Clinical Dietitian and Nutrition Consultant Nisrat Mim

Clinical Dietitian and Nutrition Consultant Nisrat Mim "A proper diet and lifestyle modification which help you to maintain a healthy life. Pulse Point Healthcare Ltd. For Appointment - 09-648-648-648

17/09/2025
ব্রেন ধ্বংস হচ্ছে….কিন্তু টেরও পাচ্ছি না ।একটা কথা বলি —আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই ধ...
10/09/2025

ব্রেন ধ্বংস হচ্ছে….কিন্তু টেরও পাচ্ছি না ।
একটা কথা বলি —
আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই ধ্বংস করছি । আর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো আমরা জানিও না, কিভাবে ধীরে ধীরে আমাদের চিন্তাভাবনা, স্মৃতিশক্তি, মনসংযোগ… সব শেষ হয়ে যাচ্ছে ।

👇 আপনারা জানেন ? কী কী জিনিস আমাদের ব্রেন শেষ করে দিচ্ছে❓

1️⃣ অতিরিক্ত মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া –
ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রল করে করে আমরা মস্তিষ্কের ফোকাস পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতেছি ।
বুকের ভেতর মরে যাচ্ছে স্বপ্ন…!

2️⃣ ঘুম না হওয়া –
রাত জেগে ফোন, গেম, সিরিজ…
এইসবই ব্রেনকে বিষ খাওয়ানোর মতো ।
ঘুম ছাড়া ব্রেন "সফটওয়্যার ক্র্যাশ" হয়ে যায় ।

3️⃣ একসাথে অনেক কিছু করার চেষ্টা (Multitasking) –
আমরা ভাবি আমরা স্মার্ট…আসলে আমরা আমাদের ব্রেনকে গাধার মতো ব্যবহার করছি । ব্রেন একসাথে সব হ্যান্ডেল করতে পারে না, ধীরে ধীরে বিপর্যস্ত হয় ।

4️⃣ নেগেটিভ চিন্তা আর স্ট্রেস –
"আমি কিছুই পারি না",
"আমার দ্বারা কিছু হবে না" —
এই কথাগুলো ব্রেনকে ধ্বংস করে, ভেতর থেকে ।

5️⃣ অস্বাস্থ্যকর খাবার আর পানির অভাব –
মগজটা তৈরি হয়েছে ৭০% পানি দিয়ে ।
পানি না খেলে ও ভুল খাবার খেলে ব্রেন শুকিয়ে যেতে থাকে….সত্যি ।

---

🙇‍♂️ আর শেষে একটা কথা…
ব্রেন যদি শেষ হয়ে যায়, জীবন আর কিছুই না ।
তাই এখনই সাবধান হোন ।

নিজের মস্তিষ্কটাকে বাঁচান, না হলে জীবনে কিছুই থাকবে না — শুধু একটা ফাঁকা খোলস মাত্র ।
©

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খা...
07/09/2025

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸
সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খাদ্যাভ্যাস। সুস্থ জীবন আপনার হাতে।”

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কি হয়?

ইউরিক অ্যাসিড হলো আমাদের শরীরে পিউরিন নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ভাঙার ফলে তৈরি হওয়া প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ। সাধারণত কিডনি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু শরীরে এর মাত্রা বেড়ে গেলে (Hyperuricemia) নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

🔹 গাউট (Gout):
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে জয়েন্ট বা গাঁটে স্ফটিক আকারে জমে গিয়ে তীব্র ব্যথা, ফোলা ও লালচে হয়ে যায়। বিশেষত পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে এ সমস্যা বেশি হয়।

🔹 কিডনির ক্ষতি:
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) তৈরি করতে পারে। এতে প্রস্রাবে জ্বালা, ব্যথা, রক্ত আসা এমনকি কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

🔹 শরীরের ক্লান্তি ও ব্যথা:
শরীর সবসময় ভারী লাগে, মাংসপেশি ও হাড়ে অস্বস্তি ও ব্যথা হয়।

🔹 উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি:
গবেষণায় দেখা গেছে, ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপ ও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

🔹 মেটাবলিক সিনড্রোম:
ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রা ডায়াবেটিস, স্থূলতা, কোলেস্টেরল সমস্যা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কিত।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার কারণ

✔ অতিরিক্ত লাল মাংস, কলিজা, মাছের ডিম, সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, সি-ফুড জাতীয় খাবার খাওয়া।
✔ বেশি ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস।
✔ অ্যালকোহল ও চিনি মেশানো পানীয় (Soft Drinks, Energy Drinks)।
✔ স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন।
✔ কিডনির দুর্বলতা বা কম কার্যকারিতা।
✔ বংশগত কারণ।
✔ দীর্ঘমেয়াদে কিছু ওষুধ যেমন ডায়ুরেটিক (মূত্রবর্ধক) ওষুধ।

ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি কিভাবে রোধ করা যায়?

1️⃣ খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করুন:

পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার (লাল মাংস, কলিজা, সি-ফুড) কম খান।

বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খান।

পরিশোধিত চিনি ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।

2️⃣ প্রচুর পানি পান করুন:

প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।

পানি কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড বের করতে সহায়তা করে।

3️⃣ ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন:

স্থূলতা ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

4️⃣ অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলুন:

বিয়ার, ওয়াইন ও সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়।

5️⃣ সঠিক ওষুধ সেবন করুন:

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

প্রয়োজনে ডাক্তার ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ওষুধ দিতে পারেন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী খেলে উপকার হয়?

✅ ফলমূল: আপেল, চেরি, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, কলা, আঙুর।
✅ সবজি: শসা, লাউ, করলা, ঢেঁড়স, মুলা, গাজর, ফুলকপি, ব্রকলি।
✅ ডাল ও শস্য: অল্প পরিমাণে মসুর ডাল, ওটস, ব্রাউন রাইস।
✅ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: লো-ফ্যাট দুধ, দই।
✅ বাদাম ও বীজ: আমন্ড, আখরোট, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।
✅ পানি ও তরল: লেবুর পানি, নারকেল পানি।

যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

❌ লাল মাংস (গরু, খাসি, ভেড়া)।
❌ কলিজা, ভুঁড়ি, মগজ জাতীয় খাবার।
❌ সি-ফুড (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, চিংড়ি, মাছের ডিম)।
❌ অতিরিক্ত ডাল ও মটরশুঁটি।
❌ অ্যালকোহল।
❌ চিনি মেশানো পানীয়।

জীবনধারায় করণীয়

🔹 নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ও হালকা ব্যায়াম করুন।
🔹 রাত জাগা এড়িয়ে চলুন।
🔹 স্ট্রেস কমান।
🔹 সঠিক রুটিনে খাবার খান।
🔹 নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

সারসংক্ষেপ

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া অবহেলার বিষয় নয়। এটি গাউট, কিডনি স্টোনসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি তৈরি করে। তাই খাবারে নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত পানি, নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, নন-স্টিক প্যানে সামান্য একটি আঁচড় পড়লেই টেফলন আবরণ থেকে খাবারের মধ্যে ৯,০০০-এরও বেশি ক্...
29/08/2025

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, নন-স্টিক প্যানে সামান্য একটি আঁচড় পড়লেই টেফলন আবরণ থেকে খাবারের মধ্যে ৯,০০০-এরও বেশি ক্ষতিকর মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব কণা শরীরে জমে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করা, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্তি্‌ এবং ক্যা,ন্সারের মতো গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁ,কি তৈরি করতে পারে।

🔹 বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, পুরোনো বা আঁচড় পড়া নন-স্টিক কুকওয়্যার দ্রুত পরিবর্তন করে স্টেইনলেস স্টিল, কাস্ট আয়রন বা সিরামিকের মতো নিরাপদ বিকল্প ব্যবহার করা উচিত, যাতে এসব ক্ষতিকর কণা থেকে দূরে থাকা যায়।

🥚 ডিম আসল পুষ্টির ভাণ্ডারডিমের কুসুমে আছে ভিটামিন, মিনারেল, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন—যা শরীরের জন্য অপরিহার্য।আর ডিমে...
20/08/2025

🥚 ডিম আসল পুষ্টির ভাণ্ডার
ডিমের কুসুমে আছে ভিটামিন, মিনারেল, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন—যা শরীরের জন্য অপরিহার্য।
আর ডিমের সাদা অংশে থাকে লীন প্রোটিন, যা মাংসপেশী গঠনে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে দারুণ সহায়ক।

👉 পুরো ডিম খান — পুষ্টি ও শক্তি দুটোই পাবেন।

👉Follow this tricks..
20/08/2025

👉Follow this tricks..

চ্যাট জিপিটি প্রেমীরা একটু এইদিকে আসুন......🙂
12/08/2025

চ্যাট জিপিটি প্রেমীরা একটু এইদিকে আসুন......🙂

07/08/2025

Office time with Detox water... ❤

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে polished (ফোলিশ) rice, অর্থাৎ যেই চাল থেকে বাইরের স্তর (bran এবং germ) সরানো হয়েছে, সেটি প্রধান খ...
01/08/2025

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে polished (ফোলিশ) rice, অর্থাৎ যেই চাল থেকে বাইরের স্তর (bran এবং germ) সরানো হয়েছে, সেটি প্রধান খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ফোলিশড রাইস খেতে দেখতে সাদা ও আকর্ষণীয় হলেও এতে বহু পুষ্টি উপাদান হারিয়ে যায়, বিশেষ করে:

আয়রন (Iron)

জিংক (Zinc)

ভিটামিন বি১, বি৬, বি১২ (B-complex vitamins)

ফোলেট (Folate)

এর ফলে দীর্ঘ মেয়াদে Hidden Hunger (গোপন অপুষ্টি) দেখা দেয়। মানুষ হয়তো পরিপূর্ণ ক্যালোরি পাচ্ছে, কিন্তু প্রয়োজনীয় মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস পাচ্ছে না। এর প্রভাব পড়ে:

রক্তশূন্যতা (Anemia)

শিশুদের বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া (Stunting)

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস

গর্ভবতী মায়েদের জটিলতা

মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা

সমাধান: ফর্টিফাইড রাইস
Fortified rice হলো এমন চাল, যেখানে কৃত্রিমভাবে ভিটামিন ও মিনারেল যোগ করা হয় — বিশেষভাবে যেগুলো সাধারণ চালে ঘাটতি থাকে। যেমন:

আয়রন

ফোলিক অ্যাসিড

জিংক

ভিটামিন বি১২

কেন ফর্টিফাইড রাইস খাওয়ানো উচিত:
সহজে গ্রহণযোগ্য: চাল মানুষের প্রধান খাদ্য, তাই এটাতে পুষ্টি যোগ করে পুরো জাতিকে উপকৃত করা যায়।

কম খরচে পুষ্টি: এটি তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী পন্থায় অপুষ্টি মোকাবেলা করতে সহায়ক।

সরকারি কর্মসূচির মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব: স্কুল ফিডিং, খাদ্য সহায়তা বা ওএমএস প্রোগ্রামে এটি অন্তর্ভুক্ত করলে আরও বেশি মানুষ উপকৃত হবে।

বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা:
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সরকারিভাবে কিছু অঞ্চলে বা প্রোগ্রামে ফর্টিফাইড রাইস চালু করেছে (বিশেষ করে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও এফসিডি খাদ্য বিতরণ প্রোগ্রামে)। তবে ব্যাপকভাবে তা ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ এখনও চলমান।

উপসংহার:
হ্যাঁ, বাংলাদেশে ফর্টিফাইড রাইস খাওয়ানো অত্যন্ত জরুরি। শুধু চাল নয়, আরও খাদ্যে ফোর্টিফিকেশন বাড়িয়ে জাতীয় অপুষ্টি সমস্যার মোকাবেলা করা সম্ভব। তবে সচেতনতা, নিয়ন্ত্রণ এবং কার্যকর বিতরণ ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।

Address

Mohammadpur
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Clinical Dietitian and Nutrition Consultant Nisrat Mim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category