
24/07/2025
Burns patient nutrition
শরীর পুড়ে গেলে বা ঝলসে গেলে (burn injury) রোগীর দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই সময় শরীরে উচ্চমাত্রায় ক্যালোরি, প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ প্রয়োজন হয় টিস্যু পুনর্গঠন, সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং ক্ষত দ্রুত শুকাতে সহায়তার জন্য।
🔎 পুষ্টিবিদের সাজেশন (Burn Patient Nutrition Guideline):
✅ ১. উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার
কারণ: শরীর অতিরিক্ত এনার্জি ব্যবহার করে ক্ষতস্থানে নতুন কোষ তৈরিতে।
উৎস: ঘি, মাখন, নারকেল তেল, বাদাম, চর্বিযুক্ত দুধ, খেজুর, কলা, ওটস, সেমাই ইত্যাদি।
✅ ২. উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
কারণ: ক্ষতস্থান পুনর্গঠনে প্রোটিন অপরিহার্য।
উৎস: ডিম (সেদ্ধ/হাফ বয়েল), মাছ, মুরগি, দুধ, দই, ছানা, ডাল, সয়াবিন, বাদাম ও পনির।
✅ ৩. ভিটামিন C (সিট্রাস ফল)
ভূমিকা: কোলাজেন উৎপাদন করে, ক্ষত দ্রুত শুকাতে সহায়তা করে।
উৎস: কমলা, মাল্টা, লেবু, আমলকী, পেয়ারা, স্ট্রবেরি, টমেটো, ব্রোকলি।
✅ ৪. ভিটামিন A
ভূমিকা: নতুন ত্বকের কোষ তৈরিতে সহায়ক।
উৎস: গাজর, কুমড়া, কলিজা, পাকা পেপে, দুধ ও ডিমের কুসুম।
✅ ৫. জিংক (Zinc)
ভূমিকা: ইমিউন সিস্টেম মজবুত করে ও ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে।
উৎস: দুধ, দই, ডিম, বাদাম, দানা শস্য, মাংস ও সীডস (তিল, সূর্যমুখী বীজ)।
✅ ৬. আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড
ভূমিকা: নতুন রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে।
উৎস: কলিজা, পালং শাক, বিটরুট, ডাল, ডিম ও সয়াবিন।
✅ ৭. পানি ও ইলেকট্রোলাইট
কারণ: বার্ন পেশেন্টের শরীরে দ্রুত পানিশূন্যতা হয়।
উৎস: পর্যাপ্ত পানি, ডাবের পানি, ও আর এস, স্যুপ, ফ্রুট জুস, ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিঙ্ক।
⚠️ অতিরিক্ত মনোযোগযোগ্য:
রোগীর অবস্থা অনুযায়ী খাবার স্যালাইনের মাধ্যমে (Tube Feeding / IV Feeding) দিতে হতে পারে।
সংক্রমণ রোধে হাইজেনিকভাবে খাবার প্রস্তুত করা জরুরি।
সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করা যায় (Multivitamins, Protein Powder, Zinc Sulfate ইত্যাদি
সতর্কবার্তা: বার্ন রোগীদের পুষ্টি পরিকল্পনা অবশ্যই একজন ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও চিকিৎসকের যৌথ তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত।
পুড়ে যাওয়া রোগীর দ্রুত সুস্থতার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমাদের প্রায় সরকারি হসপিটালগুলোতেই কোন পুষ্টিবিদ নেই। তাই পুড়ে যাওয়া রোগীর কি ধরনের খাবার দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে তার একটি নির্দেশনা দেয়ার চেষ্টা করলাম।
পোড়ার কারণে শরীরে প্রচুর শক্তি এবং পুষ্টির প্রয়োজন হয়, কারণ শরীর ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে এবং নতুন কোষ তৈরি করতে থাকে।
অতিরিক্ত পুড়ে যাওয়া রোগীর ক্ষেত্রে খাবার সরাসরি মুখ দিয়ে দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে, অথবা হলেও তা পর্যাপ্ত নাও হতে পারে। তাই বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়।
➡️ খাবার দেওয়ার পদ্ধতি (Methods of Feeding)
৭০-৮০% পোড়া রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণত নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলোতে খাবার দেওয়া হয়:
এন্টারাল ফিডিং (Enteral Feeding):
যদি রোগীর হজমতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করে, তবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এটি সবচেয়ে পছন্দনীয় পদ্ধতি, কারণ এটি শরীরের প্রাকৃতিক পুষ্টি গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। এই ফিডিং এর বিভিন্ন পদ্ধতিগুলো হলো: ন্যাসোগ্যাস্ট্রিক টিউব (NG Tube), গ্যাস্ট্রোস্টমি টিউব (G-Tube), জেজুনোস্টমি টিউব (J-Tube)
প্যারেন্টেরাল ফিডিং (Parenteral Feeding)
যদি রোগীর হজমতন্ত্র কাজ না করে (যেমন, অন্ত্রে কোনো সমস্যা থাকে বা হজম ক্ষমতা না থাকে), তখন এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে পুষ্টি উপাদান সরাসরি রক্তনালীতে প্রবেশ করানো হয়।
কেন্দ্রীয় শিরায় প্রবেশ (Central Venous Catheter),
এটি সাধারণত শেষ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যখন এন্টারাল ফিডিং সম্ভব হয় না।
ওরাল ফিডিং (Oral Feeding) – যখন সম্ভব হয়
