Dr. Kushal Daily

Dr. Kushal Daily Appointment: 09638 505505
WhatsApp: +88 01776 110510

23/09/2025

বাবা- মায়ের সাথে টক্সিক সম্পর্কের কারণে বিষণ্ণতায় ভুগছেন?

অনেকেই মনে করেন সফলতার জন্য দরকার কেবল কঠোর পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা কিংবা সুযোগ। কিন্তু এর পেছনে যে নীরব শক্তি কাজ করে, তা ...
22/09/2025

অনেকেই মনে করেন সফলতার জন্য দরকার কেবল কঠোর পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা কিংবা সুযোগ। কিন্তু এর পেছনে যে নীরব শক্তি কাজ করে, তা হলো মনের সুস্থতা।

মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা নিজের ভেতরের অনিশ্চয়তা যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তবে কোনো পরিকল্পনা, মেধা বা কৌশলই দীর্ঘমেয়াদে কাজ করে না।

সফল মানুষদের গোপন শক্তি কী?

– তারা মানসিকভাবে স্থির

– আবেগের সময়ও সিদ্ধান্তে সচেতন

– নিজের সীমা ও শক্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখে

তাই সফল হতে চাইলে শুরু করুন এখান থেকে:

- মানসিক চাপ কমাতে রুটিনে ব্রেক রাখুন

- নিজের অনুভূতিকে অস্বীকার না করে বুঝতে চেষ্টা করুন

- মেডিটেশন, জার্নালিং, এবং “না” বলা শিখুন

সফলতা কেবল গন্তব্য নয়, এটা মনের একটি অবস্থাও। আর সুস্থ মন ছাড়া সে অবস্থানে পৌঁছানো সত্যিই কঠিন।

নিজেকে গড়ুন ভেতর থেকে—এটাই সফলতার সবচেয়ে শক্ত ভিত।

21/09/2025

আজকে থেকেই শুরু করুন

20/09/2025

আজকে থেকেই প্রতিটা কাজের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

18/09/2025

উদ্দেশ্য ছাড়া আপনি ভুল পথে যাবেন, হারিয়ে যাবেন

17/09/2025

আপনি জীবনের উদ্দেশ্য সেট করতে পেরেছেন?

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কৃতজ্ঞতা চর্চা একটি অত্যন্ত কার্যকরী অভ্যাস। প্রতিদিনের জীবনের ছোট ছোট ভালো মুহূর্তগুলোর...
15/09/2025

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কৃতজ্ঞতা চর্চা একটি অত্যন্ত কার্যকরী অভ্যাস। প্রতিদিনের জীবনের ছোট ছোট ভালো মুহূর্তগুলোর জন্য কৃতজ্ঞ থাকা আমাদের মনের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ উদ্বেগ ও হতাশা কমাতে সাহায্য করে, আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবংপারস্পরিক সম্পর্ককে করে আরও দৃঢ়।

যখন আমরা দিন শেষে নিজেকে প্রশ্ন করি—“আজকের জন্য আমি কিসের জন্য কৃতজ্ঞ?”, তখন মস্তিষ্ক ইতিবাচক দিকগুলোতে মনোযোগ দিতে শেখে।

এক কাপ গরম চা, প্রিয় কারও হাসিমাখা বার্তা, কিংবা কিছুটা একান্ত সময়—এসবই হতে পারে কৃতজ্ঞতার কারণ। এভাবে ধীরে ধীরে মন শান্ত হয়, চিন্তা পরিষ্কার হয় এবং আমরা নিজের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হতে পারি।

এই সহজ অভ্যাসটি মানসিক সুস্থতার পথে এক দৃঢ় পদক্ষেপ হতে পারে। প্রতিদিনের ব্যস্ততা ও চিন্তার মাঝে কিছু সময় বের করে কৃতজ্ঞতার চর্চা করলে, আমাদের জীবনে ধীরে ধীরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে—যা টেকসই এবং গভীরভাবে অনুভবযোগ্য।

মানসিক সুস্থতার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার চর্চা।

11/09/2025

অনেকেই চেম্বারে আসেন যারা রিহ্যাব সেন্টার থেকে বের হওয়ার পর, ডিটক্স পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর কিংবা চিকিৎসা নেওয়ার পরও আবারো মাদকের সাথে জড়িয়ে পড়েন বা রিল্যাপস করেন।

আসলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে না চললে আসক্তি থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া খুবই কঠিন।

তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি, যেমন -

➡️ মাদক-সম্পর্কিত সব জায়গা সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলা। যেখানে আগে মাদক নিয়েছেন, সেই স্থানগুলো থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।

➡️ যেসব বন্ধু বা পরিচিতজনের সাথে মাদক নিয়েছেন, তাদের থেকে নিজেকে আলাদা করুন। পুরনো সঙ্গই অনেক সময় পুরনো অভ্যাস ফিরিয়ে আনে।

➡️ নিজেকে নিয়মিত কোনো কাজে ব্যস্ত রাখুন—কাজটি ছোট হোক বা বড়, তাতে কিছু যায় আসে না। মূল বিষয় হলো মনোযোগ ধরে রাখা।

➡️ ভালো সঙ্গ, ইতিবাচক পরিবেশ ও এমন কোনো কাজ বেছে নিন যা আপনাকে মানসিক শান্তি ও সন্তুষ্টি দেবে।

➡️ নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত একজন সাইকোলজিস্টের ফলো-আপে থাকুন, যাতে আপনার পথচলা নিরাপদ ও নিয়মতান্ত্রিক হয়।

মনে রাখবেন, আসক্তি থেকে মুক্তি শুধু চিকিৎসা নয় এটা ধৈর্য, সচেতনতা আর অভ্যাসের পরিবর্তনের বিষয়। সঠিক গাইডলাইনে থাকলে আপনার জন্য নতুন জীবনের দরজা সবসময় খোলা।

আমার মৃ/ত্যুর জন্য কেউ দায়ী না..খুব পরিচিত একটা লাইন, অনেক Su❗cide নোটে পাওয়া যায়। কিন্তু সত্যি কেউ দায়ী না? নাকি আসলে আ...
10/09/2025

আমার মৃ/ত্যুর জন্য কেউ দায়ী না..

খুব পরিচিত একটা লাইন, অনেক Su❗cide নোটে পাওয়া যায়। কিন্তু সত্যি কেউ দায়ী না?

নাকি আসলে আমরা- পরিবার, বন্ধু, শিক্ষক, সহকর্মী অজান্তেই কোথাও দায়িত্বটা এড়িয়ে যাই?

প্রতিদিন পৃথিবীতে গড়ে প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন মানুষ নিজের জীবন শেষ করছে।

সংখ্যাটা শুধু পরিসংখ্যান নয় এগুলো একেকটা ভাঙা স্বপ্ন, একেকটা অদৃশ্য যন্ত্রণা, একেকটা সম্পর্কের ফাটল, আর নীরব চিৎকার, যা হয়তো কেউ শুনতে চায়নি।

বাইরে থেকে স্বাভাবিক হাসি, ক্লাসের আড্ডা, অফিসের রুটিন বা সোশ্যাল মিডিয়ার রঙিন ছবি দেখালেও ভিতরে চলছিলো নিঃশব্দ এক যুদ্ধ।

একটা আত্ম/হ/ত্যা মানে শুধু একজনের মৃ/ত্যু নয়, তার সঙ্গে ভেঙে যায় অসংখ্য মন। বাবা-মায়ের বুক শূন্য হয়ে যায়, কখনো সন্তানের পৃথিবী অন্ধকারে ঢেকে যায়, কিংবা প্রিয় মানুষটা নিঃশব্দে হারিয়ে যায়।

কেউ সারাজীবনের মতো হারিয়ে যাবার পরে অপরাধবোধ মনে হয় “আমি কি একটু খোঁজ নিতে পারতাম না?”

দায়িত্বটা কে নিবে, কীভাবে নিতে পারে?

📒 পরিবার: সন্তানের আচরণ বদল, নীরবতা বা অতিরিক্ত অস্থিরতা খেয়াল করা জরুরি। তাদের শোনা, সময় দেয়া এটাই হতে পারে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট।

📒 শিক্ষক: শুধু পড়াশোনা নয়, শিক্ষার্থীর মানসিক পরিবর্তনগুলো দেখার দায়িত্বও তাদের। একটা “তুমি ঠিক আছো?” প্রশ্ন হয়তো বড় সংকেত হয়ে দাঁড়াতে পারে।

📒 বন্ধু: হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্টটাকে বুঝতে চেষ্টা করা, প্রয়োজনে জোর করে হলেও পাশে বসা বন্ধুত্বের সত্যিকারের পরিচয় এটাই।

📒 সমাজ: কাউকে ছোট করা, অপমানিত বা কলঙ্কিত করা, এই বিষয়গুলোকে স্বাভাবিক না মনে করা, বরং খোলাখুলি আলোচনার জায়গা তৈরি করা দরকার।

📒 আর নিজে: নিজেকে একবার দেখুন, স্রষ্টার দেয়া সবচেয়ে মূল্যবান হচ্ছে “নিজ প্রাণ”, আপনাকে বাঁচতে হবে আপনি হয়ে। বিপদ জীবনের অংশ, সাহায্য চাওয়া নিজেকে ভালবাসারই অংশ।

একটা ফোনকল, একটা সহানুভূতির হাত, বা নিঃশব্দে পাশে থাকা এই ছোট্ট ছোট্ট যত্নই কারো ভাঙা পৃথিবীতে আলো জ্বালাতে পারে, ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্ককে নতুনভাবে আশা দেখাতে পারে।

আসুন আমরা শুধু সংখ্যার হিসাব না করে প্রতিটি কষ্টের পেছনের মানুষটাকে দেখি। প্রতিটা প্রাণের সাথে জড়িয়ে থাকে স্বপ্ন, আশা আর ভালোবাসায় ভরা একটা পুরো পৃথিবী।

September 10 - World Sui*cide Prevention Dayআ/ত্মহ/ত্যা - কুসংস্কার বনাম সংস্কার 🔻❌ যারা আ/ত্মহ/ত্যার কথা বলেন, তারা আ/ত...
10/09/2025

September 10 - World Sui*cide Prevention Day

আ/ত্মহ/ত্যা - কুসংস্কার বনাম সংস্কার 🔻

❌ যারা আ/ত্মহ/ত্যার কথা বলেন, তারা আ/ত্মহ/ত্যা করেন না!

✔️ কখনই নয়! বরং যারা আ/ত্মহ/ত্যা করেন, গবেষণায় দেখা যায় তাদের অধিকাংশই এদের আপনজনকে কখনও না কখনও তাদের মনের কষ্টের কথা বা তাদের প্রবনতার কথা জানিয়েছিলেন!

❌ কেউ আসলেই আ/ত্মহ/ত্যা করতে চাইলে, তাকে বাঁচানো যায় না!

✔️ বহু আ/ত্মহ/ত্যা প্রবণতা আছে এমন ব্যক্তিকে রক্ষা করা সম্ভব; এবং এইজন্যই চিকিৎসা ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে। তবে নিঃসন্দেহে প্রাথমিক দায়িত্বটি আপনজনের যারা ব্যাপারটি সবার আগে অনুধাবন করতে পারেন, এবং অবশ্যই এদের রক্ষা করা সম্ভব।

❌ আ/ত্মহ/ত্যার ব্যাপারে কথা বলা উচিত নয়, তাহলে সেটা কাউকে আ/ত্মহ/ত্যা করতে উৎসাহিত করতে পারে।

✔️ আ/ত্মহ/ত্যা ব্যাপারে সমাজকে ও পরিবারকে সচেতন করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, এ বিষয়ে কথা বলা এবং এই প্রবণতা দেখা গেলে কি কি করতে হবে সে বিষয়ে সতর্ক করা।

❌ যারা আ/ত্মহ/ত্যার কথা বলেন, তারা আসলেই মরে যেতে চান!

✔️ গবেষনায় দেখা যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ তাড়নার জন্য আ/ত্মহ/ত্যার চেষ্টা করেন, এবং এই তাড়নার সময়টুকু নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে, অথবা রোগের চিকিৎসা করতে পারলে তারা আর মরে যেতে চান না।

❌ যারা আ/ত্মহ/ত্যা করতে চান, তাদের সবাই মানসিক রোগী!

✔️ একদমই নয়! মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়া এবং মানসিক রোগী হওয়া এক কথা নয়! একইভাবে, আ/ত্মহ/ত্যার সাথে মানসিক রোগ সরাসরিভাবে সবসময় জড়িত নয়!

❌ যারা বারবার আ/ত্মহ/ত্যার কথা বলেন, কিন্তু করেন না, তারা আসলে প্রকৃতপক্ষে মনোযোগ আকর্ষণের জন্য এমন করছেন, এবং তাদেরকে গুরুত্বসহকারে নেয়ার কিছু নেই!

✔️ যে ব্যক্তি প্রকৃতপক্ষে আ/ত্মহ/ত্যা করেন, বেশিরভাগ সময়ই এর আগে অনেকবার আত্মহত্যার কথা বলেন, এবং চেষ্টা করেন। তখন সতর্ক হতে পারলে পরবর্তীতে একটি আ/ত্মহ/ত্যা ঠেকানো সম্ভব।

আসুন জানি, সাহায্য করি, আ/ত্মহ/ত্যা বন্ধ করি!

আমাদের সাইকিয়াট্রিস্ট ও সাইকোলজিস্টের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন - ০৯৬৩৮ ৫০৫ ৫০৫

জীবনের প্রতিটি মানুষই কোনো না কোনো সময় কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হন। কখনও প্রিয়জনের দূরত্ব, কখনও চাকরির অনিশ্চয়তা, স্বপ্ন...
09/09/2025

জীবনের প্রতিটি মানুষই কোনো না কোনো সময় কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হন। কখনও প্রিয়জনের দূরত্ব, কখনও চাকরির অনিশ্চয়তা, স্বপ্ন ভাঙার কষ্ট, কখনও নিজের ভিতরের একাকীত্ব, এইসব কষ্ট যেন আমাদের ভেঙে দেয়ার জন্য আসে।

কিন্তু মনে রাখুন, সবচেয়ে অন্ধকার সময়টাই নতুন ভোরের ঠিক আগে আসে।

কঠিন সময় মানেই শেষ না, বরং এটাই আপনার ভিতরের শক্তিকে আবিষ্কার করার সেরা সুযোগ।

আপনার কান্না, হতাশা, ভেঙে পড়া, সব কিছুই স্বাভাবিক।

তবে সেই কষ্টের মাঝেও প্রতিটি মুহূর্তে আপনি বেঁচে আছেন, হাঁটছেন, লড়ছেন, এই টিকে থাকাটাই আপনার সাহসের সবচেয়ে বড় প্রমাণ।

আপনার কষ্টের মূল্য আছে। আপনার চেষ্টার গুরুত্ব আছে।

হয়তো আজ কেউ বুঝবে না, কিন্তু আপনি নিজেই নিজের গল্পের নায়ক।

নিজেকে ভালোবাসুন। সময় দিন। নিজের যত্ন নিন। প্রয়োজন মনে হলে সাহায্য নিন।

একটা সময় আসবে, আপনি পেছনে তাকিয়ে দেখবেন, এই কঠিন সময়টাই আপনাকে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তুলেছে।

হাল ছাড়বেন না, কঠিন সময়েও টিকে থাকুন।

08/09/2025

অনেকের জীবনটা বাইরে থেকে একেবারেই পরিপূর্ণ মনে হয়।

ভালো চাকরি আছে, পরিবার পাশে আছে, বন্ধুবান্ধব আছে, এমনকি সবার চোখে সে হাসিখুশি, প্রাণবন্ত একজন মানুষ।

কিন্তু ভেতরে ভেতরে এক অদ্ভুত শূন্যতা, অস্থিরতা আর অজানা দুশ্চিন্তা হয়ত আপনাকে কুরে কুরে খাচ্ছে দিনের পর দিন।

একদিন অফিস থেকে ফিরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনি নিজেকেই প্রশ্ন করলেন—

“সব কিছু তো ঠিক আছে, তবু মনটা কেন ভালো নেই?”

অদৃশ্য এক মানসিক চাপ, anxiety আর stress, যা বাইরে থেকে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে ধীরে ধীরে অনেক ক্লান্ত করে তোলে।

আপনার মতো অনেকেই বুঝতে পারে না, মনের খারাপ থাকার আসল কারণ সব সময় বাইরের ঘটনা নয়, বরং মনের ভেতরের অস্থিরতা আর না-বলা কষ্ট।

এই অবস্থায় দরকার emotional awareness, নিজের মনের ভেতরের কথাগুলো শোনা।

কখনো হয়তো একটা ছোট stress জমতে জমতে একটা বিশাল পাহাড় হয়ে যাচ্ছে আপনারই মনের অজান্তে।

কখনো হয়তো একাকিত্বের ভার মানসিক শান্তিকে নষ্ট করে দিচ্ছে।

আবার কখনো হয়তো নিজেকেই সময় না দেওয়ার কারণে মন ভালো নেই।

সমাধান শুরু হয় ছোট ছোট পদক্ষেপ থেকে..

নিজেকে সময় দেওয়া, অনুভূতি প্রকাশ করা, আর resilience গড়ে তোলা। সমস্যাকে এড়িয়ে যাওয়া নয়, বরং তা মোকাবেলা করার শক্তি খুঁজে পাওয়া।

আজকাল প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আপনি নিজের কাছে একটাই প্রশ্ন করেন—

“আমি আজ সত্যিই কেমন আছি?”

Address

Level # 6, Union Heights, 55/2 Panthapath
Dhaka
1205

Telephone

+8809638505505

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Kushal Daily posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Kushal Daily:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram