Sadibd.com

Sadibd.com Service

14/03/2025
14/03/2025

বিকল্প দেখান - আমরা শুনেছি।
আল্লাহ আমাদের বিকল্প দিয়েছেন।
তারাবীর নামাজে কারেন্ট যায়নি একবারও। সেহরির সময়েও না।

জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশে এসে এক লাখ রোহিঙ্গাদের সাথে ইফতার করেছে, আশা করেছে আগামী বছর মায়ানমারে এদের সাথে ইফতার করবে।

এই রামাদানে বাজারে আগুন লাগেনি। ২৫ টাকা কেজি পিয়াঁজ খাচ্ছি। অথচ ভারত আমাদের পেঁয়াজ না দিলে আমরা নাকি না খেয়ে থাকব!

আলহামদুলিল্লাহ।
সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি ফাসিনা ডাইনিটাকে বাপের বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে একজন মানুষ শাসক দিয়েছেন।
©

02/12/2024

ভারতে বাংলাদেশ কনসুলেট অফিসে হামলা জঘণ‍্য কাজ। বাংলাদেশ সরকার ও দেশের প্রত‍্যেকটা রাজনৈতিক দলের এবং সাংস্কৃতিক সংগঠণগুলোর উচিত এর তীব্র প্রতিবাদ করা। হিন্দু-মুসলিম ভেদাভেদ ভুলে সবার এক হয়ে এর প্রতিবাদ করা উচিত।

বাংলাদেশে যদি আজ এই ঘটনাটা ঘটতো, তাহলে ভারত সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপের কথা চিন্তা করতো। এবং ভারত সম্ভবত এটাই চাচ্ছে। যেভাবে সম্ভব উস্কে দিয়ে বাংলাদেশে কিছু ঘটাতে পারলে, সেই সূত্র ধরে, বাংলাদেশে সামরিক হস্তক্ষেপের চেষ্টা করা। বিশ্বের কাছে তখন সেটার বৈধতা দেখাতে পারবে।

মমতা ব‍্যানার্জী কিসের গ্রাউন্ডে বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে বলেছেন? বাংলাদেশের আইনে যদি কোন মানুষকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে কি সেখানেও আমরা হিন্দু-মুসলমান দেখবো?

পৃথিবীর কোন আইন কি পারফেক্ট? বাংলাদেশের নাগরিকরাই তো বাংলাদেশের বিচার ব‍্যবস্থা নিয়ে সমালোচনা করে। কিন্তু তাই বলে, একজন মানুষকে গ্রেফতার করা হলে, তার ধর্ম পরিচয়টাকেই কেনো বড়ো করে দেখতে হবে? এবং পাশ্বর্বতী দেশের সংসদে পর্যন্ত এটাকে নিয়ে হৈ-চৈ করার উদ্দেশ‍্যটা কি?

আপনারা তার মুক্তি দাবি করতে পারেন। কিন্তু একটা ঘটনার সূত্র ধরে নিশ্চয় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর কথা বলতে পারেন না! কিছুদিন আগে আপনার রাজ‍্যেই তো ধর্ষণের ঘটনায় বিজেপির হস্তক্ষেপকে আপনি কড়া ভাষায় জবাব দিয়েছেন—তাও আবার একই দেশ হয়েও।

বাংলাদেশকে কি আপনার আলাদা রাষ্ট্র মনে করতে কষ্ট হয়? নাকি ভুলে যান? রাস্তা-ঘাটে সাধারণ মানুষ পতাকা নিয়ে নোংরামি করছে। সেটা দু দেশেই হচ্ছে। রাস্তাঘাটের সব বিষয়কে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নেওয়া, হয় অদূরদর্শীতা নয়তো কোন খারাপ উদ্দেশ‍্য খোঁজা।

সোশাল মিডিয়াতে মানুষের হৈ-চৈ আর সরকারের দায়িত্ববানদের প্রতিক্রিয়া তো এক না! বাংলাদেশ সরকারের কোন দায়িত্ববান লোক যদি এভাবে ভারতের আভ‍্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে প্রতিদিন বিবৃতি দেয়, হস্তক্ষেপ করতে চায়—তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াবে?

বাংলাদেশের প্রত‍্যেকটা বিষয়ে আপনারা যতো বেশি নাক গলাবেন, ততো বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। প্রতিবেশী যতোই দুর্বল হোক, প্রতিবেশীর সাথে সু-সম্পর্ক না থাকলে কেউই ভালো থাকে না।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ভারতের কাছ থেকে, বাংলাদেশ আরো দায়িত্বশীল আচরণ আশা করে।

সবকিছু নিয়ে হাসাহাসি করতে নেই। আমরা বিনোদন নিচ্ছি।আসলে আমাদের প্রস্তুত হতে হবে।জাতীয় ঐক্য দৃঢ় করতে হবে।
02/12/2024

সবকিছু নিয়ে হাসাহাসি করতে নেই। আমরা বিনোদন নিচ্ছি।
আসলে আমাদের প্রস্তুত হতে হবে।
জাতীয় ঐক্য দৃঢ় করতে হবে।

শুনতে খারাপ লাগলেও এই এক কোটি নারীদের বিয়ের জন্য বাস্তবমুখী সমাধান কিন্তু সেটাই যেটা মুফতি তারিক মাসউদ সাহেব উনার বয়ানে ...
30/04/2024

শুনতে খারাপ লাগলেও এই এক কোটি নারীদের বিয়ের জন্য বাস্তবমুখী সমাধান কিন্তু সেটাই যেটা মুফতি তারিক মাসউদ সাহেব উনার বয়ানে বারবার বলেন–সমাজের সামর্থ্যবান যোগ্য পুরুষদের একাধিক বিয়ে করা। সমাজের সামর্থ্যবান পুরুষরা যখন একাধিক বিয়ে করতে চাইবে (অবশ্যই স্ত্রীদের মাঝে আদল-ইনসাফের শর্তে), তখন নারীদের জন্য নিজের মনমতো স্বামী বাছাই করা সহজ হবে।

এমন না যে সমাজে নারীদের পছন্দের হাইট তুলনামূলক বেশি, খুব স্মার্ট, উচ্চ সামাজিক স্ট্যাটাসবিশিষ্ট এমন সামর্থ্যবান পুরুষ একদম নেই। সমস্যা হলো, তারা সবাই এক বউ নিয়েই সন্তুষ্ট কিংবা দীর্ঘদিন যাবৎ সমাজ কর্তৃক তাদের ওপর সৃষ্ট মনস্তাত্ত্বিক চাপে তারা এক স্ত্রী নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে বাধ্য হয়েছে। এতে করে অন্য নারীদের জন্য বিশেষ করে যাদের বয়স বেশি, হাইট তুলনামূলক কম, তেমন সুশ্রী নন, কুমারী নন (তালাকপ্রাপ্তা/বিধবা) কিংবা বন্ধ্যা–তাদের বিয়ে অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

ছেলেরা দেখছে যে জীবনে বিয়ে যখন করতে হবে শুধু একজনকেই, তখন খুব স্বাভাবিক যে সে সর্বগুণ সম্পন্ন পারফেক্ট মেয়েকেই বিয়ে করতে চাইবে–যে নারীর বয়স অল্প, যে নারী কুমারী, যে নারীর হাইট তুলনামূলক মানানসই, যে নারী সুশ্রী, যে নারী বন্ধ্যা নয় ইত্যাদি। তখন এগুলোর মাঝে কোনো একটি ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে না পারলে বিয়ের বাজারে সেই নারী হয়ে পড়বে অপাঙক্তেয়।

ফেইসবুকে একটা স্ক্রিনশট দেখলাম যেখানে ইউটিউবের এক নাটকের মূল থিম দেখানো হয়েছে, 'স্ত্রীর সন্তান হয় না' তাই স্ত্রীকে তালাক দিয়ে স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছে। প্রশ্ন হলো, ঐ নারীকে তালাক কেন দিতে হয়েছে ? কী অপরাধ ছিল তার ? বন্ধ্যা হওয়া তো কোনো নারীর অপরাধ নয়। আল্লাহ তাআলা কাউকে সন্তান দেন, কাউকে দেন না !

