Door Knocker

Door Knocker Tawakkaltu Alallah

11/10/2022

পুরুষদের জন্য, অ্যাভোকাডোও একটু বেশি পরোক্ষভাবে লিবিডো বাড়াতে পারে। রক্ত তার যৌন অঙ্গে পৌঁছানোর জন্য, একজন মানুষের একটি সুস্থ, সঠিকভাবে কাজ করা হৃদয় প্রয়োজন। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট হল এক ধরনের চর্বি যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে

গবেষণায় দেখা গেছে যে 12 সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন একটি অ্যাভোকাডো খাওয়া মহিলাদের পেটের চর্বি পুনরায় বিতরণের সাথে যুক্ত ছিল। অ্যাভোকাডোস মহিলাদের ভিসারাল ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা কার্ডিওভাসকুলার রোগ এবং ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন রোগের সম্ভাবনা কমাতে পারে।

অ্যাভোকাডোস ভিটামিন সি, ই, কে এবং বি৬ এর পাশাপাশি রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের উৎস। তারা লুটেইন, বিটা ক্যারোটিন এবং ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিডও সরবরাহ করে। অ্যাভোকাডোতে উচ্চ মাত্রার স্বাস্থ্যকর, উপকারী চর্বি থাকে, যা একজন ব্যক্তিকে খাবারের মধ্যে পূর্ণতা অনুভব করতে সাহায্য করে।

ছাদ বাগানে বা আপনার শখের আঙিনায় অ্যাভোকাডোর চারা চাষ করতে পারেন এবং আমাদের যে ধরণের অ্যাভোকাডো গাছ রয়েছে। এগুলো খুব অল্প সময়ে ফল ধরতে সক্ষম। যারা আগে গাছ লাগিয়েছে তাদের রিভিউ খুবই ভালো। আপনি চাইলে বারান্দায় বা আপনার শখের ছাদে অ্যাভোকাডো গাছের চাষ করতে পারেন। খেতে পারেন আপনার গাছের তাজা ফল।

■  কিছু কথাসোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দ...
05/09/2022

■ কিছু কথা
সোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় এই যে আমারা আজও সেই মুক্তো মানিক চিনতেই পারিনি। আমরা এগুলোকে পা দিয়ে মাড়িয়ে চলে যাই,তারপরও ভেবে দেখিনি, জেনেও দেখিনি কোন উপকারে আসবে কিনা। রাস্তার ধারে, পুকুরের পাড়ে,বনে বাগানে হাজারো উপকারী গাছপালা, লতাপাতা আছে যা আমাদের প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেয় , পাশাপাশি অনেক সুবিধাও দিয়ে থাকে। আজ আপনাদের জানাবো এমনই এক উপকারী গাছের কথা।
■ রিফুজি লতা'র পরিচয়
বাংলা নাম রিফুজি লতা বা আসামি লতা। বৈজ্ঞানিক নাম Mikania micantha । আসামলতা, কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, রিফুজি লতা, শঙ্খুনি লতা, ইত্যাদি নামে এটাকে ডাকা হয়। এই লতা অতি বৃদ্ধিপ্রবল, একবার বেড়ে উঠবার সুযোগ পেলে বিপুলভাবে ছড়িয়ে পড়ে, জড়িয়ে ধরে অন্য গাছের শাখা-প্রশাখা।
রিফুজি লতা বনে-জঙ্গলে, পতিত জমিতে বা পথের পাশে যেখানে ফোটে সে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হতেই থাকে। রিফুজি লতার কোন ধরনের যত্ন না নিলেও চলে,এটি একবার বেয়ে গেলে আর সহজে মরে না।
■ রিফুজি লতা'র ঔষধী গুনাগুন
* প্রসাবে জ্বলাপোড়ায় নিয়মিত পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* লিভারের যে কোন সমস্যায় এই পাতার রস অনেক উপকার করে।
* চোখ লাল হয়ে গেলে এই পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* পাকস্থলীর প্রদাহ হলে আদার সাথে তিনটি পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন।
* এই পাতার রস নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
* শরীরের কাটা ছেঁড়ায় এ লতার পাতা পিষে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে তিন থেকে চার ঘন্টা বেধে রাখুন, জোড়া লেগে যাবে।
* বসন্ত বা হাম হয়েছে যাদের, তারা রিফুজি পাতা পিষে রস পানির সাথে মিশিয়ে পু্রো শরীর ধুয়ে ফেলুন।
* রক্ত দূষিত হলে ৭দিন প্রতি সকালে খালি পেটে আধা-কাপ পাতার রস এক চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খাবেন।
* পেটে গ্যাস, এসিডিটি হলেই আধা-কাপ রিফুজি পাতার রস খেয়ে নিন, সেরে যাবে।
* বিষাক্ত পোকা-মাকড় কাঁমড় দিলেই রিফুজি পাতার রস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সেই সাথে পাতা পিষে লাগিয়ে রাখুন।
* চুলকানী, একজিমা, দাদ হলে এই পাতার রস দিয়ে ধুয়ে রস লাগাতে থাকেন দেখবেন সেরে যাবে।
* এই পাতার রস কাচা হলুদের সাথে মিশিয়ে শরীরে লাগালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে দাগ দুর হয়।
* মূখে মেসতা হলে হলুদের সাথে লেবুর রস ও এই পাতার রস মিশিয়ে লাগান সেরে যাবে।

*বিজ্ঞানিক নাম: heliotopiam indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম)এবং ইংরেজি নাম (Indian heliotroope) চিনতে পারছেন অসংখ্য উপকা...
01/09/2022

*বিজ্ঞানিক নাম: heliotopiam indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম)এবং ইংরেজি নাম (Indian heliotroope) চিনতে পারছেন অসংখ্য উপকারী গাছ হাতীশূড়

পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নামঃ Heliotropium indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম) এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope।

হাতিশুর গাছের উপকারিতাঃ

(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।

(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।

(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।

(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।

(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।

(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।

(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।

(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।

(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।

(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।

১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।

(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।

(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।

সাবধান!!!!😶কামরাঙ্গা..!কত খেয়েছি ছোটবেলায়....এমনকি বড় বেলাতেও!অথচ...গবেষণা বলছে...এই ফল কিডনি রোগীদের দ্রুত অসুস্থ করে ত...
27/08/2022

সাবধান!!!!😶
কামরাঙ্গা..!
কত খেয়েছি ছোটবেলায়....এমনকি বড় বেলাতেও!
অথচ...
গবেষণা বলছে...এই ফল কিডনি রোগীদের দ্রুত অসুস্থ করে তুলতে পারে!
কিডনি রোগীদের তাই কামরাঙ্গা খাওয়া একেবারেই নিষিদ্ধ !
এমনকি কিছু গবেষনায় দেখা গেছে...সুস্থ মানুষও অতিরিক্ত কামরাঙ্গা খেলে কিডনি বিকল রোগে আক্রান্ত হতে পারেন!
তাই..
সুস্থ মানুষ কামরাঙ্গা খান..তবে পরিমিত ও সাবধানে!
আর কিডনি রোগ থাকলে একেবারেই না!

22/08/2022

থ্যালাসেমিয়া (ইংরেজি: Thalassemia) একটি অটোজোমাল মিউট্যান্ট প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত বংশগত রক্তের রোগ। এই রোগে রক্তে অক্সিজেন পরিবহনকারী হিমোগ্লোবিন কণার উৎপাদনে ত্রুটি হয়। থ্যালাসেমিয়া ধারণকারী মানুষ সাধারণত রক্তে অক্সিজেনস্বল্পতা বা “অ্যানিমিয়া”তে ভুগে থাকেন।
খুব সাধারণ একটা টেস্টের মাধ্যমে এই রোগ আছে কিনা জানা যায়।
টেস্টের নাম: Hb-Electrophoresis.

22/08/2022

Address

257 Kabirajbag, Dania , Jatrabari
Dhaka
1236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Door Knocker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Door Knocker:

Share