প্রায় এক যুগ ধরে “প্রাকৃতিক ঔষধী খাদ্য এর উপর পড়ালেখা গবেষনা এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করে এর রোগ নিরাময় ক্ষমতার অসংখ্য ফলাফল পর্যবেক্ষন করে আমি অবিভূত হই। মানব দেহের প্রান রাসায়নিক কার্যক্রম বোঝার জন্য , Medical Microbiology & Immunolgy ,by Warren Levinson & Ernest Jawetz. Immunology, by Donald M. weir & John Stewart. Cell and Moleculer Biology,by De Robertis & De Robertis,Jr. বই গুলো পড়ি। ইন্টারনেট থেকে এই সব বিষয়ের উপর অনেক তথ্য সংগ্রহ করি। এতে করে আমার এই উপলব্ধি হয়েছে যে ,‘প্রকৃতির দয়া ছাড়া কোন মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।’
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস অধ্যয়ন করে জানতে পারি, চিকিৎসা বিজ্ঞানের শুরুটা হয় ,“প্রাকৃতিক গাছ গাছালী ” ব্যবহারের মাধ্যমে এবং আধুনিক “প্রাশ্চাত্য চিকিৎসার’ জন্ম হয় এরই ধারাবাহিকতায়। একজন শৈল চিকিৎসক নিপুন দক্ষতায় সফল অপারেশন করতে পারেন কিন্তু ক্ষত স্থ্ানটি জোড়া লাগাতে চিকিৎসকের কোন ক্ষমতা নেই। দেহ জোড়া লাগার ব্যাপারটি দেহের নিজস্ব ‘প্রাণ রাসায়নিক’ ব্যাপার। অর্থাৎ প্রকৃতির নিয়ম অনুসারেই ক্ষত স্থান জোড়া লাগে। অক্সিজেন ছাড়া দেহ কোষ বাঁচতে পারে না। প্রকৃতির উপাদান থেকেই কোষ খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। কোন অপ্রাকৃতিক পদার্থ দেহ কোষ ব্যবহার করে না। এ সমস্ত বিষয় গুলো জানার পর আমি আরও নিশ্চিত হলাম যে, ‘ মানুষের রোগের কারণ দেহ মধ্যে অপ্রাকৃতিক পদার্থের অত্যধিক অনুপ্রবেশ।’ মানুষের বেঁচে থাকার আশ্রয় স্থল মাটি, বায়ু ও জল লক্ষ লক্ষ অপ্রাকৃতিক পদার্থ (রাসায়নিক) দ্বারা ঢেকে গেছে। এই রাসায়নিক পদার্থ প্রতি মুহুর্তে দেহের ‘প্রাণ রাসায়নিক’ কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটিয়ে যাচ্ছে। প্রতি নিয়ত মানুষ সাধারন থেকে গুরুতর রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আসলে এই অসুখের মূল কারণ হচ্ছে ‘প্রাকৃতিক উপাদানের ভারসাম্যহীনতা’।
মানুষ তাদের রোগ লক্ষন গুলো দূর করার জন্য ‘প্রাশ্চাত্য ড্রাগ’ ব্যবহার করে। কিন্তু এ ড্রাগ ব্যবহারে মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় প্রমানিত হওয়ায় ড্রাগ ব্যবহারকারীদের স্থায়ী অসুস্থ্যতার ঝুঁকি থাকে। RAY D. & STRAND,M.D DEATH BY PRESCRIPTION এর বিসদ বিবরন আছে FOOD IS YOUR MEDICINE BY Henry G.Bieler,M.D। এ কথা অনস্বীকার্য যে, প্রাশ্চাত্য চিকিৎসায় ব্যবহৃত ড্রাগ, রোগের লক্ষন দ্রুত দূর করতে সাহায্য করে। এতে রোগের তীব্রতা দ্রুত প্রশমন হয়। অনেক মারাত্মক রোগে রোগীর জীবন বাঁচানোর জন্য ড্রাগের ব্যবহার প্রয়োজন হয়। কিন্তু স্থায়ী আরোগ্য বিধানের জন্য “প্রাকৃতিক ঔষূধী খাদ্যের” কোন বিকল্প নেই।
আধুনিক ‘বায়ো কেমেষ্ট্রীর’ উচ্চতর গবেষনায় মাধ্যমে এটি নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, দেহ কোষের প্রাণরাসায়নিক কার্যক্রমের জন্য কোন্ কোন্ প্রাকৃতিক উপাদান, প্রতিদিন, কি পরিমান প্রয়োজন , RAY D. & STRAND,M.D WHAT YOUR DOCTOR DOESN’T KNOW ABOUT NUTRITIONAL MEDICINE MAY BE KILLING YOU .তে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। লেখা বইতে কোষীয় খাদ্যের বিস্তারিত বিবরন আছে।
আমার আগ্রহ ও উৎসাহ মূলতঃ ব্যবহারিক জ্ঞান এবং বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন। আমি একটি আর্ন্তজাতিক প্রাকৃতিক ঔষূধী খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান DXN Int’l বাংলাদেশের‘প্রডাক্ট কনসালটেন্ট’ হিসাবে কাজ করার সুবাধে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতাকে বই আকারে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেই।
আমি প্রাকৃতিক ঔষধু খাদ্য ‘এডাপটো-মেডিসিন’ ব্যবহার করে অনেক রোগ নিরাময় প্রার্থী মানুষকে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হই। ‘নিজের দেহ সবচেয়ে বড় চিকিৎসক’ এ ধারণা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে এই লেখার প্রোয়জনীয়তা অনুভব করি। এ কথাও আজ বিজ্ঞান কতৃক স্বীকৃত যে, ‘দেহের মধ্যেই রোগ নিরাময় শক্তি বিদ্যমান, ঔষুধ বা ডাক্তার সাহায্যকারী মাত্র।
প্রতিটি রোগ নিরাময়ে কিভাবে ‘এডাপটো-মেডিসিন’ কাজ করে এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষেন করার প্রয়াস চালিয়েছি। এরেই ধারাবাহিকতায় এই বই ‘প্রকৃতি-- শেষ্ঠ ঔষধ, দেহ-- বড় ডাক্তার’।
বইটি লেখার ব্যাপারে আমাকে উৎসাহ এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়েছে আমার স্ত্রী, শান্তিবাগ হাই স্কুলের(ঢাকা) সহকারী শিক্ষিকা ইতি চট্রোপাধ্যায় এবং আমাদের একমাত্র মেয়ে ‘প্রকৃতি’। DXN Int’l বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জনাব কে এম রফিক (ইন্ডিয়ান) এর সর্বাত্মক সহযোগিতা কৃতজ্ঞ ভরে স্মরন করছি।
মুক্তি যুদ্ধের সুন্দরবন অঞ্চলের সাব সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়া উদ্দিন (অব:) যিনি ,আমার পরামর্শে দীর্ঘদিন ‘এডাপটো-মেডিসিন’ ব্যবহার করে আসছেন এবং দূরারোগ্য রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে স্বুস্ব্য জীবন যাপন করছেন। আমার কাজে অকুন্ঠ সমর্থন দানের জন্য তাঁর কাছে চির কৃতজ্ঞ।
আমি স্মরন করছি ডা: সুসেন কুমার সাহা (প্রয়াত), অধ্যাপক,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যল বিশ্ববিদ্যালয়। তাঁর ক্যান্সার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থায় আমি চিকিৎসা দিয়েছিলাম। প্রফেসর ডা: এ,এস,এম জাকারিয়া প্রক্টর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যল বিশ্ববিদ্যালয়। ডাঃ মতিউল্ল্যা খান , ন্যাশানাল ইউনিভারসিটি অব সিংগাপুর। ডাঃ মোঃ আসলাম হোসেন , সহযোগী অধ্যাপক ,কার্ডিয়ক সার্জারী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যল বিশ্ববিদ্যালয় । ডা: মাহবুবুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ,ঢাকা। ডা: রোকন উদ্দিন ,সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা শিশু হাসপাতাল । জিজিথ এনকে, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ডিরেক্টর , ডি এক্স এন। ডা: শফিকুর রহমান ,সিনিয়র লিডার , ইন্টারন্যাশনাল ট্রেইনার এবং মোটিভেটর ,ডি এক্স এন। ডা: হারুন , সিনিয়র লিডার , ইন্টারন্যাশনাল ট্রেইনার এবং মোটিভেটর , ডি এক্স এন।
আমি কৃতজ্ঞ ভরে স্মরন করছি , এ্যপেলো হসপিটাল (বাংলাদেশ) এর কার্ডিয়াক সার্জন ডাঃ মাধভা নায়েক জে., যিনি আমার পরামর্শে কার্ডিয়াক ইনসেনটিভ কেয়ারে থাকা একজন শিশু রোগীকে ‘এডাপটো-মেডিসিন ’ (মাশরুম , স্পাইরুলনা) ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন।
আমি স্মরন করছি প্রফেসর ডাঃ মেজর জেনারেল তৌফিক আলম , ডিরেক্টর জেনারেল ,মেডিকেল কোর ,কম্বাইন্ড মেলিটারি হসপিটাল (সি এম এইছ) (প্রয়াত) কে ,যিনি রোগ অবস্থার শেষ মুহূর্তে আমার কাছে চিকিৎসা নিয়ে মৃত্যুকে কিছুটা বিলম্বিত করেছিলেন।
আমি স্মরন করছি মেজর (অব) মামুন (বর্তমানে ট্রাষ্ট মিলনায়তনের প্রজেক্ট ম্যানেজার) কে,যিনি একজন থার্ড স্টেজের কিডনি রোগী ছিলেন। আমার পরামর্শে অনেক দিন ধরে স্বুস্থ জীবন যাপন করছেন।
আমি সর্বত্মক চিত্তে স্মরন করছি , যাঁরা আমার চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহন করে উপকৃত হয়েছেন তাঁরা হলেন সর্ব জনাব মেজর জেনারেল সাঈদ ,প্রজেক্ট ডিরেক্টর, পদ্মা ব্রীজ এবং মিসেস সাঈদ। কর্ণেল (অব) জাকির, মেজর মাসুদ, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শফি ,মেজর (অবঃ)আনিসুর রহমান, চেয়ারম্যান ,এ্যাগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিজ ,ডাঃ কর্ণেল আমির (অবঃ) , প্রাক্তন চীফ ডেন্টাল সার্জন , সি এম এইছ , এডভোকেট সাহারা খাতুন (প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী )প্রাক্তন নেভী কর্মকত্তা লেফটেনেন্ট সাইফুল পাইকার, এসেসটেন্ট ইন্সপেকটর জেনারেল অব পুলিশ (এআইজি) কামরুল আহসান,প্রমূখ।
আমি ‘এডাপটো-মেডিসন’ এর উপর কয়েক শত সেমিনার ও ট্রেনিং পরিচালনা করেছি। হাজার হাজর মানুষকে ‘ঔষুধী খাদ্য’ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছি। এবং বহু মানুষের সু-স্বাস্ব্য ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি। আমার এই কাজের পেছনে যারা সর্বাত্মক সহযোগিতা ও সমর্থন যুগিয়েছেন তাঁদের কাছে আমি চির ঋনি। তারা হলেন; সর্ব জনাব জাহাঙ্গীর আলম (কেমিষ্ট), ডা: রফিক, ডা: হক, ডা: এ,কে, আজাদ, ডা: আবু শাহাদাৎ নুর, ডা: সুমন, এম এ এস ফিরোজ, মোসলেহ উদ্দিন, বোরাহান উদ্দিন চৌধুরী, হাকিম ডা: খন্দকার নুরল হক, শহিদুল হক , উৎপল ঘোষ,গাজী আলমগীর, তারেক আহমেদ, মেহফুজ এহসান, মাকসুদুর রহমান, এম এ ওহাব রিপন , হাসমত আলী সাগর, কানিজ আহমেদ , শেখ আবুল হাসনাত, ওমর ফারুক, ফারুক ভূঁইঞা , নাজিম উদ্দিন আবীর, আমির হোসেন , মোঃ আবুল কালাম আজাদ , সাংবাদিক বদরুল আমীন , মনজুরুল মান্নান , হজরত আলী , সেলিম মাহমুদ , আবদুস সোবাহান প্রমূখ।
আমি কৃতজ্ঞভরে স্মরন করছি মাইকো লাইফ এর কর্নধার জনাব এলড্রিন খাঁন কে যিনি আমার কাজ কে সবসময় উৎসাহিত করে আসছেন। আমি কৃতজ্ঞ ফাইটো সাইন্স বিডি এর ইনচার্জ জনাব জে. আলম ,মিশন ১০ এর কর্নধার আমিনুল কবির শিমুল সহ সকল নেতৃত্বের প্রতি যারা আমার কাজে সর্বত্মক সহযোগীতা দিয়ে চলেছেন। এবং ডি এক্স এন বাংলাদেশের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মকত্তা ,কর্মচারী বৃন্দ
সর্বাধুনিক চিকিৎসা চিন্তা
স্টেম সেল নিউট্রিশন থেরাপী; জানুন ও চিকিৎসা নিন
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অতি আশ্চর্য আবিষ্কার হচ্ছে মানব দেহের স্টেম সেল । পৃথিবীর সব প্রানি ও উদ্ভিদের একটি নির্দিষ্ট স্টেম সেল রয়েছে যা প্রতিটি প্রানি ও উদ্ভিদের নিজ নিজ বৈশিষ্ট্য বহন করে। একটি শুক্রানু ও ডিম্বানু মিলনের ফলে মাতৃ জঠরে যে নতুন কোষোর সৃষ্টি হয় সেটিই এ্যামব্র্রায়নিক স্টেম সেল। এই কোষটি নিয়মিত বিভাজনের মাধ্যমে ২২০টি অঙ্গে পরিনত হয়ে পূর্নাঙ্গ মানব ভ্রুনে পরিনত হয় যা প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন কোষের সমষ্টি। প্রতিটি কোষের গড়ে ৫০ থেকে ৭০ বার বিভাজন শেষে স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে। ২২০ টি কোষের নির্দিষ্ট জীবনকাল ও বিভাজনকাল রয়েছে। প্রায় ২০ টির ও বেশী অঙ্গে এডাল্ট স্টেম সেল আছে যা থেকে প্রতিনিয়ত নতুন কোষের সৃষ্টি হয়। যেমন মেরুমজ্জায় অবস্থিত হেমোপোয়েটিক স্টেম সেল প্রতিনিয়ত রক্তকনিকা তৈরি করে। এভাবে সমগ্র দেহ ব্যবস্থায় প্রতিনিয়ত নতুন কোষের সৃষ্টি হয় বয়স্ক কোষের মৃত্যু ঘটে। কোষের জন্ম ও মৃত্যুর যে কোন একটির ব্যাতিক্রম হলেই দেহ অঙ্গ রোগাক্রান্ত হয়।
সব স্টেম সেল এর গঠন প্রকৃতি একই ধরনের এবং একই জৈব রসায়ন দিয়ে তৈরি। অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রানি কোষের জৈব উপাদান একই। কিন্তু কোন প্রানি কোষ প্রধান জৈব উপাদান এসেনসিয়াল এমাইনো এসিড, এসেনসিয়াল ফ্যাটি এসিড, গ্লুকোজ, ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রয়োজন পরিমান পানি তৈরি করতে পারে না। এর প্রতিটির জন্য প্রানি কোষ কে উদ্ভিদের উপর নির্ভর করতে হয়। শুধুমাত্র উদ্ভিদ কোষ সালোকসংশ্লেষন প্রক্রিয়ায় এই জৈব উপাদান সমূহ প্রস্তুত করে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা মানব দেহের রোগের কারন নিশ্চিত করেছেন। প্রাকৃতিক খাদ্য পরিমান মত ও সঠিক প্রক্রিয়ায় না খাবার কারনেই দেহের স্টেম সেল ও কার্যকরী সেল রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। পরিনামে ক্যান্সার, ডায়বেটিস, হার্ট, কিডনি, লিভার, সহ বিভিন্ন অঙ্গের এক লক্ষ রোগ হয়।
স্টেম সেল নিউট্রিশন থেরাপী গবেষনালবদ্ধ ডিজাইন করা প্রাকৃতিক খাদ্য যা দেহ কোষের নিজস্ব রোগ নিরাময়,স¦াভাবিক মৃত্যু ও পূর্নজন্মের ক্ষমতাকে সক্রিয় করে। চিকিৎসা বিজ্ঞান শতভাগ নিশ্চিত করেছে যে,দেহ কোষ প্রাকৃতিক খাবার ছাড়া অন্য কিছু গ্রহন করে না। আধুনিক ড্রাগ থেরাপীর পাশাপাশি এ থেরাপী গ্রহন করলে দ্রুত রোগ মুক্তি ঘটে এবং ড্রাগ ব্যবহার ধীরে ধীরে কমে আসে। ড্রাগের প্রত্যাহার অসম্ভব হলে দীর্ঘ ড্রাগ ব্যবহারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করে। স্বুস্থ্য দেহে স্টেম সেল নিউট্রিশান গ্রহন করলে ড্রাগমুক্ত জীবনযাপন সম্ভব হয়।
চিকিৎসা পরামর্শের জন্য
যোগাযোগ করুন: ড.শিবেন্দ্র কর্মকার
বিশেষজ্ঞ
StemCell Nutrition Therapy
স্টেম সেল নিউট্রিশান থেরাপী
PhD in Natural Health Care
Charleston State Universirty
Accredited by:US Education Department