কিন্তু আপনাকে বাস্তবতা বুঝতে হবে, বিয়ের পর সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা প্রত্যেকেরই থাকে। বরং এভাবেও বলা যায়, 'সন্তান প্রাপ্তি' কোনো বিয়ের মৌলিক উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে একটি। ওটা যখন বন্ধ্যা স্ত্রীর মাধ্যমে পূরণ হয়না, আবার সন্তান লাভের জন্য একাধিক বিয়েও করা সম্ভব নয়, তখন বাধ্য হয়ে পুরুষকে তালাকের পথেই হাটতে হচ্ছে। এটি সমাজের খুব রূঢ় বাস্তবতা !

আমার দাদার প্রথম স্ত্রীর অনেক বছর যাবৎ সন্তান হয়নি (প্রায় ১০ বছর)। দাদার স্ত্রী (আমাদের 'বড় দাদী') সন্তান ধারণে উনার অক্ষমতার বিষয়টি বুঝতে পেরে দাদাকে বললেন দ্বিতীয় বিয়ে করতে। দাদা তখন পূর্বে সন্তান প্রসব করেছেন এমন একজন বিধবা নারীকে বিয়ে করেন এবং আলহামদুলিল্লাহ আমার বাবা-চাচা ও ফুফুরা (একজন ব্যতীত) সবাই সেই ঘরের সন্তান।

আমার দাদা যদি ছোট দাদীকে (আমার আপন দাদীকে আমরা 'ছোট দাদী' বলি) দ্বিতীয় বিয়ে করে ঘরে না আনতেন, তাহলে হয়ত আমার বাবার জন্মই হতো না ; বলাই বাহুল্য, আমার জন্ম হতো না ! যা আমার জন্মের প্র‍ত্যক্ষ বা পরোক্ষ কারণ, তার পক্ষে আমি এডভোকেসি করব, লেখালেখি করব–এটি খুবই স্বাভাবিক।

যদি সমাজে পুরুষের একাধিক বিয়ের রেওয়াজ থাকত তাহলে সবধরণের নারীদের জন্য একাধিক বিয়ে প্রস্তাব আসত এবং কোন পুরুষকে বিয়ে করবে সেই সিলেকশন করাটা তাদের জন্য অনেক সহজ হতো। তখন নারীরা পুরুষদের মাঝে হাইট বেশি নাকি কম, সামর্থ্যবান কি না (শারীরিকভাবে, আর্থিকভাবে), সামাজিক স্ট্যাটাস কেমন ইত্যাদি এটা ওটা দেখা বাছাই করতে পারত।

নারীদের মনে রাখা উচিত, যার সাপ্লাই বেশি অথচ ডিমান্ড কম, তার মূল্য অটোমেটিক কমতে বাধ্য–এটি অর্থনীতির অন্যতম মূলনীতি। এখন বয়সের কারণে হোক, সন্তান ধারণে অক্ষমতার কারণে হোক বা যে কোনো কারণে হোক, সমাজে অবিবাহিত আইবুড়ো নারীর সংখ্যা অনেক বেশি। একে তো সমাজে ট্যাবুর কারণে সামর্থ্যবান যোগ্য পুরুষরা একাধিক বিয়ে করতে পারছে না, উপরন্তু নারীদের অতিরিক্ত চাহিদার কারণে বিয়ে আরও অসম্ভব একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তাই বিয়ে করতে চাইলে নারীদের জন্য কম্প্রোমাইজই একমাত্র রাস্তা। আল্লাহর কসম করে বলছি, এখানে নারীদের ছোট করে দেখানো আমার উদ্দেশ্য নয়। নারীদের বাস্তবতা বোঝানোর চেষ্টা করছি। আমার কথার সাথে একমত না হলেও কোনো সমস্যা নেই। আমার কথা কোনো ওয়াহি নয়। আমি নিজের কোনো ধারণা বা তত্ত্ব এখানে পেশ করছি না বরং যে সমস্যার সমাধান ইতোমধ্যে দেওয়া হয়েছে, তা-ই বলছি শুধু।

