طازَج- Tazaz

طازَج- Tazaz (কষ্টের টাকা শ্রেষ্ঠ বাজার)

13/09/2023

আমরা চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত মধুময় বাদাম আমাদের। আলহামদুলিল্লাহ
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ছোট-বড় সকলেই Honey Nuts (মধুময় বাদাম)/ মিক্স ড্রাই ফুড নিয়মিত সেবন করুন।

🔥🔥🔥(কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই)🔥🔥🔥
আমাদের মধুময় বাদামে ও মিক্স ড্রাই ফ্রুট এ মোট ২৫ টি আইটেম রয়েছে-
১. 👉ত্বীন ফল
২. 👉অজোওয়া খেজুর
৩. 👉তিল
৪. 👉ড্ৰাই কিউই (অর্গানিক)
৫. 👉ড্ৰাই এপ্রিকট (অর্গানিক)
৬. 👉রেড ম্যাংগো (অর্গানিক)
৭. 👉 ড্ৰাই আপেল (অর্গানিক)
৮. 👉ড্ৰাই জাম্বুরা (অর্গানিক)
৯. 👉ড্ৰাই গাজর (অর্গানিক)
১০.👉ড্ৰাই রেড পাম (অর্গানিক)
১১. 👉কুমড়োর বিচি
১২. 👉ড্ৰাই চেরি (অর্গানিক)
১৩. 👉ড্রাই কোকোনাট (অর্গানিক)
১৪. 👉আখরোট বাদাম
১৫. 👉পেস্তা বাদাম
১৬. 👉সুর্যমুখি ফুলের মধু।
১৭. 👉কাজু বাদাম( প্রিমিয়াম)
১৮. 👉কাঠ বাদাম (প্রিমিয়াম)
১৯. 👉কালো জিরা
২০. 👉পাকিস্তানী বাদাম
২১. 👉 চীনা বাদাম
২২. 👉 কালো কিসমিস
২৩. 👉গোল্ডেন কিসমিস
২৪. 👉আফগান কিসমিস
২৫. 👉মধু

র্অডার করতে কলকরুন এই নাম্বারে: 01972-713988
Website :- Benemarts.com

 #তিল খেলে মিলবে যেসব উপকারভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন খাবারে উপকরণ হিসেবে তিলের বীজ ব্যবহার করা হয়। বিশেষত নাড়ু কিংবা পিঠ...
21/08/2023

#তিল খেলে মিলবে যেসব উপকার

ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন খাবারে উপকরণ হিসেবে তিলের বীজ ব্যবহার করা হয়। বিশেষত নাড়ু কিংবা পিঠায় এর উপস্থিতি দেখা যায়। আবার বিভিন্ন রান্নায় তিলের তেল ব্যবহারেরও চল রয়েছে।

খাবার সাজাতে অনেকসময় এই বীজ ব্যবহৃত হয়। মূলত ফাস্টফুড, পাউরুটি এবং পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিভিন্ন খাবারে সজ্জার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয় তিলের বীজ। স্বাদে ভালো এই বীজ কিন্তু পুষ্টিগুণেও সেরা। ভালো থাকার জন্য কেন খাবেন তিল চলুন তা জেনে নিই-

*কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমায়

তিলের বীজে রয়েছে স্বাস্থ্যকর প্রোটিন। আর প্রোটিন সমৃদ্ধ এই তিলবীজ রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এর আরও একটি গুণ রয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এটি।

*লিভার ভালো রাখে

লিভার বা যকৃতের কার্যকারিতা ঠিক থাকলে শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। তিলের বীজে রয়েছে Methionine ও Tryptophan নামের দুটি পদার্থ। এই উপাদানগুলো লিভারকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ঘুমের সমস্যাও দূর করে। তাই যারা অনিদ্রা সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য তিলবীজ উপকারি।

*স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

স্মৃতিশক্তি ঠিক রাখতেও তিল উপকারি একটি উপাদান। তিলে রয়েছে Lecithin নামক উপাদান। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া মাতৃদুগ্ধের মান ভাল করতে সাহায্য করে তিল।

*অ্যানিমিয়া রোধ করে

বাজারে সাধারণত লাল, কালো ও সাদা তিল পাওয়া যায়। কালো ও লাল তিল আয়রন সমৃদ্ধ। অন্যদিকে সাদা তিলে রয়েছে ক্যালসিয়াম। তাই, তিলবীজ অ্যানিমিয়া রোধ করতেও সাহায্য করে।

*পুষ্টির যোগান দেয়

অনেকেই পুষ্টির জন্য ডায়েটে সূর্যমুখীর বীজ, কুমড়োর বীজ, চিয়া বীজ মিশিয়ে খান। সেখানে জায়গা করে নিতে পারে তিলের বীজও। এটি পুষ্টির যোগান দেয়।

*কীভাবে খাবেন তিল?

প্রথমে একটি প্যানে কিছু তিলের বীজ ভেজে নিন। তারপর তা দুধে বা পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন। চাইলে সালাদ ও স্মুদিতে রোস্টেড তিলবীজ মিশিয়ে দিতে পারেন, তাতেও উপকার মিলবে।

আবার রোস্টেড বা ভাজা তিল এমনিও খাওয়া যায়। তাতে কিছুটা গুড়ও মিশিয়ে নিতে পারেন। বাজারে তিলের তেল পাওয়া যায়। কিছু কিছু রান্না তিলের তেলে করতে পারেন।

তিলের বীজের সঙ্গে রসুন, লেবুর রস, লবণ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই মিশ্রণ রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন। সস হিসেবেও তিল খাওয়া যায়।

Taazaj Food - طازَج

 #ত্বীনফল এর  উপকারিতা ও ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়ম।**ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়মঃত্বীন ফল বাংলাদেশের সুপরিচিত ফল না হওয়ায় ত্বীন ফল ক...
14/08/2023

#ত্বীনফল এর উপকারিতা ও ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়ম।

**ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়মঃ

ত্বীন ফল বাংলাদেশের সুপরিচিত ফল না হওয়ায় ত্বীন ফল কিভাবে খাবো তা আমরা বুঝে উঠতে পারিনা। তাই কয়েক ভাবে ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়ম উল্লেখ করছি।

*কাঁচা অবস্থায় রান্না করে খেতে পারে।

*ভাল মতো শুকিয়ে নিয়ে সংরক্ষন করে শুকনো ত্বীন (dried fig) ফল খেতে পারেন।



*ত্বীন ফলের চামড়া এবং বিচি সহ খাওয়ার উপযোগী।



ত্বীন ফলের উপকারিতা

ত্বীন ফল একটি বিস্ময়কর ফল। পবিত্র কুরআন মাজিদ এবং বাইবেলেও এই ফলের উল্লেখ্য রয়েছে। এটিকে জান্নাতের ফল নামেও ডাকা হয়ে। তাই এই ফল নিয়ে এবং এর উপকারিতা পুষ্টিগুণ জানতে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। তাই চলুন ত্বীন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই:

১। মানসিক ও শারীরীক ক্লান্তি দূর করে

২। রক্ত শুন্যতা দূর করে ত্বিন ফল।


৩। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ

৪। ত্বকের উজ্জ্বলতায় কার্যকরী ত্বীন ফল

৫। রক্তে ক্ষতিকর সুগার কমায়

৬। চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।

৭। শক্তি বৃদ্ধি করে

৮। ত্বীন ফল হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।

৯। শ্বাস-কষ্ট দূর করতে সহায়তা করে

১০। ক্ষতিকর মেদ ও চর্বি কমায়

ত্বীন ফলের পুষ্টিগুণ:
ত্বীন ফল একটি উপকারী ফল। এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক,ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, এসিড, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, কপার, নিয়াসিন ইত্যাদি সহ রয়েছে আরও অনেক খনিজ উপাদান। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে ইত্যাদি।

**ত্বীন ফল কি কি রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে:
যেমন: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, চুলপড়া হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে ত্বীন ফল কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কিডনি লিভারের কার্যকারিতাও বহুগুণে বৃদ্ধি করে ত্বীন ফল।

গর্ভবতী মহিলাদের এসিডিটি দূর করতে এবং শরীরের দুর্বলতা কমাতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে এই ফল। দুর্বলতা কমিয়ে শক্তি ফিরিয়ে আনতে ত্বীন ফলের জুড়ি নেই।
পাইলস রোগের অসাধারণ ঔষধ হলো ত্বীন ফল।এলার্জি দূর করতেও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে এর ভূমিকা অপরিসীম।

প্রোস্টেট এবং জরায়ুর ক্যান্সার প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে ত্বীন ফল। স্নায়ুরোগ কমাতে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ত্বীন ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন_ডায়েট এবং ফিট থাকতে ত্বীন ফল সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। শুধু ত্বীন ফল নয় বরং ত্বীন ফলের পাতা দিয়েও বিশেষভাবে গ্রিন টি তৈরি করে খাওয়া যায়, যা আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

ত্বীন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জানা গেলে বোঝা যায় এই ফলের কোনো জুড়ি নেই। বহু পুষ্টিগুণ ও উপকারিতায় ভরপুর এই ফল আমাদের সবার খাওয়া উচিত।
আল্লাহ যে ফলের শপথ করেছেন তা যেনতেন কোনো ফল নয়। অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী তো বটেই। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা ত্বীন ফলের উপকারিতা ও চাষ পদ্ধতি এবং ত্বীন ফল খাওয়ার নিয়ম জানলাম।

#ত্বীনফল

✅ মধুময় বাদাম নিয়মিত খাবারে-শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অতুলনীয়।✅ মধুময় বাদামের আসল মজাই হচ্ছে যদি কাজু বাদাম ,কা...
07/08/2023

✅ মধুময় বাদাম নিয়মিত খাবারে-
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অতুলনীয়।
✅ মধুময় বাদামের আসল মজাই হচ্ছে যদি কাজু বাদাম ,কাঠ বাদাম, আর আখরোট পরিমান টা বেশি হয় । আর আমাদের মিক্সড বাদামে এই ৩ টাই সব চেয়ে বেশি দিয়েছি আলহামদুলিল্লাহ্‌ ।
✅ অর্ডার করতে আমাদের ইনবক্সে মেসেজ করুন
✅ কল করেও অর্ডার করতে পারবেনঃ 01972-713988

Taazaj Food - طازَج Natural food যেই ৬ টি কারনে আপনি মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাবেন।মিষ্টি কুমড়া স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী,...
07/08/2023

Taazaj Food - طازَج Natural food

যেই ৬ টি কারনে আপনি মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাবেন।

মিষ্টি কুমড়া স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, ঠিক তেমনি এর বীজও অনেক উপকারী। শরীরের এনার্জি ধরে রাখতে এবং সুস্থ থাকতে পুষ্টিগুণে ভরা এই কুমড়োর বীজের জুড়ি মেলা ভার। এতে রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফ্যাট, জিংক, ম্যাগনেসিয়ামসহ আরও নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান।

১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ কুমড়ার বিচি খুবই উপকারী বলে জানালেন ফার্মইজি ওয়েবসাইট। মিষ্টি কুমড়ার বীজে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান থাকায় এটি এলার্জি ও অন্য রোগ থেকে আমাদের মুক্ত রাখে।

২। মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, এ উপাদানটি আমাদের নানাভাবে উপকৃত করে। নিয়মিত মিষ্টি কুমড়ার বীজ খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৩। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে মিষ্টি কুমড়ার বীজে থাকা ম্যাগনেসিয়াম খুব উপকারী। ক্লান্তি দূর করতেও ম্যাগনেসিয়াম বেশ কার্যকর।

৪। মিষ্টি কুমড়ার বীজ খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে। এই বীজে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দিয়ে উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

৫। ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে মিষ্টি কুমড়ার বীজ। পাতে নিয়মিত এই বীজ রাখলে ত্বকে বলিরেখা পড়বে না সহজে, চুলও থাকবে ঝলমলে।

৬। পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে ফাইবার ও প্রোটিনযুক্ত কুমড়ার বীজ।

বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন এই বীজ। এছাড়াও সামান্য লবণ দিয়ে মচমচে করে ভেজেও খেতে পারেন পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি কুমড়ার বীজ।

#মিষ্টিকুমড়া #কুমড়া Taazaj Food - طازَج

Taazaj Food - طازَج Natural Food. #চেরিফল  এবং এর উপকারিতা ।বাংলাদেশে ফলের সমারোহ বিদ্যমান। এই সকল ফল শুধু পরিবেশের সৌন্...
03/08/2023

Taazaj Food - طازَج Natural Food.

#চেরিফল এবং এর উপকারিতা ।

বাংলাদেশে ফলের সমারোহ বিদ্যমান। এই সকল ফল শুধু পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না। চেরি ফল খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। চেরি ফল সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য চাষ করা হয়। অনেক সময় এটাকে বানিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। বাণিজ্যিকভাবে যে চেরি ফলের চাষ করা হয় সেটা প্রুনাস অভিয়াম (Prunus avium) প্রজাতির। চেরি ফল চাষ করার জন্য কোন আবাদি জমিতে চাষযোগ্য নয়।

চেরি ফলে যে উপকারি উপাদান থাকে
১০০ গ্রাম চেরি ফলে যে সকল উপাদান থাকে তার মধ্যে থাকে শর্করা প্রায় ১২ গ্রাম, চিনি সাড়ে ৮ গ্রাম, খাদ্য ফাইবার ১ দশমিক ৬ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, ভিটামিন সি থাকে ১৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৬ গ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৯ গ্রাম, পটাসিয়াম ১৭৫ মিলিগ্রাম। এছাড়াও অনেক ধরনের উপাদান থাকে চেরি ফল যা আমাদের স্বাস্থ্য নানা রোগ প্রতিরোধ করে থাকে।

চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
চেরি ফলের উপকারিতা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে চেরি ফলের কমবেশি চাষ হয়ে থাকে। চেরি ফলের বাণিজ্যিকভাবে যে প্রজাতির চাষ হয় সেটা প্রুনাস অভিয়াম। চেরি ফলের উপাদান বলে শেষ করা সম্ভব নয়, চেরি ফলের মধ্যে রয়েছে ক্যালরি, শর্করা, চিনি, ফাইবার, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদিসহ নানা উপকারি উপাদান।

নিচে সংক্ষিপ্ত চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা বলা হলো
১। চেরি ফলে ভিটামিন-সি রয়েছে। দেহের কোন অংশে কেটে গেলে সেটার ক্ষত পূরনে অসাধারন ভুমিকা পালন করে থাকে।

২। পটাসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে থাকে। চেরি ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম যার পরিমান প্রায় ১৭৫ মিলিগ্রাম। যাদের রক্ত চাপ রয়েছে তারা নিয়মিত চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা পাবেন।

৩। ডায়াবেটিস এক মরন ব্যাধির নাম। এই ব্যাধি জীবনে কখন চলে আসে বলা মুশকিল। চেরি ফল খাওয়ার কারনে আপনার ডায়াবেটিস রোগ রোধ করে থাকে।

৪। চেরি ফল দেহে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে থাকে। হার্টের রোগ রয়েছে যাদের তাদের জন্য চেরি ফলের উপকারিতা অনেক।

৫। চেরি ফল উচ্চ ফাইবার যুক্ত ফল, ফলে যাদের কোষ্ঠ্যকাঠিন্য রয়েছে তাদের এই ফলের উপকারিতা অনেক।

৬। ইউরিক এসিডের মাত্রা কমাতে চেরি ফলের উপকারিতা রয়েছে।

৭। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে চেরি ফল। নিয়মিত চেরি ফলে খাওয়ার কারনে দেহে যে মরা সেল বা কোষ থাকে সেটা শক্তিতে পরিনত করে থাকে।

৮। চেরি ফলের অন্যতম উপকারিতার দিক হলো বলিরেখা প্রতিরোধ করে থাকে। কোষের ক্ষয় রোধ করে থাকে। মেয়েরা নিয়মিত চেরি ফল খাওয়ার কারনে নিজের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে, নিজেকে বুড়িয়ে হতে দেয় না সহজে।

৯। ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারন চর্বি। চর্বি জমা হলে ওজন বাড়তে থাকে। নিয়মিত চেরি ফল খাওয়ার কারনে পেটে চর্বি জমতে দেয় না।

Taazaj Food - طازَج Naturals Food  #কিসমিস উপকারিতা ও তা খাওয়ার সঠিক নিয়মকিসমিস মূলত শুকানো আঙুর। ইরাক, ইরান, পাকিস্তান,...
03/08/2023

Taazaj Food - طازَج Naturals Food

#কিসমিস উপকারিতা ও তা খাওয়ার সঠিক নিয়ম

কিসমিস মূলত শুকানো আঙুর। ইরাক, ইরান, পাকিস্তান, এবং ভারতে উৎপাদিত এই মিষ্টি খাবারটি এক কথায় পুষ্টির আধার। ভিটামিন, মিনারেলস, ফাইবার, নিউট্রিয়েন্টস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর কিসমিস দেহ নিরোগ রাখতে অতুলনীয়। জেনে নিন কিসমিসের উপকারিতা ও খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে।

কিসমিসের উপকারিতাঃ
১. কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশমঃ
কিসমিস একটি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। এটি শরীরের পরিপাক ক্রিয়া দ্রুততর করে। ফলে খাবার সহজে হজম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য বিভিন্ন ওষুধ বা সিরাপ না খেয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কিসমিস খাওয়া উচিত।

২. নিরাপদ ওজন বৃদ্ধিঃ
ওজন বৃদ্ধি করা খুব সহজ কাজ না। অল্প সময়ে মনের মতো ওজন বাড়ানোর জন্য ইচ্ছামতো খাওয়াদাওয়া করলেন। ফল হিসেবে পেলেন বেঢপ শরীর ও নানা ধরণের রোগবালাই। কাজেই নিরাপদ ভাবে ওজন বৃদ্ধি করতে চাইলে কিসমিস খেতে হবে।

৩. ক্যান্সার নিরাময়ঃ
কিসমিসে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ও ক্যাটেচিন নামক একটি পলিফেনলিক অ্যাসিড। এগুলো শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি র‍্যাডিকেলগুলো ধ্বংস করে এবং ক্যান্সারের কোষগুলো উৎপাদন হওয়া আটকায়। আবারে কিসমিসে বিদ্যমান আঁশ কোলোরেক্টারাল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। প্রতিদিন কিসমিস খেলে শরীরে ক্যাটেচিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং শরীর ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি পায়।

৪. রক্তচাপ ও রক্তস্বল্পতা নিয়ন্ত্রণঃ
শরীরে যখন সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায় তখন ব্লাড প্রেসার হাই হয়ে যায়। কিসমিসে থাকা পটাশিয়াম সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে এনে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। আবার এতে আছে আয়রন, কপার, এবং ভিটামিন বি-এর অন্তর্গত কিছু ভিটামিন। এই উপাদানগুলো নতুন রক্ত তৈরি এবং রক্তের লোহিত কণিকা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

৫. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
ভিটামিন ও মিনারেলের পাশাপাশি কিসমিসে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলসের মতো পুষ্টি উপাদান। এগুলো রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুদের বিরুদ্ধে লড়াই করে, বডি সেলসকে অক্সিডেটিভ ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে। শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি কিসমিস শরীরকে দুষণমুক্ত রাখে।

৬. হাড়ের বৃদ্ধিঃ
একদিকে কিসমিসে ক্যালসিয়ামের কমতি নেই, অন্যদিকে এতে আছে বোরন নামক এক ধরণের মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট। দুয়ে মিলে হাড়ের বৃদ্ধি ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। বোরন শরীরকে ক্যালসিয়াম দ্রুত শুষে নিতে সাহায্য করে। এই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট শরীরে খুব অল্প পরিমাণে থাকে কিন্তু এটি অস্টিওপরোসিস ও বাতের ব্যথা প্রতিরোধ এবং হাড়ের জয়েন্ট ঠিক রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৭. মস্তিষ্কের উন্নতি ও প্রশান্তিঃ
কিসমিসে থাকা বোরন যেমন হাড়ের সুগঠন করে তেমনি মনোযোগ বাড়ায়। বাড়ন্ত শিশুদের ব্রেইন ডেভলপমেন্টের সময় কিসমিস খেতে দেয়া উচিত। এতে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে। এছাড়াও কিসমিসে যে আয়রন রয়েছে তা মস্তিষ্কে প্রশান্তি আনে, মানসিক চাপ কমায়, অবসাদগ্রস্ততা কমায়, এবং মনমেজাজ প্রফুল্ল রাখে। শুধু তাই নয়, ঘুমের সমস্যা কাটাতে কিসমিস জাদুর মতো কাজ করে।

৮. ডায়বেটিস ও ওবেসিটি প্রতিরোধঃ
লাঞ্চ বা ডিনারের পরে শরীরে ইনসুলিনের যে ফ্লাকচুয়েশন হয়, কিসমিস খেলে সেটা প্রতিরোধ করা সম্ভব। ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে ডায়বেটিস হওয়ার আশঙ্কাও থাকে না। কিসমিস শরীরে লেপটিন এবং ঘ্রেলিন নামক দুটি হরমোন রিলিজ করতে সাহায্য করে। এই হরমোনগুলো শরীরে সিগনাল পাঠায় খাওয়ার রুটিন ও পরিমাণ সম্পর্কে। ফলে যখন তখন ইচ্ছামতো খাওয়ার তাগিদ থাকে না এবং ওজন বাড়ে না। তবে আপনার আগে থেকে ডায়বেটিস থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কিসমিস খাবেন না। কারণ এর ন্যাচারাল সুগার ডায়বেটিস মাত্রা ছাড়া করে তুলতে পারে।

৯. দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষাঃ
ক্যালসিয়াম এবং অলিওনেলিক অ্যাসিডে পরিপূর্ণ কিসমিস দাঁত শক্ত ও সুগঠিত করে, এনামেল গঠন করে, দাঁতের ক্ষয় ও ভঙ্গুরতা রোধ করে। মুখের ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ঘাঁটি গাড়তে পারে না। ছোট বাচ্চারা চকোলেট খেতে বেশি পছন্দ করে, তাই তাদের দাঁত ও মাড়ি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদেরকে নিয়মিত কিসমিস খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে।

১০. দৃষ্টিশক্তির উন্নতিঃ
কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, এ-বিটা ক্যারোটিন, এবং এ-ক্যারোটিনয়েড চোখের ফ্রি র‌্যাডিকেল ধ্বংস করে। ফলে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায় না, চোখে ছানি পড়ে না, এবং চোখের চারপাশে বলিরেখা তৈরি হয় না। এক কথায়, কিসমিস চোখের জন্য একটি আদর্শ খাবার।

১২. জ্বরের নিরাময়ঃ
কিসমিসে আছে প্রচুর পরিমাণে ফেনল ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। এগুলো ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সাথে যুদ্ধ করে। ফলে ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন থেকে হওয়া জ্বর দেহে বাসা বাঁধতে পারে না।

১৩. ইনফেকশন প্রতিরোধঃ
কিসমিসে বিদ্যমান পলিফেনলস, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটরী উপাদান ক্ষত থেকে ইনফেকশন হওয়া আটকায়।

১৪. কোলেস্টেরল প্রতিরোধঃ
কিসমিস একটি অ্যান্টি-কোলেস্টেরল উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। এটি লিভার ও রক্ত থেকে কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরল শোষণকারী এনজাইম সক্রিয় থাকলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়। কিসমিসের পলিফেনল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই এনজাইমের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তাই দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে না।

১৫. এসিডোসিস নিয়ন্ত্রণঃ
রক্তে অ্যাসিড ও টক্সিক এলিমেন্টের পরিমাণ বেড়ে গেলে এসিডোসিস হয়। বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ, ক্যান্সারের জন্য প্রধানত দায়ী হচ্ছে এসিডোসিস। এসিডোসিস নিয়ন্ত্রণের জন্য কিসমিসের চাইতে উপকারী খাবার আর দ্বিতীয়টি নেই।

কিসমিস খাওয়ার সঠিক নিয়মঃ
শুকনো কিসমিস খাওয়ার চাইতে ভেজানো কিসমিস খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। তাই বলে শুকনো অবস্থায় একেবারে যে খাওয়া যাবে না তা কিন্তু না। বাজার থেকে কিনে এনে ভালো করে ধুয়ে ৫-৬টি কিসমিস খেতে পারবেন নিশ্চিন্তে। প্রতিবার খাওয়ার আগে অবশ্যই ধুয়ে নিবেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কিসমিসের পুষ্টিগুণ ষোল আনা পেতে চাইলে সারারাত ভিজিয়ে রেখে খাওয়া উচিত। ১ কাপ জলে ৮-১০ টি কিসমিস ভালো করে ধুয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। বেশিক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এর রং অনেক গাঢ় দেখাবে। যত গাঢ় হবে তত ভালো পুষ্টি উপাদান কাজ করবে। সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিসগুলো খাবেন।
কিসমিসের জলটা কিন্তু ফেলবেন না৷ সারারাত ভিজিয়ে রাখার ফলে জলেও কিসমিসের বেশ কিছু পুষ্টিগুণ মিশে গেছে। জলটা হালকা আঁচে একটু গরম করে খালি পেটে খেয়ে নিন। কিসমিস ও এর জল খাওয়ার আধা ঘন্টা পরে অন্য খাবার খাবেন।
পোলাও, ফিরনি, সেমাই, পায়েস, জর্দা, কোরমা ইত্যাদি খাবার মুখরোচক করতে কিসমিসের জুড়ি নেই। এসব খাবারে কিসমিস দিয়ে রান্না করতে পারেন। তাতে স্বাদটাও বাড়বে আবার দেহও পুষ্টি পাবে।

 #আলুবোখারার পুষ্টিগুণদেখতে খারাপ হলেও যে স্বাদ ভালো হতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ আলুবোখারা। ‘ড্রাই ফ্রুটস’ বলতে সবাই বেছ...
02/08/2023

#আলুবোখারার পুষ্টিগুণ

দেখতে খারাপ হলেও যে স্বাদ ভালো হতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ আলুবোখারা। ‘ড্রাই ফ্রুটস’ বলতে সবাই বেছে নিতে চান কিশমিশ, ‘অ্যাপ্রিকট’, ‘ফিগস’ ইত্যাদি। এখানে আলুবোখারা বেশ অবহেলিত।

পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে আলুবোখারার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে এখানে জানানো হল।

আলুবোখারা হল শুকনা পাম ফল। ক্যালরির মাত্রা এতে বেশ কম, তাই যারা ওজন কমাতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এটি কোনো সমস্যার কারণ হবে না।

এতে প্রোটিনের মাত্রাও কম, তবে ভোজ্য আঁশের মাত্রা বেশি। প্রতি ১৫ গ্রামে আছে এক গ্রাম আঁশ। তাই ডায়াবেটিস ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কার্যকর আলুবোখারা।

পটাশিয়ামের উৎস হিসেবে কলার পরেই আছে আলুবোখারা। মল নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে আলুবোখারার খ্যাতি আছে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে কিংবা হজমের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উপকারী খাবার এটি।

হাড়ের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে এবং ঘনত্ব বাড়াতে সহায়ক আলুবোখারা।

এতে আরও থাকে ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’ ও ভিটামিন ‘এ’, যা চোখ ও ত্বকের জন্য উপকারী। শরীরের লৌহের চাহিদা পুরণ করতেও কার্যকর।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে খুব বেশি হলে তিন থেকে চারটি মাঝারি আকারের আলুবোখারা খেতে পারবেন। আর তাতেই এই শুকনা ফল থেকে সর্বোচ্চ উপাকার পাওয়া যাবে।

সবসময় তাজা আলুবোখারা খাওয়া উচিত। টিনজাত ও প্যাকেটজাত আলুবোখারা যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো। কারণ সেগুলোতে থাকে ‘প্রিজারভেটিভ’ ও কৃত্রিম চিনি।

আলুবোখারার শরবত যা বাজারে ‘প্রুন জুস’ নামে পরিচিত, তা এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারণ তাতে প্রকৃত আলুবোখারার মতো পুষ্টিগুণ থাকে না।

যে কারণে  #পেস্তাবাদাম শরীরের জন্য ভালো‘পিস্তাচিও’ গাছের খাওয়া যোগ্য বীজ হলো ‘পিস্তাচিও’ বা পেস্তা বাদাম। একসময় এটি আভিজ...
02/08/2023

যে কারণে #পেস্তাবাদাম শরীরের জন্য ভালো

‘পিস্তাচিও’ গাছের খাওয়া যোগ্য বীজ হলো ‘পিস্তাচিও’ বা পেস্তা বাদাম। একসময় এটি আভিজাত্যের প্রতিক থাকলেও আজ তা ব্যাপকভাবে চাষ হয়।

এই বাদাম যদি আপনার পছন্দের তালিকায় থাকে তবে যে কোনো রান্নার পদেই তা যোগ করা সম্ভব।

পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও পেস্তা বাদাম অনন্য।

যুক্তরাষ্ট্রের সনদস্বীকৃত উদ্ভিজ্জ পুষ্টি বিশেষজ্ঞ অ্যামি গোরিন বলেন, “শুধু পেস্তা বাদাম আপনার প্রাত্যহিক পুষ্টি চাহিদার অনেকটাই পূরণ করতে সক্ষম।”

পরিপূর্ণ প্রোটিন

রিয়েল সিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে গোরিন আরও বলেন, “অন্যান্য সকল বাদামের তুলনায় পেস্তা বাদামে প্রোটিনের মাত্রা সবচাইতে বেশি। এক কাপের এক চতুর্থাংশ পরিমাণ পেস্তা বাদাম দেয় প্রায় ছয় গ্রাম প্রোটিন। আর সেই প্রোটিন আবার পরিপূর্ণ প্রোটিন। অর্থাৎ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় নয়টি ‘অ্যামিনো অ্যাসিড’য়ের সবগুলোই আছে পেস্তা বাদাম থেকে পাওয়া প্রোটিন’য়ে। সাধারণত উদ্ভিজ্জ প্রোটিন’য়ের উৎসে সবগুলো অ্যামিনো অ্যাসিড একসঙ্গে পাওয়া যায় না।”

ভোজ্য আঁশ

পেস্তা বাদামে ভোজ্য আঁশের মাত্রাও বেশি। খাদ্যাভ্যাসে ভোজ্য আঁশ যত বেশি থাকবে ততই কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি।

এক কাপের এক চতুর্থাংশ পরিমাণ পেস্তা বাদামে মিলবে প্রায় তিন গ্রাম ভোজ্য আঁশ। আর কোনো বাদামে এত বেশি আঁশ মেলে না, জানান গোরিন।

স্বাস্থ্যকর চর্বি

বাদামে থাকা চর্বি নিয়ে অনেকেই দ্বন্দ্বে পড়েন। পেস্তা বাদামের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই। চর্বি আছে মনে করে অনেকেই বাদাম খাওয়া বাদ দেন।

তবে গোরিন বলেন, “পরিমিত মাত্রায় বাদাম খেলে পেস্তা বাদামে থাকা চর্বি এর স্বাস্থ্যগুণকে কোনো অংশেই কমায় না। বরং পেট ভরা অনুভূতি ধরে রাখে, যা খাবার খাওয়ার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য জরুরি। আর বাদামে থাকা ‘পলিআনস্যাচুরেইটেড ফ্যাট’ এক ধরনের স্বাস্থ্যকর চর্বি যা পরিমিত মাত্রায় গ্রহণ করলে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।”

ভিটামিন বি সিক্স

অনেক পুষ্টি উপাদানই আছে পেস্তা বাদামে। তবে এর ভিটামিন বি সিক্স’য়ের মাত্রা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। খাদ্যাভ্যাসে এই ভিটামিন পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে রক্তশূন্যতা ও হৃদরোগের আশঙ্কা কমে।

পেশি গঠনেও এর ভুমিকা অনন্য। কারণ অ্যামিনো অ্যাসিড’কে শরীরে কাজে লাগাতে ওই ভিটামিন দরকার।

একমুঠ পেস্তা বাদাম থেকেই দৈনিক ভিটামিন বি সিক্স’য়ের ৩০ শতাংশ চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

পাশাপাশি অল্প পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ‘থিয়ামিন (বি ওয়ান) আর ‘ফোলেট (বি নাইন) ইত্যাদিও পাওয়া যায় পেস্তা বাদামে।

অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট

প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাবেন পেস্তা বাদামে। এতে থাকা ‘লুটেইন’, ‘বেটা-ক্যারোটিন’ ও ‘গামা-টোকোফেরল’ কোষের ক্ষয়পূরণ করে।

Address

South Badda, Gulshan
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when طازَج- Tazaz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to طازَج- Tazaz:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram