ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার

ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, Hospital, Dhaka.

ঝিলমিল হাসপাতাল আপনার সুস্বাস্থ্য ও সঠিক সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ। ২৪ ঘণ্টাই আমাদের Emergency Hospital সার্ভিস খোলা আছে। এক কথায় কেরিনীগঞ্জে বেস্ট হাসপাতাল হল ঝিলমিল হাসপাতাল। আপনার স্বাস্থ্য সেবায় আমাদের দরজা ২৪ ঘণ্টাই খোলা। আপনাকে স্বাগতম। ঝিলমিল হাসপাতাল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ অবস্থিত, যার প্রতিশ্রুতি হচ্ছে কম টাকার সর্বোচ্চ সেবার মান নিশ্চয়তা দেওয়া ও তা নিশ্চিত করা। সঠিক স্বাস্থ্য সেবা পেতে আজই আমাদের অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন ও আপনার স্বাস্থ্য ঝুকি হ্রাস করুন।

13/07/2024
✒গ্যাস্ট্রিক থেকে রেহাই পেতে ওষুধের বদলে যেসব খাবার খাবেন !ব্যায়াম বা শারীরিক কসরত না করলে, পানি কম খেলে বা খাবারে আঁশের...
10/02/2024

✒গ্যাস্ট্রিক থেকে রেহাই পেতে ওষুধের বদলে যেসব খাবার খাবেন !
ব্যায়াম বা শারীরিক কসরত না করলে, পানি কম খেলে বা খাবারে আঁশের পরিমাণ কম থাকলে পেটে গ্যাস তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া হজম না হলেও পেটে বাধে গোলমাল। কিছু প্রাকৃতিক খাবার আছে, যা খেলে গ্যাসসহ পেটের অন্যান্য সমস্যায় উপকার মেলে। খাবারগুলো সম্পর্কে জেনে নিন—

📎গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে কথায় কথায় ওষুধ না খেয়ে কিছু প্রাকৃতিক খাবারের ওপর ভরসা করতে পারেন |

0১. দই
ল্যাকটোব্যাসিলাস, অ্যাসিডোফিলাস ও বিফিডাসের মতো নানা উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে দইয়ে। দই খেলে হজম ভালো হয়, গ্যাস কমে। খাবারের পর টকদই খাওয়া সবচেয়ে ভালো।

০২. হলুদ
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে, হজমসংক্রান্ত সব ধরনের সমস্যা সমাধানে হলুদ দারুণ কার্যকর। এটি চর্বিজাতীয় খাবার হজমে ভূমিকা রাখে। হলুদে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা প্রদাহ কমায়।

০৩. পালংশাক
পালংশাকে থাকে অদ্রবণীয় আঁশ, যা পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে, গ্যাস দূর করে। পরিপূর্ণ সুবিধা পেতে পালংশাক ঠিকমতো রান্না করে নিতে হয়।

০৪. লেবু-পানি
পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার সুফলের কথা সবাই জানেন। কিন্তু হালকা গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস যুক্ত করলে তা প্রাকৃতিক মলবর্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখতে কাজ করে।

০৫. মৌরি / জিরা
মৌরির অনেক গুণ। পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাংগানিজ, ভিটামিন সি, আয়রন, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান আছে মৌরিতে। মৌরির চা হজমপ্রক্রিয়া দারুণ উপকারী। পেটের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে মৌরির তেলের বিশেষ গুণ আছে। গ্যাস্ট্রিক এনজাইম তৈরিতে মৌরি কার্যকর ভূমিকা রাখে।

০৬. শসা
প্রচুর সিলিকা ও ভিটামিন সি আছে শসায়। এতে উচ্চমাত্রায় পানি ও নিম্নমাত্রার ক্যালরিযুক্ত উপাদান রয়েছে। ফলে যাঁরা দেহের ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা সালাদে বেশি করে শসা খেতে পারেন। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে তা হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

০৭. কলা
যাঁরা বেশি করে লবণ খান, তাদের গ্যাস ও হজমে সমস্যা হতে পারে। কলায় যে পটাশিয়াম থাকে, তাতে শরীরের সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে। কলা হজমে সাহায্য করে। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে দেয়।

শীত আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর বিশেষ প্রভাব ফেলে। এ সময়ে জীবনযাপনের পরিবর্তন নানা রোগব্যাধি ডেকে আনতে পারে। শীতকালে কী ধরনে...
09/02/2024

শীত আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর বিশেষ প্রভাব ফেলে। এ সময়ে জীবনযাপনের পরিবর্তন নানা রোগব্যাধি ডেকে আনতে পারে। শীতকালে কী ধরনের পরিবর্তন আসে আমাদের শরীরে টা দেখে নেওা যাক।

খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন:

ঠান্ডা আবহাওয়ায় মানুষ জনপ্রিয় ক্যালরিসমৃদ্ধ কিন্তু অনিরাপদ খাবার বেশি খায়। শীত মৌসুমে বেশির ভাগ উৎসব–অনুষ্ঠান হয়। বেশির ভাগ খাবারই তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত ও উচ্চ ক্যালরিসমৃদ্ধ। এ ধরনের খাবার বেশি খেলে পরিপাকতন্ত্র, লিভার ও অগ্ন্যাশয়ের ওপর চাপ পড়ে এবং স্বাভাবিক বিপাক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামে শৈথিল্য

শীত বাড়লে মানুষ ঘরে থাকে। ব্যায়াম ও হাঁটাচলা কমিয়ে দেওয়া হয়। শারীরিক পরিশ্রম কমার কারণে পরিপাকতন্ত্র ধীরে চলে এবং রক্ত সঞ্চালন কমে যায়। এতে খাবারে অজীর্ণ, দেহের বাড়তি ওজন, ফ্যাটি লিভার ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়ে।

জীবাণু সংক্রমণ

শীতকালে নরোভাইরাস, রোটাভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ইত্যাদি জীবাণুর সংক্রমণ বেড়ে যায়। নরো ও রোটাভাইরাস সংক্রামক রোগ; দূষিত খাদ্য বা পানীয় গ্রহণে এই রোগ দেখা দেয়। নরোভাইরাস শীতকালে বেশি দেখা যায়। বমি, ডায়রিয়া এর প্রধান লক্ষণ। রোটাভাইরাস মূলত শিশুদের সংক্রমণ করে, মারাত্মক ডায়রিয়া হতে পারে। শিশু, বয়স্ক লোক ও যাঁরা অন্যান্য রোগে ভুগছেন, তাঁদের দেহে জীবাণুর সংক্রমণ বেশি। ১০-১৫ শতাংশ ক্ষেত্রে রোটাভাইরাস লিভারকে সংক্রমণ করতে পারে।

ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস মূলত শ্বাসনালি সংক্রমিত করে। শীতকালে এদের প্রাদুর্ভাব অনেক বেশি। হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়। এই ভাইরাস পরিপাকতন্ত্রও সংক্রমণ করতে পারে। এতে ডায়রিয়া ও বমির লক্ষণ দেখা দেয়। এ ছাড়া স্ট্রিট ফুড বা জীবাণুযুক্ত খাবার বা অপরিষ্কার হাতে খাবার খাওয়ার ফলে পাকস্থলী বা ডিওডেনামে এইচ পাইলরি (H pylori) জীবাণুর সংক্রমণে পেপটিক আলসার হতে পারে। দূষিত খাবার বা পানীয় গ্রহণের ফলে লিভারে ভাইরাসজনিত প্রদাহ (হেপাটাইটিস) দেখা দিতে পারে।

কোষ্ঠকাঠিন্য

ঠান্ডা আবহাওয়া, কম শারীরিক পরিশ্রম এবং কম পানি পানে কারও কারও কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ে।

এ ছাড়া তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবারের কারণে বুকজ্বালা রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি হয়।

কীভাবে সুস্থ থাকবেন

সুষম ও বিশুদ্ধ খাবার খান। পর্যাপ্ত পানি পান করুন। খাদ্যতালিকায় তাজা ফলমূল, শাকসবজি, ডাল, মাছ, কম চর্বিযুক্ত খাবার, দই ইত্যাদি রাখুন। তৈলাক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

নিয়মিত শরীরচর্চা পরিপাকতন্ত্র ও লিভারকে সক্রিয় রাখে। ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, বিশেষ করে নিয়মিত হাত ধোয়া ও বাইরের খোলা বা যেকোনো অপরিচ্ছন্ন খাবার না খাওয়া।

টিকা গ্রহণ: শিশুদের ইপিআইয়ের সময় অনুযায়ী সব টিকা এবং হেপাটাইটিস প্রতিরোধে বড়–ছোট সবাইকে হেপাটাইটিস ‘এ’ ও ‘বি’ ভাইরাসের টিকা নেওয়া উচিত। ইনফ্লুয়েঞ্জা ও রোটাভাইরাস প্রতিরোধে শিশুদের টিকা দেওয়া কর্তব্য।

#ঝিলমিলহাসপাতাল price better treatment #

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ঝিলমিল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার:

Share