Nahar Homoeo Health Care

Nahar Homoeo Health Care Best point for homeopathic treatment with highest qualified & experienced physicians.

04/07/2025

রাতে দেরিতে খাবার খেয়ে ভরা পেটে ঘুমালে লিভারের উপর অনেক বাড়তি চাপ পড়ে, এতে হজম ক্রিয়া দুর্বল হয়, ওজন বেড়ে যায়, কোলেস্টেরল বাড়ে ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

18/05/2025

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকার জন্য কিছু খাবারের নাম বলে দিচ্ছি। শেয়ার করে রাখতে পারেন।

শাকসবজি: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আঁশযুক্ত খাবারের কোনো বিকল্প নেই। আর শাকসবজি হলো আঁশের সবচেয়ে ভালো উৎস। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় তাজা মৌসুমি শাকসবজি রাখুন। সবজির মাঝে লাউ, পেঁপে, চালকুমড়া, মিষ্টিকুমড়া, ঢ্যাঁড়স রাখুন।

কলা: কলায় প্রচুর আঁশ রয়েছে। তাই যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা সকালের নাশতায় একটি করে পাকা কলা রাখুন।

আপেল: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে নিয়মিত খোসাসহ আপেল খান। আপেলের খোসায় পর্যাপ্ত আঁশ রয়েছে, যা মল নরম করে।

নাশপাতি: প্রতিদিন একটি নাশপাতি খেলে আমাদের দৈনন্দিন আঁশের চাহিদা ২২ শতাংশ পূরণ হয়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক।

ইসবগুলের ভুসি: ইসবগুলের ভুসি প্রাকৃতিকভাবেই মল নরম করতে, মলের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে ও সহজে মলত্যাগ করতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণ অদ্রবণীয় আঁশ রয়েছে, যা প্রচুর পানি শোষণ করে। সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুলের ভুসি মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে পান করুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একইভাবে ইসবগুলের ভুসি খেলে সকালে মলত্যাগে কোনো সমস্যা হয় না। তবে ইসবগুলের ভুসি খেলে সারা দিন প্রচুর পানি পান করতে হবে। না হলে ইসবগুলের ভুসি শরীর থেকে পানি শোষণ করে মলত্যাগ আরও কষ্টসাধ্য করে তুলবে।

তীব্র গরমে যেসব খাবার খাওয়া ❌ নিষেধ (বা এড়িয়ে চলা উচিত):1. 🍟 ভাজাপোড়া খাবার – যেমন সিঙ্গারা, পুরি, সমুচা2. 🌶️ ঝাল ও ...
11/05/2025

তীব্র গরমে যেসব খাবার খাওয়া ❌ নিষেধ (বা এড়িয়ে চলা উচিত):

1. 🍟 ভাজাপোড়া খাবার – যেমন সিঙ্গারা, পুরি, সমুচা

2. 🌶️ ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার – শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়

3. ☕ চা-কফি বেশি পরিমাণে – ক্যাফেইন ডিহাইড্রেশন ঘটাতে পারে

4. 🥤 কোলা ও সফট ড্রিঙ্কস – অতিরিক্ত চিনি ও কেমিক্যালে ভরপুর

5. 🍔 ফাস্টফুড ও চিপস – অতিরিক্ত ফ্যাট ও লবণ থাকে

6. 🧂 লবণ বেশি খাওয়া – শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায় বেশি

---

তীব্র গরমে যেসব খাবার খাওয়া ✅ উচিত (বা খাওয়া যাবে):

1. 💧 পানি – প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে (২.৫–৩ লিটার)

2. 🥥 ডাবের পানি – প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট

3. 🍉 তরমুজ, বাঙ্গি, খিরসা – জলীয় ফল, শরীর ঠান্ডা রাখে

4. 🥒 শসা, টমেটো – সালাদে খেতে পারেন, ঠান্ডা রাখে

5. 🍋 লেবুর শরবত, পানতা ভাত – ঘরোয়া ও স্বাস্থ্যকর

6. 🥛 দই বা ঘোল – হজমে সাহায্য করে ও ঠান্ডা রাখে

7. 🍚 হালকা খাবার – ভাত-ডাল, সবজি, ডিম (কম মসলা দিয়ে)

---

বিশেষ পরামর্শ:

☂️ রোদে গেলে ছাতা ব্যবহার করুন
🧢 টুপি বা হালকা কাপড়ের কাপড় পরুন
🚿 ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করুন
⏰ সময়ে সময়ে পানি খান

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।সবাই শরীরের যত্ন নিতে চায়…কিন্তু মস্তিষ্কের যত্ন নেয় কজন?😞অধিকাংশ মানুষ মস্তিষ্ককে উপেক্ষা করে—য...
08/05/2025

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।সবাই শরীরের যত্ন নিতে চায়…কিন্তু মস্তিষ্কের যত্ন নেয় কজন?😞

অধিকাংশ মানুষ মস্তিষ্ককে উপেক্ষা করে—যতক্ষণ না কিছু একটা ভয়ানক ঘটে।

তাই, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখার ও পুনরুদ্ধার করার জন্য যা যা জানা দরকার—সবকিছু এখানে।

একটা নির্মম থ্রেড 🧠👇

১. তোমার মস্তিষ্ক প্রতিদিন আক্রমণের শিকার হচ্ছে।
ঘুমের ঘাটতি, মানসিক চাপ, প্রসেসড খাবার, অতিরিক্ত তথ্য—এসব ধীরে ধীরে ধ্বংস করছে তোমার মস্তিষ্ক।

ফলাফল?
মনে রাখার ক্ষমতা কমে যায়, একাগ্রতা হারায়, উদ্বেগ বাড়ে, আর অবসাদ তীব্র হয়।

২. মস্তিষ্কের যত্ন নাও — কারণ সবকিছু এর ওপরই নির্ভর করে।
চিন্তা, সিদ্ধান্ত, আবেগ, শক্তি, এমনকি তোমার ইমিউন সিস্টেমও মস্তিষ্কের নির্দেশেই চলে।

৩. 🧨 মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর বিষয়গুলো:
– নিয়মিত ঘুম না হওয়া
– চিনি ও ভাজা খাবার
– অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম
– মানসিক চাপ
– সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তিi
– দীর্ঘ সময় বসে থাকা

৪. 🛠️মস্তিষ্ক ঠিক রাখার উপায়:
– প্রতিদিন অন্তত ৭-৯ ঘণ্টা গভীর ঘুম
– মাছ, বাদাম, হলুদ, শাকসবজি খাও
– প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটো
– ধ্যান করো, মনোসংযোগ বাড়াও
– দিনে কিছুটা সময় একদম চুপ থেকে কাটাও

৫. 🧪 চাইলে কিছু সাপ্লিমেন্ট নিতে পারো:
– ওমেগা-৩ (বিশেষ করে DHA)
– ম্যাগনেশিয়াম থ্রিওনেট
– ক্রিয়াটিন
– লায়ন্স মেইন মাশরুম
– বি-ভিটামিন
(ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নাও।)

৬. 🧠 মস্তিষ্ককে ট্রেইন করো:
– প্রতিদিন নতুন কিছু শেখো
– নিজের ভাবনা লিখে রাখো
– চ্যালেঞ্জিং কিছু করো
– স্মার্ট মানুষের সঙ্গে সময় কাটাও
নিউরোপ্লাস্টিসিটি মানে হচ্ছে—তোমার মস্তিষ্ক বদলাতে পারে। সুযোগটা নিতে শিখো।

৭. শেষ কথা:
তোমার মস্তিষ্ক পুনরুজ্জীবিত হতে পারে।
তুমি যে অবস্থায় আছো, সেখানেই আটকে থাকতে হবে না।

কিন্তু পরিবর্তন চাইলে
👉 নিয়মিততা লাগবে
👉 ধৈর্য লাগবে
👉 আর সত্যিকারের ইচ্ছা লাগবে

বেশিরভাগ মানুষ এসব করবে না।
সেটাই তোমার অ্যাডভান্টেজ।

নিজের মনকে রক্ষা করো—বাকি সব ঠিক হয়ে যাবে।©️

শুভ নববর্ষ! ১৪৩২ বঙ্গাব্দ নতুন বছরের প্রতিটি দিন হোক আনন্দময়,সুখে-স্বপ্নে ভরে উঠুক প্রতিটি প্রহর।Nahar Homoeo Health Ca...
14/04/2025

শুভ নববর্ষ! ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নতুন বছরের প্রতিটি দিন হোক আনন্দময়,
সুখে-স্বপ্নে ভরে উঠুক প্রতিটি প্রহর।
Nahar Homoeo Health Care এর পক্ষ থেকে
আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনায় পাশে আছি।

10/04/2025

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির জনক
মহামান্য ডাঃ হ্যানিম্যানের জন্মদিন উপলক্ষে আজ চেম্বারে ফ্রী রোগী দেখবো সন্ধ্যা ৬ টা - রাত ৯ টা পর্যন্ত।চেম্বার Nahar Homoeo Health Care
রানাভোলা বট তলা বাজার, তুরাগ, ঢাকা ১২৩০
মোবাইল 01711-707959

‎দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর জনজীবনে খুশির বার্তা বয়ে আনে ঈদুল ফিতর। ঈদের আনন্দ সকলের জীবনকেই ভরিয়ে তুলুক শান্তি, সম্প্র...
30/03/2025

‎দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর জনজীবনে খুশির বার্তা বয়ে আনে ঈদুল ফিতর। ঈদের আনন্দ সকলের জীবনকেই ভরিয়ে তুলুক শান্তি, সম্প্রীতি ও মহানুভবতার উদ্দীপনাই। প্রিয় জনের সাথে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার মুহূর্তগুলো হয়ে উঠুক আরো প্রাণবন্ত।

‎নাহার হোমিও হেলথ কেয়ারের পক্ষ থেকে সকলকে
‎ অগ্রীম ঈদ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ‎ঈদ মোবারক!
‎সকলের সুস্থ সুন্দর ঈদ কাটুক।

খালি পেটে ওজন কমায় ৫ খাবার:-----ইদানীং স্থূলতা মানুষকে অনেক রোগের ঝুঁকিতে ফেলছে। তবে স্থূলতা কোনও রোগ নয়, সব রোগের মূল ...
06/12/2024

খালি পেটে ওজন কমায় ৫ খাবার:-----

ইদানীং স্থূলতা মানুষকে অনেক রোগের ঝুঁকিতে ফেলছে। তবে স্থূলতা কোনও রোগ নয়, সব রোগের মূল কারণ। এমন পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকার জন্য ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন সবাই। অফিসে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করার ফলে ওজন আরও দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। তাই সবাই খোঁজে সহজেই পরিশ্রম ছাড়াই ওজন কমানোর উপায়।

১. ডিম: পুষ্টিবিদরা সকালে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সকালে খালি পেটে এটি হতে পারে আদর্শ খাবার। আপনি যদি সকালে একটি ডিম খেয়ে থাকেন তাহলে সারা দিন নিজেকে সুস্থ ও ক্লান্তিহীন অনুভব করবেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, আমরা যখন সকালে খালি পেটে ডিম খাই তখন তখন মোট ক্যালোরি গ্রহণ অনেকটাই কমে যায়। ডিম ফ্যাট কমাতেও সাহায্য করে।

২. ভেজানো বাদাম: বাদামে আছে ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন ই, ফাইবার, ওমেগা -৩ এবং ওমেগা -৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। বাদাম সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেলে মিলবে অসংখ্য উপকার। প্রতিদিন সকালে ভেজানো বাদাম খেলে তা শরীরে সঠিক পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি মনকেও রাখে প্রফুল্ল।

৩. পেঁপে: অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পেঁপে খুবই উপকারী। তাই সকালের খাবারে চাইলেই পেঁপে রাখা যায়। পেঁপে শরীরের ভেতরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করার পাশাপাশি রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। ফলে হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ সহজ হয়।

৪. তরমুজ: সকালের নাশতার জন্য তরমুজ হতে পারে একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। এই ফলে প্রায় নব্বই শতাংশ পানি থাকে। যা শরীরে পানিশূন্যতা প্রতিরোধে কাজ করে। তরমুজ খেলে শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখা সহজ হয়। খালি পেটে তরমুজ খেলে তা ক্যালোরির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করবে। তরমুজ ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ। এতে আছে উচ্চ স্তরের লাইকোপিন। এটি আমাদের হৃৎপিণ্ড ও চোখের জন্য বেশ উপকারী।

৫. লেবু পানি: লেবু পানি ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী সমাধান। প্রতিদিন লেবু পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে। যার কারণে ওজন দ্রুত কমে যায়। লেবু পানিতে ক্যালোরি কম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সর্দি-কাশির মতো রোগ থেকে দূরে রাখে।

সরিষা শাকের গুণে সুস্থ থাকে হার্ট! দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতেও সেরার সেরা:------বিশেষজ্ঞদের কথায়, সরিষা শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ...
05/12/2024

সরিষা শাকের গুণে সুস্থ থাকে হার্ট! দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতেও সেরার সেরা:------

বিশেষজ্ঞদের কথায়, সরিষা শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুত রয়েছে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন এ, ক্যালশিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো খনিজ এবং ভিটামিন। তাই নিয়মিত এই শাক খেলে একাধিক ঘাতক অসুখ কাছে ঘেঁষার সুযোগ পাবে না, তা বলাই বাহুল্য।
তাই আর দেরি না করে সরিষা শাকের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

হার্টকে রাখে সুস্থ-সবল:---

নিয়মিত সরিষা শাক খেলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণে কমে। এতে এমন কিছু উপাদান উপস্থিত রয়েছে যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল-এর মাত্রা কমলেই হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমবে।

এছাড়া এই শাকে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে, যা কিনা হার্টকে সুষ্ঠভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এই শাকের পদ খেতে ভুলবেন না।

হাড় হবে শক্তপোক্ত​:--

এই শাকে রয়েছে ভিটামিন কে-এর ভাণ্ডার। এই ভিটামিন হাড়ের জোর বাড়াতে সক্ষম। এমনকি হাড়ের ক্ষয়জনিত রোগ বা অস্টিওপোরোসিসের মতো অসুখ থেকেও রক্ষা করে এই ভিটামিন।

এছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত সরিষা শাক খেলে চোট ও আঘাতজনিত কারণে হাড় ভাঙার আশঙ্কাও অনেকটাই কমবে। তাই হাড়ের খেয়াল রাখতে চাইলে সরিষা শাককে ডায়েটে জায়গা করে দিতেই হবে।

চোখের জন্য উপকারী:---

সরিষা শাকে রয়েছে লিউটিন ও জিয়াজ্যানথিনের মতো কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই দুই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু চোখের স্বাস্থ্য রক্ষার কাজে অত্যন্ত জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, এই শাক নিয়মিত খেলে বয়সজনিত চোখের সমস্যা এড়িয়ে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়।বাড়ন্ত বয়সের বাচ্চাদের বছর বছর মাইনাস পাওয়ার বাড়ার একটা প্রবণতা থাকে। সেই সমস্যার সমাধান করতে চাইলে সন্তানকেও খাওয়াতে পারেন সরিষা শাক। এতেই বাচ্চার চোখের পাওয়ার বাড়বে তরতরিয়ে। দুশ্চিন্তা কমবে অভিভাবকদের।

আজ ১লা ডিসেম্বর, বিশ্ব এইডস দিবস,পৃথিবীর একটি ভয়াবহ কঠিন রোগের নাম এইডস,তবে যে সমস্ত শিশুরা মায়ের গর্ভ থেকে এইডস আক্রান্...
01/12/2024

আজ ১লা ডিসেম্বর, বিশ্ব এইডস দিবস,পৃথিবীর একটি ভয়াবহ কঠিন রোগের নাম এইডস,তবে যে সমস্ত শিশুরা মায়ের গর্ভ থেকে এইডস আক্রান্ত হয়,তাদের চিকিৎসায় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।

Human immunodeficiency virus (HIV) দ্বারা Acquired Immunodeficiency Syndrome (AIDS) হয়।

এক গবেষণায় দেখা গেছে বর্তমানে বিবাহিত মানুষের মধ্যে সংক্রিমিত হওয়ার হার ৬০% তার মানে বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্কের কারনেই এটা হচ্ছে। অবিবাহিতদের ৩৫% সংক্রমিত হওয়ার হার এবং বাকী ৫% বিবাহ বিচ্ছেদের পর নারী পুরুষের। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে ঢাকা শহরে এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশী।তাই আসুন সকলেই সচেতন হই,এইডস থেকে নিরাপদ থাকি।ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলি।

শীতেকালে আমলকী খাওয়ার উপকারিতা কী? স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল আমলকী। নানা গুণে ভরপুর এই ফলটি তাই নিয়মিত খাও...
30/11/2024

শীতেকালে আমলকী খাওয়ার উপকারিতা কী?

স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল আমলকী। নানা গুণে ভরপুর এই ফলটি তাই নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তবে শীতকালের পরিবর্তিত আবহাওয়া ও ঠান্ডা মৌসুমে নিজেকে নানা রোগ থেকে দূরে রাখতে আমলকীর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়।
ভেষজগুণসম্পন্ন আমলকীতে রয়েছে নানা জাদুকরী উপাদান।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতে প্রতিদিন একটি করে আমলকী খাওয়ার রয়েছে নানা উপকারিতা। কেননা ভেষজগুণসম্পন্ন আমলকীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ ছাড়া আমলকী ফল ও পাতা উভয়ই ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।


খাওয়ার রুচি বাড়াতে আমলকী বিশেষভাবে কার্যকরী। টকজাতীয় এ ফল এতই ভিটামিন ‘সি’ উপাদানে ভরপুর যে ছোট একটি আমলকী খেলে ভিটামিন সি-র জন্য আপনাকে অন্য আর কোনো ফল খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকীতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকীতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে।

নিয়মিত আমলকী খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। আসুন একে একে তা জেনে নিই–

১. শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় আমলকী। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর উপাদান সাধারণ জ্বর এবং মূত্রনালির সংক্রমণ রোধে সহায়ক।

২. ক্লান্তি, অলসতা, বমি বমি ভাব, কোনো কাজে মনোযোগ দিতে না পারা, মেজাজ বিগড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় আমলকী দারুণ কাজ করে।

৩. বতর্মান সময়ে অ্যাসিডিটির সমস্যা কমবেশি সবারই আছে। পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমলকীর জুস কার্যকরী।

৪. কোষ্ঠকাঠিন্য, অর্শ্বরোগেও দারুণ কার্যকরী আমলকী। আমলকীতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।


৫. গর্ভাবস্থায় হাত ও পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া খুবই সাধারণ লক্ষণ। আমলকীতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান এ সমস্যার সমাধানে কাজ করে। পাশাপাশি আমলকীতে থাকা প্রচুর পরিমাণে জলীয় উপাদান থাকায় এ ফল শরীরকে হাইড্রেট রাখতেও সাহায্য করে।

৬. নিয়মিত আমলকী খাওয়ার অভ্যাস রক্তচাপ ঠিক রাখে। আমলকীতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ রক্তনালি প্রসারিত করতেও সাহায্য করে, যা স্বাভাবিক রক্তচাপ ধরে রাখে এবং রক্তচাপ বাড়তে দেয় না।

৭. মাড়ি থেকে রক্ত বের হওয়া কিংবা নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি দিতে পারে আমলকী। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ আমলকী দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধেও দারুণ কার্যকরী আমলকী।

28/11/2024

শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতায় জীবনচর্চার কিছু ধরন-

ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন সি গ্রহণ: প্রতিদিন সকাল আটটা থেকে বেলা বারোটার মধ্যে অন্তত ২০-৩০ মিনিট শরীরে রোদ লাগালে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ হয়, যা শীতে অতি প্রয়োজন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি হাড়, দাঁত ইত্যাদি মজবুত থাকবে। ভিটামিন সি শরীরের জমা থাকে না বলে প্রতিদিনই এই ভিটামিন গ্রহণ করতে হয়। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, যা শরীরে জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন পানীয়: আদা পানি, তুলসী চা, লেবু-মধুর উষ্ণ পানি, গরম মসলার চা, তেজপাতা চা সহ ঔষধি গুণসম্পন্ন বিভিন্ন হারবাল টি শীতের সময় দিনে তিন থেকে চার কাপ খেলে শরীর রোগমুক্ত থাকতে সাহায্য করে, বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায়।

ভাপ নেওয়া: শীতের সময় সাইনোসাইটিসসহ সর্দি, হাঁচি-কাশির সমস্যায় খুবই কার্যকরি হাইড্রোথেরাপি হলো ভাপ নেওয়া। গরম পানিতে দুই টুকরা মেনথল বা সামান্য লবঙ্গ, গোলমরিচ মিশিয়ে ভাপ নিলে সাইনাসের শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে সর্দি আকারে বের হয়ে আসে এবং সাইনাস ক্লিয়ার হয়ে যায়, শ্বাস নিতে আরাম হয়।

বাষ্প স্নান: শীতের সময় মাঝেমধ্যে বাষ্প স্নান নিলে রোমকূপ খুলে যায় এবং শরীর ঘর্মাক্ত হয়ে বর্জ্য বের হয়ে আসে। আর শরীর সতেজ আর বর্জ্যমুক্ত হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে জীবাণুর সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও শারীরিক বিভিন্ন প্রদাহ বা জয়েন্টের সমস্যায়ও এটি উপকারী।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 17:00 - 21:00
Tuesday 17:00 - 21:00
Wednesday 17:00 - 21:00
Thursday 17:00 - 21:00
Friday 17:00 - 21:00
Saturday 17:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 17:00
17:00 - 21:00

Telephone

01711707959

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nahar Homoeo Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nahar Homoeo Health Care:

Share