এই দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়ে থাকে।
#মানসিক বা দৈহিক কারণে যদি এই রোগ হয় তবে তাকে প্রকৃত ধ্বজভঙ্গ বলা যায়।
#আবার যদি জন্মগত ভাবে হয় তখন তাকে ধ্বজভঙ্গ রোগ বলা যায়। মানসিক বা দৈহিক কারণে এই রোগ হলে তার ট্রিটমেন্ট করা যায় কিন্তু জন্মগত ভাবে হলে তার চিকিৎসা করে আরোগ্য করাটা বেশ কঠিন।
#এবার আসুন প্রকৃত এবং জন্মগত ধ্বজভঙ্গ রোগের ক্ষেত্রে কি কি পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা দেখি :-
জন্মগত ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ:-
যৌবন শুরুর সঙ্গে পুরুষোচিত গুনাবলি যথাযথ ভাবে বিকাশ লাভ করে না। মানসিক দুর্বলতা প্রকাশ পায়। সর্বদাই হীনমন্যতা ও দুর্বলতার ভাব প্রকাশ পায়।
যৌবনের গুনাবলী ঠিক যে সময় যৌবন ভাব প্রকাশ পাওয়া স্বাভাবিক সেটা দেখা যায় না এবং যৌনতার ভাব যথাযথ ভাবে বিকাশ লাভ করে না। দেহের নানা হরমোনের অভাবে এবং স্নায়ুবিক অক্ষমতার কারণ হিসাবে দেখা দেয়।
#যৌবন আগমন হলেও যৌন ইন্দ্রিয়ের কোনো উত্তেজনা থাকে না। পেনিস ঠিক মত শক্ত হয় না। কখনো কখনো অতি সামান্য দু'এক ফোটা বীর্যপাত হয়।
#সর্বদাই এদের চরিত্রে নারী সুলভ ভাবভঙ্গি প্রকাশ পায়। অদ্ভুদ ধরনের হাবভাব প্রকাশ পায় যা সাধারনত কোন পুরুষের মধ্যে থাকে না।
এদের যৌন উত্তেজনা, পেনিসের উত্থান, বীর্যপাত প্রভৃতি কিছুই দেখা যায় না। আচার আচরণে বোকামি প্রকাশ পায়, মানুষের কাছে হস্যকর হয়ে থাকে এবং অনেক সময় মানুষ তাদের নিয়ে উপহাস ও কৌতক করে থাকে।
মানসিক বা দৈহিক ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ:-
অন্যের যৌন ক্ষমতা বেশি এবং নিজের কম এই ভেবে অনেক সময় মানসিক দুর্বলতা দেখা দেয়।
যতটা দৈহিক বীর্য ক্ষয় হয় ততটা খাদ্য ঠিক মত পায় না। উপযুক্ত প্রোটিন, ভিটামিন প্রভৃতির অভাব, পেটের রোগ এবং অন্য কোন রোগে ভোগা।
হরমোন ক্রিয়ার কম বেশির জন্য, দীর্ঘকাল যাবৎ বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন অথবা জন্মগত বা পৈত্রিক সূত্রে অনেকের পেনিস একটু ছোট হলে এর জন্য হিনমন্যতায় ভোগে।
অনেক সময় আদৌ রোগ নয়, শুধু মাত্র মানসিক কারণেই এই লক্ষণ দেখা দেয়।
তারা প্রকৃতপক্ষে যৌনতায় সুস্থ কিন্তু কৃত্রিমভাবে বীর্যক্ষয় করার কারণে ধ্বজভঙ্গের সন্দেহ করে এবং এই সন্দেহের জন্য নিজেকে ধ্বজভঙ্গ রোগী মনে করে থাকে।
অনেকের ক্ষেত্রে যৌন হরমোন বা অন্য কোন গ্রন্থির হরমোন সমান্য কিছু কম নিঃসরণের জন্য যৌন উত্তেজনা কিছুটা কম হতে পারে কিন্তু যথাযথ ট্রিটমেন্ট করলে হরমোনের এই গোলযোগ ঠিক হয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে মানসিক দুর্বলতা অনেক সময় প্রকাশ পেয়ে থাকে।
#রোগ নির্ণয় :-
স্ত্রী সহবাসের সময় পেনিসের উত্থান হয় না অথবা সামান্য মাত্র উত্থান হয়ে আবার নিস্তেজ হয়ে পড়ে। দ্রুত বীর্যপাত অর্থাৎ বীর্য ধারণের সময় যতটা হওয়া উচিত তার চেয়ে অনেক কম। পেনিসে উত্তেজনা দেখা যায় না আর হলেও অনেক কম। বীর্য স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি তরল হয়। বীর্যপাতের পর অস্বাভাবিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। বীর্য এতটা পাতলা যে দেখতে জলের মত।
জটিল উপসর্গ :-
১.যৌন আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়।
২.দাম্পত্য সুখ শান্তি বিঘ্নিত বা নষ্ট হয়।
৩.সাংসারিক শান্তি নস্ট হয়।
৪.যৌন চাহিদা মেটাতে স্ত্রী পর পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
৫. স্ত্রী সর্বদাই মানসিক অশান্তিতে ভোগে এবং স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা ভক্তির অভাব হয়।
৬. পুরুষের পুরুষোচিত গুনাবলীর বিকাশ হয় না।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে শুক্র কীট ঠিকমত না থাকার দরুন সন্তান সৃষ্টি বিঘ্নিত হয়।
৭.মনে মনে কামভাব থাকলেও যৌন সুখ না হবার দরুন মানসিক অবসাদ ও হতাশার সৃষ্টি হয়। দীর্ঘদিন যাবৎ এই জাতীয় হতাশায় ভুগলে মানসিক বৈকল্য দেখা দিতে পারে।
#যখন চিকিৎসা করা জরুরি
১. লিঙ্গ যথাযথ শক্ত না হলে।
২. দ্রুত বীর্যপাত হলে।
৩. লিঙ্গ প্রবেশ করানোর আগেই বীর্যপাত হলে।
৪. সামান্য চিন্তা করলেই বীর্য পাত হলে।
৫. মাসে প্রচুর সপ্নদোষ হলে (৮-১০ বার)।
৬. যৌন চাহিদা কমে গেলে।
এছাড়াও ব্যক্তিভেদে নানা রকম লক্ষ্মণ দেখা যায়।।
অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।
#ধৈর্য আর বীর্য যে ধরে রাখতে পারে সেই প্রকৃত পুরুষ।
🚩যৌনরোগসহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের সফল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন♦♦♦
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন 01717-499374
ইমো সহ সকল এ্যাপস খোলা আছে।
🌏বিস্তারিত জানতে কল দিতে পারবেন
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ভাল লাগলে প্লিজ শেয়ার করুন✈ শেয়ার করুন📢 শেয়ার করুন📢📢📢
drjaman625@gmail.com
https://germanhomeo.wordpress.com/
# লিঙ্গ_শিথিলতা, # ধ্বজভঙ্গ, # শীঘ্রপতন, # পুরুষত্বহীনতা, # যৌন_অক্ষমতা, # স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা,
# পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, # স্বপ্নদোষ, # প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, # প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, # শুক্রতারল্য, # শুক্রানু_স্বল্পতা #









🛑🚨 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা: 🛑🚨    🛑🚨  #হোমিওপ্যাথিক  #চিকিৎসা   🚨 #প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্...
