Positive Bangladesh Initiative

Positive Bangladesh Initiative positive bangladesh is the volunteers' platform for sharing creativity and to work for humanity. please contact +8801912389878

When you grow up you tend to get told that the world is the way it is and your life is just to live your life inside the...
29/04/2025

When you grow up you tend to get told that the world is the way it is and your life is just to live your life inside the world. Try not to bash into the walls too much. Try to have a nice family, have fun, save a little money.
That's a very limited life. Life can be much broader once you discover one simple fact: Everything around you that you call life was made up by people that were no smarter than you and you can change it, you can influence it, you can build your own things that other people can use.
-Steve Jobs

মানুষ কি কারণে বাঁচে?একজন মানুষের বাঁচার অনেক কারণ থাকতে পারে। সব কারণগুলোকে বড় দুটো ভাগ হতে পারে। একটা হলো বাঁচার জন্য ...
19/02/2025

মানুষ কি কারণে বাঁচে?
একজন মানুষের বাঁচার অনেক কারণ থাকতে পারে। সব কারণগুলোকে বড় দুটো ভাগ হতে পারে। একটা হলো বাঁচার জন্য বাঁচা এবং আরেকটা হতে পারে বাঁচার জন্য একটা কারণ তৈরী করে সে কারণে বাঁচা।
প্রথম দলে যারা আছে তারা বাঁচে শুধু এই কারণে যে, যেহেতু সে পৃথিবীতে এসেছে, সে যতক্ষণ পৃথিবীতে আছে ততক্ষণ তাকে বাঁচতেই হবে। তাই সে বাঁচে। আর বাঁচার জন্য যত যা কিছু করা প্রয়োজন তাই সে করতে থাকে। কেউ কেউ আনন্দের সাথে কেউ কেউ বাধ্য হয়ে। কেউ কেউ অনেক ভাল ভাবে বাঁচে, কেউ কেউ যেন তেন ভাবে বাঁচে, কেউ কেউ মোটামুটি বাঁচে। শেষ পর্যন্ত সেটা বাঁচার জন্যই বাঁচা। বেশীর ভাগ মানুষের মতো। অতি সাধারণের মতো। এবং পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এভাবে বাঁচতেই অভ্যস্ত হয়ে গেছে। সে যত চাকুরীজীবি, ব্যবসায়ী বা যাই হোক না কেন। এমনকি কিছু কিছু রাষ্ট্র প্রধান, তথাকথিত জনগণের নেতাও এই দলে পরেন। দিন শেষে তাদের ব্যক্তিগত পার্থিব অর্জন হয়তো অনেক কিছু থাকে। কিন্তু মৃত্যুর সময় তাদের মহা মূল্যবান মানব জীবন যেনতেন ভাবে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নিশ্চয়ই অনেক আক্ষেপ থাকে। কি করলাম সারাটা জীবন? কার জন্য করলাম? কেন করলাম?
আর অল্প সংখ্যক সেই মানুষগুলো, যারা বাঁচার জন্য বাঁচে না। একটা কারণ তৈরী করে বাঁচে তাদের সংখ্যা অনেক কম। কারণ বাঁচার জন্য একটা স্বপ্ন তৈরী করা খুব সহজ ব্যাপার না। এবং জীবনের অনেক কিছু ছাড় দিয়ে, অনেক বড় বড় ত্যাগ স্বীকার করে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে জন্য বেঁচে থাকা অনেক অনেক কঠিন।
তার চেয়ে কঠিন সেই স্বপ্ন মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া, মানুষকে সেই স্বপ্নের অংশীদার করে নেয়া। কারণ, শেষ পর্যন্ত সেই স্বপ্নটা তো মানুষের জন্য, একটা সুন্দর পৃথিবীর জন্য। সত্যিকারের ধার্মিকদের জন্য স্রষ্ট্রার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য।
আজকে এই পর্যন্তই। এই বিষয়ে কথা চলতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।
যে যেভাবে বেঁচে থাকুন না কেন, সবাই সব সময় চমতকার থাকুন। নিজের যত্ন নিন। আর নিজেকে প্রশ্ন করুন - ”আমার জীবনটাকে আরো স্বার্থক, সুন্দর ও পরিপূর্ণ করার জন্য আমি আর কি করতে পারি?”।
সর্ব শক্তিমান সবাইকে ভাল রাখুন, সুস্থ রাখুন, সুখী রাখুন-সবার জন্য এই শুভ কামনা।

Free Positive Life Orientation Workshop for undergraduate studentsA life-changing event for the undergraduate studentsBy...
15/01/2025

Free Positive Life Orientation Workshop for undergraduate students
A life-changing event for the undergraduate students
By participating in psychological games and interactions in the workshop, you will learn to discover your values and utilize them for your benefit.
Date: To be chosen
Time: To be chosen
The workshop will be online using Google Meet
The workshop will be moderated by the clinical Psychologist Ms. Zohora Parveen and ABM Mizanur Rahman, Founder, Positive Bangladesh Initiative
The workshop is FREE of cost. No Registration fee is required.
If you have any queries, please visit: Positive Bangladesh Initiative page
To sign up please fill up the form below. We will send you a google meet link through email.
By filling up this form you are expressing your interest in participating in the workshop
https://forms.gle/t6CNCXtqzTvT2A8f9

হেরে যাব কেন? হারকে নিয়তিই বা মনে করবো কেন?হারতে চায় না কেউ, তবুও সবাই হারে।হারের তিক্ত স্বাদ আমাদের জীবনটাকে দুর্বিসহ ক...
30/12/2024

হেরে যাব কেন? হারকে নিয়তিই বা মনে করবো কেন?

