Doctor Bonny

Doctor Bonny D.H.M.S (Diploma in Homoeopathic Medicine and Surgery)
Homeopathy is a time-tested natural medicine. It is affordable, accessible, and non-toxic.

In a breakthrough that could reshape cancer treatment, scientists have discovered that honeybee venom can destroy 100% o...
16/08/2025

In a breakthrough that could reshape cancer treatment, scientists have discovered that honeybee venom can destroy 100% of aggressive breast cancer cells in less than 60 minutes. The key lies in a powerful compound called melittin, found in honeybee venom but not in bumblebee venom.

Researchers tested the venom on various breast cancer cell types in lab dishes and found that melittin acts like a precision-guided weapon. It punches holes in cancer cell membranes, causing the cells to die quickly. What’s even more promising is that melittin leaves healthy cells largely untouched, suggesting it could be used for treatments with fewer side effects than chemotherapy or radiation.

Melittin proved especially effective against triple-negative breast cancer and HER2-enriched breast cancer, two of the most difficult types to treat. This discovery opens new doors to developing safer, more targeted cancer therapies using natural compounds.

Scientists are now working to harness melittin’s cancer-fighting power in a controlled way, possibly through nanoparticles or synthetic versions that could be used in future medications. While more research is needed, this natural molecule from bees offers a powerful new weapon in the fight against cancer.

15/08/2025

gynecological cyst (ovarian cyst) নিয়ে আলোচনা।

🧬 সিস্ট কী?

সিস্ট হলো তরল (fluid), আধা-তরল, বা গ্যাসে ভর্তি একটি থলির মতো গঠন যা শরীরের বিভিন্ন টিস্যু বা অঙ্গে তৈরি হতে পারে।

✨ Ovarian cyst হলো ডিম্বাশয়ের ওপর বা ভেতরে তৈরি হওয়া একটি সিস্ট — যা সাধারণত harmless (ক্ষতিকর নয়), তবে বড় হলে বা ভেঙে গেলে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

ওভারিতে সিস্টের প্রকারভেদ-

Functional cyst-সবচেয়ে সাধারণ। সাধারণ ওভ্যুলেশনের সময় ডিম্বাশয়ে স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হয়। নিজে নিজে সেরে যায়।
Follicular cyst-ফোলিকল যখন ডিম্বাণু মুক্ত করতে ব্যর্থ হয় তখন তৈরি হয়।
Corpus luteum cyst-ওভ্যুলেশনের পর যেই অংশটি হরমোন তৈরি করে, সেখানে তরল জমে গেলে সিস্ট হয়।
Dermoid cyst-জন্মগত, এতে চুল, চামড়া বা দাঁতও থাকতে পারে। সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।
Endometrioma-এন্ডোমেট্রিওসিস রোগের কারণে হয়। রক্তপূর্ণ সিস্ট থাকে — যাকে "chocolate cyst" বলা হয়।
Polycystic o***y (PCO)-অনেকগুলো ছোট ছোট সিস্ট থাকে, এটি PCOS রোগের অংশ।

লক্ষণ (Symptoms)

বেশিরভাগ ওভারিয়ান সিস্ট লক্ষণহীন হয়। তবে কিছু লক্ষণ হতে পারে:
-তলপেটে ব্যথা বা ভার ভার ভাব
-মাসিক অনিয়ম
-সহবাসের সময় ব্যথা
-পিঠ বা কোমরে ব্যথা
-বমিভাব, পেট ফাঁপা
-প্রেগনেন্সির সমস্যা (বিশেষ করে PCOS বা Endometrioma থাকলে)

ডায়াগনোসিস কিভাবে হয়?

-Ultrasound (USG): সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও সহজ পদ্ধতি। আপনার রিপোর্টেও করা হয়েছে।
-Hormonal tests (LH, FSH, Estradiol, Testosterone)
-CA-125 blood test (ক্যান্সার সিস্ট সন্দেহ হলে)
-CT Scan / MRI: জটিল ক্ষেত্রে
চিকিৎসা কী?
1.Functional cyst-সাধারণত ২-৩ মাসে নিজে নিজে সেরে যায়
2.বড় বা জটিল সিস্ট-ওষুধ অথবা সার্জারি
3.PCOS-ডায়েট, ব্যায়াম, হরমোনাল ওষুধ
4.Endometrioma বা Dermoid cyst-প্রয়োজনে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি

লাইফস্টাইল টিপস (বিশেষ করে PCOS-এর ক্ষেত্রে):

-ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা (BMI ১৮.৫–২৪.৯)
-চিনি ও ফাস্ট ফুড কম খাওয়া
-নিয়মিত ব্যায়াম (৩০ মিনিট হাঁটা/দিন)
-পর্যাপ্ত ঘুম

বিঃদ্রঃ অনেকেই সিস্ট (Cyst) আর পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) এই দুটি বিষয়কে এক মনে করেন, কিন্তু এই দুটি সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস।

11/08/2025

PCOS (Polycystic O***y Syndrome) নিয়ে ভুগছেন? আজ আপনাদের বাংলায় সহজভাবে বুঝিয়ে দিবো-

✅ পরামর্শ,চিকিৎসা ও বিস্তারিত বিষয় নিয়ে। মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

🔍 PCOS কী?

Polycystic O***y Syndrome (PCOS) হলো নারীদের হরমোনজনিত একটি সাধারণ সমস্যা, যেখানে ডিম্বাশয়ে (ovaries) অনেকগুলো ছোট ছোট সিস্ট (fluid-filled sac) তৈরি হয়, এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে মাসিক অনিয়ম, বন্ধ্যত্ব, অতিরিক্ত লোম, ব্রণ, ওজন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।

🧬 PCOS-এর মূল বৈশিষ্ট্য (Triad of PCOS):

1. অনিয়মিত মাসিক বা অনুপস্থিত মাসিক (Oligo/Anovulation)

2. অতিরিক্ত পুরুষ হরমোন (Hyperandrogenism) – মুখে লোম, ব্রণ ইত্যাদি।

3. ওভারিতে একাধিক সিস্ট (Polycystic ovaries) – আল্ট্রাসাউন্ডে দেখা যায়।

📈 PCOS কতটা সাধারণ?

প্রতি ১০ জন নারীর মধ্যে প্রায় ১ জনের PCOS থাকে।

সাধারণত ১৫-৪০ বছর বয়সের নারীদের বেশি হয়।

⚠️ PCOS-এর লক্ষণসমূহ:

1. ✅ মাসিক অনিয়ম (২-৩ মাস পর পর বা একদম বন্ধ)।

2. ✅ গর্ভধারণে সমস্যা (বন্ধ্যত্ব)।

3. ✅ মুখে, বুকে বা পেটে অতিরিক্ত লোম।

4. ✅ ব্রণ ও ত্বকে তৈলাক্ততা।

5. ✅ মাথার চুল পড়ে যাওয়া (পুরুষদের মতো)।

6. ✅ ওজন বাড়া, বিশেষ করে পেটের আশেপাশে।

7. ✅ ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স (ডায়াবেটিসের। পূর্বাবস্থা)

8. ✅ মেজাজ খিটখিটে হওয়া, অবসাদ।

🧪 PCOS নির্ণয়ের জন্য যেসব পরীক্ষা করা হয়:

1. আল্ট্রাসনোগ্রাফি (TVS ultrasound) – ওভারি বড় ও বহু ছোট সিস্ট দেখা যায়

2. রক্ত পরীক্ষা:

👉 T3,T4 ও FSH হরমোনের অনুপাতে সমস্যা।
👉 Testosterone বেড়ে যাওয়া।

👉 Prolactin ও TSH (অন্য রোগ বের করার জন্য)।

👉 Insulin ও Blood suga.

🩺 PCOS-এর চিকিৎসা ও সমাধান:

চিকিৎসা নির্ভর করে লক্ষণের ওপর।

🧘‍♀️ ১. লাইফস্টাইল পরিবর্তন (সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ):

👉 ওজন কমানো (৫-১০% কমালেই উপকার)।

👉 নিয়মিত ব্যায়াম (৩০ মিনিট/দিন)।

👉 স্বাস্থ্যকর ডায়েট (কম কার্ব, কম চিনি)।

👉 স্ট্রেস কমানো।

💊 ২. ওষুধ:

✅ যদি সন্তান না চান:

Combined oral contraceptive pills (COCP): মাসিক নিয়মিত করে, পুরুষ হরমোন কমায়
👉 উদাহরণ: Ethinylestradiol + Cyproterone acetate (Diane-35), Drospirenone

Anti-androgen: যেমন Spironolactone (লোম ও ব্রণ কমাতে)

✅ যদি সন্তান চান:

Ovulation induction drugs: যেমন Letrozole, Clomiphene citrate

👉 Metformin 500mg : ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমায়, ওজন ও হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে। (রোগী যদি ওজন ৫০ কেজির কম হয় তবে প্রয়োজন নেই) প্রতিদিন হাঁটাহাঁটি করবেন।

👉 D-sitol 500 mcg/Gyrocyst 500mcg : Myo-Inositol + D-Chiro-Inositol: সিস্ট ও হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

👉 ResQ 200 : Coenzyme10 যা ওভারি কে সতেজ ও ডিম্বাণু পরিপক্ক করবে।

🧬 ৩. যখন ওষুধে কাজ হয় না:

👉 Laparoscopic ovarian drilling (LOD) – সার্জিক্যাল পদ্ধতি (মাত্রা অনুযায়ী ব্যবহারযোগ্য)।

❗ PCOS চিকিৎসা না করলে কী হয়?

