Dietitian Efat

Dietitian Efat Israt Jahan Efat, BSc, MS, MPH, PGT, CND is a nationally recognized Dietitian & Nutrition Consultant

Professional Bio:
Israt Jahan Efat, BSc, MS, PGT, CND is a nationally recognized Dietitian & Nutrition Consultant, healthy cooking expert, and captivating communicator inspiring millions of people to eat and live well. She graduated under the University of Dhaka with a Bachelor of Science in Food & Nutrition. Efat received a Masters of Science in Food & Nutrition under the University of Dhaka. She

has completed her internship at BIRDEM General Hospital, Dhaka. Efat has conducted many media interviews over the past decade, including guest appearances on TV channel such as Channeli, News24, etc. She has also written for newspapers such as kalerkantho, Prothom Alo. She worked as Honorary Dietitian at BIRDEM Hospital, Nutrition Executive at Index Group, Research Assistant at Games P Grant School of Public Health and Nutritionist at GlaxoSmithKline also. Efat has done PGT (Clinical Nutrition & Dietetics) BIRDEM

PGT (Weight Management) EMORY University, USA
PGT (Dietary Management of Diabetes) University of Copenhagen, Denmark
& Training on Pregnancy Nutrition, Ludwig-Maximilians-Universität München, Germany.

Burns patient nutrition শরীর পুড়ে গেলে বা ঝলসে গেলে (burn injury) রোগীর দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির বিশেষ গ...
24/07/2025

Burns patient nutrition
শরীর পুড়ে গেলে বা ঝলসে গেলে (burn injury) রোগীর দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই সময় শরীরে উচ্চমাত্রায় ক্যালোরি, প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ প্রয়োজন হয় টিস্যু পুনর্গঠন, সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং ক্ষত দ্রুত শুকাতে সহায়তার জন্য।

🔎 পুষ্টিবিদের সাজেশন (Burn Patient Nutrition Guideline):

✅ ১. উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার

কারণ: শরীর অতিরিক্ত এনার্জি ব্যবহার করে ক্ষতস্থানে নতুন কোষ তৈরিতে।

উৎস: ঘি, মাখন, নারকেল তেল, বাদাম, চর্বিযুক্ত দুধ, খেজুর, কলা, ওটস, সেমাই ইত্যাদি।

✅ ২. উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

কারণ: ক্ষতস্থান পুনর্গঠনে প্রোটিন অপরিহার্য।

উৎস: ডিম (সেদ্ধ/হাফ বয়েল), মাছ, মুরগি, দুধ, দই, ছানা, ডাল, সয়াবিন, বাদাম ও পনির।

✅ ৩. ভিটামিন C (সিট্রাস ফল)

ভূমিকা: কোলাজেন উৎপাদন করে, ক্ষত দ্রুত শুকাতে সহায়তা করে।

উৎস: কমলা, মাল্টা, লেবু, আমলকী, পেয়ারা, স্ট্রবেরি, টমেটো, ব্রোকলি।

✅ ৪. ভিটামিন A

ভূমিকা: নতুন ত্বকের কোষ তৈরিতে সহায়ক।

উৎস: গাজর, কুমড়া, কলিজা, পাকা পেপে, দুধ ও ডিমের কুসুম।

✅ ৫. জিংক (Zinc)

ভূমিকা: ইমিউন সিস্টেম মজবুত করে ও ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে।

উৎস: দুধ, দই, ডিম, বাদাম, দানা শস্য, মাংস ও সীডস (তিল, সূর্যমুখী বীজ)।

✅ ৬. আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড

ভূমিকা: নতুন রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে।

উৎস: কলিজা, পালং শাক, বিটরুট, ডাল, ডিম ও সয়াবিন।

✅ ৭. পানি ও ইলেকট্রোলাইট

কারণ: বার্ন পেশেন্টের শরীরে দ্রুত পানিশূন্যতা হয়।

উৎস: পর্যাপ্ত পানি, ডাবের পানি, ও আর এস, স্যুপ, ফ্রুট জুস, ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিঙ্ক।

⚠️ অতিরিক্ত মনোযোগযোগ্য:

রোগীর অবস্থা অনুযায়ী খাবার স্যালাইনের মাধ্যমে (Tube Feeding / IV Feeding) দিতে হতে পারে।

সংক্রমণ রোধে হাইজেনিকভাবে খাবার প্রস্তুত করা জরুরি।

সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করা যায় (Multivitamins, Protein Powder, Zinc Sulfate ইত্যাদি
সতর্কবার্তা: বার্ন রোগীদের পুষ্টি পরিকল্পনা অবশ্যই একজন ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও চিকিৎসকের যৌথ তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত।

পুড়ে যাওয়া রোগীর দ্রুত সুস্থতার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমাদের প্রায় সরকারি হসপিটালগুলোতেই কোন পুষ্টিবিদ নেই। তাই পুড়ে যাওয়া রোগীর কি ধরনের খাবার দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে তার একটি নির্দেশনা দেয়ার চেষ্টা করলাম।

পোড়ার কারণে শরীরে প্রচুর শক্তি এবং পুষ্টির প্রয়োজন হয়, কারণ শরীর ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে এবং নতুন কোষ তৈরি করতে থাকে।

অতিরিক্ত পুড়ে যাওয়া রোগীর ক্ষেত্রে খাবার সরাসরি মুখ দিয়ে দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে, অথবা হলেও তা পর্যাপ্ত নাও হতে পারে। তাই বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়।

➡️ খাবার দেওয়ার পদ্ধতি (Methods of Feeding)

৭০-৮০% পোড়া রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণত নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলোতে খাবার দেওয়া হয়:

এন্টারাল ফিডিং (Enteral Feeding):
যদি রোগীর হজমতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করে, তবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এটি সবচেয়ে পছন্দনীয় পদ্ধতি, কারণ এটি শরীরের প্রাকৃতিক পুষ্টি গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। এই ফিডিং এর বিভিন্ন পদ্ধতিগুলো হলো: ন্যাসোগ্যাস্ট্রিক টিউব (NG Tube), গ্যাস্ট্রোস্টমি টিউব (G-Tube), জেজুনোস্টমি টিউব (J-Tube)

প্যারেন্টেরাল ফিডিং (Parenteral Feeding)
যদি রোগীর হজমতন্ত্র কাজ না করে (যেমন, অন্ত্রে কোনো সমস্যা থাকে বা হজম ক্ষমতা না থাকে), তখন এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে পুষ্টি উপাদান সরাসরি রক্তনালীতে প্রবেশ করানো হয়।
কেন্দ্রীয় শিরায় প্রবেশ (Central Venous Catheter),
এটি সাধারণত শেষ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যখন এন্টারাল ফিডিং সম্ভব হয় না।

ওরাল ফিডিং (Oral Feeding) – যখন সম্ভব হয়
যদি রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকে এবং তিনি খেতে সক্ষম হন, তবে মুখে খাবার দেওয়া শুরু করা হয়। নিচে পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য একটি বিস্তারিত খাদ্য নির্দেশনা দেওয়া হলো:

➡️ পুষ্টির চাহিদা (Nutritional Requirements)

উচ্চ ক্যালরি: শরীরকে সুস্থ করতে এবং ওজন কমে যাওয়া রোধ করতে প্রচুর ক্যালরির প্রয়োজন হয়। সাধারণত, একজন গুরুতর পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য প্রতিদিন ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ ক্যালরি বা তার বেশিও লাগতে পারে। এই চাহিদা রোগীর ওজন, পোড়ার ব্যাপ্তি এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে।

উচ্চ প্রোটিন: পোড়ার ক্ষত সারাতে এবং পেশি ক্ষয় রোধ করতে প্রোটিন অপরিহার্য। শরীরের প্রতি কিলোগ্রাম ওজনের জন্য ২-২.৫ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন হতে পারে। ডিম, মাছ, মুরগি, ডাল, প্রোটিনের ভালো উৎস।
দুগ্ধজাত পণ্য: দুধ, দই, পনির।

কার্বোহাইড্রেট: শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন :
আস্ত শস্য: বাদামী চাল, আস্ত গমের রুটি, ওটস।
আলু: মিষ্টি আলু, সাধারণ আলু।
ফল: কলা, আপেল, আম (যদি হজম হয়)।

স্বাস্থ্যকর চর্বি: শক্তি জোগাতে এবং ভিটামিন শোষণে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল।
বাদাম ও বীজ: আখরোট, কাঠবাদাম, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।

ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্ষত সারাতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, জিঙ্ক, আয়রন অত্যন্ত জরুরি। সাপ্লিমেন্ট হিসেবেও এগুলো দেওয়া হতে পারে, যা কর্মরত ডাক্তার বা পুষ্টিবিদ নির্ধারণ করবেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ অপরিহার্য।

ভিটামিন সি: কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে এবং এটি ত্বক মেরামতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। লেবু, কমলা, বেরি ফল (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি), কিউই, বেল পেপার, ব্রোকলি, সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।

ভিটামিন এ: ত্বকের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গাজর, পালং শাক, মিষ্টি আলু, ডিমের কুসুমে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।

জিঙ্ক: ক্ষত নিরাময় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য। মাংস, ডিম, ডাল এবং বাদামে জিঙ্ক পাওয়া যায়।

আয়রন: নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে এবং শক্তি ফিরিয়ে আনে। মাংস, ডিম, ডাল, পালং শাক ইত্যাদিতে আয়রন থাকে।

প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয়:

পোড়ার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তরল বের হয়ে যায়, তাই পানিশূন্যতা রোধ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করা অত্যন্ত জরুরি।
পানি: প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে।
স্যালাইন: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার স্যালাইন।
ফলের রস: তাজা ফলের রস (চিনি ছাড়া)।
ডাবের পানি।
স্যুপ: বিভিন্ন সবজি ও মাংসের স্যুপ।

➡️ পোড়া রোগীর দ্রুত সুস্থতার জন্য কিছু নির্দিষ্ট খাবার এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরি।
এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ চিনিযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে, প্রদাহ বাড়ায় এবং ক্ষত নিরাময়কে বিলম্বিত করে।

ভাজা ও চর্বিযুক্ত খাবার প্রদাহ বৃদ্ধি করে এবং হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।।

উচ্চ সোডিয়ামযুক্ত খাবার রক্ত ​​সঞ্চালন ব্যাহত করে এবং ক্ষতস্থানে ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে।

পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে নিরাময় প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয় ।

এছাড়াও, কিছু লাল মাংস ও প্রক্রিয়াজাত মাংস প্রদাহ বাড়াতে পারে।

গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা বা গিলতে অসুবিধা (ডিসফ্যাজিয়া) থাকলে মশলাদার, ক্যাফেইনযুক্ত, কৃত্রিম মিষ্টিযুক্ত, আঠালো, শক্ত বা আঁশযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত।

আহত সকল শিশুর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।

Burn injury কেবল ত্বকের সমস্যা না , এটা শরীরের পুরো সিস্টেমকে নাড়িয়ে দেয়। মাঝারি বা গুরুতর পোড়ায় শরীর প্রচুর ক্যালরি, প্রোটিন ও পুষ্টি হারায়, যার ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, ঘা শুকাতে সময় লাগে, ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

ধরুন আপনার শরীর একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। শত্রু হলো ইনফেকশন আর ক্ষত। এই যুদ্ধে জিততে হলে শরীরকে শক্তি, অস্ত্র (মানে পুষ্টি) দিতে হবে। এই কাজটা করে সঠিক নিউট্রিশন।

১। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার শুরু করতে হবে-
পোড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মুখ বা নল দিয়ে খাওয়ানো শুরু করলে শরীর অতিরিক্ত শক্তি খরচ কমায় এবং পেটের অভ্যন্তরীণ কাজ সঠিকভাবে চালিয়ে যায়।

২। প্রোটিন খুব জরুরি-
Burn injury রোগীদের জন্য প্রোটিন হলো ঘা শুকানোর হাতিয়ার । প্রতিদিন 2.5-3gm/kg body weight প্রোটিন দরকার হয়।

৩। উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি-
রিসাসিটেশন ফ্লুইডে উচ্চ ডোজ ভিটামিন C ইনজেকশনে দিলে ফোলা কমে, আর শ্বাসপ্রশ্বাস ভালো থাকে।

৪। Complex nutritional formula( বিশেষ ভাবে প্রস্তুতকৃত খাবার, যেমন- Burn injury, carcinoma patient, ICU patient)-
জটিল পুষ্টি ফর্মুলা যেগুলোর মধ্যে গ্লুটামিন, ওমেগা-3, ও পেপটাইড থাকে — এগুলো পেটের স্বাস্থ্য ও রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৫। Burn Injury তে শিশুরা বেশি ঝুকিতে থাকে-
শিশুদের শরীর ছোট, কিন্তু burn Injury তে তাদের পুষ্টির চাহিদা অনেক বেশি। তাই চিকিৎসা ও পুষ্টি একসাথে কড়া নজরে রাখতে হয়।

একজন পোড়া রোগীকে ঠিকমতো সুস্থ করতে চিকিৎসক, নার্স, ও ডায়েটিশিয়ানের সমন্বয়ে কাজ করতে হয়। পুষ্টির বিষয়টা অবহেলা করলে যত ভালো ওষুধই দেয়া হোক না কেন, রোগী দুর্বলই থাকবে।



খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।

# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ

#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর

কলার অবস্থার ওপর এর পুষ্টিগুণ নির্ভর করে। কাচা কলা রান্না করে খাওয়া ও হালকা পাকা কলা খাওয়াতে সর্বোচ্চ পুষ্টি পাওয়া যায়। ...
23/07/2025

কলার অবস্থার ওপর এর পুষ্টিগুণ নির্ভর করে। কাচা কলা রান্না করে খাওয়া ও হালকা পাকা কলা খাওয়াতে সর্বোচ্চ পুষ্টি পাওয়া যায়।

বি. দ্র.
*Resistance starch (রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ) হলো এমন এক ধরনের শ্বেতসার (starch) যা আমাদের ক্ষুদ্রান্ত্রে হজম হয় না অর্থাৎ এটি প্রতিরোধ করে হজম প্রক্রিয়াকে। ফলে এটি সরাসরি রক্তে গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয় না এবং বৃহদান্ত্রে (large intestine) গিয়ে উপকারী ব্যাকটেরিয়াদের খাদ্য হিসেবে কাজ করে।
সাধারণ কার্বোহাইড্রেট হজম হয়ে গ্লুকোজে পরিণত হয় → রক্তে সুগার বাড়ায়।
রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ হজম হয় না → রক্তে সুগার বাড়ায় না → কোলনে গিয়ে ভালো ব্যাকটেরিয়ার খাবার হয়।

*Probiotic (প্রোবায়োটিক) হলো এমন কিছু জীবিত উপকারী ব্যাকটেরিয়া ও খামির (yeast), যা আমাদের হজমব্যবস্থা ও গাট হেলথ বা অন্ত্রের সুস্থতার জন্য ভালো।
আমাদের পেটের ভেতরে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া থাকে। সব ব্যাকটেরিয়া খারাপ না অনেক ভালো ব্যাকটেরিয়াও থাকে, যেগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে।প্রোবায়োটিক মানে হচ্ছে সেই উপকারী জীবাণুগুলো, যেগুলো আপনি খাবারের মাধ্যমে খেতে পারেন।
©️©️

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর  গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্...
18/07/2025

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন জ্বর নিয়ে এবং এর সাথে তখনই/পরবর্তীতে Diarrhoea দেখা দেয়।

ঐ সময় জ্বরের কারণ হিসেবে underlying Infection চিন্তা করে পেশেন্ট কে হসপিটালে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়। সেলাইয়ের জায়গার একটা অংশ কিছুটা আদ্র থাকায় সেখানে ইনফেকশন চিন্তা করা হয়। প্রথমে এম্পেরিয়াল এন্টিবায়োটিক শুরু করা হয় কিন্তু রোগীর তেমন উন্নতি নেই। বরং শরীরের গলার নিচে-বুকে-পিঠে বিভিন্ন জায়গায় Rash দেখা। গাইনোকলজিস্ট Antibiotic এর Drug Reaction চিন্তা করে Antibiotic বন্ধ করেন।

পরবর্তীতে আদ্র জায়গা থেকে Swab নিয়ে কালচারের জন্য পাঠানো হয় কিন্তু কালচারে কোন গ্রোথ ছিল না। পরবর্তীতে কয়েক দফায় এন্টাবায়োটিক পরিবর্তন করা হয়। এর পাশাপাশি ব্লাড কালচার করা হয় সেখানেও কোনো গ্রোথ পাওয়া যায় নি। এছাড়া জ্বরের কারণ খোঁজার জন্য টিবি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য পরীক্ষাও করা হয় কিন্তু কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

যেহেতু ডেঙ্গু সিজন চলছে ডেঙ্গু টেস্টও করা হয়েছিল ডেঙ্গু টেস্ট নেগেটিভ, Platelet count নরমাল।

এর মধ্যে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কল দেয়া হয় মেডিসিনের সিনিয়র ডাক্তার এসেও কোনো ক্লোজ খুঁজে পাচ্ছেন না।
এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা হল কিন্তু উন্নতি নেই।

এর মধ্যে রোগীর CBC পরীক্ষায় দেখা যায় যে wbc কাউন্ট দিন দিন কমে যাচ্ছে। জন্ডিস দেখা দিয়েছে, বিলিরুবিন বেশি। এলবুমিন ও কমে যাচ্ছে।

Procalcitonin level, HBsAg, Anti HCV সহ অনেক টেস্ট করা হয়েছিল সব নরমাল। এদিকে Albumin দিয়েও Albumin লেভেল নরমালে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ট্রাই করেও রোগীর কোন উন্নতি হচ্ছে না
কিন্তু কেন এমন হলো তার কোন ব্যাখ্যা ও দিতে পারছেন না ডাক্তাররা।

সবশেষে উনারা বলেন যে, Septicemia থেকে Multiorgan failure এর দিকে যাচ্ছে পেশেন্ট।

ঐ মুহূর্তে ডা. খাইরুল ভাইয়ার ডাক পড়ে। ভাইয়া ওয়ার্ডে গিয়ে পেশেন্ট কে দেখেন। একেবারে শুরু থেকে হিস্ট্রি নেন এবং প্রশ্ন করে পাওয়া একটা ক্লু থেকে ডায়াগনোসিস করেন। সেই মুহূর্তে ভাইয়া মোবাইলে থাকা পেশেন্টের Rash এর ছবি টা আমাকে দেখান।

পেশেন্টের হিস্ট্রি + Rash এর ছবি টা দেখে আমার মনে পড়ে যায় ১/২ বছর আগে বিশিষ্ট হেমাটোলজিস্ট Prof. Dr. Akhil Ranjon Biswas স্যারের শেয়ার করা দুটি কেইস হিস্ট্রি পড়েছিলাম Haematology Society of Bangladesh এর ওয়েবসাইটে। এবং এই পেশেন্টের Rash ও স্যারের শেয়ার করা পেশেন্টের Rash এর ছবির সাথে মিলে যাচ্ছে।

তখন ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম, উনার ডায়াগনোসিস কি Blood Transfusion Associated GVHD(Graft Versus Host Disease)?

তখন ভাই জানালেন যে পেশেন্টের সিজারের সময় ব্লাড ডোনেট করে তার আপন ভাই। কেউ আসলে সেই হিস্ট্রি টা নেন নি। সবাই আসলে সিজার পরবর্তী জ্বরের কারণ হিসেবে Infective cause চিন্তা করছিলেন। তাই কোনো কনক্লুসনে আসতে পারছিলেন না কেইস টি নিয়ে। যেহেতু অনেক টেস্ট অলরেডি করা হয়ে গেছে এবং ভাইয়াও অতীতে এমন কেইস দেখেছেন তাই উনি আগ বাড়িয়ে ব্লাড ট্রান্সফিউসন হিস্ট্রি নিয়েছেন এবং ডায়াগনোসিস করতে পেরেছিলেন। আর বাইরে থেকে এলবুমিন দেয়া সত্ত্বেও পেশেন্টের এলবুমিন লেভেল কমে যাচ্ছিল তার কারণ হিসেবে ভাইয়া বললেন এক্ষেত্রে Protein loosing Enteropathy হয়।

কিন্তু GVHD এর মর্টালিটি রেইট যেহেতু অনেক বেশি, এই পেশেন্ট আসলে সার্ভাইভ করার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। (আমি পূর্বে যে দুটো কেইস পড়েছিলাম সেই দুজনই মারা যান। একজনের ক্ষেত্রে ব্লাড ডোনার ছিলেন আপন ভাই, আরেকজনের ক্ষেত্রে আপন ছেলে।)

এই মহিলার শেষ CBC তে WBC count ছিল মাত্র ২৩০/মাইক্রো লিটার (!!!)। Neutrophil 08%, Lymphocyte 90%. ESR= 45.

পরবর্তীতে তাকে হেমোটলজি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার করা হয়। ভাইয়া আমাকে নিয়ে যান হেমোটলজি ওয়ার্ডে ভর্তি এই পেশেন্ট দেখানোর জন্য এবং ঐ সময় অধ্যাপক ডা. আখিল রন্জন বিশ্বাস স্যারও ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছিলেন। কিন্তু এই পেশেন্টের বেডে গিয়ে পেশেন্ট কে পাওয়া যায় নি। কারণ উনিও GVHD এর মত একটি Grievous condition এর নিকট হার মেনে মৃত্যুবরণ করেছেন।

আল্লাহ মেহেরবানী করে রোগী কে বেশেহত নসীব করুন।
ডা. খাইরুল ভাইয়া কে অসংখ্য ধন্যবাদ কেইস টি শেয়ার করার জন্য। এর আগে TA-GVHD এর সেইম আরেকটি কেইস ভাইয়া ডায়াগনোসিস করেন যেখানে Open Heart Surgery এর পর পেশেন্টের জ্বর এবং Rash দেখা দেয়। সার্জারীর সময় নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেন ঐ পেশেন্ট এবং কয়েকদিনের মধ্যেই মরণঘাতী এই রোগে মৃত্যুবরণ করেন।

Take_Home_Message:
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশেষজ্ঞই নন, ক্লিনিসিয়ান হিসেবেও খুবই ভালো। একাডেমিক ও মানবিক একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। ভাইয়ের সাথে দেখা হলে সবসময় বিভিন্ন কেইস নিয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কেইস নিয়ে কৌতুহল থাকায় শুনতে/জানতে ভালো লাগে এবং থিংকিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর চেষ্টা করি। সেদিন ভাইয়া একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

বি: দ্র: ইংরেজিতে একটা কথা আছে,, Knowledge increases by Sharing, not by Saving! এই সিরিজের সবগুলো লিখাই একাডেমিক আলোচনার জন্য। প্রাসঙ্গিক কোনো তথ্য/অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাইলে করতে পারেন।
Dr. Fahim Uddin
Khulna Medical College
Session: 2012-2013

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়।
পড়াশেষে Done লিখুন এবং জনস্বার্থে শেয়ার করুন।

15/07/2025

Today Daily Bangladesh Protidin published My article for viral Fever 🤒 ঘরে ঘরে জ্বর ভাইরাল ফিভার তাই দৈনিক কালের কন্ঠ পত...
15/07/2025

Today Daily Bangladesh Protidin published My article for viral Fever 🤒 ঘরে ঘরে জ্বর ভাইরাল ফিভার তাই দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকাতে আজকে আমার লেখা সাজেশন প্রকাশিত হয়েছে আশা করি সবাই পড়বেন বিশেষ করে যাদের ঘরে ভাইরাল জরে আক্রান্ত রোগী আছে

খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।

# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ

#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর

ঘরে ঘরে জ্বর ভাইরাল ফিভার তাই দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকাতে আজকে আমার লেখা সাজেশন প্রকাশিত হয়েছে আশা করি সবাই পড়বেন বিশেষ...
13/07/2025

ঘরে ঘরে জ্বর ভাইরাল ফিভার তাই দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকাতে আজকে আমার লেখা সাজেশন প্রকাশিত হয়েছে আশা করি সবাই পড়বেন বিশেষ করে যাদের ঘরে ভাইরাল জরে আক্রান্ত রোগী আছে

খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।

# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ

#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর

-Xin Cosmeceuticls

শরীররের গঠন রক্ষা ও অতিরিক্ত চর্বি হ্রাসে প্রোটিনের ভূমিকাপুষ্টিবিদ্যা ও শরীরচর্চা বিষয়ক আলোচনায় প্রোটিনকে একটি গুরুত্...
12/07/2025

শরীররের গঠন রক্ষা ও অতিরিক্ত চর্বি হ্রাসে প্রোটিনের ভূমিকা

পুষ্টিবিদ্যা ও শরীরচর্চা বিষয়ক আলোচনায় প্রোটিনকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। পেশি সংরক্ষণ এবং শরীরের অতিরিক্ত চর্বি হ্রাসের জন্য প্রোটিন যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করছে, সেটি সাম্প্রতিক গবেষণায় বারবার প্রমাণিত হয়েছে।

স্যাচিয়েটি বা তৃপ্তি অনুভূতিতে প্রোটিনের প্রভাব

খাদ্যের মাধ্যমে যে তৃপ্তি (স্যাচিয়েটি) অনুভূত হয়, তা দেহের ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করছে। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের পর তৃপ্তি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বজায় থাকে। এতে ক্ষুধা দমিয়ে রাখা সহজ হয়, ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ কমানো সম্ভব হচ্ছে। এভাবে দৈনিক মোট ক্যালোরি গ্রহণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হ্রাস পায়।

থার্মোজেনেসিস ও ক্যালোরি ব্যয়ের ক্ষেত্রে প্রোটিনের প্রভাব

প্রোটিন গ্রহণের পর হজম ও বিপাক প্রক্রিয়ায় তুলনামূলকভাবে বেশি শক্তি ব্যয় হতে দেখা যাচ্ছে। এটিকে ‘ডায়েট ইন্ডিউসড থার্মোজেনেসিস (DIT)’ বলা হয়। প্রোটিন থেকে প্রায় ২০-৩০% ক্যালোরি হজমের সময় খরচ হয়ে যাচ্ছে, যেখানে কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের ক্ষেত্রে তা যথাক্রমে প্রায় ৫-১০% ও ০-৩%। এভাবে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণের ফলে দৈনিক মোট শক্তি ব্যয় কিছুটা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা চর্বি হ্রাসের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করছে।

পেশি প্রোটিন সংশ্লেষণে প্রোটিনের ভূমিকা

ওজন কমানোর সময় শুধুমাত্র চর্বি নয়, পেশিও ক্ষয় হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণের মাধ্যমে পেশি প্রোটিন সংশ্লেষণ (মাসল প্রোটিন সিন্থেসিস) প্ররোচিত হচ্ছে। এতে পেশির ক্ষয় রোধ হচ্ছে এবং শরীরের গঠন ও শক্তি বজায় থাকছে। নিয়মিত ব্যায়ামের সঙ্গে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত ডায়েট রাখা হলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে।

প্রোটিন গ্রহণের সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক সুপারিশ

সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোতে দেখা যাচ্ছে, ওজন নিয়ন্ত্রণ ও পেশি সংরক্ষণের জন্য দৈনিক প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা প্রথাগত ধারণার চেয়ে কিছুটা বেশি হতে পারে। সাধারণত প্রতি কেজি শরীরের ওজন অনুযায়ী ১.২ থেকে ১.৬ গ্রাম প্রোটিন গ্রহণকে সমর্থন করা হচ্ছে। ওজন হ্রাসের সময় বা তীব্র ব্যায়াম করা হলে এটি প্রতি কেজিতে ১.৬ থেকে ২.২ গ্রাম পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন হতে পারে।

প্রোটিনকে কেবলমাত্র একটি ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট হিসেবে না দেখে, শরীরের গঠন রক্ষা ও অতিরিক্ত চর্বি হ্রাসের জন্য কার্যকর একটি উপকরণ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। স্যাচিয়েটি বৃদ্ধি, থার্মোজেনেসিসে অবদান এবং পেশি সংশ্লেষণকে সহায়তা করার মাধ্যমে প্রোটিন একটি সমন্বিত পদ্ধতিতে শরীরের ওজন ও গঠন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখছে। ফলে, ডায়েট পরিকল্পনার ক্ষেত্রে প্রোটিনের যথাযথ পরিমাণ ও উৎসের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।
Protein Snacks
মধ্যকালীন নাস্তা প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত কেন:

★শক্তির লেভেল ঠিক রাখা: প্রোটিন শক্তি প্রদান করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে। ক্ষুধা কমিয়ে রাখে!

★পেশি গঠন: প্রোটিন মাংসপেশির পুনর্নির্মাণ ও গঠনে সহায়তা করে। ফলে পেশী দুর্বল হয়না।

★হরমোন নিয়ন্ত্রণ: ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা বিপাকীয় প্রক্রিয়া স্টেবল রাখে। সারাদিনের হজম সহজ থাকে, সারাদিনের খাবার সময়মত খাওয়া হয়।

★ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: প্রোটিন দীর্ঘসময় ব্লাড সুগার লেভেল স্থিতিশীল রাখে। ফলে অতিরিক্ত ক্ষুধা পায়না, প্রধান খাবারে পরিমাণের বেশিও খাওয়া হয়না, ওজন বাড়েনা।

★মনোযোগ বৃদ্ধি: প্রোটিন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ও মনোযোগ বাড়ায়। তাই সারাদিনের কাজ বা স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।

★ মধ্যকালীন নাস্তার মাধ্যমেই চোরাই ক্যালরি বেশি আসে, তাই এখানে ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট কম রেখে প্রোটিন বেশি রাখা ভালো।

তাই মধ্যকালীন নাস্তায় প্রোটিন যুক্ত করুন, শরীর ও মস্তিষ্কের সুস্থতার জন্য! 💪🙂

খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।

# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ

#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর

-Xin Cosmeceuticls

# nutrition #ওজনকমানো #হেলথ

শরীরকে ফিট, সুস্থ ও অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতে স্ট্রিক্ট ডায়েট না করেও এইভাবে লাইফস্টাইল ফলো করলে ফিট থাকা পসিবল ইনশাআল্লাহ!✅ ...
11/07/2025

শরীরকে ফিট, সুস্থ ও অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতে স্ট্রিক্ট ডায়েট না করেও এইভাবে লাইফস্টাইল ফলো করলে ফিট থাকা পসিবল ইনশাআল্লাহ!

✅ সুষম খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন। যেমন:
শর্করা, প্রোটিন এবং ফ্যাটের সঠিক পরিমাণে সমন্বয় করা উচিত। সাইট্রাস, সবজি, এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন।

✅ অতিরিক্ত তেলের খাবার,অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার,ফাস্টফুড ও ভাজাপোড়া মাসে ১ বার খাবেন (নিয়মিত বাদ দিবেন)

✅ ব্যায়াম করুন কন্সেসট্যান্সি রেখে।
প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন ৪৫-৫০ মিনিট ব্যায়াম করা। কার্ডিও,স্ট্রেন্থ ও মোবিলিটি একসাথে মিক্স করে রুটিন ফলো করা।

✅ পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
শরীরে অতিরিক্ত পানি ধারণ করলে খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যায় এবং মেটাবলিজম উন্নত হয়। প্রতিদিন নিয়ম করে
২-৩ লিটার পানি পান করুন।

✅ ঘুমের মান উন্নত করুন।
পর্যাপ্ত এবং মানসম্পন্ন ঘুম ফ্যাট লসের জন্য অপরিহার্য। এটি হরমোনাল ব্যালেন্স রক্ষা করে। প্রতিদিন
৬-৭ ঘন্টা ঘুমান সঠিক সময়ে।

✅ স্ট্রেস কমান।
বেশি স্ট্রেস শরীরের প্রাকৃতিক ফ্যাট বার্ন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে। রিল্যাক্সেশন বা ব্রিদিং ব্যায়াম করুন।

✅ খাবার খাওয়ার সময় মনোযোগী হোন।
দ্রুত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, খাদ্যাভ্যাসে মনোযোগ দিলে কম ক্যালোরি গ্রহণ হবে। চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।

✅ পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করুন।
প্রোটিন ফ্যাট লসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি পেশি বজায় রাখে এবং দীর্ঘস্থায়ী তৃপ্তি প্রদান করে।

✅ সর্বশেষ, কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো:
সুস্থতাকে প্রাধান্য দিন, ওজন এমনিতেই কমে যাবে। ফিটনেসকে সারাজীবনের সঙ্গি করে দিন। নিজেকে ভালোবাসুন।শরীরকে সুস্থ রাখা আমাদের দায়িত্ব নাহলে শরীর যখন হাল ছেড়ে দিবে তখন আর কিছু করার থাকবেনা।

ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।

# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ

#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর

Adresse

Ammi Moussa

Heures d'ouverture

Lundi 09:00 - 23:00
Mardi 09:00 - 23:00
Mercredi 09:00 - 23:00
Jeudi 09:00 - 23:00
Vendredi 09:00 - 23:00
Samedi 09:00 - 23:00

Téléphone

+8801971433044

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Dietitian Efat publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter La Pratique

Envoyer un message à Dietitian Efat:

Partager