হারতে চায় না কেউ, তবুও সবাই হারে।

হারের তিক্ত স্বাদ আমাদের জীবনটাকে দুর্বিসহ করে তোলে বিভিন্ন সময়। অনেকেই আছেন, যাদেরকে হারটা খুব সহজেই কাবু করে ফেলে। মনটা ভীষণ খারাপ হয়। মনে হয়, আমার সব শেষ হয়ে গেল। আমি আর ঘুরে দাড়াতে পারবো না। জীবনে কখনোই এমনটা মনে হয় হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর হবে।

বাস্তব কথা হচ্ছে, মানুষ এই অবস্থা থেকেও ঘুরে দাড়ায় এবং জীবন চলতে থাকে। অনেকের মনে হতে পারে, হয়তো আগের মতো নয়। কিন্তু, হিসেব করলে দেখা যাবে, কখনো কখনো আগের চেয়েও অনেক ভালো।

আমি আসলে এসব কথা বলার জন্য এই লেখাটি শুরু করিনি। আমি একটু ভিন্ন বিষয়ে কথা বলতে চাই। আর সেটা হলো-হারকে আমরা কতটুকু হার হিসেবে নেবো? জীবনে হারকে কীভাবে মূল্যায়ন করবো?

যদি কেউ মনে করেন-জ্ঞান দিচ্ছি-মনে করতে পারেন-কিন্তু আমি আসলে আমার জীবন থেকে কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আপনার অভিজ্ঞতা ভিন্ন হতে পারে। কিন্ত আপনি যদি চান তো, আমার অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃতও হতে পারেন।

জীবনে অনেক হেরেছি, অনেককে হারতে দেখেছি। এখন হার থেকে শিখতে এবং ঘুরে দাড়াতে এবং হারকে জীবন বদলে দিতে কাজে লাগাতে শিখছি।

আপনি জীবনে অনেক বড় বড় হাররে সম্মুখীন হতে পারেন। মনে করতে পারেন-আপনার জীবনটা অর্থহীন, নিষ্ফল হয়ে গেলে। কিন্তু আপনি চাইলে একটু ভিন্নভাবেও দেখতে পারেন।

দেখা যাক-হারকে আমরা সাধারণত যেভাবে নিই-সেভাবে নিলে কি হতে পারে। প্রথমত হতে পারে আপনার প্রচন্ড মন খারাপ হবে, আপনি হাল ছেড়ে দেবেন, আর চেষ্টা করতে চাইবেন না। আমি বলছি না এটা খুব খারাপ কিছু। কিন্তু আমরা এটা করি। প্রায়ই করি।

এবার দেখা যাক-এই কাজটা করা ছাড়াও আমরা আর কি করতে পারি।

প্রথমে যেটা করতে পারি সেটা হলো হারকে খেলার একটি অংশ হিসেবে নিতে পারি। (ইংরেজীতে বললে হয়তো আরেকটু ভাল হতো- স্পোর্টিংলি শব্দটা বিষয়টা আরো ভাল বোঝায়)। যাই হোক। খেলা হিসেবে নিলে কি সুবিধা? সুবিধা হলো এই যে, একটা হারই আমাদের জীবনের সব কিছুতে পরিণত হবে না। কারণ, কোন একটা খেলায় হেরে যাওয়া মানে জীবনের সব কিছু শেষ হয়ে যাওয়া নয়। বরং, পরবর্তীতে আরো ভাল প্রস্তুতি নিয়ে আরো ভাল করার সুযোগ থাকে, এমনকি খেলা পরিবর্তনের সুযোগও থাকে। সুতরাং- হারকে খেলার অংশ হিসেবে নিলে ম্যানেজ করতে বা ডিল করতে সুবিধা।

আচ্ছা, এবার দেখা যাক, খেলায় ভাল করার জন্য আমরা কি করতে পারি? তিনটা জিনিস করতে পারি:
এক: আগে থেকে খুব ভাল একটা প্ল্যান করে খুব ভাল প্রস্তুতি নিতে পারি
দুই: প্ল্যানটা খুব ভাল ভাবে কাজে লাগিয়ে হার এড়াতে পারি অন্য কথায় জিততে পারি।
তিন: যদি হেরেও যাই, সেটাকে খেলার অংশ হিসেবে নিয়ে, পাকা খেলোয়ারের মতো পরবর্তী খেলার জন্য আরো ভাল করে প্রস্তুত হতে পারি।

প্রত্যেকটি বিষয়টি নিয়ে লিখতে গেলে বিশাল বিশাল উপন্যাস লেখা যাবে। আমি যেহেতু উপন্যাস লিখতে পারি না বা জানি না তাই ছোট করে একটু লিখে দেই।

প্রথমতঃ প্ল্যান ব্যাপারটা অনেক ব্যাপক। আপনাকে ভাবতে হবে এবং সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আপনি আসলেই খেলাটি খেলতে চান কিনা? যদি খেলতে চান কেন-এই খেলাতে অংশগ্রহণ করা বা জেতা আপনার জন্য কতটুকু প্রয়োজন বা গুরুত্বপূর্ণ? আপনি কি খেলাটি খেলার উপযুক্ত(কোয়ালিফায়েড)? এই খেলায় জেতার জন্য আপনার যা যা উপাদান বা উপকরণ প্রয়োজন তা কি আপনার আছে বা আপনি যথাসময়ে সংগ্রহ করতে পারবেন? এর জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নেয়ার জন্য যথেষ্ঠ সময় আপনি দিতে পারবেন কি? কি কি সমস্যা বা বাধা আসতে পারে? সেগুলো কিভাবে মোকাবেলা করবেন? এই খেলায় জেতার জন্য আপনার বিশেষ ভাল দিক কি-সেগুলো কিভাবে কাজে লাগাবেন? আপনার দুর্বলতাগুলোই বা কি -সেগুলো কিভাবে কাটিয়ে উঠবেন? আপনাকে এই বিষয়ে কে কে সঠিকভাবে সাহায্য করতে পারবে, তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকে কার্যকর প্রস্তুতিমূলক সহায়তা নেয়া বা খেলা চলাকলীন বা খেলা পরবর্তী সময়ে সহায়তা নেয়ার জন্য তাদের প্রস্তুত করা। এক্সিট প্ল্যান থাকা। জয়ী না হতে পারলে কি কি ঘটতে পারে। সেগুলো কিভাবে মোকাবেলা করা হবে।

দ্বিতীয়তঃ মাঠ পর্যায়ে অর্থাত খেলা চলাকালীন সময়ে, প্ল্যান সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা এবং যেকোন সমস্যা (ভাল শব্দ হলো চ্যালেঞ্জ) প্ল্যান মোতাবেক মোকাবেলা করা। এবং জয়ী হওয়া।

তৃতীয়ত: জয়ী হলে তো হলেন, না হলে এক্সিট প্ল্যান কাজে লাগিয়ে পরবর্তী খেলার জন্য প্রস্তুত হওয়া অথবা অন্য খেলার জন্য প্ল্যান তৈরী করা।

পুরো বিষয়টি অনেকটা হালকা ধরণে, দুষ্টুমির ধাচে লেখা। কিন্তু কেউ যদি কাজে লাগাতে চায়, সে চাইলে সারা জীবন এটা কাজে লাগাতে পারে, জীবনটাকে পরিবর্তন করে নিতে পারে।

এই লেখাটির বিষয়ে আপনার সুচিন্তিত মতামত সাদরে গৃহীত হবে। কোন কিছু বাদ পড়ে থাকলে সেটা যোগ করা হবে, কিছু ভুল থাকলে বাদ দেয়া হবে।

বি:দ্র:- বিশ্বাসীদের জন্য দু'টো কথা। যদি স্রষ্টায় বিশ্বাস করেন তাহলে মনে রাখবেন, আল্লাহ তাকেই সাহায্য করেন-যে নিজের ভাগ্য পরিবর্তনে চেষ্টা করেন। আমি ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে চাইনি, ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা পদ্ধতি বলতে চেয়েছি। যদি আল্লাহ চান তো পদ্ধতিতে কাজ হবে, আল্লাহ না চাইলে আপনি যতো চেষ্টাই করেন না কেন কিছুই হবে না। তবে, চেষ্টা না করলে যে কিছু হবে না সেটাও কিন্তু সত্যি। সুতরাং চেষ্টার পাশাপাশি আল্লাহর সাহায্য প্রার্থণা করতে ভুলবেন না। আর যদি এতো কিছু করার পরেও হার না এড়াতে পারেন তাহলে মনে করবেন-এটা আল্লাহর পরীক্ষা স্বরূপ। ধৈর্য়্য ধারণ করলে এবং আল্লাহর উপর আস্থা অটুট থাকলে, আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনাকে ইহকালে অথবা/এবং পরকালে এর চেয়ে উত্তম প্রতিদান দান করবেন।

https://www.youtube.com/watch?v=pLqCksXE47Q

মুক্তিযোদ্ধা এবং এই সময়ের যোদ্ধাতুমি কখনো ভেবে দেখেছোআলোকিত সেই মুখস্বাধীন একটা দেশের জন্যপেতে দিয়েছে বুকভিজিয়ে দিয়েছে দ...
27/12/2024

মুক্তিযোদ্ধা এবং এই সময়ের যোদ্ধা
তুমি কখনো ভেবে দেখেছো
আলোকিত সেই মুখ
স্বাধীন একটা দেশের জন্য
পেতে দিয়েছে বুক
ভিজিয়ে দিয়েছে দেশের মাটি
তাজা রক্ত দিয়ে
তুমি কর বা না কর
আমার গর্ব তাদের নিয়ে
তুমি কখনো ছুঁয়ে দেখেছো
যুগের নতুন যোদ্ধাকে
মানুষের জীবন বাঁচাতে
সর্বদাই প্রস্তুত যে
ডাক তার যখনই আসুক
রাত-দুপুর-সকাল-সন্ধা
সর্বদাই প্রস্তুত তারা
জীবন বাঁচাতে নাছোরবান্দা
একটি জীবন বাঁচাবে বলে
সব বাঁধা তুচ্ছ করে
চাওয়া পাওয়া ভুলে গিয়ে
প্রাণ সঁপেছে জীবনের তরে
মহান এই মানুষগুলোর
গল্প এখন মুখে মুখে
বিশাল একটা হৃদয় তাদের
অনেক স্বপ্ন আছে চোখে
তাদের জন্য শুভকামনা
বিনম্র শ্রদ্ধা ভালবাসা
স্বেচ্ছায় রক্ত দাতা বন্ধু
অসহায়ের তারাই আশা

স্বপ্নের প্রকারভেদ ও ধরণ.......প্রাথমিক আলোচনাশক্তির নিত্যতার সূত্রের সাথে স্বপ্নের কিছু মিল আছে। শক্তির শুরু নেই কিন্তু...
04/12/2024

স্বপ্নের প্রকারভেদ ও ধরণ.......প্রাথমিক আলোচনা

শক্তির নিত্যতার সূত্রের সাথে স্বপ্নের কিছু মিল আছে। শক্তির শুরু নেই কিন্তু স্বপ্নের শুরু আছে। সাধারণত, কেউ একজন, তারপর হয়তো কয়েকজনের একটি দল, কখনো একটি জাতি, খুব বিরল কিন্তু এটাও সম্ভব যে পুরো পৃথিবী একটি স্বপ্নে একাত্ম হতে পারে। পুরো পৃথিবী মানে পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ এমনটা নয়। এটা রূপক অর্থে। রেডক্রশ/ রেড-ক্রিসেন্ট, ওলিম্পিক, ফুটবল বিশ্বকাপ, রক্তদান আন্দোলন, বর্ণবাদ এর বিরুদ্ধতা-এগুলো কি বিশাল-সারা পৃথিবীকে একাত্ম করা স্বপ্ন নয়?

তবে শক্তির মতো স্বপ্ন কখনো শেষ হয়ে না। তবে রূপান্তর ঘটে। পরিবর্তন ঘটে। কখনও স্বপ্নের শুরুর রূপের সাথে অনেক পরের রূপ হয়তো এক হয় না। এবং না হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, পরবর্তী রূপ যা-ই হোক না কেন-শুরু কিন্তু একজনকে করতে হয়েছিল। মাইক্রোসফট? এ্যাপল? ব্র্যাক?

কখনো কখনো স্বপ্ন হাতছাড়া হয়ে যায়। কেউ ছিনিয়ে নেয় স্বপ্ন। ধ্বংস করে দেয়ার চেষ্টা করে। আবার কখনো কখনো ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টার মধ্য দিয়ে অনাকাঙ্খিত রূপান্তর ঘটে বা মূল চেতনার সাথে আপোষ করতে হয় টিকে থাকার স্বার্থে । সিআরপি? কখনো একটি স্বপ্ন হাতছাড়া হয়ে জন্ম দেয় অনেকগুলো নতুন স্বপ্নের-পিক্সার, নেক্সট (স্টিভ জবস)?

তবে, সব স্বপ্ন যে, চিরকাল টিকে থাকে এমনটাও নয়। ধ্বংস হয় না ঠিক ই। কিন্তু, এমন একটা অবস্থা দাঁড়ায় যে, সেটা আর ঠিক গঠনমূলক থাকে না বা আদি রূপে প্রয়োগযোগ্য থাকে না। সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, কমিউনিজম-এগুলো কি সেই ধরণের স্বপ্নে উদাহরণ?

কখনো কখনো স্বপ্ন বাস্তবায়নে অনেক অনেক মূল্য দিতে হয়। জীবন দিতে হয় ৩০লক্ষ মানুষ কে (৩০ লক্ষ সংখ্যা নিয়ে তেনা পেচালে নিজেকে অতি অবশ্যই একটি নিকৃষ্ট প্রজাতির বেজন্মা হিসেবে প্রমাণিত করবেন)। বাংলাদেশ?

কখনো কখনো স্বার্থপর, ভ্রান্ত স্বপ্ন ঠেলে দেয় মানুষকে উগ্র মৌলবাদ এবং ধর্মান্ধতায় যা সমস্ত পৃথিবীকে এক অকল্পনীয় ভয়ঙ্কর পরিণামের দিকে। হিটলার? আই এস? আল-কায়েদা?

স্বপ্ন বাস্তবায়নে-অন্ততঃ দৃশ্যমান হওয়ার জন্য, কতটুকু সময় প্রয়োজন? কখনো কখনো হয়তো তুলনামূলক কম সময়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সময়, কখনো কখনো অনেক অনেক দিন। ফিলিস্তিন?

তবে, স্বপ্নের জন্ম প্রক্রিয়াবা বা ষ্ট্রাগল পিরিয়ডটা খুব কষ্টকর। খুব যন্ত্রণার। খুব ভয়াবহ। অনেক মানুষ আছেন, যারা একটা সময় পর হাল ছেড়ে দেন-সত্যিকারের হতভাগা তারা। হয়তো খুব কাছাকাছি এসে। আমাদের চারপাশে অসংখ্য উদাহরণ।

তেলাপোকা আর কচ্ছব্ মানুষের বা স্বপ্নের সাথে তুলনীয় নয়। কিন্তু যদি স্বপ্নকে স্থায়ীত্ব দিতে চাই-আমরা তেলাপোকার টিকে থাকার কৌশল থেকে কিছু শিখতে পারি। বিশেষ করে বিপুল সংখ্যায় ছড়িয়ে দেয়া? বিরূপ পরিস্থিতিতে অনেক কষ্ট করে টিকে থাকা? নীতিবান ধর্মপ্রচারকারী (অবশ্যই ধর্ম ব্যবসায়ীরা না) এবং মানবতাবাদীরা?

যদি কোন কিছু আকঁড়ে ধরা শিখতে চাই-কচ্ছবের মতো স্বপ্ন কে আকঁড়ে ধরতে পারি-যাতে মৃত্যু ছাড়া আর কিছু স্বপ্ন থেকে আমাদের বিচ্ছিন্ন না করতে পারে। হুমায়ূন আহমেদ- ক্যান্সার হসপিটাল?

সত্যি কথা বলতে কি, স্বপ্নের শুরু আছে; শেষ নেই! আরো নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে স্বপ্নের শেষ থাকতে নেই।

যখন কেউ কখনো কোন স্বপ্নের শেষ দেখে ফেলে, সে স্বাপ্নিক হিসেবে মৃত্যু বরণ করে।

স্বীকারোক্তি- এই লেখাটা যেভাবে লিখেছি ঠিক সেভাবে লিখতে চাইনি, কিন্তু এমনটা হয়ে গেছে। আমার ধারণা খুব খারাপ কিছু হয় নি। তাই পোস্ট করলাম। আপনাদের সুচিন্তিত মতামত প্রত্যাশা করছি।

পরবর্তীতে এই বিষয়ে আরেকটু গুছিয়ে, আরেকটু অনুপ্রেরণা দায়ক কিছু লেখার আশা রাখি। ইনশা-আল্লাহ।

স্বপ্ন অথবা গল্পএকটা সাধারণ দিন। রৌদ্রজ্জ্ল আবহাওয়া। সকাল শেষ হয়ে দুপুর হচ্ছে হচ্ছে এমন একটা সময়। আমি হাটঁছিলাম আমার চেন...
26/11/2024

স্বপ্ন অথবা গল্প
একটা সাধারণ দিন। রৌদ্রজ্জ্ল আবহাওয়া। সকাল শেষ হয়ে দুপুর হচ্ছে হচ্ছে এমন একটা সময়। আমি হাটঁছিলাম আমার চেনা একটা গ্রামেরই একটা চেনা রাস্তায়। অন্ততঃ হাঁটতে যখন শুরু করেছিলাম তখন রাস্তাটা আমার চেনাই ছিল। রাস্তায় খুব একটা মানুষজন নেই।সব কিছুই সুন্দর এবং স্বাভাবিক।
হাঁটতে হাঁটতে হটাৎ মনে হলো একটা অচেনা গ্রামের একটা অচেনা রাস্তায় চলে এসেছি।একটু খেয়াল করতেই মনে হলো আবহাওয়াটাও হটাৎ যেন বদলে যেতে শুরু করলো। আস্তে আস্তে ঝলমলে রোদটা যেন অনেকখানি কমে গেলো, চারপাশ অন্ধকার হতে শুরু করলো।
অনুমান করলাম হয়তো ঝড় আসবে। তাই চারপাশে খুঁজতে লাগলাম বৃষ্টি শুরু হলে একটু আশ্রয় নেয়ার মতো কোন জায়গা নেয়া যায় কিনা। এমন সময় খেয়াল করলাম। আমার চারপাশের পরিবেশটাও কেমন যেন বদলে যাচ্ছে।
এতোক্ষণ রাস্তায় তেমন কোন মানুষই ছিল না। হটাৎ রাস্তায় মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেল। মনে হলো কোথাও থেকে অনেক মানুষ নেমে এসেছে। তবে, একটা ব্যাপার আমাকে অবাক করলো। সাধারণত, মানুষ বেশী হলে রাস্তায় অনেক রকম কথা বার্তা হওয়ার কথা। কিন্তু, সবাই কেমন যেন অস্বাভাবিক চুপচাপ। সবাই আপন মনে হেঁটে চলছে।
ঐদিকে আকাশ আরো মেঘলা হতে শুরু করেছে। তবুও আমার চারপাশের মানুষগুলোর মধ্যে কোন ভাবান্তর দেখলাম না। যেন কারো কোন তাড়া নেই। বৃষ্টি আসলেও কোন সমস্যা নেই। তারপর খেয়াল করে দেখলাম, সবার মুখ অসম্ভব রকম গম্ভীর। সময়ের সাথে সাথে এবং আকাশের মেঘের সাথে পাল্লা দিয়ে সেই গম্ভীরতা যেন বেড়েই চলছে।
দেখতে দেখতে আকাশ প্রায় কালো হয়ে এসেছে। সাথে সাথে আমার চারপাশের সবগুলো মানুষের মুখেও যেন আকাশের সেই ভয়ঙ্কর অন্ধকার নেমে আসছে। যেন, প্রচন্ড দুঃখে তাদের বুকটা ফেঁটে যাচ্ছে। কিন্তু অবাক বিষয় হলো কেউ মুখে কিছুই বলছে না।
আমার নিজের মধ্যেও যেন পরিবর্তন খেয়াল করলাম। অজানা কারণে, হটাৎ করে আমার নিজের মনটাও অসম্ভব খারাপ হয়ে গেলো। গভীর বিষাদ যেন আমাকে ক্রমশ গ্রাস করতে শুরু করলো। কোন কারণ ছাড়াই প্রচন্ড মন খারাপ লাগতে শুরু করলো।
আমার মনে হলো আমি যেন, আমার চারপাশের মানুষগুলোর একটা অংশে পরিণত হলাম। সবার ভীষণ মন খারাপ, কারো মুখে কোন কখা নেই, সবার মুখে ঘণ আধাঁর, বিষন্নতা ও অবর্নীয় কষ্টে সবার বুকটা যেন হাহাকার করছিল।
এভাবে কিছুক্ষণ হাটার পর দেখলাম, আমরা সবাই একটা বড় মাঠের প্রান্তে এসে উপস্থিত হয়েছি। সেখানে আগে থেকেই অসংখ্য মানুষ এসেচে। তারাও আমাদের সবার মতোই মুখ ভার করে দাড়িয়ে আছে। কোথাও কোন শ্ব্দ নেই। কিন্তু, অবাক করার বিষয় হলো কোথাও কোন বিশৃঙ্খলাও নেই।
কিছুক্ষণের মধ্যে নিজেকে আবিষ্কার করলাম একটা লাইনের মধ্যে। লাইনটি আস্তে আস্তে সামনের দিকে এগুচ্ছে। আমিও সবার সাথে এগুতে থাকলাম। কিন্তু যত এগুচ্ছি, অজানা একটা হাহাকারবোধ জেগে উঠছে নিজের ভেতর। ভয়ঙ্কর একটা মন খারাপ অনুভূতি যেন নিজেকে ক্রমশঃ গ্রাস করতে শুরু করলো। মনের সাথে পাল্লা দিয়ে আকাশও আরো কালো হতে শুরু করলো।
হটাৎ একটু বাতাস শুরু হলো যেন। সেটা যেন সবার মন খারাপটা আরো বাড়িয়ে দিল। যেন এক্ষুনি সবাই কাঁদতে শুরু করবে। বুকের ভেতরে অজানা কষ্টে আমার নিজের এবং অন্য সবার বুকটাও ভেঙে যাবে এমনটা মনে হতে লাগলো।
এমন সময় দেখলাম, আমরা সেই মাঠের অপর প্রান্তে প্রায় পৌঁছে গেছি। সবাই সামনে গিয়ে কিছুক্ষণ কি যেন দেখছে তারপর চলে যাচ্ছে। আমি দেখতে পাচ্ছি সামনে অল্প একটু পথ বাকি তারপরেই আমিও দেখতে পাবো। তারপর সবার মতো আমিও চলে যাবো। কিন্তু, যত সামনে এগুচ্ছি মনটা আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে। হটাৎ মনে হতে লাগলো, আমার খুব প্রিয়, খুব আপন কেই হয়তো আর নেই।
বুকটা হটাৎ খালি হয়ে গেল। মনে হলো আমার সব শেষ হয়ে গেছে। আমার আর কিছুই নেই। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম। আমার পৃথিবীটা শূণ্য হয়ে গেছে। এমন সময় আমার পালা আসলো। আমি দেখলাম, সামনে একটা কফিন। সেখানে একজন মানুষের লাশ রাখা।আমিও এগুতে লাগলাম।
একটু পরে কফিনে উঁকি দিয়ে দেখি, সেখানে যে মানুষটা শুয়ে আছে সে আমার খুব চেনা। তারপর খুব ভাল করে খেয়াল করে দেখলাম আসলে যেন আমি নিজেই সেখানে শুয়ে আছি। ঐ লাশটা যেন আমার নিজের লাশ।
এমন সময় বাতাসের গতি অনেক বেড়ে গেল এবং সাথে সাথে বড় বড় ফোঁটায় প্রচন্ড জোরে বৃষ্টি নামলো। বৃষ্টি নামলো সবার চোখেও। বাঁধভাঙ্গা বন্যার মতো সবার চোখ দিয়ে নিরবে পানি পড়তে শুরু করলো। এবং সাথে সাথে আমারও।
হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল। দেখলাম আমার মুখ, চোখ, বালিশ ভেজা। বাইরে ভীষণ অন্ধকার এবং প্রচন্ড বৃষ্টি।

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
23/11/2024

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

লড়াই কেন করবো?- যারা প্রচন্ড হতাশা গ্রস্থ, নিরাশ এবং ব্যর্থ - সেই সব মানুষদের জন্য!লড়াই কেন করবো-কথাটির মধ্যে যুদ্ধ যুদ্...
01/11/2024

লড়াই কেন করবো?- যারা প্রচন্ড হতাশা গ্রস্থ, নিরাশ এবং ব্যর্থ - সেই সব মানুষদের জন্য!

লড়াই কেন করবো-কথাটির মধ্যে যুদ্ধ যুদ্ধ একটা ভাব থাকলেও আমি আসলে বোঝাতে চাইছি চেষ্টা কেন করবো!

তবে চেষ্টা করাটাও এক রকম লড়াই-ই। হতাশা বা নিরাশা ক্লান্ত মানুষ যখন সেটা করে। অন্ততঃ তখন
চেষ্টা করাটা তার জন্য নিজের সাথে লড়াই করা-ই হয়।

কোন কিছু চেষ্টা না করার জন্য একটা কারণই যথেষ্ট-ইচ্ছে করছে না। ব্যাপারটাকে আরো জোরলো করার জন্য
বলা যায় ‘অনেক চেষ্টা করেছি, কিছু হয় নি, আর চেষ্টা করার শক্তি পাচ্ছি না’।

কিন্তু, শেষ পর্যন্ত এটা একটা অজুহাত। চেষ্টা করলে হয় না এমন ব্যাপার খুব কমই আছে-এখানে চেষ্টা বলতে জান প্রাণ উজার করে চেষ্টা করা বোঝানো হচ্ছে । পৃথিবীতে যেগুলোকে আমরা মিরাকল বলি, সেগুলো আসলে সর্বোচ্চ আন্তরিক চেষ্টাই ফল।

যদি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে চাই, তাহলেও তো এই কথাটি সমর্থিত। সৃষ্টিকর্তা কোন কারণ ছাড়াই অকৃপনভাবে দান করেন -এটা যেমন সত্য। আল্লাহ কাউকে কোন কিছু দান করেন না যতক্ষণ পর্যন্ত না সে নিজে তা পাওয়ার জন্য চেষ্টা করে। এটাও সত্য।

কোন কিছু পেতে হলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। আর যদি আস্তিক হই, তাহলে, অতি অবশ্যই আল্লাহর ওপর ভরসা রাখতে হবে। ইনশা-আল্লাহ বলাটা আল্লাহ পছন্দ করেন। এটা অভ্যাস করতে পারলে আরও ভাল।

যে চেষ্টা করে আল্লাহ তাকে দেন। সে আস্তিক হোক আর নাস্তিক হোক। পার্থিব কর্মফলের সাথে ধর্মের খুব একটা সম্পর্ক বোধ হয় নেই। ধর্ম তার জন্যই যে পরকাল বিশ্বাস করে। ধার্মিক তার কৃতকর্মের পুরষ্কার বা শাস্তি -যা-ই প্রাপ্য তা ইহকালে না হলেও পরকালে অবশ্যই পাবেন।

