Health is Wealth

Health is Wealth Nutric group, a leader in regenerative health supplement since 2000
Officially Launched in Banglades

15/08/2024

তৃতীয় মাত্রার জিল্লুর রহমান
পিনাকী ভট্টাচার্য (সবচাইতে সরব ও বজ্র কঠিন অনলাইন এক্টিভিস্ট)
ডাঃ জাহেদুর রহমান (জাহেদ’স টেক, অসাধারণ যুক্তিসঙ্গত মানুষ)
মুশফিক ফজল আনসারী (হোয়াইট হাউজে বিশেষ প্রতিনিধি)
প্রফেসর আসিফ নজরুল
বাংলা ইনফোটিউব (সাহেদ আলম)
ফেইস দ্যা পিপল
ডঃ কনক সারোয়ার (ব্রেইভ হার্ট)
গোলাম মুর্তজা (সাংবাদিক)
নুরুল কবির (সাংবাদিক)
ভয়েস বাংলা (মোস্তফা ফিরোজ)
ইলিয়াস হোসাইন (মারাত্মক জিদি, এক রোখা)
আমার দেশ এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান (মজলুম সাংবাদিক)
দ্যা গ্রীন চ্যানেল
নাগরিক টিভি (ইউটিউব চ্যানেল, বাংলাদেশের টিভিরটা না)
জুলকারনায়ের স্যামি (আল জাজিরা)
তাসনিম খলিল (নেত্র নিউজ)
ফাহাম আব্দুস সালাম
সাকিব আলী (কূটনীতিক)
মতিউর রহমান (মানব জমিন, সাংবাদিক)
আরও কিছু নাম আছে (মনে পড়ছে না এখন, আপডেট চলতে থাকবে)
এতো বছর ধরে এই ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান গুলো মানুষের মনে দ্রোহর শিখা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আশাটা জাগিয়ে রেখেছিলেন । আপনাদের ধন্যবাদ । জানি সামনে আরো দুর্গম পথ পাড়ি দেয়া বাকি । বিশ্বাস করি আপনারা অতীতের মতই আমাদের সজাগ থাকতে সাহায্য করবেন ✊🏼🇧🇩

Collected from my boss Md Farhad Hossen

07/08/2024

Dhakar uttarate dakati.
Kachabazar, Vai Vai market faedabad abong sector gulote o..... Shobai shabdhan shojag thakun.

12/04/2024

(সংগ্রহীত) কিন্তু বিষয়টা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যা আমি উপলব্ধি করি কিন্তু কাউকে এত সুন্দর করে বুঝাতে সক্ষম হয়নি...... তাই সম্পূর্ণ বিষয়টা আমার টাইমলাইনে পেস্ট করে রাখলাম........

ঈদের ছুটিতে সাধারণত আমরা অনেকেই গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যাই, অনেক আত্মীয়স্বজনও আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে থাকেন। খালু-ফুপা-চাচা-মামা এবং চাচাতো-মামাতো-ফুফাতো-খালাতো ভাইবোনেরা একত্রিত হন। এ ছাড়াও নানারকম নিকট-দূরের অনেক আত্মীয়স্বজন আমাদের বাসায় বেড়াতে আসেন, আমরাও যাই। এ-সময় ঘুমানোর জায়গা নিয়েও অনেক পরিবারে সংকট দেখা যায়। স্থান সংকুলান না করতে পেরে ছেলেমেয়েদেরকে অনেক সময় আমরা এমন মানুষদের সাথে ঘুমাতে দিয়ে থাকি, যেটা ইসলামি মূল্যবোধের সাথে যায় না। মেহমানদের আপ্যায়ন, নানারকম ব্যস্ততার কারণে ছেলেমেয়েরা কোথায় থাকে, তার খোঁজ রাখতে মায়েরা ভুলে যান। আর এই সুযোগেই অনেক সময় আমাদের ছেলেমেয়েদের জীবনে ঘটে যায় অনেক ভয়াবহ ঘটনা।

দাম্পত্য ও পারিবারিক কাউন্সেলিংয়ের কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে আমার। আমি প্রফেশনাল কাউন্সেলর নই, নিজের জানাশোনা লোকদের মধ্যে অনেক সময় অনেকে এসেছেন কাউন্সেলিংয়ের জন্য। আমার যতটুকু জ্ঞানবুদ্ধি আল্লাহ দিয়েছেন, সে অনুযায়ী সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি।

আজ তেমনই একটা কাউন্সেলিংয়ের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

বেশ অনেক বছর আগের কথা। এক ভদ্রলোক আমাকে ইনবক্স করেছেন, তিনি আমার সাথে দেখা করতে চান। পারিবারিক বিষয়ে তার পরামর্শ প্রয়োজন। আমি ব্যক্তিগতভাবে না-চেনার কারণে সাক্ষাতে আগ্রহবোধ করছিলাম না। তিনি জানালেন—বিষয়টি খুবই মানবিক এবং তাকে একজন নির্ভরযোগ্য লোক আমার সাথে এ নিয়ে পরামর্শ করতে বলেছে।

পারিপার্শ্বিক নানা পরিস্থিতির কারণে আমি তারপরও সাক্ষাতের ব্যাপারে অনাগ্রহ দেখালে তিনি সমস্যার কথা ইনবক্সেই বললেন। সমস্যা হলো তিনি তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চান। মোটামুটি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন। শেষবারের মতো তিনি একটু বুঝতে চান; আর এজন্যই আমার শরণাপন্ন হয়েছেন। একটি সংসার রক্ষা করার কথা চিন্তা করে অবশেষে তাকে অফিসে আসতে বললাম।

ডিভোর্সের মতো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন, বিছানায় যেতে চাইলেই তার স্ত্রী রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন। কিছুতেই তাকে শান্ত করা যায় না। এরপর এক পর্যায়ে অপ্রকৃতস্থ হয়ে পড়েন। তখন কাউকে সহ্য করতে পারেন না—বিশেষ করে পুরুষ কাউকে। মারাত্মকরকম অস্বাভাবিক আচরণ করেন।

আমি তার কাছে জানতে চাইলাম—এর পেছনে কী কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন। তিনি খুব নির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারলেন না। তবে পরিবারের অন্যান্যরা বলে—তার স্ত্রীর নাকি অন্য কারও সাথে রিলেশন আছে, তার কাছ থেকে ডিভোর্স নেওয়ার জন্য এসব অভিনয় করে। আর স্ত্রীর পরিবার থেকে কে নাকি বলেছে তার ‘উপরি ভাব’; অর্থাৎ জিনের আছর আছে। কারণ যা-ই হোক, বেচারা স্বামীর প্রাণ ওষ্ঠাগত। নতুন বিয়ে করে কোথায় একটু সুখ-আনন্দ করবে, তার তো উপায় নাই-ই, উলটো ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। তবে ভদ্রলোক নিজে এর কোনোটায় বিশ্বাস করেন বলে মনে হলো না; বরং স্ত্রীর প্রতি তিনি যথেষ্ট আন্তরিক, তবে পরিস্থিতি এতটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে যে, তিনি একরকম অসহায় বোধ করছেন।

আমি তাকে আরেকটু ধৈর্য ধরতে বললাম। বললাম আপনি ডিভোর্স দিলে তো যেকোনো সময়েই দিতে পারবেন, তবে তার এ-আচরণের কারণ উদ্‌ঘাটন না করে যদি ডিভোর্স দেন, তা বোকামি হবে। কারণ উদ্‌ঘাটন করে যদি দেখেন তা সমাধান সম্ভব, তাহলে সমাধানের চেষ্টা করেন আর যদি সমাধানের অযোগ্য হয়, তাহলে আপনি তখন যা খুশি, সিদ্ধান্ত নিয়েন। পরামর্শ দিলাম স্ত্রীর বাবা-মা, ভাইবোন কারও সাথে একান্তে বসে তাদের থেকে জানতে চেষ্টা করুন এর পেছনে নির্দিষ্ট কোনো কারণ আছে কি না!

কিছুদিন পর ভদ্রলোক আবার এলেন। তিনি জানালেন যে এবার তিনি কারণ উদ্ধার করতে পেরেছেন। কারণটা হলো, তার স্ত্রী কিশোরী বয়সে তাদের বাসায় বেড়াতে আসা এক দূর সম্পর্কের মামা বা চাচা টাইপের এক আত্মীয়ের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। তাদের বাসার লোকজন তেমন ধর্ম-কর্ম করতেন না, পর্দা-পুশিদার ধার ধারতেন না। দশ-এগারো বছর বয়স। বাচ্চা মেয়ে। ‘আরে উনি তো তোমার মামা লাগেন, এখানেই ঘুমাও, কী হবে!’ এভাবে নাকি একই রুমে ঘুমাতে দিয়েছিলেন বাবা মা।

সেই দুর্ঘটনা তার কিশোরী মনে এত গভীর রেখাপাত করেছিল যে, এখন তার জীবনটাই ধ্বংসের মুখে। যখন তার স্বামী তার কাছে আসতে চায়, তখন তার মানসপটে কৈশোরের সেই ভয়ংকর দৃশ্য ভেসে ওঠে। তার স্বামীকে সে তখন চিনতে পারে না, মনে হয় সেই ধর্ষক তার দিকে এগিয়ে আসছে। সে প্রাণপণ চেষ্টা করে বাঁচতে। সে চিৎকার করে ওঠে। দৌড় দেয়। ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর প্রলাপ বকতে থাকে।

একটু অসচেতনতা, একটু অসতর্কতা, একটি ঘটনা। আজ একজন পুরুষের, একজন নারীর ও দুটি পরিবারের জীবন এমন সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে, যা থেকে কোনো দিন উত্তরণ হবে কিনা, কেউ জানে না।

আহ! বাবা, মা! কেন মহান স্রষ্টা মানুষকে বাবা-মা বানিয়েছেন! কেন মানবপ্রজন্ম রক্ষার জন্য এই নিয়ম দিয়েছেন? তিনি চাইলে তো আকাশ থেকে মানুষ বৃষ্টি করতে পারতেন। তিনি চাইলে মাটি থেকে গাছের মতো মানুষ গজাতে পারতেন। তিনি চাইলে নদী থেকে মাছের মতো জলজ্যান্ত মানুষ উঠে আসত; কিন্তু মানুষ তো মানুষ। সৃষ্টির সেরা জীব। তার জন্ম, প্রতিপালন, আচার-ব্যবহার, আদব-কায়দা, নিরাপত্তা, আবাসন তো সৃষ্টির সেরা জীবের মতই হওয়া চাই।

আপনি কেমন বাবা-মা হলেন, আপনার যে সন্তানের জীবনের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দেওয়া ছিল আপনার দায়িত্ব, আপনি তাকে ধর্ষিতা হওয়ার জন্য তুলে দিলেন অন্যের বিছানায়!

আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষও আছেন; যারা নিজেরা নামাজ-কালাম করেন, অনেক মহিলা আছেন; যারা বাইরে যাওয়ার সময় যথারীতি মুখ-ঢাকা বোরকা পরে যান; কিন্তু ঘর-বাড়িতে পর্দার ব্যাপারে মোটেই সচেতন নন। চাচাত, মামাত আর পাড়াত ভাই-বোনদের সাথে এমনভাবে চলেন, যেন তারা পর্দার হুকুমের বাইরে।

মনে রাখবেন, রাস্তার একজন মানুষ হঠাৎ এসে আপনার মেয়ের ওপর, আপনার ছেলের ওপর চড়াও হবে না। যারা আপনার বাড়িতে থাকে কিংবা আসা-যাওয়া করে, তাদের দ্বারাই এ-ধরণের অঘটন ঘটার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি; অথচ বাইরে বেরোবার সময় সাতপাট্টা পরে বের হলেও বাড়ি-ঘরে নারী-পুরুষদের পৃথকীকরণ ও পর্দার ব্যাপারে আমরা সবচে বেশি উদাসীন।

প্রত্যেক মানুষের একটি পাবলিক চেহারা আছে, যেটা সবাই প্রকাশ করে। এখানে কেউই নিজেকে খারাপভাবে প্রকাশ করে না। নিজের চারিত্রিক, নৈতিক যত খারাপ দোষ আছে, তার ওপর অনেকগুলো পর্দা ঝুলিয়ে তা ঢেকে রাখে। নিজে যতটুকু ভালো, তার চেয়ে অনেক বেশি ভালো সাজিয়ে নিজেকে প্রকাশ করে। এ-কারণে আমাদের মনে আমাদের চারপাশের মানুষদের সম্পর্কে একটা সাধারণ নিষ্পাপ ধারণা থাকে। আরে ও আমাদের অমুক, আরে এ তো আমাদের...।

বিশেষত ভাইবোনের ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে। তাদের প্রতি যেহেতু একটা সন্তানসুলভ দৃষ্টিভঙ্গি থাকে, তাই তাদেরকে আমরা স্বতন্ত্র একটি ছেলে বা মেয়ে, একজন নারী বা পুরুষ হিসেবে মূল্যায়ন করে উঠতে পারি না। এভাবে আমরা বিষয়টিকে হালকাভাবে নিই। আসলে আমরা মানুষদেরকে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গভাবে চিনি না। সঠিকভাবে কেবল তিনিই চেনেন; যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাই তিনি তাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে নিয়ম দিয়েছেন, তা হালকাভাবে দেখার সুযোগ নেই। আর আমরা যে এভাবে হালকাভাবে দেখিয়ে নিজেদেরকে ভালো মানুষ সাজাতে চাই, এটাও আসলে ভালো মানুষ সাজানো নয়।

আমরা মনে করি—আহ! আমার বোনের ছেলেকে, ভাইয়ের ছেলেকে যদি ভেতরঘরে ঢুকতে নিষেধ করি, ড্রয়িংরুমে বসিয়ে রাখি, তাহলে তারা মাইন্ড করবে, আমার ভাইবোনেরা মনে কষ্ট পাবে। পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে যদি ঘরে অবাধে প্রবেশ করতে না-দেওয়া হয়, তারা মনে মনে ক্ষিপ্ত হবে।

আমাদের মেয়েদের ক্ষতি হবার চিন্তা করে আমরা তাদেরকে পর্দার মধ্যে না লুকালেও সেই একই লোকেরা যখন আমাদের বাড়িতে আসে, আমরা আমাদের টাকাপয়সা, সোনাদানা ও মূল্যবান জিনিসপত্র কিন্তু ঠিকই লুকিয়ে রাখি। তখন আমরা ঈমান রক্ষার ব্যাপারে সচেতন হয়ে যাই। বলি, মাল যায় যার ঈমান যায় তার। কিন্তু আমাদের ইজ্জত, আমাদের মেয়েদের ইজ্জত লুণ্ঠিত হলে আমাদের ঈমান যায় না!

যে লোকদের ওপর আপনি সামান্য টাকাপয়সার ব্যাপারে আস্থা রাখলেন না, আপনার অমূল্য সম্পদ কন্যাটির ব্যাপারে তাদেরকে কীভাবে ফেরেশতা ভাবলেন? অথচ অর্থের প্রতি লোভের চেয়ে নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণের মাত্রা অনেক বেশিই থাকে।

পর্দার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নিলে যে বহিরাগতদের সাথে পরিবারের লোকদের অবাধ মেলামেশা বাধাগ্রস্ত হয়, তারা অনেক সময় এমন কথা নিয়ে উপস্থিত হন যে, এর দ্বারা তাদেরকে অপমান করা হয়েছে। তারা বোঝাতে চান যে, তাদেরকে এর দ্বারা চরিত্রহীন সাব্যস্ত করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো, তাহলে একই ব্যক্তি যখন তার টাকাপয়সা সোনাদানা সুরক্ষিত স্থানে লুকিয়ে রাখেন, তখন কি আপনারা আপনাদেরকে চোর সাব্যস্ত করা হয়েছে বলে অপমান বোধ করেন? করেন না; অথচ ওটা করলে এটা মনে করাও যৌক্তিক ছিল!

আসলে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে যেসব সাবধানতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তার উদ্দেশ্য প্রত্যেক ব্যক্তিকে অপরাধী মনে করা নয়। আপনি বাইরে গেলে আপনার ঘরে তালা দিয়ে যান—এর অর্থ আপনার প্রতিবেশীরা সব চোর তা নয়। আপনার বাড়িতে ঘরের টাকাপয়সা, সোনাদানা বিশেষভাবে আলমারি সিন্দুকে লুকিয়ে রাখেন—এর অর্থ এই নয় যে, আপনার বাড়িতে আগত মেহমানরা সবাই চোর!

যে-কারণে তারপরও আমরা এসব সতর্ক থাকি তা হলো, আমরা তো সবাইকে নিশ্চিতভাবে চিনি না, কারও একটু হাতটানের স্বভাব থাকতে পারে। কারও চুরির স্বভাব থাকতেও পারে। আর এ-ধরনের লোকেরা যদি অরক্ষিত কিছু পায়, তা নিয়ে যেতেও পারে। একইভাবে পর্দা-ব্যবস্থা গ্রহণ করা দ্বারা সবাইকে চরিত্রহীন সাব্যস্ত করা হয় না। তবে অবাধ মেলামেশা হলে নারী-পুরুষের কারও সাথে কারও অনৈতিক কিছু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে।

তাই আপনার প্রাণপ্রিয় কন্যাটির ব্যাপারে, ছেলেটির ব্যাপারে আরও একটু সচেতন হোন। আপনি তার অভিভাবক। তার নিরাপত্তার দায়িত্ব আপনার। আপনার সামান্য অবহেলা তার গোটা জীবনটাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে পারে।

আপনি কি তা চান?

লিখেছেন, আবু তাসমিয়া আহমদ রফিক
প্রধান সম্পাদক, সিয়ান পাবলিকেশন

সিয়ান । বিশুদ্ধ জ্ঞান । বিশ্বমান

06/10/2021

আসসালামু আলাইকুম
যারা বর্তমানে বেকার আছেন, স্টুডেন্ট, হাউস ওয়াইফ,
বা সামান্য কিছু ইনকাম পার্টটাইম মোবাইল কম্পিউটার দ্বারা কাজ করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট টা, মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন পুরোটা পড়বেন এবং ভিডিওটি অবশ্যই দেখবেন,
যারা আসলেই অনলাইন থেকে পরিশ্রমের বিনিময়ে ইনকাম করতে চান তারাই নক দিবেন অনুরোধ রইল,
আপনাদের কাজ ইমেইল তৈরি করা, এর প্রয়োজনীয় টুলস এবং কাজ সব আপনাদের শিখিয়ে দেওয়া হবে.......
এর জন্য কোন প্রকার টাকা দিতে হবে না.....
প্রত্যেকটা ভ্যালিড ইমেইলের জন্য আপনি = ৪ টাকা করে পাবেন......... ইনশাআল্লাহ আপনি ইমেইল দেওয়ার পরপরই আপনার ইমেইল চেক করে আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে দেওয়া হবে.......
যেহেতু আমরা আপনাকে সবচেয়ে ভাল সুযোগটুকু দিচ্ছি, তাই আমরাও আপনার কাছে কিছু এক্সপেক্টেশন রাখি,
প্রতিদিন আপনাকে মিনিমাম = ৫০ টা ভ্যালিড মেইল আমাদের দিতে হবে........
ম্যাক্সিমাম আপনি যত দিতে পারেন......
৫০ টা ভ্যালিড মেল এর জন্য ২০০ টাকা খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
আমি একটি ভিডিও দিয়ে দিতেছি, ভিডিও টি সম্পূর্ণ দেখবেন, বুঝবেন এবং কাজ করার জন্য ডিটারমাইন্ড হবেন।
আমরা আপনাদের কাছে আশা রাখি আপনারা অবশ্যই বুঝি এই কাজে অংশগ্রহণ করবেন.......
কারণ বসে বসে কেউ কখনো ইনকাম করতে পারে না....... অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করে ইনকাম করতে হবে....... এখানেও আপনার পরিশ্রমের বিনিময়ে আপনাকে অর্থ দেওয়া হবে.......

কোভিড-১৯ নিয়ে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত ল্যানসেট রিপোর্টঃল্যানসেট পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান জার্নাল। এটি নিউ ইয়র্ক ...
25/04/2021

কোভিড-১৯ নিয়ে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত ল্যানসেট রিপোর্টঃ
ল্যানসেট পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান জার্নাল। এটি নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। কোভিড সংক্রান্ত বহু তথ্য এখানে নিয়মিত প্রকাশ হয়। সারা পৃথিবীর সব দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ইত্যাদি সবাই ল্যানসেট রিপোর্টকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখে। ২০২১ সালের ১২ এপ্রিল এই রিপোর্টে এ বহু তথ্য দিয়ে প্রমাণ করা হয়েছে, যে কোভিড ১৯ বায়ু দ্বারা সংক্রামিত হয়। অন্য কোনো ভাবেই নয়।

প্রসঙ্গত বলা উচিত, জুলাই ২০২০ এ ল্যানসেট জার্নালেই ২২ টি দেশের প্রায় ২২৩ জন বিখ্যাত বিজ্ঞানী (যাঁদের মধ্যে ৪৫ জন নোবেলজয়ী) জানিয়েছিলেন যে কোভিড নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সম্ভবত ভুল পথে যাচ্ছে। লকডাউন, স্যানিটাইজেশন এসব করে এই ছড়িয়ে পড়া রোখা যাবে না। এতে বিপর্যয় বাড়বে। তখন এটা প্রমাণ করার মতন তথ্য তাঁরা পাননি, এটা একটা হাইপোথিসিস ছিল। এখন বিশাল তথ্য দিয়ে আরো বহু বিজ্ঞানী এটা প্রমাণ করেছেন। যাঁদের আগ্রহ আছে তারা ডাক ডাক গো বা গুগল করে এই রিপোর্ট পড়তে পারেন, খুব সহজবোধ্য ভাবে বোঝানো হয়েছে। এর কিছু অংশ:

১। কোভিড রোগ কোনমতেই হাঁচি, কাশি, কফ, থুতু দিয়ে ছড়ায় না।

২। এটি পোষাক, জুতো, আসবাবপত্র, ধাতু, চামড়া এসব দিয়ে ছড়ায় না।

৩। রোগীর ব্যবহার করা কোনো জিনিস এর স্পর্শে এই রোগ ছড়ায় না।

৪। যানবাহন এর হাতল, সিঁড়ি এসবের মাধ্যমে ছড়ায় না।

৫। এই জীবাণু ছড়ায় রোগীর কথা, নিঃস্বাস বায়ু, হাসি, চিৎকার এমনকি গান থেকেও। জীবাণু বাতাসে মেশে এবং বাতাসে বহুক্ষণ সক্রিয় থাকে।

৬। যেহেতু বৃহৎ অংশের রোগীর কোনোরকম উপসর্গ থাকে না বা খুব হালকা উপসর্গ থাকে, তাই এই আপাত সুস্থ রোগীরাই বেশিরভাগ রোগ ছড়ায়। বাস্তবে যত কোভিড রোগী পাওয়া গেছে তার ৫২% মতন রোগীর উৎস উপসর্গ হীন রোগী।

৭। ঘরের বাইরে থেকে ঘরের ভিতরে রোগ হবার সম্ভাবনা বহু গুণ বেশী এবং সে রোগ ভয়াবহ হবার সম্ভাবনাও ঘরেই অনেক বেশি।

৮। বারবার হাত ধুয়ে, স্যানিটাইজার ব্যবহার করে, বাইরে থেকে ফিরেই জামাকাপড় স্যানিটাইজ করলে কোনো লাভ নেই।

৯। নিঃসন্দেহে প্রমাণিত যাঁরা বাইরে ঘুরেছেন তাঁদের চেয়ে যাঁরা ঘরে বদ্ধ থেকেছেন, তাঁদের রোগ হয়েছে বহুগুণ বেশী, এমনকি ভেন্টিলেটর এর প্রয়োজন বা মৃত্যুও হয়েছে তাঁদের অনেকগুণ বেশি। বাস্তবে মৃতদের প্রায় ৮৬% ই ঘরে বদ্ধ ছিলেন। এই গৃহবন্দী নিয়ে রিপোর্টঁ এ বহু বিস্তারিত আছে। বলা হয়েছে ঘরের থেকে রাস্তা, বড় বাগান, জঙ্গল, নদী এসব এলাকা বহুগুণ ভালো। এমনকি ঘরের থেকে শপিং মলও ভালো বলা হয়েছে, কারণ সেখানে জায়গা অনেক বেশি, তাই বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব কম।

১০। ঘরের থেকে স্কুল, কলেজ অনেক অনেক নিরাপদ প্রমাণ করা হয়েছে। ল্যানসেট তাই সারা বিশ্বে বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, চীন এসব ঘনবসতিপূর্ণ দেশে অবিলম্বে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের ভ্যাকসিন দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করতে বলা হয়েছে। এতে শিক্ষার উন্নতির সাথে শিশু কিশোরদের কোভিড হবার সম্ভাবনাও অনেক কমে যাবে।

১১। লকডাউন এই রোগ নিয়ন্ত্রণে কোনো উপকারী তো নয়ই, বরং দীর্ঘদিন ঘরে বন্দী থেকে শহর এলাকায় এই রোগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এই ঘরে আবদ্ধ দশা না কাটালে সামনে ভয়াবহ রূপ দেখা যাবে, যা এখনো কল্পনার বাইরে।

১২। ঘরে থাকার সময় দরজা জানালা যত বেশী সম্ভব খোলা রাখতেই হবে। বাড়ীর ভিতরে হাওয়া চলাচল না হলে সে বাড়ী ত্যাগ করাই শ্রেয়। কারণ এই রোগ অন্তঃত আরো ১২-১৫ বছর থাকবেই।

১৩। ১৬ বছরের বেশি সবাইকে টিকা নিতে হবে, দ্রুত আরো কম বয়সের শিশুদের এই টিকার আওতায় আনতে হবে।

১৪। ঘন বসতিপূর্ণ শহরে এই রোগ অতিমাত্রায় ক্ষতিকর থাকবেই। আধা শহর বা গ্রামে এই রোগ অল্পদিনেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

১৫। বলা হয়েছে, প্রত্যেকের নিজের পাশের ৫০০ মিটার এলাকায় কোন রোগী থাকলে এই রোগ হবার সম্ভাবনা প্রচুর। বলাই বাহুল্য, বড় শহরে একজনের ৫০০ মিটার এলাকায় এ যত মানুষ থাকেন, একটা গোটা গ্রামে তত মানুষ পাওয়া যাবে না।

১৬। দেখা গেছে একজনের বাড়ীর ৭ টা বাড়ী পরে অন্যজনের কোভিড থেকে ওই ব্যক্তির রোগ ছড়িয়েছে। এরকম উদাহরণ লক্ষ লক্ষ। বাড়ীর দেওয়াল, দরজা চোর আটকাতে পারলেও আরএনএ ভাইরাস আটকাতে পারে না। আর বদ্ধ ঘরে বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব অনেকগুণ বেশী হয়, তাই রোগ ভয়াবহ হয়।

১৭। দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকুন, পারলে মাঝে মাঝেই একটু ফাঁকা জায়গা, গ্রাম, এসব এলাকায় যান। ফুসফুসের জীবাণু কমে যাবে। পারলে ঘন জনবসতি এলাকা ছেড়ে একটু আধা শহর এলাকায় বসবাস করুন। ইউরোপ, আমেরিকায় শহরে বাড়ী বিক্রি করার ধুম পরে গেছে। সবাই গ্রাম এলাকায় বাড়ী খুঁজছে।

    Spray Plus ডাইস্টোনিয়া থেকে মুক্তি পেয়েছে 5 বছরের একটি ছেলে।Dystoniaডাইস্টোনিয়া হ'ল একটি চলাচল ব্যাধি যেখানে কোনও...
26/02/2021

Spray Plus ডাইস্টোনিয়া থেকে মুক্তি পেয়েছে 5 বছরের একটি ছেলে।
Dystonia
ডাইস্টোনিয়া হ'ল একটি চলাচল ব্যাধি যেখানে কোনও ব্যক্তির পেশীগুলি অনিয়ন্ত্রিতভাবে সংকুচিত হয়। সংকোচনের ফলে আক্রান্ত দেহের অংশটি অনিচ্ছাকৃতভাবে মোচড়ায়, ফলে পুনরাবৃত্তিমূলক আন্দোলন বা অস্বাভাবিক অঙ্গবিন্যাস ঘটে। ডাইস্টোনিয়া একটি পেশী, একটি পেশী গোষ্ঠী বা পুরো শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে। ডাইস্টোনিয়া জনসংখ্যার প্রায় 1% প্রভাবিত করে এবং পুরুষরা অপেক্ষা মহিলারা এতে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
বায়ো স্প্রে প্লাস পণ্যটি ব্যবহার করে ডাইস্টোনিয়া
রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছে দানিউল ভাইয়ের ছেলে ফাহিম।
আপনাদের প্রত্যেকের কাছে অনুরোধ রইলো আপনারা এই পণ্যের তথ্যটি ছড়িয়ে দেবেন আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়া ও আপনাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে। আপনার একটি শেয়ার হয়তোবা কারো জীবনকে সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে পারে।

What is Bio Spray Plus?

“বায়োস্প্রে প্লাস” একটি ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট যা মানব দেহের কোষ বিভাজনে সহায়তা করে এবং হরমোনের ঘাটতি পূরণ করে। Biospray Plus মালেশিয়ান Health and Beauty Award প্রাপ্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইষ্টিটিউট, সায়েন্স ল্যাবরেটরী ও আনবিক শক্তি কমিশন কর্তৃক পরীক্ষিত, GMP ও Malaysian Halal লাইসেন্স প্রাপ্ত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত “Bio Spray Plus” ব্যবহারে ত্বক সুন্দর ও আকর্ষনীয় করে তোলে, বলিরেখা দূর করে, রোগ প্রতিরোধ করে, যৌবন ধরে রাখে
Cell: 01314 881 407.

Dystoniaডাইস্টোনিয়া হ'ল একটি চলাচল ব্যাধি যেখানে কোনও ব্যক্তির পেশীগুলি অনিয়ন্ত্রিতভাবে সংকুচিত হয়। সংকোচনের ফল.....

আমরা কেন বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহার করব।
23/02/2021

আমরা কেন বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহার করব।

What is Bio Spray Plus?“বায়োস্প্রে প্লাস” একটি ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট যা মানব দেহের কোষ বিভাজনে সহায়তা করে এবং হরমোনের ঘাটতি প....

20/12/2020
মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের কারণ।।।কোনো দম্পতি এক বছর জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছাড়া একই সাথে বসবাস ও মিলনের পরও যদি সন্তান ধ...
19/12/2020

মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের কারণ।।।

কোনো দম্পতি এক বছর জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছাড়া একই সাথে বসবাস ও মিলনের পরও যদি সন্তান ধারণ না করে থাকেন, তাকে ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যাত্ব বলে। এটি হতে পারে প্রাথমিক যাদের কখনোই গর্ভসঞ্চারণ হয়নি অথবা মাধ্যমিক যাদের আগে গর্ভসঞ্চারণের পর এখন আর গর্ভসঞ্চারণ হচ্ছে না। সাধারণত ৮০ শতাংশ দম্পতির চেষ্টার প্রথম বছরের মধ্যেই সন্তান হয়ে থাকে। ১০ শতাংশ দম্পতির দ্বিতীয় বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। বাকি ১০ শতাংশের কোনো না কোনো কারণে সন্তান ধারণে অসুবিধা হয়ে থাকে এবং তাদের জন্য বিশেষ চিকিৎসা দরকার। এই না হওয়ার পেছনে স্বামী–স্ত্রী দুজনের যে–কেউই কারণ হতে পারেন। আবার সমিমলিত অসুবিধার কারণেও হতে পারে।

নারীদের বন্ধ্যাত্বের কারণসমূহঃ
বন্ধ্যাত্বের নানা কারণ থাকে। কেবল নারী নয়, পুরুষেরও বন্ধ্যাত্ব থাকতে পারে। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে কয়েকটি সমস্যা থাকলে ভবিষ্যতে বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কা তৈরি হয়।এখন জেনে নেওয়া যাক সেই কারণগুলো-

১।পলিসিস্টিক ওভারিঃ
অনিয়মিত ঋতুস্রাব, ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ, ক্লান্তিতে শরীর ভেঙে পড়া, তলপেটে ব্যথা বা ভারীভাব ইত্যাদিই পলিসিস্টিক ওভারির লক্ষণ।সমস্যা চলতে থাকলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।পলিসিস্টিক ওভারির সমস্যায় ভুগলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বের সমস্যা তো হয়ই, ভবিষ্যতে হাই কোলেস্টেরল ও ডায়াবেটিসে ভোগার আশঙ্কাও থাকে।ওজন কমানো এর একমাত্র নিরাময়ের পথ।
২।ফাইব্রয়েডের সমস্যাঃ
ফাইব্রয়েড হল ইউটেরাসের টিউমার।ইউটেরাসের মাসল লেয়ার থেকে উৎপন্ন হয় এই ধরনের টিউমার, সিঙ্গল বা মাল্টিপল টিউমার হতে পারে। কখনও কখনও এটা ইউটেরাইন ক্যাভিটির মধ্যে থাকে, কখনও বাইরে বেরিয়ে আসে। সাধারণত এর ফলে প্রবল রক্তপাত হয় ঋতুস্রাবের সময়, কখনও কখনও পেটে ব্যথা থাকে। এর ফলে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে।তবে সাধারণত এই ধরনের টিউমার থেকে ক্যানসারের আশঙ্কা থাকে না।
৩।এন্ডোমেট্রিওসিসঃ
এন্ডোমেট্রিওসিস মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ।এই রোগের প্রাথমিক সমস্যা হচ্ছে পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যথা। সাধারণত এঁদের খুব বেশি রক্তপাত হয়।যাদের এন্ডোমেট্রিওসিস আছে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের সময়ে তারা অস্বস্তিতে ভোগেন। এন্ডোমেট্রিওসিস বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ হতে পারে। ঋতুস্রাবের সময় পেলভিক ও তলপেট অঞ্চলে যন্ত্রণা হলেও ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এগুলি পেলভিক এন্ডোমেট্রিওসিসের লক্ষণ।
৪।একাধিক যৌনসঙ্গী বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারেঃ
নিরাপদ ও দায়িত্বপূর্ণ যৌনতার অভ্যেস না থাকলে ভ্যাজাইনাল ও পেলভিক ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ক্ল্যামাইডিয়া নামের একটি ব্যাকটেরিয়া থেকে পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজ়িজ় হতে পারে। তা থেকে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় যার ফলে বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।

৫।মাত্রাতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপানঃ
আধুনিক জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মেয়েরা বাইরে বেরিয়েছেন, তাঁদের জীবনে স্ট্রেস বেড়েছে।ফলে তা কমানোর জন্য অনেক মহিলাই ধূমপান ও মদ্যপানকে বেছে নিচ্ছেন।তবে অত্যাধিক ধূমপান মহিলা এবং পুরুষ উভয়েরই বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।পুরুষদের স্পার্ম কাউন্ট কমতে আরম্ভ করে। শুক্রাণুর মানও পড়তে থাকে। মেয়েদের নানা রকম হরমোনের সমস্যায় পড়তে হয়। যৌন জীবনেও ছায়া ফেলে স্ট্রেসের ছাপ।

আমাদের পরবর্তী পোস্টে কথা হবে মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের প্রতিকার নিয়ে।
সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে আমাদের পেজে টিতে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য।

পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
জ্ঞান শেয়ার করুন জ্ঞান বাড়বে।

পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের মূল কারণ এবং প্রতিকার।আমাদের চারপাশে অনেক দম্পতিকেই প্রতিনিয়ত তীব্র আকাক্সক্ষা নিয়ে ছুটোছুটি করতে ...
17/12/2020

পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের মূল কারণ এবং প্রতিকার।
আমাদের চারপাশে অনেক দম্পতিকেই প্রতিনিয়ত তীব্র আকাক্সক্ষা নিয়ে ছুটোছুটি করতে দেখি- একটি সন্তানের আশায়। অনেককেই শেষ পর্যন্ত হতাশ-ই হতে হয়; কেউ কেউ সফল হন। প্রথাগতভাবে সন্তান না হবার জন্য নারীকেই দায়ী করা হলেও এতে পুরুষ সঙ্গীর ভূমিকাও অনেক সময় প্রধান নিয়ামক হয়ে দাঁড়ায়। প্রায় ৪০-৫০% ক্ষেত্রে পুরুষদের সমস্যার কারণে বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়, যা মোট পুরুষ জনসংখ্যার ৭% এর মত দাঁড়ায়। যে সকল কারণে পুরুষদের সন্তান না হবার ঝুঁকি তৈরী হয় তা এখানে আলোচনা করা হলো ঃ-
পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের মূল কারণ হলো পর্যাপ্ত মান সম্পন্ন শুক্রাণু তৈরীতে ব্যর্থতা। এর কারণগুলো নিম্নরূপ হতে পারেঃ
ক) ৩০%-৪০% ক্ষেত্রে শুক্রাশয়ের ত্রুটি থাকে।
খ) ১০%-২০% ক্ষেত্রে শুক্রাণু বেরোনোর পথে প্রতিবন্ধকতা থাকে।
গ) ১%-৫% ক্ষেত্রে পিটুইটারী বা হাইপোথ্যালামাসে সমস্যা থাকে।

টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই হরমোনের অভাবে পুরুষ বাচ্চা জন্মদানের ক্ষমতা হারায়।

মস্তিষ্কের নিচের দিকে অবস্থিত পিটুইটারী ও হাইপোথ্যালামাস শুক্রাশয় থেকে টেস্টোস্টেরণ নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে। যদি কোন কারণে ঐ গ্রন্থি দুটির কার্যকারিতা কম থাকে তবে হরমোন ইনজেকশন দিয়ে এটির কার্যকারিতা বাড়ানো যাবে।

কিন্তু যারা এই অভাবে বন্ধ্যাত্বের স্বীকার এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হচ্ছে ,কোনো উপকার পাচ্ছেননা তাদের জন্য।

প্রয়োজনীয় কিছু পরামর্শ ও খাবার, যা আপনার টেস্টোস্টেরন হরমোনেকে বারাবে।

টেস্টোস্টেরন কম, এমন পুরুষ আমাদের চারপাশে কম নেই। পরীক্ষা না-করানোর কারণে অনেক সময় আমরা তা ধরতেই পারি না। বা নিজেরাও নিজেদের এই খামতির কথা জানি না। টেস্টোস্টেরন বা পুরুষ হরমোন কম হওয়ার একটা কারণ নিয়মিত উচ্চ ফ্যাট যুক্ত খাবার। সেইসঙ্গে ব্যায়ামে অনিহা। বাণিজ্যিক দুধের মতো যাতে উচ্চমাত্রায় ট্রান্স-ফ্যাট রয়েছে বা মাইক্রোওয়েভে তৈরি রান্নাও কিন্তু টেস্টোস্টেরনের বারোটা বাজায়। আর এই টেস্টোস্টেরন তৈরিতে বাধা মানে কামশক্তির দফারফা। আমেরিকার মতো দেশেও প্রতিবছর গড়ে ৫ লক্ষ করে পুরুষের টেস্টোস্টেরন ঘাটতি ধরা পড়ে। মনে রাখবেন আপনার ভুঁড়ি যত বাড়বে, যত শরীরে মেদ জমবে, টেস্টোস্টেরন সেই অনুপাতেই কমবে। তাই টেস্টোস্টেরন বাড়াতে হলে শরীরে মেদ জমতে দেবেন না। এ জন্য ঘাম ঝরাতে হবে।

এই ৪ টেস্টোস্টেরন ঘাতক
১. বাণিজ্যিক দুধ, দই ও চিজ
২. প্যাকেটজাত ও খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ করা খাবারদাবার
৩. সোয়াভিত্তিক খাবার
৪. মাইক্রোওয়েভে তৈরি খাবার
এস্ট্রোজেনিক ও প্রোজেস্টেরন যৌগ থাকায় এই খাবারগুলো ছেলেদের যতটা সম্ভব এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এস্ট্রোজেন বাড়লে টেস্টোস্টেরন হরমোন স্বাভাবিক ভাবেই কমবে। ক্রমে গড়নে মেয়েলি কিছু লক্ষণ প্রকাশ পাবে।

প্রয়োজনীয় খাবার যা পুরুষের টেস্টেস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করে,

১. গোটা ডিম
২. গোমাংস (ঘাস খায় এমন গোরুর)
৩. অ্যালমন্ডস
৪. কাজুবাদাম
৫. নারকেল তেল
উপরে উল্লিখিত খাবারগুলো হল স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত ফ্যাটের উত্‍‌স, যার মধ্যে থাকে কোলেস্টেরল। যে কোলেস্টেরল থেকে আমাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন তৈরি হয়। তা বলে বেশি বেশি সম্পৃক্ত ফ্যাট আবার না-খাওয়াই ভালো। একটা ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। খুব কম খেলে যেমন শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা একদম কমে যাবে, আবার বেশিমাত্রায় হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।

জার্নাল অফ অ্যাপলায়েড ফিজিওলজির একটি রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, খাদ্যতালিকায় ৪০ শতাংশ ফ্যাট টেস্টোস্টেরনের মাত্রা অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। সেই তুলনায় যাঁদের খাবারে ২০ শতাংশ ফ্যাট থাকে, তাঁদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রাও খুব কম।
টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এই টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির জন্যে আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যার নাম - বায়োস্প্রে প্লাস
এই - বায়োস্প্রে প্লাস গ্রহণের ফলে আপনার টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পাবে, যার ফলে আপনার শুক্রণুর পরিমান বাড়বে। আপনার যৌন শক্তি বৃদ্ধি পাবে। আপনি বন্ধ্যাত্ব সমস্যার থেকে মুক্তি পাবেন ইনশা আল্লাহ।





বায়োস্প্রে প্লাসের উপাদানসমূহ :



২২ প্রকার Amino acids

A-Alanine, L-Arginine, Asparagin, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine, valine,

Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalnine,Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.

১০ প্রকার Essential Vitamins

Vitamine A

Vitamine B1(Thiamine)

Vitamine B2(Riboflabin)

Vitamine B3(Niacin)

Vitamine B6(Pyridoxine)

Vitamine B9(Folic Acid)

Vitamine B12

Vitamine C

Vitamine D

Vitamine E

১০ প্রকার Minerals

Calsium, Chromim, Iron,

Magnesium, Phosphorous,

Potassium, Selenium, Zinc,

selenium, sodium, copper.

৩ প্রকার Immunoglobulins

IGG, IGA, IGM

৩ প্রকার ন্যাচারাল গ্রোথ ফ্যাক্টর IGF-1,
IGF-2,IGF-B


এটি আপনার হরমোনের ঘাটতি পূরণ করে আপনার শুক্রাণু বৃদ্ধি করবে।

Address

Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health is Wealth posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health is Wealth:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category