Dr-Eamin Islam

Dr-Eamin Islam Whosever saves the life of one person, it shall be as if he had saved the life of all mankind (Quran)

হাত ভাঙ্গা( Colle's Fracture) নিয়ে কবিরাজের কাছে গিয়েছিল। কবিরাজ মশাই বাঁশের চটির ব্যান্ডেজ করিয়ে দিয়েছিলেন। রক্ত চলাচল ...
19/01/2025

হাত ভাঙ্গা( Colle's Fracture) নিয়ে কবিরাজের কাছে গিয়েছিল। কবিরাজ মশাই বাঁশের চটির ব্যান্ডেজ করিয়ে দিয়েছিলেন। রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে Gangrene (পচে যাওয়া) গিয়েছে। এবার হাত কেটে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকলো না।
যারা ডাক্তারদের গালি দিয়ে কবিরাজ ভালোবাসেন। তাদের জন্য এটি একটি ছোট্ট উদাহরণ 👏।

ভুল চিকিৎসা হইতে সবসময় সাবধান...

Collected.

09/10/2024

আপনি এই ভাবেই বেঁচে থাকেন হাজার বছর আমাদের মাঝে এবং এইভাবেই সেবা দিয়ে যান।
আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন।

সেরোটোনিন কে বলা হয় সুখের হরমোন,তথা সেরোটোনিন কে Happy chemical বলা হয়।এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নিউরোট্রান্সমিটার ,  ই...
08/10/2024

সেরোটোনিন কে বলা হয় সুখের হরমোন,
তথা সেরোটোনিন কে Happy chemical বলা হয়।
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নিউরোট্রান্সমিটার , ইহা Intestine এ তৈরি হয়,
(from enterochromaffin (EC) cells in gut)
আমরা যেই প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাই, তার মাঝে একটি Essential Amino Acid রয়েছে ।
ডিম, মাংস, মাছ, ডাল, ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমান Trytophan পাওয়া যায়,, প্রোটিন খাবার গুলি intestine এ গিয়ে Breakdown হয়ে Tryptophan তৈরী করে। এই Tryptophan আবার . ( ) ইত্যাদির সহায়তায় শেরতনিন তৈরি করে,, শরীরের মোট serotonin এর ৯০% intestin এ তৈরী হয়।

Serotonin এর কাজ হচ্ছে
১. কন্ট্রোল করা। Serotonin, Gut wall এর Contraction এর মাধ্যমে স্বাভাবিক পেরিস্টলসিস
বজায় রেখে Bowel habit স্বাভাবিক রাখে।।

২. Circulatory serotonin এর কাজ হচ্ছে
Nerve signal periphery থেকে Central এ Transmisson করা। হাইপোথ্যালামাস কে Stimulate করার মাধ্যমে সেরোটোনিন আমাদের শরীরে Mood Stablizer কেমিক্যাল হিসাবে কাজ করে, এই সেরোটোনিন আমাদের মানসিক প্রশান্তির নিয়ন্ত্রক,
আবেগ অনুভূতি নিয়ন্ত্রন করার মাধ্যমে যেই কোনো দুঃখ কষ্টের সময় ভারসাম্যপূর্ণ মানসিক অবস্থা বজায় রাখতে সেরোটোনিন ডোপামিনের সাথে মিলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শরীরে প্রতিটি ফরেন পার্টিকেলের বিরুদ্ধে যেভাবে এক প্রকার ডিফেন্স মেকানিজম চালু রয়েছে, যেমন Immuunoglobuline সমূহ ডিফেন্স মেকানিজম হিসাবে কাজ করে, ঠিক তদ্রুপ আমাদের মানসিক অবস্থাকে বাহ্যিক ডিপ্রেশন, হতাশা, ইত্যাদি থেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য ডিফেন্স মেকানিজম বজায় রাখার জন্য ভূমিকা রাখে সেরোটোনিন।

Circulatory সেরোটোনিন লেভেল কমে গেলে Digestion capacity কমে যাবে, কারণ serotonin এর প্রধান কাজ সমূহের একটি হচ্ছে Digestion এ হেল্প করা, তাই সেরোটোনিন এর পরিমান কমে গেলে
digestion কমে যাবে, এবং Irritable bowel syndrom দেখা দিবে। এতে করে ডায়েরিয়া, কোষ্টকাঠিন্ন, পেটে ব্যাথা, ইত্যাদি হতে পারে। তাই আই বি এস এর চিকিৎসায় Anti depressant medicine ব্যবহার হয়, যা মূলত circulatory serotonin বৃদ্ধি করে,

স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল এর প্রভাবে সেরোটোনিন সিনথেসিস এর পরিমান কমে যায়, তাই তখন মানসিক অবসাদ, বিষন্নতা, ইত্যাদি দেখা যায়। তাই ডিপ্রেসিভ
পেশেন্টদের কিংবা Mood disorder এর
পেশেন্টদের ট্রিটমেন্টে SSRI দেওয়া হয়, যা Circulatory serotonin এর পরিমান বৃদ্ধি করে।

যেহেতু সেরোটোনিন স্বাভাবিক পরিমান থাকলে মানসিক সুখানুভূতি একটি ভারসাম্য অবস্থায় থাকে,
সেইজন্যই এইটাকে #হ্যাপী_কেমিকেল বলা হয়।
আর যেহেতু এইটা Digestion এ হেল্প করে, আর ডিপ্রেশনের সময় যেহেতু সেরোটোনিন এর পরিমান কমে যায়, তাই ডিপ্রেশন এর সময় Digestion ভালভাবে হয়না, bowel habit পরিবর্তন হয়ে যায়, ডায়েরিয়া, কোষ্টকাঠিন্ন দেখা দেয়।
এইকারণের যারা ডিপ্রেশনে থাকে, তাদের যেহেতু সেরোটোনিন লেভেল কম, তাই তাদের Associate symptoms হিসাবে Anorexia, Diarrhoea, constipation দেখা দেয়।।

সেরোটোনিন এর আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে, পর্যাপ্ত পরিমান সেরোটোনিন স্বাভাবিক Sleeping pattern নিয়ন্ত্রন করে। আর সকাল বেলায় জাগ্রত হতে হেল্প করে। আর সেরোটোনিন লেভেল কমে গেলে insomnia ডেভেলপ করে, আর সকাল বেলায় জাগ্রত
হতে সমস্যা হয়, ডিপ্রেশনের পেশেন্ট দের যেহেতু সেরোটোনিন এর পরিমাণ কম থাকে, তাই তাদের রাত্রে ঘুম হয়না, insomnia থাকে, আর সকাল বেলায়
তাদের ঘুম বেড়ে যায়। তাই insomnia পেশেন্টদের
ম্যানেজমেন্ট এর জন্য SSRI দেওয়া হয়।

সেরোটোনিন লেভেল কমে গেলে SSRI drugs দেওয়া হয়, তবে SSRI এর কারণে serotonin level স্বাভাবিক এর চেয়ে বেড়ে যেতে পারে, তখন আবার
Serotonine syndrom দেখা দিতে পারে।। তাই
SSRI প্রেসক্রাইভ করার সময় পেশেন্ট এর কন্ডিশন দেখে নিবে, সেরোটোনিন সিন্ড্রোম এর কারণে s*xual dysfunction দেখা দেয়। তাই সব সময় ডিপ্রেশন আর সেরোটোনিন এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য
টেনশন মুক্ত থাকবে, আর সেরোটোনিন সম্পৃক্ত খাবার
তথা যেইসব খাবার খেলে Naturally Serotonin Synthesise বৃদ্ধি পায়, তা বেশি করে খাবে, তাতে করে Serotonin syndrom থেকে রক্ষা পাবে।।

ন্যাচারালি সেরোটোনিন ব্যালেন্স ঠিক রাখার জন্য যা করবেন-..

১.. Morning exercise সকাল বেলা ব্যায়াম করার মাধ্যমে অথবা দিনের যে কোনো সময় ব্যায়াম করলে একটা ভারসাম্য পূর্ণ সেরোটোনিন লেভেল বজায় থাকে, তাই ডিপ্রেশন এর সময় বেশি বেশি ব্যায়াম করুন, হাঁটাহাঁটি করুন, এতে সেরোটোনিন লেভেল বাড়বে, ডিপ্রেশন কমবে, এই কারণে ডিপ্রেশন এর মানুষ দের কে কাউন্সেলিং করা হয়, দূরে কোথাও ঘুরে আসতে, সকাল সন্ধ্যা হাঁটাহাঁটি করতে।

২। সকাল বেলার সূর্যের আলো সেরোটোনিন উৎপাদনে হেল্প করে।

৩। হাসি খুশি থাকলে স্ট্রেস হরমোন কম ক্ষরিত হয়, সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ে।

৪। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যথা প্রতদিন একটা ডিম, কিংবা মাছ মাংস, ছোলা, ডাল, ইত্যাদি সেরোটোনিন এর মাত্রা বাড়ায়, এবং ডিপ্রেশন কমায়, তাই ডিপ্রেশন এর সময় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি খান।

৫। শরীর ম্যাসাজ করালেও সেরোটোনিন বাড়ে, তাই স্বামী টেনশনে থাকলে স্ত্রীদের উচিৎ, হালকা করে মাথা ম্যাসাজ করে দেওয়া, আর স্ত্রীরা টেনশনে থাকলে স্বামীর উচিৎ, তার মাথা ম্যাসাজ করে দেওয়া। হালকা করে চুল নাড়াছাড়া করা,

৬।মহানবী সাঃ এর উপর দূরুদ পড়ার মাধ্যমে সেরোটোনিন লেভেল এমন এক পর্যায়ে যায়, এক মিনিট দুরুদ পড়লে পরবর্তী ১০ মিনিট সেরোটোনিন লেভেল পিক লেভেলে থাকে, ৬ মিনিট পড়লে ১ ঘন্টা, তখন মনে কেবল সুখ আর সুখ অনুভূত হবে, বিশ্বাস না হলে নিজেই ট্রাই করে দেখুন,
কারণ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী মহানবী সাঃ বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দুরুদ পাঠ করে, মহান আল্লাহ তার উপর ১০ বার রহমত বর্ষণ করেন। (মেশকাত শরীফ)

৬ মিনিট চোখ বন্ধ করে পড়ুন,
আল্লাহুমা সাল্লি আলা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদ, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

পরবর্তী ৬০ মিনিট আপনি টেনশন ফ্রি-

দুরুদ পাঠ কিভাবে সেরোটোনিন লেভেল বৃদ্ধি করে, তা সাইন্টিফিক ভাবে পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করবো ইনশা আল্লাহ.

#ডাঃইসমাইল_আজহারি

With মোঃ আল আমিন – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
05/10/2024

With মোঃ আল আমিন – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

02/10/2024

#রক্তশূন্যতা
Iron deficiency anaemia

02/10/2024

11/08/2023

#অলৌকিক_ভাবে_মেয়ে_থেকে_ছেলেতে_রুপান্তরিত_হলো_বগুড়ার_মেয়ে_জান্নাতি.

গত কয়েকদিন পত্রিকায় একটা খবর দেখা যাচ্ছে, বগুড়ার মেয়ে জান্নাতি মেয়ে থেকে ছেলেতে রুপান্তরিত হয়েছে,
আসলে এখানে কি হয়েছিলো, আসুন জেনে নিই--

Male hormone Testosterone এর নাম সবাই জানেন, কিন্ত এই Testosterone Male secondary characteristics তৈরি করার আগে Dihydrotestosteron এ কনভার্ট হয়, তারপর Fetal life থেকে এইটা male Secondary characteristics develop করতে হেল্প করে।

ধরুন- Fetal life এ কোনো একটা ফিটাস genetically Male.. (XY s*x chromosome) আছে,

এখন Dehydrotestosteron এর প্রভাবে এই ছেলে ফিটাসের মধ্যে Te**es and p***s develop করবে
Te**es and p***s develop এর জন্য দায়ী হরমোন হচ্ছে DHT,

এই DHT কোথায় থেকে আসে?

Testosterone থেকে 5 alpha reductase hormone এর প্রভাবে DHT আসে, এবং p***s and te**es develop হতে সাহায্য করে।

এখন ধরুন-
কারো genetically 5 alpha reductase enzyme টা যদি না থাকে, তাহলে কি হবে?

5 alpha reductase enzyme deficiency যদি হয়
তাহলে Testosterone থেকে DHT আসবেনা, intrauterine life এ সেকেন্ডারি male charectaristics develop হবেনা, বাচ্চা জন্মের সময় Te**es and p***s দেখা যাবেনা, te**ese undescended অথবা খুবই ছোট থাকে, p***s এর কোনো অংশই থাকবেনা, জাস্ট urine pass এর জন্য Urethral opening টা থাকবে,
দেখতে মনে হবে এইটা মেয়ে, অতচ সে Genitacally male, XY chromosome carry করতেছে।

এইরকম 5 alpha reductase enzyme deficiency এর কারণে জন্মের সময় প্রতি লাখের মধ্যে ১-২ টা শিশু Genetically male তবে জন্ম নিবে মেয়ের মত, যেহেতু একটা urethral opening ছাড়া পেনিস এর আর কোনো অংশ বাহিরে দেখা যাবেনা, তাই এইটাকে মেয়েই মনে হবে, ছেলে মনে হবেনা-----

এইটা একটা autosomal recessive disorder..

এই কন্ডিশন কে Guevedoces বলা হয়, Male pseudohermaphrodites ও বলা হয়,

এখন অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে,।বাবা মা এই বাচ্চাটাকে স্বাভাবিক মেয়ে বাচ্চা হিসাবেই চিহ্নিত করবে,
এবং মেয়ে হিসাবেই একে বড় করবে,
স্বাভাবিক ভাবে বাচ্চা নিজেকে মেয়ে ভেবেই বড় হতে থাকে৷

বাবা মায়েরা বাচ্চাদের কে ৬-৭ বছর পর্যন্ত খালি গায়ে দেখে থাকেন, এর পর বাচ্চারা নিজেদের কাজ নিজেরা করতে শিখে, তখন বাবা মায়েরা বাচ্চার খাবারের খবর রাখে, তার সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল বৈশিষ্ট্যর খবর কোনো বাবা মা রাখেনা।

যাই হোক, এই বাচ্চার বয়স যখন ১০ বছর হবে, তবে prepuberty শুরু হবে, বাচ্চা নিজের মধ্যে চেঞ্জ দেখবে, কিন্ত ১০-১১ বছরে মানুষের মধ্যে লজ্জা চলে আসে৷ তাই কাউকে শেয়ার করবেনা, ১২ বছরের দিকে যখন Testosterone level highly peak level এ চলে যাবে, তখন সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল বৈশিষ্ট্য কিছু কিছু প্রকাশ পাবে, p***c hair দেখা দিবে, Te**es descent হতে পারে, বাচ্চা দেখবে তার আস্তে আস্তে পেনিস এর মত কিছু growth হচ্ছে,
at the time of puberty বাচ্চার পেনিস growth করবে, এবং সে ছেলে হিসাবে বাহ্যিক ভাবে প্রকাশ পাবে। যেহেতু সে সৃষ্টিগত ভাবে ছেলেই ছিলো, তবে পেনিস ডেভেলপমেন্ট হতে ১২ বছর সময় লেগেছে, কিংবা ১২ বছর বয়সে পেনিস দেখা দিয়েছে, টেস্টিস দেখা দিয়েছে, তাই এই রোগ কে p***s at 12 syndrom ও বলা হয়। কারো ক্ষেত্রে ১৫-১৬ বছর ও সময় লাগতে পারে৷ বাচ্চার পেনিস ডেভেলপমেন্ট হলে তখন এইটাকে আর লুকিয়ে রাখা যায়না, পত্রিকায় নিউজ হয়ে যায়, মেয়ে থেকে ছেলেতে রুপান্তরিত হলো জান্নাতি।

ডাঃ ইসমাইল আজহারি

Send a message to learn more

 #হাইড্রোসেফালাসআমাদের চারোপাশে অনেক সময় অস্বাভাবিক বড় মাথাওয়ালা বাচ্চাদের দেখতে পাই, এটি সাধারণত মস্তিষ্কের একটি রোগ...
29/04/2023

#হাইড্রোসেফালাস

আমাদের চারোপাশে অনেক সময় অস্বাভাবিক বড় মাথাওয়ালা বাচ্চাদের দেখতে পাই, এটি সাধারণত মস্তিষ্কের একটি রোগ, এটি হাইড্রোসেফালাস নামে পরিচিত।

#এই রোগটি কেন হয় ?

মস্তিষ্কের পুষ্টি সরবরাহ ও বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের কাজটি করে থাকে সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড বা সিএসএফ (CSF) নামের একধরনের তরল পদার্থ। কোনো কারণে যদি এই তরল মস্তিষ্ক থেকে ঠিকমতো বের না হতে পারে, তবে তা মাথার ভেতর জমে গিয়ে এই রোগের সৃষ্টি হয়।

শিশুদের হাইড্রোসেফালাস বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জন্মগতভাবে সিএসএফ চলাচলের ছিদ্র বন্ধ থাকার কারণে হয়। এর ফলে শিশুর মাথা বড় হয়ে যায়।
এ ছাড়াও হাইড্রোসেফালাস হতে পারে টিউবারকুলোসিস বা যক্ষ্মা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথার রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোকের কারনে।

#এই রোগটির লক্ষণ:

শিশুদের হাইড্রোসেফালাস হলে মাথা অস্বাভাবিক বড় এবং মাথার চামড়া পাতলা হয়ে যায়।

রোগীর মাথাব্যথা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া ও প্রস্রাবের নিয়ন্ত্রণ কমে যাওয়াসহ নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

#এই রোগটি যেভাবে নির্নয় করা সম্ভব:

হাইড্রোসেফালাস রোগ নির্ণয়ের জন্য মাথার সিটি স্ক্যান অথবা এমআরআই পরীক্ষাই যথেষ্ট।

#চিকিৎসা:

