Inner Space

Inner Space Facing obstacles alone can be daunting. Support and guidance from a professional counselor can create big changes.

Inner Space helps people to conquer life's challenges.

24/05/2020

Eid Mubarak All my friends around the world.

I know you may feel you don’t have a lot to celebrate this Eid. Most of you are still in the “lockdown” and can’t even go to the Masjid for Eid prayers.How do you celebrate Eid, with so much misery around?

My brothers and sisters, Know that celebrating Eid is a part of our religion and a order from Allah (swt)! So for these few days, put all your hardships aside and do your best to bring a smile to everyone’s faces. Soon, the hardships and tests of this world will be over and we will be rejoicing in Paradise, inshAllah! Keep going my brothers and sisters, the finish line is so near!

May Allah accept from us our deeds over the month of Ramadan.

Eid Mubarak!

20/04/2020

Health Organization April Promo.

Apply now and win a Brand New Phone & a Laptop within 30 seconds, we create this platform to help people through out the world.

First 20,000 people to type "WINNER" without getting interrupted by another people win, winners would be announce as soon as possible.

EXAMPLE:

W
I
N
N
E
R.

WARNING: Please this Giveaway is for people that has never won our giveaway before.

Please send us mmessage via bellow once you are done typing and your Phone & Laptop Will be sent to Your Address within 24hours. Your time starts Now.

the map below shows, the disease has been detected in at least 86 countries...
06/03/2020

the map below shows, the disease has been detected in at least 86 countries...

The virus has infected more than 100,600 people in at least 83 countries.

জারিন'স কাউন্সিলিং নোটঃকিছুদিন আগে এক কাপল এসেছিলো। খুব কমন একটা সমস্যা নিয়ে আর সেটা হলো তাদের ভিতর একজন আরেকজনকে নিয়ে এ...
08/02/2020

জারিন'স কাউন্সিলিং নোটঃ

কিছুদিন আগে এক কাপল এসেছিলো।

খুব কমন একটা সমস্যা নিয়ে আর সেটা হলো তাদের ভিতর একজন আরেকজনকে নিয়ে এট্রাকশন কাজ করে না।

তো আমি ছোট কিছু টাস্ক দিয়েছিলাম যেমন কিছুদিন আলাদা করে কোথাও থাকুন, কমিউনিকেশন টা বেশি করুন ওভার ফোনে, নিজেদেরকে ভালোবাসুন, দূরে থাকা অবস্থায় নিজেদের প্রিয় মোমেন্ট গুলোর কথা ভাবুন। হেয়ার স্টাইল,ফ্যাশন স্টাইলে চেঞ্জ আনুন। নিজেরা একা একা টুরে যান। নিজেরা আগে নিজেদেরকে সময় দিন তারপর একে অপরের কথা ভাবুন। কাল রাতে ফোন আসলো এখন আলহামদুলিল্লাহ সব ঠিক।দাত থাকতে দাতের মর্যাদা পাওয়া যায় না।তাই কখনো কখনো দাত থাকা অবস্থায় উপলব্ধি করা উচিত যদি দাত না থাকে তবে কি হবে।

লাইফে অনেক সময় এরকম সিচুয়েশন আসে যখন একটু বৈচিত্রতা খুবই প্রয়োজন, বিশেষ করে মিডল এইজে।

তাই লাইফের এই সময় আগে নিজেদের অস্তিত্ব খুজে বের করুন কারন দীর্ঘদিনের সংসারে অনেকেই আমরা নিজেদের অস্তিত্ব আলাদা করে বের করতে পারি না।

ভালো থাকুন, সুখে থাকুন।

30/01/2020
মাত্র ১০০০ টাকায় পাচ্ছেন উন্নত মানের  #হিজামা সেবা। আনলিমিটেড কাপ আর মহিলাদের জন্য মহিলা ডাক্তার। অফারটি সীমিত সময়ের জন্...
30/01/2020

মাত্র ১০০০ টাকায় পাচ্ছেন উন্নত মানের #হিজামা সেবা। আনলিমিটেড কাপ আর মহিলাদের জন্য মহিলা ডাক্তার। অফারটি সীমিত সময়ের জন্য তাই দেরি না করে দ্রুত যোগাযোগ করুন আমাদের হটলাইন ০১৩১২ ৪৭১০৭১ নম্বারে।

“Every moment is a fresh beginning.” ~T.S. Eliot
29/01/2020

“Every moment is a fresh beginning.” ~T.S. Eliot

আমরা অনেকেই বাত ব্যথায় ভুগতেছি চিকিৎসা করেও কোন আরাম পাচ্ছি না।তারা হিজামা নিতে পারেন। এবং আমাদের শরীরে প্রতিদিন বিভিন্ন...
29/01/2020

আমরা অনেকেই বাত ব্যথায় ভুগতেছি চিকিৎসা করেও কোন আরাম পাচ্ছি না।তারা হিজামা নিতে পারেন। এবং আমাদের শরীরে প্রতিদিন বিভিন্ন ভাবে টক্সিন জমা হচ্ছে যা আমাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ ব্যধি তৈরী করে।এই টক্সিন বের করার জন্য আমরা হিজামা নিতে পারি।

হিজামার উপকারিতা:
# হিজামা টিস্যু থেকে বিষ মুক্ত করতে সহায়তা করে।

# লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সক্রিয় করে।

# বড় রক্তনালী পরিষ্কার করে এবং রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে।

# দেহের অভ্যন্তর (রিফ্লেক্স জোন) এর প্রতিক্রিয়ার অবস্থা সক্রিয় ও উদ্দীপ্ত করে, ফলে আক্রান্ত অঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে
মস্তিস্কের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।

# দেহের ভিতরে শক্তি চলাচলের পথ পরিষ্কার করে জীবনী শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

# দেহের কোন স্থানে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বা কোন অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন কম হলে তা দূর করতে কাপিং করার দরকার হয়।

# দেহের সাধারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হিজামার গুরুত্ব অপরিসীম।

বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম। তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে।

পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা খুবই মেধাবী ও যোগ্যতা সম্পন্ন – কিন্তু তাঁরা জীবনে কিছুই করতে পারেননি। কারণ, এদের কে...
28/01/2020

পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা খুবই মেধাবী ও যোগ্যতা সম্পন্ন – কিন্তু তাঁরা জীবনে কিছুই করতে পারেননি। কারণ, এদের কেউ কেউ নিজের দুঃখকে কাটিয়ে উঠতে পারেননি। কিছু দুঃখ দূর করা যায় না। খুব কাছের প্রিয়জনের অসময়ে চলে যাওয়ার মত দুঃখ ভোলাটা কঠিন। সত্যিকার দু:খ আসলে ভোলা যায় না। কিন্তু তাকে কাটিয়ে ওঠা যায়। তাকে হয়তো পুরোপুরি দূর করা যায় না – কিন্তু তাকে সাথে নিয়েও জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায়।

এটা নিয়ে পড়ে থাকলে নিজের পাশাপাশি নিজের কাছের মানুষগুলোরও ক্ষতি হয়। নিজের অপার সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়। আর কিছু দুঃখ তো একেবারেই অযৌক্তিক। যেগুলো নিয়ে এক মিনিট পড়ে থাকা মানে সেই মিনিটটি নষ্ট করা। আবার কিছু মানুষ আছেন, মনে দুঃখ থাকলেও স্বীকার করতে চান না। এমনকি নিজের কাছেও নিজে এটা মানতে চান না। এরা দু:খকে অস্বীকার করে সব সময়ে হাসিখুশি থাকার অভিনয় করেন। – এটাও আসলে ভালো কিছু নয়। এটা ভেতরে ভেতরে মানুষকে আরও দু:খী করে।

দু:খ থেকে রাগ, হতাশা, ভয় – এগুলো সৃষ্টি হয়, অথবা এইসব নেতিবাচক অনুভূতি আরও শক্তিশালী হয়। আর এই সবগুলো অনুভূতিই মানুষের জীবনের উন্নতির পথে বাধা। তাই দুঃখের সঠিক কারণ খুঁজে বের করে সেই দুঃখ দূর করার উপায় বের করা জরুরী। দু:খের মধ্যে আটকে থাকলে জীবনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায় না।

নীরব ঘাতক বিষন্নতা-খুব হাসিখুশি প্রাণবন্ত সজীবের জীবন যেন হঠাৎ করেই থমকে গেছে। এক অদ্ভুত শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তার মনে। ...
28/01/2020

নীরব ঘাতক বিষন্নতা-
খুব হাসিখুশি প্রাণবন্ত সজীবের জীবন যেন হঠাৎ করেই থমকে গেছে। এক অদ্ভুত শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তার মনে। সকালে ঘুম থেকে উঠলেও সজীব ঘন্টার পর ঘন্টা বিছানায় পড়ে থাকে। নানা অজুহাত দেখিয়ে সে কয়েকদিন অফিসে যায়নি। তার খুব জরুরি প্রেজেন্টেশন ছিল আজকে অথচ তার মনেই নেই। অফিসের ম্যানেজারের ফোন পেয়ে সজীবের মধ্যে খুবই হীনমন্যতাবোধ কাজ করছে। ফোনটা রেখে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে সজীব ভাবতে থাকে সে হয়ত কোন কিছুরই যোগ্য না। সজীবের সবচেয়ে কাছের বন্ধু অমি গত কয়েকদিন তাকে ফোন করছে কিন্তু সজীব বারবার কেটে দিয়েছে। তার মনে অনেক কিছু বলার আছে অথচ কারও সাথে কথা বলতেও প্রচন্ড দ্বিধা হচ্ছে। প্রতিদিন এভাবেই তার দিন চলে যাচ্ছে তীব্র মানসিক যন্ত্রণায়। অথচ কয়েক মাস আগেও সজীবের অবস্থা এমন ছিল না। একরকম জোর করেই অমি সজীবকে সাইকোলজিস্ট এর কাছে নিয়ে যায়। সজীবের গত কয়েক মাসের ঘটনার বিবরণ থেকে জানা গেল সে বিষন্নতায় ভুগছে।
বিষন্নতা কী?
বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন ব্যাপারটি বেশ জটিল এবং এর প্রেক্ষাপট বিশাল। এটি একটি সাইকোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার। ডিপ্রেশনকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়- unipolar depression এবং bipolar disorder। সাধারণত ডিপ্রেশন বলতে আমরা Unipolar Depression কেই বুঝি। DSM-5 অনুযায়ী, দুই সপ্তাহের অধিক সময় ধরে ব্যক্তির মধ্যে ক্রমাগত ডিপ্রশনের বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিলে ব্যক্তি ডিপ্রেশনে ভুগছে ধরা হয়। সময় ব্যবধান(duration) এবং লক্ষনের উপর ভিত্তি করে এর মাত্রা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ-
ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলোকে পাঁচটি ক্ষেত্রে ভাগ করা যায়। প্রতিটি ক্ষেত্রেরই আলাদা আলাদা সাইকোলজিক্যাল টার্ম রয়েছে।
১| ব্যক্তির মধ্যে নেতিবাচক আবেগ যেমন: কষ্ট, রাগ, উদ্বেগ বেড়ে যায়। কোন কোন সময় ব্যক্তি হয়ত কোন কাজেই আর আনন্দ বা আগ্রহ খুঁজে পায়না।
২| ব্যক্তির মধ্যে কাজ করার অনুপ্রেরণা বা উদ্যোগ, স্বতঃস্ফূর্ত মনোভাব থাকেনা। এমনকি বন্ধু বান্ধবের সাথে কথা বলা বা ঘুরাফিরা করাও নানা অজুহাতে এড়িয়ে যায়।
৩| ব্যক্তির আচরণে স্পষ্ট পরিবর্তন আসে। তারা আগের মত কাজে মনোযোগ দিতে পারেনা। হঠাৎ করেই হয়ত আড্ডায় প্রাণবন্ত মানুষটি একা থাকা শুরু করে।
৪| ডিপ্রেশনে ভোগা মানুষ প্রায়ই হীনমন্যতায় ভোগে। অপরের তুলনায় নিজেকে ছোট মনে করে আর নিজেকে নিয়ে হতাশায় ভোগে।
৫| ডিপ্রশনের কারণে মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, খাওয়ায় অরুচি ইত্যাদি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ডিপ্রেশন কেন হয়?
ডিপ্রেশন বিভিন্ন কারণে হতে পারে। ডিপ্রেশন হতে পারে সরাসরি জীবনের কোন ঘটনার কারণে এমনকি মানবদেহের হরমোনের কারণেও হতে পারে। সেরেটোনিন এবং নরএপিনেফ্রিন হরমোন নিঃসরণ কমে গেলে ব্যক্তির মধ্যে ডিপ্রেশন দেখা দিতে পারে। ছোটবেলার কোন দুঃসহ স্মৃতি মানুষের মনে জায়গা করে ফেললেও মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগতে পারে। তাছাড়া আরও অনেক কারণে ব্যক্তি বিষন্ন হয়ে পড়ে যেমন: নেতিবাচক চিন্তা ধারনা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে, সামাজিক চাপে ইত্যাদি।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-
ভিন্ন ভিন্ন মানুষের মধ্যে ডিপ্রেশনের কারণ যেমন ভিন্ন হয় তেমনি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়ও ব্যক্তি বিশেষে ভিন্ন ভিন্ন হয়। দক্ষ কাউন্সিলর এর সাথে নিজের সমস্যা আলোচনা করে এর সমাধান পাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া নিজের নেতিবাচক চিন্তাগুলো ভালভাবে চিহ্নিত করে চিন্তায় ইতিবাচকতা আনতে হবে। ধীরে ধীরে বাইরের মানুষ আর পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে। বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। অনেক সময় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলেই সমাধান বেরিয়ে আসতে পারে আবার অনেক ‌সময় বন্ধুরাই বাঁকা কথার দ্বারা ব্যক্তির মধ্যে হীনমন্যতাবোধ সৃষ্টি করে। নিজের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা আর আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে।
সুস্থ্য মন, সুন্দর জীবন।

মনস্তত্ত্ববিদ, কাউন্সেলরদের কাছে ক্রমশ ভিড় বাড়ছে। আগে যেমন কাউন্সেলরদের কাছে যেতে দ্বিধা করতেন মানুষ, এখন সে মানসিক বা...
25/01/2020

মনস্তত্ত্ববিদ, কাউন্সেলরদের কাছে ক্রমশ ভিড় বাড়ছে। আগে যেমন কাউন্সেলরদের কাছে যেতে দ্বিধা করতেন মানুষ, এখন সে মানসিক বাধাটা কেটে গেছে অনেকটাই। সম্পর্কের মধ্যে গড়ে ওঠা দেওয়াল ভাঙতেও রিলেশনশিপ কাউন্সেলরদের সাহায্য নিচ্ছেন দম্পতিরা। আর তার জন্যই অনেক ক্ষেত্রে বেঁচে যাচ্ছে ভাঙতে বসা বিয়ে। তবে দ্বিধা কি একেবারেই নেই? আছে। অনেকসময় দম্পতিরা নিজেরাই তৃতীয় ব্যক্তির সামনে নিজেদের ঘনিষ্ঠতম কথা বলতে লজ্জা পান। কিন্তু যদি একবার সব লজ্জা, দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে খোলাখুলি নিজেদের সমস্যাগুলো নিয়ে কাটাছেঁড়া করতে পারেন, তা হলে কিন্তু অনেক চরম পরিণতি এড়াতে পারবেন।

আপনাদেরও কি দরকার কাপল কাউন্সেলিং? কোন পরিস্থিতিতে সম্পর্ক বাঁচাতে কাউন্সেলারের দ্বারস্থ হবেন? এ সব প্রশ্ন মনে দানা বাঁধলে ঝটপট চোখ বুলিয়ে নিন।

স্বামীর সঙ্গে সারাক্ষণ ঝগড়া হলে

স্বামীর সঙ্গে ক্রমাগত নানা বিষয় নিয়ে খিটিমিটি লেগেই থাকে? দু’জনের মধ্যে কি কথাও বন্ধ থাকে মাসের পর মাস? আপনাদের সম্পর্কে কিন্তু কমিউনিকেশন গ্যাপ তৈরি হচ্ছে! দু’জনের মধ্যে বাক্যালাপ না থাকলে কোনও সমস্যারই সমাধান সম্ভব নয়! এ ক্ষেত্রে আপনাদের সহায় হতে পারেন ম্যারেজ কাউন্সেলার।

অসুখবিসুখ হলে যেমন আমরা ডাক্তারের কাছে যাই, তেমনি সম্পর্কে কোনও সমস্যা দেখা দিলে ম্যারেজ কাউন্সেলরের কাছে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। অনেকসময়ই সমস্যার কারণটা আমরা নিজেরা ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। কাউন্সেলার আপনাদের সাহায্য করবেন সমস্যাটা চিহ্নিত করতে।সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চাইলে

রিলেশনশিপ কাউন্সেলারের কাছে যাওয়ার দুটো দিক আছে। এক, আপনারা সমস্যাটা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল এবং তা সমাধান করার ব্যাপারেও সিরিয়াস। দুই, কোনো অবস্থাতেই সম্পর্কটাকে ভেঙে দিতে আপনারা রাজি নন। দুটো ব্যাপারই সম্পর্কে নতুন এনার্জি এনে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। এতেই আপনাদের অর্ধেক যুদ্ধ জেতা হয়ে যাবে, সঙ্গে কাউন্সেলারের মূল্যবান পরামর্শ তো আছেই।

অনেকসময়ই দম্পতিরা শারীরিক সম্পর্কে কোনো রকম অসুবিধের কথা তৃতীয় ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা করতে চান না। ভালো রিলেশনশিপ কাউন্সেলর কিন্তু আপনাদের কথা মন দিয়ে শুনবেন এবং যাবতীয় অস্বস্তি ও অসুবিধে কাটিয়ে উঠতে আপনাদের সাহায্য করবেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আপাতভাবে কোনও সমস্যা নেই, অথচ সম্পর্ক থেকে আগের আকর্ষণটা উধাও! এমন পরিস্থিতি হামেশাই দেখা যায়। এ সব ক্ষেত্রে আপনাদের সাহায্য করতে পারেন রিলেশনশিপ কাউন্সেলার। তাঁর সাহায্য নিয়ে কথোপকথনের মাধ্যমে মানসিকভাবে আরও কাছাকাছি আসতে পারবেন আপনারা, সম্পর্কে ফিরে আসবে পুরোনো মাদকতা।

আমরা সকল প্যারেন্টসরা চাই আমাদের বাচ্চারা আত্মবিশ্বাসী মানুষ হয়ে বড় হোক। ঠিক এই জায়গাটাতেই প্রশ্নটা আসে যে আমরা আসলে ...
25/01/2020

আমরা সকল প্যারেন্টসরা চাই আমাদের বাচ্চারা আত্মবিশ্বাসী মানুষ হয়ে বড় হোক। ঠিক এই জায়গাটাতেই প্রশ্নটা আসে যে আমরা আসলে রোজকার রুটিনমাফিক জীবনে এমন কোন কাজ করছি যাতে আমাদের বাচ্চাদের ভিতর এই আত্মবিশ্বাস টা গড়ে উঠে?

অনেকভাবে আমরা বাচ্চাদের ভিতর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারি। সবচেয়ে সহজ একটা উপায় নিয়ে আজকের এ আর্টিকেল।

আপনার বাচ্চার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সবচেয়ে সহজ উপায় , ঘরোয়া উপায় হলো তাকে ঘরের কাজে ইনভল্ভ করা। শুনতে একটু হাস্যকর লাগতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি।

ধরুন আপনি খুব ভালো ছবি আঁকেন, আপনি কিভাবে সেটা জানেন? নিশ্চয়ই কোনো না কোনো একদিন আপনি ছবি আকা শুরু করেছিলেন । আঁকতে আঁকতে একদিন আপনার একটা কনফিডেন্স চলে এসেছে যে আঁকার কাজটা আপনি খুব ভালো পারেন। অথবা ধরুন আপনি খুব ভালো রান্না করতে পারেন , কিন্তু এজন্য আপনি একদিন রান্নাটা শুরু করেছেন, প্র্যাকটিস করেছেন । রাঁধতে রাঁধতে আপনার ভিতর অটোম্যাটিক্যালি কনফিডেন্স চলে এসেছে যে এ কাজটা আপনি পারেন।

আমাদের বাচ্চাদের ভিতর এই জিনিসটা ঢুকানো খুব জরুরী যে তারা সব কাজ পারে, তারা সব কিছু পারে। তারা সব কিছু চাইলেই পারে। আমাদের সন্তানদেরকে তাকে ঘরের কাজে ইনভল্ভ করলে এতে শুধু তাদের আত্মবিশ্বাসই বাড়বে না সাথে সাথে বাবা মায়ের সাথে তাদের সম্পর্কটাও মধুর ও সুন্দর হয়। আরেকটু ভেঙে বলি। আমি চাই আপনারা প্রত্যেকে একটা ছোট লিস্ট করে ফেলুন আপনার বাচ্চাদের সাথে কথা বলে তার বয়স অনুযায়ী। তার বয়স ৩ হলে একরকম, ৫ হলে আরেকরকম, ১০ হলে আরেকরকম।

আপনারা ছোট ছোট দায়িত্ব আপনাদের সোনামণিদের হাতে ছেড়ে দিন।

আপনার ৩ বছরের মেয়েটিকে আপনি বলুন, যে বাসায় যে ফুলের টবগুলো আছে রোজ সকালে এগুলোতে তুমি পানি দিবে। অথবা আপনার ৭ বছরের ছেলেটিকে বলুন, আচ্ছা কেমন হয় যদি রোজ রাতে খাবার টেবিলে আমরা সবাই মিলে খাবারগুলো সাজাই? খাবার খাওয়া শেষে প্লেটগুলো ধুয়ে ফেলি নিজেরা? আমরা ১১ বছরের মেয়েটিকে বলি, কেমন হয় যদি সকালে বিছানাটা তুমি রোজ গুছাও?

আমরা তাদের প্রত্যেক কাজে তাদের পাশে থাকবো, তাদের মনিটর করবো, তাদের দেখিয়ে দিবো। এতে করে আপনার সাথে আপনার বাচ্চার একটা কোয়ালিটি টাইম যেমন স্পেন্ড হচ্ছে তেমনি বাচ্চারা নিজেদের দায়িত্ব নেয়া শিখছে। তাদের আত্মবিশ্বাস টা বাড়বে এবং তাদের ভিতরে নিজেদের উপর কনফিডেন্স বাড়বে।

এবং এতে বাচ্চাদের টিভি দেখার সময় টা আস্তে আস্তে কমে আসবে এবং তারা নিজেদেরকে আরো বেশী ইনভল্ভ করবে বাসার কাজে। আপনারা যখন তাদের সাথে সাথে কাজ করবেন তখন তাদের ভিতর কো ওয়ার্কের প্রবনতা বাড়বে।

সমস্ত প্যারেন্টসদেরকে বলি, আপনারা প্যারেন্টিং জিনিসটাকে এনজয় করুন, এক সাইডে সরিয়ে রাখবেন না।

ধরুন আপনি সবজি কাটছেন, আপনার সন্তানকে বলুন যে আপনার খুব হেল্প হয় যদি সে আপনাকে একটু হেল্প করে। এভাবে করে ছোট ছোট কাজ এ বাচ্চাকে আপনাদের সঙ্গে রাখুন। একটা ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে আপনার সাথে আপনার বাচ্চার সম্পর্ক তো বাড়ছেই পাশাপাশি আপনার বাচ্চা প্রতিদিন একটু একটু করে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে। আপনার বাচ্চাটা মনে মনে ভাবতে শুরু করবে যে এখন আমি আমার জামা নিজে পরতে পারি, নিজের বিছানা গুছাতে পারি, নিজে নিজে জুতো পরতে পারি, বাসার কাজে সাহায্য করতে পারি, ঘর গুছাতে পারি, আমি তো সব পারি। এবং এই ছোট ছোট জিনিস যা আপনার চোখেও পরছে না তাই ওর আত্মবিশ্বাস এ প্রভাব ফেলছে।

এক্ষেত্রে বাবা মায়েরা অনেকেই একটু অন্যরকম ভাবতে পারেন।

যে আমরা তো ৭ মাইল হেটে স্কুলে গিয়েছি, টাকার জন্য অনেক কষ্ট করেছি, আমার বাচ্চা পাজেরোতে যাচ্ছে সো আমার বাচ্চার জন্য প্রয়োজনে আমি ৬ জনকে রেখে দিবো। এইটাই ভুল, এগুলো বাচ্চার জন্য খুবই ক্ষতিকারক। এগুলা বাচ্চার সেলফ স্টিম নষ্ট করে দেয়।

হেলিকপ্টার প্যরেন্টিং- নামটা মনে হয় অনেকেই শুনেছেন।

অনেক বাবা মা বাচ্চার আশে পাশে চক্রাকারে ঘুরতে থাকেন , পাহারা দিয়ে রাখেন। বাচ্চাকে আগলে রাখতে যেয়ে তারা বাচ্চার ডেভেলপমেন্টে আঘাত এনে ফেলেন। আপনার বাচ্চা যখন অন্য বাচ্চার সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে যায় তখন যদি আপনি নিজে প্রটেক্ট করতে চান তখন আপনি ওকে আত্মবিশ্বাসী হতে বাধা দেন। এই বাচ্চাগুলো কখনোই নিজেদের ডিসিশন নিতে পারে না বড় হয়ে কারন তার অভ্যাস হয়ে গেছে তার বাবা মা পাশে আছেন তাই।

বাচ্চাদের এপ্রিশিয়েট করুন, নিজেদের মত করে ভাবতে অনুপ্রাণিত করুন। তাদের ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করুন। তাদেরকে ইনভোল্ভ করুন বাসার ভিতর বাইরে সকল কাজে। তাদের কাজের প্রশংশা করুন। ৭-১৫ দিনের ভিতরেই পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

ইমোশন শব্দটির সাথে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। এই ইমোশন শব্দটি ল্যাটিন শব্দ "ইমোভার" থেকে এসেছে। প্রতিটি ব্যক্তির দুই ধরণে...
23/01/2020

ইমোশন শব্দটির সাথে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। এই ইমোশন শব্দটি ল্যাটিন শব্দ "ইমোভার" থেকে এসেছে। প্রতিটি ব্যক্তির দুই ধরণের ইমোশন থাকে! পজেটিভ এবং নেগেটিভ। হাঁসি, আনন্দ, উচ্ছ্বাস এগুলো পজেটিভ ইমোশন। আর রাগ, হিংসা, বিদ্বেষ, কান্না এগুলো নেগেটিভ ইমোশন।

আমাদের সবাইকে কম-বেশি রাগতে দেখা যায়! আবার এটি কোয়াইট ন্যাচারাল! একেক জনের এক্সপ্রেশন একেক রকম হয়.. প্রকাশের ধরণটাও ভিন্ন ভিন্ন। এটিকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, আবার কেউ পারেন না!

মাঝে মাঝে এই রাগ আবার ভয়ংকর রূপও নেয়! যারা চট করে রেগে যান তাদেরকে আমরা বলি মাথা গরম! কেউবা এতটাই রাগ করেন যে, তার তাৎক্ষনিক বহিঃপ্রকাশ না ঘটিয়ে পারিপার্শ্বিকতা থেকে নিজেকে শামুকের মতো গুটিয়ে নেন! অনেকে অতিরিক্ত রেগে যেয়ে গালাগালি, মারামারি, বিভিন্ন ধরণের জিনিস ভাংচুর করে থাকেন। বিশেষ করে হাতের কাছে থাকা জিনিস!

এই যে একেক জনের রাগ একেক রকম, তার মূলে রয়েছে:

১। জেনেটিক প্রভাব (যা কিনা বংশ থেকে প্রাপ্ত)

২। পারিবারিক বা পারিপার্শ্বিক প্রভাব

৩। সামাজিক প্রভাব

জটিলতাপূর্ণ পরিবার ও বাবা-মার অশান্তিময় দাম্পত্য জীবনের সম্পর্ক সন্তানের অন্যান্য আচরণ বৈকল্যের পাশাপাশি রাগের প্রকাশভঙ্গিতেও বিরূপ প্রভাব ফেলে। যে সব কারণে রাগের প্রকাশ ভিন্নতর হতে পারে, সেগুলি যেমন: অর্থনৈতিক দূরবস্থা, পেশাগত ঝামেলা, অবজ্ঞা-অবহেলা, ডিভোর্স, অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া, বেকারত্ব, অনিদ্রা, ক্ষুধা, দীর্ঘস্থায়ী রোগ-বালাই, অসুখী দাম্পত্য জীবন, ভুল-বোঝাবুঝি, হিংসা, ইত্যাদি।

রাগের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া আমরা দেখতে পাই। হার্টের গতি বৃদ্ধি পায়, রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়, শরীরে অনেক সময় কম্পনের সৃষ্টি হয়, মাথা ব্যথা করে, মস্তিষ্কের শিরা উপশিরায় চাপ পড়ে, এমনকি স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে! এভাবে নিজেকে নিজেই ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

রাগের প্রকাশের সময় আমাদের হিতাহিত জ্ঞান থাকে না! তাই আমাদের কন্ঠস্বর উচ্চমাত্রায় পৌঁছে যায়, সাধারণ জ্ঞান লোপ পায়, লজ্জাও কমে যায়! অনেক সময় আমরা আক্রামণাত্মকও হয়ে উঠি। খুব কাছের মানুষরা আস্তে আস্তে মনের দিক থেকে অনেক দূরে সরে যান এবং সম্পর্কও ভেঙ্গে যায়। কেননা, আমাদের কথা, আমাদের আচরণই সম্পর্ক তৈরী করে, সম্পর্কের ভিত মজবুত করে, আবার সম্পর্ক শেষও করে!!!

তবে এত কিছু হওয়ার পেছনে কিন্তু আমাদের ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটিরও ভূমিকা রয়েছে। যেমন,

সিজোরয়েড পার্সোনালিটিঃ

এরা আত্মকেন্দ্রিক, এদের লোকজনের সাথে অতো মেলামেশা বা বনিবনা নেই। আন্তরিকতার অভাবে ঘনিষ্ঠ বন্ধু তৈরী হয় না। রসবোধের অভাবে এরা সহজেই মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন! এই ধরণের ব্যক্তির অনেক রাগ থাকে, এরা সহজেই রেগে যেতে পারেন!

এন্টি-সোশ্যাল পার্সোনালিটিঃ

এরা খুব অল্প বয়স থেকেই অপরাধপ্রবণ, বদরাগী স্বভাবের, বেপরোয়া, কলহ প্রবণ, নেশা দ্রব্যের প্রতি আসক্ত হয়ে থাকেন। এরা সব সময়ই রাগের যাতনায় ভুগতে থাকেন বা সহজেই রেগে যান এবং সহজেই হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন!

আবার কিছু কিছু ব্যক্তি এমনিতেই ক্ষ্যাপাটে ধরণের হন। এরা কোন কিছুই সহজে এক্সেপ্ট বা গ্রহণ করতে পারেন না! আবার অনেক কিছুতেই ভীত হয়ে পড়েন! ছোট খাঁটো ভুলে দিশা হারিয়ে ফেলেন! আবেগ প্রবণ, রাগ প্রবণও হন!

এখন কিভাবে আমরা আমাদের রাগটা কমাবো?!

কমাবার জন্য প্রথম যে জিনিসগুলো দরকার তা হল:

প্রথমতঃ আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং আত্মসচেতনতা।

দ্বিতীয়তঃ প্রাণ খুলে সবার সাথে কথাবার্তা বলা।

তৃতীয়তঃ রেগে যাচ্ছেন, বুঝতে পারলে মনটাকে অন্যদিকে ডাইভার্ট করা বা ঘুরিয়ে দেওয়া।

চতুর্থতঃ পছন্দমত সুন্দর সুন্দর জিনিস বা দৃশ্য কল্পনা করা।

পঞ্চমতঃ অন্যের সাথে তার রাগের কারণটা শেয়ার করা।

ষষ্ঠতঃ যে ব্যক্তি বা ঘটনার জন্য রাগ হচ্ছে, সে ব্যক্তির পজেটিভ জিনিসগুলো নিয়ে ভাবা এবং সেই সাথে 'ঘটনাটি ঘটার ছিল বলেই এটি ঘটেছে', সেই মুহুর্তে এটিই মনে করা এবং নিজের দোষটির দিকে ও করণীয় স্টেপগুলোর দিকে একটু তাকানো।

এই ক্ষেত্রে ব্যক্তির কাছের মানুষরা কি করবেন? ভয় পাবেন না, রাগারাগি করবেন না (যদিও সেটা অনেক কঠিন এবং কষ্টকর একটা ব্যাপার!)। বরংচ, ব্যক্তি যখন রেগে যান, তখন সবাই মাথা ঠান্ডা রেখে চুপ করে থাকুন... এরপর কিছুটা স্বাভাবিক হলে যুক্তি দিয়ে তাকে বোঝান!

তারপরও যদি ব্যক্তি অতিরিক্ত ঘন ঘন কারণ ছাড়া রেগে যান, তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন, কিছু সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন। তাকে সহজ হতে সময় দিন। তারপরও যদি তিনি বারবার একইভাবে তুচ্ছ, ছোট কোন ঘটনায় অতিরিক্ত রেগে যান, তাহলে বুঝতে হবে তার কোন ধরণের মানসিক সমস্যা, রোগ বা মুড ডিজঅর্ডার থাকতে পারে। বিভিন্ন ধরণের মানসিক রোগ যেমন, সিজোফ্রেনিয়া, ক্রনিক ডিপ্রেশন, সাইকোসিস, বাইপোলার ডিজঅর্ডার, ইত্যাদিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরও প্রচন্ড রাগ থাকতে পারে!!

এ রকম চলতে থাকলে, দেরি না করে অভিজ্ঞ একজন সাইকো-সোশ্যাল কাউন্সিলরের কাছে যেয়ে এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট সেশন নিয়ে আপনার রাগ দমন করতে পারেন নিমেষেই! উল্লেখ্য, আপনার রাগের মাত্রাটি অনেক শারিরীক সমস্যার সাথেও সম্পর্কিত হতে পারে, যেটি মেডিসিন এবং প্রয়োজনে ইনজেকশনে কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে সেটি ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক হওয়া চাই।

সুতরাং অহেতুক রাগ না করে বা রাগ পুষে না রেখে মনটাকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিন। মন আমাদেরকে কি নিয়ন্ত্রণ করবে?!

আমরাই বরং মনটাকে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করব!

Address

Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Inner Space posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Inner Space:

Share