Masroom homeopathic medicine

Masroom homeopathic medicine হয়

চর্মরোগ, যৌন দুর্বলতা, পাইলস, বন্ধ্যাত্ব, বেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার গ্যাস্ট্রিক, আলসার, কিডনিতে

গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া-ঘটিত যৌনবাহিত সংক্রমণ (STI) যা Neisseria gonorrhoeae নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি মূত্রন...
23/06/2025

গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া-ঘটিত যৌনবাহিত সংক্রমণ (STI) যা Neisseria gonorrhoeae নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি মূত্রনালী, পায়ু পথ, গলা, এবং চোখেও সংক্রমণ ঘটাতে পারে। সময় মতো সঠিক চিকিৎসা না করালে এটি পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যই গুরুতর স্বাস্থ্য জটিলতার কারণ হতে পারে, যেমন: বন্ধ্যত্ব, পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (PID), এপিডিডাইমিটিস (পুরুষের অণ্ডকোষে প্রদাহ) এবং শরীরের অন্যান্য অংশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া (যেমন: জয়েন্ট বা হার্ট)।
আধুনিক চিকিৎসা:
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, গনোরিয়ার একমাত্র কার্যকর চিকিৎসা হলো অ্যান্টিবায়োটিক। সাধারণত, সেফট্রিয়াক্সোন (Cephriaxone) ইনজেকশন এবং এজিথ্রোমাইসিন (Azithromycin) মুখে খাওয়ার ওষুধ একত্রে দেওয়া হয়। পেনিসিলিন এবং অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিক অতীতে ব্যবহৃত হলেও, ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরোধের কারণে এখন সেফালোস্পোরিন শ্রেণীর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য রোগ নির্ণয়ের পর ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সম্পূর্ণ কোর্স অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এবং গনোরিয়া:
কিছু হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক গনোরিয়া এবং এর পরবর্তী জটিলতার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দাবি করে থাকেন। তাদের মতে, রোগ লক্ষণ অনুসারে সঠিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে গনোরিয়া নিরাময় সম্ভব। কিছু হোমিওপ্যাথিক বই এবং প্রকাশনাতে গনোরিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট হোমিওপ্যাথিক ওষুধের উল্লেখ পাওয়া যায়।
তবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো:
* বৈজ্ঞানিক প্রমাণ: গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের জন্য সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয়। হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে গনোরিয়া সম্পূর্ণরূপে নির্মূল হয় এমন কোনো শক্তিশালী, নিরপেক্ষ এবং বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত গবেষণা নেই। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে হোমোপ্যাথিক চিকিৎসার প্রভাব প্লাসেবো (placebo) প্রভাবের বেশি নয়।
* সংক্রমণ নির্মূল: গনোরিয়া যদি সঠিকভাবে নির্মূল না হয়, তাহলে এটি শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন: জয়েন্টে ব্যথা, হৃদপিণ্ডের সমস্যা, এবং বন্ধ্যত্ব। হোমিওপ্যাথি এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নির্মূল করতে কার্যকর কিনা তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন রয়েছে।
* রোগের বিস্তার: যদি গনোরিয়ার সঠিক চিকিৎসা না হয়, তাহলে আক্রান্ত ব্যক্তি অন্যদের মধ্যে রোগ ছড়িয়ে দিতে পারেন। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুতর ঝুঁকি।
পরামর্শ:
* প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: যদি আপনার গনোরিয়ার কোনো লক্ষণ থাকে (যেমন: অস্বাভাবিক স্রাব, প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া, তলপেটে ব্যথা), তাহলে অবিলম্বে একজন আধুনিক মেডিসিনের ডাক্তারের (যেমন: ইউরোলজিস্ট বা সেক্সোলজিস্ট) সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার রোগ নির্ণয় করবেন এবং অ্যান্টিবায়োটিকসহ সঠিক চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।
* সঠিক রোগ নির্ণয়: রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা বা আক্রান্ত স্থান থেকে নমুনা নিয়ে ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে গনোরিয়া নিশ্চিত হওয়া যায়।
* চিকিৎসার সম্পূর্ণ কোর্স: আধুনিক চিকিৎসা শুরু করলে, অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধের সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করবেন, এমনকি যদি আপনার লক্ষণগুলি দ্রুত উন্নত হয় তবুও। এতে করে সংক্রমণের পুনরাবৃত্তি এবং অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের ঝুঁকি কমে।
* পার্টনারদের চিকিৎসা: আপনার যদি গনোরিয়া ধরা পড়ে, তাহলে আপনার সকল যৌন সঙ্গীরও পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা করানো উচিত, কারণ তারা উপসর্গবিহীন হতে পারে কিন্তু সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
* প্রতিরোধ: গনোরিয়া প্রতিরোধে নিরাপদ যৌন অনুশীলন (যেমন: কনডম ব্যবহার) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গনোরিয়ার মতো একটি গুরুতর ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের ক্ষেত্রে, আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং কার্যকর সমাধান। হোমিওপ্যাথি বা অন্য কোনো বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির উপর নির্ভর করে সময় নষ্ট করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে যৌন রোগের চিকিৎসার বিষয়ে আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।হোমিওপ্যাথি একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি...
23/06/2025

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে যৌন রোগের চিকিৎসার বিষয়ে আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।
হোমিওপ্যাথি একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি যা "সদৃশ সদৃশকে আরোগ্য করে" (like cures like) এই নীতির উপর ভিত্তি করে কাজ করে। এর অর্থ হলো, যে পদার্থ সুস্থ মানুষের শরীরে যে লক্ষণ সৃষ্টি করে, সেই একই পদার্থকে অত্যন্ত লঘু মাত্রায় প্রয়োগ করে রোগীর একই ধরনের লক্ষণ নিরাময় করা হয়।
হোমিওপ্যাথি এবং যৌন রোগ:
হোমিওপ্যাথিতে যৌন দুর্বলতা বা কিছু যৌন সমস্যার চিকিৎসার দাবি করা হয়। এ বিষয়ে বিভিন্ন বইও প্রকাশিত হয়েছে, যেমন:
* "হোমিওপ্যাথিতে যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা" - ডাঃ মাওঃ মোঃ জাহিদুল আলম
* "যৌন দুর্বলতায় হোমিওপ্যাথি" - ডা. মাহফুজুর রহমান
এই বইগুলো থেকে বোঝা যায় যে হোমিওপ্যাথিতে যৌন দুর্বলতা, অকাল বীর্যপাত (Premature Ej*******on), পুরুষত্বহীনতা (Erectile Dysfunction) এবং অন্যান্য কিছু যৌন সমস্যার জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতির কথা বলা হয়।
সাধারণত, হোমিওপ্যাথিতে যৌন রোগের চিকিৎসায় যে বিষয়গুলি বিবেচনা করা হয়:
* ব্যক্তিগতকরণ (Individualization): হোমিওপ্যাথির একটি মূল নীতি হলো রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণের সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করে তার জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ নির্বাচন করা। যৌন রোগের ক্ষেত্রেও রোগীর নির্দিষ্ট লক্ষণ, তার জীবনযাপন, মানসিক অবস্থা এবং সার্বিক স্বাস্থ্য বিবেচনা করে ওষুধ নির্বাচন করা হয়।
* জীবনীশক্তি (Vital Force): হোমিওপ্যাথিতে বিশ্বাস করা হয় যে শরীরের নিজস্ব জীবনীশক্তি রয়েছে যা রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। হোমিও ওষুধ এই জীবনীশক্তিকে উদ্দীপ্ত করে রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে।
* সাধারণ যৌন সমস্যার জন্য কিছু সম্ভাব্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধের উল্লেখ: যদিও এখানে কোনো ওষুধের নাম উল্লেখ করা সঙ্গত নয় কারণ একজন রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসক ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিত নয়, তবে হোমিওপ্যাথিতে বিভিন্ন ওষুধের কথা বলা হয় যা বিভিন্ন যৌন সমস্যার লক্ষণগুলির সাথে মিলে যায়। যেমন: শারীরিক দুর্বলতা, মানসিক চাপ, উদ্বেগ, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণে সৃষ্ট যৌন সমস্যায় বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহৃত হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
যদিও হোমিওপ্যাথিতে যৌন রোগের চিকিৎসার দাবি করা হয়, তবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখা অত্যন্ত জরুরি:
* বৈজ্ঞানিক প্রমাণ: হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা নিয়ে বৈজ্ঞানিক মহলে বিতর্ক রয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা সমর্থনে শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক প্রমাণ এখনও অপ্রতুল।
* যৌনবাহিত রোগ (STIs/STDs): যদি আপনার যৌনবাহিত রোগ (যেমন: সিফিলিস, গনোরিয়া, হার্পিস, এইচআইভি) থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন আধুনিক মেডিসিনের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ এই রোগগুলির জন্য কার্যকর চিকিৎসা প্রয়োজন এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। হোমিওপ্যাথি সাধারণত এই ধরনের সংক্রমণ নিরাময়ে কার্যকর বলে প্রমাণিত নয়।
* সঠিক রোগ নির্ণয়: যৌন রোগের কারণ বিভিন্ন হতে পারে। হরমোনের সমস্যা, রক্তনালীর সমস্যা, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা, মানসিক চাপ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। সঠিক রোগ নির্ণয় না করে কোনো চিকিৎসা শুরু করা উচিত নয়।
* যোগ্য হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি আপনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করাতে চান, তবে অবশ্যই একজন যোগ্য এবং রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজে নিজে ওষুধ সেবন করা বা অপরীক্ষিত কোনো পরামর্শ গ্রহণ করা বিপজ্জনক হতে পারে।
যৌন স্বাস্থ্য একটি সংবেদনশীল বিষয় এবং এর জন্য সঠিক ও নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা অপরিহার্য। আপনার যদি কোনো যৌন সমস্যা থাকে, তাহলে প্রথমত একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের (যেমন: ইউরোলজিস্ট বা সেক্সোলজিস্ট) সাথে পরামর্শ করা উচিত। তিনি আপনার সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারবেন।

যৌন সমস্যাগুলির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ক্ষেত্রে, রোগের কারণ ও লক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়। হোমিওপ্...
09/04/2025

যৌন সমস্যাগুলির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ক্ষেত্রে, রোগের কারণ ও লক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়। হোমিওপ্যাথি একটি সামগ্রিক চিকিৎসা পদ্ধতি, তাই রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনায় নেওয়া হয়। এখানে কিছু সাধারণ যৌন সমস্যার হোমিওপ্যাথি ঔষধ এবং তাদের লক্ষণ আলোচনা করা হলো:

পুরুষদের যৌন সমস্যা:

Erectile Dysfunction (পুরুষত্বহীনতা):

Agnus Castus: যখন যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যায় এবং লিঙ্গ শীতল ও শিথিল থাকে।

Caladium: যৌন ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও লিঙ্গ উত্থানে দুর্বলতা অথবা ক্ষণস্থায়ী উত্থান। ধূমপানের অভ্যাস থাকলে এটি উপযোগী হতে পারে।

Lycopodium: আত্মবিশ্বাসের অভাব অথবা কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগের কারণে উত্থান দুর্বল হলে। পেটে গ্যাস এবং হজমের সমস্যাও থাকতে পারে।

Selenium: ধীরে ধীরে এবং দুর্বল উত্থান, যৌন মিলনের পর অতিরিক্ত ক্লান্তি।

Nux Vomica: অতিরিক্ত কাজের চাপ, অনিয়মিত জীবনযাপন ও বদভ্যাসের কারণে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে।

Yohimbinum: এটি কামোদ্দীপক এবং উত্থান দুর্বলতায় কার্যকর।

Premature Ej*******on (শীঘ্রপতন):

Caladium: অতিরিক্ত উত্তেজনা বা স্পর্শকাতরতার কারণে দ্রুত বীর্যপাত হলে।

Agaricus Muscarius: অতিরিক্ত উত্তেজনা এবং স্নায়বিক দুর্বলতার কারণে শীঘ্রপতন।

Lycopodium: স্নায়বিক দুর্বলতা, আত্মবিশ্বাসের অভাব এবং পেটের সমস্যার সাথে শীঘ্রপতন।

Sepia: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বা দীর্ঘস্থায়ী যৌন কার্যকলাপের পর শীঘ্রপতন।

Staphysagria: মানসিক চাপ, রাগ দমন করে রাখা বা যৌন নির্যাতনের ইতিহাসের কারণে শীঘ্রপতন।

Low Libido (যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব):

Agnus Castus: যৌন ইচ্ছার অভাব এবং শারীরিক দুর্বলতা।

Nuphar Luteum: যৌন মিলনের প্রতি অনিচ্ছা এবং যৌনাঙ্গের শিথিলতা।

Sepia: মহিলাদের ক্ষেত্রে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে গেলে।

মহিলাদের যৌন সমস্যা:

Low Libido (যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব):

Sepia: মেনোপজের সময় বা হরমোনের ভারসাম্যহীনতায় যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে গেলে।

Natrum Muriaticum: মানসিক আঘাত বা দুঃখের কারণে যৌন অনীহা দেখা দিলে।

Painful In*******se (বেদনাদায়ক যৌন মিলন):

Sepia: যোনিপথে শুষ্কতা এবং হরমোনের অভাবের কারণে ব্যথা হলে।

Staphysagria: মানসিক আঘাত বা অপমানের কারণে ব্যথা অনুভব হলে।

অন্যান্য ঔষধ:

Acidum Phosphoricum: অতিরিক্ত মানসিক বা শারীরিক পরিশ্রমের কারণে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে।

Avena Sativa: স্নায়বিক দুর্বলতা এবং অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে সৃষ্ট দুর্বলতায় টনিক হিসেবে কাজ করে।

Damiana: এটি একটি সাধারণ টনিক যা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

উপরে উল্লেখিত ঔষধগুলি শুধুমাত্র সাধারণ নির্দেশিকা। আপনার নির্দিষ্ট সমস্যা এবং লক্ষণগুলির জন্য সঠিক ঔষধ নির্বাচন করার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাস এবং স্বতন্ত্র লক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়।

যৌন সমস্যার কারণ শারীরিক বা মানসিক হতে পারে, তাই ডাক্তারের পরামর্শে সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রয়োজন।

নিজের ইচ্ছামত ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়।

বাংলাদেশে অনেক অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার রয়েছেন যারা যৌন সমস্যাগুলির চিকিৎসা করে থাকেন। আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনার সমস্যার সমাধানের জন্য পরামর্শ নিতে পারেন।

12/08/2024
হয়চর্মরোগ, যৌন দুর্বলতা, পাইলস, বন্ধ্যাত্ব, বেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার গ্যাস্ট্রিক, আলসার, কিডনিতে পাথর, পিত্ত পাথর, জন...
17/12/2023

হয়

চর্মরোগ, যৌন দুর্বলতা, পাইলস, বন্ধ্যাত্ব, বেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার গ্যাস্ট্রিক, আলসার, কিডনিতে পাথর, পিত্ত পাথর, জন্ডিস, লিভার সিরোসিস, গনোরিয়া, সিফিলিস, হাঁপানী, আমাশয়, টন্সিলাইটিস, পলিপ ক্যান্সার, মেয়েদের সাদা-স্রাব, টিউমার, যক্ষা, আইবিএস ইত্যাদি পুরাতন জটিল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

ঠিকানা: ২৮/৫, দক্ষিণ শাহজাহানপুর, ঢাকা-১২১৭

মোবাইল নং : 01710-766- 01712-768061

02/02/2023

ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার
01710766113

ধ্ব‌জভঙ্গ রোগের ঔষধ১। পুরুষ চড়াই পাখীর গোস্ত ঘিয়ে ভেজে কিছু দিন যাবত ভক্ষণ করলে ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ ভাল হয় । অবশ্য প্রতিদিন এক...
08/12/2022

ধ্ব‌জভঙ্গ রোগের ঔষধ

১। পুরুষ চড়াই পাখীর গোস্ত ঘিয়ে ভেজে কিছু দিন যাবত ভক্ষণ করলে ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ ভাল হয় । অবশ্য প্রতিদিন একটি করে পাখীর গোস্ত খেতে হবে ।

২। পানের সঙ্গে নাগ কেশর ফুলের আতর এক রতি পরিমান দিয়ে ভক্ষন করবে । এবং ওই আতরের এক রতি পরিমান নিয়ে লিঙ্গের গোড়ার দিকে ভালরূপে মালিশ করে তার উপরে একটি পান স্থাপন করে কাপড় ছেঁড়া দিয়ে ভালরূপে বেঁধে কিছুক্ষনের জন্য রেখে দিবে । এরূপে দু বা তিনদিন উক্ত আতর ভক্ষন এবং মর্দ্দন ও বন্ধন করলে ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ ভালো হয়ে যাবে ।

৩। শান্ডা নামক জীবের তৈল লিঙ্গে মালিশ করলে অল্প দিনের মধ্যে ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ ভালো হয় । এই তৈল এক প্রকার বন্য ম্লেচছ জাতিরা সচরাচর কলিকাতা শহরে এবং নিকটবর্তী শহরতলীতে বিক্রয় করতে কখনো কখনো আসে ।

৪। পিযঙ্গু চার আনা ওজনের, ষষ্ঠিমধু চার আনা ওজনের এবং লোধ চার আনা ওজনের এই তিনটি দ্রব্যকে চূর্ণ করে একশের সরিষা তৈলের সঙ্গে মিশিয়ে দিবে এবং অল্প গরম করে উক্ত তৈলের দ্বারা মালিশ করলে ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ আরোগ্য হবে ।

৫। পদ্মের শিকড় ও গেঁড়ো পেষন করে কিঞ্চিৎ বেল পাতার রস মিশিয়ে ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে একটা পিতল পাত্রে রাখবে । আর উক্ত দ্রব্য সেবন করলে ইনশাআল্লাহ ধ্ব‌জভঙ্গ রোগ বিনাশ হবে ।

21/10/2022

আমাদের পুরুষাঙ্গ ‘স্পঞ্জের মত’ এক প্রকার নরম সংকোচনশীল ও সম্প্রসারণশীল পেশিতন্তু বা উত্থানশীল তন্ত বা ইরেক্টাল টিস্যু দিয়ে গঠিত। মানুষের শারিরীক গঠনের মতই পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ ও বিভিন্ন গঠনের বা সাইজের হয়ে থাকে। কেমন পুরুষাঙ্গ পছন্দ করে মেয়েরা । জানেন কি? স্বাভাবিক অবস্থায় লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গটি নরম ও ছোট থাকে কিন্তু সেক্স উত্তেজনার সময় এইসব রক্তনালীতে প্রচুর রক্ত এসে পূর্ণ হয়ে যায় ফলে পুরুষাঙ্গ টির আকারে বৃদ্ধি পেয়ে লম্বা, মোটা-তাজা ও দৃঢ় হয় আর একেই বলে ইরেকশন অফ পেনিস বা পুরুষাঙ্গের উত্থান।ইরেকসন হলে একজন স্বাভাবিক মানুষের স্বাভাবিক সাইজ ৫”থেকে ৬.৫”।অনেকেরই পুরুষাঙ্গটি ছোট তাই তারা এজন্য অনেক দুশ্চিন্তা করে। আমি বলব বেশির ভগ যৌন সমস্যা তেমন কোন সমস্যা নয় তা দুশ্চিন্তার কারন। ছেলেরা নেটে চটি পড়ে সব চেয়ে বেশি নিজের ক্ষতি করে কারন চটি সম্পুর্ন কল্পনার জগত আর তা বাস্তব মনে করে পড়ে বেশির ভাগ তরুন- তরুনি।আর নিজের মধ্যে চটি আচরন ও অবস্তা খুজতে চেষ্টা করে যার পরিনতিই এই দুশ্চিন্তা। যাই হোক যঔন মিলনের জন্য অনেক মোটা ও অনেক লম্বা পেনিসে দরকার নেই কারন মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।কেউ যদি যৌনিতে লিঙ্গ বা পেনিস না ঢুকিয়ে হাতের আঙ্গুল দিয়ে ও ঐ যৌনির গ্রুভের মধ্যে নাড়া নাড়া-ছাড়া করে তা হলেও মেয়েদের ওরগাজম হয়ে যবে।

মাষরুস মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়।
29/05/2021

মাষরুস মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়।

মাষরুম শরীর সব ধরনের শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকতে সাহায্য করে।
29/05/2021

মাষরুম শরীর সব ধরনের শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকতে সাহায্য করে।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Masroom homeopathic medicine posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram