Nutritionist Fahmida Hashem

Nutritionist Fahmida Hashem Salam,

I am a clinical nutritionist, appointment no- 0176666-1737/0177 6611 89
(3)

এই প্রশ্নটা আমি অনেক পাই- ম্যাডাম কিডনি স্টোনের সাথে খাদ্যাভ্যাস এর কোন সম্পর্ক আছে কি??_ অবশ্যই আছে, কিভাবে জেনে নিন-কি...
30/11/2025

এই প্রশ্নটা আমি অনেক পাই- ম্যাডাম কিডনি স্টোনের সাথে খাদ্যাভ্যাস এর কোন সম্পর্ক আছে কি??

_ অবশ্যই আছে, কিভাবে জেনে নিন-

কিডনি স্টোন শুধু পানি কম খাওয়ার জন্যই হয়—এটা অনেকের ভুল ধারণা। আসলে আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের কিছু চমকপ্রদ কারণও কিডনিতে পাথর হতে পারে।

-------------------------------

★High Protein diet-

অতিরিক্ত প্রোটিন—বিশেষ করে প্রাণিজ প্রোটিন—শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায় এবং প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায় বেশি। এই দুই মিলেই পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

তাই জিম করার উদ্দেশ্য হিসেবের বাইরে অতিরিক্ত প্রোটিন নেওয়া ক্ষতিকর হতে পারে।

★Long term Keto Diet-

কিটো ডায়েটে কার্বোহাইড্রেট কম থাকার কারণে শরীরে অ্যাসিড লেভেল বেড়ে যায় (acidic urine)। এর ফলে ক্যালসিয়াম-অক্সালেট ও ইউরিক অ্যাসিড স্টোন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

★Vitamin C Supplements-

ভিটামিন সি-এর বড় ডোজ (প্রতিদিন >1000 mg) শরীরে অক্সালেটে রূপান্তরিত হয়। অতিরিক্ত অক্সালেট কিডনিতে জমে স্টোন তৈরি করে ও স্টোনের আকার বড় করে।

খাবারের ভিটামিন সি সমস্যা করে না, ঝুঁকি মূলত সাপ্লিমেন্ট থেকে। ইদানীং অনেককেই দেখি পরিমাণের অনেক বেশি ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট নেন। চাহিদার কথা মাথায় রাখুন।

★Too Much শালত-

বেশি লবণ শরীরে ক্যালসিয়াম রিটেনশন কমিয়ে দেয়, ফলে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বেড়ে যায়। এতে ক্যালসিয়াম-অক্সালেট স্টোন হওয়ার ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

★Excessive Smoothies or juice -

অনেকে সবুজ পাতাজাতীয় স্মুদি বা ফলের জুসে অক্সালেট বেশি থাকে। অতিরিক্ত পরিমাণে নিলে কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

ইদানীং অনেকে বিভিন্ন ধরনের ডায়েট করেন, যেখানে অনেক সবুজ স্মুদি থাকে। তাই ‘হেলদি ডায়েট ’ নামে অতিরিক্ত স্মুদি খেলেও বিপদ হতে ।

★Detox/ cleanses-

দীর্ঘ সময় ডিটক্স করলে শরীরে সোডিয়াম–পটাশিয়াম ইমব্যালান্স হয়, প্রস্রাব ঘন হয়ে যায় এবং কিডনি স্টোন তৈরি হতে পারে।

শরীরকে ডিটক্স করার জন্য আলাদা ডিটক্স ড্রিংকের প্রয়োজনই নেই—লিভার ও কিডনি স্বাভাবিকভাবে কাজ করলেই ডিটক্স হয়।

-------------------------------

যারা উলটা পালটা ডায়েট করেন তারা এই ব্যাপারগুলোতে সতর্ক থাকবেন।

1. Taylor EN, Curhan GC. Dietary Factors and the Risk of Incident Kidney Stones. Clin J Am Soc Nephrol.

2. Ferraro PM et al. Vitamin C Intake and Kidney Stone Formation. J Am Soc Nephrol.

3. National Kidney Foundation Guidelines on Kidney Stone Prevention.

4. Journal of Urology – Keto diet and risk of nephrolithiasis.

শীতে জিংকের চাহিদা পূরণ করা কেন জরুরি???শীতের সময় বারবার সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা ও সংক্রমণ বাড়ে। এই সময়ে শরীরের ইমিউন কোষ ...
29/11/2025

শীতে জিংকের চাহিদা পূরণ করা কেন জরুরি???

শীতের সময় বারবার সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা ও সংক্রমণ বাড়ে। এই সময়ে শরীরের ইমিউন কোষ ঠিকভাবে কাজ করতে জিংক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জিংক কম থাকলে শরীর ভাইরাস চিনতে দেরি করে, প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়—ফলে ঠান্ডা-কাশি বেশি হয় ও সেরে উঠতেও সময় লাগে।

------------------------------

শীতে জিংকের চাহিদা পূরণ জরুরি কারণঃ

_ভাইরাসের বৃদ্ধি থামাতে জিংক ইমিউন সেলের (T-cell, macrophage) কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

_নাক-গলার মিউকাস মেমব্রেন মজবুত রাখে, ফলে ঠান্ডা সহজে প্রবেশ করতে পারে না।

_শরীরে প্রদাহ (inflammation) কমিয়ে সর্দি-কাশির সময়কাল কমাতে সাহায্য করে।

_বারবার ঠান্ডা লাগা ও দুর্বলতা প্রতিরোধে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

---------------------------------

শরীর নিজে জিংক তৈরি করতে পারে না—তাই প্রতিদিন খাবার থেকেই পূরণ করতে হয়।

★একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক জিংকের চাহিদা (RDA) হলোঃ

_পুরুষ: ১১ mg

_মহিলা: ৮ mg

(Source: Institute of Medicine, Dietary Reference Intakes for Zinc)

শরীর দিনে অল্প পরিমাণই শোষণ করতে পারে, তাই জিংক-সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়া জরুরি।

বাংলাদেশী খাবার থেকে দৈনিক চাহিদা খুব সহজেই পূরণ করা যায়।

-------------------------------

বাংলাদেশি খাবার দিয়ে দৈনিক জিংক পূরণের হিসেব (উদাহরণ)_

_চাহিদা ধরা হলো: ৮–১১ mg

১. ডিম – ১টি
👉 জিংক: ~0.6 mg

২. মসুর ডাল – ১ কাপ সেদ্ধ (২০০g)
👉 জিংক: ~2.5 mg

৩. ছোলা সেদ্ধ – ½ কাপ (১০০g)
👉 জিংক: ~1.3 mg

৪. কুমড়ার বীজ – ১ টেবিল চামচ (১০g)
👉 জিংক: ~1 mg

৫. ছোট মাছ (মলা/কাচকি/ট্যাংরা) – ১০০g
👉 জিংক: ~2.5 mg

৬. গরুর মাংস – ৫০g
👉 জিংক: ~2.4 mg

মোট = ~10.3 mg (RDA পূরণ)

এটি সাধারণ বাংলাদেশিদের সাধারণ খাবার—অতিরিক্ত কিছু যোগ না করেই দৈনিক প্রয়োজন পূরণ হয়ে যাচ্ছে।

★আরো কিছু ভালো জিংক উৎস _ ( যার যেটা সামর্থ্যের মধ্যে আসবে সেটা বেছে নিবেন)

_ডিম, দই, দুধ

_ডাল, মটরশুঁটি, ছোলা

_মাছ (বিশেষ করে ছোট মাছ), গরুর মাংস

_কুমড়ার বীজ, তিল, বাদাম

_চিঁড়া, ওটস, লাল চাল

------------------------------

যেভাবে সহজে চাহিদা পূরণ করবেন_

★প্রতিদিন ১টি ডিম + ১ কাপ ডাল রাখুন।

★সপ্তাহে ২–৩ দিন ছোলা বা মটরশুঁটি রাখুন।

★সপ্তাহে ২–৩ দিন মাছ বা সারাদিনে ৩ পিস মাছ রাখলে রাখলে ঘাটতি হওয়ার সুযোগ নেই।

★স্ন্যাকসে কুমড়ার বীজ/বাদাম নিন।

একটা মজার বিষয় মাথায় রাখবেন, আপনার প্রোটিনের চাহিদা ঠিকঠাক পূরণ হলেই কিন্তু জিংকের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে 🤘

------------------------------

1. Institute of Medicine (IOM). Dietary Reference Intakes for Zinc. National Academies Press.

2. Prasad AS. “Zinc in human health: effect on immune function.” Mol Med. 2008.

3. Hemilä H. “Zinc lozenges and the common cold.” J R Soc Med. 2017.

4. WHO. Vitamin and Mineral Requirements in Human Nutrition, Zinc Section.

5. USDA FoodData Central – Zinc values for common foods.

28/11/2025

If people don't match your vibe
Change the people, not the vibes!

28/11/2025

সিজনাল ফল কেন খাবেন?

★সময় উপযোগী পুষ্টি:

_মৌসুমি ফল সেই সময়ের প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে—যা শরীর সহজে ব্যবহার করতে পারে।

★রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:

_মৌসুমি ফলগুলোতে থাকে বেশি ফ্রেশ ভিটামিন C ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যা ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শরীরকে শক্তিশালী রাখে।

★কম রাসায়নিক ও বেশি সতেজ:

_সিজনাল ফল অল্প সময়ের জন্য জন্মায়, সংরক্ষণ ও কেমিক্যালের ব্যবহার তুলনামূলকভাবে কম থাকে।

★হজমে সহজ:

_স্থানীয় ও মৌসুমি ফল শরীরের সাথে বেশি অ্যাডাপ্টেড—ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি বা হজমের সমস্যা কম হয়।

★ত্বক ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:

_তাজা মৌসুমি ফলে থাকে উচ্চ ফাইবার, পানি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট—যা ত্বক উজ্জ্বল রাখে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

★সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য:

_সিজনে পাওয়া ফলে দাম কম থাকে এবং গুণগত মান ভালো থাকে।

এই পেসেন্ট এর ট্রাইগ্লিসারাইড ৭০০ mg/dl, যা খুবই বেশি। এসময় মেডিসিন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস এর পাশাপাশি কিছু হার্বাল ও মসলা চ...
27/11/2025

এই পেসেন্ট এর ট্রাইগ্লিসারাইড ৭০০ mg/dl, যা খুবই বেশি।

এসময় মেডিসিন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস এর পাশাপাশি কিছু হার্বাল ও মসলা চা দৈনিক খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখার চেষ্টা করবেন, যা দ্রুত রিকভারিতে সাহায্য করবে।

----------------------------

★ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সবচেয়ে উপকারী চা কোনগুলো??

১) গ্রীন টি (Green Tea)-

কিভাবে কাজ করে:

_এতে থাকা EGCG (Epigallocatechin gallate) ফ্যাট-ব্রেকডাউন (lipolysis) বাড়ায়।

_লিভারে ট্রাইগ্লিসারাইড তৈরির (lipogenesis) গতি কমায়।

_ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমায় → ট্রাইগ্লিসারাইড দ্রুত কমে।

গবেষণা: Green tea catechins significantly reduced triglycerides in multiple RCTs

(Evidence: Am J Clin Nutr, 2011).

-----------------------------

২) হিবিস্কাস টি (Hibiscus Tea)-

কিভাবে কাজ করে:

_লিভারের ফ্যাট জমা কমায়।

_শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে লিপিড প্রোফাইল উন্নত করে।

গবেষণা: Hibiscus sabdariffa extract reduced TG in metabolic syndrome patients

(J Ethnopharmacology, 2009).

-----------------------------

৩) আদা চা (Ginger Tea)-

কিভাবে কাজ করে:

_Gingerols ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায়।

-লিভারের ফ্যাট অক্সিডেশন বাড়ায়।

_প্রদাহ কমিয়ে TG দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।

গবেষণা: Ginger supplementation significantly lowered TG(Phytotherapy Research, 2018).

---------------------------

৪) দারুচিনি চা (Cinnamon Tea)-

কিভাবে কাজ করে:

_ব্লাড সুগার কন্ট্রোল করে → TG কমে।

_লিপিড মেটাবলিজম বাড়ায়।

গবেষণা: Cinnamon reduced triglycerides and LDL

(Nutrition Research, 2012).

-------------------------------

27/11/2025

বাতিল জিনিসের মার্কেটিং বেশি

🥱🤘😀🤘

Office snacks....
27/11/2025

Office snacks....

26/11/2025

Becoming the best version of yourself comes with many goodbyes.

🙂

Coarse Liver_⃣ Coarse Liver কী?Coarse liver মানে আল্ট্রাসাউন্ডে liver-এর texture মসৃণ না থেকে “খসখসে/রুক্ষ” দেখা যাওয়া।...
26/11/2025

Coarse Liver_

⃣ Coarse Liver কী?