যাই হোক। যা বলছিলাম। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলে মানুষ তা পায়। পাওয়ার হলেতো অবশ্যই পায়। না পাওয়ার হলেও অনেক সময় পেয়ে যায়। সেটাকে আমরা অলৌকিক বলি। এবং এটা হয়।

স্রষ্টায় অবিশ্বাসীরা যেটাকে বলেন কখনও কাকতালীয়, কখনও অন্যের কর্মফল। যা-ই হোক। বাস্তবতা হলো পার্থিব বিষয়ের কর্মফল অধিকাংশ সময়েই পৃথিবীতেই পাওয়া যায়।

কিন্তু, নিরাশ হলে, হাল ছেড়ে দিলে, চেষ্টা না করলে, কোন কিছু হওয়ার বা পাওয়ায় থাকে না।

ব্যর্থতা কোন লজ্জার বিষয় না। চেষ্টা না করাটাই চরম লজ্জা এবং অপমানের।

তবে দু’টো কথা-
১. চেষ্টাটা অবশ্যই সর্বোচ্চ এবং আন্তরিক হতে হবে। অন্ততঃ নিজের কাছে দৃঢ় বিশ্বাস থাকতে হবে-এটা হবে। নিজেই বিশ্বাস না করতে পারলে চেষ্টাটা সর্বোচ্চ হবে না আন্তরিক তো না-ই। তাহলে সফলতা কেমন করে আসবে?

২. বারবার ব্যর্থ হলে, নিজের সাথে নিজের একটু কথা বলতে হবে, একটু গঠনমূলক আত্মসমালোচনা করতে হবে।
কেন ব্যর্থ হচ্ছি? পরিকল্পনায় কোন গলদ থেকে যাচ্ছে কিনা? চেষ্টার ত্রুটি কোথায় ছিল? প্রতিবন্ধকতাগুলো অতিক্রমের উপায় কি? ইত্যাদি ইত্যাদি
ভাল লাগলে মূল লিংকটা শেয়ার করতে পারেন। আর আপনার প্রার্থনায় আমাকে অনুগ্রহ করে স্মরণ করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।

সুচিন্তিত বক্তব্য, ভিন্নমত, পরামর্শ, মতামত থাকলে দিতে পারেন। আলোচনা চলতে পারে-সবাই সেই মুক্ত আলোচনা থেকে উপকৃতই হবে বলে আমার বিশ্বাস। দয়া করে কোন বিষয়ে তেনা পেচানোর চেষ্টা না করলেই ভাল করবেন।

এটা আশংকা না। এই বিঃদ্রঃ টি একটি নিজ দায়মুক্তি, সাবধান বাণী এবং কপিরাইট নোটিস।

রোগীর সমস্যা: কিডনি সমস্যা এবং রক্ত শূন্যতা। 🔴রক্তের গ্রুপ:💉 ও পজেটিভ (O+)💉রক্তের পরিমাণ: ২ ব্যাগ📆রক্তদানের তারিখ: ৩০/১...
30/10/2024

রোগীর সমস্যা: কিডনি সমস্যা এবং রক্ত শূন্যতা।
🔴রক্তের গ্রুপ:💉 ও পজেটিভ (O+)
💉রক্তের পরিমাণ: ২ ব্যাগ
📆রক্তদানের তারিখ: ৩০/১০/২০২৪
⌚রক্তদানের সময়ঃ সকাল/বিকেল ।
🏥রক্তদানের স্থান: পপুলার হাসপাতাল, ধানমন্ডি , ঢাকা।

☎যোগাযোগঃ
Aftab ০১৮৭৫২২০০২৪

Anik +8801605185862

Mujahidul Islam Julu
+8801839130087

আমাদের বড় ফুৃপুর জন্য অতি জরুরী বি পজিটিভ রক্ত প্রয়োজনউনি হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি আছেনঅনুগ্রহ করে যোগাযোগ ...
09/10/2024

আমাদের বড় ফুৃপুর জন্য
অতি জরুরী বি পজিটিভ রক্ত প্রয়োজন
উনি হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি আছেন
অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন:01614271717

এই লেখাটা তাদের জন্য যারা বিশ্বাস করেন পজিটিভ বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে তাদের কিছু বলার আছে যা থেকে পজিটিভ বাংলা...
30/09/2024

এই লেখাটা তাদের জন্য যারা বিশ্বাস করেন পজিটিভ বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে তাদের কিছু বলার আছে যা থেকে পজিটিভ বাংলাদেশ এর কার্যক্রমগুলো আরো কার্যকর, অর্থবহ ও সমৃদ্ধ হতে পারে....
স্বেচ্ছাসেবী হওয়ার অনেক যন্ত্রণা আছে। আপনাকে বহু পক্ষের বহু বায়ানাক্কা সহ্য করতে হয় - যদিও এটা সেবার অংশ নয়। তাই ভাবলাম, জায়গায় বেজাগায় অনাকাঙ্খিত তর্কে না জড়িয়ে সবাইকে মন খুলে কথা বলার জন্য বিনীত আহবান জানাই। যেহেতু মানুষ উপদেশ ও পরামর্শ দিতে ভালবাসে; দেখা যাক আমাদের জন্য কি কি উপদেশ, পরামর্শ ও মতামত তাদের ভান্ডারে আছে। তবে উপদেশ দেয়ার আগে, আমাদের ব্যাকগ্রাউন্ডটা সংক্ষিপ্ত আকারে একটু জানা থাকলে উপদেশটা/গুলো আমাদের জন্য অর্থবহ হবে।
পজিটিভ বাংলাদেশ রক্ত নিয়ে কাজ শুরু করেছে ১৯৯৮ সালে। অনলাইনে রক্তদান নিয়ে তখন থেকে কাজ করছে এমন কাউকে আমরা মনে করতে পারছি না। যদি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে তথ্য প্রমাণসহ বললে, আমাদের জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ হতো। আমরা প্রথমে কাজ শুরু করি, ইয়াহু গ্রুপের মেইলিং লিষ্টের মাধ্যমে। যেখানে আমরা কয়েক বছরের মধ্যেই প্রায় লক্ষাধিক ব্লাড ডোনারের রক্তের গ্রুপ ভিত্তিক একটি মেইলিং ডেটাবেজ তৈরী করে ফেলি। কারো রক্ত প্রয়োজন হলে, আমরা সংশ্লিষ্ট রক্তের গ্রুপের মেইলিং লিষ্টে ই-মেইল করে দিলে, সক্ষম সম্মানীত রক্তদাতা রক্ত গ্রহীতার সাথে যোগাযোগ করে রক্ত দান করে আসতেন।
এভাবে, চলল, ২০০৮ পর্যন্ত। তারপর শুরু ফেসবুকের মাধ্যমে রক্ত সংগ্রহ করে দেয়া। ফেসবুকেও প্রায় ৩লক্ষ রক্তদাতাকে আমরা সংযুক্ত করতে পেরেছি পজিটিভ বাংলাদেশ ব্লাড ডোনারস এবং এর সহযোগী বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে।
শুরু থেকে আমাদের ‍মূল উদ্দেশ্য ছিলো, রক্ত গ্রহীতাদের দুর্ভেোগ কমানো। সাথে সাথে রক্ত দাতাদের জীবনটা সহজ করা। রক্ত দাতারা যাতে র‌্যান্ডম রক্ত গ্রহীতাদের সময়ে অসময়ে রক্তের অনুরোধে (বিশেষ করে ফোনে) বিরক্ত না হন। আর রক্ত গ্রহীতারাও যাতে একব্যাগ রক্তের জন্য একশত রক্তদাতাকে ফোন করে টাকা ও সময় নষ্ট না হয়।
তো, এভাবেই চলছে আমাদের কার্যক্রম ও জীবন। আমরা রক্তদাতাদের ফোন নাম্বার ও অন্যান্য তথ্য প্রকাশ না করার বিষয়ে এখনো দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এটা আমাদের গৃহীত নীতির অংশ। তাই, যখন, কেউ বলেন যে, আপনার পরিচিত কোন ডোনার আছেন কিনা - তখন আমরা বিব্রত বোধ করি। ডোনারকে সরাসরি ফোনে অনুরোধ করা আমাদের নীতিবিরুদ্ধ।
বরং, আমরা উতসাহিত করি যে, আপনার রক্তের অনুরোধটি আমাদের গ্রুপের মাধ্যমে সকলের কাছে পৌঁছে দিন। যিনি রক্ত দান করতে পারবেন, তিনিই আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন।
সব কথার শেষ কথা হলো, আমরা এভাবে কাজ করেছি, করছি এবং ইনশা-আল্লাহ ভবিষ্যতেও করবো। এটা আপনাদের কারো পছন্দ হোক বা না হোক - সেটা আপনাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমাদের পরামর্শ দিতে পারেন - আমরা সেটা অবশ্যই কৃতজ্ঞচিত্তে এবং গুরুত্ব সহকারে শুনবো এবং যদি সেখান থেকে কিছু গ্রহণ করা যায় অবশ্যই সেটা গ্রহণ করে আমাদের কর্মসূচীকে আরো বেগবান করার চেষ্টা করবো।
আর একটা কথা, যারা রক্ত নিয়ে নতুন কাজ শুরু করেছেন, তাদের জন্য শুভ কামনা। কিন্তু, বিশেষ করে যারা ছাত্র তারা একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, আজ আপনি ছাত্র বলে আপনার অফুরন্ত সময় আছে - আপনি দিনরাত এক করে কাজ করতে পারেন। এটা অবশ্যই প্রসংশার যোগ্য ব্যাপার। তাই বলে, জগতের সকলেই ছাত্র নয় এবং সকলের অফুরন্ত সময় নেই। আমরা যখন ছাত্র ছিলাম তখন সেভাবে কাজ করেছি বলেই এই প্লাটফর্মটি তৈরী হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত স্রষ্টার অনুগ্রহে টিকে আছে ও কাজ করছে।
আমাদের প্লাটফর্মটি সকলের জন্য। নিজেকে দিয়ে সবাইকে বিচার করবেন না। বরং, বৃহত্তর প্লাটফর্মটির কাজের ধরণ বুঝে তার সাথে নিজের অবস্থানটিকে একটুখানি সমন্বয় করলেই দেখবেন একসাথে কাজ করার একটি সুযোগ তৈরী হয়েছে।
আমাদের সকলের উদ্দেশ্য যেহেতু, মানবতার কল্যাণ। এবং আমরা সকলে যেহেতু স্বেচ্ছাব্রতী। আমাদের একসাথে কাজ করার একটি সুযোগ আমাদের নিজেদেরই তৈরী করে নিতে হবে। যদি আমরা আগ্রহী হই।
এখন যার যা বলার আছে, শুনতে আমরা প্রস্তুত। আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দিয়ে আমাদের সমৃদ্ধ করলে কৃতজ্ঞ হবো।
মিজানুর রাহমান
প্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়কারী
পজিটিভ বাংলাদেশ

Address

Mirpur
Dhaka
1216

Telephone

+8801614271717

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Positive Bangladesh Initiative posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Positive Bangladesh Initiative:

Share

Category

Positive Bangladesh Initiatives

Let us discover the true unlimited potentials and resources hidden within ourselves.

Let us become creative, act constructive and think positive.