সাইন্সের একজন ছাত্র হিসেবে মুফতি তারিক মাসউদ সাহেবের কথাগুলো বুঝতে আমার একটুও কষ্ট হয়নি, এজন্য না যে আমি পুরুষ আর আমার মধ্যে একাধিক নারীসঙ্গ লাভের আকাঙ্ক্ষা সত্তাগতভাবে প্রবিষ্ট আছে বরং এজন্য যে এগুলো দুয়ে দুয়ে চারের মতো ফ্যাক্ট ; আপনি অস্বীকার করতে পারেন বটে, তবে এতে বাস্তবতা পাল্টাবে না।

আল্লাহু আ'লাম।

দিলশাদ মাহমুদ মাহদী

কা হা ফ গা র ড!নিজের জন্য। নিজের পরিবারের জন্য। বন্ধুবান্ধবের জন্য। যাদেরকে ভালোবাসি সবার জন্য। কা হা ফ গার্ড অ্যাপটা ডা...
30/04/2024

কা হা ফ গা র ড!
নিজের জন্য। নিজের পরিবারের জন্য। বন্ধুবান্ধবের জন্য। যাদেরকে ভালোবাসি সবার জন্য।

কা হা ফ গার্ড অ্যাপটা ডাউনলোড করে যদি আপনি ফোনে কানেক্ট করে রাখেন, তাহলে এর DNS সিস্টেম ভার্চুয়াল জগতের মিলিয়ন মিলিয়ন হারাম কন্টেন্ট আপনার সামনে আসা থেকে আটকে দেবে।

অর্থাৎ, আপনি যখন কোনোকিছু সার্চ দেন ইউটিউব অথবা গুগলে, তখন সাজেশানে এমন অনেক ভিডিও বা ওয়েবসাইট অথবা আর্টিকেল লিঙ্ক চলে আসা যার মধ্যে হারাম কন্টেন্ট বিদ্যমান। কাহাফ গার্ড সেসমস্ত হারাম উৎসগুলোকে আপনার সামনে আসতে দিবে না।

কা হা ফ গার্ড আরো যেসব সুবিধা আপনাকে দেবে:

০১. কোনো ধরণের হারাম বিজ্ঞাপন আপনার সামনে শো করবে না। আর, বিজ্ঞাপন ব্যতীত যেকোনো ওয়েবসাইট অনেক দ্রুত লোড হয় । ফলে, আপনার জন্য যেকোনো সাইটে এক্সেস নেওয়া আগের চাইতে সহজতর হবে।

০২. ৫.৫ মিলিয়ন হারাম ওয়েবসাইট আপনার সামনে আসা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে বাই ডিফল্ট। ফলে, গুগল বা অন্যান্য ব্রাউজার আমাদের সামনে রেগুলার বেইসিসে যেসব হারাম ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট শো করতো, সেসবের অধিকাংশই আর আসতে পারবে না।

০৩. ইসলামের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ায় বা ইসলামবিদ্বেষ প্রচার করে এমন এন্টি-ইসলামিক ওয়েবসাইটগুলোকে কাহাফ গার্ড ব্লক করে দেবে।

০৪. পর্ণোগ্রাফিক ওয়েবসাইট, অশ্লীল ওয়েবসাইট, জুয়া বা প্রতারণা টাইপ ওয়েবসাইট, ফিশিং বা ড্রাগ ওয়েবসাইট সহ যাবতীয় হারাম ওয়েবসাইট ব্লক করে দেবে এই কাহাফ গার্ড।

০৫. গুগল/Bing এ দিবে সেইফ সার্চ নিশ্চয়তা যা অশ্লীল কন্টেন্ট সামনে আসা থেকে আটকে দেবে।

০৬. ইউটিউবে অ্যাডাল্ট বা অশ্লীল ভিডিও ব্লক করবে।

মোস্ট ইন্টারেস্টিংলি, কাহাফ গার্ড অ্যাপ একদম ফ্রি এবং অ্যাড মুক্ত অ্যাপ । শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য নিরাপদ এবং হারাম মুক্ত ইন্টারনেট নিশ্চিত করাই এই প্রজেক্টের একমাত্র লক্ষ্য।

কা হা ফ গার্ড ব্যবহার করুন এবং দূরে থাকুন ইন্টারনেটের যাবতীয় হারাম কন্টেন্ট থেকে । নিজে ব্যবহার করুন, সাথে নিজের পরিবার, বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধ বান্ধব ,আত্মীয়স্বজন সহ সকলকে কাহাফ গার্ড ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করুন ।

প্লে-স্টোর/অ্যাপ স্টোরে গিয়ে Kahf Guard লিখলেই পেয়ে যাবেন অ্যাপটি।

আমাদের ইন্টারনেট হোক অশ্লীলতা মুক্ত।

লেখা: আরিফ আজাদ

29/04/2024

নাটকে সমকামীতাকে কত সহজ ওয়েতে প্রমোট করা হচ্ছে দেখুন। নাটক-সিনামার মধ্য দিয়ে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ককে সমাজে স্বাভাবিক করার পর সমকামীতাকেও নরমাল করার মিশনে ব্যস্ত আল্লাহর জমিনে থাকা মানুষরূপি শু-য়োর গুলো।

এখন বুঝেছি তাপমাত্রা ৪৩° কেন! এখানে পাথরের বৃষ্টি নামলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।

আমার ভাবতেও কষ্ট হচ্ছে যে বাংলাদেশের মত একটি ইসলামী রক্ষনশীল সমাজে এই নাটকটি কি ভাবে পাবলিকলি প্রচার হল। যেখানে ইসলাম ধর্মে সমকামিতাকে আল্লাহতায়ালা ভয়ংকর অপরাধ হিসাবে ঘোষণা করেছেন। এর শাস্তি হিসাবে আল্লাহ লুত (আ) কওমকে জমিনের সাথে মিশিয়ে দিয়েছেন।

29/04/2024

সন্তানকে দীনী ইলমের মানুষ করার ক্ষেত্রে আল্লাহর রহমতের পরে মায়েদের ভূমিকা বেশি।

ইমাম আহমাদ (রাহি.) বলেন, আমার মা আমাকে কুরআন হিফয করিয়েছিলেন যখন আমার বয়স দশ বছর। তিনি আমাকে ফজরের সালাতের আগে জাগাতেন। বাগদাদের শীতের রাতে তিনি আমার জন্য ওজুর পানি গরম করে দিতেন। আমাকে কাপড় পরিয়ে দিতেন। তারপর তিনি তার কাপড় নিতেন। হিজাব পরিধান করে নিজেকে ঢেকে নিতেন। তারপর আমাকে নিয়ে মসজিদে যেতেন, কারণ মসজিদ আমাদের ঘর থেকে দূরে ছিল আর রাস্তা অন্ধকার ছিল।

ইমাম বুখারীর (রাহি.) মা তার সন্তানকে নিয়ে অনুরূপ কষ্ট করেছেন।

ইমাম শাফেয়ীর (রাহি.) মা ফিলিস্তিন থেকে বাচ্চাকে নিয়ে মক্কায় চলে আসেন।

এভাবেই যুগে যুগে মায়েদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে আল্লাহ তাদের সন্তানদেরকে জগদ্বিখ্যাত মনীষায় পরিণত করেছেন।

বর্তমানে আমাদের সন্তানদের জন্য মায়েদের তেমন ভূমিকা কি দেখা যায়?! হ্যাঁ, যতটুকু দেখা যায় অধিকাংশ মায়েরা তাদের সন্তানদেরকে দুনিয়াদার বানানোর জন্য ত্যাগ স্বীকার করে। অনেকের সন্তান বড় হতে থাকে বুয়াদের কাছে। কারণ তারা বাবাদের কাজে নিজেদের ব্যস্ত করতে শুরু করেছে।

আমি আল্লাহর কাছে দোআ করি তিনি যেন পিতাদেরকে তাদের কাজ আর মায়েদেরকে তাদের কাজ বুঝে নেয়ার তৌফিক দিন। আমীন।

— শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া (حفيظ الله)

আপুরা কুতাই 😜 এক্তু পরামর্শ দাও
29/04/2024

আপুরা কুতাই 😜 এক্তু পরামর্শ দাও

29/04/2024

হে মুসলিম উম্মাহর মেয়েরা?
কী ভাবছেন? পৃথিবীতে অমুসলিম কিংবা দ্বীনহীন মানুষ আপনার যুগেই প্রথম? ইত:পূর্বে পৃথিবীতে কোনো অমুসলিম কিংবা দ্বীনহীন মানুষ ছিল না?

কী নির্বোধ বোকা আপনি?
আপনি প্রেম নামক এক বিষাক্ত জিনিসের মাধ্যমে একজন অমুসলিম অথবা দ্বীনহীন মানুষকে আল্লাহ তায়ালাকে চেনানোর দায়িত্ব নিচ্ছেন, নিয়েছেন। অথচ আপনি নিজেই আল্লাহ তায়ালাকে চেনেন না? কারণ এই প্রেম নামক বস্তুটি ইসলামে বৈধ না। আপনি আল্লাহ তায়ালাকে চিনলে জানতেন, এমন কাজের বৈধতা তিনি দেননি, দেন না।

জানুন মহিলা সাহাবিদের ইতিহাস। তাদের যুগেও অমুসলিম ছিল। ছিল দ্বীনহীন মানুষ। কই তারা তো প্রেম করে কাউকে মুসলিম বানানোর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেয়নি। এমন দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেননি গত হওয়া আল্লাহ প্রিয় কোনো মুসলিম নারী। অথচ আপনি সে দায়িত্ব নিয়ে নিজেকে দ্বীনের বিশাল খেদমত ওয়ালী ভাবছেন। ভাবছেন আপনি করে ফেলছেন দ্বীনের বিশাল উপকার।

হে নির্বোধ মেয়ে?
তোমার জন্য পর্দা করা ফরজ। আর পর্দা করলে কোনো পর পুরুষের সাথে কথা বলা যায় না। অথচ তুমি তো মুসলিম বানানো কিংবা দ্বীন শেখানোর নামে তার সাথে কেবল মেলামেশা করছ না; ক্ষেত্র বিশেষ বিসর্জন দিচ্ছো তোমার সতীত্ব। এ হলো তোমার দ্বীন শেখানোর নামের বিশাল উপকার।

কেন বোঝো না?
পৃথিবীতে অগণিত আলেম-উলামা থাকতে তোমার কাছেই কেন এই গুরু দায়িত্ব এলো? কেন তোমার কাছেই মানুষ দ্বীন শিখতে আর ইসলাম গ্রহণ করতে আসে। কই কোনো মেয়ে তো আসল না? কিংবা আলেমদের কাছে কেন সে গেল না? তাহলে বুঝে নাও! এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসেনি। এসেছে শয়তানের পক্ষ থেকে। যেন কেবল তোমার ঈমান না, তোমার শরীরটাও খাবলে-খুবলে খেতে পারে; খাওয়া যায়।

যে কাজে নারীর সতীত্ব বিলাতে হয়।
যে বিষয়ে নারীর পরপুরুষের সাথে মেলামেশা করতে হয়, সে কাজ করার অধিকার তোমায় ইসলাম দেয়নি।

তোমাকে ইসলাম যে দায়িত্ব দিয়েছে সেটা হলো, পর্দা করা, সতীত্ব হেফাজত করা, পরপুরুষ থেকে দূরে থাকা।

আল্লাহ তায়ালা উম্মাহর মেয়েদের বোঝার তৌফিক দান করুন।

আমাদের দায়িত্ব, বলা, বোঝানো, সতর্ক করা। বাকি বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব আপনার। যদিও সবার কপালে হেদায়েত জুটে না কিংবা সবাই বুঝবে না।

~ আদিব সালেহ।

22/04/2024

ফ্রি*লি*স্তিন ওলামা পরিষদের প্রধান শাইখুল হাদীস আল্লামা ড. নাওয়াফ তাকরুরী (হাফি.) কর্তৃক বাংলাদেশের প্রতি বিশেষ আহবান [Bangla Subtitle]

যদিও বার্তাটি রমাদানে পাঠিয়েছিলেন উনি, রমাদান চলে গেছে তবুও আমাদের জানা উচিত যে তারা আমাদের ডেকেছিলো!

শুধুমাত্র সন্দেহের বশেই নিরীহ মুসলিম শ্রমিককে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়! আসলে সংখ্যালঘু কারা এই দেশে?
20/04/2024

শুধুমাত্র সন্দেহের বশেই নিরীহ মুসলিম শ্রমিককে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়!
আসলে সংখ্যালঘু কারা এই দেশে?

Address

Dhaka
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadibd.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sadibd.com:

Share