SUO XI Healthcare Diagnostic Lab

SUO XI Healthcare Diagnostic Lab SUO XI Healthcare Diagnostic Lab is an advanced Centre for diagnostic and medical services in BD.
(1919)

শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব

শশী হাসপাতাল বাংলাদেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক নতুন যুগের ভোর আলোকিত করেছে । আমাদের লক্ষ্য জনগনের স্বাস্থ্যকরভাবে বেঁচে থাকার নতুন প্রচেষ্টাকে অনুপ্রাণিত করা। আমাদের যত্ন এবং পরিষেবার উচ্চ মান যা আপনাকে প্রাথমিকভাবে আমাদের কাছে আকর্ষণ করে। চাইনিজ মেডিসিন, আকুপাংচার, ফিজিওথেরাপি, অকুপেশনাল থেরাপি এবং চীনা প্রাচীন চিকিৎসা সবই শশী হাসপাতালে সম্মিলিতভাবে অনুশীলন করা হ

য়। শশী হাসপাতাল এই চাইনিজ আকুপাংচার পদ্ধতিটি বাংলাদেশের সহ সারা বিশ্বের মানুষের ব্যবহারের জন্য তৈরি করেছে। জানুয়ারী ২০১৯ সালে, শশী হাসপাতাল তার দুঃসাহসিক কাজ শুরু করে। বর্তমান সময়ে এটি বাংলাদেশের একটি উচ্চ মানের হাসপাতালে মর্যাদা অর্জনে সমর্থ হয়েছে।

শশী হাসপাতাল আকুপাংচারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গুলির দিকে নজর দিতে শুরু করেছে। বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ শশী হাসপাতালে আকুপাংচার চিকিৎসা নিতে আসে। তাদের অধিকাংশই কাঙ্খিত ফলাফল পেতে সফল হয় এবং প্রফুল্লভাবে বাড়ি ফিরে যায়। আমরা আমাদের মূল্যবান রোগীদের প্রত্যেককে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করি। হাসপাতালের ভর্তি রোগীদের জন্য আকুপাংচার থেরাপি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অবশ্যই এই পরিষেবা প্রদানের সময় আকুপাংচার থেরাপি, সম্ভাব্য হাসপাতালের আকুপাংচার আবেদন এবং অনুমানযোগ্য ফলাফলগুলিকে প্রভাবিত করে। এর পাশাপাশি রোগীর শারীরিক অবস্থা, বর্তমান অবস্থা এবং চিকিৎসা প্রদানের পর অবস্থা সম্পর্কে গবেষণার পর একটি সিদ্ধান্তে আসি এবং সে অনুযায়ী আমরা রোগীদের চিকিৎসা প্রদানের চেষ্টা করি।

সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে শশী হাসপাতাল নিয়ে এসেছে ১ম শ্রেণীর সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ল্যাব ব্যবস্থা। যা শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব নামে পরিচিত। ডায়াগনস্টিক ল্যাবগুলি হল এমন সুবিধা যেখানে রোগ নির্ণয়, নিরীক্ষণ এবং প্রতিরোধের জন্য চিকিৎসা পরীক্ষা এবং বিশ্লেষণ করা হয়। এই ল্যাবগুলি রোগীর যত্ন এবং চিকিৎসার সিদ্ধান্তে সহায়তা করার জন্য সঠিক এবং সময়োপযোগী ফলাফল প্রদান করে স্বাস্থ্যসেবায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখানে শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব সম্পর্কিত কিছু সাধারণ বিবরণ এবং দিক রয়েছে যেগুলো রোগীদের কঠিন রোগ নির্ণয় এবং প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে চলেছে।

পরিষেবাসমূহঃ

শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে যে সমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়েছে তার তালিকা সমূহঃ

● রক্ত পরীক্ষা (RBS Test),
● প্রস্রাব পরীক্ষা (Urine Test)
● ইমেজিং পরীক্ষা (Imaging Test)
● হেমাটোলজির বিভিন্ন পরীক্ষা (CBC/HB Test)
● প্যাথলজি পরীক্ষা (Pathologycal Test)
● জেনেটিক পরীক্ষা (GeneticTest)
● কিডনি পরীক্ষা (Kritinin Urea Test)
● লিভার পরীক্ষা (ALT,AST Test)
● কোলেস্টেরল পরীক্ষা (Chol. Test)
● মাংসপেশির বিভিন্ন রোগ পরীক্ষা (CK2 Test)
● ট্রাই গ্লিসারিড পরীক্ষা (Trigly Test)
● বাত ব্যথা সম্পর্কিত পরীক্ষা (RF2 Test)
● ডায়াবেটিক রোগীদের সুগার পরীক্ষা (Gluc GP Test)
● জন্ডিস পরীক্ষা (T-bil Test)
● ক্যালসিয়াম পরীক্ষা (Calcium Test)
● ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা (Uric Acid Test)
● মাইক্রোবায়োলজির বিভিন্ন পরীক্ষা (Microbiologycal Tests)
● থাইরয়েড পরীক্ষা (Thyroid Test)
● ভিটামিন ডি পরীক্ষা (Vitamin D)

এছাড়া আরও অনেক কিছু সহ বিস্তৃত পরিসরে শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এছাড়া এখানে অত্যাধুনিক যন্ত্রাদি ধারা ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা করা হয়। এটা শরীরে লবণের পরিমাণ নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

এছাড়া এখানে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় মেশিনের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। উন্নত বিশ্বে মানবদেহের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য যেই উন্নত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় সেগুলো রয়েছে এই শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে। বাংলাদেশের আরো বিভিন্ন হাসপাতালে এরকম ল্যাব ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু প্রথম শ্রেণীর স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা এই প্রথম। এখানে দক্ষ টেকনিশিয়ান দ্বারা মানব দেহের বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা নিরীক্ষা গুলি সম্পন্ন করা হয়। এক্ষেত্রে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি টিম রয়েছে যারা এই পরীক্ষাগুলি নিশ্চিত করেন। বর্তমানে মানুষের কথা চিন্তা করে শশী হাসপাতাল এই সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ল্যাব ব্যবস্থা নিয়ে এসেছে। এখানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি এবং দক্ষ কারিগর দ্বারা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করা হচ্ছে। আকুপাংচার এর পাশাপাশি শশী হাসপাতাল এখন বিভিন্ন রোগ নির্মূলে সর্বদা স্বয়ংক্রিয় এবং সম্পূর্ন।

নমুনা সংগ্রহঃ

শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে প্রশিক্ষিত ফ্লেবোটোমিস্ট বা টেকনিশিয়ান রয়েছে, যারা রোগীদের কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে। রক্তের নমুনা, প্রস্রাবের নমুনা, টিস্যুর নমুনা বা অন্যান্য শারীরিক তরল পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়।





পরীক্ষার পদ্ধতিঃ

শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে সঠিকভাবে নমুনা বিশ্লেষণ করতে বিভিন্ন কৌশল এবং যন্ত্র ব্যবহার করা। এর মধ্যে রয়েছে,

● স্বয়ংক্রিয় বিশ্লেষক
● মাইক্রোস্কোপ
● PCR Machine
● Sysmex Machine, Japan
● Thermo Fisher Scientific Machine, Finland
● Automated ESR Machine
● Fully Automated Cell Counter Machine
● Biochemistry automated analyzer Machine

এবং নির্দিষ্ট পরীক্ষার জন্য বিশেষ সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

গুণমানের নিশ্চয়তাঃ

নির্ভুল এবং নির্ভরযোগ্য পরীক্ষার ফলাফল নিশ্চিত করতে শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে সর্বদা কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অনুসরণ করে। তারা মানসম্মত প্রোটোকল মেনে চলে, দক্ষতার সাথে পরীক্ষা-নিরীক্ষা গুলো করা হয়, যথাযথ ডকুমেন্টেশন বজায় রাখে এবং নিয়মিত পরিদর্শন ও সার্টিফিকেশনের মধ্য দিয়ে যায়। তাই পরীক্ষা-নিরীক্ষার গুণগত মান বজায় রাখার জন্য শশী হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব সর্বদা দৃঢ় প্রত্যয়ী।

টার্ন অ্যারাউন্ড টাইমঃ

পরীক্ষার ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ এবং সরবরাহ করতে যে সময় লাগে তা পরীক্ষার জটিলতা এবং ল্যাবের কাজের চাপের উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব সর্বদা সচেতন এবং নির্দিষ্ট সময়ে তারা কাজ সম্পন্ন করতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। জরুরী পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় পরিবর্তন হতে পারে এবং তা রোগীর রোগের উপর নির্ভর করে। কোন কোন বিশেষ ক্ষেত্রে সময় এর পরিবর্তিত হতে পারে।

স্বীকৃতি এবং শংসাপত্রঃ

স্বনামধন্য ডায়াগনস্টিক ল্যাবগুলি প্রায়শই কলেজ অফ আমেরিকান প্যাথলজিস্টস (সিএপি), ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি ইমপ্রুভমেন্ট অ্যামেন্ডমেন্টস (সিএলআইএ), বা ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন (আইএসও) এর মতো স্বীকৃত সংস্থাগুলির কাছ থেকে স্বীকৃতি চায়। এই স্বীকৃতিগুলি গুণমান এবং কর্মক্ষমতার উচ্চ মানের আনুগত্য নিশ্চিত করে। শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব তাদের গুণগত মানের জন্য বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত স্বীকৃতি অর্জন করতে সক্ষম। অদূর ভবিষ্যতে তারা তাদের এই লক্ষ্য পূরণে সফল হবে।
গোপনীয়তাঃ

শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব রোগীর গোপনীয়তাকে অগ্রাধিকার দেয় এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হেলথ ইন্স্যুরেন্স পোর্টেবিলিটি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেবিলিটি অ্যাক্ট (HIPAA) এর মতো কঠোর গোপনীয়তা বিধি মেনে চলে। রোগীর তথ্য এবং পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে পরিচালনা করা হয় এবং প্রতিটি রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং সঠিক সময়ে প্রদানের জন্য তাদের রয়েছে বিশেষ সুনাম।

শেষ কথা

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ডায়াগনস্টিক ল্যাব সম্পর্কে নির্দিষ্ট বিবরণ দেশ, অঞ্চল এবং পৃথক ল্যাবের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। আপনি যদি বিশেষভাবে একটি অত্যাধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় ডায়াগনস্টিক ল্যাব খুঁজছেন, তবে এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে শশী হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব সর্বদা আপনার পাশেই রয়েছে। যেকোনো সময়ে রোগীরা আমাদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া আমাদের পরিষেবা, চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক এবং আপ-টু-ডেট তথ্য পেতে আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। সুস্বাস্থ্য ও মানবতার সেবায় শশী হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাব সর্বদা দৃঢ় প্রত্যয়ী।

হেপাটাইটিস হলো লিভার বা যকৃতের প্রদাহ। আর এই প্রদাহ যদি নির্দিষ্ট ভাইরাস জনিত কারণে হয় তবে তাকে বলা হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস...
28/07/2025

হেপাটাইটিস হলো লিভার বা যকৃতের প্রদাহ। আর এই প্রদাহ যদি নির্দিষ্ট ভাইরাস জনিত কারণে হয় তবে তাকে বলা হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস।

হেপাটাইটিস যেভাবে ছড়ায়:
১. হেপাটাইটিস এ - খাবার ও পানি
২. হেপাটাইটিস বি - রক্ত, সূঁচ ও যৌন সম্পর্ক
৩. হেপাটাইটিস সি - রক্ত ও সূঁচ
৪. হেপাটাইটিস ডি - হেপাটাইটিস বি এর সাথে হয়ে থাকে
৫. হেপাটাইটিস ই - পানি

হেপাটাইটিসের জটিলতা:

১. সিরোসিস: লিভারের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি এবং ক্ষতচিহ্ন সৃষ্টি, যা লিভারের কার্যকারিতা নষ্ট করে।
২. লিভার ক্যান্সার: হেপাটাইটিস বি এবং সি দীর্ঘমেয়াদী লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
৩. লিভার ফেইলিউর: লিভার সম্পূর্ণভাবে কাজ করা বন্ধ করে দেওয়া, যা জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে।

হেপাটাইটিস প্রতিরোধে করণীয়:

১. টিকা: হেপাটাইটিস এ এবং বি প্রতিরোধের জন্য টিকা পাওয়া যায়।
২. স্বাস্থ্যবিধি: খাবার আগে এবং পরে ভালোভাবে হাত ধোয়া, নিরাপদ পানি পান করা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হেপাটাইটিস এ এবং ই প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৩. নিরাপদ অভ্যাস: অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক এড়িয়ে চলা, সূঁচ ভাগ করে ব্যবহার না করা এবং রক্ত ​​সম্পর্কিত সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যা হেপাটাইটিস বি, সি এবং ডি প্রতিরোধে সহায়ক।

ধনুষ্টংকারের কারণ কী❓ধনুষ্টংকারের মূল কারণ হল ক্লোস্ট্রিডিয়াম টেটানি ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণত মাটিতে পাওয়...
27/07/2025

ধনুষ্টংকারের কারণ কী❓

ধনুষ্টংকারের মূল কারণ হল ক্লোস্ট্রিডিয়াম টেটানি ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণত মাটিতে পাওয়া যায় এবং ক্ষতের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। ক্ষতগুলি খুব ছোট হতে পারে এবং অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় না।

💢 ধনুষ্টংকারের টিকা শরীরকে এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত করে। টিকা নেওয়া হলো ধনুষ্টংকার প্রতিরোধের সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।
♻ শিশুদের জন্য সাধারণত ডিপথেরিয়া, পারটুসিস এবং টিটেনাস (DPT) টিকা দেওয়া হয়।
♻ প্রাপ্তবয়স্কদেরও নিয়মিত বুস্টার ডোজ নেওয়া উচিত।

🎯অন্যান্য প্রতিরোধ ব্যবস্থা...
✅ হাত সবসময় পরিষ্কার রাখা।
✅ আশেপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
✅ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।

সিবিসি পরীক্ষা বা কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (Complete Blood Count) হল একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা যা আপনার রক্তের বিভিন্ন উপাদান...
25/07/2025

সিবিসি পরীক্ষা বা কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (Complete Blood Count) হল একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা যা আপনার রক্তের বিভিন্ন উপাদান পরিমাপ করে। এই পরীক্ষাটি আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে পারে।

সিবিসি (CBC) পরীক্ষা কেন করা হয়❓

✅ এটি একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা। আপনার হাত থেকে সামান্য রক্ত নেওয়া হবে।
✅ সাধারণত, এই পরীক্ষার আগে বিশেষ কোনো প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। তবে, কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তার আপনাকে কিছু নির্দেশনা দিতে পারেন।

হেপাটাইটিস বি কিভাবে ছড়ায়?
23/07/2025

হেপাটাইটিস বি কিভাবে ছড়ায়?

টাইফয়েড সমস্যা কেন হয়?টাইফয়েডের মূল সালমোনেলা টাইফি ব্যাকটেরিয়াযুক্ত দূষিত খাবার বা পানি গ্রহণ করা কারণে হয়ে থাকে। এই...
21/07/2025

টাইফয়েড সমস্যা কেন হয়?

টাইফয়েডের মূল সালমোনেলা টাইফি ব্যাকটেরিয়াযুক্ত দূষিত খাবার বা পানি গ্রহণ করা কারণে হয়ে থাকে। এই ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির মলমূত্রের মাধ্যমেও পরিবেশে ছড়াতে পারে। অপরিষ্কার পরিবেশ, অপর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থা এবং ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভাব এই রোগের বিস্তারকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

সাধারণত ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশের ৬ থেকে ৩০ দিন পর টাইফয়েডের লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। এর প্রধান লক্ষণগুলো হলো:

👉 প্রথম কয়েকদিন ধরে জ্বর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে এবং ১০৩° ফারেনহাইট বা তার বেশি হতে পারে
👉 তীব্র মাথাব্যথা অনুভব করা
👉 রোগী প্রচণ্ড দুর্বল এবং ক্লান্ত অনুভব করেন
👉 পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি হওয়া
👉 প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি দেখা গেলেও শিশুদের ডায়রিয়া হতে পারে
👉 রোগীর ক্ষুধা কমে যাওয়া
👉 ফুসকুড়ি: কিছু ক্ষেত্রে, দ্বিতীয় সপ্তাহে পেট ও পিঠে গোলাপী রঙের ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে
👉 হালকা কাশি বা গলা ব্যথাও কিছু রোগীর মধ্যে দেখা যেতে পারে

টাইফয়েড প্রতিরোধের উপায়
টাইফয়েড প্রতিরোধে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:

👉 সবসময় ফুটানো, ফিল্টার করা বা বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি পান করা। খোলা স্থানের শরবত বা বরফ মেশানো পানীয় থেকে এড়িয়ে চলা
👉 তাজা রান্না করা ও গরম খাবার গ্রহণ করা। ফলমূল ও শাকসবজি ভালো করে ধুয়ে খাওয়া।
👉 খাবার খাওয়ার আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পর সাবান ও পানি দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নেওয়া
👉 স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট ব্যবহার করা এবং আপনার চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা

মনে রাখবেন, টাইফয়েড সরাসরি ছোঁয়াচে রোগ নয়। তবে, আক্রান্ত ব্যক্তির মলমূত্রের মাধ্যমে এর জীবাণু পরিবেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং অন্যদের সংক্রমিত করতে পারে। সঠিক সময়ে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করলে টাইফয়েড থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব।

থাইরয়েড গ্রন্থির?থাইরয়েড গ্রন্থির সঠিক কার্যকারিতা শরীরের বিপাক, ওজন, হৃদস্পন্দন ও মানসিক স্বাস্থ্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ...
12/07/2025

থাইরয়েড গ্রন্থির?

থাইরয়েড গ্রন্থির সঠিক কার্যকারিতা শরীরের বিপাক, ওজন, হৃদস্পন্দন ও মানসিক স্বাস্থ্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। থাইরয়েড সমস্যা অবহেলা করলে জটিলতা বাড়তে পারে।

মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ইলেক্ট্রোলাইট খুবই প্রয়োজন। কারণ ইলেক্ট্রোলাইট স্নায়ু এবং পেশীর কার্যক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে রাখে, ক্...
11/07/2025

মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ইলেক্ট্রোলাইট খুবই প্রয়োজন। কারণ ইলেক্ট্রোলাইট স্নায়ু এবং পেশীর কার্যক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে রাখে, ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। তাই আমাদের ইলেক্ট্রোলাইট এর ভারসাম্যতার গুরুত্ব অপরিহার্য।

আপনার ইলেক্ট্রোলাইট এর ঘাটতি আছে কিনা পরীক্ষা করতে শশী হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক ল্যাবে আসতে পারেন।

ফ্যাটি লিভার পরীক্ষা; যেসব কারণ বা রোগ থাকলে করবেন, জেনে নিন:
10/07/2025

ফ্যাটি লিভার পরীক্ষা; যেসব কারণ বা রোগ থাকলে করবেন, জেনে নিন:

রক্ত পরীক্ষাগুলো রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা এবং স্বাস্থ্যের সামগ্রিক চিত্র পেতে চিকিৎসকদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান তথ্...
08/07/2025

রক্ত পরীক্ষাগুলো রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা এবং স্বাস্থ্যের সামগ্রিক চিত্র পেতে চিকিৎসকদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে। আপনার শারীরিক অবস্থা বা লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসক প্রয়োজনীয় রক্ত পরীক্ষাগুলো করার পরামর্শ দেবেন।

ধূমপান ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত যেকোনো বয়সেই ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। আপনার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুস্বাস্থ্যের জন...
06/07/2025

ধূমপান ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত যেকোনো বয়সেই ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। আপনার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুস্বাস্থ্যের জন্য যত দ্রুত সম্ভব ধূমপান ছাড়াটাই সর্বোত্তম বিনিয়োগ। যদিও এটি কঠিন হতে পারে, তবুও চিকিৎসক ও সহায়তা গোষ্ঠীর সাহায্যে এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।

সুস্থ দেহ প্রশান্তি মন, কর্ম ব্যস্ত সুখী জীবন

লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা কেন করা হয়❓বিভিন্ন প্রকার চর্বি বা লিপিডের পরিমাণ জানতে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা হয়। এই জরুরি...
04/07/2025

লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা কেন করা হয়❓

বিভিন্ন প্রকার চর্বি বা লিপিডের পরিমাণ জানতে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা হয়। এই জরুরি পরীক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য হলো হৃদরোগ ও স্ট্রোকের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির পূর্বাভাস দেওয়া।

যেসব ক্ষেত্রে লিপিড প্রোফাইল
পরীক্ষা করানো হয়:

1. হৃদরোগের সমস্যা থাকলে
2. বুকে ব্যথা ও বুক ধড়ফড় হলে
3. মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
4. শ্বাসকষ্ট থাকলে
5. ক্লান্তি অনুভব হলে
6. কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে

লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা কেন করা হয়❓বিভিন্ন প্রকার চর্বি বা লিপিডের পরিমাণ জানতে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা হয়। এই জরুরি...
02/07/2025

লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা কেন করা হয়❓

বিভিন্ন প্রকার চর্বি বা লিপিডের পরিমাণ জানতে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা হয়। এই জরুরি পরীক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য হলো হৃদরোগ ও স্ট্রোকের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির পূর্বাভাস দেওয়া।

লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করার কারণগুলো হলো:

১. হৃদরোগের ঝুঁকি মূল্যায়ন: এটি হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি চিহ্নিত করার একটি প্রধান হাতিয়ার। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের উচ্চ মাত্রা এবং ভালো কোলেস্টেরলের (HDL) কম মাত্রা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়

২. প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে: নিয়মিত লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা প্রতিরোধমূলক যত্ন হিসেবে কাজ করে। এটি রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগে ধমনীতে চর্বি জমার (এথেরোস্ক্লেরোসিস) প্রাথমিক লক্ষণগুলো সনাক্ত করতে সাহায্য করে, যা গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা এড়াতে সাহায্য করতে পারে

৩. বিদ্যমান রোগের নির্ণয় ও পর্যবেক্ষণ:

* যদি আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, কিডনি বা লিভারের রোগ থাকে, তাহলে এই পরীক্ষাগুলো করা হয়

* যাদের হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস আছে, তাদের নিয়মিত এই পরীক্ষা করা উচিত

* যারা কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ (যেমন স্ট্যাটিন) গ্রহণ করছেন, তাদের চিকিৎসার কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করতে এই পরীক্ষা করা হয়

৪. জীবনযাত্রার পরিবর্তন বা চিকিৎসার প্রভাব দেখা: জীবনযাত্রায় পরিবর্তন (যেমন খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন, ব্যায়াম) বা ওষুধের মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে, তা জানতে এই পরীক্ষা করা হয়

৫. নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যগত ঘটনার পর: যদি আপনার হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো কোনো কার্ডিওভাসকুলার ঘটনা ঘটে থাকে, তবে এর কারণগুলো মূল্যায়ন করার জন্য এই পরীক্ষা করা হয়

♻ সাধারণত, ৩০-৩৫ বছর বয়সের পর থেকে নিয়মিত (যেমন প্রতি ৫ বছর অন্তর) লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত ওজন, ধূমপানের অভ্যাস বা হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে চিকিৎসক পুনঃপুন এই পরীক্ষা করার নির্দেশনা দিয়ে থাকেন

Address

Maghbazar

Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Friday 08:00 - 20:00
Saturday 08:00 - 20:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

+8809613100600

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SUO XI Healthcare Diagnostic Lab posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to SUO XI Healthcare Diagnostic Lab:

Share