যদি রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকে এবং তিনি খেতে সক্ষম হন, তবে মুখে খাবার দেওয়া শুরু করা হয়। নিচে পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য একটি বিস্তারিত খাদ্য নির্দেশনা দেওয়া হলো:
➡️ পুষ্টির চাহিদা (Nutritional Requirements)
উচ্চ ক্যালরি: শরীরকে সুস্থ করতে এবং ওজন কমে যাওয়া রোধ করতে প্রচুর ক্যালরির প্রয়োজন হয়। সাধারণত, একজন গুরুতর পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য প্রতিদিন ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ ক্যালরি বা তার বেশিও লাগতে পারে। এই চাহিদা রোগীর ওজন, পোড়ার ব্যাপ্তি এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে।
উচ্চ প্রোটিন: পোড়ার ক্ষত সারাতে এবং পেশি ক্ষয় রোধ করতে প্রোটিন অপরিহার্য। শরীরের প্রতি কিলোগ্রাম ওজনের জন্য ২-২.৫ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন হতে পারে। ডিম, মাছ, মুরগি, ডাল, প্রোটিনের ভালো উৎস।
দুগ্ধজাত পণ্য: দুধ, দই, পনির।
কার্বোহাইড্রেট: শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন :
আস্ত শস্য: বাদামী চাল, আস্ত গমের রুটি, ওটস।
আলু: মিষ্টি আলু, সাধারণ আলু।
ফল: কলা, আপেল, আম (যদি হজম হয়)।
স্বাস্থ্যকর চর্বি: শক্তি জোগাতে এবং ভিটামিন শোষণে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল।
বাদাম ও বীজ: আখরোট, কাঠবাদাম, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্ষত সারাতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, জিঙ্ক, আয়রন অত্যন্ত জরুরি। সাপ্লিমেন্ট হিসেবেও এগুলো দেওয়া হতে পারে, যা কর্মরত ডাক্তার বা পুষ্টিবিদ নির্ধারণ করবেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ অপরিহার্য।
ভিটামিন সি: কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে এবং এটি ত্বক মেরামতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। লেবু, কমলা, বেরি ফল (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি), কিউই, বেল পেপার, ব্রোকলি, সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।
ভিটামিন এ: ত্বকের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গাজর, পালং শাক, মিষ্টি আলু, ডিমের কুসুমে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
জিঙ্ক: ক্ষত নিরাময় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য। মাংস, ডিম, ডাল এবং বাদামে জিঙ্ক পাওয়া যায়।
আয়রন: নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে এবং শক্তি ফিরিয়ে আনে। মাংস, ডিম, ডাল, পালং শাক ইত্যাদিতে আয়রন থাকে।
প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয়:
পোড়ার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তরল বের হয়ে যায়, তাই পানিশূন্যতা রোধ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করা অত্যন্ত জরুরি।
পানি: প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে।
স্যালাইন: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার স্যালাইন।
ফলের রস: তাজা ফলের রস (চিনি ছাড়া)।
ডাবের পানি।
স্যুপ: বিভিন্ন সবজি ও মাংসের স্যুপ।
➡️ পোড়া রোগীর দ্রুত সুস্থতার জন্য কিছু নির্দিষ্ট খাবার এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরি।
এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ চিনিযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে, প্রদাহ বাড়ায় এবং ক্ষত নিরাময়কে বিলম্বিত করে।
ভাজা ও চর্বিযুক্ত খাবার প্রদাহ বৃদ্ধি করে এবং হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।।
উচ্চ সোডিয়ামযুক্ত খাবার রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত করে এবং ক্ষতস্থানে ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে।
পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে নিরাময় প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয় ।
এছাড়াও, কিছু লাল মাংস ও প্রক্রিয়াজাত মাংস প্রদাহ বাড়াতে পারে।
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা বা গিলতে অসুবিধা (ডিসফ্যাজিয়া) থাকলে মশলাদার, ক্যাফেইনযুক্ত, কৃত্রিম মিষ্টিযুক্ত, আঠালো, শক্ত বা আঁশযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত।
আহত সকল শিশুর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।
Burn injury কেবল ত্বকের সমস্যা না , এটা শরীরের পুরো সিস্টেমকে নাড়িয়ে দেয়। মাঝারি বা গুরুতর পোড়ায় শরীর প্রচুর ক্যালরি, প্রোটিন ও পুষ্টি হারায়, যার ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, ঘা শুকাতে সময় লাগে, ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
ধরুন আপনার শরীর একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। শত্রু হলো ইনফেকশন আর ক্ষত। এই যুদ্ধে জিততে হলে শরীরকে শক্তি, অস্ত্র (মানে পুষ্টি) দিতে হবে। এই কাজটা করে সঠিক নিউট্রিশন।
১। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার শুরু করতে হবে-
পোড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মুখ বা নল দিয়ে খাওয়ানো শুরু করলে শরীর অতিরিক্ত শক্তি খরচ কমায় এবং পেটের অভ্যন্তরীণ কাজ সঠিকভাবে চালিয়ে যায়।
২। প্রোটিন খুব জরুরি-
Burn injury রোগীদের জন্য প্রোটিন হলো ঘা শুকানোর হাতিয়ার । প্রতিদিন 2.5-3gm/kg body weight প্রোটিন দরকার হয়।
৩। উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি-
রিসাসিটেশন ফ্লুইডে উচ্চ ডোজ ভিটামিন C ইনজেকশনে দিলে ফোলা কমে, আর শ্বাসপ্রশ্বাস ভালো থাকে।
৪। Complex nutritional formula( বিশেষ ভাবে প্রস্তুতকৃত খাবার, যেমন- Burn injury, carcinoma patient, ICU patient)-
জটিল পুষ্টি ফর্মুলা যেগুলোর মধ্যে গ্লুটামিন, ওমেগা-3, ও পেপটাইড থাকে — এগুলো পেটের স্বাস্থ্য ও রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৫। Burn Injury তে শিশুরা বেশি ঝুকিতে থাকে-
শিশুদের শরীর ছোট, কিন্তু burn Injury তে তাদের পুষ্টির চাহিদা অনেক বেশি। তাই চিকিৎসা ও পুষ্টি একসাথে কড়া নজরে রাখতে হয়।
একজন পোড়া রোগীকে ঠিকমতো সুস্থ করতে চিকিৎসক, নার্স, ও ডায়েটিশিয়ানের সমন্বয়ে কাজ করতে হয়। পুষ্টির বিষয়টা অবহেলা করলে যত ভালো ওষুধই দেয়া হোক না কেন, রোগী দুর্বলই থাকবে।
খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
ইসরাত জাহান ইফাত
এমএসসি বিএস সি ইন ফুড এন্ড নিউট্রিশন (DU) এম পি এইচ (SUB)
স্পেশাল ট্রেনিং অন ক্লিনিক্যাল এন্ড থেরাপিটিক নিউট্রিশন (বারডেম)
এডভান্স ট্রেনিং অন ওয়েট ম্যানেজমেন্ট (USA)
এডভান্স ট্রেনিং অন ডায়াবেটিক ডায়েট ম্যানেজমেন্ট (Denmark)
ইন্টার্নশিপ (BIRDEM)
CND training (বারডেম)
সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান ও নিউট্রিশন কনসালটেন্ট, লং লাইফ হাসপাতাল ঢাকা ও বাংলাদেশ সাইক্রিয়াটিক কেয়ার লিমিটেড ঢাকা।
খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ডায়েট থেরাপি সংক্রান্ত যে সকল বিষয়ে সেবা প্রদান করছেন :
ওবেসিটি ও ওজন আধিক্য নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ডায়েট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন ডায়েট, লিভার ও কিডনি সমস্যায় ডায়েট, হাসপাতলে ভর্তি রোগীদের রোগ অনুযায়ী বিশেষ ডায়েট, হরমোনের সমস্যা জনিত রোগ সমুহে ডায়েট পরামর্শ, থাইরয়েড পিসিওডি সমস্যায় ডায়েট, ডায়ালাইসিস ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট রোগীদের ডায়েট, সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থাপনা, হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোকের রোগীদের ডায়েট, রক্তে চর্বি /কোলেস্টেরল কমানোর ডায়েট, হাই প্রেসার /উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা/সমস্যায় ও ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েট, গ্যাস্ট্রিক আলসার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ডায়েট, বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তিদের ডায়েট,অটিজম ও অন্যান্য স্নায়ু রোগের ডায়েট পরামর্শ, শিশুর ওজন কম খাবারে অরুচি পুষ্টিহীনতায় ডায়েট, গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের ডায়েট ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ডায়েট, ক্যান্সার রোগীদের ডায়েট, IBS ও পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় হজমজনিত সমস্যায় ডায়েট, লিভার রোগীদের ডায়েট, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নাকে নল দিয়ে খাদ্য গ্রহণের ডায়েট পরামর্শ, কোভিড পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যায় ডায়েট।
সিরিয়ালের জন্য : 01971433044
Dietitian Israt jahan Efat
Consultation & Diet Counseling is available for both online & offline!!!
Bioxin Dhanmondi branch , ঢাকা।
এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুন বা whats অ্যাপ message করুন 01971433044।
# nutrition , ,
, , , , , , #হেলথ
#ওজনকমানো #হেলথ
#সাপ্লিমেন্ট #পুষ্টিবিদ #ডক্টর