Nutritionist Fahmida Hashem

Nutritionist Fahmida Hashem Salam,

I am a clinical nutritionist, appointment no- 0176666-1737/0177 6611 89
(1)

সকালে এধরণের নাস্তা খেলে যা হতে পারে -এ ধরনের নাস্তায় সম্ভাব্য প্রভাব:★অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ : পরোটা ও বিস্কুটে প্রচুর ...
16/07/2025

সকালে এধরণের নাস্তা খেলে যা হতে পারে -

এ ধরনের নাস্তায় সম্ভাব্য প্রভাব:

★অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ : পরোটা ও বিস্কুটে প্রচুর ক্যালরি থাকে, যা যদি অতিরিক্ত খাওয়া হয়, তা ওজন বাড়াতে পারে।

★ডায়াবেটিসের ঝুঁকি: এগুলোর মধ্যে উচ্চ পরিমাণে সুগার থাকে, যা রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

★পুষ্টির অভাব: এই ধরনের নাস্তায় প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজের অভাব থাকে, যা সঠিক পুষ্টির জন্য দরকার।

তাই এমন সুষম নাস্তা বেছে নিন যা আপনার চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে ম্যাক্রো ও মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট সরবরাহ করবে।

ডায়েটে চার্টের বাইরে ক্ষুধা অনুভব হলে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন:1. পানি পান করুন: অনেক সময় পিপাসা ক্ষুধার মতো মনে ...
15/07/2025

ডায়েটে চার্টের বাইরে ক্ষুধা অনুভব হলে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন:

1. পানি পান করুন: অনেক সময় পিপাসা ক্ষুধার মতো মনে হয়, তাই প্রথমে ১ গ্লাস পানি পান করুন।

2. তারপরও ক্ষুধা না গেলে ১ গ্লাস ইসুবগুল খান।

3. সব শেষে ১ কাপ ব্ল্যাক কফি আর ৩-৪ টা কাঠবাদাম খান, এরপর আর কোন ক্ষুধা থাকার কথা না।

-------------------------------

এরপরও যদি কারো ক্ষুধা না কমে তাহলে এই খাবারগুলো নিতে পারেন-

★ কম ক্যালোরির খাবার: ফল, শসা বা গাজর খেতে পারেন। এসব খাবারে ফাইবার বেশি থাকে এবং ক্ষুধা কমাতে সহায়তা করে।

★প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন আপনাকে দীর্ঘ সময় ক্ষুধা অনুভব করতে বাধা দেয়। এক টুকরো ডিম বা অল্প টক দই বা ১ গ্লাস পানিতে ১ স্কুপ প্রোটিন পাউডার মিশিয়ে খেতে পারেন।

★স্মাল স্ন্যাকস: বেশি ক্যালোরি না দিয়ে সামান্য স্ন্যাকস নিন, যেমন ২-৩ পিস বাদাম বা ফল।

এরপরেও যদি ক্ষুধা না যায় তাহলে
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
||
|
|
|
|
|
|
|
|
|
||
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

আমার সাথে দেখা করুন 😜🤪

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ওজন কমাতে কি করবেন 💞
14/07/2025

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ওজন কমাতে কি করবেন 💞

Water Vs Weight Lossপানি কম খেলে ওজন ধীর গতিতে কমে কেন বা একজায়গায় আটকে যায় কেন? 🧪💧ওজন কমানোর চেষ্টায় থাকা অনেকেই লক্ষ্য...
14/07/2025

Water Vs Weight Loss

পানি কম খেলে ওজন ধীর গতিতে কমে কেন বা একজায়গায় আটকে যায় কেন? 🧪💧

ওজন কমানোর চেষ্টায় থাকা অনেকেই লক্ষ্য করলে দেখবেন যে পানি কম পান করলে ওজন কমার গতি মন্থর হয়ে যায় বা এক জায়গায় আটকে যায়। এর পেছনে বেশ কিছু শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে:

1. মেটাবলিজম ধীর হয়ে যায়:

o কী হয়: শরীর সামান্য পানিশূন্যতায় ভুগলেই (Mild Dehydration) মৌল বিপাকের হার (Basal Metabolic Rate - BMR) কমে যায়। এর মানে শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে কম ক্যালরি পোড়ায়, এমনকি বিশ্রাম নেওয়ার সময়ও।

o বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: পানির অভাবে শরীরের কোষীয় প্রক্রিয়াগুলো, বিশেষ করে ফ্যাট মেটাবলিজম (লিপোলাইসিস), সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। ফ্যাট ভাঙার জন্য পর্যাপ্ত পানি অপরিহার্য।

o রেফারেন্স: Journal of Clinical Endocrinology & Metabolism এ প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০০ মিলি পানি পান করলে প্রায় ৩০ মিনিটের জন্য বিপাকের হার প্রায় ৩০% বেড়ে যায়।

--------------------------------
2. কিডনি ও লিভারের কার্যকারিতা ব্যাহত হয়:

o কী হয়: কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য ও টক্সিন বের করতে এবং ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখতে প্রচুর পানি ব্যবহার করে। পানি কম পেলে কিডনি ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।

o বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: কিডনির কার্যকারিতা কমে গেলে লিভারের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। লিভারের একটি মূল কাজ হলো ফ্যাট বিপাক করা ও শক্তিতে রূপান্তর করা। কিডনিকে সাহায্য করতে গিয়ে লিভার ফ্যাট বার্ন করার কাজ ঠিকমতো করতে পারে না, ফলে ফ্যাট স্টোর হয়।

o রেফারেন্স: ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশন (National Kidney Foundation) পানি কিডনি স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য বলে উল্লেখ করে।

-------------------------------

3. শরীরের কোষ পানি ধরে রাখে (Water Retention):

o কী হয়: আপনি যখন নিয়মিত পানি কম খান, তখন শরীর "সতর্কতা" হিসেবে নিজের ভেতরে যতটা সম্ভব পানি ধরে রাখার চেষ্টা করে (Survival Mechanism)। এতে শরীর ফুলে যায় (ব্লোটিং) এবং ওজনের স্কেলেও পরিবর্তন দেখা যায় না বা ওজন বেড়ে যাওয়ার ভ্রম তৈরি হয়।

o বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: পানিশূন্যতা রোধ করতে শরীর অ্যান্টি-ডাইইউরেটিক হরমোন (ADH) নিঃসরণ বাড়ায়, যা কিডনিকে ইউরিনে কম পানি বের করতে উৎসাহিত করে। ফলে শরীরে পানি জমা হয়।

o রেফারেন্স: মানবদেহের হোমিওস্ট্যাসিস নিয়ন্ত্রণে পানির ভূমিকা সম্পর্কিত পাঠ্যগ্রন্থ (যেমন: Guyton and Hall Textbook of Medical Physiology)।

----_-------------------------

4. ক্ষুধা ও খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে:

o কী হয়: মস্তিষ্ক অনেক সময় তৃষ্ণাকে ক্ষুধা হিসেবে ভুল করে। পানি কম পেলে আপনার বারবার ক্ষুধা লাগতে পারে, বিশেষ করে মিষ্টি বা নোনতা খাবারের প্রতি আকাঙ্ক্ষা বাড়ে।

o বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: হাইপোথ্যালামাসে ক্ষুধা ও তৃষ্ণার কেন্দ্র একে অপরের খুব কাছাকাছি। তৃষ্ণার সংকেত ক্ষুধার সংকেতের সাথে মিশে যেতে পারে।

o রেফারেন্স: ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটনের গবেষণা দেখিয়েছে যে, খাওয়ার আগে পানি পান করলে ক্যালরি ইনটেক কমে।

-------------------------------

5. শরীরচর্চার কার্যকারিতা কমে:

o কী হয়: পানিশূন্যতায় শরীর দুর্বল লাগে, শক্তি কমে যায়, মাংসপেশিতে টান পড়তে পারে। ফলে আপনি হয়তো পুরো শক্তি দিয়ে ব্যায়াম করতে পারবেন না বা ব্যায়ামের সময়কাল কমিয়ে দেবেন। এর মানে কম ক্যালরি পোড়া।

o বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: পানি পেশির সংকোচন-প্রসারণ, জয়েন্টের লুব্রিকেশন এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য জরুরি। এর অভাবে পারফরম্যান্স ব্যাহত হয়।

o রেফারেন্স: আমেরিকান কাউন্সিল অন এক্সারসাইজ (ACE) এবং ন্যাশনাল অ্যাথলেটিক ট্রেনার্স অ্যাসোসিয়েশন (NATA) পানিশূন্যতা ক্রীড়া পারফরম্যান্স কমিয়ে দেয় মর্মে উল্লেখ করে।

--------------------------------

ওজন এক জায়গায় আটকে যাওয়ার (Weight Loss Plateau) কারণ:

উপরের সবগুলো কারণ একত্রিত হয়ে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। আপনি কঠোর ডায়েট ও ব্যায়াম করলেও, পানির অভাবে:

· আপনার ক্যালরি বার্ন এর ক্ষমতা কমে যায়।

· ফ্যাট মেটাবলিজম বাধাগ্রস্ত হয়।

· শরীর অকারণে পানি জমা করে রাখে, ওজনের স্কেলকে স্থির দেখায়।

· অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়।

· ব্যায়ামের কার্যকারিতা কমে যায়।

সমাধান কী? ✅

· প্রচুর পানি পান করুন: সাধারণত দৈনিক ৮ গ্লাসের (২ লিটারের কাছাকাছি) রিকমেন্ডেশন দেওয়া হয়, তবে ব্যক্তিভেদে (শরীরের ওজন, আবহাওয়া, শরীরচর্চার পরিমাণ) এই চাহিদা বাড়তে পারে। প্রস্রাবের রং হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হওয়া পর্যাপ্ত পানি পানের লক্ষণ।

· পানিসমৃদ্ধ খাবার খান: শসা, টমেটো, তরমুজ,জাম্বুরা, ডাব ইত্যাদি খান।

· ব্যায়ামের আগে, চলাকালীন ও পরে পানি পান করুন।

· ক্ষুধা লাগলে আগে এক গ্লাস পানি পান করে নিন, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, তারপর খান।

💧 তাই ঠিকভাবে ওজন কমাতে চাইলে পর্যাপ্ত পানি পান করা অপরিহার্য!

ানো #পানির_গুরুত্ব #স্বাস্থ্য_টিপস #ফিটনেস_বাংলা #বৈজ্ঞানিক_ব্যাখ্যা #ডিহাইড্রেশন #মেটাবলিজম

রেফারেন্স -

1. (Water-induced thermogenesis): https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/14671205/

2. (National Kidney Foundation on Water): https://www.kidney.org/newsletter/kidneyFailure

3. (Water preload before meals): https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC2859815/

4. (ACE on Hydration & Exercise): https://www.acefitness.org/resources/pros/expert-articles/ (Search for hydration articles)

5. (NATA Position Statement on Hydration): https://www.nata.org/ (Search for hydration position statement)

ঠান্ডা করে আবার গরম করলে কার্বোহাইড্রেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কি সত্যিই কমে?------------------------------হ্যাঁ, এটা...
12/07/2025

ঠান্ডা করে আবার গরম করলে কার্বোহাইড্রেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কি সত্যিই কমে?

------------------------------

হ্যাঁ, এটা সঠিক, একেবারেই কুসংস্কার নয়। স্টার্চযুক্ত খাবার (যেমন: ভাত, আলু, পাস্তা) রান্নার পর ফ্রিজে ঠান্ডা করে আবার গরম করলে তার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কিছুটা কমে তবে একেবারে কমে যায়না। এর পেছনে মূল কারণ হলো রেট্রোগ্রেডেড স্টার্চ (Resistant Starch) এর সৃষ্টি।

------------------------------

রেট্রোগ্রেডেড স্টার্চ কী??

- রান্নার সময় স্টার্চ অণু গরমে ফুলে গিয়ে জেলটিনাইজড হয় (পাচ্য হয়)।

- ঠান্ডা করলে এই স্টার্চ অণু পুনরায় সজ্জিত হয়ে শক্ত, ঘন কেলাসিত গঠন তৈরি করে। এটিই "রেট্রোগ্রেডেড স্টার্চ"।

- এই স্টার্চ হজম এনজাইম দ্বারা ভাঙতে সময় বেশি নেয় → ফলে রক্তে গ্লুকোজ ধীরে প্রবেশ করে → GI কিছুটা কমে

-------------------------------

কীভাবে GI কমে??

- রেট্রোগ্রেডেড স্টার্চ আঁশের মতো কাজ করে: এটি ক্ষুদ্রান্ত্রে হজম হয় না, সরাসরি বৃহদান্ত্রে যায় → ফলে গ্লুকোজ শোষণ ধীর হয়।

- সাধারণ ভাতের GI ≈ ৭৮, কিন্তু ঠান্ডা ও পুনরায় গরম করা ভাতের GI ≈ ৫৪(প্রায় ৩০% কম)।

- সেদ্ধ আলুর GI ≈ ৭৮, কিন্তু ঠান্ডা ও পুনরায় গরম করলে GI ≈ ৫৬

------------------------------

গবেষণা ও রেফারেন্স:

- স্টাডি ১:

"International Journal of Food Sciences and Nutrition" (2015)-এ প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, সাদা ভাত ফ্রিজে ১২ ঘণ্টা রেখে পুনরায় গরম করলে রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ২.৫ গুণ বেড়ে যায়এবং GI উল্লেখযোগ্যভাবে কমে।

[Ref: G. Leong et al., 2015](https://doi.org/10.1111/ijfs.12958)**

-স্টাডি ২-

"Nutrition & Diabetes"জার্নালে (2019) প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা ও পুনরায় গরম করা আলু টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে গ্লুকোজ স্পাইক ৩৫% কমায়।

[Ref: S. M. S. Mirmiran et al., 2019](https://www.nature.com/articles/s41387-019-0076-y)

-স্টাডি ৩:

"Food Chemistry" জার্নাল (2020) ব্যাখ্যা করে: ঠান্ডা করার সময় স্টার্চ অণুগুলোর আণবিক বন্ধন পুনর্বিন্যাস হয়, যা এনজাইমের জন্য দুর্বোধ্য।

[Ref: B. Zhang et al., 2020](https://doi.org/10.1016/j.foodchem.2019.125288)

--------------------------------

এটি কাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?

১. ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে: রক্তে গ্লুকোজ ধীরে বাড়ে → ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ে।

২. গাট হেলথ: রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ বৃহদান্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়ার খাদ্য অর্থাৎ প্রিবায়োটিকস → স্বল্প চর্বি উৎপাদন করে, যা কোলন ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে।

-------------------------------

⚠️কিন্তু সতর্কতা:

GI কমলেও ক্যালরি কিন্তু থাকে একই, তাই মনে করবেন না এই পদ্ধতি আপনার ওজন কমাবে। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ভাতের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা এখানে গুরুত্বপূর্ণ।

তবে হ্যা, স্টার্চ বেশি থাকায় দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা লাগবেনা।
------------------------------

প্রক্রিয়াটি কীভাবে করবেন?

১. খাবার (ভাত/আলু/পাস্তা) রান্না করুন।
২. অবশ্যই ৪°C (ফ্রিজের তাপমাত্রা)-এ কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা রাখুন।
৩. প্রয়োজনে পুনরায় গরম করুন (মাইক্রোওয়েভ বা স্টোভ)।

❌ সতর্কতা:ঘরোয়া তাপমাত্রায় (>৪°C) রেখে দিলে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে পারে। ফ্রিজে সংরক্ষণ জরুরি!

-------------------------------

গুরুত্বপূর্ণ নোট:

- এই পদ্ধতি শুধু স্টার্চযুক্ত খাবারের ক্ষেত্রে কার্যকর (চাল, আলু, ওটস, পাস্তা)।

- চিনি বা প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেটের ক্ষেত্রে (সাদা রুটি, কেক) এটি প্রযোজ্য নয়।

- সম্পূর্ণ GI কমানো সম্ভব নয়, শুধু মাত্রা কমে।

------------------------------

1. Leong, G. et al. (2015). *Effect of cooling of cooked rice on resistant starch content and glycemic response

2. Mirmiran, S.M.S. et al. (2019). *Cold storage and reheating of potatoes lowers postprandial glucose

3. Zhang, B. et al. (2020). Retrogradation behavior of starch in food স্যস্তেমস

4. Sajilata, M.G., et al. (2006). Resistant Starch – A Review. Comprehensive Reviews in Food Science and Food Safety, 5(1), 1–17. DOI: 10.1111/j.1541-4337.2006.tb00076.x

5. Birch, M.R., et al. (2010). Glycemic response to cold versus reheated white rice. Asia Pacific Journal of Clinical Nutrition.

-------------------------------

⚠️ ডিসক্লেইমার: ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সমস্যায় ডাক্তার ও নিউট্রিশনিস্টের পরামর্শ নিন।

📌 ** #গ্লাইসেমিক_ইন্ডেক্স #ডায়াবেটিস #হেলথ_টিপস #রিট্রোগ্রেডেড_স্টার্চ #সাস্থ্য_সচেতনতা**

11/07/2025

মানুষ যখন এক্সপার্টিস ছাড়াই জবে অনেক বড় ডেসিগনেশন পেয়ে যায়, তখন দেখার মতো বিনোদন হয় 🤘

মধ্যকালীন নাস্তা প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত কেন:★শক্তির লেভেল ঠিক রাখা: প্রোটিন শক্তি প্রদান করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখ...
11/07/2025

মধ্যকালীন নাস্তা প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত কেন:

★শক্তির লেভেল ঠিক রাখা: প্রোটিন শক্তি প্রদান করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে। ক্ষুধা কমিয়ে রাখে!

★পেশি গঠন: প্রোটিন মাংসপেশির পুনর্নির্মাণ ও গঠনে সহায়তা করে। ফলে পেশী দুর্বল হয়না।

★হরমোন নিয়ন্ত্রণ: ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা বিপাকীয় প্রক্রিয়া স্টেবল রাখে। সারাদিনের হজম সহজ থাকে, সারাদিনের খাবার সময়মত খাওয়া হয়।

★ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: প্রোটিন দীর্ঘসময় ব্লাড সুগার লেভেল স্থিতিশীল রাখে। ফলে অতিরিক্ত ক্ষুধা পায়না, প্রধান খাবারে পরিমাণের বেশিও খাওয়া হয়না, ওজন বাড়েনা।

★মনোযোগ বৃদ্ধি: প্রোটিন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ও মনোযোগ বাড়ায়। তাই সারাদিনের কাজ বা স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।

★ মধ্যকালীন নাস্তার মাধ্যমেই চোরাই ক্যালরি বেশি আসে, তাই এখানে ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট কম রেখে প্রোটিন বেশি রাখা ভালো।

তাই মধ্যকালীন নাস্তায় প্রোটিন যুক্ত করুন, শরীর ও মস্তিষ্কের সুস্থতার জন্য! 💪🙂

❤️ Know about your second Heart  ❤️আপনি কি জানেন- কেন Calf Muscle কে দ্বিতীয় হার্ট বলা হয়?Calf Muscle কে "দ্বিতীয় হার্ট"...
09/07/2025

❤️ Know about your second Heart ❤️

আপনি কি জানেন- কেন Calf Muscle কে দ্বিতীয় হার্ট বলা হয়?

Calf Muscle কে "দ্বিতীয় হার্ট" বলা হয় কারণ এটি রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পায়ের পেশী বিশেষ করে কাফ পেশী রক্তের চলাচলে সহায়তা করে, বিশেষ করে যখন আমরা হাঁটাচলা করি বা দৌড়াই।

এটি মূলত শিরায় থাকা রক্তকে হৃদয়ের দিকে ফেরত পাঠাতে সহায়তা করে। পেশী সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন শক্তিশালী হয়, যা হৃদয়ের ওপর চাপ কমিয়ে দেয়। এই প্রক্রিয়াকে "পেশী পাম্পিং" বলা হয় এবং এটি হৃদয়ের কাজের সহায়িকা হিসেবে কাজ করে, রক্তকে পুনরায় শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রবাহিত করে।

----------------------------

Calf Muscle কে সুস্থ রাখতে কিছু পরামর্শ:

1. নিয়মিত ব্যায়াম: হাঁটা, দৌড়ানো এবং সাইক্লিংয়ের মতো শারীরিক কার্যকলাপ Calf Muscle কে শক্তিশালী রাখে।

2. পানি পান করা: যথেষ্ট পানি পান করলে শরীরের কার্যক্রম সুষ্ঠু থাকে, যার মধ্যে রক্ত সঞ্চালনও অন্তর্ভুক্ত।

3. স্ট্রেচিং: নিয়মিত স্ট্রেচিং Calf Muscle কে নমনীয় ও শক্তিশালী রাখতে সহায়তা করে।

4. ভাল খাদ্যাভ্যাস: প্রোটিন ও পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডাল, সবজি, কলা ইত্যাদি পেশীর সুস্থতায় সহায়ক।

সায়েন্টিফিক রেফারেন্স:

1. Sakamoto, K., et al. (2017). "The role of calf muscle pump in venous return and circulatory dynamics." European Journal of Applied Physiology, 117(7), 1331-1341.

2. Stokes, M., et al. (2008). "The Calf muscle pump: its role in venous return and prevention of venous insufficiency." Journal of Musculoskeletal and Neuronal Interactions, 8(4), 349-358.

------------------------------

Calf Muscle এ ঝুঁকি বা সমস্যা কখন তৈরি হয়?

সাধারণত কয়েকটি কারণে তৈরি হতে পারে, যার মধ্যে বেশ কিছু শারীরিক অবস্থা বা আচরণ জড়িত থাকে:

1. অতিরিক্ত চাপ : দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা, অস্বাভাবিকভাবে হাঁটা বা দৌড়ানো পেশীকে অতিরিক্ত চাপের মধ্যে ফেলে, যার ফলে পেশীতে টান বা স্ট্রেইন (strain) হতে পারে। এ ধরনের চাপ পেশীর স্নায়ু এবং কোষগুলোর ক্ষতির কারণ হতে পারে।

2. পেশীর দুর্বলতা বা অব্যবহার: যদি দীর্ঘ সময় ধরে পেশী ব্যবহৃত না হয় (যেমন বসে থাকা বা কম হাঁটা), তবে পেশীর শক্তি কমে যায় এবং এটি অন্যথায় কাজ করার সময় আঘাতের শিকার হতে পারে।

3. কম স্ট্রেচিং: ব্যায়াম করার আগে বা দৌড়ানোর সময় যদি পর্যাপ্ত স্ট্রেচিং না করা হয়, তবে পেশী সহজেই টান নিতে পারে বা আহত হতে পারে। কাফ পেশী বেশ শক্ত এবং টানানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে, বিশেষত যখন প্রস্তুতি সঠিকভাবে নেওয়া হয় না।

4. পানি ও পুষ্টির অভাব: শরীরে পর্যাপ্ত পানি বা পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান না থাকলে পেশী সংকোচন এবং প্রসারণে সমস্যা হতে পারে। এই কারণে পেশীতে টান বা শুষ্কতা সৃষ্টি হতে পারে।

5. ভুল পদ্ধতিতে কাজ করা: শারীরিক কার্যকলাপে ভুল পদ্ধতি অনুসরণ (যেমন ভুলভাবে ব্যায়াম করা) পেশীতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে এবং এটি আঘাতের কারণ হতে পারে।

--------------------------------

ঝুঁকি কমানোর জন্য:

1. সঠিক স্ট্রেচিং: ওয়ার্ম আপের আগে এবং পরে স্ট্রেচিং করতে হবে। এটি পেশীকে নমনীয় করে এবং আঘাত থেকে রক্ষা করে।

2. নিয়মিত ব্যায়াম: কাফ পেশীকে শক্তিশালী রাখতে নিয়মিত হাঁটাহাঁটি, সাইক্লিং বা মৃদু দৌড়ানো করা যেতে পারে।

3. প্রোটিন ও পুষ্টির প্রতি মনোযোগ: পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, যেমন প্রোটিন এবং খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ খাবার, পেশীর সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

4. পানি ও তরল পান: শরীরের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। পর্যাপ্ত পানি পান করলে পেশীর কার্যক্রম সুষ্ঠু থাকে এবং ঝুঁকি কমে।

সায়েন্টিফিক রেফারেন্স:

1. Hargens, A. R., & Leach, R. E. (2013). "The importance of muscle pump in maintaining venous return and preventing circulatory collapse." Journal of Applied Physiology, 114(4), 527-534.

2. Duffield, R., & McCall, A. (2009). "Calf muscle performance and injury prevention strategies." Journal of Sports Science & Medicine, 8(3), 474-478

--------------------------------

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন??

যদি নিচের কোন এক বা একাধিক উপসর্গ আপনি অনুভব করেন, তবে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত:

১. ব্যথা খুব তীব্র বা স্থায়ী হওয়া

যদি পেশীতে ব্যথা খুব তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সাধারণ বিশ্রাম বা ঘরোয়া চিকিৎসায় কোনো উন্নতি না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

২. ফুলে যাওয়া বা শোথ (Swelling)

পেশীতে ফুলে যাওয়া বা শোথ দেখা দিলে, এটি প্রদাহের ইঙ্গিত হতে পারে। ফুলে যাওয়া অতিরিক্ত হলে বা বৃদ্ধি পেলে চিকিৎসকের সাহায্য নেওয়া উচিত।

৩. পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া বা অচল হওয়া

যদি পেশী শক্ত হয়ে যায় এবং হাঁটা বা চলাফেরা করতে না পারেন, এটি পেশী বা টেন্ডনের গুরুতর আঘাতের ইঙ্গিত হতে পারে, যা চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা প্রয়োজন।

৪. হাঁটতে বা চলাফেরা করতে সমস্যা হওয়া

যদি পেশীর কারণে হাঁটতে বা চলাফেরা করতে সমস্যা হয়, এবং স্বাভাবিক গতিতে হাঁটতে না পারেন, তাহলে চিকিৎসক দেখানো উচিত।

৫. রক্ত চলাচল সমস্যার লক্ষণ

পায়ের নিচের অংশে শীতলতা, গা dark ় বা নীল ভাব, বা অনুভূতির অভাব দেখা দিলে এটি রক্ত চলাচলের সমস্যা হতে পারে। এটি অবহেলা করলে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হতে পারে, যেমন রক্ত জমাট বাঁধা বা থ্রম্বোসিস।

৬. বিভিন্ন স্থানে অস্বাভাবিক ব্যথা বা অস্বস্তি

যদি পেশীর ব্যথা কোনো কারণে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে বা অস্বাভাবিক রকমের ব্যথা অনুভূত হয় (যেমন পায়ের উরু বা কোমরের দিকে), তাহলে দ্রুত চিকিৎসককে দেখা উচিত।

৭. ক্র্যাম্প বা টান বারবার হওয়া

যদি বারবার ক্র্যাম্প বা পেশীতে টান পড়ে এবং এটি স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে না, তবে এটি একটি গুরুতর ইঙ্গিত হতে পারে, এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

৮. মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হওয়ার অনুভূতি

পেশীতে আঘাতের কারণে রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা হলে মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হওয়ার অনুভূতি হতে পারে। এটি বেশ বিপদজনক এবং দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

৯. পেশীতে ফাটল বা মাংসপেশী ছিঁড়ে যাওয়া

যদি পেশী ফাটে বা আঘাতপ্রাপ্ত হয় এবং সেখান থেকে রক্তপাত হয় বা ব্যাপক অস্বস্তি থাকে, তবে তা জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন।

প্রাথমিকভাবে আপনি একজন ভাস্কুলার সার্জন দেখাতে পারেন।

Know about your second ❤️

09/07/2025

ওজন কেন কমানো দরকার?

Address

Kalabaga

Opening Hours

Monday 10:00 - 14:30
Tuesday 10:00 - 14:30
Wednesday 10:30 - 14:30
Thursday 10:01 - 14:29
Saturday 10:00 - 14:29
Sunday 10:00 - 14:30

Telephone

+8801766661331

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Fahmida Hashem posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutritionist Fahmida Hashem:

Share