https://www.facebook.com/101342524861109/

Homeo Papers, B-63 Jaleshwar, Dighirpar, Savar, Dhaka (2025)

12/08/2024

আমি গত 90 দিনে মাসের মধ্যে21 জন ফলোয়ার পেয়েছি, 25টি পোস্ট তৈরি করেছি এবং 192টি প্রতিক্রিয়া পেয়েছি! আপনাদের নিরবচ্ছিন্ন সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের ছাড়া আমি এটা করতে পারতাম না। 🙏🤗🎉

07/08/2024

ন্যাচারোপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নাকের পলিপাসের সমস্যা মোকাবেলা করার কিছু সম্ভাব্য উপায় নিম্নরূপ:

১. **পুষ্টি থেরাপি**
- **অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি খাবার**: প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি খাদ্য যেমন আদা, Turmeric (হলুদ), গরম জল দিয়ে লেবুর রস ইত্যাদি গ্রহণ করা।
- **ভিটামিন সি**: সাইট্রাস ফল এবং সবুজ শাকসবজি থেকে ভিটামিন সি গ্রহণ করা, যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।

২. **হোমিওপ্যাথি**
- **সালফার**: যদি পলিপাসে গরম ও জ্বালা অনুভূতি থাকে।
- **নাট্রাম মিউরিকুম**: যদি পলিপাসের কারণে বেশি রস, এবং শুষ্কতার সমস্যা থাকে।
- **পসিলোডডন**: যদি সাইনুসাইটিসের সাথে সংযুক্ত থাকে।

আরো কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যেমন "Calcarea carbonica," "Sanguinaria," "Teucrium," বা "Kali bichromicum" নাকের পলিপাসের উপসর্গ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৩. **যোগব্যায়াম ও শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশল**
- **নাসিকা পরিষ্কারক আসন**: যেমন অঞ্জলি-মুদ্রা বা অনুলোম-ভিলোম প্রণালী ব্যবহার করা।
- **প্রাণায়াম**: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করে নাসিকার অভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্যের উন্নতি। যেমন- নাড়ি শুদ্ধি, কপাল ভাতি ইত্যাদি।

৪. **অ্যাকুপাংচার**
- **চীনা চিকিৎসা**: নির্দিষ্ট চাপ পয়েন্টে সূঁচ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রদাহ হ্রাস এবং ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি সাধন।

৫. **ম্যাগনেটিক থেরাপি**
- **ম্যাগনেটিক থেরাপি**: চুম্বকীয় ক্ষেত্রের মাধ্যমে প্রদাহ কমানোর ব্যবস্থা বিদ্যমান।

৬. **আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা**
- **পঞ্চকর্মা**: একটি বিশেষ তেল ম্যাসাজ বা শোধন প্রক্রিয়া, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।

যদিও ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতিগুলি কিছু রোগের লক্ষণ উপশমে সহায়ক হতে পারে, তবে যদি সমস্যা গুরুতর হয় বা কোনো চিকিৎসার মাধ্যমে উন্নতি না হয়, তাহলে একজন মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন/অফলাইনে পরামর্শ ও ঔষুধ পেতে
01602030878 - 879 যোগাযোগ করুন।

06/08/2024

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দিয়ে কি কি রোগ নিরাময় সম্ভব?

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি (Biomagnetism Therapy) একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শরীরের চৌম্বক ক্ষেত্রের ভারসাম্য পুনঃস্থাপন করতে ব্যবহৃত হয়। এই থেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের রোগ ও সমস্যা নিরাময় সম্ভব বলে দাবি করা হয়। কিছু রোগ ও সমস্যা যা বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দ্বারা নিরাময় করা সম্ভব বলে ধারণা করা হয়, সেগুলো হলো:

1. ব্যথা ও প্রদাহ: হাড়ের বা মাংসপেশীর ব্যথা, আর্থ্রাইটিস, বেক পেইন, মাইগ্রেন ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

2. চাপ ও উদ্বেগ: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ডিপ্রেশন ইত্যাদি মানসিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

3. অনিদ্রা: ঘুমের সমস্যা সমাধানে সহায়ক হতে পারে।

4. হজমজনিত সমস্যা: অ্যাসিডিটি, ইরিটেবল বাউল সিনড্রোম (IBS), কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যা নিরাময় করতে পারে।

5. ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

6. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

7. ডায়াবেটিস: রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

8. ত্বকের সমস্যা: ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন অ্যাকনে, একজিমা ইত্যাদি নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপির কার্যকারিতা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সীমিত এবং এটি প্রচলিত চিকিৎসার বিকল্প নয়। কোনো থেরাপি বা চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বা স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

লেখক, তথ্য সংগ্রাহক-

ডাঃ রতন প্রধান
DHMS
Consultant at-
Homeo Papers Naturopathic Care
১/জি ফোল্ডার স্ট্রিট (৩য় তলা), ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩.
For online appointment, visit https://www.homeopapers.com/n

An CHR Initiative of Utsaho

** Doctor Appointment/ সিরিয়ালের জন্য/অনলাইনে চিকিৎসা সেবার জন্য 01602030878, 01602030879 নম্বরে মিসড কল, মেসেজ বা Whatsapp করুন। ফিরতি কলেই Appointment Confirm করা হবে।

06/08/2024

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দিয়ে কি কি রোগ নিরাময় সম্ভব?

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি (Biomagnetism Therapy) একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শরীরের চৌম্বক ক্ষেত্রের ভারসাম্য পুনঃস্থাপন করতে ব্যবহৃত হয়। এই থেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের রোগ ও সমস্যা নিরাময় সম্ভব বলে দাবি করা হয়। কিছু রোগ ও সমস্যা যা বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দ্বারা নিরাময় করা সম্ভব বলে ধারণা করা হয়, সেগুলো হলো:

1. **ব্যথা ও প্রদাহ**: হাড়ের বা মাংসপেশীর ব্যথা, আর্থ্রাইটিস, বেক পেইন, মাইগ্রেন ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

2. **চাপ ও উদ্বেগ**: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ডিপ্রেশন ইত্যাদি মানসিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

3. **অনিদ্রা**: ঘুমের সমস্যা সমাধানে সহায়ক হতে পারে।

4. **হজমজনিত সমস্যা**: অ্যাসিডিটি, ইরিটেবল বাউল সিনড্রোম (IBS), কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যা নিরাময় করতে পারে।

5. **ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি**: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

6. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

7. **ডায়াবেটিস**: রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

8. **ত্বকের সমস্যা**: ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন অ্যাকনে, একজিমা ইত্যাদি নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপির কার্যকারিতা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সীমিত এবং এটি প্রচলিত চিকিৎসার বিকল্প নয়। কোনো থেরাপি বা চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বা স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

লেখক, তথ্য সংগ্রাহক-

ডাঃ রতন প্রধান
DHMS
Consultant at-
Homeo Papers naturopathic care
১/জি ফোল্ডার স্ট্রিট (৩য় তলা), ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩.
For online appointment, visit https://www.homeopapers.com/n

An CHR Initiative of Utsaho

** Doctor Appointment/ সিরিয়ালের জন্য/অনলাইনে চিকিৎসা সেবার জন্য 01602030878, 01602030879 নম্বরে মিসড কল, মেসেজ বা Whatsapp করুন। ফিরতি কলেই Appointment Confirm করা হবে।

05/08/2024

-মায়েদের স্বল্প মাসিকের ন্যাচারোপ্যাথিক সমাধান-

ন্যাচারোপ্যাথি মূলত প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থতা নিশ্চিত করার একটি প্রক্রিয়া। এটি স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার এবং রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। মাসিক সমস্যা সমাধানের জন্য ন্যাচারোপ্যাথির মধ্যে বিভিন্ন পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত:

1. নিউট্রিশনাল থেরাপি:
- পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য: ভিটামিন B6, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রণ সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন শাকসবজি, বাদাম এবং পূর্ণ শস্য।

- হরমোন সুষম খাবার: ফ্ল্যাক্সসিড এবং চিয়া বীজ, সয়াবিন, এবং অন্যান্য হরমোন সুষম খাবার মাসিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

2. বায়ো ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি:
- ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি: শরীরের নির্দিষ্ট অংশে ম্যাগনেটিক ক্ষেত্র প্রয়োগ করে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ব্যথা কমায়।

3. ফিজিওথেরাপি:
- পাইলেটস ও স্ট্রেচিং: মাসিক ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। পেশির আলগা ও শক্তভাবে কাজ করে শরীরকে সুস্থ রাখে।

4. ইয়োগা:
- ইয়োগা আসন: সেতু আসন, বদ্রাসন এবং চক্রাসন মাসিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

5. আকুপাংচার:
- আকুপাংচার থেরাপি: শরীরের নির্দিষ্ট পয়েন্টে সূঁচ প্রবেশ করিয়ে হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং মাসিক ব্যথা হ্রাস করে।

6. হোমিওপ্যাথি:
- হোমিওপ্যাথিক ঔষধ: ইপিক্যাক, কাল্কেরিয়া কারবোনিকা, এবং প্যাসিফ্লোরা প্রভৃতি ঔষধ মাসিক সমস্যা সমাধানে সহায়ক। কিছুক্ষেত্রে সিমিসিফিউগাও হতে পারে।

চিকিৎসার বিস্তারিত:

- কনসালটেশন: একজন অভিজ্ঞ ন্যাচারোপ্যাথি বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করে নির্দিষ্ট সমাধান এবং ব্যক্তিগত থেরাপি পরিকল্পনা তৈরি করুন।

- মাসিক সমস্যা ট্র্যাকিং: মাসিক চক্র এবং লক্ষণগুলি মনিটর করুন, যাতে থেরাপির প্রভাব বুঝতে সহজ হয়।

- ধৈর্য এবং সময়: প্রাকৃতিক থেরাপিগুলি ধীরে ধীরে কাজ করে। তাই, নিয়মিত থেরাপি এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখুন।

এই সমাধানগুলি স্বাভাবিকভাবে মাসিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, তবে আপনাকে বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

04/08/2024

এলার্জির সমস্যার ন্যাচারোপ্যাথিক সমাধান**

এলার্জি সমস্যা নিরাময়ে ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে সুস্থতা অর্জন করা সম্ভব। এখানে ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতির বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো:

১. ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতি:

ন্যাচারোপ্যাথি: প্রাকৃতিক চিকিৎসার মাধ্যমে শরীরের সুষমতা এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। যেমন -

২. নিউট্রিশনাল থেরাপি:

- প্রতিরোধী খাদ্য:
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস: তাজা ফলমূল যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, এবং আপেল যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: চিয়া বীজ, আয়লা (ফ্ল্যাক্সসিড), এবং সামন যা ইমিউন সিস্টেমকে সমর্থন করে।
- হিস্টামিন কমানো: টমেটো, চিজ, এবং প্রক্রিয়াজাত মাংস এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলি হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

- অলিভ অয়েল ও আদা: প্রদাহ কমাতে সাহায্যকারী খাদ্য যা এলার্জির লক্ষণ কমাতে সহায়ক।

৩. বায়ো ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি:

- ম্যাগনেটিক থেরাপি: শরীরের নির্দিষ্ট অংশে ম্যাগনেটিক ক্ষেত্র প্রয়োগ করে প্রদাহ কমানো এবং শারীরিক প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৪. ফিজিওথেরাপি:

- ফিজিওথেরাপি এবং সাইনাস ড্রেনেজ: নাকের সাইনাস পরিষ্কার করতে সাহায্যকারী ফিজিওথেরাপি এবং শ্লেষ্মা হ্রাসে সহায়ক।
- ইনহেলেশন: গরম পানির বাষ্প ইনহেলেশন যা শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং শ্বাসনালী পরিষ্কার করতে সহায়ক।

৫. ইয়োগা:

- নাকের এলার্জির জন্য সহায়ক আসন:
- বালকাসন/ শিশু আসন (Child’s Pose):** এটি শ্বাস প্রশ্বাসের প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং শরীরকে প্রশান্তি দেয়।
- মারজারী আসন (Cat Pose) এবং গরু আসন (Cow Pose): এই আসনগুলি শ্বাসনালী পরিষ্কার করে এবং নাকের শ্লেষ্মা কমাতে সহায়ক।

- প্রাণায়াম:
- অনুলোম-ভিলোম (Alternate Nostril Breathing): এটি শ্বাসনালী পরিষ্কার করে এবং এলার্জির লক্ষণ কমায়।
- সোযোগি প্রাণায়াম (Ujjayi Breath): এটি শ্বাসনালীকে পরিষ্কার করে এবং চাপ কমায়।

৬. আকুপাংচার:

- আকুপাংচার পয়েন্টস:
- LI4 (হেপে ফাউন্টেন): এলার্জির লক্ষণ কমাতে সহায়ক।
- ST36 (স্টমাচ 36): শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং প্রদাহ কমায়।

৭. হোমিওপ্যাথি:

- আলুমিনা (Allium Cepa): এলার্জির কারণে নাকের শ্লেষ্মা এবং চোখে জ্বালাপোড়া কমাতে সহায়ক।
- হিস্টামিনাম (Histaminum): এলার্জি সংক্রান্ত সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- রাসটক্স (Rhus Toxicodendron): শারীরিক ও মানসিক এলার্জির লক্ষণ কমাতে সহায়ক।

চিকিৎসার বিস্তারিত:

- কনসালটেশন: একজন অভিজ্ঞ ন্যাচারোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করে নির্দিষ্ট থেরাপি পরিকল্পনা তৈরি করুন।
- লাইফস্টাইল পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, এবং এলার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান এড়িয়ে চলুন।
- পর্যবেক্ষণ: এলার্জির লক্ষণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন এবং চিকিৎসার প্রভাব বিশ্লেষণ করুন।

এই সমাধানগুলি এলার্জির সমস্যা মোকাবিলায় সহায়ক হতে পারে, তবে আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুযায়ী উপযুক্ত পরামর্শের জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

লেখক, তথ্য সংগ্রাহক-

ডাঃ রতন প্রধান
DHMS
Consultant at-
Homeo Papers Naturopathic Care
১/জি ফোল্ডার স্ট্রিট (৩য় তলা), ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩.
For online appointment- homeopapers.com

An CHR Initiative of Utsaho

** Doctor Appointment/ সিরিয়ালের জন্য/অনলাইনে চিকিৎসা সেবার জন্য 01602030878 - 879 নম্বরে মিসড কল দিন/ মেসেজ বা Whatsapp করুন। ফিরতি কলেই Appointment Confirm করা হবে।

04/08/2024

নাকের পলিপাস নিরাময়ে ন্যাচারোপ্যাথিক সমাধান

নাকের পলিপাসের চিকিৎসায় ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতিগুলি প্রাকৃতিক উপায়ে সহায়ক হতে পারে। এখানে ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতি, নিউট্রিশনাল থেরাপি, বায়ো ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি, ফিজিওথেরাপি, ইয়োগা, আকুপাংচার, এবং হোমিওপ্যাথি ওষুধের বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো:

১. ন্যাচারোপ্যাথিক পদ্ধতি:

**ন্যাচারোপ্যাথি** প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি যা শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।

২. নিউট্রিশনাল থেরাপি:

- প্রতিরোধী খাদ্য:
- ভিটামিন C: কমলা, স্ট্রবেরি, ব্রোকলি ইত্যাদি খাবার, যা দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং প্রদাহ কমায়।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস: বিটরুট, পেপারমিন্ট, এবং গাজর, যা প্রদাহ এবং ফ্লু প্রতিরোধে সাহায্য করে।

- এফডিএ (ফ্যাট ডায়েট) কমানো: উচ্চ চর্বি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য কমিয়ে, নতুন সবজি ও ফলমূল বেশি করে খাওয়া।

- হাইড্রেশন: প্রচুর জল পান করুন এবং হাইড্রেটেড থাকুন যাতে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে যায় এবং সহজে স্রাব হয়।

৩. বায়ো ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি:

- ম্যাগনেটিক থেরাপি: নাকের আশেপাশের অঞ্চলে ম্যাগনেটিক ক্ষেত্র প্রয়োগ করে প্রদাহ কমাতে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সহায়ক।

৪. ফিজিওথেরাপি:

- সাইনাস ড্রেনেজ: নাকের পলিপাস থেকে সৃষ্ট শ্লেষ্মা দূর করার জন্য সাইনাস ড্রেনেজ টেকনিক।
- ইনহেলেশন: গরম পানির বাষ্প ইনহেলেশন যা শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং নাকের শোথ কমাতে সহায়ক।

৫. ইয়োগা:

- নাকের পলিপাসের জন্য সহায়ক আসন:
- বজ্রাসন (Thunderbolt Pose): এটি নাকের উপর চাপ কমাতে সাহায্য করে।
- উত্তানা আসন (Seated Forward Bend): শ্বাসনালী পরিষ্কার করে এবং শ্লেষ্মা হ্রাস করতে সহায়ক।

- প্রাণায়াম:
- অনুলোম-ভিলোম (Alternate Nostril Breathing): এটি নাকের ভিতরের লালা এবং শ্লেষ্মা হ্রাস করে, শ্বাসপ্রশ্বাসের প্রক্রিয়া উন্নত করে।

- কপালভাতি (Skull Shining Breath): এটি শ্বাসনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং শ্লেষ্মার পরিমাণ কমাতে সহায়ক। তবে BP high থাকলে এটি করবেন না।

৬. আকুপাংচার:

- আকুপাংচার পয়েন্টস:
- LI4 (হেপে ফাউন্টেন):** নাকের সমস্যায় সাহায্য করে এবং প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
- ST36 (স্টমাচ 36): শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং নাকের সাইনাস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

৭. হোমিওপ্যাথি:

- বায়োসিনাম (Biosin): নাকের প্রদাহ কমাতে এবং শ্লেষ্মা নিরসনে সহায়ক।
- মেথোডোন (Methodon): নাকের পলিপাস এবং প্রদাহজনিত সমস্যার জন্য ব্যবহৃত।
- কল্লিনসিয়া (Collinsonia): সাইনাস এবং নাকের প্রদাহ কমাতে সহায়ক।

চিকিৎসার বিস্তারিত:

- কনসালটেশন: একজন অভিজ্ঞ ন্যাচারোপ্যাথি বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করে নির্দিষ্ট থেরাপি পরিকল্পনা তৈরি করুন।

- লাইফস্টাইল পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা এবং নিয়মিত অনুশীলন করা।

- পর্যবেক্ষণ: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং চিকিৎসার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করা।

এই সমাধানগুলি নাকের পলিপাসের নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে, তবে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

লেখক, তথ্য সংগ্রাহক-

ডাঃ রতন প্রধান
DHMS
Consultant at-
Homeo Papers Naturopathic Care
১/জি ফোল্ডার স্ট্রিট (৩য় তলা), ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩.
For online appointment- homeopapers.com

An CHR Initiative of Utsaho

** Doctor Appointment/ সিরিয়ালের জন্য:
01602 03 08 78 নম্বরে মিসড কল, মেসেজ বা Whatsapp করুন। ফিরতি কলেই Appointment Confirm করা হবে।

03/08/2024

উদ্বোধনী দিনে নারী, শিশু ও বৃদ্ধ মিলিয়ে মোট 14 জন রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে।

01/08/2024

** ব্লাড ক্যান্সারের ন্যাচারোপ্যাথিক সমাধান **

নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি বিবেচনা করা যেতে পারে:

1. নিউট্রিশন (পুষ্টি):
- পুষ্টিকর খাবার: ফলমূল, সবজি, প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার (যেমন- ডাল), পূর্ণ শস্য।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: বেরি, শাকসবজি (যেমন পালংশাক), এবং বাদাম।
- প্রো-বায়োটিক্স: দই ও ফার্মেন্টেড খাবার, যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

2. যোগা:
- প্রশান্তি ও স্ট্রেস কমানোর জন্য হালকা যোগাসন, যেমন সোবেকাসন, সূর্য নমস্কার।
- ধ্যান ও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যা মানসিক শান্তি এবং শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে।

3. ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি:
- ম্যাগনেটিক পেয়ার থেরাপি কিছু ক্ষেত্রে ব্যথা এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে এর কার্যকারিতা ক্যান্সার চিকিৎসায় সীমিতভাবে প্রমাণিত।

4. হোমিওপ্যাথি ঔষধ:
- হোমিওপ্যাথি বিভিন্ন উপসর্গ ও লক্ষণের ভিত্তিতে প্রেসক্রাইব করা হয়। কিছু ঔষধ যেমন-

১. Arsenicum album
২. Calcarea fluorica
৩. Calcarea Carbonica
৪. Anthraxinum
৫. Flouric Acid এবং
৬. Phosphorus

এ ধরনের ওষুধসমূহ অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অনুমতি/ পরামর্শ ছাড়া কখনোই খাওয়া যাবে না।

এই সকল পদ্ধতি ব্যবহারের আগে একজন অভিজ্ঞ ন্যাচারোপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, এবং ক্যান্সারের জন্য প্রধান চিকিৎসার সাথে একত্রে প্রয়োগ করা উচিত।

31/07/2024

আন্দোলনে আহতদের সম্ভাব্য হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন-

-sell গ্যাস থেকে শ্বাস কষ্ট বা হঠাৎ চোখে প্রচন্ড জ্বালা পোড়া সঙ্গে সঙ্গে রোধ করতে - আর্সনিক অ্যালবাম ৩০ ঘন ঘন সেবন করতে হবে।

#হঠাৎ শরীরে গরম জল/পানি পড়লে - ক্যানথারিস ৩০ ঘন ঘন সেবন করাবেন এবং ক্যানথারিস Q ত্বকে বাহ্যিক প্রয়োগ করতে হবে এতে ব্যাথা ও জ্বালা দ্রুত উপশম হবে।

#শরীরের কোথাও রাবার বুলেট ঢুকে গেলে সঙ্গে সঙ্গে -হিপার সালফ ৩০ ঘন ঘন সেবন করতে হবে এতে বুলেট বেরিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি আঘাতের ব্যথাও দ্রুত সময়ে লাঘব হয়।

#মাথায় আঘাত পেলে নেট্রাম সালফ 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#শরীরের যে কোন অংশে আঘাতে আর্নিকা মন্ট 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#হাত পায়ের নখে আঘাত পেলে হাইপেরিকাম 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#চোখের আঘাতে হাইপেরিকাম 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#শরীরের যে কোন অংশে কাটা ছেঁড়ায় ক্যালেন্ডুলা Q লাগালে দ্রুত রক্ত বন্ধ হবে এবং দ্রুত শুকিয়ে যাবে।

#শরীর থেকে অধিক পরিমাণে রক্ত বাহির হলে চায়না 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#মিছিল মিটিংয়ে গিয়ে কেউ যদি অজ্ঞান হয়ে যায় অথবা দৌড়ানোর কারণে কেউ যদি অজ্ঞান হয়ে যায় একোনাইট 30 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#সূর্যের তাপে বা মানুষের ভিড়ে অস্বস্তি বোধ হলে একোনাইট 30 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা সর্দি-কাশি হলে রাসটক্স 200 ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

#মানসিক চাপে কেলিফস 12x ঘন ঘন প্রয়োগ হবে।

লেখক, তথ্য সংগ্রাহক-

ডাঃ রতন প্রধান (হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান)
DHMS
Consultant at-
Homeo Papers Naturopathic Care
For online appointment- homeopapers.com

বি. দ্র.: আয়ের একটি অংশ সুবিধাবঞ্চিত নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের কল্যাণে ব্যয় করা হয়।

18/07/2024

বিজ্ঞপ্তি
দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে, অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া একাধিক রোগীর অনুরোধে আমাদের পূর্বনির্ধারিত ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পটি অর্থাৎ ১৯শে জুলাই, ২০২৪ রোজ শুক্রবার বিকাল ৪ ঘটিকায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি স্থগিত রাখা হয়েছে।

পরবর্তী আমাদের হোমিও পেপার্স কমিটি ও সম্মানিত চিকিৎসকদের সাথে আলোচনা করে তারিখ, সময় ও স্থান জানিয়ে দেয়া হবে।

তবে, আমাদের অনলাইন চিকিৎসা সেবা যথারীতি চলমান থাকবে।

Homeo Papers Integrated Treatment Centre.

15/07/2024

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দিয়ে কি কি রোগ নিরাময় সম্ভব?

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি (Biomagnetism Therapy) একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শরীরের চৌম্বক ক্ষেত্রের ভারসাম্য পুনঃস্থাপন করতে ব্যবহৃত হয়। এই থেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের রোগ ও সমস্যা নিরাময় সম্ভব বলে দাবি করা হয়। কিছু রোগ ও সমস্যা যা বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপি দ্বারা নিরাময় করা সম্ভব বলে ধারণা করা হয়, সেগুলো হলো:

1. **ব্যথা ও প্রদাহ**: হাড়ের বা মাংসপেশীর ব্যথা, আর্থ্রাইটিস, বেক পেইন, মাইগ্রেন ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

2. **চাপ ও উদ্বেগ**: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ডিপ্রেশন ইত্যাদি মানসিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

3. **অনিদ্রা**: ঘুমের সমস্যা সমাধানে সহায়ক হতে পারে।

4. **হজমজনিত সমস্যা**: অ্যাসিডিটি, ইরিটেবল বাউল সিনড্রোম (IBS), কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যা নিরাময় করতে পারে।

5. **ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি**: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

6. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

7. **ডায়াবেটিস**: রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

8. **ত্বকের সমস্যা**: ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন অ্যাকনে, একজিমা ইত্যাদি নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।

বায়ো ম্যাগনেটিজম থেরাপির কার্যকারিতা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সীমিত এবং এটি প্রচলিত চিকিৎসার বিকল্প নয়। কোনো থেরাপি বা চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বা স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

Pic: Ai generated

Homeo Papers

12/08/2024

07/08/2024

06/08/2024

06/08/2024

05/08/2024

04/08/2024

04/08/2024

03/08/2024

01/08/2024

31/07/2024

18/07/2024

15/07/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share