Royal's Homeopathic MediCare

Royal's Homeopathic MediCare হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কেন্দ্র

 েতী বর্তমান সময়ের খুবই কমন একটি রোগ যা মানুষের ত্বককে সাদা করে ফেলে। মূলত এটি Autoimmune disorder. যা স্কিনের পিগমেন্ট ...
25/09/2025

েতী বর্তমান সময়ের খুবই কমন একটি রোগ যা মানুষের ত্বককে সাদা করে ফেলে। মূলত এটি Autoimmune disorder. যা স্কিনের পিগমেন্ট নষ্ট করে। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় এর কোন কার্যকর সমাধান নেই তবে একমাত্র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় খুব দ্রুত সময়ে সমাধান পাওয়া যায়।

এই রোগীর ক্ষেতে ১ম ভিজিটের সময় ছবি নেই তবে ২য় ও ৩ ভিজিটের ছবি পাওয়া গিয়েছে। পরবর্তীতে আরো আপডেট জানাবো ইনশাআল্লাহ।

রোগী দেখেছেন :
ডা. নুসরাত জাহান তানিসা
বি এইচ এম এস ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথ( হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল অফিসার)
ইসলামিক মিশন, ইসলামিক ফাউণ্ডেশন, পাগলা ফতুল্লা নারায়ণগঞ্জ।

সিরিয়ালের জন্য
01916-866017
প্রতি শুক্রবার বিকাল ৫-রাত৯ টা পর্যন্ত।
রয়েল'স হোমিওপ্যাথিক মেডিকেয়ার, মিরপুর ১৪,ঢাকা।

"গরুর দুধকে আমরা প্রায়ই 'সুপারফুড' বলে থাকি, তাই না? কিন্তু যদি বলি, আপনার বাচ্চার জন্য এই 'সুপারফুড'ই হতে পারে এক নীরব ...
03/07/2025

"গরুর দুধকে আমরা প্রায়ই 'সুপারফুড' বলে থাকি, তাই না? কিন্তু যদি বলি, আপনার বাচ্চার জন্য এই 'সুপারফুড'ই হতে পারে এক নীরব ঘাতক? 🤯 হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন।

প্যারেন্টিং-এর জগতে অনেক কিছুই সময়ের সাথে বদলায়, আর বাচ্চার পুষ্টি নিয়ে আমাদের ধারণাও তার ব্যতিক্রম নয়। যে গরুর দুধকে একসময় স্বাস্থ্যের প্রতীক ভাবা হতো, আধুনিক গবেষণা বলছে সেটাই বাচ্চার জন্য বয়ে আনতে পারে মারাত্মক সব বিপদ। কেন বিশেষজ্ঞরা ২ বছরের আগে বাচ্চাকে গরুর দুধ দিতে নিষেধ করছেন? আসুন, কারণগুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিই।

কেন নির্দিষ্ট বয়সের আগে গরুর দুধ বাচ্চার জন্য নিরাপদ নয়:

১. হজম ক্ষমতার বাইরে (Overloads Digestion):

গরুর দুধে থাকা উচ্চ মাত্রার প্রোটিন, ফ্যাট ও খনিজ উপাদান বাচ্চার অপরিণত পাকস্থলী হজম করতে পারে না। এর ফলে বাচ্চার পেটে তীব্র ব্যথা, গ্যাস, বদহজম এবং অস্বস্তি হতে পারে।।

২. অন্ত্রের ক্ষতি ও রক্তস্বল্পতা (Intestinal Bleeding & Anemia):

গরুর দুধের জটিল প্রোটিন গঠন বাচ্চার অন্ত্রে ক্ষত সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে। এর থেকে বাচ্চার মারাত্মক রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া হতে পারে।

৩. কিডনির উপর মারাত্মক চাপ (Kidney Stress):

গরুর দুধে থাকা অতিরিক্ত সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্লোরাইড বাচ্চার অপরিণত কিডনির উপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করে। এর ফলে কিডনির স্থায়ী ক্ষতিও হতে পারে!

৪. অ্যালার্জির ঝুঁকি ও অন্যান্য অসুস্থতা (Allergies & Other Illnesses):

বাচ্চাদের মধ্যে অন্যতম সাধারণ ফুড অ্যালার্জির কারণ হলো গরুর দুধ। এর থেকে ত্বকে র‍্যাশ, একজিমা, আমবাত (hives), বমি, ডায়ারিয়া বা শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যাও হতে পারে।

৫. প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব (Lack of Essential Nutrients):

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গরুর দুধে বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান, যেমন – আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড সঠিক পরিমাণে থাকে না।

🎯 তাহলে সঠিক নিয়ম কী?

✅ জন্ম থেকে ৬ মাস:

শুধুমাত্র এবং শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ (বা ডাক্তারের পরামর্শে ফর্মুলা)।

✅ ৬ মাস থেকে ১ বছর:

মায়ের দুধ/ফর্মুলা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য সলিড খাবার (যেমন: ফল, সবজি, খিচুড়ি) শুরু করা। এই সময়েও গরুর দুধ নয়।

✅ ১ বছরের পর:

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, খুবই অল্প পরিমাণে গরুর দুধ অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে (যেমন: সুজি, পুডিং, সেরেলাক) দেওয়া যেতে পারে।

✅ ২ বছরের পর:

বাচ্চার মূল পানীয় হিসেবে গরুর দুধ দেওয়া শুরু করা যেতে পারে, তবে অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে এবং তা যেন অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের জায়গা দখল করে না নেয়।

মনে রাখবেন, প্রতিটি শিশুই মূল্যবান। প্রচলিত ধারণা বা অন্যের কথায় কান না দিয়ে, বিজ্ঞান ও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুসরণ করুন। আপনার সোনামণির স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো ঝুঁকি নেবেন না। ❤️

বাচ্চার যেকোনো স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতায় ডাক্তরের পরামর্শ নিন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বাচ্চাদের জন্য খুবই কার্যকর কেননা কোন পার্শপতিক্রিয়া নেই। তাই আপনার বাচ্চাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতায় Royal's Homeopathic MediCare একটি নির্ভরযোগ্য ঠিকানা।

রয়েল'স হোমিওপ্যাথি
নেভি মার্কেট, মিরপুর ১৪, ঢাকা।
মোবাইল : 01916-866017 ( WhatsApp and Imo)

#রক্তদান #বাচ্চা

ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) অর্থ "লিভার বা যকৃতে চর্বি জমা"। সহজভাবে বললে, যখন আমাদের যকৃতে (liver) স্বাভাবিকের চেয়ে বেশ...
29/05/2025

ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) অর্থ "লিভার বা যকৃতে চর্বি জমা"। সহজভাবে বললে, যখন আমাদের যকৃতে (liver) স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চর্বি (fat) জমে যায়, তখন তাকে ফ্যাটি লিভার বলে।

ফ্যাটি লিভারের দুটি প্রধান ধরণ আছে:
1.নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার:
যারা অ্যালকোহল খান না, কিন্তু খারাপ খাদ্যাভ্যাস, স্থূলতা (মোটা হওয়া), ডায়াবেটিস, বা উচ্চ কোলেস্টেরলের বা অন্য কোন কারণে যকৃতে চর্বি জমে যায়।
2.অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার:
অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করার ফলে যকৃত ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং তাতে চর্বি জমে।

ফ্যাটি লিভারের গ্রেড:
গ্রেড ১ ফ্যাটি লিভার: এটিকে মাইল্ড ফ্যাটি লিভার বা মাইল্ড হেপাটিক স্টিটোসিসও বলা হয়, যেখানে ফ্যাট জমা ৫%-৩৩% পর্যন্ত থাকে।
গ্রেড ২ ফ্যাটি লিভার: এটি একটি মাঝারি ফ্যাটি লিভার অবস্থা যেখানে ৩৪% থেকে ৬৬% পর্যন্ত ফ্যাট জমা থাকে।
গ্রেড ৩ ফ্যারি লিভার: ৬৬% বা তার বেশি চর্বি জমা হয়। এটা Severe অবস্থা নির্দেশ করে।

লক্ষণ (সবসময় থাকে না, অনেক সময় নীরব থাকে):
--সবসময় ক্লান্ত লাগা
--ডান পাশের পেটের উপরিভাগে ভার লাগা বা অস্বস্তি
--হজমে সমস্যা
--ওজন বৃদ্ধি বা হঠাৎ কমে যাওয়া
--গ্যাসের সমস্যা
--ক্ষুধা কমে যাওয়া
--ত্বকে হলুদ ভাব (যদি লিভারের জটিলতা বাড়ে)
এছাড়াও অনেক সময়ই কোন শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করে না।

ফ্যাটি লিভার নির্দশক টেস্ট সমূহ :
রক্ত ও স্ক্যান রিপোর্টে যা দেখা যায় (চিকিৎসকের পরামর্শে করতে হবে)

1.SGPT/ALT ও SGOT/AST
2) Ultrasound
3) Liver enzyme level
4) ( cholesterol, triglycerid, HDL LDL) liver function test

প্রতিকার ও করণীয়:
--ওজন কমানো (যদি অতিরিক্ত থাকে)
--স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া (কম চর্বিযুক্ত, বেশি সবজি ও ফল)
--নিয়মিত ব্যায়াম
--অ্যালকোহল ও নেশা জাতীয় দ্রব্য পরিহার করা
--চিনি ও ফাস্টফুড কম খাওয়া

ফ্যাটি লিভার পরিবর্তিত জীবনধারা এবং সঠিক চিকিৎসায় একে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তাই চিন্তিত না হয়ে আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন ইনশাআল্লাহ সমাধান পাবেন।

রয়েল'স হোমিওপ্যাথি
নেভি মার্কেট, মিরপুর ১৪, ঢাকা।
📞 01916-866017 ( Call WhatsApp Imo)

স্বাস্থ্যকর অভ্যাস সুস্বাস্থ্যের প্রতিচ্ছবি রয়েল'স হোমিওপ্যাথিমিরপুর ১৪, ঢাকা📞01916-866017 ( WhatsApp & Imo)
28/05/2025

স্বাস্থ্যকর অভ্যাস সুস্বাস্থ্যের প্রতিচ্ছবি
রয়েল'স হোমিওপ্যাথি
মিরপুর ১৪, ঢাকা
📞01916-866017 ( WhatsApp & Imo)

27/05/2025
"হোমিওপ্যাথি এলোপ্যাথি ঔষধ  কি একসাথে খাওয়া যাবে? " হোমিওপ্যাথি এবং অ্যালোপ্যাথি মূলত দুটি ভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি। অ্যালো...
21/05/2025

"হোমিওপ্যাথি এলোপ্যাথি ঔষধ কি একসাথে খাওয়া যাবে? "

হোমিওপ্যাথি এবং অ্যালোপ্যাথি মূলত দুটি ভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি। অ্যালোপ্যাথি প্রায়শই ওষুধের মাধ্যমে লক্ষণগুলি পরিচালনা করার উপর জোর দেয়, অন্যদিকে হোমিওপ্যাথির লক্ষ্য শরীরের প্রাকৃতিক নিরাময় প্রতিক্রিয়াকে উদ্দীপিত করা। যখন চিন্তাভাবনা করে ব্যবহার করা হয়, তখন তারা একে অপরের সুন্দরভাবে পরিপূরক হতে পারে।

তবে, উভয়ের সমন্বয় সর্বদা একজন যোগ্য স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের তত্ত্বাবধানে করা উচিত যাতে কোনও সম্ভাব্য মিথস্ক্রিয়া বা কার্যকারিতা হ্রাস না পায়। প্রতিটি ব্যক্তির স্বাস্থ্য যাত্রা অনন্য, এবং ব্যক্তিগতকৃত নির্দেশিকা সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসা ফলাফল নিশ্চিত করে।

#হোমিওপ্যাথি #সমন্বিত ঔষধ #সম্পূর্ণ নিরাময় #প্রাকৃতিক নিরাময়

02/03/2025

আসসালামু আলাইকুম পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। Royals Homeopathy এর ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ১ম রমজান থেকে ২৬ রমজান পর্যন্ত রোগী দেখার ভিজিট ফ্রী। আপনারা আপনাদের রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত বলে ফ্রি prescription বা ব্যবস্থাপত্র করে নিতে পারবেন। এই অফার অনলাইন এবং চেম্বারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। রয়েল'স হোমিওপ্যাথি ,নেভি মার্কেট ,মিরপুর ১৪, ঢাকা। Whatsapp /Call: 01916 866 017 Homeopathic_medicine

যেকোনো ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় স্থায়ীভাবে সমাধান পাওয়া সম্ভব কোন ধরনের পার্শ্ব পতিক্রিয়া...
30/12/2024

যেকোনো ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় স্থায়ীভাবে সমাধান পাওয়া সম্ভব কোন ধরনের পার্শ্ব পতিক্রিয়া ছাড়া। তবে সেই চিকিৎসা নিতে হবে একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের থেকে।
এজন্য আমরা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রি সম্পন্ন বি এইচ এম এস হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা প্রদান করি। যা নিশ্চিত করে আমাদের সুস্বাস্থ্যের প্রতিশ্রুতি।

আপনার সমস্যা বিস্তারিত জানতে আমাদের ম্যাসেজ করুন। অথবা ফোন করুন
01916-866017

বন্ধ্যাত্ব বা Infertility এর  হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে অনেকের মনে ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই বাসার পাশেই কোন হোমিওপ্যাথি...
13/05/2024

বন্ধ্যাত্ব বা Infertility এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে অনেকের মনে ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই বাসার পাশেই কোন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার কিংবা লোকমুখে পরিচিত ডাক্তার ( যাদের অধিকাংশর কোন প্রাতিষ্ঠানিক হোমিওপ্যাথিক ডিগ্রি নেই) এর চিকিৎসা নিয়ে রেজাল্ট না পেয়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু আপনি যদি একজন প্রাতিষ্ঠানিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে জার্মান হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাধ্যমে চিকিৎসা নেন তাহলে খুব দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমি একজন বি এইচ এম এস ( MBBS সমমান) হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দিব।

যেসকল Infertility রোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং উপকার পাওয়া যায় :
মেয়েদের ক্ষেত্রে :
১. সকল ধরনের সিস্ট বা পলিপ ( ovarian cyst, chocolate cyst, nabothian cyst etc.)
২. Tubal blockage ( proximal, medial, distal, hydrosalpinx)
৩. Low AMH, Hormonal abnormity, small size ovam
৪. Uterine problems( fibroid uterus, Endometriosis, Adenomyosis, Irregular period etc.)

ছেলেদের ক্ষেত্রে :
১. Sperms problem ( Azoos***mia, oligos***mia,Asthenos***mia,Cryptos***mia, Teratos***mia, Asthenozoos***mia etc.)
২. Hormonal and and other Sexual disease

এছাড়াও ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই অনেক সময় কোন সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও ( asymptomatic conditions) বাচ্চা conceive হয় না।

আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী উপরোক্ত সমস্যাগুলোর জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিলে সেক্ষেত্রে তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। আপনারা চাইলে এ্যালোপাথিক চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে পারবেন।

ডা. মো. রবিউল হাসান
বি এইচ এম এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর ১৪, ঢাকা।

সবাইকে রয়েল'স হোমিওপ্যাথিক মেডিকেয়ারের পক্ষ থেকে  ইদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা ঈদ মুবারাক🌙তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
11/04/2024

সবাইকে রয়েল'স হোমিওপ্যাথিক মেডিকেয়ারের পক্ষ থেকে ইদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা

ঈদ মুবারাক🌙

তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

 ***mia( s***ms count কম) থেকে  ***mia ( স্বাভাবিক অবস্থা)Oligos***mia রোগীর বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা কম থাকে।  যার কারণে...
22/02/2024

***mia( s***ms count কম) থেকে ***mia ( স্বাভাবিক অবস্থা)

Oligos***mia রোগীর বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা কম থাকে। যার কারণে রোগী Infertility ( বাচ্চা না হওয়া) সমস্যায় ভোগেন।

আমাদের এই রোগীর s***m count ছিল ৮ মিলিয়ন ( ২৯/০৫/২০২৩ তারিখের রিপোর্ট অনুযায়ী) । যেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে ২০ মিলিয়নের বেশি। ৪ মাস আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়ার পর রোগীর s***m count হয় ৫৫ মিলিয়ন( ০৬/১০/২০২৩ তারিখের রিপোর্ট অনুযায়ী). যা স্বাভাবিক।

ডাক্তার ছিলেন :
ডা. মো: রবিউল হাসান
ব্যাচেলার অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি( বি এইচ এম এস), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
এক্স - এইচ পি, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর ১৪, ঢাকা।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় infertility / Azoos***mia / Oligos***mia / Crytozoos***mia এর খুব ভালো চিকিৎসা আছে যা শতভাগ কার্যকর এবং পার্শপতিক্রিয়া ছাড়া স্থায়ী সমাধান প্রদান করে।

আপনাদের যেকোনো শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা সমাধানে আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
যোগাযোগ :
রয়েল'স হোমিওপ্যাথিক মেডিকেয়ার
মিরপুর ১৪, ঢাকা।
01916-866017 ( Call/ Whatsapp/Imo)

পা ফাটা রোগ: কারণ ও প্রতিকারপায়ের গোড়ালি ফেটে যাওয়া একটি বিব্রতকর সমস্যা। শুষ্ক মৌসুম ও আর্দ্রতার ঘাটতিতে এ সমস্যা হয়। প...
03/01/2024

পা ফাটা রোগ: কারণ ও প্রতিকার

পায়ের গোড়ালি ফেটে যাওয়া একটি বিব্রতকর সমস্যা। শুষ্ক মৌসুম ও আর্দ্রতার ঘাটতিতে এ সমস্যা হয়। পা ফাটলে পায়ের গোড়ালিতে যন্ত্রণা হতে থাকে। দীর্ঘদিন পা ফাটা থাকলে ইনফেকশন হতে পারে, পায়ে ব্যথা অনুভূত হয়, পা ফুলে যায় এবং দৈনন্দিন চলাফেরা ব্যাহত হয়।

পা ফাটা রোগের কারণ:
-খালি পায়ে হাঁটা
-দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কাজ করা
-শক্ত জুতা পরিধান করা
-ধুলাবালিতে কাজ করা
-ক্ষেতখামারে কাজ করা
-পরিমিত পানি পান না করা
-অতিরিক্ত পা ঘামানো
-ভিটামিন এ, সি এবং ই এর অভাব
উপরের কারণগুলোর সাথে কিছু রোগের কারণেও পা ফেটে যেতে পারে। যেমন-

পামোপ্ল্যান্টার কেরাটোডার্মা (palmo planter keratoderma): এটি এক ধরনের জিনবাহিত রোগ। এক্ষেত্রে রোগীর ত্বক পুরু হয়। মোটা ও পুরু চামড়া সংগত কারণেই খসখসে ও শক্ত হতে থাকে যা পরে ফেটে যায়। ফাটা স্থান দিয়ে নানা জীবাণু ঢুকে হতে পারে মারাত্মক প্রদাহ বা ইনফেকশন।

সোরিয়াসিস (psoriasis): এটি এক প্রকার অটো ইমিউনো ডিজিজ। এই রোগে হাতে পায়ে চাকা চাকা দাগ হয়ে যায়, চুলকানি, চামড়া ওঠা এ রোগের লক্ষণ। হাত ও পায়ের তালুতে সোরিয়াসিস হলে আক্রান্ত স্থান ফেটে গিয়ে লাল মাংস দেখা যায়। শীতকালে এই ফাটা বেড়ে যায়।

টিরিয়াসিস রুব্রা পাইলারিস (pityriasis rubra pilaris): এটি জিনবাহিত রোগ। এ রোগ যাদের আছে শীতকালে তাদের হাত পা প্রচণ্ড শুষ্ক হয়ে যায় এবং সোরিয়াসিস এর মতোই পা ফেটে যায়।

প্রতিকার করবেন যেভাবে

পা ফাটা রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে প্রথম ও প্রধান শর্ত হচ্ছে ত্বক নরম ও মসৃণ রাখা। সেজন্য যা করা যেতে পারে-

১. খালি পায়ে চলা ফেরা না করা
২. আরামদায়ক নরম জুতা পরা
৩. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা
৪. নারিকেল তেল মালিশ করা
৫. নিয়মিত ভ্যাসলিন ব্যবহার করা
৬. ঝামা পাথর বা পিউমিস পাথর দিয়ে পা ঘষে পায়ের মরা চামড়া তুলে নেওয়া, এবং পরবর্তীতে নারিকেল তেল মালিশ করা।
৭. শীত পড়া শুরু হলেই মোজা পরার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। এতে ঠান্ডা, ধুলাবালি, দূষণ থেকে মুক্ত থাকবে পা।
৮. আধা বালতি কুসুম গরম পানিতে ১ চিমটি লবণ দিয়ে সেখানে পা আধা ঘন্টা ডুবিয়ে রাখলে বেশ আরাম পাওয়া যায়। যাদের পা ফাটা সমস্যা রয়েছে শুধু তারাই নন, পা ভালো রাখতে যে কেউই এটা করতে পারেন।
৯. সমপরিমাণ গ্লিসারিন ও গোলাপজলের মিশ্রণ পায়ের ফাটা স্থানে লাগিয়ে সারারাত রেখে দিন। এতে পা ফাটা ও ব্যথা কমবে। গ্লিসারিন ত্বক নরম রাখে। অন্যদিকে গোলাপজলে রয়েছে ভিটামিন এ, বি৩, সি, ডি ও ই। আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান।
এছাড়া প্রচুর পানি পান করুন। পানি/পানি জাতীয় খাবার কম খেলে ত্বকের শুষ্কতা ও পা ফাটার মতো সমস্যাগুলো দেখা দেয়।
আগে থেকে সতর্ক থাকলে পা ফাটার সমস্যাগুলোর অধিকাংশই এড়ানো সম্ভব।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
পা ফাটা দূর করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শতভাগ কার্যকর। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় স্থায়ী সমাধান সম্ভব।

যোগাযোগ :
Royal's Homeopathic MediCare
📞 01916-866017

Address

Mirpur 14
Dhaka

Telephone

+8801916866017

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Royal's Homeopathic MediCare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category