Health tips হেলথ টিপস

Health tips হেলথ টিপস Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Health tips হেলথ টিপস, Medical Center, 12, Dhaka.

ডায়াবেটিস নিয়ে ৭ ভুল ধারণাআমাদের সমাজে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে আসলেই অনেক ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে। অনেকেই ভাবেন, এটি ছোঁয়াচ...
23/09/2021

ডায়াবেটিস নিয়ে ৭ ভুল ধারণা

আমাদের সমাজে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে আসলেই অনেক ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে। অনেকেই ভাবেন, এটি ছোঁয়াচে রোগ। যেমন, স্ত্রীর ডায়াবেটিস থাকলে অনেক স্বামী মনে করেন তারও এটি হবে।

১. সত্যি বলতে ডায়াবেটিস কোনো ছোঁয়াচে রোগ নয়। এটি ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায় না। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে হয়ত ভাইরাস আপনার বিটা সেল ধ্বংস করতে পারে। কিন্তু এই ভাইরাস ডায়াবেটিস রোগ বহন করে না বা ছড়ায় না। ডায়াবেটিস মূলত জেনেটিক্স বা পরিবেশগত উপাদানের ওপর নির্ভর করে।

২. অনেকে মনে করেন, ইনসুলিন হলো ডায়াবেটিস রোগের সর্বশেষ চিকিৎসা। এটি একবার ব্যর্থ হলে রোগীকে আর বাঁচানো সম্ভব না। এটি ভুল ধারণা। এমন অনেক রোগী আছেন যারা আগে ইনসুলিন নিতেন, এখন ইনসুলিনের প্রয়োজন হচ্ছে না। তাদের জন্য মুখে খাওয়ার ওষুধই যথেষ্ট। বড় কথা, ইনসুলিন কখনো ফেইল করে না বা ব্যর্থ হয় না।

৩. অনেকে মনে করেন, আমার ডায়াবেটিস হয়েছে, মানে আমার সেক্সুয়াল লাইফ শেষ। ডায়াবেটিসের কারণে সেক্সুয়াল সাইটগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঘটনা খুবই বিরল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি একটি মানসিক সমস্যা হিসেবে দেখা দেয়।

৪. অনেকে মনে করেন, ডায়াবেটিসের ওষুধ অনেক দিন খেলে সেটি শরীরে নানা ধরনের ক্ষতি করে। এজন্য অনেকেই মাঝে মাঝে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন। অনেকে আবার বিভিন্ন গাছের পাতা, শেকড়-বাকড় খেয়ে থাকেন। আসলে ওষুধে তো গাছপালার কেমিক্যালই ব্যবহার করা হয় এবং এটি হিসাব করে বৈজ্ঞানিকভাবে যতটুকু দরকার ততটুকু যুক্ত করা হয়। কিন্তু সরাসরি গাছের পাতা, শেকড়-বাকড় খেলে তো ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। সহজে বললে, রাজশাহীর ল্যাংড়া আম এবং ঢাকার ল্যাংড়া আমের স্বাদ কখনো এক হবে না। তেমনি কেমিক্যাল কম্পোজিশনও একটু ভিন্ন।

৫. আবার আম কচি অবস্থায় গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে, পরিপক্ব হলে বাড়ে। গাছের পাতায় কেমিক্যাল কম্পোজিশন একেক জায়গায় একেক রকম। পাতা কচি হলে এক রকম; বয়স্ক হলে আরেক রকম। এতে সুগার লেভেল অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা (ফ্লাকচ্যুয়েট) করে। সুগার ওঠা-নামা করলে জটিলতা বেশি করে দেখা দেয়। সুতরাং এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

৬. আরেকটি ভ্রান্ত ধারণা হচ্ছে, কম বয়সী মেয়েদের ডায়াবেটিস ধরা পড়লে তার নাকি বিয়ে হয় না, কেউ বিয়ে করতে চায় না। কারণ, ডায়াবেটিস থাকলে নাকি সন্তান হবে না। এগুলো খুবই ভুল ধারণা। আপনারা ইউটিউবে শিলা ধরের ভিডিও দেখতে পারেন। এক বছর বয়সে তার ডায়াবেটিস ধরা পড়ে এবং এ ঘটনার কিছুদিন আগেই ইনসুলিন আবিষ্কার হয়েছে। শিলা ধরের মা তখন থেকেই তাকে ইনসুলিন দেয়া শুরু করেন। ২০১২ সালে ৮১ বছর বয়সে শিলা ধর সাক্ষাৎকার দেন এবং বলেছেন— তিনি বিয়ে করেছেন, বাচ্চাও আছে। তিনি কখনোই তার ডায়াবেটিসকে অনিয়ন্ত্রিত হতে দেননি এবং সুস্থ ছিলেন। ২০১২ সালেই শিলা ধর স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেন এবং জীবনের শেষ সময় পর্যন্তও সুস্থ-স্বাভাবিক এবং অ্যাকটিভ লাইফ লিড করে গেছেন। আবার ডায়াবেটিসের বেশ কিছু রোগী আছেন যারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অ্যাথলেট এমনকি অলিম্পিক আসরে প্রতিযোগিতা করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন।

৭. মনে রাখবেন, চোখের সমস্যা হলে যেমন সব সময় চশমা পরে থাকতে হয় এবং চশমার সাহায্যে রোগী সবকিছু ঠিকমতো দেখতে পারেন ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। ডায়াবেটিসও তেমনি অসুখ। আপনি নিয়মিত ওষুধ খেলে, হাঁটাহাঁটি করলে, সুষম খাদ্য খেলে, চিকিৎসকের পরামর্শ মতো জীবনযাপন করলে ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন অতিবাহিত করতে পারবেন। সুতরাং, আপনারা যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাদের এসব ভ্রান্ত ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ডায়াবেটিসকে ভয় না পেয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

বদহজমের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে
23/09/2021

বদহজমের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে

Bangladesh pratidin. Most Largest And Popular In Bangladesh for bd news bangla

 #টনসিলের_ব্যথা দূর করার সহজ কিছু উপায়জিহ্বার পিছনে গলার দেয়ালের দু’পাশে গোলাকার পিণ্ডের মতো যে জিনিসটি দেখা যায়, সেটাই ...
23/09/2021

#টনসিলের_ব্যথা দূর করার সহজ কিছু উপায়

জিহ্বার পিছনে গলার দেয়ালের দু’পাশে গোলাকার পিণ্ডের মতো যে জিনিসটি দেখা যায়, সেটাই হল টনসিল। #সর্দি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাসগুলোর সংক্রামণেই টনসিলে ব্যথা বা সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যার সমাধানে বাজারে নানা রকম ওষুধ, সিরাপ তো রয়েছেই, তবে একেবারে ঘরোয়া উপায়েও #টনসিলে #ব্যথা দূর করা সম্ভব। জেনে নিন সেই উপায়গুলো সম্পর্কে...

লবণ-পানি:
গলা ব্যথা শুরু হলে যে কাজটি কম-বেশি আমরা প্রায় সকলেই করে থাকি তা হল, সামান্য উষ্ণ পানিতে লবণ দিয়ে গড়গড়া করা। এটি টনসিলে সংক্রমণ রোধ করে ব্যথা কমাতে খুবই কার্যকরী। শুধু তাই নয়, উষ্ণ লবণ-পানি দিয়ে গড়গড়া করলে গলায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণের আশঙ্কাও দূর করে দেয়।

#আদা চা:
দেড় কাপ পানিতে এক চামচ আদার কুচি আর আন্দাজ মতো চা পাতা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। দিনে অন্তত ৩-৪ বার এই পানীয়টি পান করুন। আদার অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল আর অ্যান্টি ইনফালামেন্টরি উপাদান সংক্রমণ ছড়াতে বাধা দেয়। এর সঙ্গে সঙ্গে গলার ব্যথা কমিয়ে দিতেও এটি খুবই কার্যকরী।
লেবুর রস:
এক #গ্লাস সামান্য উষ্ণ পানিতে ১ চামচ লেবুর রস, ১ চামচ #মধু, আধা চামচ লবণ ভাল করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি যত দিন গলা ব্যথা ভাল না হয়, ততদিন পর্যন্ত খেতে থাকুন। টনসিলের সম্যসা দূর করার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী।

হলুদ দুধ:
এক কাপ গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। #গরুর দুধে হলুদ মিশিয়ে সামান্য গরম করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। হলুদ অ্যান্টি ইনফ্লামেন্টরি, অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টি #অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি উপাদান, যা গলা ব্যথা দূর করে টনসিলে সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে থাকে।

অ্যালজাইমারের প্রাথমিক লক্ষণগুলি কী, সকলের জেনে রাখা উচিত বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মানুষের মস্তিষ্কের নানা রকম সমস্যা দেখ...
23/09/2021

অ্যালজাইমারের প্রাথমিক লক্ষণগুলি কী, সকলের জেনে রাখা উচিত

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মানুষের মস্তিষ্কের নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ৬৫ বছরের বয়সি যারা , তাদের মধ্যে নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ দেখা যায়, যা অ্যালজাইমার নামে বিশেষ পরিচিত।

সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনধারাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। সারা বিশ্বে ডিমেনশিয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ বয়স্কদের অ্যালজাইমারের প্রাথমিক লক্ষণগুলি এড়িয়ে যাওয়া। প্রতিবছর ২১ সেপ্টেম্বর সারা বিশ্বজুড়ে অ্যালজাইমার দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

এই রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যক্তির স্মৃতিশক্তি, অচরণ ও যোগাযোগ দক্ষতার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তবে এই রোগে শিকার হওয়ার আগে যে যে লক্ষণগুলি থাকলে সতর্ক হোন এখনই।
স্মৃতিশক্তি হ্রাস-

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হল, একজন ব্যক্তিকে অ্যালজাইমারের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে স্মৃতিশক্তি হ্রাস হয়ে যাওয়া। ভুলে যাওয়া কখনও রোগ হয় নায তবে অ্যালজাইমার রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ঘন ঘন দেখা যায়। যেমন যদি কেউ কোনও জায়গায়. যান ও এক থেকে দুজনের মধ্যে ভুলে যায়. বা বাথরুমের মতো পরিচিত জায়গাগুলি নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয় বা কোথায় চাবি রেখেছেন, তা ভুলে যান, তাহলে বুঝবনে সমস্যা তৈরি হয়েছে। এই চাবি রাখা বিষয়টি বার বার হলে বেশ উদ্বেগের।

টাকা গণনা করতে সমস্যা-

আরেকটি প্রাথমিক লক্ষণ হলো যখন কোনও এক ব্যক্তি মৌলিক কাজ হিসেবে টাকা গুনছেন বা বিল পরিশোধন করছেন তখন সেই কাজটি তার কাছে অত্যন্ত কঠিন হয়ে যায়।

বিচারের সমস্যা-

আলজাইমার রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সিদ্ধান্ত নিতে অসুবিধা হতে পারে।

বিষন্নতা ও মেজাজ পরিবর্তন-

যে ব্যক্তি অ্যালজাইমারে আক্রান্ত তাদের মেজাজ ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন হয়। মেজাজ ধরে রাখতে না পারার মতো সমস্যা তৈরি হয়। বিষন্নতা অ্যালজাইমার রোগের একটি প্রাথমিক লক্ষণ। আর এমন সমস্যা এই রোগের অনেক আগেই দেখা যায়।

একাগ্রতার সমস্যা-

রোগীর স্বাভাবিক কাজে মনোনিবেশ করতে সমস্যা তৈরি হয়। কিন্তু সেই কাজটাই সে আগে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিয়ে কাজ করত।

কানেকশন নিয়ে অসুবিধা-

অ্যালজাইমার রোগীর বাক্য গছনের জন্য সঠিক শব্দ খুঁজে না পান না।

অস্থিরতা-

আত্মীয়দের চিনতে না পারা, অস্থির হয়ে যাওয়া, বারবার হাঁটাচলা করা, অথবা কোনও কিছু জিনিস নিয়ে বার বার নড়াচড়া করা এগুলি এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণ। এছাড়া কখনও কখনও তাঁদের হ্যালুসিনেশনও হতে পারে।

তবে উল্লেখ্য যে, রোগী এই সব সমস্যা সম্পর্কে সচেতন নয়। ছোট ছোট জিনিসগুলি পরিবারকেই লক্ষ্য রাখা উচিত। যদি কেউ প্রিয়জনের এমন কিছু আচরণ দেখতে পারেন, সামাজিক ভাবে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করছে. অবিলম্বে তাকে একজন নিউরোলজিস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য নিয়ে যান।

প্রসঙ্গত, অ্যালজাইমার রোগীর ওষুধ ও থেরাপি ছাড়াও একটি বিশাল সামাজিক ও পারিবারিক সহায়তা প্রয়োজন হয়। কারণ রোগটি যথাসময়ে ছড়িয়ে পড়ে ও রোগী নিজের যত্ন নিতে সক্ষম নাও হতে পারে।

কী কারণে এই রোগ দেখা যায়, তা এখনও পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি। চিকিৎসক, বিজ্ঞানী ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা এখনও রহস্যজনক...
23/09/2021

কী কারণে এই রোগ দেখা যায়, তা এখনও পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি। চিকিৎসক, বিজ্ঞানী ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা এখনও রহস্যজনক অসুস্থতার কারণ নিয়ে ধন্দে রয়েছেন। ইউএস ন্যাশানাল একাদেমি অফ সায়েন্স মনে করে যে, সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত তত্ত্বটি হল রেডিওফ্রিকোয়েন্সি শক্তি। তবে এর কোনও সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

হাভানা সিনড্রোম, রহস্যজনক এই রোগের উপসর্গগুলি কী?

ব্রণ হলে কী করবেন?ব্রণমুক্ত সুন্দর ত্বক সবার প্রত্যাশা। তবে দূষণ ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে ত্বকের সতেজতা ধরে রাখা কঠিন।এ ছাড়...
11/01/2021

ব্রণ হলে কী করবেন?

ব্রণমুক্ত সুন্দর ত্বক সবার প্রত্যাশা। তবে দূষণ ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে ত্বকের সতেজতা ধরে রাখা কঠিন।

এ ছাড়া ঠাণ্ডায় ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ ও প্রাণহীন হয়ে যায়। হিম হিম ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে ত্বকে রুক্ষ, শুষ্ক, টানটান ভাব আসে। এ কারণে অনেকের ত্বকের ক্ষতি হয়ে যায়। ত্বক রুক্ষ ও অনুজ্জ্বল হওয়া ছাড়াও ব্রণ ও অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে।

আসুন জেনে নিই ত্বকের যত্নে কী করবেন-

১. যেসব খাবার খেলে ব্রণ, অ্যালার্জি বা একজিমা বেড়ে যায়, সেসব খাবার এড়িয়ে চলুন। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে ডায়েট প্লান করুন।

২. দুগ্ধজাতীয় খাবার, মসলাদার ও তৈলাক্ত খাদ্য ব্রণের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনিযুক্ত খাবার পরিমাণে কম খেতে হবে। ব্রণ দূর করার জন্য শাকসবজি বেশি খাওয়াটা জরুরি। এ ছাড়া চাহিদামাফিক পানি পান করুন।

৩. ত্বকের সুরক্ষায় ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজন। সূর্যের আলোতে পাবেন ভিটামিন ডি। প্রতিদিন সকালে গায়ে রোদ লাগালে ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণ হবে। স্যালমন, সারদিন, টুনা ও ম্যাককেরেল মাছ, মাশরুম ও ডিমে পাবেন ভিটামিন ডি।

৪. ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না। ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

৫. ব্রণের সমস্যা বেশি মারাত্মক হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না ও ত্বকে ব্যবহার কবেন না।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

06/01/2021

শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য চুল রুক্ষ ও আগা ফাটার সমস্যা বেশি দেখা দেয়।

🟩 শীতে মধু দিয়ে যত ধরণের রুপচর্চা ✅ঘরে থাকা মধু দিয়ে খুব সহজেই ফেরাতে পারেন ত্বকের জেল্লা। এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন শোভন ...
04/01/2021

🟩 শীতে মধু দিয়ে যত ধরণের রুপচর্চা ✅

ঘরে থাকা মধু দিয়ে খুব সহজেই ফেরাতে পারেন ত্বকের জেল্লা। এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন শোভন মেকওভার স্যালনের রূপ বিশেষজ্ঞ শোভন সাহা। লিখেছেন এ এস এম সাদ।
শীতে ত্বকের যত্নে মধু

শীতকালে অন্য সময়ের চেয়ে ত্বক বেশি শুষ্ক হয়ে পড়ে। শুষ্কতা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এ জন্য শীতে ত্বকের বাড়তি যত্ন নেওয়া জরুরি। এই শীতে ত্বকের সুরক্ষায় মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু ব্যবহারে ত্বক সহজে মসৃণ হয়ে ওঠে। নিয়মিত ত্বকে মধুর প্যাক ব্যবহারে ত্বক আর্দ্র থাকে। মধু ত্বক আর্দ্র রাখতে এতটাই কার্যকর যে তৈলাক্ত ত্বকে মধু ব্যবহার করতে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা। মধু শুধু যে ত্বকের শুষ্কতাই দূর করে না তা নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও নানাভাবে সাহায্য করে। ত্বকের যত্নে মধু ব্যবহারের আরেকটি সুবিধা হলো, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ত্বকের যত্নে কয়েকদিন বিরতিতে নিচের প্যাকগুলো ব্যবহার করুন।

মধু ও লেবুর রস

এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ২০ মিনিট মুখে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এরপর ১০ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হবে।

মধু ও পেঁপে

পাকা পেঁপের খোসা ছাড়িয়ে নিন। ভালো করে পেঁপে চটকে নিয়ে এর সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে ঘন প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। ১৫ মিনিট পর মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁদের জন্য এমন মধু ও পেঁপের প্যাক বেশি উপকারী। মধু-পেঁপের প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে মুখে সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না।

মধু ও টক দই

এক টেবিল চামচ টক দইয়ের সঙ্গে দুই চামচ মধু মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক হাত ও পায়ে মালিশ করুন। শীতে টক দই ও মধুর প্যাক ব্যবহারে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। এ ছাড়া এতে ত্বকের ব্রণ দূর হয়।

মধু চিনির স্ক্রাব

এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ চিনি মিশিয়ে ১০ মিনিট মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর মুখ ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান। এটি ত্বকের মরা কোষ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে।

মধু ও মিল্ক ক্রিম

এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ মিল্ক ক্রিম একসঙ্গে মিশিয়ে ১৫ মিনিট ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের বলিরেখা দূর করে।

মধু ও কলার প্যাক

এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে সামান্য কলা চটকে নিয়ে প্যাক তৈরি করুন। ত্বকে ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের কালচে ভাব দূর করে।

মধু, গোলাপজল ও হলুদের গুঁড়া:

এক টেবিল চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল ও সামান্য হলুদের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বক উজ্জ্বল করবে।

03/01/2021

প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকায় ডিমকে বলা হয় সুপার ফুড। এছাড়াও ডিমে রয়েছে ভিট

করোনার নতুন স্ট্রেইনে যে ৭টি লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছেকরোনার দ্বিতীয় তরঙ্গ শুরু হওয়ার সাথে সাথে ইংল্যান্ড বিশৃঙ্খলার রাজ্যে পর...
24/12/2020

করোনার নতুন স্ট্রেইনে যে ৭টি লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে

করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গ শুরু হওয়ার সাথে সাথে ইংল্যান্ড বিশৃঙ্খলার রাজ্যে পরিণত হয়েছে। ভ্যাকসিনের খবর আশা জাগালেও বারবার তা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। করোনার সাথে লড়াই করে জয়ী হওয়ার জন্য নিয়মিত যুদ্ধ করে যাচ্ছে বিজ্ঞানী ও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস দ্বারা প্রকাশিত করোনার স্বাভাবিক লক্ষণ ছাড়াও করোনার নতুন স্ট্রেইনে আরো ৭ টি নতুন লক্ষণের খোঁজ জানা গিয়েছে।

যুক্তরাজ্যে নতুন করে যে করোনা ছড়াচ্ছে এতে স্পাইক প্রোটিনের জেনেটিক রুপান্তর হচ্ছে যার ফলে ভাইরাস মানুষের মধ্যে দ্রুত ছড়াচ্ছে। ইংল্যান্ডের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে নতুনভাবে যে করোনা ছড়াচ্ছে তার মধ্যে ১৭ টি নমুনার মিউটেশন পাওয়া গেছে যা ভাইরাসের আকারসহ আরো কিছু পরিবর্তন করেছে। এ কারণেই ভাইরাস আগের তুলনায ৭০ গুণ বেশি গতিতে ছড়াচ্ছে।

নতুন স্ট্রেইনে জ্বর,শুকনো কাশি,স্বাদ গন্ধ চলে যাওয়া ছাড়াও করোনার আরো বেশ কিছু লক্ষণ যুক্ত হয়েছে।

ক্লান্তি

ক্ষুধামন্দা

মাথা ব্যাথা

ডায়রিয়া

মানসিক বিভ্রান্তি

পেশী ব্যাথা

স্কিনে র‌্যাশ

করোনা থেকে বাঁচতে আমাদের আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে অবশ্যই নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সেই সাথে স্বাস্থ্যবিধি মোতাবেক চলাফেরা করতে হবে।

সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

অকালে পেকেছে চুল! যাদের ত্রিশ পেরোতেই চুল পাক ধরে, তাদের মনে বেশ কষ্টই থাকে। পাকা চুল নিয়ে দুঃখ না করে,  ঝলমলে কালো ও স্...
09/12/2020

অকালে পেকেছে চুল!

যাদের ত্রিশ পেরোতেই চুল পাক ধরে, তাদের মনে বেশ কষ্টই থাকে। পাকা চুল নিয়ে দুঃখ না করে, ঝলমলে কালো ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে এসব করুন।

কোন সব? জেনে নিন:
শাক-সবজি: শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণ ফোলিক এসিড থাকে। ফোলিক এসিড হলো ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ভিটামিন। যা চুলকে কালো রাখতে সাহায্য করে ও চুলের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। সব সময় ভাত বা রুটির সমান পরিমাণে খেতে হবে।
বাদাম: বাদাম চুলের জন্য খুবই উপকারী। সুন্দর চুল ধরে রাখতে বাদাম খাওয়ার পাশাপাশি বাদামের তেল চুলে লাগালে চুল স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠে।

আমলা: এই প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদানটি পাউডার ও তেল দুভাবেই ব্যবহার করা যায়। আমলা তেল চুলের কালো রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং পাউডার চুলকে খুশকি মুক্ত রাখতে ব্যবহার করা যায়।
ছোলা: ছোলা বি১২ ও ফোলিক এসিডে ভরপুর। তাই সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়া স্বাস্থ্য ঠিক রাখার পাশাপাশি চুল কালো করার জন্যে যথেষ্ট উপাদেয়।

হেনা: চুলের সুরক্ষায় হেনার ব্যবহার অনেক পুরনো। চুল ধূসর হয়ে যাওয়া ঠেকাতে সরিষা তেলের সঙ্গে হেনা পাতার মিশ্রণ অনেক উপকারি।

চিংড়ি: চুল কালো রাখার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জিঙ্ক থাকা প্রয়োজন। চিংড়ি সহজেই জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।

মুরগির মাংস: মুরগির মাংস ভিটামিন বি১২ ও ফোলিক এসিড সমৃদ্ধ। দু’টি উপাদানই চুলের কালো রঙ ও স্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

শীতে যে কারণে খেজুর খাবেনশীতে বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে সবাই একটু বেশি রোগশোকে আক্রান্ত হন। সাধারণ ফ্লু থেকে শুরু করে আর...
25/11/2020

শীতে যে কারণে খেজুর খাবেন

শীতে বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে সবাই একটু বেশি রোগশোকে আক্রান্ত হন। সাধারণ ফ্লু থেকে শুরু করে আরো অনেক সমস্যাই দেখা দেয়। যারা আগে থেকেই অন্যান্য সমস্যায় ভুগছেন তাদের সমস্যা আরো বেড়ে যায় শীতের সময়টাতে। এসব কারণেই নিজেকে এই সময়টাতে চাঙ্গা রাখা মুশকিলই বটে।

তাই পুরো শীতকাল জুড়ে সঙ্গে রাখুন খেজুর। বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচতে নিয়মিত খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। খেজুরে উপস্থিত ফাইবার, উপকারী তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, কপার, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন কে এবং আরো নানাবিধ খনিজ উপাদান, বিভিন্নভাবে শরীরের উপকার করে।

বিশেষ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তুলতে এই উপদানগুলোর জুড়ি নেই। তাই ছোট বড় সবাইকেই শীতের সময়টাতে খেজুর খেতে হবে।

চলুন জেনে নেয়া যাক এর আরো কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা-

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে
একাধিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে, খেজুরে উপস্থিত ডায়াটারি ফাইবার, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরও নানাবিধ উপকারী উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর ব্রেন সেলের ক্ষমতাকে এতটাই বাড়িয়ে তোলে যে ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায় চোখে পরার মতো। তাই প্রতিদিন ২-৩ টি করে খেজুর খান।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
খেজুরে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং ডি শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে ত্বক টানাটান হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে বলিরেখাও দূর করতে সহায়তা করে। ফলে ত্বক প্রাণবন্ত এবং উজ্জ্বল হয়ে উঠতে সময় লাগে না। এই ফলটিতে উপস্থিত অ্যান্টি-এজিং প্রপাটিজ, ত্বকের বয়স ধরে রাখতেও নানাভাবে সাহায্য করে থাকে।

হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ডায়াটারি ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে "এল ডি এল" বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমায়।

পেটের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেয়
প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই ফলটি খেলে বাওয়েল মুভমেন্টে মারাত্মক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনো ধরনের পেটের রোগই আর মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে না। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ৩ টি করে খেজুর খেলে শরীরের ভেতরে উপকারই ব্যাকটেরিয়ায় মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে বদ-হজম, কোলাইটিস এবং হেমোরয়েডের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যে তার প্রভাবে ক্যান্সার সেলের জন্মে নেয়ার আশঙ্কা যায় কমে। ফলে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। বিশেষ করে কোলোরেক্টাল ক্যান্সার মতো রোগ দূরে থাকতে বাধ্য হয়।

শরীরে শক্তি যোগায়
প্রতিদিন যদি আপনি খেজুর খান তাহলে আপনার শরীরে এনার্জির ঘাটতি হবে না কখনোই। এটি বলা যায় এনার্জি ফ্যাক্টরি। এতে থাকা প্রকৃতিক সুগার রক্তে মেশার পর এমন মাত্রায় খেল দেখাতে শুরু করে যে শরীর একেবারে চনমনে হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে মানসিক ক্লান্তি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই এবার থেকে যখনই ক্লান্ত লাগবে দুই তিনটা খেজুর খেয়ে নিন।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে
বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে খেজুর খাওয়ার পাশাপাশি যদি নিয়মিত এই ফলটির পাতা খাওয়া যায়, তাহলে শরীরের ভেতরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে যে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে চোকে পরার মতো! সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ সহ চোখের অন্যান্য রোগের প্রকোপও কমতে থাকে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত খেজুর খাওয়া শুরু করলে দেহের অন্দরে পটাশিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যার প্রভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না।

বাচ্চা নিবেন না, জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিবেন !-বড়ি খাই তো ম্যাডাম। এবারের বড়ি মনে হয় ড্যাম ছিল।প্রত্যেকের কাছে এই এ...
16/09/2020

বাচ্চা নিবেন না, জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিবেন !

-বড়ি খাই তো ম্যাডাম। এবারের বড়ি মনে হয় ড্যাম ছিল।

প্রত্যেকের কাছে এই একই 'ড্যাম বড়ি' 'ড্যাম বড়ি'
শুনতে শুনতে মাথা যখন ড্যাম হওয়ার জোগাড়, ভাবতে শুরু করেছি আসলেই মনে হয় সরকার ড্যাম বড়ি দেয় মাঝে মাঝে,তখনই হঠাৎ জেরার মুখে ড্যামের আসল কারসাজি বের হয়ে আসলো।

বাচ্চা নষ্ট করলে কেন?

-গরীবের সংসার ম্যাডাম, ছোলের বাপ আর ছোলপোল লিবি লয়।

তাইলে ব্যবস্থা নিলেই পারো।

-নিছিলাম তো ম্যাডাম। বড়িই তো খায়। ড্যাম ছিল মনে হয় বড়ি।

নিয়মিত বড়ি খেতে?

-নিয়ম করেই খ্যাতাম ম্যাডাম। তাও কেম্বা ইংক্যা হল।

সত্যি করে বল তো। নিয়ম করে রোজ বড়ি খেতে?

-নিয়ম করেই খ্যাতাম ম্যাডাম। রোজ অবশ্যি খাওয়া লাগেনা। মাঝে মাঝে খাই। (মুখে সলজ্জ হাসি)

বেরিয়ে এল 'ড্যাম বড়ি'র রহস্য। আমি এবার নিয়ম করেই বড়িওয়ালীদের বড়ি খাওয়ার ইতিহাস নেয়া শুরু করলাম। দেখলাম, গ্রামাঞ্চলে বসবাসরত ৯৮-৯৯% বড়িওয়ালীরাই এই নিয়মে নিয়মিত 'ড্যাম বড়ি' খায়, এদের মধ্যে কেউ কেউ ধরা খায়। এনাদের ভালভাবে বুঝিয়ে বললেও অতি কনফিডেন্সের সাথে উত্তর দেয়,

-এত বছর ধরা এ নিয়মেই খাচ্চি ম্যাডাম। কিচ্চু হয়নি।

-হামাগেরে গ্রামের সব বেটিছোলেরা ইংক্যা করেই তো খায়।

-আগে তো রোজই খাচ্চিলাম ম্যাডাম। সগলি কলো,'তুই এত বোকা ক্যা?'

-ভিজিটর আপারাই তো কছ্যে, 'এরাম করে খ্যালেই চলবি' !

-রোজই খাছুনু ম্যাডাম। এখন বউবেটিরা লেখাপড়া শিখিছে, কল্যো,'রোজ খাওয়া লাগবি না' । তখন থেকে ইংক্যা করেই খাই।

সবার নিয়ম করে 'ড্যাম বড়ি' খাওয়ার ইতিবৃত্ত শুনে একটা কৌতুক মনে পড়ে ........

এক ভদ্রমহিলা খুবই উদ্বিগ্ন হয়ে ওষুধের দোকানে এসে পিলের পাতা দোকানদারকে দেখিয়ে বলল,
'দেখেন তো ভাই, এই পিলের পাতায় কোন সমস্যা আছে কিনা?'
দোকানদার ভাল করে উল্টিয়ে পাল্টিয়ে দেখে বললেন ,
'ঠিকই তো আছে। সমস্যা তো দেখছিনা।'
'বড়ি ড্যাম নয় তো?'
'না না । ভালই তো দেখছি। ডেটও ঠিক আছে।' আবার উল্টিয়ে পাল্টিয়ে চোখ বুলিয়ে বললেন দোকানদার। কিছুটা উৎসুক হয়েই জানতে চাইলেন,
'কেন বলুন তো?'
'না মানে, এটা নিয়মিত খাওয়ার পরেও আমি বারবার প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ছি।'
'বলেন কি? নিয়মিত খাওয়ার পরও?
'হ্যাঁ । নিয়মিত খাওয়ার পরেও....'
দোকানদার এবার নড়েচড়ে বসলেন।
'আপনি প্রতিদিনই এটা খাচ্ছেন?'
'আমি না। আমার হাজবেন্ড প্রতিদিনই নিয়ম করে খাচ্ছেন।'
দোকানকদারের চক্ষু চড়কগাছ। মুখের ভাষা হারিয়ে ফেললেন।
'মানে........?'
'হ্যাঁ, আমার হাজবেন্ড ভেতরের কাগজটা পড়ে বলল, "ওহ্ নো,হানি, এটা তো সাংঘাতিক ওষুধ । এটা খেলে তোমার শরীর স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যাবে। তোমার খেতে হবেনা, তোমার বদলে আমিই রোজ জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি খাব"। এরপর থেকে গত পাঁচ বছর ধরে উনিই নিয়ম করে বড়ি খাচ্ছেন। বিশ্বাস করুন, একদিনও বাদ দেয়না। তারপরেও.............'!

-ডা. ফাহমিদা শিরীন নীলা

পুরুষের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল
26/06/2020

পুরুষের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল

পুরুষের জন্য নতুন ভেষজ জন্মনিয়ন্ত্রণ ওষুধ আবিষ্কার করেছেন গবেষকরা।

করোনার ভয়কে জয় করতে কী করবেনপ্রতিদিনই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লাশের সারি। আতঙ্কে ঘরবন্দি রয়ে...
02/06/2020

করোনার ভয়কে জয় করতে কী করবেন

প্রতিদিনই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লাশের সারি। আতঙ্কে ঘরবন্দি রয়েছেন বেশিরভাগ মানুষ। এ সময় আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, শুধু সতর্ক থাকুন।

করোনার আগেও অনেকে ভাইরাস যেমন কলেরা ও গুটিবসন্ত মহামারী হিসেবে দেখা দিয়েছিল। এসব রোগ থেকে মুক্তি পেতে অনেক সময় লেগেছে। তাই করোনার ভয়কে জয় করুন এবং পরিবারের সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।

আসুন জেনে নিই করোনার ভয়কে জয় করতে কী করবেন-

১. করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। আর গ্লাভস ব্যবহার না করলেও বারবার সাবান হাত ধুতে হবে।

২. এ ভাইরাস চোখ দিয়েও ছড়ায়। তাই চশমা ব্যবহার করলে তা সবসময় সঙ্গে রাখুন। আর যদি ব্যবহার না করে থাকেন, তা হলে ব্যবহার শুরু করুন। সানগ্লাস ব্যবহার করতে পারেন।

৩. কোনো কিছু স্পর্শ করলে অবশ্যই সাবান পানি দিয়ে হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা। কারণ হাত ধোয়া সংক্রমণ ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

৪. বাইরে যাওয়ার সময় সঙ্গে রাখতে পারেন পকেটে বহনযোগ্য অ্যালকোহলযুক্ত স্যানিটাইজার কিংবা জীবাণুনাশকের শিশি। সাবান পানি না পেলে এগুলো দিয়ে বাইরে হাত পরিষ্কার করতে পারেন।

৫. হাত ধুয়েছেন তবে বারবার চোখে–মুখে হাত দেবেন না।

৬. বাইরে যাওয়ার জন্য এমন জুতা বা স্যান্ডেল ব্যবহার করুন যা পানি দিয়ে ভিজিয়ে পরিষ্কার করা যায়। সাবান পানি দিয়ে কিংবা জীবাণুনাশক ছিটিয়ে এই জুতা বা স্যান্ডেল আবার পরিষ্কার করুন। জুতা বা স্যান্ডেল বাসার বাইরে রাখাই ভালো।

৭. এক-আধা কিলোমিটার যাওয়ার জন্য হাঁটুন। সামাজিক দূরত্বও ঠিক থাকল আবার সংক্রমণেরও ভয় কমবে।

৮. হাত ঘড়ি ও মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে বাইরে থেকে এসে এসব জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

এ ছাড়া চুড়ি, ব্রেসলেটসহ যে কোনো ধাতব অলঙ্কার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। যে কোনো ধাতুতে ৫ ঘণ্টার মতো ভাইরাস জীবিত থাকতে পারে।

৯. চুল ঢাকার জন্য ওড়না কিংবা স্কার্ফ ব্যবহার করুন। টাকাপয়সা ব্যবহারের জন্য মোবাইল ওয়ালেট কিংবা কার্ড ব্যবহার করতে পারেন।

১০. অফিসে গিয়ে কাজে বসার আগে হাত-মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। অ্যালকোহল প্যাড দিয়ে মোবাইল ও মানিব্যাগও পরিষ্কার করুন।

১১. প্রতিদিন ব্যবহৃত জিনিস ল্যাপটপ, মাউস, চেয়ার, ডেস্ক, মেশিনপত্র ইত্যাদি সব প্রথমে পরিষ্কার করে নিন। এগুলোর জন্য অফিসের ব্যবস্থা থাকলে ভালো। নইলে নিজেই ব্যবস্থা করে নিন।

১২. কারও সঙ্গে কথা বলার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন। পারলে সব ধরনের যোগাযোগ মেইল কিংবা ফোনে সেরে ফেলুন।

১৩ যত দূর হেঁটে ওঠা যায় সিঁড়ি ভেঙে তত দূর হেঁটেই উঠুন। লিফটের বোতাম টিপতে কনুই ব্যবহার করুন অথবা টিস্যু পেপার।

১৪. সুযোগ থাকলে অফিসের যানবাহন ব্যবহার করুন।

১৫. এ সময় লেবু-পানি, গ্রিন টি ও গরম চা পান করুন। মানসিক প্রশান্তি আনতে গান শুনন। এ ছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে।

শারীরিক ক্ষতি করার শক্তি হারাচ্ছে করোনাভাইরাস!সারা বিশ্ব নভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) হানায় যখন বিপর্যস্ত তখন কিছুটা আশ...
02/06/2020

শারীরিক ক্ষতি করার শক্তি হারাচ্ছে করোনাভাইরাস!

সারা বিশ্ব নভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) হানায় যখন বিপর্যস্ত তখন কিছুটা আশার বানী শোনালেন ইতালির একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তার দাবি, ধীরে ধীরে শক্তি হারাচ্ছে করোনাভাইরাস।
ইতালির মিলান শহরের সান রাফায়েল হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক আলবার্তো জাংরিলো জানিয়েছেন, দিনে দিনে শারীরিক ক্ষতি করার শক্তি হারাচ্ছে করোনাভাইরাস। বাস্তবতা হলো ইতালিতে ভাইরাসটি ক্লিনিক্যালি আর নেই। এক অথবা দুই মাস আগে যে অবস্থা ছিল গত ১০ দিনে তা পরিমাণগত বিবেচনায় ক্ষুদ্র পর্যায়ে চলে এসেছে।

প্রক্রিয়াধীন থাকা বৈজ্ঞানিক প্রমাণের কথা উল্লেখ করে জাংরিলো আরও বলেন, ভাইরাসটি ইতালি থেকে চলে গেছে। যারা ইতালিয়ানদের দোটানায় ফেলছেন তাদের আমি এটি না করতে আহ্বান জানাতে চাই।’

ইতালিতে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৩২ হাজার ৯৯৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া, দেশটিত মৃত্যু হয়েছে ৩৩ হাজার ৪১৫ জনের। আর, সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত প্রায় ৬৩ লক্ষ মানুষ করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। আর, ইতিমধ্যে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার ব্যক্তি মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিয়েছেন। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। চীন থেকে শুরু হয়ে পরে ইউরোপকে বেসামাল করার পর এই প্রাণঘাতী ভাইরাস সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রকে। এ পর্যন্ত দেশটিতে ১ লাখের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আর আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ লক্ষের বেশি মানুষ। বাংলাদেশেও বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা। দেশে এ পর্যন্ত এ ভাইরাসের ছোবলে প্রাণহানি হয়েছে ৬৭২ জনের আর সংক্রমিত হয়ে শনাক্ত হয়েছেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

মাস্ক পরে ব্যায়াম করলে হতে পারে বিপদকরোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এখন সবাই মাস্ক ব্যবহার করছেন। তবে মাস্ক পরে ভারী কাজ ও ব্...
29/05/2020

মাস্ক পরে ব্যায়াম করলে হতে পারে বিপদ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এখন সবাই মাস্ক ব্যবহার করছেন। তবে মাস্ক পরে ভারী কাজ ও ব্যায়াম না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, মাস্ক পরে শরীরচর্চা করলে শরীরে অক্সিজেন কমে গিয়ে বিপদের ঝুঁকি বাড়ছে!

সম্প্রতি ২৬ বছরের এক চীনা তরুণ মাস্ক পরে ২.৫ মাইল দৌড়ানোর পর আচমকা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। দ্রুত তাকে উহান সেন্ট্রাল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর অস্ত্রোপচার করে সুস্থ করে তোলা হয়। আবার চীনের একটি স্কুলে মাস্ক পরে মাঠে দৌড়াদৌড়ি করার সময় তিন স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়।

তা হলে কি মাস্ক পরবেন না?

করোনা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক পরতে পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

তবে ফাঁকা জায়গায় একা ভারী কাজকর্ম বা শরীরচর্চা করার সময় মাস্ক না পরাই ভালো বলে মনে করেন ফিজিক্যাল মেডিসিনের চিকিৎসক মৌলী মাধব ঘটক।

তিনি বলেন, ব্যায়ামের সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ব্যায়াম করুন। এ সময় মাস্ক পরবেন না।

তিনি আরও বলেন, ব্যায়ামের সময় মাস্ক পরলে শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। যাদের হাঁপানির সমস্যা কিংবা আইএলডির মতো ক্রনিক ফুসফুসের অসুখ আছে, তারা ভারী কাজ বা শরীরচর্চার সময় মাস্ক পরবেন না। তবে তারা অন্য সময় লোকজনের মাঝে থাকলেই মাস্ক পরবেন।

এ ছাড়া যেসব শিশুর অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি বা জন্মগত হার্টের অসুখসহ কোনো সমস্যা আছে তাদের মাস্ক ব্যবহারের আগে বাবা-মা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। তাদের জন্য সাধারণ মাস্ক পরা ভালো।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

█▒▒▒ Breaking News ▒▒▒█যে তিন উপায়ে চারদিনেই করোনামুক্ত হচ্ছেন চীনারাপ্রাণঘাতী এই ভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞে অসহায় হয়ে পড়েছে আধ...
28/05/2020

█▒▒▒ Breaking News ▒▒▒█
যে তিন উপায়ে চারদিনেই করোনামুক্ত হচ্ছেন চীনারা

প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞে অসহায় হয়ে পড়েছে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান। কেননা, এখনো পর্যন্ত এই ভাইরাসের সফল কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। আর সে কারণেই দিন দিন বিশ্বব্যাপী দীর্ঘ হচ্ছে লাশের মিছিল। এমন পরিস্থিতিতে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কিছু ঘরোয়া কৌশল নিয়ে আলোচনা হচ্ছে ইন্টারনেট দুনিয়ায়।

ভারতীয় এক নাগরিক যিনি করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের উহানে বসবাস করেন। তার ফেসবুক স্ট্যাটাসের বরাতে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে এই ঘরোয়া কৌশল। এই কৌশলে মাত্র ৪ দিনেই বিনাশ হচ্ছে করোনা ভাইরাস। ইতোমধ্যে সেই স্ট্যাটাসটি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে পড়েছে।

এতে বলা হচ্ছে, চীনের প্রতিটি বাড়িতেই করোনা আক্রান্ত রোগী আছে। কিন্তু সেখানকার বাসিন্দারা এই ভাইরাসের জন্য আর কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন নিচ্ছেন না। তারা এর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়াও বন্ধ করে দিয়েছেন। এর পরিবর্তে তারা গরম পানির ভাপ দিয়ে এই ভাইরাসকে বিনাশ করছেন।

এতে আরও বলা হয়, এজন্য তারা মাত্র ৩টি কাজ করছেন।

সেগুলো-

১. তারা দিনে চার বার কেটলি থেকে গরম পানি ভাপ নিচ্ছেন।

২. দিনে চার বার গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করছেন।

৩. আর দিনে চার বার গরম চা পান করছেন।

এভাবে টানা ৪ দিন এই ৩টি কাজ করেই ভাইরাসটিকে দমন করছেন তারা। এভাবেই ৫ দিনে হচ্ছেন করোনা নেগেটিভ বলে ওই স্ট্যাটাসে দাবি করা হয়েছে।

Address

12
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health tips হেলথ টিপস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category