👉 বন্ধ্যত্ব।

👉 টাইপ ২ ডায়াবেটিস।

👉 হাই ব্লাড প্রেশার।

👉 হৃদরোগের ঝুঁকি।

👉 জরায়ুর ক্যান্সারের আশঙ্কা।

👉 বিষণ্নতা ও আত্মবিশ্বাসের অভাব।

✅ PCOS কোনো ভয়ানক রোগ নয়, বরং একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য হরমোন সমস্যা।
সময়মতো ডায়াগনোসিস, স্বাস্থ্যকর জীবনধারা ও নিয়মিত চিকিৎসায় এটি সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

|| স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা ||
ডা. হানজালা হোসেন
মাইক্রোবায়োলজি বিশেষজ্ঞ।

24/10/2024

অটিজম- চিকিৎসায় ভাল হয়_

শিশুর জন্মের পর ১২ মাস বয়সের মধ্যে আধো আধো শব্দ না বলা কিংবা পছন্দের বস্তুর দিকে ইশারা না করা। ১৬ মাসের মধ্যে কোনো একটি শব্দ বলতে না পারা। শিশুর বয়স বেড়ে যখন ২৪ মাস, তখনো দুই বা ততোধিক শব্দ দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করতে না পারা কিংবা ভাষার ব্যবহার রপ্ত করতে পারার পর, আবার ভুলে যাওয়া। এমন শিশুদের দিকে লক্ষ করলে বোঝা যায় যে, বয়সোপযোগী সামাজিক আচরণ করতে পারছে না, নাম ধরে ডাকলে সাড়া দিচ্ছে না, সামাজিক সম্পর্ক তৈরিতে সমস্যা হচ্ছে, পছন্দের বা আনন্দের বস্তু বা বিষয় অন্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারছে না, অন্যের বলা কথা বারবার বলা বা বারবার একই আচরণ করছে। আবার শব্দ, আলো, স্পর্শ ইত্যাদি বিষয়ে কম বা বেশি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে, একটি নিজস্ব রুটিন মেনে চলতে পছন্দ করছে, নিজেকে আঘাত করার প্রবণতাও দেখা যায়।
এ ছাড়া অটিজমের বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এমন শিশুর মধ্যে খিঁচুনি, অতিচঞ্চলতা, বুদ্ধির স্বল্পতা, উদ্বিগ্নতা, বিষন্নতা, আচরণজনিত সমস্যা, ঘুমের সমস্যা ইত্যাদি থাকতে পারে।

কীভাবে হতে পারে চিকিৎসা-
৥ শিশুর অস্বাভাবিক আচরণ পরিবর্তনের জন্য শিশুর মা-বাবাকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন, যাতে তাঁরা বাড়িতে শিশুর আচরণের পরিবর্তন করতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
৥ স্কুলে ও বাড়িতে শিশুকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেওয়া ও শিশুকে সামাজিক রীতিনীতি শেখানোর চেষ্টা করতে হবে। যে কাজটি সে ভালো পারে বা যে বিষয়টিতে তার উৎসাহ আছে, সে বিষয়টির দিকে বাড়তি গুরুত্ব দিতে হয়।
৥ শিশুর ভাষাশিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
৥ তবে প্রয়োজনে রোগলক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথি ঔষধ ও থেরাপি (অকুপেশনাল থেরাপি, স্পিচ ও ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি) প্রয়োজন হতে পারে, তবে তা অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

যা দেখে বোঝা যায় শিশুটি এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা-
৥ কোনো বিষয়ের প্রতি বেশিক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৥ সারাক্ষণ ছোটাছুটি করা, চিন্তাভাবনা না করে হঠাৎ কিছু করে ফেলা।
৥ স্থির হয়ে বসে থাকতে না পারা।
৥ বই-কলম প্রায়ই হারিয়ে ফেলা।
৥ লাফিয়ে উঁচুতে উঠে যাওয়া।
৥ প্রশ্ন শোনার আগে জবাব দেওয়া।
৥ পড়ালেখা এমনকি খেলাধুলায় মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৥ বড়দের কাজে বা কথার মধ্যে বাধা দেওয়া।
৥ একসঙ্গে অনেক কিছু করার চেষ্টা করা, তবে কোনোটাই শেষ করতে না পারা।
অতিচঞ্চলতার এই লক্ষণগুলো যদি সাত বছরের কম বয়সী শিশুর মধ্যে কমপক্ষে ছয় মাস ধরে দেখা যায় এবং এ কারণে যদি তার পড়ালেখা বাধাগ্রস্ত হতে থাকে, তখন সেটিকে এডিএইচডি বলা হয়।

চিকিৎসার জন্য কোথায় যাবেন.?
সঠিক টেস্ট, চিকিৎসা, থেরাপি এবং কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে শিশুদের ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ জীবন আচরণ স্বাভাবিক গন্ডির মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব। বর্তমানে দেশের অনেক শিশুই অটিস্টিক হওয়া সত্তেও সুস্থ, স্বাভাবিক জীবনের সাথে মানিয়ে চলতে সক্ষম হচ্ছে।
এই জন্য আপনাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করতে পারে হোমিওপ্যাথি। কারন হোমিওপ্যাথি ঔষধ নিউরনের কাজের ক্ষমতা বাড়ায়। আপনার শিশুর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন।

ডা. রাসেল আক্তার।
ডি,এইচ,এম,এস. (ঢাকা)
চেম্বার-
রাজ হোমিও ফার্মেসী, ফার্মভিউ সুপার মার্কেট (তৃতীয় তলা), ফার্মগেট, ঢাকা। রোগী দেখার সময়:
(দুপুর ০১:০০টা থেকে সন্ধ্যা ০৭:০০টা) মঙ্গলবার ছুটি।
প্রয়োজনে:
০১৪০০ ৬৬০ ৩৩৯

17/09/2022
10/05/2022

Nux Vomica (নাক্স ভূমিকা): ডা.এইচ.সি. এলেনBy Homeopathic BD Materia Medica, ঔষধ পরিচয় (N-R) 0 Comments
৩২.২। নাক্স ভূমিকা (Nux Vomica)
পয়জন নাট (কুচিলা বীজ)
#নিজস্বকথাঃ
১। অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম বা অতিরিক্ত ইন্দ্রিয়সেবা কিংবা অতিরিক্ত রাত জাগরণ জনিত অসুস্থতা।
২। বারম্বার মলত্যাগের ব্যর্থ প্রয়াস এবং মলত্যাগের পর উপশম বোধ।
৩। জিদ বা মনের দৃঢ়তা ঈর্ষাও হঠকারিতা ।
৪। শীতকাতরতা, স্পর্শকাতরতা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা
#মূলকথা:
১। অত্যন্ত শীতকাতর, ঠান্ডা বাতাস অসহ্য, জামা কাপর খোলতে পারেনা।
২। বার বার নিস্ফল মলবেগ, পায়খানা করার পর মনে হয় মল রয়ে গেছে, আরও একটু হলে ভাল হত, এ জন্য অনেক সময় ধরে চেষ্টা করে।
৩। আক্ষেপ ও স্পর্শকাতরতা, শব্দ, আলো, গন্ধ সহ সমস্ত ইন্দ্রিয়ের অতিরিক্ত অনুভূতি, সামান্য রোগেই অত্যন্ত কাতর হয়ে পরে।
৪। অত্যন্ত হিংসুক, বদরাগী ও অধৈর্য, অল্পতেই ভয়ানক রেগে যায়।
৫। সন্ধ্যার সময়েই অত্যন্ত ঘুম পায়, রাত্রি ২টা থেকে ৩টার সময় ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার পর দুই এক ঘন্টা মনের মধ্যে নানারূপ চিন্তার উদয় হয় এবং আবার ঘুম আসে, বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে, ঘুম ভাঙ্গার পর শরীর ক্লান্ত ও খারাপ অনুভূত হয়।
৬। টক ও তিতা ঢেঁকুর উঠে এবং সকালে বমি ভাব হয়।
৭। পাকস্থলীর লক্ষণের সহিত শ^াসকষ্ট।
#উপযোগিতা:
*রোগ চেহারা, মেজাজ খিটখিটে, অতি সাবধানী, হিংসূটে, চুল কালো, পৈত্তিক ও রক্তপ্রধান ধাতু, একটুতেই ঝগড়া শুরু করে দেয়, মনে বিদ্বেষভাব, ¯œায়ুবিক ও বিষাদগ্রস্ত- এমন রোগীদের ক্ষেত্রে উপযোগী।
*¯œায়ুবিক প্রকৃতির অমিতচারী লোক যারা অজীর্ণ ও অর্শরোগে ভোগে (উক্ত লক্ষণে পাতলা চুল, নীল চোখ রোগীদের-লোবে) তাদের রোগে প্রযোজ্য।
*যাদের অদম্য উৎসাহ, অধৈর্য্য, রাগী, প্রতারক (কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলে), মেজাজ খিটখিটে সাথে উদ্বেগ, আত্মহত্যা করতে ইচ্ছা অথচ মরতে ভয় পায় তাদের রোগে নাক্সভম উপযুক্ত ঔষধ।
*মিথ্যা রোগ কল্পনা, সাহিত্য রসিক, পড়াশোনা করতে ভালবাসে ও যারা বেশীর ভাগ সময় ঘরে বসে সময় কাটায়, দৈহিক পরিশ্রমের অভাবে হজমের গোলমাল, পেটের গোলমাল ও কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে, বিশেষত: যারা মদ্যপ- তাদের উক্ত সব লক্ষণে উপযোগী।
*বাহিরের কোন আলোচনায়, গোলমালে, গন্ধে, আলোতে, গান বাজনায় অত্যধিক আগ্রহ ও অনুভূতি। সামান্য অসুস্থতায় কাতর হয়ে পড়ে (ক্যামো), নির্দোষ কথাতেই দোষ ধরে (ইগ্নে)-এমন লোকের রোগে উপযোগী।
#কুফল:
*কফি, তামাক, মদজাতীয় উত্তেজক পানীয়, মশলাদার খাদ্য বা বাসী খাবার খেয়ে, অতি ভোজনে (এন্টিম ক্রড), বহুক্ষণ বা বহুদিন যাবৎ মানসিক পরিশ্রমে, আলস্যে সময় কাটানো, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে (ককুলাস, কলচি, এসি-নাই)।
*সুগন্ধি দ্রব্য ব্যবহারে, পেটেন্ট সিরাপ বা টনিক জাতীয় ঔষধ খেয়ে, ঠান্ডা সিমেন্ট বা ঠান্ডা পাথরের উপর বসে থেকে (গরমকালে)- এসব কারণ থেকে রোগ হলে ব্যবহার্য।
#ব্যথাবেদনা: ঝিঁঝিঁ ধরা, বিঁধে যাওয়ার মত, দারুণ কনকন করে ব্যথা- নড়াচড়ায় ও ছোঁয়া লাগলে বেড়ে যায়।
#খিঁচুনী: হাতপায়ে খিঁচুনী অথচ জ্ঞান থাকে (ষ্টিকনী), রাগ ও আবেগ ছোঁয়া লাগা বা নড়াচড়ায় বেড়ে যায়।
#মূর্চ্ছা হবার প্রবণতা: (নাক্স-মস, সালফার), গন্ধে, সকালে আহারের পরে, প্রতিবার প্রসব বেদনা উঠলে হয়।
#নিদ্রা প্রবণতা:
*সন্ধ্যাবেলায় বসে থাকলে বা শোবার আগে কয়েকঘন্টা যাবৎ পড়া শোনা করে ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসে আবার ভোর ৩টা থেকে ৪টার সময় ঘুম ভেঙ্গে যায়।
*দুপুরে শুয়ে সন্ধ্যা অবধি দিবাস্বপ্ন দেখে ঘুমায়, কিছুতেই ঘুম থেকে জাগান যায় না, যদি জাগে তবে দূর্বলতা ক্লান্তি অনূভব করে (পালস এর বিপরিত)।
#সর্দি-জ্বর:
*শিশুদের নাক সেঁটে যায় (এমন-কা, স্যাম্বু), সর্দি রাতে থাকে না, দিনে তরলসর্দি ঝরতে থাকে, গরম ঘরে সর্দি বেড়ে যায়, ঠান্ডা বাতাসে কমে।
*ঠা-া স্থানে ঠা-া পাথরের সিড়িতে বসে থেকে সর্দি হলে উপযোগী।
*ঠা-া বা ঠা-া বাতাস এড়িয়ে চলে, সামান্য নড়াচাড়ায় বা গায়ের ঢাকা খুললে শীতবোধ জ¦রের, শীত, তাপ, ঘর্ম প্রতি অবস্থাতেই গায়ে অবশ্যই ঢাকা দিতে হয়।
*প্রচ- উত্তাপে সারা গায়ে আগুনের মত উত্তাপ ও জ¦ালা হয় (একোন), মুখ লাল ও গরম (বেল), তবুও রোগী নড়াচড়া করলে বা অনবৃত হলেই শীতবোধ করে।
#উদগার/ঢেকুর: টক, তিতাস্বাদ, খাওয়ার পরে ঢেকুর ওঠে।
#গা বমি/বমিভাব:
*মানসিক উদ্যমহীনতার সাথে প্রতিদিন সকালে গা বমি বমিভাব ও বমি হয়।
*সবসময়, আহারের পরে, ধুমপান করলে গা বমি বমিভাব হতে থাকে- “বমি করতে পারলে ভাল হতো” এমন মনে হয়।
#পাকস্থলী:
*আহারের এক বা দু’ঘন্টা পরে পাকস্থলীতে পাথরচাপার মত চাপ অনুভূত হয় (আহারের ঠিক পরেই উক্ত লক্ষণে- কেলি-বাই, নাক্স-ম), গলা বেয়ে পানি উঠে।
*পাকস্থলীতে টানবোধ, কোমরের কাপড় ঢিলা করতে হয়, আহারের পর ২/৩ঘন্টা যাবৎ কোন মানসিক পরিশ্রমের কাজ করতে পারে না।
*মানসিক উদ্বেগ, দুঃখ, ব্রা-ি খেয়ে, কফি বা ঔষধ খেয়ে, রাত জেগে ও ভোগবিলাসে দিন যাপন করে পাকস্থলীর এ অবস্থা হলে উপযোগী।
#কোষ্ঠবদ্ধতা:
*মলত্যাগে তৃপ্তি হয় না, অল্প মলত্যাগ হয় (উপর পেটে অস্বস্তির সাথে ঐরূপ লক্ষণে- ইগ্নে, ভিরেট্রাম), যেন সবটা মল বের হল না- এইরকম মনে হয়।
*মানসিক অস্বস্তির সাথে বারে বারে পায়খানায় যেতে ইচ্ছা করে, নিস্ফল মলবেগ, মলত্যাগ হলে কিছুক্ষণের জন্য ঐভাব কমে।
*সকালে ঘুম থেকে উঠলে ও মানসিক পরিশ্রমের পরে ঐরূপ নিস্ফল মলবেগ (অন্ত্রের নিস্ক্রিয়তা, মলত্যাগের কোন ইচ্ছাই থাকে না- ব্রায়ো, ওপি, সালফার) হলে ব্যবহার্য।
*যারা সারা জীবন ধরে বিরোচক ঔষধে অভ্যস্ত তাদের একবার কোষ্ঠকাঠিন্য আর একবার উদরাময় হতে থাকলে এ ঔষধ উপযোগী।
*অন্ত্র অবরুদ্ধ হয়ে নাভীস্থানের হার্নিয়া হলে উপযোগী।
#ঋতুস্রাব:
*নির্দিষ্ট সময়ের অনেক আগে, প্রচুর পরিমাণে, অনেকদিন ধরে হতে থাকে বা ¯্রাবের আগে ও পরে অসুস্থতা সহ বেশীদিন স্থায়ী হয়।
*প্রতি দু-সপ্তাপ পরপর অনিয়মিত, কখনই নির্দিষ্ট সময়ে হয় না. শুরু হতে হতে বন্ধ হয়, থেমে আবার শুরু হয় (সালফার)।
*ঋতু¯্রাবের সময় ও পরে পুরাতন লক্ষণগুলো ফিরে আসে।
#প্রসববেদনা:
*ভয়ঙ্কর বেদনা, আক্ষেপজনক বেদনায় মলমূত্র ত্যাগের বেগ চাপে, ঐ বেদনা পিঠে বেশী হয়, ঐ সময় গরম ঘরে থাকতে চায়।
#পিঠে বা কোমরে ব্যথা:
*পিঠের ব্যথায় শোয়া অবস্থায় পাশ ফিরতে গেলে প্রথমে উঠে বসতে হয়।
*ধাতুদৌর্বল্যে ও হস্তমৈথুন করে কোমরে বাত হলে ব্যবহার্য।
#বৃদ্ধি: সকালে ভোর ৪টায় ঘুম ভেঙ্গে, মানসিক পরিশ্রমে, খাওয়ার পরে বা বেশী খেলে, ছোঁয়া লাগলে, গোলমালে, রাগ হলে, মসলাদার বা নেশার দ্রব্য খেয়ে, শুষ্ক আবহাওয়ায়, ঠা-া বাতাসে।
#উপশম: সন্ধ্যাবেলায়, বিশ্রামে শুয়ে থাকলে, স্যাতস্যাতে আদ্র আবহাওয়ায় (কস্টি)।
#সম্বন্ধ:
*অনুপূরক- সালফার প্রায় সব রোগেই অনুপূরক।
*অনিষ্টকারক- জিঙ্কাম কখনই এর আগে বা পরে ব্যবহৃত হয় না।
*সদৃশ: আর্স, ইপি, ফস, সিপিয়া, সালফারের পর ভাল খাটে।
#শক্তি: নি¤œ হতে উচ্চশক্তি।
সূত্র- এলেন কিনোটস অব মেটিরিয়া মেডিকা

08/05/2022

Graphites (গ্রাফাইটিস):

#নিজস্বকথাঃ
১। স্থুলতা ও কোষ্টবদ্ধতা।
২। ফাঁটা চর্ম ও চটচটে রস।
৩। শঙ্কা ও সতর্কতা।
৪। মাছ, মাংস, সঙ্গীত ও সঙ্গমে অনিচ্ছা।
#মূলকথাঃ
১। দ্বিধাগ্রস্ত, উৎকণ্ঠিত, বিমর্ষ, মনোযোগ দিতে কষ্ট, সকল বিষয়ে সতর্ক ও ভীত।
২। শরীর সর্বদা শীতল, মাথার তালুতে জ¦ালা।
৩। কানে কম শোনে, কিন্তু গোলমালের ভিতর ভাল শুনতে পায়।
৪। সর্দি লাগার প্রবণতা ও ঠান্ডায় রোগের বৃদ্ধি।
৫। মাছ মাংস ইত্যাদি আমিষ দ্রব্য, মিষ্টি ও লবণে অরুচি।
৬। বসে কোন কাজ করার সময় পা নাড়তে থাকে।
৭। শরীরের কোথাও একটু কেটে গেলে বা আঁচড় লাগলে তাতে পূঁজ জন্মে, পুরাতন ক্ষত চিহ্নে আবার ঘা হয়, চর্ম উদ্ভেদ হতে পাতলা আঠালো বা মধুর মত স্বচ্ছ রস ঝরে।
৮। চর্মরোগের উদ্ভেদ শক্ত মোটা, ফাটা রসানি যুক্ত।
৯। ইন্দ্রিয়গুলি অতিরিক্ত তী², সেজন্য গান শুনলে রোগীর কান্না পায়, ফুলের গন্ধ সহ্য হয় না।
# উপযোগিতাঃ
১। যে সব মহিলারা মোটা হতে থাকেন, যারা দিনের পর দিন কোষ্টকাঠিন্যে ভোগেন, যাদের ঋতুস্রাব দেরীতে হওয়ার ইতিহাস থাকে তাদের পক্ষে উপযোগী। বয়ঃসন্ধিকালের যেসব লক্ষণে পালসেটিলা ব্যবহৃত হয়, রজোনিবৃত্তিকালের সেই সেই লক্ষণে গ্রাফাইটিস কার্যকরী।
২। অত্যাধিক সর্তভাব, ভীরুস্বভাব, সব কিছুতেই ইতস্ততঃ করে, কোন বিষয়ের স্থির মীমাংসা করতে পারে না (পালস)। কোন কাজ করতে বসলে হাত-পা নাড়াতে থাকে (জিঙ্কাম)। বিষণ্ন, হতাশভাব, গান শুনলে কান্না আসে, শুধুমাত্র মৃত্যু সম্বন্ধেই চিন্তা করে (গান শোনা অসহ্য- নেট-কা, স্যাবাইনা)।খুব সকালে অসুস্থভাব।
৩। চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে। মাথার উপরে একটি গোলাকার স্থানে জ্বালাকর (ক্যাল্কে.কার্ব, সালফ), (ঐ স্থানটি ঠাণ্ডাভাব- সিপিয়া, ভিরেট্রাম)।
৪। ঋতুস্রাব পরিমাণ খুবই কম, রঙ ফ্যাকাসে, নির্দিষ্ট সময়ের দেরীতে হয়- সাথে ভয়ানক শূলবেদনা হয। ঋতুস্রাব অনিয়মিত- পানিতে কাজ করে বা পানিতে পা ভিজে স্রাব নির্দিষ্ট সময়ের পরে হয (পালস)। ঋতুস্রাবের সময় সকালে গা বমি বা বমিভাব ঐ সময় অত্যন্ত দূর্বল ও অবসণ্ন হয়ে পড়ে (এলুমি, কার্ব-এনি, ককুলাস)। রাতে ঋতুস্রাবের সময় ও পরে রোগ লক্ষণ বাড়ে।
৫। শ্বেতপ্রদর বা প্রদরস্রাবে জ্বালা হয়, হেজে যায়- ঝলকে ঝলকে রাত-দিন বের হতে থাকে। ঋতুর আগে বা পরে শ্বেতপ্রদর হতে থাকে (ঋতুর আগে- সিপিয়া, ঋতুর পরে- ক্রিয়োজোট)।
৬। স্তনের ফোঁড়া সেরে গিয়ে কঠিন ক্ষতচিহ্ন থেকে যায়। এতে দুগ্ধস্রাবে বাধা আসে- ঐ ক্ষতচিহ্ন বা বারে বারে ফোড়া হবার ফলে স্তনের ক্যান্সার হয।
৭। দেহের চামড়া অপরিষ্কার, কর্কশ, অসুস্থ; আঘাত লাগলেই পেকে ওঠে (হিপার), পুরাতন ক্ষতচিহ্নে নতুন করে পূজঁ হয়ে পেকে ওঠে। কানের উপর, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে, শরীরের বিভিন্ন অংশে চর্মরোগ হয়, তা থেকে পানির মত স্বচ্ছ ও চটচটে রস ঝরতে থাকে।
৮। নখ ভঙ্গুর, ভেঙ্গে যায়, বিকৃত হয়ে যায় (এ-ক্রড), নখে ব্যথা যেন ঘা হয়েছে, নখ পুরু ও কুঁচকে যায়। আঙুলের মাথায়, স্তনের বোটায়, ঠোটে ও যোনির ওষ্ঠের সংযোগস্থলে, মলদ্বারে, পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফেটে যায় বা ছিড়ে যায়।
৯। একটুতেই ঠান্ডা লেগে সর্দি হয়- প্রবল বাতাসে অত্যনুভূতি (বোরাক্স, ক্যাল্কে.কার্ব, হিপার, নাক্স)। পিড়িত অঙ্গ শুকিয়ে যায়। শিশু নির্লজ্জ, অবাধ্য, ভদ্রতা জানে না- বকলে হাসতে থাকে। অতিরিক্ত যৌনাচারিতা করে জননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতা। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই সঙ্গমে নিতান্ত অনিচ্ছা।
১০। মূর্চ্ছাগ্রস্থভাব- রোগীর জ্ঞান থাকে কিন্তু নড়াচড়া করার বা কথা বলার শক্তি থাকে না। গোলমালের মধ্যে বা গাড়ীতে চড়লে যখন শব্দ হতে থাকে তখন ভাল শুনতে পায় (এ-নাই)। কপালে যেন মাকড়সার জাল জড়িয়ে আছে, হাত দিয়ে ঝেড়ে ফেলতে চায়- এরূপ অনুভূতি (ব্যারাইটা, বোরাক্স, ব্রোমি, র‌্যানান)।
১১। উদরাময়ঃ ঘন বাদামি, তরল, অজীর্ণ দ্রব্য মেশানের ও অসহ্য দূর্গন্ধ থাকে- প্রায়ই উদ্ভেদ চাপা পড়ে উদরাময় হয় (সোরিন)।
১২। কোষ্ঠবদ্ধতাঃ বহুদিনের পুরাতন কোষ্ঠবদ্ধতা- মলত্যাগে কষ্ট, মল বড়, শক্ত, গিটগিট মত, দলাদলা মত, মলে সুতার মত সরু সরু শ্লেষ্মা জড়ানো থাকে। অত্যান্ত লম্বা মল (সালফ), মলত্যাগের পরে মলদ্বারে চিড়িকমারা, ঘায়ের মত ব্যথা বেদনা হয়।
১৩। ইরিসিপেলাসঃ কানেকটিভ টিস্যুতে প্রদাহ হয়ে ইপিসিপেলাস- তাতে জ্বালা ও হুলফোটানো ব্যথা থাকে, ডান দিকে শুরু হয়ে বাদিকে বিস্তৃত হয়। আয়োডিন লাগানোর পর ঔরূপ বিসর্প বা ইরিসিপেলাস হলে ব্যবহার্য।
১৪। অনুপূরক- কস্টি, হিপার, লাইকো। ঋতুসম্বন্ধীয় রোগে লাইকো ও পালসের সমগুণ। লাইকো, পালসের পর এ ঔষধ ভাল খাটে। অল্পবয়সী মহিলাদের মোটা হওয়া রোগে প্রচুর পরিমাণে অস্বাস্থ্যকর মেদযুক্ত তন্তু হতে থাকলে ক্যাল্কে.কার্ব এর পর এ ঔষধ ব্যবহার্য। চর্মরোগে সালফারের পর ও বেগে শ্বেতপ্রদর হতে থাকা লক্ষণে সিপিয়ার পর গ্রাফাইটিস ভাল ফল দেয়।

খোশনূর ইসলাম বনি
Kushnur Islam Bonny

20/03/2022

স্থূলতা, গর্ভধারণ ও গর্ভপাত

গর্ভধারণের জন্য একজন নারীর আদর্শ ওজন ও ফিটনেস ধরে রাখা জরুরি। এ জন্য বডিমাস ইনডেক্স বা বিএমআই হতে হবে ১৮.৫-২৪.৯ কেজি/মিটার স্কয়ারের মধ্যে। এর বেশি হলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমতে থাকে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে হরমোনাল ইমব্যালান্স হতে পারে এবং ওভ্যুলেশনের (ডিম্বাণু পরিপক্ব হয়ে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হওয়া) সমস্যা হয়, যা পিরিয়ডকে অনিয়মিত করে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এ তো গেলো কনসিভ না হওয়ার কারণ। অনেক সময় বাচ্চা Miscarriage হওয়ার পেছনে ওবেসিটি সরাসরিভাবে যুক্ত না থাকলেও কারণ হিসেবে প্রভাবিত করে।

Any ideas what these bumps are around her eye? .: It's only mole on face nothing else. Moles on face means causticum. : ...
26/02/2022

Any ideas what these bumps are around her eye?

.: It's only mole on face nothing else. Moles on face means causticum.

: Start with custi30, 4drop directly on tongue 10 days after it custi 200 one time 4 days and thuja 200, 4 drops two time 3 days.

any advice, please contract doctor.

Address

All Dhaka
Dhaka
1205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor Bonny posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category