Dr S M Mamun Iqbal

Dr S M Mamun Iqbal Dr. S. M. Mamun Iqbal passed MBBS from Dhaka Medical College, MRCP from London College and MD from BSMMU.

He is a specialist in any cardiac management and cardiac intervention. He trained in interventional Cardiology in different countries.

ঈদ উল আযহা মুসলিমদের অনেক বড় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই ঈদে এবং ঈদের পরেও কয়েক দিন আমরা সবাই একটানা মাংস একটু  বেশি খেয়ে থ...
19/06/2024

ঈদ উল আযহা মুসলিমদের অনেক বড় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই ঈদে এবং ঈদের পরেও কয়েক দিন আমরা সবাই একটানা মাংস একটু বেশি খেয়ে থাকি আর যারা মাংস একটু বেশি পছন্দ করে তাদের তো কথাই নেই। এটা আমাদের একমাত্র বড় অনুষ্ঠান যেদিন সবার বাড়িতে তেল, মশলা, মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরী করে থাকি এবং খেয়ে থাকি। অতিরিক্ত খাবার ফলে অনেক সময় আমাদের শরীর খারাপ করে এবং যারা স্বাস্থ্য সচেতন তাদেরও সমস্যা দেখা দেয়। তাই বলে বলছিনা যে আমরা খাবো না, আমরা অবশ্যই খাব তবে কিছু নিয়ম মেনে যাতে আমাদের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে এবং আমরা খুব ভালো ভাবে ঈদ এর আনন্দ উপভোগ করতে পারি। তবে চলুন দেখে নিই টিপসগুলো কী কী-
• মাংস কম খাবার চেষ্টা করুন কারণ অতিরিক্ত মাংস খাওয়ার ফলে ওজন বাড়ার পাশাপাশি হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর ঈদের দিনে বা ঈদের পরে পেট খারাপ করলে ঈদের আনন্দটা নষ্ট হয়ে যাবে।
• সকালে এবং সন্ধ্যায় একটু হাঁটুন এতে আপনার পরিপাকতন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক থাকবে এবং খাবার দ্রুত হজম হবে।
• যেহেতু ঈদ সহ ঈদের পর কয়েক দিন আমরা ভারী খাবার বেশি খেয়ে থাকি তাই চেষ্টা করুন আপনার দুই খাবারের মাঝে যেন কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা ব্যাবধান থাকে।
• ঈদের দিন আমরা সাধারণত মিষ্টি এবং ভারী খাবার খেতে পছন্দ করি তবে আপনি এই দিনে ফল খাবার চেষ্টা করুন এতে আপনার হজমে সমস্যা হবে না এবং ওজন বাড়ার ভয় কম থাকবে।
• কোল্ড ড্রিংক যতটা সম্ভব কম খাবার চেষ্টা করুন।
• আপনার খাবারে প্রচুর পরিমাণ সালাদ যোগ করুন। মিষ্টি কম খাবার চেষ্টা করুন। কারণ অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো না।
• আপনার পেটের সমস্যার বড় কারণ হতে পারে অতিরিক্ত মশলা ।এজন্য যতটা সম্ভব মশলা কম খাবার চেষ্টা করুন।
• অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পরে এক কাপ লেবুর সরবত অথবা গ্রীন টি পান করুন তবে অবশ্যই চিনি ছাড়া।
• যারা রেগুলার রুটিন মেন্টেইন করে থাকেন তারা অবশ্যই সতর্ক থাকবেন কারণ হঠাৎ রুটিন চেঞ্জের কারণে সমস্যা হতে পারে।
আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

রমজানের এক মাসের সিয়াম সাধনার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে ঈদুল ফিতর। একমাস দীর্ঘ উপবাসের পর পেট ভরপুর খাবার আপনার বা আপনার...
10/04/2024

রমজানের এক মাসের সিয়াম সাধনার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে ঈদুল ফিতর। একমাস দীর্ঘ উপবাসের পর পেট ভরপুর খাবার আপনার বা আপনার পেটের জন্য স্বাস্থ্যকর হবে না।

উৎসবটি আপনাকে এক জায়গায় অনেক মজাদার খাবারের অফার করে যা এড়ানো কঠিন। কিন্তু অসুস্থ হয়ে মজা নষ্ট করতে না চাইলে কিছু খাবার এড়িয়ে চলা এবং কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরিঃ

১)ন্যূনতম লবণ গ্রহণ-
আপনার লবণ খাওয়ার উপর নজর রাখুন। অত্যধিক লবণ স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে, বিশেষ করে হার্টের জন্য কারণ এটি রক্তচাপ বাড়ায়। লবণের পরিমাণ ন্যূনতম রাখুন।

২) চিনির মাত্রা বজায় রাখুন-
আমরা জানি, চিনিযুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। সাধারণত, ঈদে মুসলমানরা মিষ্টি ভাগ করে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায়। অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হল অন্য লোকেদের সাথে ভাগ করে নেওয়া।

৩)চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন-
এক মাস নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ার পর শরীর সেই নিয়মে অভ্যস্ত হয়ে যায়। অত্যধিক চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া পেটের আস্তরণের ক্ষতি করতে পারে এবং এটি বদহজমের কারণও হতে পারে। আপনি যদি চর্বিযুক্ত কিছু খেতে চান তবে শুধুমাত্র ছোট অংশ নিন ।

৪)সুষম খাবার খান-
সুষম খাদ্যের জন্য প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং শাকসবজির মিশ্রণ প্রয়োজন। আপনার ডায়েটে ফল, শাকসবজি, রুটি, সিরিয়াল, মাংস, মাছ, দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থাকা উচিত। বার্লি, গম, ওটস, বাজরা, মটরশুটি, মসুর ডাল ইত্যাদি খাবার কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস।

৫)অতিরিক্ত খাওয়াকে "না"-
প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়ার ফলে অনেকগুলি স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। আপনি যখন আপনার খাওয়ার উপর নজর রাখতে ব্যর্থ হন, তখন বদহজম এবং অ্যাসিডিটি হতে পারে।

৬)প্রচুর পরিমাণে পানি
এই দিনে হাইড্রেটেড থাকুন। ৩০ দিনের কঠোর শাসনের পরে, গ্লাইকোজেনের মাত্রা সব গণ্ডগোল হয়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করলে এই মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। এটি আপনাকে সারা দিন সতেজ এবং উদ্যমী বোধ করাবে।

আপনার প্রিয়জনের সাথে এই উত্সবটি সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করুন এবং এই ঈদে সুস্থ থাকতে উপরের টিপসগুলো মাথায় রাখুন।

Hypertrophic Obstructive Cardiomyopathy ( HOCM) is one of the major causes of sudden death. Recently Alcohol Septal Abla...
31/12/2023

Hypertrophic Obstructive Cardiomyopathy ( HOCM) is one of the major causes of sudden death. Recently Alcohol Septal Ablation has emerged as an effective lifesaving procedure for this disease.
This procedure was successfully done in MHSHMC by Prof. Dr. S M Mamun Iqbal on 2nd August.
in a young lady with HOCM and severe heart failure. The lady is doing very well now.
যেকোনো হার্টের জটিল সমস্যায় ও দ্রুত গতিতে হৃদরোগ চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে -
০১৮৪৭০০৪৯৯৯
০১৮৪৭১৫৭২২২
#হার্টেরজটিলসমস্যায়



#দ্রুতচিকিৎসাসেবা

19/08/2023

First time CRT-D implantation was done to a patient with end stage Heart failure in MH Samorita Hospital & Medical College.
The patient is now doing good, Alhamdulillah🤲
Special thanks to our Head of Cardiology Department Prof. Dr. S.M. Mamun Iqbal and his team.
Congratulations to our Cardiac team🌷🌷

03/07/2023

কোরবানি ঈদে প্রোটিন ও ফ্যাট বেশি খাওয়া হয় বলে পরিপাকতন্ত্রে হঠাৎ করে চাপ বাড়ে। আর গরু-খাসীর মংস বাড়ায় হার্টের চাপ....

চলছে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটি। অনেকেই হয়তো গ্রামের বাড়ি যাবেন। আবার অনেকে কর্মস্থল এলাকাতেই ঈদ করবেন। আনন্দময় এ সময়...
21/04/2023

চলছে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটি। অনেকেই হয়তো গ্রামের বাড়ি যাবেন। আবার অনেকে কর্মস্থল এলাকাতেই ঈদ করবেন। আনন্দময় এ সময়ে বাড়ির কেউ অসুস্থ হোক আর তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটতে হবে—এটা কেউই চাইবেন না। এমন জরুরি অবস্থা সবচেয়ে বেশি ঘটে হৃদ্‌রোগী বা হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি আছে এমন ব্যক্তির বেলায়। তাই তাঁদের উৎসব পালনে হতে হবে সচেতন।

এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঈদ এলে অন্য রকম অনুভূতির সৃষ্টি হয়। মনে হতে পারে যে আজ সব খাব, কোনো বাধা মানব না। ঐতিহ্য অনুযায়ী, আমাদের দেশের ঈদ মেনুতে পোলাও, বিরিয়ানি, গরু–খাসির মাংস, রোস্ট, কলিজা ইত্যাদির মতো গুরুপাক ও উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার থাকে। থাকে প্রচুর ভাজাপোড়া নাশতা, কাবাব, পরোটা ইত্যাদির সমাহার। প্রচুর চিনি ও ঘন দুধযুক্ত ডেজার্টও আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার। এর সবই হৃদ্‌রোগীর জন্য খারাপ।

যা করতে পারেন
সকালে ঈদের নামাজের আগে হালকা নাশতা যেমন সেমাই, জর্দা খেয়ে নিতে পারেন। নামাজ থেকে ফিরে নাশতা করবেন। নাশতার সময় তেল-চর্বি, অতিরিক্ত মিষ্টি ও ঘন দুধ, কনডেন্সড মিল্কের তৈরি খাবার এড়িয়ে চলবেন। তেলবিহীন সেঁকা পরোটা বা রুটি, হালকা ঝোলের মুরগির কোরমা, চপ-কাটলেট খেতে পারেন। খাবার হবে পরিমিত। অর্থাৎ একসঙ্গে অনেক খাবার খাবেন না। পাকস্থলী কিছুটা খালি রাখবেন।

উৎসব উপলক্ষে এক-দুই দিন ২৫০০-৩০০০ ক্যালরি খাবার খেতে পারেন। তবে দ্রুত পুরোনো অভ্যাসে ফিরে যাওয়াই ভালো। সহজ হিসাব হলো ৯-৪-৪। চর্বি, শর্করা ও আমিষজাতীয় খাবারের প্রতি গ্রাম থেকে ৯, ৪, ৪ ক্যালরি খাদ্যশক্তি আসবে।

ডায়াবেটিস থাকুক আর না থাকুক চিনি ক্ষতিকর। অনেকের ধারণা, আমার ডায়াবেটিস নেই, তাই যত খুশি চিনিযুক্ত ডেজার্ট খেতে পারব। এই ধারণা ভুল। চিনি যকৃতে গিয়ে চর্বিতে রূপান্তরিত (৪০ শতাংশ) হয় ও জমা হয়। তাই ঈদ উপলক্ষে চিনিযুক্ত ডেজার্ট পরিমিত খাবেন।

লক্ষ করুন
ঈদে এক দিনে সব খেতে যাবেন না। কয়েক দিনে অল্প অল্প করে খান। ভূরিভোজন নয়, পরিমিত খান। হজমশক্তি ও নিজের রোগঝুঁকি বিবেচনা করে খান।

গুরুপাক খাবারের ফাঁকে আঁশযুক্ত প্রাকৃতিক খাবার যেমন সবজি, সালাদ, তাজা ফলমূল, বাদাম খেতে ভুলবেন না।

অতিরিক্ত লবণ, চিনিযুক্ত খাবার, সয়া সস, টেস্টিং সল্টযুক্ত খাবারকে না বলুন। ধূমপান কখনোই নয়।

বিকেল বা সন্ধ্যায় হালকা হাঁটাহাঁটি করুন। রোজায় অনেকেই হাঁটা বন্ধ রাখেন, এক মাস পর হঠাৎ অতিরিক্ত ব্যায়াম করবেন না। শুরুতে হালকা ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন।

সতর্কতা
ঈদের ছুটিতে হঠাৎ বুকে ব্যথা, বুকে চাপ, অস্থিরতা, ঘাম হলে দেরি না করে হাসপাতালে যাবেন। অনেকেই গ্যাস বা বদহজম ভেবে উড়িয়ে দেন, এমনটা করবেন না। মনে রাখবেন, ঈদের ছুটিতেও হাসপাতালের জরুরি বিভাগ খোলা থাকে।

সবাইকে ঈদ মোবারক 😍

ঋতু পরিবর্তনের সতর্কতাপ্রশ্ন: এ বছর শীত বিদায় নিতে চলেছে। বাড়তে শুরু করেছে দিনের তাপমাত্রা। এই ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অনেক...
24/01/2023

ঋতু পরিবর্তনের সতর্কতা

প্রশ্ন: এ বছর শীত বিদায় নিতে চলেছে। বাড়তে শুরু করেছে দিনের তাপমাত্রা। এই ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অনেকে রোগব্যাধিতে ভোগেন। এর কারণ কী?

উত্তরঃ ঠান্ডার সময়ে মানুষ সেই পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে যায়। শীতের শেষে যখন তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করে তখন অনেক সময়ে আমাদের শরীর তাপমাত্রার এই বৈষম্য নিতে পারে না। শিশু ও বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তারা সহজে এই পরিবর্তনশীল আবহাওয়ার সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারে না। তা ছাড়া, তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগজীবাণুও সক্রিয় হয়ে ওঠে। সব মিলিয়ে ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বাড়ে।

প্রশ্ন: এ সময়ে স্বাস্থ্য-সম্বন্ধীয় কী সমস্যা দেখা দিতে পারে?

উত্তরঃ এ সময়ে বয়স নির্বিশেষে সাধারণত ‘কমন কোল্ড কফে’র সমস্যা দেখা যায়। আচমকা ঠান্ডা লেগে বয়স্কদের কাশি, বুকে ব্যথা হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে ডায়ারিয়ার প্রকোপ বাড়তে পারে। সব বয়সের মানুষদের ক্ষেত্রে চিকেন পক্স ও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হামের প্রবণতাও বাড়ে।

প্রশ্ন: শিশুদের ক্ষেত্রে কী সমস্যা হতে পারে?

উত্তরঃ দু’বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের ক্ষেত্রে স্তন্যপানে কোনও সমস্যা দেখা দিলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হয় যে, তা শ্বাসকষ্ট থেকেই হচ্ছে। এক্ষেত্রে নেবুলাইজেশনের পরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হবে।

এ ছাড়া দশ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চাদের মধ্যে এ সময়ে সাধারণত কমন কোল্ড কফের সমস্যা দেখা যায়। চোখ-নাক দিয়ে জল পড়া, কাশি, ঝিমুনি ভাব এর লক্ষণ। পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের মধ্যে রোটাভাইরাস থেকে ডায়ারিয়ার প্রকোপও বাড়ে। শীত থেকে গরম পড়ার এই সময়ে এই ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠে। মূলত পরিষ্কার পাত্রে না খাওয়া, নোংরা পানি ব্যবহারের জন্য ডায়রিয়া হয়। পায়খানার সঙ্গে সঙ্গে বমি হলে তৎক্ষণাৎ শিশুকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। লবণ ও চিনি মেশানো পানি বা ওআরএস বার বার খাওয়ানো জরুরি। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এ সময়ে ডায়রিয়ার প্রকোপ তেমন দেখা যায় না।

প্রশ্ন: বয়স্কদেরও এ সময়ে নানা সমস্যা দেখা যায়। সেগুলি কী?

উত্তরঃ ঠান্ডা হাওয়া লেগে এ সময়ে পঞ্চাশোর্ধ্ব পুরুষ ও মহিলাদের শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। ঠান্ডা বাতাস ছাড়াও ধুলো, ধোঁয়া থেকে হাঁপানি হতে পারে। শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে এ সময়ে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ বেশি থাকে। বাড়তে থাকা বায়ুদূষণও সমস্যা বাড়ায়। এ ছাড়াও নিয়মিত ধূমপান যাঁরা করেন, তাঁদেরও হাঁপানির সমস্যা দেখা দিতে পারে। জিনগত কারণেও এই রোগ হয়। যাদের অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে থাকে, তাদের বিশেষ সতর্কতা নেওয়া উচিত। হাঁচি,কাশি ও জ্বরের সমস্যা তো রয়েছেই। জ্বর বা গা ব্যথা হলে অনেকেই অ্যান্টবায়োটিক বা অ্যান্টিঅ্যালার্জিক ওষুধ কিনে খান, যা একেবারেই উচিত নয়। অ্যাকিউট ব্রঙ্কাইটিস না হওয়া পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক খাবার প্রয়োজন নেই। আর তাও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই খাওয়া উচিত।

প্রশ্ন: হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে কী সাবধানতা নেওয়া উচিত?

উত্তরঃ পলিউসন মাস্ক পরে রাস্তায় বেরোলে নাকে ধুলো কম ঢুকবে। বয়স্কদের ক্ষেত্রে বিশেষত যাঁদের অ্যাজমা আছে, তাঁরা ইনহেলার দিয়ে প্রাথমিক ভাবে কাজ চালালেও বাড়াবাড়ি হলে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। হাঁপানি রোগীদের ধুলো, ধোঁয়া থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। এ ছাড়াও গরম পোশাক পরা, ঈষদুষ্ণ পানিতে গোসল করার মতো বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে। রাতে বা ভোরের দিকে বাইরে না বেরনোই ভাল। বেশি রাত জাগার অভ্যাসও বদলাতে হবে।

প্রশ্ন: এ সময়ে শরীরে ব্যথা-বেদনা বাড়তে পারে কি?

উত্তরঃ যাঁদের বাত বা আর্থ্রারাইটিস আছে তাঁদের শীতের শুরু থেকেই ব্যথা বাড়তে শুরু করে। স্পন্ডিলাইটিসের দরুন বাড়তে পারে ঘাড়ের যন্ত্রণাও। হাঁটুর ব্যথা প্রতিরোধে দিনে দু’বার করে ‘কোয়ার্ডিশেপস এক্সারসাইজ’ করতে হবে। বসে এক পা সোজা করে ১০ সেকেন্ড রাখার পরে ধীরে ধীরে তা নামিয়ে আরেক পা একই ভাবে ১০ সেকেন্ড সামনের দিকে সোজা করে রাখতে হবে। এতে পেশিতে প্রয়োজনীয় চাপ পড়ে।
এ ছাড়াও প্রয়োজনে নিক্যাপ ব্যবহার করতে হবে। গরম সেঁকও চলতে পারে।

প্রশ্ন: শীত শেষে পেটের নানা সমস্যাও দেখা যায়। কী ভাবে তা এড়ানো সম্ভব?

উত্তরঃ রাস্তার খাবার এ সময়ে এড়িয়ে চলাই উচিত। রাস্তার ধারের অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার খেলে পেটের সমস্যা হতেই পারে। পানি ফুটিয়ে খাওয়াই ভাল। প্রাপ্তবয়স্কদের দিনে কমপক্ষে চার লিটার পানি খাওয়া উচিত।

প্রশ্ন: ঠান্ডা লেগে গেলে কী করা উচিত?

উত্তরঃ অনেকেই ঠান্ডা লাগলে প্রথমে কিছু না ভেবে অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলেন। তা না করে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া উচিত। দেহের ওজন ও বয়সের উপরে নির্ভর করে ওষুধের মাত্রা বাড়ানো বা কমাতে হবে। গরম পানিতে গোসল করাতে হবে।

প্রশ্ন: ঠান্ডা লাগা থেকে বাঁচতে কী ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে?

উত্তরঃ পাত্রে গরম পানি নিয়ে তাতে কার্বল বা ভিক্স ফেলে মাথায় তোয়ালে চাপা দিয়ে দু’তিন মিনিট গরম ভাপ নিতে হবে। বুকে সর্দি বসলে বা মাথা যন্ত্রণা করলে দিনে তিন বার এ ভাবে ভাপ নিলে আরাম পাওয়া যাবে। লবঙ্গ মুখে দিয়ে রাখলে কাশিতে উপশম মিলবে। এ ছাড়া, আদা, তুলসি পাতা, মিছরি ও গোলমরিচ গরম পানি খেলে আরাম পাওয়া যায়।

09/07/2022

ঈদ মোবারক

দেখতে দেখতে বছর ঘুরে আবার সামনে চলে এলো ঈদ-উল-আযহা। রবিবার (১০ জুলাই) পবিত্র ঈদুল আজহা। ইতোমধ্যে কুরবানি করার জন্য পশু কিনতে শুরু করেছেন অনেকেই।

কোরবানির ঈদের অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মূল আয়োজন হলো বিভিন্ন রকমের মাংস। সবারই প্রবল ইচ্ছা বেশি বেশি মাংস খাওয়া। খাবেন, কিন্তু চাই পরিমিতি জ্ঞান ও সংযম। চাই স্বাস্থ্য সচেতনতা। কোরবানি ঈদের সচেতনতা নিয়ে পাঠকদের জন্য কিছু তথ্য দেয়া হলো:

১. লাল মাংস শরীরের জন্য ক্ষতিকারক এ কথা সবারই জানা। লাল মাংস বা রেড মিট, অর্থাৎ গরু বা ছাগলের মাংসে আছে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বি, যা স্থূলতা বাড়ায়, রক্তনালিতে চর্বি জমায়, হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহকে ব্যাহত করে, রক্তচাপ বাড়ায়, ডায়াবেটিস জটিল করে তোলে, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।

এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ক্যানসার যেমন- কোলন ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি হিসেবেও চিহ্নিত হয়েছে এ লাল মাংসে। তাই ঈদে তো লাল মাংসের নানা পদের সমাহার হবেই, তবে অপরিমিত অবশ্যই খাবেন না। বিশেষ করে যারা স্থূলতা, ডায়াবেটিস, রক্তচাপ বা হৃদরাগে ভুগছেন, তারা বিশেষভাবে সাবধান থাকবেন। মনে রাখবেন, কোনো অবস্থায়ই দৈনিক খাদ্যতালিকায় চর্বিজাতীয় খাদ্য যেন ৩০ শতাংশের বেশি না হয়। আর এর মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকবে মাত্র ৭ শতাংশ।

২. যে চর্বি ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় শক্ত বা জমাট থাকে, সেটিই স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বি। লাল মাংস ছাড়াও ঘি, মাখন, মার্জারিন, ক্রিম প্রভৃতিতে আছে এ সম্পৃক্ত চর্বি। তাই রান্নার সময় খেয়াল করুন কয়েকটি জিনিস- মাংসের গায়ে যে সাদা জমাট চর্বি লেগে থাকে, তার পুরোটাই ছেঁটে ফেলে দিন। রান্নায় ঘি, মাখন বা ডালডার ব্যবহার একে দ্বিগুণ ক্ষতিকর করে তুলবে। রান্নায় তেল যথাসম্ভব কম ব্যবহার করুন।

৩. ট্রান্স ফ্যাট হচ্ছে আরেক ক্ষতিকর চর্বি, যা রক্তের এলডিএল বাড়ায় এবং ভালো চর্বি এইচডিএলকে কমিয়ে দেয়। বেকারি ও রেস্তোরাঁয় ভেজিটেবল ফ্যাট জমাট করার মাধ্যমে ট্রান্স ফ্যাট উৎপন্ন হয়। দোকানের বেক করা খাবার ও ফাস্টফুডে রয়েছে এ ট্রান্স ফ্যাট। তাই ঈদের খাবারে নানরুটি, কেক, পরোটা, ফ্রাই করা খাবার, বার্গার, সসেজ, পিৎজা ও এ জাতীয় ফাস্টফুড পরিহার করাই ভালো।

৪. কোরবানির ঈদ বলেই সবজি বা মাছকে বিদায় জানাতে হবে- এমন কোনো কথা নেই। বিশেষ করে, আঁশ বা ফাইবার এ সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আঁশজাতীয় খাবার চর্বি হজমে বাধা দেয় এবং কোষ্ঠ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। বাজারে উঠতে শুরু করেছে শীতের সবজি। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই এ সবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। খাবার টেবিলে থাকুক প্রচুর পরিমাণে সালাদ বা কাঁচা সবজি। ফ্রিজের মাছগুলো একেবারে অবহেলা করবেন না।

৫. নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটার উপকারিতা ভুলে যাবেন না এ ডামাডোলে। যে বাড়তি ক্যালরি এ সময়ে গ্রহণ করছেন, তা পোড়াতে প্রচুর হাঁটুন। হেঁটেই না হয় আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীদের বাড়ি দেখা করতে যান। সিঁড়ি ভাঙুন, ঘরের কাজে সাহায্য করুন, পরিশ্রম করুন। বাড়ি ও আশপাশ পরিষ্কার করতে নিজেই নেমে পড়ুন। এতে উপকারই হবে বেশি।

৬. বেশির ভাগ লোকের, বিশেষ করে বয়স্কদের এ সময় গ্যাস্ট্রিক, আলসারের ব্যথা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যায়। কারণ সেই পরিবর্তিত খাদ্যাভ্যাস। এ সমস্যা এড়াতে কম তেল, কম মশলা ও কম মাংস খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ চেয়ে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে। কোষ্ঠ পরিষ্কারের জন্য প্রতিদিন প্রচুর আঁশযুক্ত খাবার খান।

৭. গেঁটে বাত বা ইউরিক এসিড বেশি যাদের এবং যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে, তাদের জন্যও মাংসের আমিষ ক্ষতিকর। তারা অবশ্যই চিকিৎসক কর্তৃক বরাদ্দকৃত আমিষের চেয়ে বেশি পরিমাণে আমিষ খাবেন না। তাতে বিপদ হতে পারে।

৮. যাদের এনালফিশার ও পাইলস জাতীয় রোগ আছে, তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি, শরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খাবেন। দাওয়াতে গেলে, অতিভোজন পরিহার করার চেষ্টা করবেন। হয়তো অনেক খাওয়া-দাওয়া টেবিলে সাজানোই থাকবে, কিন্তু খেতে বসলেই যে সবই খেতে হবে, তা নয়। খাবারের ফাঁকে ফাঁকে পানি খাবেন না, এতে হজম রসগুলো পাতলা হয়ে যায়। ফলে হজমে অসুবিধা হয়। তাই খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা পর পানি খাবেন।

এ সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করা নিশ্চিত করতে হবে, প্রতিদিন ২-২.৫ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন।দৈনিক গরুর মাংস খাওয়ার নিরাপদ মাত্রা হল তিন আউন্স বা ৮৫ গ্রাম।

খাবারের তালিকায় সালাদকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে গাজর, টমেটো, শসা, লেটুস ব্যবহার করা যেতে পারে।

Dr. S. M. Mamun Iqbal passed MBBS from Dhaka Medical College, MRCP from London College and MD from BSMMU. He is a specialist in any cardiac management and cardiac intervention. He trained in interventional Cardiology in different countries.

সচেতন হোন ঈদের খাবারেট্রান্সফ্যাটযুক্ত খাবার হার্টের রোগীদের জন্য অত্যন্ত বিপদজনক৷ নিত্যদিনের ভাজাপোড়া, ফাস্ট ফুড, কুড়...
03/05/2022

সচেতন হোন ঈদের খাবারে

ট্রান্সফ্যাটযুক্ত খাবার হার্টের রোগীদের জন্য অত্যন্ত বিপদজনক৷ নিত্যদিনের ভাজাপোড়া, ফাস্ট ফুড, কুড়কুড়ে বা মচমচে কেনা খাবার, বেকারি ফুড ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমানে ট্রান্সফ্যাট থাকে। আর এই ট্রান্সফ্যাট রক্তের যে খারাপ কোলেস্টেরল তা বাড়িয়ে দেয় ৷ এরফলে ভালো কোলেস্টেরল কমে যেয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এজন্য হার্টের রোগির খাদ্যতালিকা থেকে ফাস্টফুড (পিৎজা, ফ্রোজেন ফাস্টফুড), বেকারি ফুড (বিস্কুট, পাই, কেক) এগুলো বাদ দিতে হবে ৷

@ হার্টের রোগীর খাবার তালিকা থেকে গরুর চর্বি বাদ দিয়ে দিতে হবে ৷ এছাড়াও চর্বিযুক্ত ঘি,ডালডা বা বাটার এগুলোকে সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করে খাদ্যতালিকা সাজিয়ে নিতে হবে ৷
@ গরু-খাসির মাংস, গলদা চিংড়ী, গরুর মগজ ও গরু-খাসির কলিজা খাওয়া যাবেনা ৷
@ টেস্টিং সল্ট বা অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে ৷
@ পরিশোধিত সয়াবিন তেল ও সরিষার তেল দিয়ে রান্না না করাই ভালো হবে ৷

যে সকল খাবার হার্টের রোগীর খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে:

@ মাছ হার্টের রোগীদের জন্য খুব ভালো পথ্য ৷ খাবারের তালিকায় তাই নিয়মিত মাছ রাখতে হবে ৷
@ সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল নিয়মিত খেলে হার্টের রোগ হওয়া থেকে দূরে থাকা যায় ৷ আবার যারা এ সমস্যায় ভুগছেন তাদেরও ব্যক্তিভেদে দৈনিক ২ থেকে ৩ পদের ফল খেতে হবে ৷ এছাড়াও হার্টের রোগীদের খাদ্যতালিকায় দৈনিক সবুজ শাকসবজি ও রাখতে হবে ৷
@ প্রতিদিন পরিমিত পানি পান করতে হবে ৷
@ এছাড়াও মুরগির মাংস, মুরগির ডিম, ও গরুর দুধ খেলে উপকার হবে ৷ সাথে ডালও দৈনিক খাওয়া যেতে পারে ৷
@ পরিশোধিত ভোজ্য তেলের বদলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করে রান্না করলে হৃদরোগের রোগীর জন্য বেশি ভালো হবে ৷
@ কাঁচা ছোলা বা বুট হৃদরোগের রোগীর খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে ।
@ ফলের মধ্যে পেয়ারা ও খাবারের সাথে ওঅন্যান্য সময়ে সালাদ খেতে হবে৷

এছাড়াও হার্টের রোগীর খাদ্য তালিকা নিয়ে তার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে তিন বেলার খাদ্যতালিকায় তৈরি করা উচিত।

হার্টের রোগীদের নিয়মিত হাটাহাটি করার অভ্যাস করতে হবে ৷

মেডিসিন নির্ভর জীবনযাপন করবার চাইতে কষ্ট হলেও নিয়ম মেনে জীবনযাপন করা শ্রেয় ৷

17/04/2022

Assalamualaikum.
For the first time in MHSHMC, we implanted an ICD ( Implantable Cardioverter-Defibrillator) in our Cathlab in a patient with life threatening cardiac arrhythmia ( ventricular tachycardia)

16/04/2022

রমাযানে ঔষধ ও খাবার গ্রহনের কিছু পরামর্শঃ

িভাবে_এডজাস্ট_করবেন?

O সাধারণত রমজানে দুইবেলা খাওয়ার ঔষধগুলোকে আমরা অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি।
O একই ঔষধের মধ্যে যেগুলো দীর্ঘক্ষণ কাজ করে সেগুলো ব্যবহার করা উচিত।
O সকালের ঔষধগুলো ইফতারে,রাতে ঔষধগুলো সেহরীতে নেয়া যায়।
তবে ডাইইউরেটিক ( Lasix,Fusid,Frulac,Spirocard,Dytor..etv) জাতীয় ঔষধগুলো সন্ধ্যায় খেতে হবে।এগুলো সেহরীতে খেলে সারাদিন প্রসাবের সাথে শরীরের পানি সব বের হয়ে পানিশূন্যতা, প্রেসার কমে যাওয়াসহ নানা সমস্যা তৈরি করতে পারে।
O প্রেসারের ঔষধের ক্ষেত্রেও যেগুলো ডাইইউরেটিক জাতীয় সেগুলো সন্ধ্যায় খেতে হবে।
O কেউ যদি শুধু একটা প্রেসারের ঔষধ খান সেটাও ইফতার বা সন্ধ্যায় খেলে ভালো।
O হার্টের রোগীদের কমন ঔষধগুলোর মধ্যে একটি হলো এন্টিপ্লাটিলেট(Ecisprin,Lopirel,Clopid AS,Odrel,Asclop…etc)বা রক্ত জমাট না বাঁধার ঔষধ।
O এগুলো সাধারণত আমরা দুপুরে খাবার পরে দিয়ে থাকি।রমজানে এগুলো ইফতার বা সেহরী যে কোন সময় খাওয়া যেতে পারে।তবে ইফতারের পরে খেলে ভালো।

#খাবার দাবার নিয়ে কিছু কথাঃ

O যেহেতু সারাদিন না খেয়ে থাকা হয়,তাই ইফতারের হার্টের রোগীরা হঠাৎ করে অতিরিক্ত পানি জাতীয় খাবার বা শরবত খেলে সেটা শরীর এডজাস্ট করতে ঝামেলা হতে পারে। তাই অতিরিক্ত শরবত না খাওয়াই ভালো।
O আমরা যে খাবারগুলো ইফতারী তে খাই তার সবই তেলে মচমচে ভাঁজা।এগুলো সব ট্রান্সফ্যাট বা খারাপ চর্বিতে ভর্তি থাকে। যেগুলো হার্টের রোগীদের জন্য খুবই বিপদজনক।তাই হার্টে রোগীরা ইফতারে এসব ভাজাপোড়া খাবেন না।
O যাদের হাইপ্রেসার আছে তারা শরবতে অতিরিক্ত লবণের দিকে লক্ষ রাখবেন।
O একসাথে নাক পর্যন্ত না খেয়ে ইফতারে অল্প তারপর নামাজ কালাম,একটু হাঁটাহাঁটির পর আবার অল্প খাওয়াটা উত্তম।
O হার্টের রোগী বা ডায়াবেটিসের রোগীদেরকে আমরা ব্যায়াম করতে বলি।রমজানে ব্যায়ামের উপযুক্ত সময় হচ্ছে সন্ধ্যায়।সকাল বা বিকালে ব্যায়াম করতে গেলে পানিশূন্যতা,দুর্বলতা,হার্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
O যেহেতু এবার রমজান গরমের সময়ে,তাই হার্টের রোগীরা অতিরিক্ত পরিশ্রম,অতিরিক্ত ঘাম ঝরানো থেকে দূরে থাকবেন।পানিশূন্যতা হচ্ছে কিনা খেয়ার রাখতে হবে।

Dr. S. M. Mamun Iqbal passed MBBS from Dhaka Medical College, MRCP from London College and MD from BSMMU. He is a specialist in any cardiac management and cardiac intervention. He trained in interventional Cardiology in different countries.

06/02/2022

তেজগাঁ, মিরপুর, ধানমন্ডি এবং গুলশান ও তার আশে পাশে স্বল্প খরচে হার্ট এর সকল চিকিৎসা সুবিধা নিতে এখনি যোগাযোগ করুন।
ফোন করুনঃ 01781454703
শনি থেকে বৃহস্পতি, সকাল ৮টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্তযোগাযোগ করুন।
৬০১ নং রুম, ৫ তলা
এম এইচ শমরিতা হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ।
১১৭, তেজগাঁও, লাভ রোড, ঢাকা ১২০৮।

Dr. S. M. Mamun Iqbal passed MBBS from Dhaka Medical College, MRCP from London College and MD from BSMMU. He is a specialist in any cardiac management and cardiac intervention. He trained in interventional Cardiology in different countries.

Address

MH Samorita Hospital And Medical College , 117 Love Rd ,Tejgaon
Dhaka
1208

Opening Hours

Monday 08:00 - 15:00
Tuesday 09:00 - 15:00
Wednesday 08:00 - 15:00
Thursday 08:00 - 15:00
Saturday 08:00 - 15:00
Sunday 08:00 - 15:00

Telephone

+8801781454703

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr S M Mamun Iqbal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category