04/10/2021

🛑🚨 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা:
🛑🚨
🛑🚨 #হোমিওপ্যাথিক #চিকিৎসা
🚨 #প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্যপাত। যদি নিয়মিত সঙ্গি এবং সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরেই বীর্যপাত ঘটে যায়- তাহলে যে সমস্যাটি বুঝা যাবে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন। প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন এ সমস্যায় ভোগে থাকেন।
একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রি-মেচিউর ইজেকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।
🚨 #উপসর্গঃ
পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।
🛑 #প্রি_ম্যাচিউর_ইজেকুলেশনকে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়-
🛑এক. প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন : এটি হলো আপনি যৌন সক্রিয় হওয়া মাত্রই বীর্যপাত ঘটে যাওয়া।
🛑🛑দুই. সেকেন্ডারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : এ ক্ষেত্রে আগের বা প্রথম দিকের যৌনজীবন তৃপ্তিদায়কই ছিল, বর্তমানে দ্রুত বীর্যপাত ঘটছে।
🚨 #কারণঃ
কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে জানা যায়, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল বিষয় এবং যার সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।
🚨 #মানসিক_কারণঃ
কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রথম বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি অবস্থায় পৌছে যে, পরবর্তী যৌন জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-
🛑 লোকজনের দৃষ্টিকে এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি বা তাড়াতাড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।
🛑 অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
🛑পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।
🛑দুশ্চিন্তাঃ অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে।
🛑দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।
🚨 #জৈবিক_কারণঃ
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে-
🛑হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা
🛑 মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান ( Chemicals of brain ) বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা
🛑 বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া
🛑 থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
🛑 প্রোস্টেট (Prostate) অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ (UTI)
♦♦বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
নিচের কারণগুলোর জন্যও দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে-
🛑সার্জারি বা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের (Nervous system) ক্ষতি হওয়া।
🛑 মাদক বা নারকোটিকস কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।
🛑🚨বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের (Premature ej*******on) ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)
🛑ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ
দ্রুত বীর্যপাতে ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেসব বিষয় :
⭕পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, মাঝে মাঝে উত্থিত হয় অথবা উত্থিত হয় কিন্তু বেশিক্ষন এ অবস্থায় না থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না, এমন ভয়ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে।
⭕স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ যদি এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করে যথা- হৃদরোগ থাকে। এতেও দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।
⭕মানসিক চাপঃ আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধঃ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দ্রুত
🚨🚨বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।
🛑🚨পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ঃ
চিকিৎসক বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।
পুরুষ হরমোনের (টেস্টোস্টেরন) মাত্রা দেখার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা করতে দিতে পারেন।
🚨 #জটিলতাঃ
যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-
🚨 #সম্পর্কে_টানাপড়েনঃ দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি।
🚨 #বন্ধ্যত্ব_সমস্যাঃ দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সঙ্গি ও সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
🛑 #চিকিৎসাব্যবস্থাঃ #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ
🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।
🔺Conium ( কোনিয়াম ) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।
🔺Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।
🔺Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্য।
🔺Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।
🔺Anacardium(এনাকার্ডিয়াম) – স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।
🔺Acid Phos(এসিড ফস) – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax p***s ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।
🔺Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ) -অজান্তে অথবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও বীর্যপাত এবং স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না।
🔺Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।
🔺Titanium ( টিটেনিয়াম ) – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।
🔺Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) – কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।
🔺Turnera(টার্নেরা) – শুক্র বর্ধক ওষুধ।
🔺Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) – হস্তমৈথুন
(Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
🔺Medorrhinum(মেডোরিনাম) -গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবে।
🔺Phosphorus(ফসফরাস) -সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।
🔺Moschus(মস্কাস) – বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে।
🛑🛑বায়োকেমিক ঔষধঃ
🔺Natrum Mur(নেট্রাম মিউর) – স্ত্রী লোক দেখলে, কথা বললে এমন কি মনে মনে ভাবলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়।
🔺Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।
🔺Silicea(সাইলেসিয়া) – হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।
🛑 # #বি:দ্র:ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করবেন না
🚩যৌনরোগসহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের সফল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন♦♦♦
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন 01717-499374
ইমো সহ সকল এ্যাপস খোলা আছে।
🌏বিস্তারিত জানতে কল দিতে পারবেন
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ভাল লাগলে প্লিজ শেয়ার করুন✈ শেয়ার করুন📢 শেয়ার করুন📢📢📢
drjaman625@gmail.com
https://germanhomeo.wordpress.com/
# লিঙ্গ_শিথিলতা, # ধ্বজভঙ্গ, # শীঘ্রপতন, # পুরুষত্বহীনতা, # যৌন_অক্ষমতা, # স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা,
# পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, # স্বপ্নদোষ, # প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, # প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, # শুক্রতারল্য, # শুক্রানু_স্বল্পতা #










#সেক্স #যৌন_সমস্যা #পুরুষত্বহীনতা
#শুক্রতারল্য
#যৌন_অক্ষমতা

 #যৌন_সমস্যা  #পুরুষত্বহীনতা  #ধাতু_দুর্বলতা  #ধ্বজভঙ্গ★যে সব কারনে উপরোক্ত সমস্যা গুলো হয়ঃ-(১)অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস।(২)...
04/10/2021

#যৌন_সমস্যা #পুরুষত্বহীনতা #ধাতু_দুর্বলতা #ধ্বজভঙ্গ
★যে সব কারনে উপরোক্ত সমস্যা গুলো হয়ঃ-
(১)অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস।
(২)হস্তমৈথুন।
(৩)অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ।
(৪)মাদক সেবন।
★লক্ষনঃ-
(১)সহবাসে অল্প সময়ে বীর্যপাত।
(২)স্ত্রীর সাথে আলিঙ্গনে,স্পর্শে বা কাম চিন্তায় বীর্যপাত।
(৩)মলত্যাগে বা মুত্রত্যাগে কোথ দিলে বীর্যপাত।
(৪)বীর্যের ঘনত্ব কম।
(৫)লিঙ্গের আগা মোটা এবং গোড়া চিকন।
(৬)ডায়াবেটিসের কারনে অকেজো হয়ে পড়া।
(৭)সহবাসের ইচ্ছা আছে কিন্তু ক্ষমতা নেই।
--যারা উপরোক্ত সমস্যাগুলোতে আক্রান্ত তারা পরামর্শ এবং বিশ্ব-বিখ্যাত জার্মানির হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
🚩যৌনরোগসহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের সফল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন♦♦♦
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন 01717-499374
ইমো সহ সকল এ্যাপস খোলা আছে।
🌏বিস্তারিত জানতে কল দিতে পারবেন
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ভাল লাগলে প্লিজ শেয়ার করুন✈ শেয়ার করুন📢 শেয়ার করুন📢📢📢
drjaman625@gmail.com
https://germanhomeo.wordpress.com/
# লিঙ্গ_শিথিলতা, # ধ্বজভঙ্গ, # শীঘ্রপতন, # পুরুষত্বহীনতা, # যৌন_অক্ষমতা, # স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা,
# পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, # স্বপ্নদোষ, # প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, # প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, # শুক্রতারল্য, # শুক্রানু_স্বল্পতা #









পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা। #পুরুষের_যৌন_সমস্যা;যৌন সমস্যা বা যৌন অক্ষমতা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায় যা যৌন প্...
04/10/2021

পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা।
#পুরুষের_যৌন_সমস্যা;
যৌন সমস্যা বা যৌন অক্ষমতা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায় যা যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের যেকোন ধাপে ঘটবার কারণে পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি থেকে সঙ্গীকে বঞ্চিত রাখে।
যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের চারটি ধাপ রয়েছে। উত্তেজনা, প্লেট, প্রচণ্ড উত্তেজনা (অর্গাজম), এবং রেজোল্যুশন।
বিভিন্ন গবেষণার তথ্যমতে ৪৩ শতাংশ নারী ও ৩১ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো মাত্রার যৌন অক্ষমতায় ভোগেন। এই বিষয়টি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আলোচনা করতে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা চিকিৎসায় সেরে যায়। তাই যারা এমন সমস্যায় ভোগেন তাদের উচিত খোলামেলাভাবে বিষয়টি নিয়ে সঙ্গী বা ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করা।
• কী কারণে পুরুষের যৌন সমস্যা হয়ে থাকে?
পুরুষের শারীরিক বা মানসিক সমস্যার ফলাফল হিসেবে যৌন সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।
#শারীরিক_কারণ: অনেক ধরণের শারীরিক কারণে যৌন সমস্যা তৈরি হতে পারে। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, রক্তনালী সংক্রান্ত রোগ, স্নায়ু রোগ, হরমোন ভারসাম্যহীনতা, দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন কিডনি বা লিভারের রোগ এবং অতিরিক্ত মদ্যপান, নিয়মিত মাদক নেওয়া ও ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ইত্যাদি।
এছাড়াও, কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ড্রাগসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যৌন ইচ্ছা এবং ক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে।
#মানসিক_কারণ: কর্মস্থলে চাপ ও অস্থিরতা, যৌন সক্ষমতা নিয়ে অতিমাত্রায় উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তায় থাকা, সম্পর্ক নিয়ে জটিলতা, ডিপ্রেশন, অপরাধবোধ এবং অতীতের কোন ঘটনা বা সেক্সুয়াল ট্রমার প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি মানসিক কারণে যৌন সমস্যায় ভুগতে পারেন যেকোনো পুরুষ।
• যৌন সমস্যায় কারা ভোগে?
যৌন সমস্যায় নারী-পুরুষ উভয়ই ভুগতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক যে কারো যেকোনো বয়সে যৌন সমস্যা হতে পারে।
• যৌন সমস্যা কীভাবে পুরুষদের ভোগায়?
পুরুষদের সাধারণত যেসব যৌন সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত, লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া এবং যৌন ইচ্ছা না জাগা।
• অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত কী?
অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাতের কয়েকটি ধরণ রয়েছে। যেমন:
#দ্রুত_বীর্যপাত: পেনিট্রেশন বা সঙ্গম শুরুর আগেই বা কিছুক্ষণ পরই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকেই দ্রুত বা অকাল বীর্যপাত বলা হয়।
#মন্থর_বীর্যপাত: খুবই মন্থর বীর্যপাত হওয়া বা বীর্যপাতের ইচ্ছা না জাগাই এ ধরণের সমস্যা।
#বিপরীতমুখী_বীর্যপাত (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন): পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন বা বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে।
কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে।
এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনো সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেওয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে।
সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদের মধ্যে বিপরীতমুখী বীর্যপাতের সমস্যা দেখা যায়। ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারায়। মুত্রথলীর স্নায়ু দুর্বল বা কর্মক্ষমতা যদি হারায় তবে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন পুরুষরা। ডায়াবেটিক ছাড়া যাদের এ সমস্যা হয় তাদের সাধারণত ব্লাডার নেকে বা পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচারের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দরুন এটা হতে পারে; যেমন ক্রোধ সংবরণের জন্য ঔষধ গ্রহণের কারণে এমনটা ঘটতে পারে।
#লিঙ্গ_উত্থিত_না_হওয়ার_সমস্যা (ইরেকটাইল ডিসফাংশন) কী?
ইরেকটাল ডিসফাংশনকে সরাসরি যৌন অক্ষমতা বলা হয়। যৌন মিলনের জন্য পুরুষের লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া বা উত্থান হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী না হওয়াকে ইরেকটাল ডিসফাংশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
রক্ত সঞ্চালনের সমস্যাজনিত রোগ, স্নায়ুবিক সমস্যা, মানসিক কারণ- যেমন চাপ, অবসাদ এবং যৌন সক্ষমতা নিয়ে দুশ্চিন্তা, লিঙ্গে কোন ধরণের আঘাতের কারণে, দুরারোগ্য কোন ব্যাধি, নির্দিষ্ট কিছু ড্রাগ নেওয়াসহ ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে পুরুষের। এছাড়া পিরোনির রোগের (লিঙ্গে ত্রুটিযুক্ত টিস্যুর কারণে সমস্যা) কারণে ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে।
#যৌন_আকাঙ্ক্ষা_না_জাগা_কী?
যৌন আকাঙ্ক্ষা না জাগা বলতে যৌন ক্রিয়ায় সাড়া না দেওয়ার প্রবণতাকে বা কামশক্তি হারিয়ে ফেলা বা কম যৌন ইচ্ছাকে বোঝায়। এ সমস্যা মানসিক ও শারীরিক কারণে ঘটতে পারে। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের কম নির্গত হওয়ার কারণে হয়। কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কে জটিলতার কারণেও এ সমস্য হয় অনেক পুরুষের।
#পুরুষের_যৌন_অক্ষমতার_চিকিৎসা:
বেশিরভাগ যৌন অক্ষমতার চিকিৎসা শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে সারিয়ে তোলা যায়।
পুরুষের শারীরিক কোন সমস্যার কারণে যদি যৌন অক্ষমতার সমস্যা ঘটে তবে চিকিৎসার মাধ্যমে তা সারিয়ে তোলা হয়।
এছাড়া, লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার জন্য কিছু ঔষধ যেমন সিয়ালিস, লেভিট্রা, স্ট্যাক্সিন, স্টেন্ড্রা বা ভায়াগ্রাও প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
এসব ঔষধ লিঙ্গে রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে যৌন সঙ্গমের জন্য উত্থিত হতে সাহায্য করে। এছাড়া প্রোমেসেন্ট নামের এক ধরণের ঔষধ অকাল বীর্যপাত রোধে কাজ করে। লিডোকেনসমৃদ্ধ এ ঔষধটি সঙ্গমের আগে লিঙ্গে সরাসরি স্প্রে করতে হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী বীর্যধারনে সাহায্য করে।
♦️তবে আপনাদের বলে রাখি এগুলোতে কিন্তু প্রচন্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া আপনারা কোন রকম ঔষধ নিজে থেকে ব্যবহার করবেন না।
এছাড়া হরমোন চিকিৎসাও করা হয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছা জাগানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোনজনিত থেরাপি যেমন টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) করে পুরুষের যৌন সমস্যার সমাধান করা হয়।
মানসিক থেরাপি দিয়েও অনেক যৌন সমস্যার সমাধান হয়। প্রশিক্ষিত কাউন্সেলরের সাহায্য নিয়ে উদ্বেগ, ভয় বা অপরাধবোধের কারণে সৃষ্ট যৌন সমস্যার সমাধান করা যায়।
এছাড়া যান্ত্রিক উপকরণ ব্যবহার করে যৌন সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেমন ভ্যাকুয়াম ডিভাইস ও পেনাইল ইমপ্লিমেন্ট এর মাধ্যমে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। তবে সব চিকিৎসাই চিকিৎসকের পরামর্শমতে গ্রহণ করতে হবে।
যৌন শিক্ষা ও যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। যৌনতার ব্যাপারে আচরণ ও সাড়া দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ শিক্ষা একজন পুরুষকে যৌনতা সম্পর্কে নানা অনিশ্চয়তা ও ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
এ ধরণের সমস্যায় পুরুষের উচিত সঙ্গীর সঙ্গে তার যৌন চাহিদা ও উদ্বেগ সম্পর্কে আলোচনা করা। এতে করে যৌন জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যায় ও একটি স্বাস্থ্যসম্মত যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন।
যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান আছে কি না এমনটা অনেকেই জানতে চান। মূলত যে মূল সমস্যার কারণে যৌন সমস্যাটি হয় তার ওপর নির্ভর করে যৌন চিকিৎসার সফলতা। চিকিৎসা সম্ভব এমন সমস্যার ক্ষেত্রে ভাল সফলতা পাওয়া যায়। এছাড়া মৃদু অক্ষমতা যেগুলো সাধারণত মানসিক চাপ, ভয় বা যৌন সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার কারণে হয়ে থাকে তা কাউন্সেলিং, যৌন শিক্ষা ও সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়ে যায়।
• যৌন সমস্যা প্রতিরোধ করা যায় কী না?
সব যৌন সমস্যা চাইলেই প্রতিরোধ করা যায় না। তবে যৌন সমস্যার জন্য মূল কারণটি সম্পর্কে জানা ও আগে থেকেই চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুললে যৌন সমস্যা প্রতিরোধ সম্ভব।
ভাল যৌন জীবনের জন্য যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে একজন পুরুষ নানাভাবে সচেতন থাকতে পারেন। যেমন-
যেকোন চিকিৎসা নেওয়ার সময় আপনার ডাক্তারের পরামর্শ পুরোপুরি অনুসরণ করুন।
অ্যালকোহল গ্রহণের পরিমাণ সীমিত করুন।
ধূমপান ছেড়ে দিন।
যেকোন ধরণের মানসিক বা আবেগী বিষয় যেমন চাপ, অবসাদ, উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন।
• সঙ্গীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করুন।
যৌন অক্ষমতার সমস্যা হলে কখন ডাক্তার দেখাব ?
অনেক পুরুষের নানা সময় যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি তা কয়েকদিন স্থায়ী হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। যদি কয়েকদিন পর পর যৌন সমস্যা অনুভব করেন তবে অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান। মারাত্মক যৌন অক্ষমতার কারণে সঙ্গীর সাথে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আগেই চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
🔸আপনি কি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা ভুগছেন!?
যৌন সমস্যা হোমিও ঔষধের মাধ্যমে স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তাই আপনার যদি কোনরকম যৌন সমস্যা থেকে থাকে আপনি আপনার কাছাকাছি কোন আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন।
∆ অথবা আমাদের সাথেও নির্দ্বিধায়, নিঃসংকোচে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাদের ক্লিনিকে সরাসরি আসতে পারেন অথবা অনলাইনেও পরামর্শ নিতে পারেন।
♀️♂️ বাংলাদেশে সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ হোমিও যৌন বিশেষজ্ঞ।
#লিঙ্গ_শিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌন_অক্ষমতা, #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা,
#পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, #প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানু_স্বল্পতা #পুরুষের_স্বল্প_শুক্রাণুর_কারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
• এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇
ফোন 01717-499374
ডঃ মোঃ জামান খান
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
জার্মান হোমিও হল

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category