চিকিৎসার জন্য প্রথমে এ রোগের কারণ খুঁজে বের করতে হবে। টিউবারকুলোসিসসহ বেশ কিছু অন্তর্নিহিত মূল রোগের চিকিৎসা করলেই হাইড্রোসেফালাস ভালো হয়ে যায়।
তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই রোগে সার্জারির প্রয়োজন হয়। সিএসএফ বের করার বিভিন্ন অপারেশন সফলভাবে করা সম্ভব। সফল সার্জারির পর রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়।

যেসব বাচ্চার হাইড্রোসেফালাসের কারণে মাথা বড় হয়ে যায়, তাদের ‘ভেন্ট্রিকুল পেরিটনিয়াল সান্ট’(VP Shunt) নামের এক বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে সিএসএফ মাথা থেকে সরাসরি পেটের মধ্যে চালান করার ব্যবস্থা করা হয়।

*****হাইড্রোসেফালাসের সফল অস্ত্রোপচার
বাংলাদেশেই সম্ভব।

ডা: ইয়ামিন ইসলাম

গর্ভাবস্থায় মায়েদের চেকআপ করা কেন জরুরী, আমরা প্রায়ই এই ধরনের খবর শুনতে পাই যে বাচ্চা জন্মগ্রহণের পর মাথার খুলি অনুপস...
13/03/2023

গর্ভাবস্থায় মায়েদের চেকআপ করা কেন জরুরী,
আমরা প্রায়ই এই ধরনের খবর শুনতে পাই যে বাচ্চা জন্মগ্রহণের পর মাথার খুলি অনুপস্থিত অথবা মস্তিষ্ক সম্পূর্নরূপে গঠন হয়নি এ ধরনের সমস্যাকে বলা হয় Anencephaly.

এটি সাধারণত জন্মের সময় নিউরাল টিউব গঠনে ত্রুটি হলে হয়। এই নিউরাল টিউব সাধারণত বাচ্চা কনসিভ করার পর চার থেকে পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে গঠন হয়ে বন্ধ হয়ে যায়, যদি কোনো কারণে এই টিউব পুরোপুরিভাবে বন্ধ না হয় তাহলে এই ধরনের ত্রুটি দেখা দেয়।

কেন এই ধরনের সমস্যা হয়

সাধারণত বাবা মায়ের জ্বীনগত কোন ত্রুটি দেখা দিলে অথবা কোন কোন ঔষধ সেবন করার ফলে যেমন এন্টিসাইকটিক ড্রাগ অথবা ফলিক এসিডের ঘাটতির কারণে হতে পারে।

এই ধরনের শিশুরা গর্ভাবস্থায় নষ্ট হয়ে যায় অথবা মারা যায়। আবার অনেক সময় জন্মের সাথে সাথেই অথবা কয়েক ঘণ্টা/ দিন/ সপ্তাহে মারা যায় ।

গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত চেকআপে থাকলে এই ধরনের কনজেনিটাল এনোমালিকে ডায়াগনোসিস করা যায়।
১২ থেকে ১৫ সপ্তাহে আলট্রাসনোগ্রাম, সেরাম আলফা ফেটো প্রোটিন ও আরো অন্যান্য টেস্টের মাধ্যমে ডায়াগনোসেস করা সম্ভব।

এই ধরনের বাচ্চা জন্মগ্রহণ করলে এদের কোন ভাল চিকিৎসা নেই তবে জন্মের পূর্বে কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এই ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব যেমন: বাচ্চা কনসিভ করার সাথে সাথে প্রথম তিন মাস ফলিক এসিড সেবন করা অথবা যারা কনসিভ করতে চাচ্ছেন, কনসিভ করার আগে থেকেই ফলিক এসিড সেবন করা তাছাড়া প্রথম তিন মাস কোন ধরনের ব্যথা নাশক ঔষধ বা এন্টিসাইকোটিক ঔষধ গ্রহণ না করা, অথবা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ওষুধ গ্রহণ না করা ।

তাই আসুন আমরা এখন থেকেই সচেতন হই, গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাম সহ নিয়মিত ডাক্তারের চেকআপে থাকি।

ডাঃ ইয়ামিন ইসলাম

28/02/2023

"DOCTOR" is not a profession.It's a responsibility.

A great responsibility of saving a life.

A noble value that provides priceless service.

Money can get you anything. But only a Doctor can save your life.

Doctors are not just people with a white coat and a stethoscope around neck.

DOCTOR is a Passion

DOCTOR is a Responsibility.

DOCTOR is the last hope of life.

Whosever saves the life of one person, it shall be as if he had saved the life of all mankind (Quran)

Address

Moghbazar
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr-Eamin Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram