Co Ro Na করোণা कैरणा

Co Ro Na করোণা कैरणा Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Co Ro Na করোণা कैरणा, Road # 1, Dhaka.

Permanently closed.
31/10/2021
18/04/2021

করোনা (COVID-19) কালীন সংকট মোকাবেলায় Emergency Info: Request To Circulate All Yours Nears and Dears Please.....!!!!!!!

এই মুহূর্তে প্রয়োজনীয় ICU Bed/ Hospital Bed/এম্বুলেন্স/প্লাজমা ইত্যাদির একটি জরুরী তালিকা, হয়ত কারো বিপদের সময় কাজে লাগতে পারে।

𝐈𝐂𝐔 𝐇𝐎𝐒𝐏𝐈𝐓𝐀𝐋 𝐍𝐀𝐌𝐄 & 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑

1. Evercare Hospital Dhaka 09666710678
2.AMZ Hospital Ltd. 10699, 01847331010
3. Asgar Ali hospital 09666710602
4. রেনেসাঁ হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট লিমিটেড 0171259761
5. ICU specialist hospital Limited, 01854560761
6. CKD and Urology Hospital, (ICU and NEPHROLOGY), 029127306
7. Bangladesh Specialised Hospital, 09666700100
8. Dhaka Paediatric Neonatal & General Hospital, 01618225566
9. City Hospital & Diagnostic Centre, 028143312
10. Samorita Hospital Ltd. 48117618, 48117619, 48115405
11. AdDin Women's Medical College Hospital, 029353391
12. Monowara Hospital Private Limited, 01715839400
13. Impulse Hospital, 01715016727
14. Dhaka community Medical College and Hospital, 029351190
15. AlKarim General Hospital Limited, 01926633987
16. Baridhara General Hospital, 01768612835
17. Care Medical College and Hospital, 01703198859
18. Al Helal Specialist hospital Dhaka, 029006820
19. Aichi Hospital Limited, 0244891001
20. United Hospital Limited, 01914001234
21. Dhanmondi General and Kidney Hospital Limited, 029670372
22. Insaf Barakha kidney and General Hospital, 01716306631
23. Islami Bank Hospital, Motijheel, 029336423
24. Popular Medical College Hospital, 09613787800
25. ইবনে সিনা স্পেশালাইজড হাসপাতাল, 01823039800
26. Rushmono Specialist Hospital, 0249357700
27. Islami Bank Hospital Begum Rokeya Sarani, 01992346631
28. Central Hospital Limited, 029660015
29. Millennium Heart and General Hospital Limited, 029124046
30. Al Manar Hospital Limited, 029121588
31. Holy Family Red Croscent Medical College Hospital, 0248311721
33. BIRDEM General Hospital, 029661551
34. LABAID specialist Hospital, 09666 710606
35. Square Hospital, 09610010616
36. Kingston Hospital, 01952989866
37. Comfort Diagnostic Centre Private Limited, 01731956033
38. Proshanti Hospital Limited, 028318699
39. Japan East West Medical College Hospital, 09611222666
40. Khidma Hospital Private Limited, 09606063030
41. Farazy Hospital Ltd, 01766111137
42. Kurmitola General Hospital, 0255062388
43. Japan Bangladesh Friendship Hospital, 029672277
44. Nostrum Hospital, 01786355355
45. Enam Medical College And Hospital, 01716358146
46. Universal Medical College Hospital Limited, 01841480000
47. BIRDEM General Hospital 2 (Child And Mother), 0241050710
48. Royal care And Surgical Hospital, 01783199990
49. Padma General Hospital Ltd., 029661528
50. Dhaka Centre International Medical College, 029128727
51. Ahsania Mission Cancer And General Hospital, 028931141
52. BIHS Hospital, 01783917151
53. Uttara Crescent Hospital, 01917704156
54. Pancare Hospital Limited, 01844001024
55. Memory Medical Centre, 0248314317
56. Delta Medical college & Hospital, 029029152
57. Delta Hospital Ltd., 029022410
58. Islami Bank Centre Hospital, Fakirapul, 029355801
59. ধানমন্ডি ক্লিনিক প্রাইভেট লিমিটেড, 01970476626
60. Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University, 09611677777
61. Hitech Multi Care Hospital, 01672241413
62. Medical College For Women And Hospital, 028913939
63. DR.Azmal Hospital Ltd. 09612304304
64. BRB Hospital Limited, 029140333
65. MARKS Medical College & Hospital, 028057776
66. KC Hospital &Diagnostic Centre, 01777753464
67. Metropolitan Medical Centre Ltd., 01718237035
68. Green Life Medical College Hospital, 029612345
69. Reliance General & Renal Hospital, 01849428888
70. Anwar Khan Modern Medical College Hospital, 029670295
71. Shin Shin Japan Hospital, 028921429
72. Sajida Hospital, 029890513
73. HiCare General Hospital Ltd., 0255094231
74. Central Police Hospital, 01796500117
75. Ashiyan Medical College Hospital, 01841133501
76. ProActive Medical College & Hospital Ltd., 01902556070
77. Combined Military Hospital (CMH), 8711111 extension 17, 01724579521
78. Gonoshasthaya Nagar Hospital, 01716838078

𝐀𝐌𝐁𝐔𝐋𝐄𝐍𝐂𝐄 𝐒𝐄𝐑𝐕𝐈𝐂𝐄 𝐏𝐇𝐎𝐍𝐄 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑
সন্ধানী : +8801682683811, +8801720682346, +8801771625232, +8801623737641, +8801689062973
আল-দ্বীন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : +88 02 7276032
লামিয়া অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : ৯১৩০৮০০-১৯
উড়াল ইএমএসঃ 01969-906555
রিজেন্ট হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01728-215630, 01620-218915
আল-আমিন এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 0172-0448666, 01819-137479
আবির এ্যাম্বুলেন্স (সারা দেশ) : 01921-189289, 01786-492217
আদ-দ্বীন এবং কনসাস এম্বুলেন্স : 01787-665907, 01911-538251, 01912-603094
আদিবা এম্বুলেন্স : 01712-131834
আল-সাকিব এম্বুলেন্স : 01711-060025
এ আর এম্বুলেন্স : 01876-213338 , 01876-213336
বাশার এম্বুলেন্স : 01719-570876
বেস্ট কেয়ার এ্যাম্বুলেন্স : 01911-008118
দবির এ্যাম্বুলেন্স : 01716-523576
আব্দুল এম্বুলেন্স : 01724-464422
আদদ্বীন হাসপাতাল এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 0961-2345666
কেয়ার হাসপাতাল এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 029132548, 01733-588337
হিমু এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01711-072740, 01971-072740ত
সিকদার এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01611-512616, 01911-51161

10/04/2021
09/04/2021

আমেরিকার মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ ক্লিনিকের প্রধান ডাঃ ফাহিম ইউনুস ২০ বছর ধরে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন। তার মতো ভাইরাস চেনা ডাক্তার অনেক কম আছে। কোভিড ১৯ নিয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ন কিছু তথ্য টুইট করেছেন।
তিনি লিখেছেন, আমরা কত মাস বা কত বছর কোভিড ১৯ এর সাথে থাকবো তা কেউ জানিনা। এই অজানা সময়কে অস্বীকার করার যেমন দরকার নেই তেমনি আতঙ্কিত হবারও প্রয়োজন নেই। কোভিড ভাইরাস পর্যবেক্ষণ করে আমরা বিজ্ঞানীরা এপর্যন্ত যা বুঝেছি তাতে বলতে পারি, আমাদের জীবনকে অহেতুক কঠিন করার কোন প্রয়োজন নেই। আমাদের সুখে থাকা দরকার তার জন্যে দরকার করোনা নিয়ে সত্য কথাগুলো জানা।
সত্য কথাগুলি কি কি?
১) কোভিড থেকে বাঁচার শুধুমাত্র তিনটি উপায় আছে-- মাস্ক পড়া, হাত ধোয়া এবং ১.৮ মিটার দূরত্ব বজায় রাখা। এই তিনটি কাজ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাবার সেরা পদ্ধতি।
২) গ্রীষ্মে ভাইরাসটি তার প্রভাব হ্রাস করে না। ভারত, ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনায় গ্রীষ্মকালেই ভাইরাসটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
৩) লিটার কে লিটার গরম জল পান করে করে কোন লাভ নেই। কারণ সেল ওয়ালে ঢুকে যাওয়া ভাইরাসকে পান করা গরম পানির উষ্ণতা কোনো ক্ষতি করতে পারেনা। খামাখা শুধু বারবার টয়লেট যেতে হয় পেশাব করতে।
৪) যদি আপনার বাড়িতে কোভিড ১৯ রোগী না থাকে তবে বাড়ির মেঝে, দেয়াল, উপরিভাগের সব কিছুকে জীবাণুমুক্ত করার কোন দরকার নেই, কোনো লাভ নেই।
৫) কার্গো প্যাকেজ, শপিং ব্যাগ, পেট্রোল পাম্প, শপিং কার্ট বা ব্যাংকের এটিএম মেশিন সংক্রমণ সৃষ্টি করে না। আপনার হাত ধুয়ে নেবেন বারবার এবং যথারীতি আপনার জীবন যাপন করুন।
৬) কোভিড ১৯ কোন খাদ্য সংক্রমণ এর মাধ্যমে ছড়ানো রোগ নয়। এটি ফ্লুর সংক্রমণের মতো হাঁচি কাশির ফোটাগুলির সাথে সম্পর্কিত। অর্ডার করা খাবার থেকে কোভিড ১৯ সংক্রমণ হওয়ার কোনও প্রমাণিত ঝুঁকি পাওয়া যায়নি। আপনার অর্ডারকৃত খাবারগুলিকে আপনি চাইলে মাইক্রোওয়েভে কিছুটা গরম করে নিতে পারেন।
৭) অনেকে মনে করেন সুয়ানা নিলে গরম বাষ্প শরীরে প্রবেশ করে কোভিড ভাইরাসগুলিকে হত্যা করবে,-- কখনোই না। যা কোষে প্রবেশ করেছে তাকে কোন প্রকার উষ্ণতা ধ্বংস করতে পারবেনা, তা পানি বা বাষ্প যাই হোক।
৮) অনেক অ্যালার্জি এবং অন্য ভাইরাল সংক্রমণ হলেও আপনার গন্ধ অনুভূতি হারাতে পারেন। গন্ধ না পাওয়া কোভিড ১৯-এর একটি অ-নির্দিষ্ট লক্ষণ, সু-নিদৃষ্ট লক্ষণ নয়।
৯) বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে আসার পর তাৎক্ষণিক জামাকাপড় পরিবর্তন করার এবং স্নান করার কোনো দরকার নেই। স্নানে-শুদ্ধতা একটি পুণ্যের কাজ হলেও কোভিড ঠেকাতে এটির প্রয়োজন নেই।
১০) কোভিড ১৯ ভাইরাসটি বাতাসে ভেসে থাকে না। এটি একটি ড্রিপ সংক্রমণ যার জন্যে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ প্রয়োজন। তাই আপনি খোলা পার্কের নির্মল বাতাসে অন্য মানুষের সাথে দূরত্ব বজায় রেখে ঘুরে আসতে পারেন।
১১) কোভিড ১৯ মানুষের জাতি বা ধর্ম বুঝে আক্রমন করেনা, যেকোন ধরণের যেকোন জাতির মানুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে।
১২) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বিশেষ সাবান ব্যবহার না করে কোভিড ১৯ এর বিপরীতে যেকোন সাধারণ সাবান ব্যবহার করাই যথেষ্ট। ভাইরাস কোনভাবেই ব্যাকটিরিয়া নয়।
১৩) আপনার জুতোর মাধ্যমে কোভিড ১৯ বাড়িতে এনে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা দিনে মাথায় দু'বার বজ্রপাত হবার মতো। আমি ২০ বছর ধরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছি, বুঝেছি ড্রপ সংক্রমণ কখনো জুতার নাধ্যমে ছড়িয়ে যায় না।
১৪) ভিনেগার, সোডা, আদার রস, বিভিন্ন হারবের রস জাতীয় জিনিষ পান ভাইরাস থেকে রক্ষা করেনা। বৈজ্ঞানিক কোন প্রমাণ নেই।
১৫) সারাক্ষন গ্লাভস পরে থাকা একটি ভুল ধারণা, ভাইরাসটি গ্লাভসে জমে থাকতে পারে, এবং তারপর নিজের অজান্তে আপনার মুখটি স্পর্শ করলে সহজেই সংক্রমণ হতে পারে।
১৬) রেস্টুরেন্ট কর্মীরা একটি গ্লাভস পরেই সব খাদ্য স্পর্শ করতে থাকে, এটি প্রায়শঃই বদলানো দরকার। সাধারণ মানুষদের জন্য গ্লাভসের বদলে বারবার হাত ধোওয়াই ভাল।

Collected.

※ মহাবিশ্বের মহা ঘনঘটা~মহাবিপদের অশনি সংকেত ¤□বিজ্ঞান ভিত্তিক(NASA, NOAA) মহাজাগতিক বিশ্লেষণ:--------------○~~~~~•------...
24/07/2020

※ মহাবিশ্বের মহা ঘনঘটা~মহাবিপদের অশনি সংকেত ¤□
বিজ্ঞান ভিত্তিক(NASA, NOAA) মহাজাগতিক বিশ্লেষণ:
--------------○~~~~~•---------
"কী ঘটতে যাচ্ছে !"(প্রেক্ষিত বাংলাদেশ)
☆ গ্রাম হবে শক্তিশালী, সংকটে শহর!■

বিষয়টি একটু জটিলই।থাকতে হবে ধৈর্যের সাথে,(সময় না হলে শেষের ২/৩ টি প্যারা দেখতে পারেন) ধারণা নিতে হবে Solar Cycle 25, Sunspot, Solar Minimum, Cosmic rays, Solar Electro-Magnetic Power & Polarity etc সম্পর্কে।

সূর্য : সূর্যই সকল শক্তির উৎস, পৃথিবীর ।সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে আমাদের পৃথিবী। পৃথিবীকে কেন্দ্র করে চন্দ্র ।আবার সূর্য ঘুরছে ছায়াপথে।ছায়াপথও আবার ..... জটিল সমীকরণে।চন্দ্র, পৃথিবীর ঘূর্ণন সম্পর্কে জানতে পারলেও বিজ্ঞানীরা খুবই সামান্য জানতে পারছেণ সূর্য,ছায়াপথ, বা তারও উপর.. অন্যান্য মহাবিশ্বের গতিপ্রকৃতি ।কিন্তু সবকিছুরই প্রভাব রয়েছে আমাদের এই নশ্বর পৃথিবীর উপর।

Solar Cycle 25:
এর সাধারণ স্থিতিকাল 11.1 বছর যা সর্বনিম্ন 9 থেকে 14 বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। এই সময়ে সে পজিটিভ থেকে নেগেটিভ এবং পরবর্তী পর্যায়ক্রমে নেগেটিভ থেকে পজেটিভ মেরুকরণে আবর্তিত হয়। দু'টি পর্যায়বৃত্তে অর্থাৎ 22 বছর পরপর সে মূল অবস্থানে ফিরে আসে।আর এখানেই ঘটে থাকে Solar Minimum ও Solar Maximum। ঘটনার সাথে জড়িত থাকে Sunspots.
1908 সালে George Ellery Hale এক গবেষণায় দ্যাখেন যে, Sunspot সাংঘাতিক ভাবে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে।1609 সালে Galileo Galilei, Christoph Scheiner প্রথমে সানস্পট অবলোকন করেন।1893 সালে Samual Heinrich Schwabe পর্যায়কাল(Solar Cycle) গণনা করেন। এ নিয়ে আরো কাজ করেছেন Christian Horrebow, Rundetaarn, Rudolf Wolf, Walter Maunder, Richard Carrington।। এদের মধ্যে Wolf Effects ও Maunder effect ও তাদের অনেক ভবিষ্যৎ বানী মিলে যায়।

Solar Minimum ও Solar Maximum:
যে সময়ে সূর্য সবচেয়ে কম কিরণ দেয় সেটাই ন্যূনতম সূর্য । আর যে সময়ে সবচেয়ে বেশি কিরণ দেয় সেটিই সর্বোচ্চ সূর্য।এই সময়ে সূর্যের অভ্যন্তরীণ সানস্পট সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চে থাকে। Solar minimum ও Solar maximum এ সূর্যকিরণের পার্থক্য ০.১ % পর্যন্ত লক্ষ্য করা যায়।

Sunspots:
বিষয় টি সহজে এভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
কাঠ দিয়ে তৈরি অগ্নিকুণ্ডে কাঠের লাকড়ির পরিমাণ বেশি থাকলে আগুনের প্রকোপ প্রচণ্ড হবে। কম কাঠে কম আগুন উৎপন্ন হবে। ঠিক তেমনি সূর্যে সানস্পট বেশী থাকলে, তা বেশি কিরণ ছড়াবে। কম থাকলে কম কিরণ প্রদান করবে ও পৃথিবী কম সূয্যালোক পাবে। ফলে নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয়। যেমন: জীবাণু সংক্রমণ, অধিক বৃষ্টিপাত, তীব্র শীত, ইত্যাদি ।

এটি সূর্যের অভ্যন্তরীণ ঘটনা। এর এক একটির আয়তন পৃথিবীর সমান হতে পারে। এর অভ্যন্তরে তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৪৭৮০ কেলভিন।বৃত্তের চারদিকে চৌম্বকীয় ওয়েভ বিদ্যমান থাকে।এটি কম সংখ্যক থাকলে সূর্য কম বিচ্ছুরিত হয়। বেশী থাকলে বেশি।
April 2020 (+/- 6 months) -এ Solar 24 থেকে Solar 25 প্রবেশ করেছে, করছে বা করবে। এসময়ে ন্যূনতম সানস্পট থাকবে।ফলে সূর্য কম কিরণ দিবে। Solar Electromagnetic power -এ বেশ তারতম্য দেখা দিবে।সূর্য দুর্বল থাকায় অন্যান্য ছায়াপথ থেকে মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic rays) সূর্যের উপর বেশ প্রভাব বিস্তার করবে।অনেকটা বাড়ির কর্তা দূর্বল হলে বাইরের উৎকট ঝামেলা পরিবারকে ভোগ করার মোতো।এই রশ্মি গুলো পৃথিবীর তরঙ্গের উপর নানাবিধ ব্যতিচার/ ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। ফলে পৃথিবীর রেডিও সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রভাব থাকে PM 2.5 & PM 10. এগুলো আবার ফিশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে (14)C, (10)Be এর সাহায্যে UV, EUV& X-ray উৎপন্ন করে।

এই উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মহাজাগতিক রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সাথে সংঘর্ষ ঘটায়।অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন কে বিয়োজিত করে cloud condensation nuclei তৈরী করে ফেলে।মহাকাশে বিদ্যমান সমগ্র জলকণাকে সঙ্গী করে নিয়ে সে জলরাশির মেঘমালা তৈরি করে, নতুন জলীয় বাস্পকে আহবান করে এবং সমুদ্র বা নিকটবর্তী জলাধার থেকে তা ছুটে আসে। এ কারণে অধিক অধিক জলকণা সমৃদ্ধ মেঘমালার সৃষ্টি হয়।এই কারণে সাংঘাতিক ধরণের বৃষ্টিপাত হয়। ফলে ভয়াবহ বন্যার শংকা তৈরি হয় যা একটু দীর্ঘমেয়াদী।

ভয়াবহ বন্যা(কোথায়):
প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের কারণে ভয়াবহ বন্যায় আশংকা থেকে যায়। এই সময়ে সংগঠিত সৃর্যগ্রহণ এলাকায় এর প্রভাব ব্যাপক থাকে কারণ এই এলাকার বায়ুমণ্ডল বেশী বিক্ষিপ্ত (ionised) থাকে এবং এর পাশ্ববর্তী এলাকাতে ঘণীভূত হয়। তাহলে তো বুঝতেই পারছেন কোথায় ঘটতে পারে এটি।
ফিরে যান 22 বছর আগের ঘটনায় । 1998 !!!
কি মিলে যায় পূর্বোক্ত Solar Cycle 25 আর ঐ সালের সাথে। আরও একটু মনে করার চেষ্টা করুন।
Diamond Ring!! কোন সালে, কোথায় ঘটেছিল এটি । আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।সেদিন বুয়েটের সিভিল বিল্ডিং-য়ের ছাদে দাঁড়িয়ে দেখেছিলাম। হিরণ পয়েণ্টে নেমেছিল দলে দলে পর্যটকরা ।তারপর কতদিন পর যে বন্যা হয়েছিল ও কতদিন যে বন্ধ ছিল বুয়েট সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান তা অবশ্য মনে নেই। তবে মনে আছে, সূর্য গ্রহনের কয়েক মাসের মধ্যেই সবাই মিলে রুটি বানিয়ে অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছি অসংখ্যবার।এবারো ঘটে গেল একই ঘটনা ঠিক এর কাছাকাছিতেই ন্যৃনতম সূর্য,ও সূর্য গ্রহন। ২২ বছরের হিসাবের একই পুনরাবৃত্তি।
হ্যাঁ, এটাই মহাজাগতিক বিস্ময়।আর তারপর এবার হচ্ছে Grand Solar Minimum(GSM) (2020_2055)যা প্রতি দূ'শ বছর পর পর ঘটে। শংকাটাও তাই একটু বেশী এ কারণেই।তার উপর করোনা।Maunder minimum (1645~1715)। কী ভয়ঙ্কর অবস্থাই না হয়েছিলো ইংল্যান্ডে The grreat flood and great femine)1314~1317 সালে। ইউরোপে The little ice age ও হয়েছিল এ সময় টাতে।
শীতের প্রভাব:
ন্যূনতম সূর্য থাকায় পৃথিবী থাকবে শীতল। শীতের তীব্রতা ও দীর্ঘতা বাড়বে। করোনা পাবে বাড়তি সুবিধা।হতে পারে আগ্নেয়গিরির অগ্যুৎপাত। বাড়তে পারে বৈশ্বিক শৈত্যতা।

কী হতে পারে করোনার:
পূর্বেই বলেছি Solar Cycle 24 ও Solar Cycle 25 এর ট্রানজিশন পিরিয়ড নভেম্বর ২০১৯ থেকে অক্টোবর ২০২০।এর সময় প্রকৃতিতে অনেক ঘটনাই ঘটে, যা দেখা যায় না।সূর্যেরসপ্রকোপ কম না অনেক নাটের গুরু লাটাই নাচাতে থাকে দীর্ঘদিন প্রায় দু/তিন বছর যাবৎ।কোন মহামারিই দুই-আড়াই বছরের বেশী তীব্রতা দেখাতে পারে না । ততক্ষণে আসল সূর্যিমামা জেগে উঠে।আর আমাদেরকে অক্টোবর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করতেই।এই শেষ, এই শেষ বলার কোন সুযোগ নেই।এটা ভয়ঙ্কর হয়ে থাকবে শীতের প্রারম্ভে ও শীতকাল জুড়ে ।গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে লাতিন আমেরিকান দেশ যেমন: ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং অস্ট্রেলীয়ার দিকে।সম্ভবতঃ ওদের এখন যা বর্তমান, আমাদের তাই ভবিষ্যত ।তাই সতর্ক থাকুন সবসময়।শত্রুকে দুর্বল ভাবা অনুচিত ।যে কোন মুহূর্তে সর্ব শক্তিতে আঘাত হানতে পারে।সতর্ক সর্বোচ্চ সর্বগ্রে ।আর সমস্যা না হলে তো সবাই রক্ষা পেলাম।

গ্রামীণ ও শহরের অর্থনীতি:
পূরেই বলেছি মহাজাগতিক রশ্মি বায়ুর অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে।ফলে এ দু'টি মৌল নাইট্রেট লবন বৃষ্টির মাধ্যমে মাটিতে উদ্ভিদের খাদ্যের যোগান দিচ্ছে।হয়ে উঠছে সবুজ ময়।ফুল-ফলের সমারোহ। জলাশয়ে বাড়ছে ফাইটো-প্লাঙ্কটন ও জুও-প্লাঙ্কটন।প্রাণী ও মাছের খাবার পর্যাপ্ত ।মাছ, শাক সব্জি, খাদ্য শষ্যের ফলন ভাল হবে ।
কিন্ত শংকা হচ্ছে বন্যার ফলে তা ঘরে তলতে না পারা। সুতরাং ধরেই নিতে পারেন সামনের ফসল নষ্ট হচ্ছে।
কৃষক কিছুটা আচ করতে পেরে খাদ্য শস্য সব বিক্রি করছে না যদিও ফলন হয়েছ যথেষ্ট।
সরকার মজুদের জন্য স্থানীয় বাজার হতে ক্রয়ের জন্য খাদ্য শস্য পাবে না।
বিদেশ থেকে আনার জন্য সফল হবে বলে মনে হয় না।কারণ কেউ মজুদ নষ্ট করতে চাইবে না।কিন্তু পেতে পারে খাদ্য শষ্য ব্যতীত পেয়াজ, রসুন,আদা, জাতীয় ইত্যাদি।
মানুষ শহরে আসে মুলত কর্মসংস্থান, পড়ালেখা, চিকিৎসার জন্য। এ ব্যবস্থা গুলো সামনে হবে দুর্বল। শহরে বিশেষ করে ঢাকাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে আসবে। Economic divident এর কারণে তরতাজা মানুষের করোনা পরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা খুব বেশি প্রয়োজন হবে না বলে আমার বিশ্বাস।

আমাদের করণীয় :
সম্ভাব্য দূর্যোগ মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতি ।মানসিকভাবে।সামনে ফসলহানি হচ্ছে ভেবে পরিকল্পনা।বর্তমান মজুদেই চলতে হবে সামনের এক বছর।ভাত একবেলা, রুটি একবেলা, সব্জি একবেলা। একটু অভ্যাসে রাখুন, কাজে দিবে।
বাড়ির আঙিনা মাটি দিয়ে উচু করে (বন্যার পানি থেকে রক্ষা পেতে) সব্জি চাষ করুন যাতে এক দেড় মাসের মধ্যে খেতে পারেন। চাষে অবশ্য অবশ্যই গোবর ব্যবহার করবেন, ব্যবহার করবেন না কোন রাসায়নিক সার।খান প্রচুর। কেন ? এতে দেহে রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা সুদৃঢ় হবে।

দেশীয় শাক-সবজি, ফলমুল যে ভাবে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে:

ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া প্রতিনিয়ত তার অভ্যন্তরীণ DNA/RNA পরিবর্তন করে থাকে, পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য এবং তা বেশি করে থাকে বহিঃআবরণের মাধ্যমে। এটিকে আমরা বলি "ক্যামোফ্লেজ"। আর এ কাজটি তারা বেশি করে থাকে মাটিতে থাকাকালীন বা অন্যান্য তার উপযুক্ত জায়গাতে।
এভাবে করতে করতে 5/7 বছর পর সে সম্পূর্ণ নতুন অন্য একটি রুপে আবির্ভূত হয়। তখন এর চিকিৎসায় পুরাতন এন্টিবায়োটিক আর কাজ করে না।
কিন্তু অদ্ভুত ক্ষমতা থাকে তৃণকুল, শাক সব্জি বা গাছপালার যা বিধাতা তাকে দিয়েছে। এরা শিকড়ের মাধ্যমে তা টের পেয়ে যায়। এই ক্যামোফ্লেজ কালীন ঘটনার বিরুদ্ধে তারা প্রতিরোধী হয়ে উঠে। তাকে চ্যালেঞ্জ করে উদ্ভিদ কুল বেড়ে উঠে ও ফল ফলায়। তাই এদের দেহে ও ফুলে-ফলে ঐ নতুন জীবাণু প্রতিরোধী শক্তি লুকিয়ে থাকে।মৌসুমের শুরুতেই আপনার এলাকায় উৎপন্ন সব্জি, ফলমুল খেয়ে নিলে আপনি কিন্তু সহজেই আক্রান্ত হবেন না।
এ বিষয়টি বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে বেশ গুরুত্বের সাথে উল্লেখ রয়েছে।

তৃণভোজী প্রাণিকুল:
তৃণভোজী প্রাণী সমুহ যেমন:গরু,মহিষ,ছাগল,ভেড়া ইত্যাদি ঘাস-গাছ-লতাপাতা ভক্ষণের মাধ্যম দ্রুত এ শক্তি লাভ করে।গরু/মহিষ ছাগল/ভেড়ার চেয়ে বেশি তৃণমুল গ্রহণ করে তাই তারা বেশি শক্তি সঞ্চয় করে থাকে। এদের উৎপন্ন বিভিন্ন সামগ্রী যেমন: দুধ নিয়মিত গ্রহনে আপনাকে চমৎকার সুরক্ষা দিবে। আর সব্জি-গাছপালা উৎপন্নের সময় এদের গোবর বাড়তি অণুঘটকের কাজ করেব----
-----
-----------''''-------
বাকীগুলো আপনিই ঠিক করুন।
MN Islam
F-8855

Ref:
https://www.google.com/search?q=solar+minimum+effects&client=ms-android-skt-kr&prmd=niv&source=lnms&sa=X&ved=0ahUKEwiu65iB-NPqAhUYyzgGHbvgB0IQ_AUIEygA&biw=360&bih=559&dpr=2

14/07/2020

※ মহাবিশ্বের মহা ঘনঘটা~মহাবিপদের অশনি সংকেত ¤□
বিজ্ঞান ভিত্তিক(NASA, NOAA) মহাজাগতিক বিশ্লেষণ
--------------○~~~~~•---------
"কী ঘটতে যাচ্ছে !"(প্রেক্ষিত বাংলাদেশ)
☆ গ্রাম হবে শক্তিশালী, সংকটে শহর!■

বিষয়টি একটু জটিলই।থাকতে হবে ধৈর্যের সাথে,(সময় না হলে শেষের ২/৩ টি প্যারা দেখতে পারেন) ধারণা নিতে হবে Solar Cycle 25, Sunspot, Solar Minimum, Cosmic rays, Electro-Magnetism Power & Polarity etc সম্পর্কে।

সূর্য : সূর্যই সকল শক্তির উৎস, পৃথিবীর ।সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে আমাদের পৃথিবী। পৃথিবীকে কেন্দ্র করে চন্দ্র ।আবার সূর্য ঘুরছে ছায়াপথে।ছায়াপথও আবার ..... জটিল সমীকরণে।চন্দ্র, পৃথিবীর ঘূর্ণন সম্পর্কে জানতে পারলেও বিজ্ঞানীরা খুবই সামান্য জানতে পারছেণ সূর্য,ছায়াপথ, বা তারও পর অন্যান্য মহাবিশ্বের গতিপ্রকৃতি ।কিন্তু সবকিছুরই প্রভাব রয়েছে আমাদের এই নশ্বর পৃথিবীর উপর।

Solar Cycle 25:
এর সাধারণ স্থিতিকাল 11.1 বছর যা সর্বনিম্ন 9 থেকে 14 বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। এই সময়ে সে পজিটিভ থেকে নেগেটিভ এবং পরবর্তী পর্যায়ক্রমে নেগেটিভ থেকে পজেটিভ মেরুকরণে আবর্তিত হয়। দু'টি পর্যায়বৃত্তে অর্থাৎ 22 বছর পরপর সে মূল অবস্থানে ফিরে।আর এখানেই ঘটে থাকে Solar Minimum ও Solar Maximum। ঘটনার সাথে জড়িত থাকে Sunspots.
1908 সালে George Ellery Hale এক গবেষণায় দ্যাখেন যে, Sunspot সাংঘাতিক ভাবে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে।1609 সালে Galileo Galilei, Christoph Scheiner প্রথমে সানস্পট অবলোকন করেন।1893 সালে Samual Heinrich Schwabe পর্যায়কাল গণনা করেন। এ নিয়ে আরো কাজ করেছেন Christian Horrebow, Rundetaarn, Rudolf Wolf, Walter Maunder, Richard Carrington।। এদের মধ্যে Wolf Effects ও Maunder effect ও তাদের ভবিষ্যৎ বানী মিলে যায়।

Solar Minimum ও Solar Maximum:
যে সময়ে সূর্য সবচেয়ে কম কিরণ দেয় সেটাই ন্যূনতম সূর্য । আর যে সময়ে সবচেয়ে বেশি কিরণ দেয় সেটিই সর্বোচ্চ সূর্য।এই সময়ে সূর্যের অভ্যন্তরীণ সানস্পট সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চে থাকে। Solar minimum ও Solar maximum এ সূর্যকিরণের পার্থক্য ০.১ % পর্যন্ত লক্ষ্য করা যায়।
Sunspots:
এটি সূর্যের অভ্যন্তরীণ ঘটনা। এর এক একটির আয়তন পৃথিবীর সমান হতে পারে। এর অভ্যন্তরে তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৪৭৮০ কেলভিন।বৃত্তের চারদিকে চৌম্বকীয় ওয়েভ থাকে।এটি কম সংখ্যক থাকলে সূর্য কম বিচ্ছুরিত হয়। বেশী থাকলে বেশি।
April 2020 (+/- 6 months) -এ Solar 24 থেকে Solar 25 প্রবেশ করছে বা করবে। এসময়ে ন্যূনতম সানস্পট থাকবে।ফলে সূর্য কম কিরণ দিবে। Solar Electromagnetic power -এ বেশ তারতম্য ঘটবে।সূর্য দুর্বল থাকায় অন্যান্য ছায়াপথ থেকে মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic rays) সূর্যের উপর বেশ প্রভাব বিস্তার করবে।অনেকটা বাড়ির কর্তা দূর্বল হলে বাইরের উৎকট ঝামেলা পরিবারকে ভোগ করার মত।এই রশ্মি গুলো পৃথিবীর তরঙ্গের উপর নানাবিধ ব্যতিচার/ ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। ফলে পৃথিবীর রেডিও সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রভাব থাকে PM2.5 & PM10 এগুলো আবার ফিশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে (14)C, (10)Be এর সাহায্যে UV, EUV& X-ray উৎপন্ন করে।

এই উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মহাজাগতিক রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সংঘর্ষ ঘটায়।অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন কে বিয়োজিত করে cloud condensation nuclei তৈরী করে ফেলে।মহাকাশে বিদ্যমান সমগ্র জলকণাকে সে সঙ্গী করে নেয়, নতুনকে আহবান করে এবং সমুদ্র বা নিকটবর্তী জলাধার থেকে তা বাস্পাকারে ছুটে যায়। ফলে অধিক জলকণা সমৃদ্ধ মেঘমালার সৃষ্টি হয়।এই কারণে সাংঘাতিক ধরণের বৃষ্টিপাত হয়। বন্যা যা হবে একটু দীর্ঘমেয়াদী।

ভয়াবহ বন্যা(কোথায়):
প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের কারণে ভয়াবহ বন্যায় আশংকা থেকে যায়। এই সময়ে সংগঠিত সৃর্যগ্রহণ এলাকায় এর প্রভাব ব্যাপক থাকে কারণ এই এলাকার বায়ুমণ্ডল বেশী বিক্ষিপ্ত(ionised) থাকে।তাহলে তো বুঝতেই পারছেন কোথায় ঘটতে পারে এটি।
ফিরে যান 22 বছর আগের ঘটনায় । 1998 !!!
কি মিলে যায় পূর্বোক্ত Solar Cycle 25 আর ঐ সালের সাথে। আরও একটু মনে করার চেষ্টা করুন।

Diamond Ring!! কোন সালে, কোথায় ঘটেছিল এটি । আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।সেদিন বুয়েটের সিভিল বিল্ডিং য়ের ছাদে দাঁড়িয়ে দেখেছিলাম। হিরণ পয়েণ্টে নেমেছিল দলে দলে পর্যটকরা ।তারপর কতদিন পর যে বন্যা হয়েছিল ও কতদিন যে বন্ধ ছিল বুয়েট সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্যার কারণে তা অবশ্য মনে নেই। তবে মনে আছে, সূর্য গ্রহনের কয়েক মাসের মধ্যেই সবাই মিলে রুটি বানিয়ে অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছি অসংখ্যবার।এবারো ঘটে গেল একই ঘটনা ঠিক এর কাছাকাছিতেই ন্যৃনতম সূর্য,ও সূর্য গ্রহন একই সময়ের কাছাকাছি। ২২ বছরের হিসাবের একই পুনরাবৃত্তি।
হ্যাঁ, এটাই মহাজাগতিক বিস্ময়।আর তারপর এবার হচ্ছে Grand Solar Minimum(GSM) (2020_2055)যা প্রতি দূ'শ বছর পর পর ঘটে। শংকাটাও তাই একটু বেশী এ কারণেই।তার উপর করোনা।Maunder minimum (1645~1715)। কী ভয়ঙ্কর অবস্থাই না হয়েছিলো ইংল্যান্ডে The grreat flood and great femine)1314~1317 সালে। ইউরোপে The little ice age ও হয়েছিল এ সময় টাতে।
শীতের প্রভাব:
ন্যূনতম সূর্য থাকায় পৃথিবী থাকবে শীতল। শীতের তীব্রতা ও দীর্ঘতা বাড়বে। করোনা পাবে বাড়তি সুবিধা।হতে পারে আগ্নেয়গিরির অগ্যুৎপাত। বাড়তে পারে বৈশ্বিক শৈত্যতা।

কী হতে পারে করোনার:
পূর্বেই বলেছি Solar Cycle 24 ও Solar Cycle 25 এর ট্রানজিশন পিরিয়ড নভেম্বর ২০১৯ থেকে অক্টোবর ২০২০।এর সময় প্রকৃতিতে অনেক ঘটনাই ঘটে, যা দেখা যায় না।সূর্যেরসপ্রকোপ কম না অনেক নাটের গুরু লাটাই নাচাতে থাকে দীর্ঘদিন প্রায় দু/তিন বছর যাবৎ।কোন মহামারিই দুই-আড়াই বছরের বেশী তীব্রতা দেখাতে পারে না । ততক্ষণে আসল সূর্যিমামা জেগে উঠে।আর আমাদেরকে অক্টোবর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করতেই।এই শেষ, এই শেষ বলার কোন সুযোগ নেই।এটা ভয়ঙ্কর হয়ে থাকবে শীতের প্রারম্ভে ও শীতকাল জুড়ে ।গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে লাতিন আমেরিকান দেশ যেমন: ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং অস্ট্রেলীয়ার দিকে।সম্ভবতঃ ওদের এখন যা বর্তমান, আমাদের তাই ভবিষ্যত ।তাই সতর্ক থাকুন সবসময়।শত্রুকে দুর্বল ভাবা অনুচিত ।যে কোন মুহূর্তে সর্ব শক্তিতে আঘাত হানতে পারে।সতর্ক সর্বোচ্চ সর্বগ্রে ।আর সমস্যা না হলে তো সবাই রক্ষা পেলাম।
গ্রামীণ ও শহরের অর্থনীতি:
পূরেই বলেছি মহাজাগতিক রশ্মি বায়ুর অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে।ফলে এ দু'টি মৌল নাইট্রেট লবন বৃষ্টির মাধ্যমে মাটিতে উদ্ভিদের খাদ্যের যোগান দিচ্ছে।হয়ে উঠছে সবুজ ময়।ফুল-ফলের সমারোহ। জলাশয়ে বাড়ছে ফাইটো-প্লাঙ্কটন ও জুও-প্লাঙ্কটন।প্রাণী ও মাছের খাবার পর্যাপ্ত ।মাছ, শাক সব্জি, খাদ্য শষ্যের ফলন ভাল হবে ।
কিন্ত শংকা হচ্ছে বন্যার ফলে তা ঘরে তলতে না পারা। সুতরাং ধরেই নিতে পারেন সামনের ফসল নষ্ট হচ্ছে।
কৃষক কিছুটা আচ করতে পেরে খাদ্য শস্য সব বিক্রি করছে না যদিও ফলন হয়েছ যথেষ্ট।
সরকার মজুদের জন্য স্থানীয় বাজার হতে ক্রয়ের জন্য খাদ্য শস্য পাবে না।
বিদেশ থেকে আনার জন্য সফল হবে বলে মনে হয় না।কারণ কেউ মজুদ নষ্ট করতে চাইবে না।কিন্তু পেতে পারে খাদ্য শষ্য ব্যতীত পেয়াজ, রসুন,আদা, জাতীয় ইত্যাদি।
মানুষ শহরে আসে মুলত কর্মসংস্থান, পড়ালেখা, চিকিৎসার জন্য। এ ব্যবস্থা গুলো সামনে হবে দুর্বল। শহরে বিশেষ করে ঢাকাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে আসবে। Economic divident এর কারণে তরতাজা মানুষের করোনা পরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা খুব বেশি প্রয়োজন হবে না বলে আমার বিশ্বাস।

আমাদের করণীয় :
সম্ভাব্য দূর্যোগ মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতি ।মানসিকভাবে।সামনে ফসলহানি হচ্ছে ভেবে পরিকল্পনা।বর্তমান মজুদেই চলতে হবে সামনের এক বছর।ভাত একবেলা, রুটি একবেলা, সব্জি একবেলা। একটু অভ্যাসে রাখুন, কাজে দিবে।
বাড়ির আঙিনা মাটি দিয়ে উচু করে (বন্যার পানি থেকে রক্ষা পেতে) সব্জি চাষ করুন যাতে এক দেড় মাসের মধ্যে খেতে পারেন। চাষে অবশ্য অবশ্যই গোবর ব্যবহার করবেন, ব্যবহার করবেন না কোন রাসায়নিক সার।খান প্রচুর। কেন ? এতে দেহে রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা সুদৃঢ় হবে।।
-----------''''-------
বাকীগুলো আপনিই ঠিক করুন।
MN Islam
F-8855

11/07/2020

"কী ঘটতে যাচ্ছে সামনে"(প্রেক্ষিত বাংলাদেশ)
বিজ্ঞান ভিত্তিক (NASA, NOAA)মহাজাগতিক বিশ্লেষণ
--=গ্রাম হবে শক্তিশালী, দুর্বল হবে শহর=---

বিষয় একটু জটিলই।থাকতে হবে ধৈর্যের সাথে, ধারণা নিতে হবে Solar Cycle 25, Sunspot, Solar Minimum, Cosmic rays, Magnetism & Polarity etc সম্পর্কে ।

সূর্য : সূর্যই সকল শক্তির উৎস, পৃথিবীর ।সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে আমাদের পৃথিবী। পৃথিবীকে কেন্দ্র করে চন্দ্র ।আবার সূর্য ঘুরছে ছায়াপথে।ছায়াপথও আবার ..... জটিল সমীকরণে।চন্দ্র, পৃথিবীর ঘূর্ণন সম্পর্কে জানতে পারলেও খুবই সামান্য জানছি সূর্য,ছায়াপথ, বা তারও পর অন্যান্য মহাবিশ্বের গতিপ্রকৃতি ।কিন্তু সবকিছুরই প্রভাব রয়েছে আমাদের এই নশ্বর পৃথিবীর উপর।

Solar Cycle 25:
এর সাধারণ স্থিতিকাল 11.1 বছর যা সর্বনিম্ন 9 থেকে 14 বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। এই সময়ে সে পজিটিভ থেকে নেগেটিভ এবং পরবর্তী পর্যায়ক্রমে নেগেটিভ থেকে পজেটিভ মেরুকরণে আবর্তিত হয়। দু'টি পর্যায়বৃত্তে অর্থাৎ 22 বছর পরপর সে মূল আবস্থানে ফিরে।আর এখানেই(কম/বেশি ) ঘটে থাকে Solar Minimum ও Solar Maximum ।ঘটনার সাথে জড়িত থাকে Sunspots.
1908 সালে George Ellery Hale এক গবেষণায় দেখেন যে, Sunspot সাংঘাতিক ভাবে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের উপর মারাত্মক প্রভাব বিস্তার করে।1609 সালে Galileo Galilei, Christoph Scheiner প্রথমে সানস্পট অবলোকন করেন।1893 সালে Samual Heinrich Schwabe পর্যায়কাল গণনা করেন। এ নিয়ে আরো কাজ করেছেন Christian Horrebow, Rundetaarn, Rudolf Wolf, Walter Maunder, Richard Carrington যাদের নামের Effects প্রসিদ্ধ।

Solar Minimum ও Solar Maximum:
যে সময়ে সূর্য সবচেয়ে কম কিরণ দেয় সেটাই ন্যূনতম সূর্য । আর যে সময়ে সবচেয়ে বেশি কিরণ দেয় সেটিই সর্বোচ্চ সূর্য।এই সময়ে সূর্যের অভ্যন্তরীণ সানস্পট সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চে থাকে।সূর্যকিরণের পার্থক্য 0.1 % পর্যন্ত লক্ষ্য করা যায়

Sunspots:
এটি সূর্যের অভ্যন্তরীণ ঘটনা।এক একটির আয়তন পৃথিবীর সমান হতে পারে।
এটি কম সংখ্যক থাকলে সূর্য কম বিচ্ছুরিত হয় । বেশী থাকলে বেশি ।

April 2020 (+/- 6 months) -এ Solar 24 থেকে Solar 25 প্রবেশ করবে।এসময়ে ন্যূনতম সানস্পট থাকবে।ফলে সূর্য কম কিরণ দিবে।Solar Electromagnetic power -এ বেশ তারতম্য ঘটবে।সূর্য দুর্বল থাকায় অন্যান্য ছায়াপথ থেকে মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic rays) সূর্যের উপর বেশ প্রভাব বিস্তার করবে।অনেকটা বাড়ির কর্তা দূর্বল হলে বাইরের উৎকট ঝামেলা পরিবারকে ভোগ করার মত।এই রশ্মি গুলো পৃথিবীর তরঙ্গের উপর নানাবিধ ব্যতিচার, ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। ফলে পৃথিবীর রেডিও সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয় । এগুলো আবার ফিশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে (14)C, (10)Be এর সাহায্যে UV, EUV& X-ray উৎপন্ন করে।

এই উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মহাজাগতিক রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সংঘর্ষ ঘটায়।অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন কে বিয়োজিত করে cloud condensation nuclei তৈরী করে ফেলে।ফলে অধিক মেঘমালার সৃষ্টি হয়।মেঘমালার কারণে সাংঘাতিক ধরণের বৃষ্টিপাত হয় ।

ভয়াবহ বন্যা(কোথায়):
প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের কারণে ভয়াবহ বন্যায় আশংকা থেকে যায়।
এখন ভাবছেন কোথায় হবে এটি। পৃথিবীর কোথায় না কোথায়ও।ফিরে যান 22 বছর আগের ঘটনায় । 1998 !!! কি মিলে যায় পূর্বোক্ত Solar Cycle 25 আর ঐ সালের সাথে। আরও একটু মনে করার চেষ্টা করুন ।

Diamond Ring!! কোন সালে, কোথায় ঘটেছিল এটি । আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।সেদিন বুয়েটের সিভিল বিল্ডিং য়ের ছাদে দাঁড়িয়ে দেখেছিলাম। তারপর কতদিন পর যে বন্যা হয়েছিল ও কতদিন যে বন্ধ ছিল বুয়েট সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্যার কারণে তা অবশ্য মনে নেই। তবে মনে আছে, সবাই মিলে রুটি বানিয়ে অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছি অসংখ্যবার।

হ্যাঁ, এটাই মহাজাগতিক বিস্ময়।আর এবার হচ্ছে Grand Solar Minimum(GSM) (2020_2055)।প্রতি দূ'শ বছর পর হয়। শংকাটা একটু বেশী।তার উপর করোনা।Maunder minimum(1645~1715)কী ভয়ঙ্কর অবস্থাই না হয়েছিলো ইংল্যান্ডে The grreat flood and great femine)1314~1317 সালে।The little ice age ও হয়েছিল এ সময় টাতে।

কী হতে পারে করোনার:
পূর্বেই বলেছি Solar Cycle 24 ও Solar Cycle 25 এর ট্রানজিশন পিরিয়ড নভেম্বর 2019 থেকে অক্টোবর 2020।এর সময় প্রকৃতিতে অনেক ঘটনাই ঘটে, যা দেখা যায় না।সূর্যেরসপ্রকোপ কম না অনেক নাটের গুরু লাটাই নাচাতে থাকে দীর্ঘদিন প্রায় দু/তিন বছর যাবৎ।কোন মহামারিই দুই-আড়াই বছরের বেশী তীব্রতা দেখাতে পারে না । ততক্ষণে আসল সূর্যিমামা জেগে উঠে।আর আমাদেরকে অক্টোবর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করতেই।এই শেষ, এই শেষ বলার কোন সুযোগ নেই।এটা ভয়ঙ্কর হয়ে থাকবে শীতের প্রারম্ভে ও শীতকাল জুড়ে ।গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে লাতিন আমেরিকান দেশ যেমন: ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং অস্ট্রেলীয়ার দিকে।সম্ভবতঃসওদের এখন যা বর্তমান, আমাদের তাই ভবিষ্যত ।তাই সতর্ক থাকুন সবসময়।শত্রুকে দুর্বল ভাবা অনুচিত ।যে কোন মুহূর্তে সর্ব শক্তিতে আঘাত হানতে পারে।সতর্ক সর্বোচ্চ সর্বগ্রে ।আর সমস্যা না হলে তো সবাই রক্ষা পেলাম।

গ্রামীণ ও শহরের অর্থনীতি:
পূরেই বলেছি মহাজাগতিক রশ্মি বায়ুর অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে।ফলে এ দু'টি মৌল নাইট্রেট লবন বৃষ্টির মাধ্যমে মাটিতে উদ্ভিদের খাদ্যের যোগান দিচ্ছে।হয়ে উঠছে সবুজ ময়।ফুল-ফলের সমারোহ। জলাশয়ে বাড়ছে ফাইটো-প্লাঙ্কটন ও জুও-প্লাঙ্কটন।প্রাণী ও মাছের খাবার পর্যাপ্ত ।মাছ, শাক সব্জি, খাদ্য শষ্যের ফলন ভাল হবে ।
কিন্ত শংকা হচ্ছে বন্যার ফলে তা ঘরে তলতে না পারা। সুতরাং ধরেই নিতে পারেন সামনের ফসল নষ্ট হচ্ছে।
কৃষক কিছুটা আচ করতে পেরে খাদ্য শস্য সব বিক্রি করছে না যদিও ফলন হয়েছ যথেষ্ট।
সরকার মজুদের জন্য স্থানীয় বাজার হতে ক্রয়ের জন্য খাদ্য শস্য পাবে না।
বিদেশ থেকে আনার জন্য সফল হবে বলে মনে হয় না।কারণ কেউ মজুদ নষ্ট করতে চাইবে না।কিন্তু পেতে পারে খাদ্য শষ্য ব্যতীত পেয়াজ, রসুন,আদা, জাতীয় ইত্যাদি।
মানুষ শহরে আসে মুলত কর্মসংস্থান, পড়ালেখা, চিকিৎসার জন্য।এ ব্যবস্থা গুলো সামনে হবে দুর্বল। কারণ Economic divident.

আমাদের করণীয় :
সম্ভাব্য দূর্যোগ মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতি ।মানসিকভাবে।সামনে ফসলহানি হচ্ছে ভেবে পরিকল্পনা।বর্তমান মজুদেই চলতে হবে সামনের এক বছর।ভাত একবেলা, রুটি একবেলা, সব্জি একবেলা।
বাকীগুলো আপনিই ঠিক করুন।
MN Islam
F-8855

https://inews.zoombangla.com/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%9c...
25/06/2020

https://inews.zoombangla.com/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%96%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a8/

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রাণায়াম ও যোগাভ্যাসে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেওয়া যায় বলে আগেই দাবি করেছেন...

09/06/2020

Breathing exercise সংক্রান্ত

করোনায় মুল আক্রান্ত হয় যে অর্গানটি তা হলো ফুসফুস। সুতরাং আপনার ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরি।

তাছাড়া ফুসফুসের এই ব্যায়াম আপনার মানসিক চাপও কমায়।

কিভাবে করবেনঃ
১. নাক দিয়ে বুক ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এই ভাবে ১০ বার করুন। শেষ বার নাকে রুমাল/ টিস্যু পেপার চেপে জোরে কাশি দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এই ব্যায়ামটি পুনরায় আরও একবার একই নিয়মে করুন।
( এটা আপনার ফুসফুসে অক্সিজেনের রিজার্ভ বাড়াতে সাহায্য করবে)

২. বুকে বালিশ দিয়ে ওপর ( Prone position ) হয়ে শোন। জোরে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। শ্বাস ছাড়ুন। এইভাবে বার বার শ্বাস নিন আর ছাড়ুন।
( এই পজিশনটা করোনা রোগীর জন্য খুবই উপকারী। এটা আপনার ফুসফুস হতে রক্তে অক্সিজেন Exchange এ সহায়তা করবে।)

৩. বাম নাক আংগুল দিয়ে বন্ধ রাখুন।ডান নাক দিয়ে শ্বাস নিন, ৫-১০ সেঃ শ্বাস ধরে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে ডান নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। আবার ডান নাক বন্ধ রেখে বাম নাক দিয়ে করুন।
( এটা আপনার Airway patency ensure করবে এবং প্রয়োজন এর সময় ফুসফুসে অধিক পরিমানের অক্সিজেনের যাতায়াত নিশ্চিত করবে।)

৪. ডান হাত বুকে বাম হাত পেটে রাখুন। এবার বুকে চাপ দিয়ে নাক দিয়ে লম্বা করে পেট ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেঃ ধরে রাখুন। শীষ দেয়ার মত ঠোঁট দিয়ে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়ুন।
(এটা আপনার শ্বাস নেয়ার গুরুত্বপূর্ণ পেশী Diaphragm এর কার্যক্ষমতা বাড়াবে।)

৫. ৪ নং পজিশন এ থেকে এবার পেটে চাপ দিয়ে নাক দিয়ে লম্বা করে বুক ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেঃ ধরে রাখুন। শীষ দেয়ার মত ঠোঁট দিয়ে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়ুন।
(এটা আপনার শ্বাস নেয়ার গুরুত্বপূর্ণ পেশী External Intercostal Muscle এর কার্যক্ষমতা বাড়াবে।)

৬. সকালে - বিকালে লম্বা শ্বাস নিয়ে বেলুন ফুলান।
( এটা Accessory Respiratory Muscle গুলোকে কর্মক্ষম রাখবে যা ক্রাইসিস মুহুর্তে আপনাকে সাহায্য করবে)

বি.দ্র. মনোযোগ সহকারে পড়বেন...
১. প্রথম ব্যায়াম দুটি করোনা হওয়ার আগে ও করোনা আক্রান্ত অবস্থায় করলে করোনা আক্রান্ত ফুসফুসে অক্সিজেনের ঘাটতি বা শ্বাস কষ্ট দেখা দেয় না।
২. শ্বাস কষ্ট, বুকে ব্যথা অবস্থায় কিংবা কাশি থাকলে এই ব্যায়াম করবেন না।
৩. হ্রদরোগে আক্রান্ত রোগী এই ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই ডাঃ এর পরামর্শ নিবেন।
৪. এই ব্যায়াম করার সময় হঠাৎ করে শ্বাস কষ্ট, বুকে ব্যথা, কিংবা কাশি শুরু হলে অতিসত্ত্বর ব্যায়াম বন্ধ করে বসে স্বভাবিক শ্বাস নিন। প্রয়োজনে ডাঃ এর পরামর্শ নিন।
৫. Breathing Exercises কোন Shortcut প্রসেস নয়। দীর্ঘ দিন অভ্যাসে আপনি বাকি জীবন আপনার ফুসফুস কে অধিক কার্যক্ষম রেখে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন।

ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ান এবং মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন।

নিয়মিত ফুসফুসের ব্যায়াম করুন। সুস্থ্য থাকুন।

Address

Road# 1
Dhaka
1236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Co Ro Na করোণা कैरणा posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram