17/09/2025
– একটি গল্প ও অনুপ্রেরণা! ✨
৩/৪ মাস আগের ঘটনা—
ফেনীর লস্করহাটের দুইজন প্রবাসী ভাই দীর্ঘদিন ধরে সন্তান-সুখ থেকে বঞ্চিত ছিলেন। অনেক চিকিৎসা করেও আশানুরূপ ফল পাননি। সামনে বিদেশ যাওয়ার ব্যস্ততা, আর তার মধ্যেই বাবা হওয়ার স্বপ্ন যেন তাদের তাড়া করে ফিরছিল।
ঠিক তখনই, গ্রামের আরও দুজনের অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তারা আমার কাছে আসেন চিকিৎসার জন্য। এক মাসের জন্য ওষুধ দেওয়া হয়েছিলো, শর্ত ছিল— নিয়মিত ৬ মাস চালালে আল্লাহর রহমতে ফল আসতে পারে।
তারপর আর কোনো খবর পাইনি। ঘটনাক্রমে আজ সেই গ্রামে গেলে শুনলাম— আলহামদুলিল্লাহ, তাদের একজন ইতিমধ্যেই প্রেগন্যান্ট! 🌸 খবরটা শুনে ভীষণ ভালো লাগলো।
🩺 সত্য কথা হলো— হোমিওপ্যাথিতে সবসময় সফল হবো, সব রোগীই ভালো হবে— বিষয়টা এমন নয়। তবে বাস্তবতা হলো, এখন পর্যন্ত এই ধরনের কেসে ৯০% সফলতা দেখা গেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, কেউই ৬/৭ মাসের বেশি চিকিৎসা চালিয়ে যাননি, অথচ অন্য চিকিৎসায় মানুষ বছরের পর বছর সময় দেন।
👉 আসল সত্য হলো— হোমিওপ্যাথি তার সামর্থ্যের মাত্র ৫-১০% জনগণের উপকারে ব্যবহার হচ্ছে। বাকি সম্ভাবনাগুলো নষ্ট হচ্ছে আমাদের সীমাবদ্ধতা আর অপপ্রচারের কারণে।
📌 আসুন, আমরা সবাই মিলে এই চিকিৎসা পদ্ধতির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাই, যাতে আরও অনেক পরিবার সুখের হাসি ফিরে পায়।