09/05/2023
কিছু লোক সমিতির নাম করে এম্বুলেন্স মালিকদের বিপদের দিকে এগিয়ে দিচ্ছে।
প্রথমে যদি বলি :
কাগজ আপডেট প্রসঙ্গে, সরকার কখনই প্রাইভেট গাড়িতে ট্যাক্স মাফ করেনি কিন্তু সমিতির ক্রেডিট নেয়ার জন্য কিছু টাকার বিনিময় বেক্তিগত ট্যাক্স ফাকি দিয়ে কাগজ আপডেট করা হয়েছে। যখন সরকার এটা বুঝতে পেরেছে এখন সকল ট্যাক্স আরোপ করেছে। এতে যত বিপাকে সকল মালিক গন। তবে এর জন্য দায়ি কে? যে লোকগুলো আপনাদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রলোভন দেখিয়েছে তাহারা।
আবারো ক্ষতির মুখে এম্বুলেন্স মালিক গন।
আমি একজন এম্বুলেন্স কর্মি হিসেবে যতটুকু বুঝি। আপনারা জানেন কোন এক সমিতির নামে হাইকোর্টে একটি রুল জারি করা হয়েছে এবং ৪ সপ্তাহের মধ্যে ৬ টি অথরিটিকে জবাব দিতে বলা হয়েছে যে এম্বুলেন্স এর জন্য কেন একটি নীতিমালা হবে না। সে ৪ সপ্তাহের কিন্তু মেয়াদ শেষ। পরবর্তী শুনানি কি করাতে পেরেছে?
অনেকের কাছে রুলের কাগজ দেয়া হচ্ছে এবং বলা হচ্ছে কাগজ ফেল থাকলে এই কাগজ দেখালে মামলা হবে না। যেটা আর একটি মিথ্যা কথা। কারন ওটা একটি রুল মাত্র, এটার পরে যদি শুনানি করাতে পারে তাহলে সে শুনানিতে কোন ডিরেকশন আসতে পারে। অন্যথায় না। তার মানে ডকুমেন্টস ফেল গাড়ি রাস্তায় পাইলে সার্জেন্ট মামলা দিবে এটা নিশ্চিত থাকেন।
এখন টাকার বিনিময় যদি কেহ কাগজটি সংগ্রহ করেন হয়তো আপনার কাছে ২০০০/২৫০০ টাকা সংখ্যায় কম কিন্তু ২০০০ গাড়ি থেকে নিলে টাকা দাড়ায় ৫০ লক্ষ। তার মানে আই ওয়াশ করে আপনার আমার পকেট থেকে ৫০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে জৈনক বেক্তি। আর অন্য দিকে আপনার আমার গাড়িতে ১০/২০ হাজার টাকার মামলা ঠুকে দিচ্ছে সার্জেন্ট।
তাই সকল এম্বুলেন্স মালিক গন সাবধান হোন।