LASIK SMILE চশমামুক্ত জীবন

LASIK SMILE  চশমামুক্ত জীবন We provide advanced technology & latest innovative modalities in Laser vision correction

30/01/2024
21/11/2023

💕

রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটির কারণে অন্ধ হতে পারে শিশু ____________রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটি (ROP )। চোখের বিশেষ ...
07/08/2023

রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটির কারণে অন্ধ হতে পারে শিশু ____________

রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটি (ROP )। চোখের বিশেষ রোগ। ৩৪ সপ্তাহের আগে জন্ম নেয়া নবজাতকের অনেকেই চোখের এ রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্ধ হচ্ছে সারাজীবনের জন্য। এই রোগে রেটিনার রক্তক্ষরণের পাশাপাশি তা ছিড়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। জন্মের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চোখের আরওপি পরীক্ষা করালে অন্ধত্ব থেকে বাঁচানো সম্ভব ।

ROP এর জন্য ঝুঁকির কারণ -

-প্রিম্যাচুরিটি ( ৩২ সপ্তাহের পূর্বে জন্ম নেয়া )
-কম জন্ম ওজন ( জন্ম ওজন ২০০০ গ্রাম এর কম )
-জন্মের পর অক্সিজেন সাপোর্ট এ রাখতে হয়েছিল এমন শিশু
-সংক্রমণ
-রক্ত সঞ্চালন

রেটিনোপ্যাথি প্রিম্যাচুরিটির লক্ষণ -

ROP প্রায়শই উপসর্গবিহীন আবার শিশুর অস্বাভাবিক তাকানো , কোন কিছু ফলো করতে না পারা , চিনতে না পারা ,চোখের মনি সাদা হওয়া এমন উপসর্গ ও হতে পারে । তবে শিশুর অন্ধত্ব প্রায়ই পিতামাতারা 6-8 মাস বয়সে বা কখনও কখনও তার পরেও বুঝতে পারে যা দুর্ভাগ্যজনক ।

ক্ষেত্রবিশেষে পরবর্তিতে দেখা দিতে পারে অস্বাভাবিক দৃষ্টি ,আড়াআড়ি চোখ, গুরুতর মায়োপিয়া , রেটিনাল ডিটাচমেন্ট ।

তাই এসকল ক্ষেত্রে উপসর্গের জন্য অপেক্ষা না করে দ্রুত স্ক্রীনিং করানো প্রয়োজন।

ROP স্ক্রীনিং -

34 সপ্তাহের আগে জন্মগ্রহণকারী এবং 2 কেজির কম ওজনের শিশুদের জীবনের প্রথম 28 দিনের মধ্যে ROP পরীক্ষা করা উচিত। প্রাথমিক পরীক্ষার পর সাপ্তাহিক বা দুই সাপ্তাহিক ব্যবধানে ফলোআপ পরীক্ষা করা হয় যতক্ষণ না দৃষ্টিশক্তির জন্য হুমকিস্বরূপ ROP বিকাশ করছে কিনা তা সনাক্ত করা সম্ভব হয় বা সম্পূর্ণ ঝুঁকি মুক্ত বলা সম্ভব হয়

চিকিৎসা পদ্ধতি -

লেজার ফটোক্যাগুলেশন হল দৃষ্টির জন্য হুমকিস্বরূপ ROP চিকিত্সার প্রধান ভিত্তি। স্টেজ 3 এবং প্লাস ডিজিজ ROP-এর জন্য ফটোক্যাগুলেশন প্রয়োজন হয়। স্টেজ 4 এবং 5 এর জন্য হয় স্ক্লেরাল বাকলিং , ভিট্রেক্টমি । জোন 1 রোগের নির্বাচিত ক্ষেত্রে অ্যান্টি VEGF ইনজেকশন । এছাড়াও অবস্থা বিবেচনায় ভিন্ন পদ্ধতি একাধিক পদ্ধতি বিবেচ্য হতে পারে ।

একটি বেসরকারি গবেষণা বলছে, দেশে ১২ শতাংশ নবজাতকই অন্ধত্বের ঝুকি নিয়ে জন্ম নিচ্ছে। তাই ৩৪ সপ্তাহের আগে জন্ম নেয়া এবং ২ কেজি কম ওজনের শিশুদের দ্রুত আরওপি পরীক্ষা করানোর পরামর্শ রইল সকল সচেতন পিতামাতার প্রতি ।

04/08/2023

:: ল্যাসিক কারা করাতে পারে?

• যাঁদের বয়স ১৮ বছরের ওপর
• যাঁদের চশমার পাওয়ার -১.০০ বা + ১.০০ এর ওপর
• গত ১ বছরের মধ্যে চশমার পাওয়ার বাড়েনি
• অন্তঃসত্ত্বা নয় (মহিলাদের জন্য)
• যাঁদের চোখে অন্য কোন অসুখ নেই
• যাঁরা চশমা বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরতে চান না

ল্যাসিক করাতে কত সময় লাগে?
ল্যাসিক সার্জারিতে আসল লেজার সময় প্রতি চোখে মাত্র ১০ থেকে ২০ সেকেন্ড লাগলেও অপারেশনের পূর্বে অন্যান্য আনুসাঙ্গিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সর্বসাকুল্যে ৫ থেকে ৭ মিনিট সময় লাগে।

ল্যাসিক করানোর ক’দিন পর কাজে যেতে পারবো?
- ১ থেকে ৩ দিন পর

অপারেশনের পর কি কি করা যাবে না এবং কতদিন ?
- প্রথম দিন থেকে দেড়মাস পর্যন্ত চোখ ঘষবেন না, কচলাবেন না
- ২ সপ্তাহ পর্যন্ত চোখের মধ্যে বাইরের পানি দিবেন না।
- ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত ডুব দিয়ে গোসল করবেন না।
- ড্রাইভিং করা যাবেনা - ২ সপ্তাহ

দৃষ্টিশক্তি কি বাড়তে পারে ? আগে চশমার পাওয়ার বেশি লাগত, এখন কম। আগে দূরের জিনিস অস্পষ্ট লাগত, এখন দিব্যি দেখতে পান। মজার...
04/08/2023

দৃষ্টিশক্তি কি বাড়তে পারে ?

আগে চশমার পাওয়ার বেশি লাগত, এখন কম। আগে দূরের জিনিস অস্পষ্ট লাগত, এখন দিব্যি দেখতে পান। মজার বিষয় হলো, দৃষ্টিশক্তি বিভিন্ন কারণে বেড়ে যেতে পারে। এটা যেমন বয়স্কদের ক্ষেত্রে ঘটে, তেমনি শিশুদের ক্ষেত্রেও। তাই যে কারণেই দৃষ্টিশক্তি বাড়ুক না কেন, তা স্বাভাবিক করতে কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে।

মা-বাবার কারণে শিশুরও চোখে সমস্যা হতে পারে। তাই খেয়াল রাখুন। খেলনা দূরে রেখে দেখুন সে দেখতে পারে কি না। এক চোখ চেপে রেখে দেখুন অন্য চোখে ঠিকমতো দেখতে পায় কি না। অক্ষরজ্ঞানের মতো বয়স হলে স্নেলেন চার্টের মাধ্যমে শিশুর দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে।

দৃষ্টিশক্তির বিষয়ে ছোট একটি পরীক্ষা করা যায়। কার্ডবোর্ডে পিন দিয়ে ছিদ্র করুন। এক চোখ বন্ধ করে দূরের জিনিসের দিকে তাকাতে বলুন। এবার জিনিসটি ছিদ্রের মধ্য দিয়ে দেখান। আগের তুলনায় স্পষ্ট দেখলে বুঝবেন দৃষ্টিশক্তি বেড়ে গেছে। শিশু যদি সোজা জিনিস বাঁকা, চৌকো জিনিস এবড়োখেবড়ো বা গোল জিনিস ডিম্বাকার দেখে, বুঝতে হবে ‘সিলিনড্রিক্যাল পাওয়ার’ বেড়ে গেছে।

বয়স ৪০ বছরের পর বইপত্র পড়তে চশমা লাগে। যাঁরা আগে মাইনাস পাওয়ারের চশমা পরে বই পড়তেন, তাঁরা হঠাৎ অসুবিধা বোধ করেন। কারণ, ৪০ বছরের পর কাছের পাওয়ার নির্ভর করে দূরের পাওয়ারের ওপর। কাছের পাওয়ার +১ এবং দূরের পাওয়ার +১ হলে চশমার কাছের পাওয়ার হবে +১ +১ = ২। আর দূরের পাওয়ার -১ হলে সামনের পাওয়ার দাঁড়াবে +১ -১ = ০। অর্থাৎ খালি চোখে বই পড়া বা সুতায় সুচ পরানো যাবে।

দৃষ্টিশক্তি বয়সের সঙ্গে কমবেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। বছরে এক-দুবার দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করে চশমার পাওয়ার সমন্বয় করতে হবে।

৪০ বছরের ব্যক্তিদের বই পড়তে প্লাস পাওয়ারের চশমা লাগত। ৫০ বছরের পর দেখা গেল খালি চোখেই তিনি পড়তে পারছেন। ডায়াবেটিস বা ছানি দেখা দিয়েছে কি না, তা দেখুন। দুই ক্ষেত্রেই চোখে খানিকটা মাইনাস পাওয়ার আসে। ফলে প্লাসে মাইনাসে সামঞ্জস্য হয়ে যায়। খালি চোখে কাছে দেখতে পেলেই দৃষ্টি স্বাভাবিক আছে এমন ভাবার অবকাশ নেই ।

কাজেই দৃষ্টিশক্তি বয়সের সঙ্গে কমবেশি হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন নয় যে চশমার পাওয়ার কেবল বাড়তেই থাকবে। তাই নিয়মিত বছরে এক-দুবার দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করে চশমার পাওয়ার সমন্বয় করতে হবে।

চশমা প্রয়োজন কখন বুঝবেন ? অন্য সব কিছুর মতোই সমস্যা না হলে চোখের ডাক্তারের কাছেও মানুষ যায় না। সাধারণ লেখা পড়তে যদি চোখ ...
04/08/2023

চশমা প্রয়োজন কখন বুঝবেন ?

অন্য সব কিছুর মতোই সমস্যা না হলে চোখের ডাক্তারের কাছেও মানুষ যায় না। সাধারণ লেখা পড়তে যদি চোখ ছোট করে ভালোভাবে দেখতে হয় কিংবা মোবাইলে কিছু পড়তে যদি কাছে আনতে হয় বা দূরে নিতে হয় তবে বুঝতে হবে দৃষ্টিশক্তি দূর্বল হয়েছে। এই অবস্থায় অনেকেই অবহেলা করেন, ব্যস্ততার অজুহাতে চলে কালক্ষেপণ।

একেবারে ছোট কোনো লেখা পড়তে কিংবা দূরের কিছু দেখতে মাঝে মাঝে চোখ কুচকে বা আধা বন্ধ করে আরও ভালোভাবে দেখার চেষ্টা করা হয়। তবে দিনে তার প্রয়োজনটা খুব কম সময়ই হয়। কারও যদি এমনটা প্রায়শই করতে হয়, এমনকি সাধারণ জিনিস দেখতেও যদি এমনটা করতে হয় তবে বুঝতে হবে নিজের অজান্তেই দৃষ্টিশক্তির ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। তাই এমতাবস্থায় ওই ব্যক্তির চশমা ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে।

চোখের পেশির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়লে দেখা দেয় দপদপে মাথাব্যথা। কর্নিয়া আর লেন্সকে সঠিকভাবে কোনো কিছুর উপর ‘ফোকাস’ করতে যে পেশিগুলো সাহায্য করে সেগুলো ঠিকভাবে কাজ না করলেই তাদের উপর বাড়তি চাপ পড়ে এবং মাথাব্যথা শুরু হয় ।

তিন থেকে চার ফিট দুরত্বে থাকা যে কোনো কিছু যদি ঝাপসা দেখেন তবে বুঝতে হবে চোখের সমস্যা হয়েছে। চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে।

রাতের বেলা চোখে কম দেখলে এবং ব্যাপারটি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হলে তা হতে পারে চোখে ছানি পড়ার পূর্বাভাস কিংবা কোনো ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। দুটোই গুরুতর সমস্যা তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

আধা ঘণ্টা বই পড়লে কিংবা বৈদ্যুতিক পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকার পর চোখে কেমন অনুভুতি হয়? জ্বালাভাব, ব্যথা, অবসাদ অনুভব করলে একটানা এতক্ষণ কোনো কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকা থেকে বিরত থাকতে হবে। চোখের অবসাদ থেকে মুক্তি পেতে প্রচুর পানি পান করতে হবে।

চোখের পেছন দিকে চাপ অনুভব করলে তা হয়ত গ্লোকমার পূর্বাভাস। বারবার কাছের চশমা পরিবর্তন করতে হলেও গ্লোকমার কথা ভাবতে হবে ।

চোখে ভালো দেখা জন্য যদি প্রায়ই কচলাতে হয় তবে ধরে নিতে হবে চোখ অবসাদগ্রস্ত কিংবা দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে। তাই দ্রুত চোখের ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

03/03/2023

অত্যাধুনিক “রিলেক্স-স্মাইল” পদ্ধতি কেন বেছে নেবেন?

চশমার বিকল্পে ল্যাসিক ও ফেমটি-ল্যাসিককে ছাড়িয়ে বর্তমান উন্নত বিশ্বে যে পদ্ধতিটি সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সেটি হল “রিলেক্স-স্মাইল” পদ্ধতি যা কিনা অত্যন্ত নির্ভুল ফেমটোসেকেণ্ড (femtosecond) লেজার এর সাহায্যে করা হয়ে থাকে । ReLEx SMILE আমেরিকার FDA কতৃক অনুমোদিত এবং বিশ্বজুড়ে ৬৫টি দেশে ৭০০ ক্লিনিকের ১৩০০ সার্জন এপর্যন্ত প্রায় দশ লক্ষের অধিক চোখে সফলভাবে SMILE সার্জারি সম্পন্ন করেছেন।

👉 ReLEx SMILE তাদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী যাদের চোখ বেশি শুষ্ক, যাদের কন্টাক্ট লেন্সে এলার্জি আছে এবং যারা খেলাধুলার সাথে জড়িত।
এই পদ্ধতিতে কর্নিয়ার উপরিভাগের নার্ভগুলো থাকে নিরাপদ আর এতে করে সার্জারির পর চোখে শুষ্কভাব অনুভুতি বা অন্যান্য অসুবিধার সম্ভাবনা থাকে না। দীর্ঘস্থায়ীব্যবস্থা হিসেবে অধিক কার্যকারি এবং ভবিষ্যতে পাওয়ার জনিত সমস্যা ফিরে আসার সম্ভাবনাও থাকে কম

👉 বায়োম্যাকানিকাল শক্তি থাকে অটুট :
কর্নিয়ার উপরিভাগ অক্ষত থাকে বিধায় কর্নিয়ার সুস্থতা নিশ্চিত করে এবং বায়োম্যাকানিকাল শক্তি ও দৃঢ়তা অটুট থাকে।

👉 ফ্ল্যাপবিহীন :
ReLEx SMILE-ই প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র ফেমটোসেকেণ্ড লেজার প্রযুক্তি যার সাহায্যে ফ্ল্যাপবিহীন লেজার ভিশন কারেকশন সম্ভব। পুরো প্রক্রিয়াটা চোখের কর্নিয়ায় কোন প্রকার ফ্ল্যাপ করা ছাড়াই করা হয়।

# সাধারন জিজ্ঞাসাসমূহঃ

প্রঃ- সার্জারির সময় কি ব্যাথা হয় বা সার্জারির পর চোখ লাল হওয়ার সমস্যা হতে পারে?
উঃ- না, SMILE সার্জারি ব্যাথা লাগে না এবং অপারেশনের পর চোখ লাল হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

প্রঃ- SMILE পদ্ধতি কতটা নিরাপদ?
উঃ- SMILE অত্যন্ত নিরাপদ কারন এখানে ল্যাসিক বা ফেমটি-ল্যাসিকের ন্যায় কর্নিয়ার ৮০% ভাগ জায়গা জুড়ে ফ্ল্যাপ করার প্রয়োজন হয় ন। এই পদ্ধতিতে ফ্ল্যাপের পরিবর্তে লেন্টিকিউল অপসারণ করা হয় বিধায় রোগী খুব দ্রুত সাধারণত এক বা দুই দিনের মধ্যেই সেরে ওঠে।

প্রঃ- SMILE কি সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত?
উঃ- এটি শুধুমাত্র সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্তই নয় অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য। এই পদ্ধতিতে চোখের টিস্যু কোন ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। ল্যাসিক এর চেয়ে SMILE সার্জারির ফলাফল অনেক বেশি সঠিক ও নির্ভরযোগ্য ।

প্রঃ- সার্জারিতে সফলতার হার কতো?
উঃ- আজ পর্যন্ত কোন SMILE করা কোনও রোগীর দ্বিতীয়বার অপারেশনের প্রয়োজন হয় নি। এছাড়াও চোখের স্থায়ী শুষ্কতাজনিত সমস্যা, রাতে দৃষ্টির মান সংক্রান্ত কোনও সমস্যা আমারা পাইনি আর এর মূল কারন অপারেশন পূর্ব সুক্ষাতিসুক্ষ পরীক্ষানিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ।

ল্যাসিক বা লেজার সার্জারির পর একজন রোগীর চশমা লাগবে কিনা সেটা নির্ভর করে ল্যাসিকের পূর্বে তাঁর চশমার পাওয়ার কত ছিল, বয়স ...
08/02/2023

ল্যাসিক বা লেজার সার্জারির পর একজন রোগীর চশমা লাগবে কিনা সেটা নির্ভর করে ল্যাসিকের পূর্বে তাঁর চশমার পাওয়ার কত ছিল, বয়স কত ছিল, চোখের কর্নিয়ার থিকনেস কেমন ছিল, দৃষ্টির মান কেমন ছিল এমন অনেকগুলো বিষয়ের উপর। কারো চশমার পাওয়ার মাইনাস ১০ আছে এবং চোখের টেস্ট রিপোর্ট দেখে যদি তাঁকে ল্যাসিক করে মাইনাস ৮ পাওয়ার কমানো হয় তাহলে চশমার উপর তাঁর নির্ভরশীলতা অবশ্যই কমে যায়। এখন বাকি মাইনাস ২ পাওয়ারের জন্য তাঁকে যদি চশমা পড়তে হয় সেটা অবশ্যই তিনি মেনে নিবেন এবং ল্যাসিকের পূর্বে এসব বিষয় আলোচনা করে তাঁর সম্মতি নিয়ে তবেই ল্যাসিক করা হয়। তবে হ্যাঁ, অনেক সময় কম পাওয়ারেরক্ষেত্রেও অনেকের ল্যাসিকের পর চশমার পাওয়ার কম-বেশি হতে দেখা যায় যদিও তার হার শতকরা ১ বা ২ জন। আশার কথা হল কর্নিয়ার থিকনেসের ভিত্তিতে সেটা পুনরায় কারেকশন করা যায় ।

অনেকে রয়েছেন যাদের বয়স ৪০এর কাছাকাছি তাঁদের কিন্তু ল্যাসিক করালেও ৪০এর পর নিকটে দেখার জন্য চশমা লাগবে আর এটা প্রাকৃতিক এবং এর সাথে ল্যাসিকের কোন সম্পর্ক নেই। এর কারন আমাদের চোখের লেন্স ৪০এর পর তার স্বাভাবিক ফোকাস করার ক্ষমতা হারাতে থাকে। আপনি এক পলকে আকাশে ঊড়ে যাওয়া প্লেন দেখে সাথে সাথে হাতঘড়ির দিকে তাকালে পরিষ্কার দেখেন আর এটা লেন্সের ফোকাস করার সক্ষমতার কারণে সম্ভব যেটা ৪০এর পর ধীরে ধীরে হারাতে থাকে। আপনি হয়ত সারাজীবন চশমা পড়েননি কিন্তু আপনার বয়স ৪০ পার হলে বা ৪০এর কাছাকাছি হলে নিকটে দেখার জন্য আপনাকে চশমা নিতে হবে।
এ বিষয়গুলো যারা ল্যাসিক করাতে ইচ্ছুক তাঁদের জন্য জানা অত্যন্ত জরুরী।

Benefits of ReLEx Smile surgeryBecause laser is involved in this treatment, ReLEx SMILE is great in terms of accuracy. I...
19/08/2022

Benefits of ReLEx Smile surgery

Because laser is involved in this treatment, ReLEx SMILE is great in terms of accuracy. In this method, there is no chance of the flap moving, shifting, dislocating or folding and the chances of having dry eyes is negligible. Also, the procedure is considered to be a better alternative for the long-term stability of the cornea. The entire process takes place in a closed room and there is no chance for the involvement of external factors like – temperature, draft, dust or humidity.

Flapless Method: ReLEx SMILE surgery has changed the way of refractive surgery is performed. A very small incision which is lesser than 2 mm is sufficient enough to perform ReLEx SMILE which makes it a micro-incision keyhole procedure.

100% Femto: ReLEx SMILE surgery is a hi-tech method which utilizes Femtosecond laser for maximum accuracy.

Single-step procedure: ReLEx SMILE brings a lot of factors together which make the process easier to perform and more successful – the complete laser treatment and lenticule access and creation both take place in a single step.

Indication range: ReLEx for myopia and astigmatism

Sphere: -0.50 to -10.00 D

Cylinder: 0 to 5.00 D

Spherical equivalent: -0.75 to -10.00 D

13/08/2022

Advantages of LASIK Eye Surgery Treatment :

It has a high success rate and fast recovery. About 96% of patients who are to have laser eye surgery prefer LASIK because they can carry on with their normal routine shortly after the surgery.

Vision correction is noticeable after 24 hours.
Less pain is associated with LASIK.

LASIK requires no stitches or bandages.

LASIK is open to adjustments years after the surgery if your vision changes because of the ageing process.
It leads to a significant reduction in contact lens and spectacle dependence which lasts for many years.

চোখেরও কি ব্যায়াম আছে? শরীর সুস্থ থাকার জন্য যেমন কিছু ব্যায়াম আছে ঠিক তেমনি চোখ সুস্থ থাকার জন্য চোখের ও কয়েকটি ব্যা...
03/08/2022

চোখেরও কি ব্যায়াম আছে?

শরীর সুস্থ থাকার জন্য যেমন কিছু ব্যায়াম আছে ঠিক তেমনি চোখ সুস্থ থাকার জন্য চোখের ও কয়েকটি ব্যায়াম রয়েছে । শরীরের যত্নের পাশাপাশি আমাদের চোখের ও নিয়মিত যত্ন নিতে হবে ।চোখের নিয়মিত যত্ন নিলে ‘ম্যাকুলার ডিজেনারেশন’ নামের চোখের মারাত্মক অসুখ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

একটানা নিয়ারওয়ার্ক যেমন বই পড়া, লেখালেখি কিংবা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করালে চোখের ওপর চাপ পড়ে। তাই প্রতি ২০ মিনিট পর পর ২০ সেকেন্ড এর জন্য ২০ মিটার দূরে সবুজের দিকে তাকিয়ে থাকা উপকারী ; এতে চোখের বিশ্রাম হয় ।

এ ছাড়া কম্পিউটারের স্ক্রিনের রং সাদা কিংবা সবুজ রাখা ভালো। যাঁরা শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরে কাজ করেন, তাঁরা প্রতি আধা ঘণ্টা পর পর চোখ পিটপিট করতে পারেন ,এতে চোখের শুষ্কতা দূর হয়।

কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখের কিছু ব্যায়াম করা যেতে পারে, যেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে দৃষ্টিশক্তি ভাল থাকে

• চোখের পেশির রক্তসরবরাহ সচল রাখাতে দুই হাতের তালু কয়েক মিনিট ঘষে আলতোভাবে হাতের তালু দিয়ে আলাদা করে চোখ বন্ধ রাখুন পাঁচ সেকেন্ড। ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস নিতে থাকুন। এতে চোখের বিশ্রাম ও হবে।

• চোখের মণি বৃত্তাকারে চারপাশে ঘোরাতে চেষ্টা করুন। প্রথমে ওপরের দিকে তাকান, তারপর ঘড়ির কাঁটা যেদিকে ঘোরে, সেদিকে ১০ সেকেন্ড এবং বিপরীত দিকে আরও ১০ সেকেন্ড ধীরে ধীরে ঘোরান। এতে চোখের ক্লান্তি দূর হবে; চোখের পেশিও শক্তিশালী হবে।

• এক হাত দূরে একটি কলম নিয়ে সোজা কলমটির দিকে তাকিয়ে থাকুন। তারপর ধীরে ধীরে কলমটিকে কাছাকাছি নিয়ে আসেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না কলমটিকে ঘোলাটে দেখা যায়। এরপর আবারও কলমটিকে ধীরে ধীরে কাছে থেকে দূরে নিয়ে যান। খেয়াল রাখুন, চোখের দৃষ্টি যেন কলমের দিকে থাকে।

• সাধারণত প্রতি ৩-৪ সেকেন্ড পরপর চোখের পাতা ফেলা চোখের ছোটোখাটো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। বিশেষ করে যখন আমরা একটানা কম্পিউটার বা টিভির দিকে তাকিয়ে থাকি তখন ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা, চোখের জন্য ভাল। এছাড়াও টানা ১ মিনিট ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা, একটি ব্যায়ামের মতো কাজ করে। এতে দৃষ্টিশক্তি ভাল থাকে।

এছাড়া ভিটামিন 'এ' , 'ই' ও 'সি' সমৃদ্ধ খাবার আমাদের চোখকে ভাল রাখে ।

ল্যাসিক এর পর কি কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে?ল্যাসিক চিকিত্সা বা সার্জারি করার পরে কোনও কোনও ক্ষেত্রে খুব পরিচিত ক...
02/08/2022

ল্যাসিক এর পর কি কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে?

ল্যাসিক চিকিত্সা বা সার্জারি করার পরে কোনও কোনও ক্ষেত্রে খুব পরিচিত কয়েকটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল চোখের শুষ্কতা ও দেখার ক্ষেত্রে অস্থায়ী সমস্যা (যেমন, গ্লেয়ার)। তবে এই সমস্যাগুলি কয়েক সপ্তাহ বা ১-২ মাসের মধ্যেই ঠিক হয়ে যায়। খুব কম সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রেই এগুলি দীর্ঘমেয়াদী হয়।

এবারে একটু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক-

চোখের শুষ্কতা- ল্যাসিক সার্জারির কারণে চোখের জল উত্পাদনের ক্ষেত্রে একটি সাময়িক সমস্যা হয়। সে কারণে সার্জারির পরে প্রথম ৬ মাস ধরে চোখে অস্বাভাবিক শুষ্কতা অনুভুত হতে পারে। শুষ্কতা জনিত সমস্যার জন্য আই ড্রপের সুপারিশ করা হয়ে থাকে

দেখার অন্য সমস্যা- সার্জারির পরে কয়েকদিন রাতে দেখতে অসুবিধে হতে পারে। কোনও উজ্জ্বল আলোতে চোখের সংবেদনশীলতা বেড়ে যেতে পারে, গ্লেয়ার, আলোর চারধারে হ্যালোস বা ডাবল ভিশন দেখাও অস্বাভাবিক নয়। এমনকী কম আলোতে (সন্ধেবেলায় কিংবা কুয়াশায়) দেখতে অসুবিধে হতে পারে। তবে এই সমস্যা কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চলে যায়।

আন্ডারকারেকশন- যদি চোখ থেকে খুব কম পরিমাণ টিস্যু অপসারণ করা হয় তাহলে প্রত্যাশা মাফিক স্পষ্ট দৃষ্টিশক্তি নাও পেতে পারেন। যাঁদের কাছের জিনিস দেখতে অসুবিধে তাঁদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। সমস্যা নিরসনে ১ বছরের মধ্যে আরও একবার ল্যাসিক সার্জারি করতে হতে পারে।

ওভারকারেকশন- যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি টিস্যু অপসারিত হয় তাহলেও সমস্যা হতে পারে।

অ্যাস্টিগম্যাটিজম- অমসৃণভাবে টিস্যুর অপসারণ ঘটলে বাড়তি সার্জারি, চশমা বা কনট্যাক্ট লেন্সের প্রয়োজন হতে পারে।

ফ্ল্যাপ সমস্যা- সার্জারি করার সময় চোখের সামনে থেকে ভাঁজ বা ফ্ল্যাপ অপসারণের জন্য সংক্রমণ ও বাড়তি জলের সমস্যা-সহ অন্য জটিলতা হতে পারে। ঘা শুকনোর সময় ফ্ল্যাপের তলায় থাকা কর্নিয়াল টিস্যুর বাইরের অংশের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হতে পারে।

রিগ্রেশন- পরিস্থিতি এমন হতে পারে যে আপনার দৃষ্টিশক্তি পুনরায় পুরনো অবস্থায় ফিরে গেল। তবে এমন ঘটনা খুবই বিরল।

দৃষ্টি হারানো বা দৃষ্টিশক্তির পরিবর্তন হওয়া- খুব খুব বিরল , এমন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে ।

প্রসিডিওর এর পূর্বে সঠিক ইভল্যুশন করে নিলে এসকল জটিলতা থেকে মুক্ত থাকা যায় , জটিলতা মুক্ত অপারেশনের জন্য আধুনিক টেকনোলজি গুলো অত্যন্ত সহায়ক ।

02/08/2022

JUST LET IT GO

Goodbye glasses!!!
Welcome LASIK!!!

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LASIK SMILE চশমামুক্ত জীবন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share