Hello Doctor আপা

Hello Doctor আপা We want to help by our doctors in that World Emergency Corona crisis. Primary medical service is pr

এগুলো মেনে নেওয়া যায়? 💔
01/08/2025

এগুলো মেনে নেওয়া যায়? 💔

20/08/2024

কয়েকদিন আগেই একটা পোস্ট করেছিলাম যে স্বাস্থ্যখাতে বড়বড় পজিশনের সিন্ডিকেট মেইনটেইন করা কর্তাব্যক্তিদের না সরালে আসলে ডাক্তার/মেডিকেল স্টুডেন্টদের মুক্তি নাই।এরপর বেশ অনেক কিছুতেই পরিবর্তন এসেছে।কিন্তু কোন ফাঁকফোকর দিয়ে কিভাবে কিভাবে যেন BMDC টা পার পেয়ে গেছে!

স্বাধীন বাংলাদেশে আমার দেখা সবচেয়ে ন্যূন্জ সংগঠন হল BMDC।ডাক্তারদের কোন স্বার্থ রক্ষা না করে,কোন পজিটিভ ডিসিশন বা নিয়ে এই সংগঠন কেমনে যুগের পর যুগ টিকে আছে তা বড়ই আশ্চর্যের বিষয়।আজকালের কথা বাদই দিই,সেই ২০২০ সালে খুলনায় ডাক্তার রকিব হত্যার কিংবা পরবর্তীতে শতশত ডাক্তারের উপর ন্যাক্কারজনক আঘাতের দায় সেরেছে এই সংগঠনটা তীব্র নিন্দা জানিয়ে।মাঝেমধ্যে তো মনে হত এটা ডাক্তারদের কোন কাউন্সিল না,বরং কোন তীব্র নিন্দাভিত্তিক সংগঠন।তাছাড়া এরা পলিটিক্যাল আঘাতের তো বিচার করেই নি,কোন কোন ক্ষেত্রে এদেরই মধ্যস্থতায় সেসব আঘাত গড়িয়েছে চুপ থাকা কিংবা অসম্মানজনক নেগোসিয়েশনে।

এদের মূল কাজ কিন্তু প্রধানত ডাক্তারদের রেজিষ্ট্রেশন মেইনটেইন করা & আপডেটেড রাখা।সেক্ষেত্রেও এই সংগঠন ভয়াবহ ব্যর্থ।মৃত ডাক্তারদের রেজিষ্ট্রেশন নম্বর বিক্রি,ভুয়া রেজিষ্ট্রেশন নম্বর প্রদান,সত্যিকারের MBBS ডাক্তারদের বিএমডিসির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর নিতে গিয়ে হয়রানি এমন হাজার রকম মিসম্যানেজমেন্ট তো আছেই।এমন চূড়ান্ত ব্যর্থ একটা সংগঠনও এতকাল টিকে ছিলো শুধু পলিটিক্যাল ব্যাকাপ আর চাটুকারিতায়।সরকার পতনের পর বাকি সব সেক্টরের মত এখানকার কর্তাব্যক্তিরাও ভালনারেবল হয়ে পড়েছে,এরই সুযোগ নিয়েছে ডিএমএফ স্যাকমো/মেডিকেল টেকনিশিয়ানরা।বিএমডিসিকে ৭২ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়ে তারা নিজেদের ডাক্তার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে নিয়েছে!কি হাস্যকর!!!

চিন্তা করে দেখুন,প্রায় হাজারখানেক আইটেম,অসংখ্য কার্ড টার্ম আর চারটা ভয়াবহ এক্সজস্টিং প্রফ দিয়ে একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট ডাক্তার হয়।এর মধ্যে অনেক ফ্লস আছে,ট্রু।কিন্তু কমবেশি না পড়ে বা কষ্ট না করে কেউ ডাক্তার হতে পারে না।কিন্তু কিচ্ছু না করে,জাস্ট SSC পাশ করে কয়েক মাসের ট্রেনিং শেষে যদি কেউ ডাক্তার হিসেবে লিগ্যাল প্র্যাকটিসের সুযোগ পায় সেটা একই সাথে দুঃখজনক এবং হেলথ সেক্টরের জন্য ভয়াবহ খারাপ।এমনিতেই তাদের হাজার রকম ম্যালপ্র্যাক্টিস,এন্টিবায়োটিক কিংবা স্টেরয়েডের ইনডিসক্রিমিনেট ইউজ একদিকে যেমন পেশেন্টের ইরিপেয়ারেবল লস করে দিচ্ছে,একই সাথে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্টের মত গ্লোবাল প্রব্লেমও বাড়িয়ে তুলছে!তবে এতদিন বিষয়টা লিগ্যাল ছিলো না,তাতেই তাদের ম্যালপ্র্যাক্টিসের স্বীকার শতশত রোগী শেষ পর্যায়ে টারশিয়ারি হেলথ ইন্সটিটিউটগুলোতে ভর্তি হয়ে কখনো মৃত্যুবরণ করতো,কখনো বা আজীবন সেই ক্ষতি বয়ে বেড়াতো।আমি নিজেও এমন অনেক পেশেন্ট ডিল করেছি।এখন যদি বিষয়টা লিগ্যালাইজ করা হয় তাহলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবাটা কোন পর্যায়ে পৌছাবে,একবার চিন্তা করে দেখেন!নামের আগে ডাক্তার বসিয়ে যে কেউ আপনার আমার পরিবারের মানুষের শুধু ভুল চিকিৎসাই না বরং ক্ষতিকর চিকিৎসা করবে,আমরা আপনারা বুঝতেও পারবো না।যখন বুঝবো,ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যাবে।

একাধিক ডাক্তারের দুঃখজনক মৃত্যুর পরও যে সংগঠন "চিকিৎসক সুরক্ষা আইন" পাশ করতে পারেনি,নারী চিকিৎসকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা দিতে পারেনি কিংবা আঘাত পেলে পাশে দাঁড়াতে পারে নি সেই সংগঠনের টিকে থাকার আসলে নৈতিক ভিত্তিই নেই।রাজনৈতিক ঠ্যাক দিয়ে যদি সংগঠন চলতে থাকে তাহলে আজ ডিএমফ/স্যাকমোদের যেমন ডাক্তার হিসেবে লিগ্যাল প্র্যাকটিসের অনুমতি দিয়েছে,কাল পরশু হয়ত চাপে পড়লে প্লে স্টোর থেকে "৩০ দিনে MBBS ডাক্তার" অ্যাপ ডাউনলোড করলেই ডাক্তার হিসেবে চেম্বারের অনুমতি দিয়ে দেবে।দেশের মানুষের স্বাস্থ্য বা ডাক্তারদের স্বার্থ তাদের কাছে ম্যাটার করবে না।এভাবে চলতে পারে না,দেশের মানুষের স্বার্থেই এই সংগঠন ঢেলে সাজাতে হবে।কাল আমরা গিয়ে আন্দোলন করলে হয়ত চাপে পড়ে ওদের রেজিষ্ট্রেশন বাতিল করবে,পরশু ওরা এসে আল্টিমেটাম দিলে আবার সব আগের জায়গায় ফিরে যাবে।এভাবে চলতে পারেনা।রুট কজে হাত দিতে হবে।স্পাইনলেস,পলিটিক্যাল কীটদের বের করে বিএমডিসি শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে,প্রতিটি মিসম্যানেজমেন্টের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।ভালো কিছু পেতে হলে সবকিছু নতুনভাবে রিফর্ম করে তবেই দাবিদাওয়া আদায়ে মনোযোগ দিতে হবে।নাহলে যার নিজের লুঙ্গিরই ঠিক নাই,তার কাছে পান্জাবী বানাতে দিয়ে সুন্দর একটা পান্জাবী পাওয়ার আশা করাটা হবে ভয়াবহ একটা বোকামি!

11/03/2024

চারদিকে রমজানের সুগন্ধ! এটা সাধারন কোনো অনুভূতি না! একটা সুন্দর অনুভূতি, রমজান, সেহরী, তারাবীহ, তাহাজ্জুদ, ইফতার! একটা বছর পর এমন অনুভূতি পেতে সৌভাগ্য লাগে, হায়াত লাগে, আলহামদুলিল্লাহ..!❤️

01/03/2024

আহা! বেইলি রোড!...
দায়িত্বহীনতার বিচার হোক...

বর্তমানে  তথ্য–প্রযুক্তির যুগে পৃথিবী আমাদের হাতের মুঠোয়। এখন মোবাইল ফোন দিয়ে করা যায় না, এমন কাজের সংখ্যা খুব কম। কোন...
10/02/2024

বর্তমানে তথ্য–প্রযুক্তির যুগে পৃথিবী আমাদের হাতের মুঠোয়। এখন মোবাইল ফোন দিয়ে করা যায় না, এমন কাজের সংখ্যা খুব কম। কোনো জিনিসের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি যখন মানসিক অস্থিরতা তৈরি করে, তখনই সেটিকে ‘ফোবিয়া’ বলা হয়। ফোবিয়ায় ভয় যখন তীব্রমাত্রায় আতংকে রূপ নেয়, তখন দুশ্চিন্তায় স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত হয়। মোবাইল ফোন নষ্ট হলে, হারিয়ে গেলে বা ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গেলে মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা দেখা দেয়। এসব লক্ষণে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ‘নোমোফোবিয়ায় হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে।

নোমোফোবিয়ার লক্ষণ
১. মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারলে দুশ্চিন্তা, ভয়, প্যানিক বোধ করা ।
২. মোবাইল ফোন বন্ধ রাখলে অথবা কিছুক্ষণের জন্য ব্যবহার করতে না পারলে উদ্বিগ্ন এবং অস্থির লাগা।
৩. ফোন খুঁজে না পেলে প্যানিক এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া।
৪. মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারলে খিটখিটে মেজাজ, মানসিক চাপ বোধ করা এবং অস্থির আচরণ করা।

শারীরিক লক্ষণ
১. বুক চেপে ধরা।
২. দমটা আটকে থাকা।
৩. থরথর করে কাঁপা।
৪. ঘেমে যাওয়া।
৫. মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া
৬. মাথা ঝিমঝিম করা বা কিছু খেয়াল করতে না পারা।
৭. এলোমেলো চিন্তা করতে থাকা।
৮. বুক ধক ধক করা
৯. শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি দ্রুত হওয়া ইত্যাদি।

উল্লেখ্য, এ ক্ষেত্রে সবগুলো শারীরিক লক্ষণই যে থাকতে হবে তা কিন্তু নয়।

নোমোফোবিয়া কি?নোমোফোবিয়া কি?
ছোটবেলায় আমরা একটা রচনা পড়েছিলাম, 'বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ'। সেই ভাবনা দিয়ে বর্তমানে মোবাইল ফোনকে নিয়ে চিন্তা করা সময়ের দাবি। শুধু তাই নয়, মোবাইল ফোন কিন্তু আমাদের শিশুদের খেলার মাঠ থেকে ঘরে ঢুকিয়ে ফেলেছে। বন্ধুদের থেকে আলাদা করে দিচ্ছে। যতই আমরা খোলা মাঠ নেই বলে গলা শুকাই না কেন? বাসায় শিশুরা বেড়াতে আসলে কিন্তু প্রথমেই ইন্টারনেটের পাসওয়ার্ড খোঁজে। বর্তমানে শিশুরা মাঠ পেলে খেলতে যাচ্ছে কি?

কীভাবে বুঝবেন আপনি নোমোফোবিয়ায় আক্রান্ত
১. তীব্র ভয় পাবেন। ভয় না পাওয়ার কষ্ট কমাতে যেভাবেই হোক ফোনটা নিজের কাছে রাখাটা নিশ্চিত করবেন।
২. কেউ কেউ ফোন বিছানায় নিয়ে ঘুমায়, আবার বাথরুমেও নিয়ে যায়। এমনকি তীব্র মাত্রায় আক্রান্ত হলে ফোন গোসল করার সময় শাওয়ারের তলায়ও ধরে থাকে।
৩. ঘন ঘন ফোন দেখতে থাকা। যেন একটা নোটিফিকেশনও বাদ পড়ে না যায়।
৪. দিনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকা।
৫. ফোন ছাড়া নিজেকে অসহায় মনে করা।
৬. যে কোন মূল্যে মোবাইল ফোন হাতে, পকেটে বা কাছে রাখা নিশ্চিত করা।

কাদের বেশি হয়?
কিশোর–কিশোরী এবং তরুণ–তরুণীরা অধিক নোমোফোবিয়ায় আক্রান্ত হন।

কারণ কি?
এখনো পুরোপুরি কারণ বের করা যায়নি। ২০২০ সালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে বিগত দশকের মোবাইল ফোনের ব্যবহার হওয়া এর একটি বড় কারণ।

কীভাবে কি হচ্ছে?
এখন মানুষ মোবাইল ফোনকে তীব্রভাবে আঁকড়ে ধরেছে। যার ফলে বারবার অযাচিতভাবে মোবাইল ফোন সংক্রান্ত চিন্তা এবং আচরণ তার সমস্ত কর্মকাণ্ডকে প্রভাবিত এবং ক্ষেত্র–বিশেষে নিয়ন্ত্রণ করছে।

কীভাবে হয়?
১. নিঃসঙ্গতা একটি বড় কারণ।
২. অন্যদের সঙ্গে মুখোমুখি দেখা করা বা যোগাযোগ যখন কমে যায়, তখন অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের সহজতম মাধ্যম হয় ফোন।
৩. আত্মবিশ্বাসহীনতা এবং সামাজিক পরিবেশে মুখোমুখি যোগাযোগের অদক্ষতা।
৪. দিনের বেশিরভাগ সময় মোবাইলের স্ক্রিনে সময় দেওয়া। এখানে স্ক্রিন থেকে নির্গত ব্লু লাইট অ্যাডিকশন তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত।
৫. আত্মবিশ্বাসহীন মানুষ মোবাইল ফোনের অগ্রহণযোগ্য ব্যবহারের মাধ্যমে সামাজিক মাধ্যমে স্বস্তি খুঁজছে। শুধু তাই নয়, যাদের অন্যান্য মানসিক ডিসঅর্ডার যেমন: সামাজিক ভয় বা দুশ্চিন্তা, প্যানিক ডিসঅর্ডার ইত্যাদি আছে তাদের মধ্যে নোমোফোবিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।

জীবনানন্দ দাশ চমৎকার বলেছিলেন, ‘সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ জীবনের সব লেনদেন। থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।’ আধুনিক নগরমুখী জীবন আমাদের এই মুখোমুখি বসিবার অবসরটুকু নিজের অজান্তেই অবচেতন মনে ছিনিয়ে নিচ্ছে। ইদানীং নিজের চোখের সামনে আয়না ধরলে, প্রায়শই নিজের জীবনযাপনের মান দিয়ে বুঝি, ব্যাপক মাত্রায় ডিজিটাল জীবনচর্চা, আমাদের জীবনকে দিয়েছে বেগ। কেড়ে নিয়েছে আবেগ।

মনে হচ্ছে পটে আকাঁ ছবি তাই না?ছবি টা কোনো শিল্পীর আকাঁ নয়।এই তীব্র শীতে আমাদের দুনিয়ারই আরেক প্রান্তে থাকা আরেক নগরী গা ...
29/01/2024

মনে হচ্ছে পটে আকাঁ ছবি তাই না?
ছবি টা কোনো শিল্পীর আকাঁ নয়।
এই তীব্র শীতে আমাদের দুনিয়ারই আরেক প্রান্তে থাকা আরেক নগরী গা জার ছবি এটি।
রাতে ঘুমাতে গেলে আমরা আমাদের বাচ্চাদের গায়ে আরেকটা কম্বল তুলে দেই।
জানালার গ্লাসটা ঠিক মতো আটকানো আছে নাকি দুইবার উঠে গিয়ে চেক করি।
বাচ্চার গায়ে যেন একটু কুয়াশা না লাগে।
আচ্ছা এই ঠান্ডায়, তীব্র শীতের বৃষ্টিতে এই শিশু গুলোর কেমন লাগছে?
ওদের কি এই কাদামাটির ভেজা বিছানায় থাকার কথা ছিল?
এই পৃথিবী যেন নীরব দর্শক!
প্রচন্ড শক্ত একটা মন নিয়ে সবাই মিলে একখানা হৃদয়বিদারক ক্রমশ চলন্ত সিনেমা দেখছি।

তোমাদের অনেকের জন্যই এটা একটা মেসেজ মাত্র 🌸👍
20/12/2023

তোমাদের অনেকের জন্যই এটা একটা মেসেজ মাত্র 🌸👍

ভয়াবহ অবস্থা 😥Be be Careful our people..     #মোফজলেরাববী
08/09/2023

ভয়াবহ অবস্থা 😥

Be be Careful our people..

#মোফজলেরাববী

23/03/2023

Health related Concern for Roza

Contact with us for your desire. if you are in Depression in serious level than Contact with us as emergency basis
06/05/2022

Contact with us for your desire. if you are in Depression in serious level than Contact with us as emergency basis

06/05/2022

Address

Dhaka

Telephone

+8801841488467

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hello Doctor আপা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hello Doctor আপা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category