Coarse liver মানে আল্ট্রাসাউন্ডে liver-এর texture মসৃণ না থেকে “খসখসে/রুক্ষ” দেখা যাওয়া।

এটা সাধারণত liver-এর ভেতরে চর্বি জমা (Fatty Liver), প্রদাহ (Hepatitis), fibrosis শুরু হওয়া বা early liver damage নির্দেশ করে।

এটি একটি early warning sign, যা অবহেলা করা উচিত নয়। শুরু থেকেই স্টেপ নেয়া উচিত।

---+------------------------

⃣ কেন হয় ?

● Fat Accumulation: দীর্ঘদিন অতিরিক্ত চিনি, ভাজাপোড়া, fast food → liver cell-এ triglyceride জমে → inflammation → liver surface রুক্ষ হয়ে coarse texture দেখা যায়।

● Insulin Resistance: ডায়াবেটিস/ওজন বেশি থাকলে insulin ঠিকমতো কাজ করে না → liver-এ ফ্যাট জমা বাড়ে → coarse liver।

● Chronic Inflammation: Alcohol, viral hepatitis, autoimmune issues—এসব কারণে liver cell নষ্ট হয়ে fibrosis শুরু হয় → texture coarse হয়।

● Toxin Load: দীর্ঘদিন painkiller, junk food, preservatives → liver detox enzyme system ক্ষতিগ্রস্ত হয় → liver structure ক্ষতিগ্রস্ত।

-------------------------------

⃣ করণীয় কী?

● ওজন কমানো: (৫–৭% weight loss → fatty liver ৩০–৫০% পর্যন্ত কমে)

● চিনি, soft drinks, মিষ্টি বন্ধ।

● ভাজাপোড়া, fast food, bakery কমানো।

● সপ্তাহে ১৫০ মিনিট brisk walking/ব্যায়াম।

● ডায়াবেটিস ও লিপিড নিয়ন্ত্রণ।

● অ্যালকোহল একদম এড়ানো।

● Doctor/ Dietitian -এর পরামর্শে vitamin E/omega-3/appropriate supplements (যদি প্রয়োজন হয়)।

● Hepatitis B/C screening—coarse liver থাকলে একবার করা নেয়া উচিত।

---------------------------

⃣ খাদ্যাভ্যাসে যেসব পরিবর্তন দরকার-

● Low GI কার্ব: ব্রাউন রাইস, ওটস, ডাল, সবজি।

● ভালো ফ্যাট: অলিভ অয়েল, বাদাম, তিল, ফ্ল্যাকসিড।

● লিভার-প্রোটেক্টিভ খাবারঃ

– গ্রীন টি
– লেবু/লেবুর পানি
– হলুদ
– রসুন
– ফ্যাটি ফিশ (স্যামন/ইলিশ)

● অতিরিক্ত তেল কমানো: দিনে ২ চা চামচ জনপ্রতি।

● ফাইবার বাড়ানো: সবজি, ফল, whole grains।

------------------------------

1. American Association for the Study of Liver Diseases (AASLD) Practice Guidance on NAFLD, 2023

2. EASL Clinical Practice Guidelines on Liver Disease, 2022

3. Journal of Hepatology, 2021 — Effect of weight loss on fatty liver improvement

4. Hepatology International, 2020 — Insulin resistance and hepatic fibrosis

যারা স্টুডেন্ট তাদের জন্য জাংক ফুড আর রাত জাগা দুটাই মারাত্বক খারাপ। কেনো???-------------------------------🧠  মস্তিষ্ক জ...
25/11/2025

যারা স্টুডেন্ট তাদের জন্য জাংক ফুড আর রাত জাগা দুটাই মারাত্বক খারাপ।

কেনো???

-------------------------------

🧠 মস্তিষ্ক জাঙ্ক ফুড কেন পছন্দ করে না?

_ট্রান্স-ফ্যাট ও অতিরিক্ত চিনি মস্তিষ্কে inflammation বাড়ায়, ফলে মনোযোগ, মুড ও মেমোরি দুর্বল হয়। ফলে স্টুডেন্টদের পড়া মনে রাখতে কষ্ট হয়।

_জাঙ্ক ফুড dopamine imbalance তৈরি করে—যার ফলে মানসিক অস্থিরতা, স্ট্রেস এবং ক্রেভিং আরও বেড়ে যায়। ফলে স্টুডেন্টদের ভেতর স্ট্রেস ইটিং দেখা দেয় ও পরিক্ষার সময় নার্ভাসনেস বেশি কাজ করে।

Volkow et al., Journal of Obesity, 2011

-----------------------------+-

🧠 অতিরিক্ত রাত জাগা মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর?

_রাত জাগলে ব্রেইনের glymphatic system কাজ করতে পারে না, ফলে সারাদিনের টক্সিন (β-amyloid) জমে থাকে—যা স্মৃতি ও মনোযোগ দুটোই কমায়। ফলে স্টুডেন্টদের কন্সট্রেসন কমে।

_ঘুম কম হলে cortisol বেড়ে যায়, এতে ব্রেইন ফগ, ইরিটেশন ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে। এজন্য পরিক্ষার আগের রাতে বেশি রাত জেগে পড়া উচিত না, দ্রুত ঘুমানো উচিত।

Xie et al., Science, 2013; Dinges et al., Sleep, 1997

24/11/2025

Some storms teach you how to hold yourself!

যখন পেসেন্টকে লবণ কম খেতে বলি, সেখানে “আমি তো পিংক সল্ট খাই, এতে সমস্যা হবে?”—এই প্রশ্নটি আসে যা খুব কমন। আসলে পিংক সল্ট...
24/11/2025

যখন পেসেন্টকে লবণ কম খেতে বলি, সেখানে “আমি তো পিংক সল্ট খাই, এতে সমস্যা হবে?”—এই প্রশ্নটি আসে যা খুব কমন।

আসলে পিংক সল্ট আর সাধারণ লবণের সোডিয়াম প্রায় একই, অর্থাৎ high blood pressure, edema, kidney stress, heart strain—সব ঝুঁকিই একই থাকে।

পার্থক্য শুধু রঙ আর সামান্য খনিজের উপস্থিতিতে; কিন্তু সোডিয়াম কমে না—এটাই মূল কথা।

-----------------------------

যে লবণই খান—

_পিংক সল্টে ৯৮% NaCl, আর সাধারণ লবণে ৯৭–99% NaCl থাকবেই।

_শরীর সোডিয়ামকে একইভাবে শোষণ করে, ফলে রক্তচাপ বাড়ে, পানি ধরে রাখে, আর কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে বাড়তি চাপ পড়ে।

_পিংক সল্টে থাকা trace minerals (iron, magnesium, zinc ইত্যাদি) এত কম পরিমাণে থাকে যে স্বাস্থ্যে কোনো আলাদা উপকার দেয় না।

_লো-সোডিয়াম ডায়েটের প্রয়োজন হলে পিংক সল্ট ব্যবহার করলেও সোডিয়াম intake কমে না।

তাই “হার্ট/ BP/ কিডনি রোগে পিংক সল্ট নিরাপদ”—এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

--------------------------------

লবনের (সোডিয়াম) দৈনিক ঝুঁকিহীন চাহিদা নিচে দেওয়া হলো:

★WHO-এর সুপারিশ: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সর্বোচ্চ ৫ গ্রাম লবণ / দিন।

★৫ গ্রাম প্রায় ২০০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম / দিন এর সমপর্যায়ের।

★অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণ উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক ও কিডনির রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

যদি রোগীর বয়স, রক্তচাপ বা কিডনির রোগ থাকে, তাহলে এই সীমা আরও কম বা বিশেষভাবে নির্ধারিত হতে পারে।

তাই সাধারণ লবন হোক বা পিংক সল্ট - এই পরিমাণেই খেতে হবে!

--------------------------------

পিংক সল্ট = সাধারণ লবণের মতোই সোডিয়াম → BP, হার্ট, কিডনি রোগে ঝুঁকি একই।

রোগী যতটা লবণ কমাবেন → ততটাই উপকার।

মনে রাখবেন, লবণের রঙ বদলালেও ঝুঁকি বদলায় না!

1. American Heart Association (AHA) – Excess sodium increases BP regardless of salt type.

2. WHO – Total sodium intake matters, not the salt color or source.

3. Journal of Sensory Studies – Mineral content of Himalayan salt is nutritionally insignificant.

📌

Address

Kalabagan
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 10:00 - 14:30
Tuesday 10:00 - 14:30
Wednesday 10:30 - 14:30
Thursday 10:01 - 14:29
Saturday 10:00 - 14:29
Sunday 10:00 - 14:30

Telephone

+8801766661331

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Fahmida Hashem posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutritionist Fahmida Hashem:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram